নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জাতীয় পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যান জি এম কাদের বলেছেন, ‘স্বাধীনতার পঞ্চাশ বছরেও বীর শহীদদের স্বপ্ন বাস্তবায়ন হয়নি। যে উদ্দেশে মুক্তিযুদ্ধ সংগঠিত হয়েছে, তা এখনো স্বপ্নই রয়ে গেছে। ৩০ লাখ শহীদের জীবন আর লাখ লাখ মা-বোনের সম্ভ্রমের বিনিময়ে অর্জিত স্বাধীনতার মূল চেতনা ধ্বংস করে দিয়েছে দুটি দল।’
আজ শনিবার সকালে রাজধানীর জুরাইন রেলগেটে শ্যামপুর ও কদমতলী জাপা আয়োজিত বিজয় সমাবেশ ও পতাকা মিছিল উপলক্ষে এক সমাবেশে জাপা চেয়ারম্যান এসব কথা বলেন।
জাপা চেয়ারম্যান বলেন, ‘১৯৯০ সালের পর আওয়ামী লীগ ও বিএনপি বারবার রাষ্ট্র ক্ষমতায় গিয়ে দুর্নীতি, দুঃশাসন, দলীয়করণ আর স্বজনপ্রীতির মাধ্যমে মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ থেকে দেশকে বিচ্যুত করেছে। এমন বাংলাদেশের জন্য মুক্তিযুদ্ধ হয়নি, এমন বাংলাদেশের জন্য বীর শহীদরা আত্মত্যাগ করেনি।’
জি এম কাদের অভিযোগ করে বলেন, ‘স্বাধীনতার মূল নীতি হচ্ছে শোষণ ও বৈষম্যহীন সমাজ গড়া। কিন্তু আওয়ামী লীগ ও বিএনপি বারবার রাষ্ট্র ক্ষমতায় গিয়ে স্বাধীনতার মূল চেতনা থেকে দেশকে দূরে সরিয়ে দিয়েছে।’
জাপা চেয়ারম্যান বলেন, ‘স্বাধীনতার আগে পশ্চিম পাকিস্তানিরা আমাদের শোষণ করত। পূর্ব পাকিস্তানের টাকায় তারা পশ্চিম পাকিস্তান সাজাত। এখনো আমরা শোষণের শিকার হচ্ছি। আমাদের হাজার হাজার কোটি টাকা প্রতি বছর পাচার হয়ে যাচ্ছে। আবার পশ্চিম পাকিস্তানিরা আমাদের ২য় শ্রেণির নাগরিকে পরিণত করেছিল। সংখ্যালঘু সম্প্রদায়কে পরিণত করেছিল তৃতীয় শ্রেণির নাগরিকে। একইভাবে এখনো আমরা বৈষম্যের শিকার হচ্ছি। আওয়ামী লীগ ও বিএনপি বারবার ক্ষমতায় গিয়ে দেশের মানুষের সঙ্গে বৈষম্য সৃষ্টি করেছে।’
জি এম কাদের বলেন, ‘ক্ষমতাসীনরা ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে প্রতিপক্ষ প্রার্থীদের মাঠেই দাঁড়াতে দিচ্ছে না। জাতীয় পার্টি প্রার্থীদের মারধর করছে, প্রশাসনের সহায়তায় প্রার্থিতা প্রত্যাহার করতে চাপ দিচ্ছে। আবার ঠুনকো কারণে বিরোধী দলীয় প্রার্থীদের প্রার্থিতা বাতিল করছে।’
জাতীয় পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যান জি এম কাদের বলেছেন, ‘স্বাধীনতার পঞ্চাশ বছরেও বীর শহীদদের স্বপ্ন বাস্তবায়ন হয়নি। যে উদ্দেশে মুক্তিযুদ্ধ সংগঠিত হয়েছে, তা এখনো স্বপ্নই রয়ে গেছে। ৩০ লাখ শহীদের জীবন আর লাখ লাখ মা-বোনের সম্ভ্রমের বিনিময়ে অর্জিত স্বাধীনতার মূল চেতনা ধ্বংস করে দিয়েছে দুটি দল।’
আজ শনিবার সকালে রাজধানীর জুরাইন রেলগেটে শ্যামপুর ও কদমতলী জাপা আয়োজিত বিজয় সমাবেশ ও পতাকা মিছিল উপলক্ষে এক সমাবেশে জাপা চেয়ারম্যান এসব কথা বলেন।
জাপা চেয়ারম্যান বলেন, ‘১৯৯০ সালের পর আওয়ামী লীগ ও বিএনপি বারবার রাষ্ট্র ক্ষমতায় গিয়ে দুর্নীতি, দুঃশাসন, দলীয়করণ আর স্বজনপ্রীতির মাধ্যমে মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ থেকে দেশকে বিচ্যুত করেছে। এমন বাংলাদেশের জন্য মুক্তিযুদ্ধ হয়নি, এমন বাংলাদেশের জন্য বীর শহীদরা আত্মত্যাগ করেনি।’
জি এম কাদের অভিযোগ করে বলেন, ‘স্বাধীনতার মূল নীতি হচ্ছে শোষণ ও বৈষম্যহীন সমাজ গড়া। কিন্তু আওয়ামী লীগ ও বিএনপি বারবার রাষ্ট্র ক্ষমতায় গিয়ে স্বাধীনতার মূল চেতনা থেকে দেশকে দূরে সরিয়ে দিয়েছে।’
জাপা চেয়ারম্যান বলেন, ‘স্বাধীনতার আগে পশ্চিম পাকিস্তানিরা আমাদের শোষণ করত। পূর্ব পাকিস্তানের টাকায় তারা পশ্চিম পাকিস্তান সাজাত। এখনো আমরা শোষণের শিকার হচ্ছি। আমাদের হাজার হাজার কোটি টাকা প্রতি বছর পাচার হয়ে যাচ্ছে। আবার পশ্চিম পাকিস্তানিরা আমাদের ২য় শ্রেণির নাগরিকে পরিণত করেছিল। সংখ্যালঘু সম্প্রদায়কে পরিণত করেছিল তৃতীয় শ্রেণির নাগরিকে। একইভাবে এখনো আমরা বৈষম্যের শিকার হচ্ছি। আওয়ামী লীগ ও বিএনপি বারবার ক্ষমতায় গিয়ে দেশের মানুষের সঙ্গে বৈষম্য সৃষ্টি করেছে।’
জি এম কাদের বলেন, ‘ক্ষমতাসীনরা ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে প্রতিপক্ষ প্রার্থীদের মাঠেই দাঁড়াতে দিচ্ছে না। জাতীয় পার্টি প্রার্থীদের মারধর করছে, প্রশাসনের সহায়তায় প্রার্থিতা প্রত্যাহার করতে চাপ দিচ্ছে। আবার ঠুনকো কারণে বিরোধী দলীয় প্রার্থীদের প্রার্থিতা বাতিল করছে।’
সম্প্রতি এক সমাবেশে অসুস্থ হয়ে পড়লে ডা. শফিকুর রহমানকে ইউনাইটেড হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে তাঁর হৃদ্যন্ত্রে পাঁচটি ব্লক ধরা পড়ে, যার মধ্যে কয়েকটি গুরুতর।
৪ ঘণ্টা আগেজাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস লন্ডন বৈঠকের প্রতিশ্রুতি রাখবেন বলে প্রত্যাশা করেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। প্রধান উপদেষ্টার উদ্দেশে তিনি বলেছেন, ‘আপনি লন্ডনে গিয়ে তারেক রহমানকে (বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান) এবং দেশবাসীকে কথা দিয়েছেন
১৭ ঘণ্টা আগেজামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমানের হৃদ্যন্ত্রে আগামীকাল শনিবার সকালে অস্ত্রোপচার করা হবে। আজ শুক্রবার (১ আগস্ট) ঢাকায় দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে এ কথা জানানো হয়।
১৮ ঘণ্টা আগেসামান্তা বলেন, জুলাই আন্দোলনে প্রত্যেকটা জেলায় মেয়েরা সামনে ছিলেন। কিন্তু এখনকার বাস্তবতা হলো, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কমিটি থেকে শুরু করে সব কমিটিতে নারীদের খুব সিস্টেমেটিক্যালি সাইড করা হয়েছে। এর অংশ হিসেবে তাঁদের সাইবার বুলিং করা হচ্ছে; দেখানো হচ্ছে, মেয়েরা পলিটিকসে ‘অনিরাপদ’। মেয়েদের পরিবার
১৯ ঘণ্টা আগে