জহিরুল আলম পিলু, ঢাকা
আর কয়েক ঘণ্টা পর শুরু বিএনপির ঢাকা বিভাগীয় সমাবেশ। তাই মধ্যরাতেও চলছে দলের ব্যানার, ফেস্টুন তৈরির কাজ। সময় সল্পতার কারণে মাঠে বসেই তৈরি করছেন ব্যানার-ফেস্টুন। এসব তৈরিতে ব্যস্ত দেখা যায় গোলাপবাগ মাঠে আসা কয়েকজন ফেস্টুন তৈরির কারিগরদের। বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমাম,চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক জিয়ার ছবি সম্বলিত লোকাল বিভিন্ন স্তরের নেতাদের ছবি শোভা পাচ্ছে ফেস্টুনে। এখানে দেড় ফুট লম্বা থেকে শুরু করে পাঁচ ফুট পর্যন্ত লম্বা ফেস্টুন বানানো হচ্ছে। কাঠের তৈরি এসব ফেস্টুন সারারাত বানানো হবে বলে জানান এসব কারিগররা।
ফেস্টুন বানানোর কাজে ব্যস্ত শহিদুলের সঙ্গে কথা হয় আজকের পত্রিকার। তিনি জানান, তার বাড়ি রংপুর। সাত বছর যাবত এই কাজ করেন তিনি। রাজধানীর ফকিরেরপুল তাদের দোকান। তিনি সেই দোকানে কর্মচারী হিসেবে কাজ করেন।
শহিদুল বলেন, নেতারা আমার মালিকের সাথে চুক্তি করে। আমি শুধু বানাই। রাত ১০টা থেকে ফেস্টুন বানানো শুরু করি। এখন রাত দেড়টা পর্যন্ত প্রায় দেড়শ ব্যানার বানাই। চলবে সারারাত।
ব্যানার বানাতে ব্যস্ত দুদু মিয়া বলেন, দশ বছর যাবত বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের ফেস্টুন বানাই। কষ্ট হলেও খুবই আনন্দ লাগে। সন্ধা থেকে ফেস্টুন বানানো শুরু করি। এখন রাত প্রায় দুইটা বাজে। এই পর্যন্ত দুই শতাধিক বিভিন্ন সাইজের ফেস্টুন বানানো হয়েছে। চলবে সকাল পর্যন্ত।
উল্লেখ্য, রাজধানীর গোলাপবাগ মাঠে ১০ ডিসেম্বর বিএনপি'র সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে। এরই পরিপেক্ষিতে ৯ডিসেম্বর বিকেলে গোলাপবাগ মাঠে ডিএমপি থেকে সমাবেশ করার অনুমতি পাওয়ার পর থেকেই বিএনপি্ নেতাকর্মীরা মাঠে আসতে শুরু করে। সময় স্বল্পতার কারণে মাঠের ভেতরেই তড়িঘড়ি করে চলছে ব্যানার, ফেস্টুন বানানোর কাজ।
একদিকে তৈরি হচ্ছে ব্যানার, ফেস্টুন তৈরির কাজ। অন্যদিকে এগুলো দেয়ালে, গাছে ও বাশ দিয়ে টানানো হচ্ছে। গোলাপবাগ মাঠসহ আশেপাশের এলাকায় ছেয়ে গেছে ব্যানার, ফেস্টুন ও পোস্টারে। ছোট সাইজের কাঠের তৈরি অনেক নেতার ফেস্টুন মজুদ রাখা হচ্ছে। যেগুলো সমাবেশের সময় লোকাল নেতাদের নাম মহানগর ও কেন্দ্রীয় নেতাদের দৃষ্টি কাড়তে কর্মীদের হাতে তুলে দিবেন। সব মিলিয়ে সরব হয়ে উঠেছে গোলাপবাগ মাঠ।
বিএনপির সমাবেশ সম্পর্কিত আরও পড়ুন:
আর কয়েক ঘণ্টা পর শুরু বিএনপির ঢাকা বিভাগীয় সমাবেশ। তাই মধ্যরাতেও চলছে দলের ব্যানার, ফেস্টুন তৈরির কাজ। সময় সল্পতার কারণে মাঠে বসেই তৈরি করছেন ব্যানার-ফেস্টুন। এসব তৈরিতে ব্যস্ত দেখা যায় গোলাপবাগ মাঠে আসা কয়েকজন ফেস্টুন তৈরির কারিগরদের। বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমাম,চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক জিয়ার ছবি সম্বলিত লোকাল বিভিন্ন স্তরের নেতাদের ছবি শোভা পাচ্ছে ফেস্টুনে। এখানে দেড় ফুট লম্বা থেকে শুরু করে পাঁচ ফুট পর্যন্ত লম্বা ফেস্টুন বানানো হচ্ছে। কাঠের তৈরি এসব ফেস্টুন সারারাত বানানো হবে বলে জানান এসব কারিগররা।
ফেস্টুন বানানোর কাজে ব্যস্ত শহিদুলের সঙ্গে কথা হয় আজকের পত্রিকার। তিনি জানান, তার বাড়ি রংপুর। সাত বছর যাবত এই কাজ করেন তিনি। রাজধানীর ফকিরেরপুল তাদের দোকান। তিনি সেই দোকানে কর্মচারী হিসেবে কাজ করেন।
শহিদুল বলেন, নেতারা আমার মালিকের সাথে চুক্তি করে। আমি শুধু বানাই। রাত ১০টা থেকে ফেস্টুন বানানো শুরু করি। এখন রাত দেড়টা পর্যন্ত প্রায় দেড়শ ব্যানার বানাই। চলবে সারারাত।
ব্যানার বানাতে ব্যস্ত দুদু মিয়া বলেন, দশ বছর যাবত বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের ফেস্টুন বানাই। কষ্ট হলেও খুবই আনন্দ লাগে। সন্ধা থেকে ফেস্টুন বানানো শুরু করি। এখন রাত প্রায় দুইটা বাজে। এই পর্যন্ত দুই শতাধিক বিভিন্ন সাইজের ফেস্টুন বানানো হয়েছে। চলবে সকাল পর্যন্ত।
উল্লেখ্য, রাজধানীর গোলাপবাগ মাঠে ১০ ডিসেম্বর বিএনপি'র সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে। এরই পরিপেক্ষিতে ৯ডিসেম্বর বিকেলে গোলাপবাগ মাঠে ডিএমপি থেকে সমাবেশ করার অনুমতি পাওয়ার পর থেকেই বিএনপি্ নেতাকর্মীরা মাঠে আসতে শুরু করে। সময় স্বল্পতার কারণে মাঠের ভেতরেই তড়িঘড়ি করে চলছে ব্যানার, ফেস্টুন বানানোর কাজ।
একদিকে তৈরি হচ্ছে ব্যানার, ফেস্টুন তৈরির কাজ। অন্যদিকে এগুলো দেয়ালে, গাছে ও বাশ দিয়ে টানানো হচ্ছে। গোলাপবাগ মাঠসহ আশেপাশের এলাকায় ছেয়ে গেছে ব্যানার, ফেস্টুন ও পোস্টারে। ছোট সাইজের কাঠের তৈরি অনেক নেতার ফেস্টুন মজুদ রাখা হচ্ছে। যেগুলো সমাবেশের সময় লোকাল নেতাদের নাম মহানগর ও কেন্দ্রীয় নেতাদের দৃষ্টি কাড়তে কর্মীদের হাতে তুলে দিবেন। সব মিলিয়ে সরব হয়ে উঠেছে গোলাপবাগ মাঠ।
বিএনপির সমাবেশ সম্পর্কিত আরও পড়ুন:
ভোটের অনুপাতে উচ্চকক্ষ বাস্তবায়ন হলে কেউ ফ্যাসিবাদী হয়ে উঠতে পারবে না বলে মন্তব্য করেছেন গণঅধিকার পরিষদের উচ্চতর পরিষদ সদস্য ও কেন্দ্রীয় দপ্তর সম্পাদক শাকিল উজ্জামান। আজ বৃহস্পতিবার (৩১ জুলাই) রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের আলোচনা শেষে তিনি এই কথা বল
২ ঘণ্টা আগেসমাবেশে নারীদের উদ্দেশে তারেক রহমান বলেন, ‘ফ্যাসিবাদ অবসানের পর মানবিক বাংলাদেশ গঠনের সুযোগ সামনে এসেছে। এই সুযোগকে কাজে লাগিয়ে শহীদদের কাঙ্ক্ষিত দেশ গঠনের জন্য আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, আগামী দিনে নারীদের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। একজন মায়ের চোখে যেমন বাংলাদেশ হওয়া দরকার, তেমন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা
৩ ঘণ্টা আগেবিএনপির এই নেতা বলেন, ‘এই সনদে শুধু কমিশন নয়, সব রাজনৈতিক দল সই করবে। এটি একটি জাতীয় ঐকমত্য। এটি জনগণের সার্বভৌম অভিপ্রায়। এটি আইনের চেয়েও বড়। এটি একধরনের “লেজিটিমেট এক্সপেকটেশন অব দ্য পিপল”। জনগণের এই প্রত্যাশা সংবিধানের চতুর্থ তফসিলে যুক্ত করার জন্য আমরা অঙ্গীকার করেছি। গণ-অভ্যুত্থান ও
৩ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে দেশের স্বাধীনতা মেনে নিয়েই করতে হবে। পাকিস্তানের সঙ্গে শুধু ভুল-বোঝাবুঝির জন্য বাংলাদেশ আলাদা হয়েছে—এ ধরনের বক্তব্য গ্রহণযোগ্য নয়।
৩ ঘণ্টা আগে