নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
অন্তর্বর্তী সরকারকে নির্বাচন অনুষ্ঠানের সম্ভাব্য কোনো সময় দেয়নি বিএনপি। যৌক্তিক একটি সময়ে সরকারই নির্বাচনের তারিখ দেবে বলে জানিয়েছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের কাছে এমনটাই জানান বিএনপি মহাসচিব। প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনায় অনুষ্ঠিত এই বৈঠকে বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী ও সালাহউদ্দিন আহমেদও অংশ নেন। বিএনপির পক্ষ থেকে নির্বাচন অনুষ্ঠানের সম্ভাব্য কোনো তারিখ চাওয়া হয়েছে কি না জানতে চাইলে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘না... আমরা কোনো তারিখ বলিনি। উনারাই (অন্তর্বর্তীকালীন সরকার) তো তারিখ বলবেন।’
দেড় ঘণ্টাব্যাপী আলোচনা ফলপ্রসূ হয়েছে জানিয়ে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘ফলপ্রসূ আলোচনা হয়েছে। আমরা অত্যন্ত আশাবাদী অন্তর্বর্তীকালীন সরকার নিয়ে। তারা তাদের আন্তরিকতা, দেশপ্রেম এবং যোগ্যতা দিয়ে খুব দ্রুতই একটা স্ট্যাবল অবস্থায় নিয়ে আসতে পারবেন। একই সঙ্গে তারা একটা নির্বাচনের দিকেও যেতে পারবেন। প্রয়োজনীয় সংস্কারও করবেন।’
এদিকে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় থেকে জানানো হয়, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের একটি প্রতিনিধিদল আজ বৃহস্পতিবার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে। বিএনপি প্রতিনিধিরা মূলত বর্তমান সরকারের বিভিন্ন ক্ষেত্রে সংস্কার ভাবনা, নির্বাচন নিয়ে তাঁদের চিন্তাভাবনা সম্পর্কে মতবিনিময় করেন।
তাঁরা বলেছেন, এই সরকারের গৃহীত পদক্ষেপগুলোর ব্যাপারে তাঁদের পূর্ণ সমর্থন আছে। ভবিষ্যতেও এই সমর্থন থাকবে। বর্তমান সরকারের পক্ষ থেকে যেন যত তাড়াতাড়ি সম্ভব সংস্কার এবং নির্বাচন প্রসঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ব্যাপকভিত্তিক সংলাপ শুরুর ঘোষণা দেওয়া হয়, সে ব্যাপারে তাঁরা অনুরোধ করেন। তাঁরা দেশের অর্থনৈতিক পরিস্থিতি সম্পর্কেও জানতে চান এবং অর্থনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে যে শঙ্কা ও সম্ভাবনা আছে, সে ব্যাপারেও তাঁরা একমত পোষণ করেন।
সবশেষে তাঁরা এই প্রত্যয় ব্যক্ত করেন, বর্তমান সরকার সংস্কার এবং নির্বাচন–সম্পর্কিত এবং অর্থনৈতিক শৃঙ্খলা রক্ষার জন্য যে পদক্ষেপগুলো নেবে, সেটা নিয়ে সবাই একসঙ্গে কাজ করবে এবং তারা সেটার একটি সমন্বিত অংশীদার হবেন। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল ও ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ, বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফকরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী ও সালাহউদ্দীন আহমেদ এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
অন্তর্বর্তী সরকারকে নির্বাচন অনুষ্ঠানের সম্ভাব্য কোনো সময় দেয়নি বিএনপি। যৌক্তিক একটি সময়ে সরকারই নির্বাচনের তারিখ দেবে বলে জানিয়েছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের কাছে এমনটাই জানান বিএনপি মহাসচিব। প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনায় অনুষ্ঠিত এই বৈঠকে বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী ও সালাহউদ্দিন আহমেদও অংশ নেন। বিএনপির পক্ষ থেকে নির্বাচন অনুষ্ঠানের সম্ভাব্য কোনো তারিখ চাওয়া হয়েছে কি না জানতে চাইলে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘না... আমরা কোনো তারিখ বলিনি। উনারাই (অন্তর্বর্তীকালীন সরকার) তো তারিখ বলবেন।’
দেড় ঘণ্টাব্যাপী আলোচনা ফলপ্রসূ হয়েছে জানিয়ে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘ফলপ্রসূ আলোচনা হয়েছে। আমরা অত্যন্ত আশাবাদী অন্তর্বর্তীকালীন সরকার নিয়ে। তারা তাদের আন্তরিকতা, দেশপ্রেম এবং যোগ্যতা দিয়ে খুব দ্রুতই একটা স্ট্যাবল অবস্থায় নিয়ে আসতে পারবেন। একই সঙ্গে তারা একটা নির্বাচনের দিকেও যেতে পারবেন। প্রয়োজনীয় সংস্কারও করবেন।’
এদিকে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় থেকে জানানো হয়, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের একটি প্রতিনিধিদল আজ বৃহস্পতিবার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে। বিএনপি প্রতিনিধিরা মূলত বর্তমান সরকারের বিভিন্ন ক্ষেত্রে সংস্কার ভাবনা, নির্বাচন নিয়ে তাঁদের চিন্তাভাবনা সম্পর্কে মতবিনিময় করেন।
তাঁরা বলেছেন, এই সরকারের গৃহীত পদক্ষেপগুলোর ব্যাপারে তাঁদের পূর্ণ সমর্থন আছে। ভবিষ্যতেও এই সমর্থন থাকবে। বর্তমান সরকারের পক্ষ থেকে যেন যত তাড়াতাড়ি সম্ভব সংস্কার এবং নির্বাচন প্রসঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ব্যাপকভিত্তিক সংলাপ শুরুর ঘোষণা দেওয়া হয়, সে ব্যাপারে তাঁরা অনুরোধ করেন। তাঁরা দেশের অর্থনৈতিক পরিস্থিতি সম্পর্কেও জানতে চান এবং অর্থনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে যে শঙ্কা ও সম্ভাবনা আছে, সে ব্যাপারেও তাঁরা একমত পোষণ করেন।
সবশেষে তাঁরা এই প্রত্যয় ব্যক্ত করেন, বর্তমান সরকার সংস্কার এবং নির্বাচন–সম্পর্কিত এবং অর্থনৈতিক শৃঙ্খলা রক্ষার জন্য যে পদক্ষেপগুলো নেবে, সেটা নিয়ে সবাই একসঙ্গে কাজ করবে এবং তারা সেটার একটি সমন্বিত অংশীদার হবেন। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল ও ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ, বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফকরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী ও সালাহউদ্দীন আহমেদ এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
‘জুলাই সনদ’ প্রণয়নের জন্য গত এক বছরে সবচেয়ে সোচ্চার ছিল এনসিপি। সেই অভ্যুত্থানের ঘোষণাপত্র পাঠের অনুষ্ঠান ছিল আজ মঙ্গলবার। শুধু তাই নয়, জুলাই শহীদদের সংবর্ধনাসহ গণ-অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তির দিনে রাজধানীতে একাধিক অনুষ্ঠানও চলছিল। এমন দিনে এনসিপির পাঁচজন শীর্ষ নেতাকে হঠাৎ কক্সবাজারে দেখা গেছে।
৪৪ মিনিট আগেসংবাদ সম্মেলনে শঙ্কা প্রকাশ করে মঞ্জু বলেন, ‘এই দেশে এখনো হাসিনার প্রেতাত্মা বিদ্যমান। ভারতের প্রেতাত্মাও রয়ে গেছে। এখানে ফ্যাসিবাদ শুধু রূপ পরিবর্তন করেছে। সমঝোতার ভিত্তিতে আগামী পাঁচ বছরের জন্য জাতীয় সরকার গঠন করা সম্ভব কি না, তা এখনই ভাবতে হবে। অন্যথায় অন্তর্দলীয় বিভেদ ও পরিণতির ভার সবাইকে বহন
৩ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দলের (বাসদ) সাধারণ সম্পাদক বজলুর রশীদ ফিরোজ বলেছেন, শহীদের রক্তের বিনিময়ে ক্ষমতায় এসেছে, সেই অন্তর্বর্তী সরকার আজ বিপরীত পথে হাঁটছে।
৩ ঘণ্টা আগেছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় সভাপতি জাহিদুল ইসলাম বলেছেন, ‘এত তথ্য-উপাত্ত থাকার পরও যদি গণহত্যার বিচার না হয়, তাহলে সেটা সরকারের চরম ব্যর্থতা প্রমাণ করে। এ সরকার কোনো বিপ্লবী সরকার নয়, এটি অলস সরকার।’
৩ ঘণ্টা আগে