লক্ষ্মীপুর ও রায়পুর প্রতিনিধি

বিএনপির উদ্দেশে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান বলেছেন, কোনো হুমকি-ধমকি, হুংকার দিয়ে লাভ নেই, কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয়। দেশে নির্বাচন আসছে। নির্বাচনকে কেন্দ্র করে বিএনপি নৈরাজ্য সৃষ্টি করার পাঁয়তারা করছে। তারা এখন জনবিচ্ছিন্ন দলে পরিণত হয়েছে। তারা কীভাবে অগ্নি-সন্ত্রাস, মানুষ হত্যা করেছে তা জনগণ দেখেছে।’
আজ শনিবার দুপুরে লক্ষ্মীপুরের রায়পুরে উপজেলা প্রশাসনের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সঙ্গে মতবিনিময় সভা শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন মন্ত্রী। রায়পুর উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, জনগণ বিএনপির ডাকে এখন আর কোনোভাবেই সাড়া দিচ্ছে না। বিএনপি এখন হুংকার দিচ্ছে সব অচল করে দেবে। আবার অগ্নি-সন্ত্রাস করবে, আবার মানুষ হত্যা করবে। এসব হুমকি-ধমকি এ দেশের মানুষ পছন্দ করে না। এ দেশের মানুষ জঙ্গিবাদ-সন্ত্রাসবাদ এসবকে চিরতরে প্রত্যাখ্যান করেছে। কাজেই যদি বিএনপি অগ্নি-সন্ত্রাস, মানুষ হত্যার মতো কিছু করতে চায় জনগণই তাদের প্রতিহত করবে, জনগণ তাদের এসবের জবাব দেবে। যেকোনো পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে সরকারের সব প্রস্তুতি রয়েছে।
মন্ত্রী বলেন, বিএনপির গায়েবি মামলার অভিযোগ ভিত্তিহীন। তাদের দ্বারা আক্রান্ত সংক্ষুব্ধ ব্যক্তিরা যেকোনো জায়গা থেকে বিএনপি নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে মামলা দিয়েছে। তা দিতেই পারে।
তিনি বলেন, বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার পর থেকে প্রতিবছরই সারা দেশে পূজামণ্ডপের সংখ্যা বেড়েছে। এ বছরও বেড়েছে। মণ্ডপে শান্তি-শৃঙ্খলা বজায় রাখার জন্য পুলিশের পাশাপাশি ছয় লাখ আনসার মোতায়েন করা হয়েছে।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘মণ্ডপ কমিটিগুলোকে আমরা নির্দেশনা দিয়েছি পর্যাপ্ত সিসি ক্যামেরা ও ভলান্টিয়ার রাখার জন্য। অনেকে মনে করেন পূজাকে কেন্দ্র করে কিছু একটা হতে পারে। তবে আমরা মনে করি কিছুই হবে না। শান্তিপূর্ণভাবেই পূজা শেষ হবে। কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয়। আমিও আইনের ঊর্ধ্বে নই। যেই অন্যায় কিছু করবে, তার বিরুদ্ধে বিচারিক ব্যবস্থা হবে।’
সভায় জেলা প্রশাসক সুরাইয়া জাহানের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি ছিলেন লক্ষ্মীপুর-২ (রায়পুর) আসনের সংসদ সদস্য অ্যাডভোকেট নুর উদ্দিন চৌধুরী নয়ন, চট্টগ্রাম রেঞ্জের ডিআইজি নুরে আলম মিনা, জেলা পুলিশ সুপার তারেক বিন রশিদ, জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি গোলাম ফারুক পিংকু, জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ শাহজাহান ও সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এ কে এম সালাউদ্দিন টিপু প্রমুখ।
পরে উপজেলা প্রশাসন আর্ট স্কুল উদ্বোধন করেন মন্ত্রী। এরপরই শ্রীশ্রী রাধা মদন মোহন জিউর আখড়া পরিদর্শন করেন। বিকেলে জেলা আওয়ামী লীগ আয়োজিত জনসভায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। এ সময় জেলা, উপজেলা, পৌরসভা ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, ছাত্রলীগসহ সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

বিএনপির উদ্দেশে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান বলেছেন, কোনো হুমকি-ধমকি, হুংকার দিয়ে লাভ নেই, কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয়। দেশে নির্বাচন আসছে। নির্বাচনকে কেন্দ্র করে বিএনপি নৈরাজ্য সৃষ্টি করার পাঁয়তারা করছে। তারা এখন জনবিচ্ছিন্ন দলে পরিণত হয়েছে। তারা কীভাবে অগ্নি-সন্ত্রাস, মানুষ হত্যা করেছে তা জনগণ দেখেছে।’
আজ শনিবার দুপুরে লক্ষ্মীপুরের রায়পুরে উপজেলা প্রশাসনের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সঙ্গে মতবিনিময় সভা শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন মন্ত্রী। রায়পুর উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, জনগণ বিএনপির ডাকে এখন আর কোনোভাবেই সাড়া দিচ্ছে না। বিএনপি এখন হুংকার দিচ্ছে সব অচল করে দেবে। আবার অগ্নি-সন্ত্রাস করবে, আবার মানুষ হত্যা করবে। এসব হুমকি-ধমকি এ দেশের মানুষ পছন্দ করে না। এ দেশের মানুষ জঙ্গিবাদ-সন্ত্রাসবাদ এসবকে চিরতরে প্রত্যাখ্যান করেছে। কাজেই যদি বিএনপি অগ্নি-সন্ত্রাস, মানুষ হত্যার মতো কিছু করতে চায় জনগণই তাদের প্রতিহত করবে, জনগণ তাদের এসবের জবাব দেবে। যেকোনো পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে সরকারের সব প্রস্তুতি রয়েছে।
মন্ত্রী বলেন, বিএনপির গায়েবি মামলার অভিযোগ ভিত্তিহীন। তাদের দ্বারা আক্রান্ত সংক্ষুব্ধ ব্যক্তিরা যেকোনো জায়গা থেকে বিএনপি নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে মামলা দিয়েছে। তা দিতেই পারে।
তিনি বলেন, বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার পর থেকে প্রতিবছরই সারা দেশে পূজামণ্ডপের সংখ্যা বেড়েছে। এ বছরও বেড়েছে। মণ্ডপে শান্তি-শৃঙ্খলা বজায় রাখার জন্য পুলিশের পাশাপাশি ছয় লাখ আনসার মোতায়েন করা হয়েছে।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘মণ্ডপ কমিটিগুলোকে আমরা নির্দেশনা দিয়েছি পর্যাপ্ত সিসি ক্যামেরা ও ভলান্টিয়ার রাখার জন্য। অনেকে মনে করেন পূজাকে কেন্দ্র করে কিছু একটা হতে পারে। তবে আমরা মনে করি কিছুই হবে না। শান্তিপূর্ণভাবেই পূজা শেষ হবে। কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয়। আমিও আইনের ঊর্ধ্বে নই। যেই অন্যায় কিছু করবে, তার বিরুদ্ধে বিচারিক ব্যবস্থা হবে।’
সভায় জেলা প্রশাসক সুরাইয়া জাহানের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি ছিলেন লক্ষ্মীপুর-২ (রায়পুর) আসনের সংসদ সদস্য অ্যাডভোকেট নুর উদ্দিন চৌধুরী নয়ন, চট্টগ্রাম রেঞ্জের ডিআইজি নুরে আলম মিনা, জেলা পুলিশ সুপার তারেক বিন রশিদ, জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি গোলাম ফারুক পিংকু, জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ শাহজাহান ও সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এ কে এম সালাউদ্দিন টিপু প্রমুখ।
পরে উপজেলা প্রশাসন আর্ট স্কুল উদ্বোধন করেন মন্ত্রী। এরপরই শ্রীশ্রী রাধা মদন মোহন জিউর আখড়া পরিদর্শন করেন। বিকেলে জেলা আওয়ামী লীগ আয়োজিত জনসভায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। এ সময় জেলা, উপজেলা, পৌরসভা ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, ছাত্রলীগসহ সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

প্রধান উপদেষ্টার কাছে ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলায় জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করার দাবি জানিয়েছে জামায়াতে ইসলামী। আজ শনিবার প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে এমন দাবি জানানো হয়। জামায়াতের প্রচার বিভাগ থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এটি বলা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীকে প্রকাশ্যে ক্ষমা চাওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন ডাকসু ভিপি সাদিক কায়েম। তিনি বলেছেন, এআই জেনারেটেড ছবিকে সত্য ধরে ইনকিলাব মঞ্চের মুখমাত্র হাদির হত্যাকারীর সঙ্গে তাঁকে জড়িয়ে রিভজী অপতথ্য ছড়িয়েছেন। সেজন্য রুহুল কবির রিজভীকে প্রকাশ্যে ক্ষমা চাইতে হবে।
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে ‘গণতন্ত্রের পথপ্রদর্শক’ আখ্যা দিয়েছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। তিনি বলেছেন, ‘এখন যাঁর অপেক্ষায় বাংলাদেশ, গণতন্ত্রের টর্চ বেয়ারার তারেক রহমান ২৫ তারিখে (ডিসেম্বর) বাংলাদেশে ফিরে আসবেন। এটা আমাদের আনন্দের সংবাদ।’
২ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ওসমান হাদির ওপর হামলার নিন্দা জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস। তিনি বলেছেন, ‘সে (ওসমান হাদি) আমার সন্তান সমতুল্য। হাদি গুলিবিদ্ধ হওয়ার সংবাদ পেয়ে আমি মানসিকভাবে আহত হয়েছি। এই আঘাত গণতন্ত্রের ওপর আঘাত। যারা এই আঘাত করেছে, তাদের কালো হাত ভেঙে দিতে হবে।’
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

প্রধান উপদেষ্টার কাছে ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলায় জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করার দাবি জানিয়েছে জামায়াতে ইসলামী। আজ শনিবার প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে এমন দাবি জানানো হয়। জামায়াতের প্রচার বিভাগ থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এটি বলা হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে জামায়াত জানায়, আলোচনায় গতকাল ১২ ডিসেম্বর রাজধানীর বিজয়নগরে ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ও অন্যতম জুলাই যোদ্ধা শরিফ ওসমান হাদি মাথায় গুলিবিদ্ধ হয়ে গুরুতর আহত হওয়ার ঘটনার প্রসঙ্গ বিশেষ গুরুত্বের সঙ্গে উত্থাপিত হয়। এ ঘটনায় জড়িতদের অনতিবিলম্বে গ্রেপ্তার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করার দাবি জানানো হয়।
এ ছাড়া বৈঠকে দেশের সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়। বিশেষ করে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নির্বিঘ্নভাবে আয়োজনের উপযোগী পরিবেশ সৃষ্টি, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নয়ন এবং নাগরিকদের জানমালের নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণসহ গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন বিষয়ে মতবিনিময় করা হয় বলেও জানিয়েছে জামায়াতের প্রচার বিভাগ।
বৈঠকে শরিফ ওসমান হাদির ওপর সংঘটিত হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়ে জামায়াতের পক্ষ থেকে বলা হয়, এ ঘটনায় গোটা জাতি স্তম্ভিত, বিস্মিত ও ক্ষুব্ধ। এই হামলা কেবল একজন ব্যক্তির ওপর নয়; এটি গোটা জাতি ও গণতন্ত্রের ওপর সরাসরি আঘাত।
জামায়াতের পক্ষে বৈঠকে অংশ নেন দলের সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার এবং সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এহসানুল মাহবুব জুবায়ের।

প্রধান উপদেষ্টার কাছে ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলায় জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করার দাবি জানিয়েছে জামায়াতে ইসলামী। আজ শনিবার প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে এমন দাবি জানানো হয়। জামায়াতের প্রচার বিভাগ থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এটি বলা হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে জামায়াত জানায়, আলোচনায় গতকাল ১২ ডিসেম্বর রাজধানীর বিজয়নগরে ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ও অন্যতম জুলাই যোদ্ধা শরিফ ওসমান হাদি মাথায় গুলিবিদ্ধ হয়ে গুরুতর আহত হওয়ার ঘটনার প্রসঙ্গ বিশেষ গুরুত্বের সঙ্গে উত্থাপিত হয়। এ ঘটনায় জড়িতদের অনতিবিলম্বে গ্রেপ্তার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করার দাবি জানানো হয়।
এ ছাড়া বৈঠকে দেশের সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়। বিশেষ করে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নির্বিঘ্নভাবে আয়োজনের উপযোগী পরিবেশ সৃষ্টি, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নয়ন এবং নাগরিকদের জানমালের নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণসহ গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন বিষয়ে মতবিনিময় করা হয় বলেও জানিয়েছে জামায়াতের প্রচার বিভাগ।
বৈঠকে শরিফ ওসমান হাদির ওপর সংঘটিত হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়ে জামায়াতের পক্ষ থেকে বলা হয়, এ ঘটনায় গোটা জাতি স্তম্ভিত, বিস্মিত ও ক্ষুব্ধ। এই হামলা কেবল একজন ব্যক্তির ওপর নয়; এটি গোটা জাতি ও গণতন্ত্রের ওপর সরাসরি আঘাত।
জামায়াতের পক্ষে বৈঠকে অংশ নেন দলের সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার এবং সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এহসানুল মাহবুব জুবায়ের।

বিএনপির উদ্দেশে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান বলেছেন, কোনো হুমকি-ধমকি, হুংকার দিয়ে লাভ নেই, কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয়। দেশে নির্বাচন আসছে। নির্বাচনকে কেন্দ্র করে বিএনপি নৈরাজ্য সৃষ্টি করার পাঁয়তারা করছে। তারা এখন জনবিচ্ছিন্ন দলে পরিণত হয়েছে। তারা কীভাবে অগ্নি-সন্ত্রাস, মানুষ হত্যা করেছে তা জনগণ দেখে
২১ অক্টোবর ২০২৩
বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীকে প্রকাশ্যে ক্ষমা চাওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন ডাকসু ভিপি সাদিক কায়েম। তিনি বলেছেন, এআই জেনারেটেড ছবিকে সত্য ধরে ইনকিলাব মঞ্চের মুখমাত্র হাদির হত্যাকারীর সঙ্গে তাঁকে জড়িয়ে রিভজী অপতথ্য ছড়িয়েছেন। সেজন্য রুহুল কবির রিজভীকে প্রকাশ্যে ক্ষমা চাইতে হবে।
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে ‘গণতন্ত্রের পথপ্রদর্শক’ আখ্যা দিয়েছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। তিনি বলেছেন, ‘এখন যাঁর অপেক্ষায় বাংলাদেশ, গণতন্ত্রের টর্চ বেয়ারার তারেক রহমান ২৫ তারিখে (ডিসেম্বর) বাংলাদেশে ফিরে আসবেন। এটা আমাদের আনন্দের সংবাদ।’
২ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ওসমান হাদির ওপর হামলার নিন্দা জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস। তিনি বলেছেন, ‘সে (ওসমান হাদি) আমার সন্তান সমতুল্য। হাদি গুলিবিদ্ধ হওয়ার সংবাদ পেয়ে আমি মানসিকভাবে আহত হয়েছি। এই আঘাত গণতন্ত্রের ওপর আঘাত। যারা এই আঘাত করেছে, তাদের কালো হাত ভেঙে দিতে হবে।’
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীকে প্রকাশ্যে ক্ষমা চাওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন ডাকসু ভিপি সাদিক কায়েম। তিনি বলেছেন, ভুয়া ছবিকে সত্য ধরে ইনকিলাব মঞ্চের মুখমাত্র হাদির হত্যাকারীর সঙ্গে তাঁকে জড়িয়ে রিভজী অপতথ্য ছড়িয়েছেন। সেজন্য রুহুল কবির রিজভীকে প্রকাশ্যে ক্ষমা চাইতে হবে।

আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) তাঁর ভেরিফায়েড ফেসবুক আইডিতে এক পোস্টে এ আহ্বান জানান তিনি।
ফেসবুকে সাদিক কায়েম লেখেন, ‘আওয়ামী প্রোপাগাণ্ডা সেল কর্তৃক প্রচারিত এআই জেনারেটেড ছবিকে সত্য ধরে নিয়ে বিএনপির সিনিয়র নেতা রুহুল কবির রিজভী শরিফ ওসমান হাদির হত্যাচেষ্টাকারীর সাথে আমাকে জড়িয়ে যে অপতথ্য ছড়িয়েছেন, তা বিএনপির মতো সংগঠনের সিনিয়র নেতার কাছ থেকে কোনোভাবে প্রত্যাশিত দায়িত্বশীল আচরণ নয়।’
ভিপি সাদিক কায়েম লেখেন, ‘যারা আগামীর বাংলাদেশ গড়ার আশ্বাস নিয়ে জনতার কাছে যাচ্ছেন, তারা যখন যেকোনো সংকটে সত্য জানার চেষ্টা না করে আওয়ামী নির্ভর অপতথ্যকে ফ্যাক্ট হিসেবে গ্রহণ করেন, তখন আগামীর দেশ বিনির্মাণে তাদের সক্ষমতা নিয়ে জনমনে সংশয় তৈরি হয়।’
ফেসবুকে তিনি আরও বলেন, ‘আমাকে নিয়ে আজকে বিএনপির সমাবেশে জনাব রুহুল কবির রিজভী প্রদত্ত বক্তব্যে ভুয়া ছবি নির্ভর যে মিথ্যা অভিযোগ (আমার সাথে শুটার একই টেবিলে চা খাচ্ছেন দাবিতে) তুলেছেন, তা নিয়ে প্রকাশ্যে ক্ষমা চেয়ে দল হিসেবে বিএনপি এবং ব্যক্তি রিজভী নিজেকে অপতথ্য ছড়ানোর অপরাধ থেকে দায়মুক্ত করার আহ্বান জানাচ্ছি।’
এর আগে, আজ বিএনপির সমাবেশে রুহুল কবির রিজভীর বলেছেন, ‘ওসমান হাদির ওপর হামলায় শনাক্ত ব্যক্তি ছাত্রলীগের নেতা এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিপি সাদিক কায়েম এর সঙ্গে একই টেবিলে চা খাচ্ছেন, এর বিচার কে করবে?’
উল্লেখ্য, গতকাল শুক্রবার দুপুরে রাজধানীর বিজয়নগরে ওসমান হাদিকে গুলি করে দুর্বৃত্তরা। পরে তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখান থেকে সন্ধ্যার পর তাঁকে এভারকেয়ার হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। বর্তমানে সেখানেই তিনি চিকিৎসাধীন।

বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীকে প্রকাশ্যে ক্ষমা চাওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন ডাকসু ভিপি সাদিক কায়েম। তিনি বলেছেন, ভুয়া ছবিকে সত্য ধরে ইনকিলাব মঞ্চের মুখমাত্র হাদির হত্যাকারীর সঙ্গে তাঁকে জড়িয়ে রিভজী অপতথ্য ছড়িয়েছেন। সেজন্য রুহুল কবির রিজভীকে প্রকাশ্যে ক্ষমা চাইতে হবে।

আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) তাঁর ভেরিফায়েড ফেসবুক আইডিতে এক পোস্টে এ আহ্বান জানান তিনি।
ফেসবুকে সাদিক কায়েম লেখেন, ‘আওয়ামী প্রোপাগাণ্ডা সেল কর্তৃক প্রচারিত এআই জেনারেটেড ছবিকে সত্য ধরে নিয়ে বিএনপির সিনিয়র নেতা রুহুল কবির রিজভী শরিফ ওসমান হাদির হত্যাচেষ্টাকারীর সাথে আমাকে জড়িয়ে যে অপতথ্য ছড়িয়েছেন, তা বিএনপির মতো সংগঠনের সিনিয়র নেতার কাছ থেকে কোনোভাবে প্রত্যাশিত দায়িত্বশীল আচরণ নয়।’
ভিপি সাদিক কায়েম লেখেন, ‘যারা আগামীর বাংলাদেশ গড়ার আশ্বাস নিয়ে জনতার কাছে যাচ্ছেন, তারা যখন যেকোনো সংকটে সত্য জানার চেষ্টা না করে আওয়ামী নির্ভর অপতথ্যকে ফ্যাক্ট হিসেবে গ্রহণ করেন, তখন আগামীর দেশ বিনির্মাণে তাদের সক্ষমতা নিয়ে জনমনে সংশয় তৈরি হয়।’
ফেসবুকে তিনি আরও বলেন, ‘আমাকে নিয়ে আজকে বিএনপির সমাবেশে জনাব রুহুল কবির রিজভী প্রদত্ত বক্তব্যে ভুয়া ছবি নির্ভর যে মিথ্যা অভিযোগ (আমার সাথে শুটার একই টেবিলে চা খাচ্ছেন দাবিতে) তুলেছেন, তা নিয়ে প্রকাশ্যে ক্ষমা চেয়ে দল হিসেবে বিএনপি এবং ব্যক্তি রিজভী নিজেকে অপতথ্য ছড়ানোর অপরাধ থেকে দায়মুক্ত করার আহ্বান জানাচ্ছি।’
এর আগে, আজ বিএনপির সমাবেশে রুহুল কবির রিজভীর বলেছেন, ‘ওসমান হাদির ওপর হামলায় শনাক্ত ব্যক্তি ছাত্রলীগের নেতা এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিপি সাদিক কায়েম এর সঙ্গে একই টেবিলে চা খাচ্ছেন, এর বিচার কে করবে?’
উল্লেখ্য, গতকাল শুক্রবার দুপুরে রাজধানীর বিজয়নগরে ওসমান হাদিকে গুলি করে দুর্বৃত্তরা। পরে তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখান থেকে সন্ধ্যার পর তাঁকে এভারকেয়ার হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। বর্তমানে সেখানেই তিনি চিকিৎসাধীন।

বিএনপির উদ্দেশে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান বলেছেন, কোনো হুমকি-ধমকি, হুংকার দিয়ে লাভ নেই, কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয়। দেশে নির্বাচন আসছে। নির্বাচনকে কেন্দ্র করে বিএনপি নৈরাজ্য সৃষ্টি করার পাঁয়তারা করছে। তারা এখন জনবিচ্ছিন্ন দলে পরিণত হয়েছে। তারা কীভাবে অগ্নি-সন্ত্রাস, মানুষ হত্যা করেছে তা জনগণ দেখে
২১ অক্টোবর ২০২৩
প্রধান উপদেষ্টার কাছে ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলায় জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করার দাবি জানিয়েছে জামায়াতে ইসলামী। আজ শনিবার প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে এমন দাবি জানানো হয়। জামায়াতের প্রচার বিভাগ থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এটি বলা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে ‘গণতন্ত্রের পথপ্রদর্শক’ আখ্যা দিয়েছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। তিনি বলেছেন, ‘এখন যাঁর অপেক্ষায় বাংলাদেশ, গণতন্ত্রের টর্চ বেয়ারার তারেক রহমান ২৫ তারিখে (ডিসেম্বর) বাংলাদেশে ফিরে আসবেন। এটা আমাদের আনন্দের সংবাদ।’
২ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ওসমান হাদির ওপর হামলার নিন্দা জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস। তিনি বলেছেন, ‘সে (ওসমান হাদি) আমার সন্তান সমতুল্য। হাদি গুলিবিদ্ধ হওয়ার সংবাদ পেয়ে আমি মানসিকভাবে আহত হয়েছি। এই আঘাত গণতন্ত্রের ওপর আঘাত। যারা এই আঘাত করেছে, তাদের কালো হাত ভেঙে দিতে হবে।’
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে ‘গণতন্ত্রের পথপ্রদর্শক’ আখ্যা দিয়েছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। তিনি বলেছেন, ‘এখন যাঁর অপেক্ষায় বাংলাদেশ, গণতন্ত্রের টর্চ বেয়ারার তারেক রহমান ২৫ তারিখে (ডিসেম্বর) বাংলাদেশে ফিরে আসবেন। এটা আমাদের আনন্দের সংবাদ।’
আজ শনিবার রাজধানীর খামারবাড়িতে কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে বিএনপি আয়োজিত ‘দেশ গড়ার পরিকল্পনা’ শীর্ষক কর্মসূচিতে তিনি এসব কথা বলেন।
আমীর খসরু বলেন, ‘আমরা সবাই আনন্দিত যে, আগামী ২৫ তারিখে বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় নেতা—যাঁর অপেক্ষায় বাংলাদেশ, যাঁর আগমনে বাংলাদেশের রাজনীতিতে আগামী দিনে গণতন্ত্র, গণতান্ত্রিক অর্ডার ফিরিয়ে আনার যে সংগ্রাম বিগত বছরগুলোতে আমরা করেছি, যাঁর নেতৃত্বে আমরা সেই আন্দোলনে সফল হয়েছি, সেই আন্দোলনের নায়ক বাংলাদেশে ফিরে আসবেন।’
আমীর খসরু নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে বলেন, ‘আমাদের নেতা ২৫ তারিখ আসছেন। সেদিন থেকে বাংলাদেশের রাজনীতিতে গণতান্ত্রিক অঙ্গনে এক নতুন জোয়ার সৃষ্টি হবে। আপনাদের সবাইকে সেদিনের জন্য, নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে।’
আমীর খসরু মন্তব্য করেন, ‘আসন্ন নির্বাচন শুধু বিএনপির জয় নয়, এটি হবে গণতন্ত্রের জয়। বিএনপি গণতন্ত্রের টর্চবাহক—এ দায়িত্ব আমাদের পালন করতে হবে।’
দেশ পরিচালনার ভবিষ্যৎ রূপরেখা তুলে ধরে তিনি বলেন, ‘গণতন্ত্রের সুফল ও অর্থনৈতিক সুফল দেশের প্রতিটি মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে হবে। শুধু রাজনৈতিক গণতন্ত্র নয়, অর্থনীতিতেও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে হবে।’ তিনি জানান, ক্ষমতায় যাওয়ার প্রথম দিন থেকেই তাঁদের কাজ শুরু হবে।
ইনকিলাব মঞ্চের নেতা শরিফ ওসমান হাদির ওপর গুলিবর্ষণের ঘটনা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘খুবই দুঃখজনক। এই সময়টাতে যখন স্থিতিশীলতা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।’ তিনি বলেন, বিএনপি যখন একটি স্থিতিশীল ও শান্তিপূর্ণ বাংলাদেশ গড়ার জন্য তারেক রহমান যে রাজনীতি ধারণ করেছেন, সে পথে চলছে, তখন তার বিপরীতে ‘মবোক্রেসির রাজনীতি, গায়ের জোরের রাজনীতি, অপরের প্রতি অসম্মান রেখে কথা বলার রাজনীতি, অন্যকে ছোট করার রাজনীতি’ দেখা যাচ্ছে।
আমীর খসরু বলেন, ‘যেকোনো অজুহাতে অস্থিতিশীলতার রাজনীতি বাংলাদেশের গণতন্ত্রের জন্য কাম্য হতে পারে না।’ তিনি এ ব্যাপারে বিএনপির নেতা-কর্মীদের চোখ-কান খোলা রাখার আহ্বান জানান।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে ‘গণতন্ত্রের পথপ্রদর্শক’ আখ্যা দিয়েছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। তিনি বলেছেন, ‘এখন যাঁর অপেক্ষায় বাংলাদেশ, গণতন্ত্রের টর্চ বেয়ারার তারেক রহমান ২৫ তারিখে (ডিসেম্বর) বাংলাদেশে ফিরে আসবেন। এটা আমাদের আনন্দের সংবাদ।’
আজ শনিবার রাজধানীর খামারবাড়িতে কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে বিএনপি আয়োজিত ‘দেশ গড়ার পরিকল্পনা’ শীর্ষক কর্মসূচিতে তিনি এসব কথা বলেন।
আমীর খসরু বলেন, ‘আমরা সবাই আনন্দিত যে, আগামী ২৫ তারিখে বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় নেতা—যাঁর অপেক্ষায় বাংলাদেশ, যাঁর আগমনে বাংলাদেশের রাজনীতিতে আগামী দিনে গণতন্ত্র, গণতান্ত্রিক অর্ডার ফিরিয়ে আনার যে সংগ্রাম বিগত বছরগুলোতে আমরা করেছি, যাঁর নেতৃত্বে আমরা সেই আন্দোলনে সফল হয়েছি, সেই আন্দোলনের নায়ক বাংলাদেশে ফিরে আসবেন।’
আমীর খসরু নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে বলেন, ‘আমাদের নেতা ২৫ তারিখ আসছেন। সেদিন থেকে বাংলাদেশের রাজনীতিতে গণতান্ত্রিক অঙ্গনে এক নতুন জোয়ার সৃষ্টি হবে। আপনাদের সবাইকে সেদিনের জন্য, নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে।’
আমীর খসরু মন্তব্য করেন, ‘আসন্ন নির্বাচন শুধু বিএনপির জয় নয়, এটি হবে গণতন্ত্রের জয়। বিএনপি গণতন্ত্রের টর্চবাহক—এ দায়িত্ব আমাদের পালন করতে হবে।’
দেশ পরিচালনার ভবিষ্যৎ রূপরেখা তুলে ধরে তিনি বলেন, ‘গণতন্ত্রের সুফল ও অর্থনৈতিক সুফল দেশের প্রতিটি মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে হবে। শুধু রাজনৈতিক গণতন্ত্র নয়, অর্থনীতিতেও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে হবে।’ তিনি জানান, ক্ষমতায় যাওয়ার প্রথম দিন থেকেই তাঁদের কাজ শুরু হবে।
ইনকিলাব মঞ্চের নেতা শরিফ ওসমান হাদির ওপর গুলিবর্ষণের ঘটনা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘খুবই দুঃখজনক। এই সময়টাতে যখন স্থিতিশীলতা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।’ তিনি বলেন, বিএনপি যখন একটি স্থিতিশীল ও শান্তিপূর্ণ বাংলাদেশ গড়ার জন্য তারেক রহমান যে রাজনীতি ধারণ করেছেন, সে পথে চলছে, তখন তার বিপরীতে ‘মবোক্রেসির রাজনীতি, গায়ের জোরের রাজনীতি, অপরের প্রতি অসম্মান রেখে কথা বলার রাজনীতি, অন্যকে ছোট করার রাজনীতি’ দেখা যাচ্ছে।
আমীর খসরু বলেন, ‘যেকোনো অজুহাতে অস্থিতিশীলতার রাজনীতি বাংলাদেশের গণতন্ত্রের জন্য কাম্য হতে পারে না।’ তিনি এ ব্যাপারে বিএনপির নেতা-কর্মীদের চোখ-কান খোলা রাখার আহ্বান জানান।

বিএনপির উদ্দেশে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান বলেছেন, কোনো হুমকি-ধমকি, হুংকার দিয়ে লাভ নেই, কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয়। দেশে নির্বাচন আসছে। নির্বাচনকে কেন্দ্র করে বিএনপি নৈরাজ্য সৃষ্টি করার পাঁয়তারা করছে। তারা এখন জনবিচ্ছিন্ন দলে পরিণত হয়েছে। তারা কীভাবে অগ্নি-সন্ত্রাস, মানুষ হত্যা করেছে তা জনগণ দেখে
২১ অক্টোবর ২০২৩
প্রধান উপদেষ্টার কাছে ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলায় জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করার দাবি জানিয়েছে জামায়াতে ইসলামী। আজ শনিবার প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে এমন দাবি জানানো হয়। জামায়াতের প্রচার বিভাগ থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এটি বলা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীকে প্রকাশ্যে ক্ষমা চাওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন ডাকসু ভিপি সাদিক কায়েম। তিনি বলেছেন, এআই জেনারেটেড ছবিকে সত্য ধরে ইনকিলাব মঞ্চের মুখমাত্র হাদির হত্যাকারীর সঙ্গে তাঁকে জড়িয়ে রিভজী অপতথ্য ছড়িয়েছেন। সেজন্য রুহুল কবির রিজভীকে প্রকাশ্যে ক্ষমা চাইতে হবে।
১ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ওসমান হাদির ওপর হামলার নিন্দা জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস। তিনি বলেছেন, ‘সে (ওসমান হাদি) আমার সন্তান সমতুল্য। হাদি গুলিবিদ্ধ হওয়ার সংবাদ পেয়ে আমি মানসিকভাবে আহত হয়েছি। এই আঘাত গণতন্ত্রের ওপর আঘাত। যারা এই আঘাত করেছে, তাদের কালো হাত ভেঙে দিতে হবে।’
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ওসমান হাদির ওপর হামলার নিন্দা জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস। তিনি বলেছেন, ‘সে (ওসমান হাদি) আমার সন্তান সমতুল্য। হাদি গুলিবিদ্ধ হওয়ার সংবাদ পেয়ে আমি মানসিকভাবে আহত হয়েছি। এই আঘাত গণতন্ত্রের ওপর আঘাত। যারা এই আঘাত করেছে, তাদের কালো হাত ভেঙে দিতে হবে।’
আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে এক সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন। ওসমান হাদি গুলিবিদ্ধ হওয়ার ঘটনায় প্রতিবাদ জানিয়ে এবং সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে এই সমাবেশের আয়োজন করে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপি।
সমাবেশে মির্জা আব্বাস বলেন, ‘বেলা ২টায় হাদি গুলিবিদ্ধ হলেন, তার আধা ঘণ্টা পরই একটি দল উত্তেজনা সৃষ্টির জন্য ফেসবুকে পোস্ট দেওয়া শুরু করে। আমি হাসপাতালে গিয়ে দেখতে পেলাম সবই পরিকল্পিত।’
মির্জা আব্বাস বলেন, ‘আমি ঢাকার ছেলে। দীর্ঘ ৫০ বছর ঢাকায় রাজনীতি করি। আমি শান্ত ছিলাম। আমার নির্দেশনা পেলে তোমাদের তুলাধোনা করত। হাসপাতালে যারা এগুলো করেছে তারা হাদির সমর্থক নয়, তারা অন্য একটি দলের। আমরা শান্ত না থাকলে হাদির চিকিৎসা ব্যাহত হতো। তারা চেয়েছিল হাদির চিকিৎসা যাতে ব্যাহত হয় এবং মারা যাক।’
আব্বাস বলেন, ‘একটি দলের ষড়যন্ত্র আমরা ’৭১, ’৮৬সহ অনেক দেখেছি। তাদের মূল শক্তিই ষড়যন্ত্র। তারা স্থির রাষ্ট্র সহ্য করতে পারে না। তাই রাষ্ট্রকে সব সময়ই অস্থিতিশীল রাখতে চায়।’
বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘একটি লোক গুলিবিদ্ধ হয়েছে, সে যে-ই হোক তার মৃত্যু কামনা করি না। হাদি গুলিবিদ্ধ হওয়ার পর এক-দেড় শ লোক ফেসবুকে দেশে মব সৃষ্টির জন্য উসকানি দিয়ে পোস্ট দিয়েছে। তারা সবাই একটি বিশেষ রাজনৈতিক দলের।’
বিএনপির এই নেতা আরও বলেন, ‘১৯৭৭ সাল থেকে নির্বাচন করে আসছি। কারও সঙ্গে মারামারি হয়নি। একসঙ্গে প্রার্থীরা কোলাকুলি করেছি, খেয়েছি। মারামারি করে আওয়ামী লীগ। আর নির্বাচনসহ রাষ্ট্রকে অস্থির করে সেই বিতর্কিত রাজনৈতিক দল। আমরা চাই হাদির ওপর হামলাকারী গ্রেপ্তার হোক এবং বিশেষ দলের মুখোশ উন্মোচিত হোক।’
মির্জা আব্বাস বলেন, ‘হাদি আমার নির্বাচনী প্রতিদ্বন্দ্বী নয়, প্রতিযোগী। সে রাজপথের সাহসী সৈনিক। তাকে আমি নির্বাচনী মাঠে আবারও সক্রিয় পাব, সে প্রত্যাশা করি।’
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির সদস্যসচিব তানভীর আহমেদ রবিনের সভাপতিত্বে সমাবেশে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন দলের জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। এ সময় বক্তব্য দেন বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব আব্দুস সালাম আজাদ, স্বেচ্ছাসেবকবিষয়ক সম্পাদক মীর সরাফত আলী সপু, বিএনপির নেতা ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন, শেখ রবিউল আলম, হাবিবুর রশিদ হাবিব, যুবদলের সভাপতি আব্দুল মোনায়েম মুন্না, জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি রেজাউল কবির পল প্রমুখ।
সমাবেশ শেষে একটি প্রতিবাদ মিছিল বের করা হয়। মিছিলটি নয়াপল্টন থেকে শুরু হয়ে বিজয়নগর ফকিরাপুল মোড় ঘুরে বিএনপির দলীয় কার্যালয়ের সামনে এসে শেষ হয়।

ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ওসমান হাদির ওপর হামলার নিন্দা জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস। তিনি বলেছেন, ‘সে (ওসমান হাদি) আমার সন্তান সমতুল্য। হাদি গুলিবিদ্ধ হওয়ার সংবাদ পেয়ে আমি মানসিকভাবে আহত হয়েছি। এই আঘাত গণতন্ত্রের ওপর আঘাত। যারা এই আঘাত করেছে, তাদের কালো হাত ভেঙে দিতে হবে।’
আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে এক সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন। ওসমান হাদি গুলিবিদ্ধ হওয়ার ঘটনায় প্রতিবাদ জানিয়ে এবং সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে এই সমাবেশের আয়োজন করে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপি।
সমাবেশে মির্জা আব্বাস বলেন, ‘বেলা ২টায় হাদি গুলিবিদ্ধ হলেন, তার আধা ঘণ্টা পরই একটি দল উত্তেজনা সৃষ্টির জন্য ফেসবুকে পোস্ট দেওয়া শুরু করে। আমি হাসপাতালে গিয়ে দেখতে পেলাম সবই পরিকল্পিত।’
মির্জা আব্বাস বলেন, ‘আমি ঢাকার ছেলে। দীর্ঘ ৫০ বছর ঢাকায় রাজনীতি করি। আমি শান্ত ছিলাম। আমার নির্দেশনা পেলে তোমাদের তুলাধোনা করত। হাসপাতালে যারা এগুলো করেছে তারা হাদির সমর্থক নয়, তারা অন্য একটি দলের। আমরা শান্ত না থাকলে হাদির চিকিৎসা ব্যাহত হতো। তারা চেয়েছিল হাদির চিকিৎসা যাতে ব্যাহত হয় এবং মারা যাক।’
আব্বাস বলেন, ‘একটি দলের ষড়যন্ত্র আমরা ’৭১, ’৮৬সহ অনেক দেখেছি। তাদের মূল শক্তিই ষড়যন্ত্র। তারা স্থির রাষ্ট্র সহ্য করতে পারে না। তাই রাষ্ট্রকে সব সময়ই অস্থিতিশীল রাখতে চায়।’
বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘একটি লোক গুলিবিদ্ধ হয়েছে, সে যে-ই হোক তার মৃত্যু কামনা করি না। হাদি গুলিবিদ্ধ হওয়ার পর এক-দেড় শ লোক ফেসবুকে দেশে মব সৃষ্টির জন্য উসকানি দিয়ে পোস্ট দিয়েছে। তারা সবাই একটি বিশেষ রাজনৈতিক দলের।’
বিএনপির এই নেতা আরও বলেন, ‘১৯৭৭ সাল থেকে নির্বাচন করে আসছি। কারও সঙ্গে মারামারি হয়নি। একসঙ্গে প্রার্থীরা কোলাকুলি করেছি, খেয়েছি। মারামারি করে আওয়ামী লীগ। আর নির্বাচনসহ রাষ্ট্রকে অস্থির করে সেই বিতর্কিত রাজনৈতিক দল। আমরা চাই হাদির ওপর হামলাকারী গ্রেপ্তার হোক এবং বিশেষ দলের মুখোশ উন্মোচিত হোক।’
মির্জা আব্বাস বলেন, ‘হাদি আমার নির্বাচনী প্রতিদ্বন্দ্বী নয়, প্রতিযোগী। সে রাজপথের সাহসী সৈনিক। তাকে আমি নির্বাচনী মাঠে আবারও সক্রিয় পাব, সে প্রত্যাশা করি।’
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির সদস্যসচিব তানভীর আহমেদ রবিনের সভাপতিত্বে সমাবেশে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন দলের জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। এ সময় বক্তব্য দেন বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব আব্দুস সালাম আজাদ, স্বেচ্ছাসেবকবিষয়ক সম্পাদক মীর সরাফত আলী সপু, বিএনপির নেতা ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন, শেখ রবিউল আলম, হাবিবুর রশিদ হাবিব, যুবদলের সভাপতি আব্দুল মোনায়েম মুন্না, জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি রেজাউল কবির পল প্রমুখ।
সমাবেশ শেষে একটি প্রতিবাদ মিছিল বের করা হয়। মিছিলটি নয়াপল্টন থেকে শুরু হয়ে বিজয়নগর ফকিরাপুল মোড় ঘুরে বিএনপির দলীয় কার্যালয়ের সামনে এসে শেষ হয়।

বিএনপির উদ্দেশে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান বলেছেন, কোনো হুমকি-ধমকি, হুংকার দিয়ে লাভ নেই, কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয়। দেশে নির্বাচন আসছে। নির্বাচনকে কেন্দ্র করে বিএনপি নৈরাজ্য সৃষ্টি করার পাঁয়তারা করছে। তারা এখন জনবিচ্ছিন্ন দলে পরিণত হয়েছে। তারা কীভাবে অগ্নি-সন্ত্রাস, মানুষ হত্যা করেছে তা জনগণ দেখে
২১ অক্টোবর ২০২৩
প্রধান উপদেষ্টার কাছে ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলায় জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করার দাবি জানিয়েছে জামায়াতে ইসলামী। আজ শনিবার প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে এমন দাবি জানানো হয়। জামায়াতের প্রচার বিভাগ থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এটি বলা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীকে প্রকাশ্যে ক্ষমা চাওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন ডাকসু ভিপি সাদিক কায়েম। তিনি বলেছেন, এআই জেনারেটেড ছবিকে সত্য ধরে ইনকিলাব মঞ্চের মুখমাত্র হাদির হত্যাকারীর সঙ্গে তাঁকে জড়িয়ে রিভজী অপতথ্য ছড়িয়েছেন। সেজন্য রুহুল কবির রিজভীকে প্রকাশ্যে ক্ষমা চাইতে হবে।
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে ‘গণতন্ত্রের পথপ্রদর্শক’ আখ্যা দিয়েছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। তিনি বলেছেন, ‘এখন যাঁর অপেক্ষায় বাংলাদেশ, গণতন্ত্রের টর্চ বেয়ারার তারেক রহমান ২৫ তারিখে (ডিসেম্বর) বাংলাদেশে ফিরে আসবেন। এটা আমাদের আনন্দের সংবাদ।’
২ ঘণ্টা আগে