নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস বলেছেন, ‘আওয়ামী লীগের সময় কোনো দিন দেখিনি যে এ দেশের মানুষ স্বস্তিতে রমজান পালন করেছে। বাজারে যাব কিনতে, দেখব পকেটে টাকা নাই, কিনতে কিনতে শেষ। আমরা যেহেতু মুসলমান সেহেতু রমজান পালন করব। কিন্তু রমজান স্বস্তিদায়ক হবে না। কারণ, রজমানের মধ্যেই জিনিসপত্রের দাম বাড়বে।’
আজ সোমবার দুপুরে রাজধানীর শাহজাহানপুরে নিজ বাসভবনে এক সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন তিনি।
মির্জা আব্বাস বলেন, ‘জনগণের মৌলিক অধিকার, গণতন্ত্রের অধিকার এবং কথা বলার অধিকার বাঁচানোর জন্য এই আন্দোলন চলবে। আন্দোলন থেমে থাকবে না। আমরা না পারি অন্য কেউ করবে, আন্দোলন হবে।’
বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘সরকার এখন একটা ভয়ে আছে। যদিও তারা সরকারে আছে। ঠিক সরকার বলা যাবে না। একটা রাজত্ব চলছে। তারা ভয়ে ও আতঙ্কে আছে। তারা ডামি নির্বাচন করল। ডামি নির্বাচন বিশ্বব্যাপী প্রচলন হয়ে গেছে। এই ডামি সরকারের ডামি মন্ত্রীরাই কথাবার্তা বলছেন। আর দাপ্তরিক কাজগুলোও করছে, যা অবৈধ।’
সম্প্রতি নিজের এক বক্তব্য প্রসঙ্গে আব্বাস বলেন, ‘বিএনপি এবং এ দেশের জনগণ যাতে ভোট দিতে না পারে, এই প্রক্রিয়া বর্তমান সরকার বহু আগে থেকেই শুরু করেছে। এটাই ছিল আমার বক্তব্যে। জনগণের কোনো দাবি তারা (সরকার) মানে নাই। ফলে জনগণ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে নাই।’
এ সময় চিকিৎসার জন্য দেশের বাইরে যাওয়ার কথাও জানান মির্জা আব্বাস। তবে কোন দেশে এবং কবে নাগাদ যাবেন তা জানাননি তিনি।
মির্জা আব্বাস বলেন, ‘ইতিমধ্যে চিকিৎসার জন্য আমাদের অনেকে বাইরে (বিদেশ) চলে গেছেন। আমারও যাওয়ার কথা। কিন্তু দুর্ভাগ্যক্রমে সরকারি প্রতিবন্ধকতার কারণে এই মুহূর্তে যেতে পারছি না। আমি ও আমার পরিবার যাব। আমার চিকিৎসা করা প্রয়োজন।’
সাংবাদিকদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘২৮ অক্টোরের পরে এই প্রথম আপনাদের সঙ্গে আমার আনুষ্ঠানিক সাক্ষাৎ হলো। যদিও আগেও আমি ভেবেছিলাম যে আপনাদের সঙ্গে একটু আলাদাভাবে আলাপ করব। কিন্তু হয়ে ওঠে নাই।’
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস বলেছেন, ‘আওয়ামী লীগের সময় কোনো দিন দেখিনি যে এ দেশের মানুষ স্বস্তিতে রমজান পালন করেছে। বাজারে যাব কিনতে, দেখব পকেটে টাকা নাই, কিনতে কিনতে শেষ। আমরা যেহেতু মুসলমান সেহেতু রমজান পালন করব। কিন্তু রমজান স্বস্তিদায়ক হবে না। কারণ, রজমানের মধ্যেই জিনিসপত্রের দাম বাড়বে।’
আজ সোমবার দুপুরে রাজধানীর শাহজাহানপুরে নিজ বাসভবনে এক সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন তিনি।
মির্জা আব্বাস বলেন, ‘জনগণের মৌলিক অধিকার, গণতন্ত্রের অধিকার এবং কথা বলার অধিকার বাঁচানোর জন্য এই আন্দোলন চলবে। আন্দোলন থেমে থাকবে না। আমরা না পারি অন্য কেউ করবে, আন্দোলন হবে।’
বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘সরকার এখন একটা ভয়ে আছে। যদিও তারা সরকারে আছে। ঠিক সরকার বলা যাবে না। একটা রাজত্ব চলছে। তারা ভয়ে ও আতঙ্কে আছে। তারা ডামি নির্বাচন করল। ডামি নির্বাচন বিশ্বব্যাপী প্রচলন হয়ে গেছে। এই ডামি সরকারের ডামি মন্ত্রীরাই কথাবার্তা বলছেন। আর দাপ্তরিক কাজগুলোও করছে, যা অবৈধ।’
সম্প্রতি নিজের এক বক্তব্য প্রসঙ্গে আব্বাস বলেন, ‘বিএনপি এবং এ দেশের জনগণ যাতে ভোট দিতে না পারে, এই প্রক্রিয়া বর্তমান সরকার বহু আগে থেকেই শুরু করেছে। এটাই ছিল আমার বক্তব্যে। জনগণের কোনো দাবি তারা (সরকার) মানে নাই। ফলে জনগণ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে নাই।’
এ সময় চিকিৎসার জন্য দেশের বাইরে যাওয়ার কথাও জানান মির্জা আব্বাস। তবে কোন দেশে এবং কবে নাগাদ যাবেন তা জানাননি তিনি।
মির্জা আব্বাস বলেন, ‘ইতিমধ্যে চিকিৎসার জন্য আমাদের অনেকে বাইরে (বিদেশ) চলে গেছেন। আমারও যাওয়ার কথা। কিন্তু দুর্ভাগ্যক্রমে সরকারি প্রতিবন্ধকতার কারণে এই মুহূর্তে যেতে পারছি না। আমি ও আমার পরিবার যাব। আমার চিকিৎসা করা প্রয়োজন।’
সাংবাদিকদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘২৮ অক্টোরের পরে এই প্রথম আপনাদের সঙ্গে আমার আনুষ্ঠানিক সাক্ষাৎ হলো। যদিও আগেও আমি ভেবেছিলাম যে আপনাদের সঙ্গে একটু আলাদাভাবে আলাপ করব। কিন্তু হয়ে ওঠে নাই।’
তিনি বলেন, ‘আজ দীর্ঘ এক বছর পেরিয়ে গেল, কিন্তু এই বাংলার মাটিতে আমরা একজন শহীদ ভাইয়ের হত্যার বিচার পাইনি। আমাদের শহীদ ভাইদের হত্যার বিচারের দরকার আছে কি নাই? আমি মনে করি, নির্বাচনের আগে এই শহীদ ভাইদের হত্যার বিচারের রায় প্রয়োজন। বাংলাদেশের আনাচে-কানাচে যে আওয়ামী লীগের ফ্যাসিবাদীরা ঘাপটি মেরে আছে,
১৪ মিনিট আগেআজ শনিবার (১৯ জুলাই) রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে দলটির জাতীয় সমাবেশে সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। এ সময় জামায়াত আমির আরও বলেন, যারা অন্য কোনো দলকে অবজ্ঞা করে, অরাজনৈতিক ভাষায় কথা বলে, তাহলে বুঝে নিতে হবে তাদের মনে ফ্যাসিবাদ ভর করেছে।
৪১ মিনিট আগেবাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর জাতীয় সমাবেশে বক্তব্য দেওয়ার সময় অসুস্থ হয়ে মঞ্চে পড়ে যান জামায়াতের আমির শফিকুর রহমান। পরে তাঁকে নেতা-কর্মীরা ধরে ওঠালে বক্তব্য দেওয়া শুরু করলে তিনি আবার বসে পড়েন।
২ ঘণ্টা আগেনির্বাচন দেরিতে হওয়ায় দেশের পরিস্থিতি ক্রমেই জটিল হচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, এই অবস্থায় দায়িত্ব নিতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে। আজ শনিবার জাতীয় প্রেসক্লাবে এক আলোচনা সভায় তিনি এই আহ্বান জানান...
৩ ঘণ্টা আগে