নিজস্ব প্রতিবেক, বরিশাল
বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার শাহজাহান ওমর বলেছেন, ‘গত নির্বাচনে চরমোনাইয়ের ইসলামী আন্দোলন, ইনু-মিনু চাঁদাবাজের দলেরা নির্বাচনে গিয়ে আওয়ামী লীগকে বৈধতা দিয়েছে। এবার আমাদের ফাইনাল খেলা। এবার যাঁরা ভোটে যাবেন, হাতে-পায়ে রড বেঁধে যাবেন।’
বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মুক্তি, গায়েবি মামলায় নির্বিচারে গ্রেপ্তার ও পুলিশি হয়রানি বন্ধ, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি, বিদ্যুতের লোডশেডিং বন্ধসহ ১০ দফা দাবিতে কেন্দ্রঘোষিত কর্মসূচি পালনে আজ শনিবার দুপুরে বরিশাল নগরের অশ্বিনীকুমার হলে সমাবেশে বক্তব্য দেন ব্যারিস্টার শাহজাহান ওমর।
কেন্দ্রীয় নেতারা বক্তব্যে বলেন, ‘বরিশাল সিটি নির্বাচনে কে জিতবে—এটা নিয়ে আমাদের উৎফুল্ল হওয়ার কিছু নাই। দলের সাফ কথা বিএনপি নির্বাচনে যাবে না। যিনি যাবেন তিনি বিএনপি করেন না।’ সামান্য লোভ-লালসায় না পড়ে আগামী আন্দোলন ও নির্বাচনের প্রস্তুতি নেওয়ার জন্য দলীয় নেতা-কর্মীদের প্রতি আহ্বান জানানো হয়।
বরিশাল মহানগর এবং দক্ষিণ ও উত্তর জেলা শাখার যৌথ সভায় কয়েক হাজার নেতা-কর্মী অংশগ্রহণ করেন। সভা শুরুর আগে নগরের বিভিন্ন ওয়ার্ড ও উপজেলা থেকে খণ্ড খণ্ড মিছিল সমাবেশস্থলে আসে।
মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক মনিরুজ্জামান ফারুকের সভাপতিত্বে সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন, যুগ্ম মহাসচিব মজিবর রহমান সরোয়ার, মিডিয়া সেলের প্রধান জহির উদ্দিন স্বপন, সাংগঠনিক সম্পাদক বিলকিস আক্তার জাহান শিরিন, সহসাংগঠনিক সম্পাদক মাহবুবুল হক নান্নু, কেন্দ্রীয় বন ও পরিবেশবিষয়ক সম্পাদক কাজী রওনোকুল ইসলাম টিপু, কেন্দ্রীয় সদস্য মেজবাউদ্দিন ফরহাদ, দক্ষিণ জেলা আহ্বায়ক আবুল হোসেন খান, উত্তর জেলা আহ্বায়ক দেওয়ান মো. শহিদুল্লাহ প্রমুখ।
বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার শাহজাহান ওমর বলেছেন, ‘গত নির্বাচনে চরমোনাইয়ের ইসলামী আন্দোলন, ইনু-মিনু চাঁদাবাজের দলেরা নির্বাচনে গিয়ে আওয়ামী লীগকে বৈধতা দিয়েছে। এবার আমাদের ফাইনাল খেলা। এবার যাঁরা ভোটে যাবেন, হাতে-পায়ে রড বেঁধে যাবেন।’
বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মুক্তি, গায়েবি মামলায় নির্বিচারে গ্রেপ্তার ও পুলিশি হয়রানি বন্ধ, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি, বিদ্যুতের লোডশেডিং বন্ধসহ ১০ দফা দাবিতে কেন্দ্রঘোষিত কর্মসূচি পালনে আজ শনিবার দুপুরে বরিশাল নগরের অশ্বিনীকুমার হলে সমাবেশে বক্তব্য দেন ব্যারিস্টার শাহজাহান ওমর।
কেন্দ্রীয় নেতারা বক্তব্যে বলেন, ‘বরিশাল সিটি নির্বাচনে কে জিতবে—এটা নিয়ে আমাদের উৎফুল্ল হওয়ার কিছু নাই। দলের সাফ কথা বিএনপি নির্বাচনে যাবে না। যিনি যাবেন তিনি বিএনপি করেন না।’ সামান্য লোভ-লালসায় না পড়ে আগামী আন্দোলন ও নির্বাচনের প্রস্তুতি নেওয়ার জন্য দলীয় নেতা-কর্মীদের প্রতি আহ্বান জানানো হয়।
বরিশাল মহানগর এবং দক্ষিণ ও উত্তর জেলা শাখার যৌথ সভায় কয়েক হাজার নেতা-কর্মী অংশগ্রহণ করেন। সভা শুরুর আগে নগরের বিভিন্ন ওয়ার্ড ও উপজেলা থেকে খণ্ড খণ্ড মিছিল সমাবেশস্থলে আসে।
মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক মনিরুজ্জামান ফারুকের সভাপতিত্বে সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন, যুগ্ম মহাসচিব মজিবর রহমান সরোয়ার, মিডিয়া সেলের প্রধান জহির উদ্দিন স্বপন, সাংগঠনিক সম্পাদক বিলকিস আক্তার জাহান শিরিন, সহসাংগঠনিক সম্পাদক মাহবুবুল হক নান্নু, কেন্দ্রীয় বন ও পরিবেশবিষয়ক সম্পাদক কাজী রওনোকুল ইসলাম টিপু, কেন্দ্রীয় সদস্য মেজবাউদ্দিন ফরহাদ, দক্ষিণ জেলা আহ্বায়ক আবুল হোসেন খান, উত্তর জেলা আহ্বায়ক দেওয়ান মো. শহিদুল্লাহ প্রমুখ।
আওয়ামী লীগ শাসনামলে অসহায় হতদরিদ্র মানুষের মৌলিক অধিকার নিয়ে যে দায়িত্ব পালন করার কথা ছিল, তা না করে তারা শোষণ করেছে বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির সদস্যসচিব মোস্তফা জামান।
২ ঘণ্টা আগেমির্জা আব্বাস বলেছেন, বিএনপিকে নিশ্চিহ্ন করে দিয়ে আপনারা ক্ষমতায় যাওয়ার চেষ্টা করছেন। আপনারা ভাবছেন, বিএনপি যদি না থাকে, আপনাদের ক্ষমতায় যাওয়ার পথ প্রশস্ত হয়ে যাবে! আরে ভাই, বিএনপির একজন নেতা-কর্মী বেঁচে থাকতে আপনাদের এই খায়েশ কখনো পূরণ হবে না।
২ ঘণ্টা আগেআমিনুল হক বলেন, ‘যারা মেম্বার হওয়ার যোগ্যতা রাখে না, তারাই সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্ব (পিআর) পদ্ধতিতে নির্বাচন চায়। নির্বাচন ছাড়া তারা সংসদে যেতে চায়। আমরা বলতে চাই, জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠিত হয়ে জনগণের কথামতো দেশ চলবে। জনগণের বাইরে গিয়ে ভিন্ন মতামতকে চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে একটি পক্ষ।
৩ ঘণ্টা আগেসালাহউদ্দিন আহমদ প্রশ্ন করেন, ‘মুক্ত স্বাধীন বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক অধিকার, ভোটাধিকার, দেশের মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য মানুষ কি রক্ত দিতেই থাকবে? যাঁরা সংস্কারের নামে নির্বাচন পেছানোর কথা বলছেন, তাঁদের অসৎ উদ্দেশ্য আছে।’
৩ ঘণ্টা আগে