নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সাংবিধানিক পদগুলোতে দেশবিরোধীদের নিয়োগের চক্রান্ত চলছে বলে দাবি করেছে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ।
আজ সোমবার রাতে দলটির ভ্যারিফাই ফেসবুক পেজে এক বিবৃতিতে এ দাবি করা হয়। ক্ষমতায় থাকাকালীন সময়ে সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রধান হিসেবে আওয়ামী লীগ রাজনৈতিক ব্যক্তিদের বিবেচনা করেনি বলেও দাবি করা হয়।
ফেসবুকে পোস্ট করা ওই বিবৃতিতে বলা হয়, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সর্বোচ্চ নিরপেক্ষতা বজায় রেখে সব সময় এই পদগুলোতে নিয়োগদানের পথ প্রশস্ত রেখেছিলেন। সাংবিধানিক পদগুলোতে দলীয়করণ একটি দেশের সুশাসনের হুমকিস্বরূপ। এই পদগুলোতে যখনই কোনো রাজনৈতিক নেতারা আসীন হবে তখনই তারা তাদের পদগুলোকে তাদের রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে নির্মূল ও ঘায়েল করার কাজে ব্যবহার করবে। নিরীহ ও নিরপরাধ রাজনৈতিক ব্যক্তিবর্গ তাদের হিংসাত্মক কর্মকাণ্ডের শিকার হবে।’
রাজনৈতিক উদ্দেশ্য চরিতার্থ করার জন্যই বর্তমান ‘অবৈধ সরকার’ দেশের সাংবিধানিক পদগুলোকে কলুষিত করার অপচেষ্টা চালাচ্ছে দাবি করে আওয়ামী লীগের বিবৃতিতে বলা হয়, ‘যার ফল কখনোই ভালো হবে না। আজ যে উদ্দেশ্য নিয়ে তারা এই ষড়যন্ত্রে মেতে উঠেছে একদিন তারাই সেসব কর্মকাণ্ডের শিকার হবে।’
এতে আরও বলা হয়, ‘আমরা আশা করব তারা তাদের এই ভয়ংকর ও আত্মঘাতী এই সব খেলা থেকে বিরত থাকবে। সেই পাকিস্তান আমল থেকেই বাংলাদেশ আওয়ামী লীগকে ধ্বংস করার জন্য বিভিন্ন সরকার নানা ষড়যন্ত্রের আশ্রয় নিয়েছে কিন্তু কখনো সফল হয়নি। এই অবৈধ সরকারও সফল হবে না। বরং ইতিহাস সাক্ষী যখনই ষড়যন্ত্র হয়েছে আওয়ামী লীগ সেই ষড়যন্ত্র থেকে শক্তি সঞ্চয় করে কয়েকগুণ শক্তি নিয়ে প্রত্যাবর্তন করেছে।’
এতে বলা হয়, সরকার পাকিস্তানি ভাবধারা ফিরিয়ে এনে দেশ ধ্বংসের মহাপরিকল্পনায় মেতে উঠেছে। মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের সকল রাজনৈতিক শক্তিকে ঘায়েল ও হেয় করার উদ্দেশ্যে বিভিন্ন সাংবিধানিক পদগুলোতে তাদের পছন্দমতো আওয়ামী লীগ ও মুক্তিযুদ্ধবিরোধী রাজনৈতিক ব্যক্তিদের নিয়োগ দেওয়ার চক্রান্ত শুরু করেছে।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘বাংলাদেশের বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমের বরাত দিয়ে আমরা জানতে পেরেছি মুক্তিযুদ্ধের চেতনার পরিপন্থী একটি রাজনৈতিক দলের শীর্ষ একজনকে একটি সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানের প্রধান করার চক্রান্ত চলছে, যা বাংলাদেশের অস্তিত্বের জন্য হুমকি স্বরূপ। ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে যদি রাজাকার-আলবদর জয়ী হতো তাহলে এ দেশে যে শাসনব্যবস্থা কায়েম হতো বর্তমান এই অবৈধ সরকার দেশে সেই শাসনব্যবস্থাই শুরু করেছে। কিন্তু বাংলাদেশের জনগণ সেটা মেনে নেবে না।’
সাংবিধানিক পদগুলোতে দেশবিরোধীদের নিয়োগের চক্রান্ত চলছে বলে দাবি করেছে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ।
আজ সোমবার রাতে দলটির ভ্যারিফাই ফেসবুক পেজে এক বিবৃতিতে এ দাবি করা হয়। ক্ষমতায় থাকাকালীন সময়ে সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রধান হিসেবে আওয়ামী লীগ রাজনৈতিক ব্যক্তিদের বিবেচনা করেনি বলেও দাবি করা হয়।
ফেসবুকে পোস্ট করা ওই বিবৃতিতে বলা হয়, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সর্বোচ্চ নিরপেক্ষতা বজায় রেখে সব সময় এই পদগুলোতে নিয়োগদানের পথ প্রশস্ত রেখেছিলেন। সাংবিধানিক পদগুলোতে দলীয়করণ একটি দেশের সুশাসনের হুমকিস্বরূপ। এই পদগুলোতে যখনই কোনো রাজনৈতিক নেতারা আসীন হবে তখনই তারা তাদের পদগুলোকে তাদের রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে নির্মূল ও ঘায়েল করার কাজে ব্যবহার করবে। নিরীহ ও নিরপরাধ রাজনৈতিক ব্যক্তিবর্গ তাদের হিংসাত্মক কর্মকাণ্ডের শিকার হবে।’
রাজনৈতিক উদ্দেশ্য চরিতার্থ করার জন্যই বর্তমান ‘অবৈধ সরকার’ দেশের সাংবিধানিক পদগুলোকে কলুষিত করার অপচেষ্টা চালাচ্ছে দাবি করে আওয়ামী লীগের বিবৃতিতে বলা হয়, ‘যার ফল কখনোই ভালো হবে না। আজ যে উদ্দেশ্য নিয়ে তারা এই ষড়যন্ত্রে মেতে উঠেছে একদিন তারাই সেসব কর্মকাণ্ডের শিকার হবে।’
এতে আরও বলা হয়, ‘আমরা আশা করব তারা তাদের এই ভয়ংকর ও আত্মঘাতী এই সব খেলা থেকে বিরত থাকবে। সেই পাকিস্তান আমল থেকেই বাংলাদেশ আওয়ামী লীগকে ধ্বংস করার জন্য বিভিন্ন সরকার নানা ষড়যন্ত্রের আশ্রয় নিয়েছে কিন্তু কখনো সফল হয়নি। এই অবৈধ সরকারও সফল হবে না। বরং ইতিহাস সাক্ষী যখনই ষড়যন্ত্র হয়েছে আওয়ামী লীগ সেই ষড়যন্ত্র থেকে শক্তি সঞ্চয় করে কয়েকগুণ শক্তি নিয়ে প্রত্যাবর্তন করেছে।’
এতে বলা হয়, সরকার পাকিস্তানি ভাবধারা ফিরিয়ে এনে দেশ ধ্বংসের মহাপরিকল্পনায় মেতে উঠেছে। মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের সকল রাজনৈতিক শক্তিকে ঘায়েল ও হেয় করার উদ্দেশ্যে বিভিন্ন সাংবিধানিক পদগুলোতে তাদের পছন্দমতো আওয়ামী লীগ ও মুক্তিযুদ্ধবিরোধী রাজনৈতিক ব্যক্তিদের নিয়োগ দেওয়ার চক্রান্ত শুরু করেছে।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘বাংলাদেশের বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমের বরাত দিয়ে আমরা জানতে পেরেছি মুক্তিযুদ্ধের চেতনার পরিপন্থী একটি রাজনৈতিক দলের শীর্ষ একজনকে একটি সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানের প্রধান করার চক্রান্ত চলছে, যা বাংলাদেশের অস্তিত্বের জন্য হুমকি স্বরূপ। ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে যদি রাজাকার-আলবদর জয়ী হতো তাহলে এ দেশে যে শাসনব্যবস্থা কায়েম হতো বর্তমান এই অবৈধ সরকার দেশে সেই শাসনব্যবস্থাই শুরু করেছে। কিন্তু বাংলাদেশের জনগণ সেটা মেনে নেবে না।’
বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির—এই ব্যানারে এবারের ডাকসু নির্বাচনে কোনো প্যানেল দেওয়া হয়েছিল কি না—এ প্রশ্ন তুলে বিএনপির এ নেতা বলেন, ‘জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের ব্যানারে ঘোষণা দিয়ে ছাত্ররা নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেছে। অন্য কয়েকটি দল, এমনকি ইসলামী আন্দোলন নামে একটি দল প্যানেল করেছে। কেউ কেউ স্বতন্ত্র শিক্ষার্থী
৫ মিনিট আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনে জয় উপলক্ষে দুই দিনব্যাপী কর্মসূচি ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির। আজ বুধবার (১০ সেপ্টেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তিতে ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় সভাপতি জাহিদুল ইসলাম এ কর্মসূচি ঘোষণা করেন।
১৪ মিনিট আগেতিনি বলেন, ডাকসুতে বিজয়ীদের কেউ কেউ পরবর্তীতে বড় রাজনীতিবিদ হয়েছেন। আবার অনেকেই এখনও সংগ্রাম করে চলেছেন। এটাই শিক্ষাঙ্গনের রাজনীতির সঙ্গে জাতীয় রাজনীতির বাস্তব চিত্র।
১ ঘণ্টা আগেচিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুরে গেলেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ বুধবার সকাল ৮টা ১০ মিনিটে বাংলাদেশ বিমানের একটি ফ্লাইটে হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে সিঙ্গাপুরের উদ্দেশে রওনা হয়েছেন তিনি।
৬ ঘণ্টা আগে