নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সাবেক দুই সেনাশাসক মেজর জিয়াউর রহমান ও হোসেইন মোহাম্মদ এরশাদ দেশের সংবিধান ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে ধ্বংস করেছেন। জিয়াউর রহমান রাষ্ট্রকে ধার্মিক বানিয়েছেন। বুধবার জাতীয় প্রেস ক্লাবে বাংলাদেশ আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগ আয়োজিত ‘জেল হত্যা, আইনের শাসন, সংবিধান ও সাংবিধানিকতা’—শীর্ষক আলোচনা সভায় মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম এসব কথা বলেন।
শ ম রেজাউল করিম বলেছেন, ‘রাষ্ট্রের কোনো ধর্ম থাকতে পারে না, ধর্মনিরপেক্ষতা হবে রাষ্ট্রের মূলস্তম্ভ। জিয়াউর রহমান রাষ্ট্রকে ধার্মিক বানিয়েছেন। তার পর জেনারেল এরশাদ এবং খালেদা জিয়াও একই কায়দায় সংবিধান ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় ছুরি চালিয়েছেন। এমনকি যুদ্ধাপরাধীদের রাজনীতি করার অধিকার দিয়ে মুক্তিযোদ্ধাদের অবমাননা করেছে খালেদা জিয়া।’ বিএনপি অবৈধ দল উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, ‘দেশের সর্বোচ্চ আদালত রায় দিয়েছে জিয়াউর রহমানের শাসন আমল এবং সব কর্মকাণ্ড অবৈধ ও অসাংবিধানিক। এ হিসেবে তার গড়া দল বিএনপিও অবৈধ।’
দেশে আইনের শাসন অব্যাহত আছে দাবি করে এই আইনপ্রণেতা বলেন, ‘বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার কারণে যুদ্ধাপরাধী বিচার হয়েছে। আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করেছে। নারায়ণগঞ্জে সাত খুনের বিচার হয়েছে।’
আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের আইন সম্পাদক ড. ওহিদুর রহমান টিপুর সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় আরও বক্তব্য রাখেন—অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন, স্বেচ্ছাসেবক লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি গাজী মেজবাউল হোসেন সাচ্চু, সাধারণ সম্পাদক এ কে এম আফজালুর রহমান বাবু প্রমুখ।
অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন বলেন, ‘জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সব সময় বাঙালির আত্মমর্যাদার কথা ভাবতেন বলেই মুক্তিযুদ্ধে বিজয়ের ১১ মাসের মধ্যে বাংলাদেশের সংবিধান প্রণয়ন করেছেন। স্বাধীনতা অর্জনের পরপরই দেশের সংবিধান প্রণয়নে বঙ্গবন্ধু একটি কমিটি করে দেন। ১৯৭২ সালের ৪ নভেম্বর বাংলাদেশের সংবিধান গৃহীত হয়। যুদ্ধে বিজয়ী কোনো একটি নতুন দেশে এত অল্পসময়ে সংবিধান প্রণয়ন ইতিহাসে বিরল ঘটনা। এটি বঙ্গবন্ধুর একটি অনন্য সাফল্য।’
অ্যাটর্নি জেনারেল আরও বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু বলতেন, বাংলাদেশের সংবিধান রচনার পটভূমি ১৯৫২ সালে ভাষা আন্দোলনের মধ্য দিয়ে শুরু হয়। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা, ১৯৭৫ সালের ৩ নভেম্বর জাতীয় চার নেতাকে কারাগারের অভ্যন্তরে হত্যার পর ৭২ এর সংবিধানকে কাটাছেঁড়া করা হয়। দেশকে নিয়ে ষড়যন্ত্র চলতে থাকে। সংবিধান বিরোধী নানা কর্মকাণ্ড চলতে থেকে। কোনো একক শাসক বা ব্যক্তির ইচ্ছায় সংবিধান পরিবর্তন করা যায় না। সংবিধান পরিবর্তনের নির্দিষ্ট পদ্ধতি ও রীতি রয়েছে।’
সাবেক দুই সেনাশাসক মেজর জিয়াউর রহমান ও হোসেইন মোহাম্মদ এরশাদ দেশের সংবিধান ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে ধ্বংস করেছেন। জিয়াউর রহমান রাষ্ট্রকে ধার্মিক বানিয়েছেন। বুধবার জাতীয় প্রেস ক্লাবে বাংলাদেশ আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগ আয়োজিত ‘জেল হত্যা, আইনের শাসন, সংবিধান ও সাংবিধানিকতা’—শীর্ষক আলোচনা সভায় মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম এসব কথা বলেন।
শ ম রেজাউল করিম বলেছেন, ‘রাষ্ট্রের কোনো ধর্ম থাকতে পারে না, ধর্মনিরপেক্ষতা হবে রাষ্ট্রের মূলস্তম্ভ। জিয়াউর রহমান রাষ্ট্রকে ধার্মিক বানিয়েছেন। তার পর জেনারেল এরশাদ এবং খালেদা জিয়াও একই কায়দায় সংবিধান ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় ছুরি চালিয়েছেন। এমনকি যুদ্ধাপরাধীদের রাজনীতি করার অধিকার দিয়ে মুক্তিযোদ্ধাদের অবমাননা করেছে খালেদা জিয়া।’ বিএনপি অবৈধ দল উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, ‘দেশের সর্বোচ্চ আদালত রায় দিয়েছে জিয়াউর রহমানের শাসন আমল এবং সব কর্মকাণ্ড অবৈধ ও অসাংবিধানিক। এ হিসেবে তার গড়া দল বিএনপিও অবৈধ।’
দেশে আইনের শাসন অব্যাহত আছে দাবি করে এই আইনপ্রণেতা বলেন, ‘বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার কারণে যুদ্ধাপরাধী বিচার হয়েছে। আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করেছে। নারায়ণগঞ্জে সাত খুনের বিচার হয়েছে।’
আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের আইন সম্পাদক ড. ওহিদুর রহমান টিপুর সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় আরও বক্তব্য রাখেন—অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন, স্বেচ্ছাসেবক লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি গাজী মেজবাউল হোসেন সাচ্চু, সাধারণ সম্পাদক এ কে এম আফজালুর রহমান বাবু প্রমুখ।
অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন বলেন, ‘জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সব সময় বাঙালির আত্মমর্যাদার কথা ভাবতেন বলেই মুক্তিযুদ্ধে বিজয়ের ১১ মাসের মধ্যে বাংলাদেশের সংবিধান প্রণয়ন করেছেন। স্বাধীনতা অর্জনের পরপরই দেশের সংবিধান প্রণয়নে বঙ্গবন্ধু একটি কমিটি করে দেন। ১৯৭২ সালের ৪ নভেম্বর বাংলাদেশের সংবিধান গৃহীত হয়। যুদ্ধে বিজয়ী কোনো একটি নতুন দেশে এত অল্পসময়ে সংবিধান প্রণয়ন ইতিহাসে বিরল ঘটনা। এটি বঙ্গবন্ধুর একটি অনন্য সাফল্য।’
অ্যাটর্নি জেনারেল আরও বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু বলতেন, বাংলাদেশের সংবিধান রচনার পটভূমি ১৯৫২ সালে ভাষা আন্দোলনের মধ্য দিয়ে শুরু হয়। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা, ১৯৭৫ সালের ৩ নভেম্বর জাতীয় চার নেতাকে কারাগারের অভ্যন্তরে হত্যার পর ৭২ এর সংবিধানকে কাটাছেঁড়া করা হয়। দেশকে নিয়ে ষড়যন্ত্র চলতে থাকে। সংবিধান বিরোধী নানা কর্মকাণ্ড চলতে থেকে। কোনো একক শাসক বা ব্যক্তির ইচ্ছায় সংবিধান পরিবর্তন করা যায় না। সংবিধান পরিবর্তনের নির্দিষ্ট পদ্ধতি ও রীতি রয়েছে।’
পতিত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে গুম-খুন, হত্যা, গণহত্যা, মানবতাবিরোধী অপরাধসহ সব ধরনের নির্যাতন-নিপীড়ন এবং লুণ্ঠনের অপরাধের দ্রুত বিচারের অভিপ্রায়ে জুলাই ঘোষণাপত্র চূড়ান্ত করেছে বিএনপি। দলটির স্থায়ী কমিটির বৈঠকে ঘোষণাপত্রের খসড়া চূড়ান্ত করা হয়েছে। ঘোষণাপত্রে দ্রুত নির্বাচন অনুষ্ঠানের প্রয়োজনীয়তার পাশাপ
১ ঘণ্টা আগেজনভোগান্তি লাঘব এবং দ্রুততম সময়ে নির্বাচনের দাবিতে চলতি মাসেই মাঠের কর্মসূচিতে যাওয়ার কথা বিএনপির। দেশব্যাপী এসব কর্মসূচি পালন করতে গেলে শরিক ও সমমনাদের সঙ্গে সুসম্পর্ক অটুট রাখা জরুরি বলে মনে করছে দলটি। এ লক্ষ্যে শরিক ও সমমনাদের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষার উদ্যোগ নিয়েছেন দলের নীতিনির্ধারকেরা। তাদের সঙ্গে
২ ঘণ্টা আগেওমরাহ পালনের উদ্দেশে বৃহস্পতিবার বিকেলে ঢাকা থেকে এমিরেটস এয়ারলাইনসের একটি ফ্লাইটে স্ত্রী, দুই মেয়ে ও ছেলেসহ রওনা হন বাবর। স্থানীয় সময় রাত সাড়ে ১০টার দিকে ফ্লাইটটি দুবাইতে পৌঁছায়। ফ্লাইটে থাকা অবস্থাতেই বুকে ব্যথা অনুভব করেন বাবর। পরে বিমানবন্দরে নামার পর তাঁকে...
১৩ ঘণ্টা আগেদুর্নীতি, চাঁদাবাজি ও সন্ত্রাসমুক্ত সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তুলতে আগামী নির্বাচনে আনুপাতিক (প্রোপরশনাল রিপ্রেজেন্টেশন বা পিআর) পদ্ধতিতে আসন বণ্টন চান বাংলাদেশ ইসলামী আন্দোলনের নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম। গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে ঝালকাঠি প্রেসক্লাব চত্বরে ইসলামী আন্দোলনের ঝালকাঠি...
১ দিন আগে