বিবিসি বাংলাকে নাহিদ ইসলাম

বিবিসি বাংলার সঙ্গে কথোপকথনে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম ‘বিএনপি ও আওয়ামী লীগের কথাবার্তায় মিল’ খুঁজে পাওয়ার কথা উল্লেখ করেছেন। তিনি বিএনপির ‘নিরপেক্ষ সরকারের’ দাবিকে ‘এক–এগারোর’ পুনরাবৃত্তি ডেকে আনার প্রচেষ্টা হিসেবে দেখছেন। নাহিদ ইসলাম আরও বলেছেন, অন্তর্বর্তী সরকার নিরপেক্ষ। বিএনপি কেন তা মনে করছে না, তা স্পষ্ট করা উচিত।
এর আগে গত বুধবার বিবিসি বাংলাকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম বলেছেন, সরকার নিরপেক্ষ না থাকলে একটি নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন দরকার হবে।
মূলত এখান থেকেই পাল্টাপাল্টি বক্তব্য চলছে। সরকারের দুই তরুণ উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম ও আসিফ মাহমুদ এবং বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আব্দুল্লাহর প্রতিক্রিয়ার পরও পাল্টাপাল্টি প্রতিক্রিয়া অব্যাহত।
বিএনপির জ্যেষ্ঠ নেতা মির্জা আব্বাস এক–এগারোর পুনরাবৃত্তির দাবি অস্বীকার করে বলেছেন, বিএনপিই সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এক–এগারোতে। এ ছাড়া আওয়ামী লীগ ও অন্তর্বর্তী সরকারের অবস্থানের সাদৃশ্য নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন বিএনপির নেতারা। রুহুল কবির রিজভী সরকারকে ‘গড়িমসি’র অভিযোগ এনে বলেছেন, অন্তর্বর্তী সরকার শেখ হাসিনার কথার প্রতিধ্বনি করছে।
এর জবাবে শুক্রবার (২৪ জানুয়ারি) নাহিদ ইসলাম বিবিসি বাংলাকে বলেছেন, নির্বাচন ও সংস্কারের জন্য সময় প্রয়োজন এবং ধৈর্য ধরে ঐকমত্যে পৌঁছানো উচিত। সংঘাত এড়িয়ে একসঙ্গে কাজ করার ওপর গুরুত্ব আরোপ করেছেন তিনি। নাহিদ এও বলেছেন যে, তিনি রাজনৈতিক দলে যোগ দিলে সরকার থেকে বের হয়ে যাবেন।
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের নিরপেক্ষ সরকারের দাবিকে আরেকটা এক এগারো সরকার গঠনের ইঙ্গিত হিসেবে ফেসবুক পোস্টে করেন তথ্য উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম।
এ প্রসঙ্গে নাহিদ বিবিসি বাংলাকে বলেন, ‘এক এগারো এবং মাইনাস টু–এর আলাপটা কিন্তু সর্বপ্রথম বিএনপিই রাজনীতির মাঠে এনেছে কিছুদিন আগে।’
অভ্যুত্থান ও আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর বিএনপি ও অংশীজনদের সমর্থনেই সরকার গঠন হয়েছে উল্লেখ করে তিনি বিএনপি মহাসচিবের ‘নিরপেক্ষতা’ সম্পর্কিত বক্তব্য নিয়ে ‘সন্দেহ’ প্রকাশ করেন।
নাহিদের ভাষায়, এই সরকারকে অস্থিতিশীল করতে বা সরাতে, দেশি–বিদেশি চক্রান্তের পাশাপাশি আওয়ামী লীগের সাম্প্রতিক অবস্থানের সঙ্গেও সাদৃশ্য দেখছেন তিনি।
তিনি বলেন, ‘সম্প্রতি আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য মোহাম্মদ আলী আরাফাত, সে কিন্তু স্ট্যাটাস দিয়েছে যে, এটা অবৈধ ও অনির্বাচিত সরকার, একটা নিরপেক্ষ সরকার লাগবে, এর আন্ডারে সুষ্ঠু নির্বাচন হওয়া সম্ভব না। সো একই টোনে আমরা যখন কথা বলতে দেখছি, এটা কিন্তু একটা সন্দেহের তৈরি করে।’
আওয়ামী লীগের ফেসবুক পেজ থেকে শুক্রবার ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে ‘অনির্বাচিত ও অসাংবিধানিক সরকার’ উল্লেখ করে এই সরকারের অধীনে আগামী নির্বাচন হবে না এবং পরবর্তী নির্বাচন ‘একটি নতুন (তত্ত্বাবধায়ক) সরকারের অধীনে হতে হবে’, আরাফাতকে উদ্ধৃত করে এমন পোস্ট দেওয়া হয়।
এ প্রসঙ্গে নাহিদ বিবিসি বাংলাকে বলেন, ‘আমি মনে করি না যে এটা তারা (বিএনপি) ওই উদ্দেশ্য থেকে বলেছে, কিন্তু তাদের কথার টোনটা কিন্তু আওয়ামী লীগের সেই টোনের সঙ্গে মিলে যাচ্ছে।’
নাহিদ বলেন, ‘বিচার কার্যক্রম, সংস্কার, ও নির্বাচন এসবগুলোই বর্তমান সরকারের অগ্রাধিকার হলেও ‘বিএনপি কেন জানি মনে করে এই সরকারটা হয়েছে কেবল একটি নির্বাচন দেওয়ার জন্য।’
আর নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন প্রসঙ্গে নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকারকে তো আমরা নিরপেক্ষই মনে করছি। বিএনপি কেন মনে করছে না নিরপেক্ষ আচরণ, বিএনপির এটা স্পষ্ট করা উচিত।’
নির্বাচনের সময় এগিয়ে এলে এসব বিষয়ে সুস্পষ্টভাবে বলা সম্ভব বা কোনো অভিযোগ থাকলে নিরপেক্ষতার স্বার্থে কী পদক্ষেপ নেওয়া যেতে পারে সেটা তখন সরকার বিবেচনায় নিতে পারবে বলেও উল্লেখ করেন তিনি।
নাহিদ বলেন, ‘প্রশাসনের বিভিন্ন স্তরে বা সাংবিধানিক পদে যদি বিএনপিপন্থী লোকজন থাকে, সেটাও নিরপেক্ষতা লাগবে কিনা, তাহলে সেটাও বিবেচনা করতে হবে। কিন্তু এখন তো এটার সময় আসেনি।’
মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর অবশ্য বিবিসির সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, এই সরকার পূর্ণ নিরপেক্ষতা বজায় রাখতে পারলে তবেই নির্বাচন পরিচালনা পর্যন্ত থাকবে। তা না হলে নিরপেক্ষ সরকারের প্রয়োজন হবে। তবে এই সরকারের ‘নিরপেক্ষতা’ এখনো কোনো প্রশ্ন নেই বলেও উল্লেখ করেন মির্জা ফখরুল।
মির্জা ফখরুল অন্তর্বর্তী সরকারের নিরপেক্ষতা নিয়ে সরাসরি প্রশ্ন না তুললেও বিএনপির বিভিন্ন পর্যায়ের নেতারা নানা সময় নানা কথা বলেছেন। সর্বশেষ শুক্রবারও বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেন, ‘যখন শুনি আগে সংস্কার পরে নির্বাচন, এ যেন মনে হয় শেখ হাসিনার কথারই প্রতিধ্বনি। কারণ, শেখ হাসিনা বলতেন আগে উন্নয়ন পরে গণতন্ত্র।’
মির্জা আব্বাস বলেছেন, ‘অনেকে বলেন বিএনপি শুধু নির্বাচন-নির্বাচন করে। আরে ভাই নির্বাচন-নির্বাচন করি না। খামাখা এসমস্ত আজেবাজে কথা আপনারা বইলেন না।’
‘দ্রুত নির্বাচন’ দেওয়ার কথা বিএনপির পক্ষ থেকে প্রায় প্রতিদিনই বলা হচ্ছে। আগামী জুলাই–আগস্টেও নির্বাচন করা সম্ভব বলে মন্তব্য করেছেন দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
এ নিয়ে অবশ্য নাহিদ ইসলাম বিবিসি বাংলাকে বলেন, এ বছরের শেষ থেকে আগামী বছরের জুনের মধ্যে নির্বাচনের যে সম্ভাব্য সময়সীমা প্রধান উপদেষ্টা দিয়েছেন তাতে অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদকাল এবং নির্বাচনের একটি সম্ভাব্য সময়সীমা দেওয়া হয়েছে। সে পর্যন্ত ধৈর্য রেখে ঐকমত্যের ভিত্তিতে সামনে এগোনো প্রয়োজন।
নাহিদ বলেন, ‘যখন গুম বা জুলাই গণহত্যার বিচার কার্যক্রম এগোনো হচ্ছে এবং সংস্কার কার্যক্রম এগিয়ে যাচ্ছে, হয়তো সামনের মাসেই হয়তো আলোচনা, নেগোসিয়েশন, বারগেনিং (দর-কষাকষি) শুরু হবে, বিএনপির বা অন্য রাজনৈতিক দলগুলোর সংস্কারের আলাপগুলোতে মনোযোগী হওয়া উচিত, বিচার কার্যক্রমে সহযোগিতা করা উচিত, সেসময় তারা বলছে, এ সরকারের চেয়ে নিরপেক্ষ একটা সরকার প্রয়োজন।’
এইভাবে কথার লড়াই চললেও অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা এবং বিএনপির নেতারা বরাবর সংঘাত বা বিভেদ সৃষ্টি না করে ঐক্যবদ্ধ থাকার কথা বলছেন।

বিবিসি বাংলার সঙ্গে কথোপকথনে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম ‘বিএনপি ও আওয়ামী লীগের কথাবার্তায় মিল’ খুঁজে পাওয়ার কথা উল্লেখ করেছেন। তিনি বিএনপির ‘নিরপেক্ষ সরকারের’ দাবিকে ‘এক–এগারোর’ পুনরাবৃত্তি ডেকে আনার প্রচেষ্টা হিসেবে দেখছেন। নাহিদ ইসলাম আরও বলেছেন, অন্তর্বর্তী সরকার নিরপেক্ষ। বিএনপি কেন তা মনে করছে না, তা স্পষ্ট করা উচিত।
এর আগে গত বুধবার বিবিসি বাংলাকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম বলেছেন, সরকার নিরপেক্ষ না থাকলে একটি নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন দরকার হবে।
মূলত এখান থেকেই পাল্টাপাল্টি বক্তব্য চলছে। সরকারের দুই তরুণ উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম ও আসিফ মাহমুদ এবং বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আব্দুল্লাহর প্রতিক্রিয়ার পরও পাল্টাপাল্টি প্রতিক্রিয়া অব্যাহত।
বিএনপির জ্যেষ্ঠ নেতা মির্জা আব্বাস এক–এগারোর পুনরাবৃত্তির দাবি অস্বীকার করে বলেছেন, বিএনপিই সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এক–এগারোতে। এ ছাড়া আওয়ামী লীগ ও অন্তর্বর্তী সরকারের অবস্থানের সাদৃশ্য নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন বিএনপির নেতারা। রুহুল কবির রিজভী সরকারকে ‘গড়িমসি’র অভিযোগ এনে বলেছেন, অন্তর্বর্তী সরকার শেখ হাসিনার কথার প্রতিধ্বনি করছে।
এর জবাবে শুক্রবার (২৪ জানুয়ারি) নাহিদ ইসলাম বিবিসি বাংলাকে বলেছেন, নির্বাচন ও সংস্কারের জন্য সময় প্রয়োজন এবং ধৈর্য ধরে ঐকমত্যে পৌঁছানো উচিত। সংঘাত এড়িয়ে একসঙ্গে কাজ করার ওপর গুরুত্ব আরোপ করেছেন তিনি। নাহিদ এও বলেছেন যে, তিনি রাজনৈতিক দলে যোগ দিলে সরকার থেকে বের হয়ে যাবেন।
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের নিরপেক্ষ সরকারের দাবিকে আরেকটা এক এগারো সরকার গঠনের ইঙ্গিত হিসেবে ফেসবুক পোস্টে করেন তথ্য উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম।
এ প্রসঙ্গে নাহিদ বিবিসি বাংলাকে বলেন, ‘এক এগারো এবং মাইনাস টু–এর আলাপটা কিন্তু সর্বপ্রথম বিএনপিই রাজনীতির মাঠে এনেছে কিছুদিন আগে।’
অভ্যুত্থান ও আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর বিএনপি ও অংশীজনদের সমর্থনেই সরকার গঠন হয়েছে উল্লেখ করে তিনি বিএনপি মহাসচিবের ‘নিরপেক্ষতা’ সম্পর্কিত বক্তব্য নিয়ে ‘সন্দেহ’ প্রকাশ করেন।
নাহিদের ভাষায়, এই সরকারকে অস্থিতিশীল করতে বা সরাতে, দেশি–বিদেশি চক্রান্তের পাশাপাশি আওয়ামী লীগের সাম্প্রতিক অবস্থানের সঙ্গেও সাদৃশ্য দেখছেন তিনি।
তিনি বলেন, ‘সম্প্রতি আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য মোহাম্মদ আলী আরাফাত, সে কিন্তু স্ট্যাটাস দিয়েছে যে, এটা অবৈধ ও অনির্বাচিত সরকার, একটা নিরপেক্ষ সরকার লাগবে, এর আন্ডারে সুষ্ঠু নির্বাচন হওয়া সম্ভব না। সো একই টোনে আমরা যখন কথা বলতে দেখছি, এটা কিন্তু একটা সন্দেহের তৈরি করে।’
আওয়ামী লীগের ফেসবুক পেজ থেকে শুক্রবার ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে ‘অনির্বাচিত ও অসাংবিধানিক সরকার’ উল্লেখ করে এই সরকারের অধীনে আগামী নির্বাচন হবে না এবং পরবর্তী নির্বাচন ‘একটি নতুন (তত্ত্বাবধায়ক) সরকারের অধীনে হতে হবে’, আরাফাতকে উদ্ধৃত করে এমন পোস্ট দেওয়া হয়।
এ প্রসঙ্গে নাহিদ বিবিসি বাংলাকে বলেন, ‘আমি মনে করি না যে এটা তারা (বিএনপি) ওই উদ্দেশ্য থেকে বলেছে, কিন্তু তাদের কথার টোনটা কিন্তু আওয়ামী লীগের সেই টোনের সঙ্গে মিলে যাচ্ছে।’
নাহিদ বলেন, ‘বিচার কার্যক্রম, সংস্কার, ও নির্বাচন এসবগুলোই বর্তমান সরকারের অগ্রাধিকার হলেও ‘বিএনপি কেন জানি মনে করে এই সরকারটা হয়েছে কেবল একটি নির্বাচন দেওয়ার জন্য।’
আর নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন প্রসঙ্গে নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকারকে তো আমরা নিরপেক্ষই মনে করছি। বিএনপি কেন মনে করছে না নিরপেক্ষ আচরণ, বিএনপির এটা স্পষ্ট করা উচিত।’
নির্বাচনের সময় এগিয়ে এলে এসব বিষয়ে সুস্পষ্টভাবে বলা সম্ভব বা কোনো অভিযোগ থাকলে নিরপেক্ষতার স্বার্থে কী পদক্ষেপ নেওয়া যেতে পারে সেটা তখন সরকার বিবেচনায় নিতে পারবে বলেও উল্লেখ করেন তিনি।
নাহিদ বলেন, ‘প্রশাসনের বিভিন্ন স্তরে বা সাংবিধানিক পদে যদি বিএনপিপন্থী লোকজন থাকে, সেটাও নিরপেক্ষতা লাগবে কিনা, তাহলে সেটাও বিবেচনা করতে হবে। কিন্তু এখন তো এটার সময় আসেনি।’
মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর অবশ্য বিবিসির সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, এই সরকার পূর্ণ নিরপেক্ষতা বজায় রাখতে পারলে তবেই নির্বাচন পরিচালনা পর্যন্ত থাকবে। তা না হলে নিরপেক্ষ সরকারের প্রয়োজন হবে। তবে এই সরকারের ‘নিরপেক্ষতা’ এখনো কোনো প্রশ্ন নেই বলেও উল্লেখ করেন মির্জা ফখরুল।
মির্জা ফখরুল অন্তর্বর্তী সরকারের নিরপেক্ষতা নিয়ে সরাসরি প্রশ্ন না তুললেও বিএনপির বিভিন্ন পর্যায়ের নেতারা নানা সময় নানা কথা বলেছেন। সর্বশেষ শুক্রবারও বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেন, ‘যখন শুনি আগে সংস্কার পরে নির্বাচন, এ যেন মনে হয় শেখ হাসিনার কথারই প্রতিধ্বনি। কারণ, শেখ হাসিনা বলতেন আগে উন্নয়ন পরে গণতন্ত্র।’
মির্জা আব্বাস বলেছেন, ‘অনেকে বলেন বিএনপি শুধু নির্বাচন-নির্বাচন করে। আরে ভাই নির্বাচন-নির্বাচন করি না। খামাখা এসমস্ত আজেবাজে কথা আপনারা বইলেন না।’
‘দ্রুত নির্বাচন’ দেওয়ার কথা বিএনপির পক্ষ থেকে প্রায় প্রতিদিনই বলা হচ্ছে। আগামী জুলাই–আগস্টেও নির্বাচন করা সম্ভব বলে মন্তব্য করেছেন দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
এ নিয়ে অবশ্য নাহিদ ইসলাম বিবিসি বাংলাকে বলেন, এ বছরের শেষ থেকে আগামী বছরের জুনের মধ্যে নির্বাচনের যে সম্ভাব্য সময়সীমা প্রধান উপদেষ্টা দিয়েছেন তাতে অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদকাল এবং নির্বাচনের একটি সম্ভাব্য সময়সীমা দেওয়া হয়েছে। সে পর্যন্ত ধৈর্য রেখে ঐকমত্যের ভিত্তিতে সামনে এগোনো প্রয়োজন।
নাহিদ বলেন, ‘যখন গুম বা জুলাই গণহত্যার বিচার কার্যক্রম এগোনো হচ্ছে এবং সংস্কার কার্যক্রম এগিয়ে যাচ্ছে, হয়তো সামনের মাসেই হয়তো আলোচনা, নেগোসিয়েশন, বারগেনিং (দর-কষাকষি) শুরু হবে, বিএনপির বা অন্য রাজনৈতিক দলগুলোর সংস্কারের আলাপগুলোতে মনোযোগী হওয়া উচিত, বিচার কার্যক্রমে সহযোগিতা করা উচিত, সেসময় তারা বলছে, এ সরকারের চেয়ে নিরপেক্ষ একটা সরকার প্রয়োজন।’
এইভাবে কথার লড়াই চললেও অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা এবং বিএনপির নেতারা বরাবর সংঘাত বা বিভেদ সৃষ্টি না করে ঐক্যবদ্ধ থাকার কথা বলছেন।

দেশে ডেঙ্গু পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সরকারের নির্বিকার ভূমিকার তীব্র সমালোচনা করেছেন গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি ও নির্বাহী সমন্বয়কারী আবুল হাসান রুবেল। আজ মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) এক যৌথ বিবৃতিতে তাঁরা বলেন, ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে সরকারের ব্যর্থতা চরম নিন্দনীয় এবং অবিলম্বে কার্যকর...
৪ ঘণ্টা আগে
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ‘ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ’ পুনরায় বিলুপ্ত করবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। তিনি বলেছেন, ‘২০০৩ সালে বিএনপি ক্ষমতায় থাকার সময় অর্থনৈতিক সংস্কার করেছিল।
৭ ঘণ্টা আগে
বৈঠক শেষে বেরিয়ে মির্জা ফখরুল সাংবাদিকদের বলেন, ‘সরকারকে সম্পূর্ণভাবে নিরপেক্ষতা বজায় রাখার জন্য আমরা বলেছি। সরকারের মধ্যে যদি কোনো দলীয় লোক থেকে থাকেন, তাঁদের অপসারণের জন্য আমরা দাবি জানিয়ে এসেছি।’
৭ ঘণ্টা আগে
বিএনপি সব সময় ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর পাশে থাকবে বলে আশ্বস্ত করেছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, ‘বিএনপি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ, বিএনপি আপনাদের সঙ্গে অর্থাৎ ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর সঙ্গে কাজ করবে এবং আপনাদের পাশে থাকবে, তাদের স্বার্থ নিয়ে কথা বলবে। তাদের সমাজে ও রাজনীতিতে প্রতিষ্ঠার জন্য ক
১০ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশে ডেঙ্গু পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সরকারের নির্বিকার ভূমিকার তীব্র সমালোচনা করেছেন গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি ও নির্বাহী সমন্বয়কারী আবুল হাসান রুবেল।
আজ মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) এক যৌথ বিবৃতিতে তাঁরা বলেন, ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে সরকারের ব্যর্থতা চরম নিন্দনীয় এবং অবিলম্বে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে।
বিবৃতিতে নেতারা আরও বলেন, ‘চলতি বছর ২৫১ জন মানুষ ডেঙ্গুতে মৃত্যুবরণ করলেও সরকারের টনক নড়ছে না। কেবল সরকারি হিসাবেই ৬১ হাজারজনের বেশি মানুষ ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। প্রকৃতপক্ষে আরও অনেক বেশি মানুষ ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছে, যাদের সবাই হাসপাতাল পর্যন্ত আসতে পারেনি। এমনকি সরকারি হাসপাতালেও ডেঙ্গু চিকিৎসার খরচ সাধারণ মানুষের সামর্থ্যের বাইরে। মানুষকে মৃত্যুর সম্ভাবনার মুখে রেখে সরকারের নির্বিকার আচরণ দেখে আমরা বিস্মিত ও ক্ষুব্ধ।’
নেতারা বলেন, ‘সারা বছর যেখানে ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে সরকারের পরিকল্পিত ভূমিকা থাকার কথা, সেখানে তারা এ বিষয়ে কোনো কাজই করেনি। ডেঙ্গুর প্রকোপে এত মানুষের মৃত্যুর পরেও সরকারের পক্ষ থেকে দায়িত্বশীল কোনো ভূমিকা আমরা দেখছি না। আমরা সরকারের এই ভূমিকার নিন্দা জানাই।’
নেতারা অবিলম্বে ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে দ্রুত কার্যকর ভূমিকা ও দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা নেওয়ার জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানান। একই সঙ্গে সরকারি হাসপাতালগুলোতে জরুরি ভিত্তিতে ডেঙ্গু চিকিৎসার জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য আহ্বান জানান তাঁরা।

দেশে ডেঙ্গু পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সরকারের নির্বিকার ভূমিকার তীব্র সমালোচনা করেছেন গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি ও নির্বাহী সমন্বয়কারী আবুল হাসান রুবেল।
আজ মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) এক যৌথ বিবৃতিতে তাঁরা বলেন, ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে সরকারের ব্যর্থতা চরম নিন্দনীয় এবং অবিলম্বে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে।
বিবৃতিতে নেতারা আরও বলেন, ‘চলতি বছর ২৫১ জন মানুষ ডেঙ্গুতে মৃত্যুবরণ করলেও সরকারের টনক নড়ছে না। কেবল সরকারি হিসাবেই ৬১ হাজারজনের বেশি মানুষ ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। প্রকৃতপক্ষে আরও অনেক বেশি মানুষ ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছে, যাদের সবাই হাসপাতাল পর্যন্ত আসতে পারেনি। এমনকি সরকারি হাসপাতালেও ডেঙ্গু চিকিৎসার খরচ সাধারণ মানুষের সামর্থ্যের বাইরে। মানুষকে মৃত্যুর সম্ভাবনার মুখে রেখে সরকারের নির্বিকার আচরণ দেখে আমরা বিস্মিত ও ক্ষুব্ধ।’
নেতারা বলেন, ‘সারা বছর যেখানে ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে সরকারের পরিকল্পিত ভূমিকা থাকার কথা, সেখানে তারা এ বিষয়ে কোনো কাজই করেনি। ডেঙ্গুর প্রকোপে এত মানুষের মৃত্যুর পরেও সরকারের পক্ষ থেকে দায়িত্বশীল কোনো ভূমিকা আমরা দেখছি না। আমরা সরকারের এই ভূমিকার নিন্দা জানাই।’
নেতারা অবিলম্বে ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে দ্রুত কার্যকর ভূমিকা ও দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা নেওয়ার জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানান। একই সঙ্গে সরকারি হাসপাতালগুলোতে জরুরি ভিত্তিতে ডেঙ্গু চিকিৎসার জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য আহ্বান জানান তাঁরা।

বিবিসি বাংলার সঙ্গে কথোপকথনে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম ‘বিএনপি ও আওয়ামী লীগের কথাবার্তায় মিল’ খুঁজে পাওয়ার কথা উল্লেখ করেছেন। তিনি বিএনপির ‘নিরপেক্ষ সরকারের’ দাবিকে ‘এক–এগারোর’ পুনরাবৃত্তি ডেকে আনার প্রচেষ্টা হিসেবে দেখছেন। নাহিদ ইসলাম আরও বলেছেন, অন্তর্বর্তী সরকার নিরপেক্ষ। বিএনপি কে
২৫ জানুয়ারি ২০২৫
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ‘ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ’ পুনরায় বিলুপ্ত করবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। তিনি বলেছেন, ‘২০০৩ সালে বিএনপি ক্ষমতায় থাকার সময় অর্থনৈতিক সংস্কার করেছিল।
৭ ঘণ্টা আগে
বৈঠক শেষে বেরিয়ে মির্জা ফখরুল সাংবাদিকদের বলেন, ‘সরকারকে সম্পূর্ণভাবে নিরপেক্ষতা বজায় রাখার জন্য আমরা বলেছি। সরকারের মধ্যে যদি কোনো দলীয় লোক থেকে থাকেন, তাঁদের অপসারণের জন্য আমরা দাবি জানিয়ে এসেছি।’
৭ ঘণ্টা আগে
বিএনপি সব সময় ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর পাশে থাকবে বলে আশ্বস্ত করেছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, ‘বিএনপি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ, বিএনপি আপনাদের সঙ্গে অর্থাৎ ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর সঙ্গে কাজ করবে এবং আপনাদের পাশে থাকবে, তাদের স্বার্থ নিয়ে কথা বলবে। তাদের সমাজে ও রাজনীতিতে প্রতিষ্ঠার জন্য ক
১০ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ‘ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ’ পুনরায় বিলুপ্ত করবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। তিনি বলেছেন, ‘২০০৩ সালে বিএনপি ক্ষমতায় থাকার সময় অর্থনৈতিক সংস্কার করেছিল। তার সুফল দেশ এখনো পাচ্ছে। তবে ওই সব উদ্যোগকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেওয়া হয়নি। ফলে পূর্ণ সুফল মেলেনি। দেশের সমস্যা সমাধানে প্রধান উদ্যোগের একটি কেন্দ্রীয় ব্যাংকের স্বাধীনতা। আমাদের সময়ে (বিএনপির আমলে) ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ বিলুপ্ত করা হয়েছিল। আমরা ক্ষমতায় গেলে পুনরায় তা বিলুপ্ত করা হবে।’
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর গুলশানে হোটেল আমারিতে অনুষ্ঠিত বেসরকারি গবেষণা সংস্থা পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউট (পিআরআই) আয়োজিত ‘কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অপরিহার্য’ শীর্ষক গোলটেবিল আলোচনায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। পিআরআইয়ের ভাইস চেয়ারম্যান সাদিক আহমেদ অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন ও চেয়ারম্যান জাইদি সাত্তার সমাপনী বক্তব্য দেন।
আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, ‘আমরা কখনো বাংলাদেশ ব্যাংক ও শেয়ারবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থায় রাজনৈতিক নিয়োগ দিইনি। বাংলাদেশের ব্যাংকের স্বায়ত্তশাসন নয়, সংস্থাটিকে স্বাধীনতা দিতে হবে।’
আমীর খসরু বলেন, অর্থনীতির সবকিছু অটোমেশন করে ফেলতে হবে। তাহলে দুর্নীতি কমে আসবে। ক্যাশলেস লেনদেনই হলো এখন ভবিষ্যৎ। সামনে সেদিকে যেতে হবে।
টাকা ছাপানোর সংস্কৃতি থেকে বের হয়ে আসার আহ্বান জানিয়ে আমীর খসরু বলেন, ‘বিমান কেনার জন্য সরকার টাকা দেবে, এটা হতে পারে না। বিমান বন্ড ছেড়ে টাকা তুলতে পারে। সরকারের টাকা খরচ হওয়া উচিত সমাজের উন্নয়নে। শিক্ষা, স্বাস্থ্য খাতে সরকার খরচ করতে পারে।’

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ‘ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ’ পুনরায় বিলুপ্ত করবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। তিনি বলেছেন, ‘২০০৩ সালে বিএনপি ক্ষমতায় থাকার সময় অর্থনৈতিক সংস্কার করেছিল। তার সুফল দেশ এখনো পাচ্ছে। তবে ওই সব উদ্যোগকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেওয়া হয়নি। ফলে পূর্ণ সুফল মেলেনি। দেশের সমস্যা সমাধানে প্রধান উদ্যোগের একটি কেন্দ্রীয় ব্যাংকের স্বাধীনতা। আমাদের সময়ে (বিএনপির আমলে) ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ বিলুপ্ত করা হয়েছিল। আমরা ক্ষমতায় গেলে পুনরায় তা বিলুপ্ত করা হবে।’
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর গুলশানে হোটেল আমারিতে অনুষ্ঠিত বেসরকারি গবেষণা সংস্থা পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউট (পিআরআই) আয়োজিত ‘কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অপরিহার্য’ শীর্ষক গোলটেবিল আলোচনায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। পিআরআইয়ের ভাইস চেয়ারম্যান সাদিক আহমেদ অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন ও চেয়ারম্যান জাইদি সাত্তার সমাপনী বক্তব্য দেন।
আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, ‘আমরা কখনো বাংলাদেশ ব্যাংক ও শেয়ারবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থায় রাজনৈতিক নিয়োগ দিইনি। বাংলাদেশের ব্যাংকের স্বায়ত্তশাসন নয়, সংস্থাটিকে স্বাধীনতা দিতে হবে।’
আমীর খসরু বলেন, অর্থনীতির সবকিছু অটোমেশন করে ফেলতে হবে। তাহলে দুর্নীতি কমে আসবে। ক্যাশলেস লেনদেনই হলো এখন ভবিষ্যৎ। সামনে সেদিকে যেতে হবে।
টাকা ছাপানোর সংস্কৃতি থেকে বের হয়ে আসার আহ্বান জানিয়ে আমীর খসরু বলেন, ‘বিমান কেনার জন্য সরকার টাকা দেবে, এটা হতে পারে না। বিমান বন্ড ছেড়ে টাকা তুলতে পারে। সরকারের টাকা খরচ হওয়া উচিত সমাজের উন্নয়নে। শিক্ষা, স্বাস্থ্য খাতে সরকার খরচ করতে পারে।’

বিবিসি বাংলার সঙ্গে কথোপকথনে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম ‘বিএনপি ও আওয়ামী লীগের কথাবার্তায় মিল’ খুঁজে পাওয়ার কথা উল্লেখ করেছেন। তিনি বিএনপির ‘নিরপেক্ষ সরকারের’ দাবিকে ‘এক–এগারোর’ পুনরাবৃত্তি ডেকে আনার প্রচেষ্টা হিসেবে দেখছেন। নাহিদ ইসলাম আরও বলেছেন, অন্তর্বর্তী সরকার নিরপেক্ষ। বিএনপি কে
২৫ জানুয়ারি ২০২৫
দেশে ডেঙ্গু পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সরকারের নির্বিকার ভূমিকার তীব্র সমালোচনা করেছেন গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি ও নির্বাহী সমন্বয়কারী আবুল হাসান রুবেল। আজ মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) এক যৌথ বিবৃতিতে তাঁরা বলেন, ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে সরকারের ব্যর্থতা চরম নিন্দনীয় এবং অবিলম্বে কার্যকর...
৪ ঘণ্টা আগে
বৈঠক শেষে বেরিয়ে মির্জা ফখরুল সাংবাদিকদের বলেন, ‘সরকারকে সম্পূর্ণভাবে নিরপেক্ষতা বজায় রাখার জন্য আমরা বলেছি। সরকারের মধ্যে যদি কোনো দলীয় লোক থেকে থাকেন, তাঁদের অপসারণের জন্য আমরা দাবি জানিয়ে এসেছি।’
৭ ঘণ্টা আগে
বিএনপি সব সময় ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর পাশে থাকবে বলে আশ্বস্ত করেছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, ‘বিএনপি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ, বিএনপি আপনাদের সঙ্গে অর্থাৎ ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর সঙ্গে কাজ করবে এবং আপনাদের পাশে থাকবে, তাদের স্বার্থ নিয়ে কথা বলবে। তাদের সমাজে ও রাজনীতিতে প্রতিষ্ঠার জন্য ক
১০ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘প্রধান উপদেষ্টার কাছে এসেছিলাম আমাদের কতগুলো রাজনৈতিক কনসার্ন নিয়ে কথা বলার জন্য। বিশেষ করে, আগামী ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে যে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে, সেই নির্বাচনকে অর্থবহ, নিরপেক্ষ ও গ্রহণযোগ্য করতে এই মুহূর্তে যেটা প্রয়োজন, অন্তর্বর্তী সরকারকে এখন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আদলে নিতে হবে। অর্থাৎ একটা তত্ত্বাবধায়ক সরকারের ভূমিকায় তাদের যেতে হবে। এ জন্য প্রথমেই যেটা প্রয়োজন হবে, প্রশাসনকে পুরোপুরিভাবে নিরপেক্ষ একটা ধারণা জনগণের মধ্যে তৈরি করতে হবে।’
রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকের উদ্দেশ্যে আজ সন্ধ্যা ৬টার দিকে যমুনায় যায় বিএনপির একটি প্রতিনিধিদল। দলের নেতৃত্বে ছিলেন মির্জা ফখরুল। সঙ্গে ছিলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী ও সালাহউদ্দিন আহমদ। সন্ধ্যা ৭টা ১০ মিনিটে সেখান থেকে তাঁরা বেরিয়ে আসেন।
বৈঠক শেষে বেরিয়ে মির্জা ফখরুল সাংবাদিকদের বলেন, ‘সরকারকে সম্পূর্ণভাবে নিরপেক্ষতা বজায় রাখার জন্য আমরা বলেছি। সরকারের মধ্যে যদি কোনো দলীয় লোক থেকে থাকেন, তাঁদের অপসারণের জন্য আমরা দাবি জানিয়ে এসেছি।’
এ ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট করে কোনো উপদেষ্টার কথা বলা হয়েছে কি না—জানতে চাইলে কিছু বলেননি ফখরুল।
বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘বিশেষ করে, সচিবালয়ে এখনো যাঁরা আছেন, যাঁরা চিহ্নিত ফ্যাসিস্ট, তাঁদের সরিয়ে সেখানে নিরপেক্ষ কর্মকর্তা দেওয়ার জন্য আমরা বলেছি। আমরা বলেছি, প্রশাসনেও, জেলা প্রশাসনে বিশেষ করে, সেখানেও একইভাবে ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।’
পুলিশে নিয়োগের বিষয়েও প্রধান উপদেষ্টার দৃষ্টি আকর্ষণ করা হয়েছে বলে জানান ফখরুল।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমরা কিছু কথা বলে এসেছি, যেগুলো আমরা মনে করেছি, তারা এখনো পুরোনো সরকারের স্বার্থ পূরণ করছে। তাদের অপসারণের কথা আমরা বলে এসেছি। আমরা সেই সঙ্গে পুলিশে নিয়োগের ক্ষেত্রে বিশেষ করে যে সমস্ত নতুন করে আবার নিয়োগ দেওয়া হবে অথবা পদোন্নতি দেওয়া হবে, সে ক্ষেত্রে নিরপেক্ষ ব্যবস্থা নেওয়ার কথা আমরা বলেছি।’
বিচার বিভাগে নিরপেক্ষ বিচারক নিয়োগের কথা বিএনপির পক্ষ থেকে বলা হয়েছে বলেও জানান মির্জা ফখরুল।
বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘আমরা বলে এসেছি, বিচার বিভাগে বিশেষ করে উচ্চ আদালতে এখনো যে সমস্ত ফ্যাসিস্টের দোসর আছে, তাদের সরিয়ে সেখানে নিরপেক্ষ বিচারকদের নেওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে। যদিও এটা বিচার বিভাগের বিষয়, এরপরেও প্রধান উপদেষ্টা যেহেতু সবকিছুর দায়িত্বে আছেন, তাঁর কাছে আমাদের কথাটা জানিয়ে এসেছি।’
যমুনায় প্রবেশের আগে সালাহউদ্দিন আহমদ বলেছিলেন, ‘আমরা প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাতের জন্য সময় চেয়েছিলাম। সেই অনুযায়ী উনি আজকে সময় দিয়েছেন। আমরা প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করতে যাচ্ছি। ফেব্রুয়ারির জাতীয় নির্বাচন, প্রশাসনের কিছু বিষয়সহ দেশের সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে আমরা প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে কথা বলব।’

বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘প্রধান উপদেষ্টার কাছে এসেছিলাম আমাদের কতগুলো রাজনৈতিক কনসার্ন নিয়ে কথা বলার জন্য। বিশেষ করে, আগামী ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে যে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে, সেই নির্বাচনকে অর্থবহ, নিরপেক্ষ ও গ্রহণযোগ্য করতে এই মুহূর্তে যেটা প্রয়োজন, অন্তর্বর্তী সরকারকে এখন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আদলে নিতে হবে। অর্থাৎ একটা তত্ত্বাবধায়ক সরকারের ভূমিকায় তাদের যেতে হবে। এ জন্য প্রথমেই যেটা প্রয়োজন হবে, প্রশাসনকে পুরোপুরিভাবে নিরপেক্ষ একটা ধারণা জনগণের মধ্যে তৈরি করতে হবে।’
রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকের উদ্দেশ্যে আজ সন্ধ্যা ৬টার দিকে যমুনায় যায় বিএনপির একটি প্রতিনিধিদল। দলের নেতৃত্বে ছিলেন মির্জা ফখরুল। সঙ্গে ছিলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী ও সালাহউদ্দিন আহমদ। সন্ধ্যা ৭টা ১০ মিনিটে সেখান থেকে তাঁরা বেরিয়ে আসেন।
বৈঠক শেষে বেরিয়ে মির্জা ফখরুল সাংবাদিকদের বলেন, ‘সরকারকে সম্পূর্ণভাবে নিরপেক্ষতা বজায় রাখার জন্য আমরা বলেছি। সরকারের মধ্যে যদি কোনো দলীয় লোক থেকে থাকেন, তাঁদের অপসারণের জন্য আমরা দাবি জানিয়ে এসেছি।’
এ ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট করে কোনো উপদেষ্টার কথা বলা হয়েছে কি না—জানতে চাইলে কিছু বলেননি ফখরুল।
বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘বিশেষ করে, সচিবালয়ে এখনো যাঁরা আছেন, যাঁরা চিহ্নিত ফ্যাসিস্ট, তাঁদের সরিয়ে সেখানে নিরপেক্ষ কর্মকর্তা দেওয়ার জন্য আমরা বলেছি। আমরা বলেছি, প্রশাসনেও, জেলা প্রশাসনে বিশেষ করে, সেখানেও একইভাবে ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।’
পুলিশে নিয়োগের বিষয়েও প্রধান উপদেষ্টার দৃষ্টি আকর্ষণ করা হয়েছে বলে জানান ফখরুল।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমরা কিছু কথা বলে এসেছি, যেগুলো আমরা মনে করেছি, তারা এখনো পুরোনো সরকারের স্বার্থ পূরণ করছে। তাদের অপসারণের কথা আমরা বলে এসেছি। আমরা সেই সঙ্গে পুলিশে নিয়োগের ক্ষেত্রে বিশেষ করে যে সমস্ত নতুন করে আবার নিয়োগ দেওয়া হবে অথবা পদোন্নতি দেওয়া হবে, সে ক্ষেত্রে নিরপেক্ষ ব্যবস্থা নেওয়ার কথা আমরা বলেছি।’
বিচার বিভাগে নিরপেক্ষ বিচারক নিয়োগের কথা বিএনপির পক্ষ থেকে বলা হয়েছে বলেও জানান মির্জা ফখরুল।
বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘আমরা বলে এসেছি, বিচার বিভাগে বিশেষ করে উচ্চ আদালতে এখনো যে সমস্ত ফ্যাসিস্টের দোসর আছে, তাদের সরিয়ে সেখানে নিরপেক্ষ বিচারকদের নেওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে। যদিও এটা বিচার বিভাগের বিষয়, এরপরেও প্রধান উপদেষ্টা যেহেতু সবকিছুর দায়িত্বে আছেন, তাঁর কাছে আমাদের কথাটা জানিয়ে এসেছি।’
যমুনায় প্রবেশের আগে সালাহউদ্দিন আহমদ বলেছিলেন, ‘আমরা প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাতের জন্য সময় চেয়েছিলাম। সেই অনুযায়ী উনি আজকে সময় দিয়েছেন। আমরা প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করতে যাচ্ছি। ফেব্রুয়ারির জাতীয় নির্বাচন, প্রশাসনের কিছু বিষয়সহ দেশের সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে আমরা প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে কথা বলব।’

বিবিসি বাংলার সঙ্গে কথোপকথনে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম ‘বিএনপি ও আওয়ামী লীগের কথাবার্তায় মিল’ খুঁজে পাওয়ার কথা উল্লেখ করেছেন। তিনি বিএনপির ‘নিরপেক্ষ সরকারের’ দাবিকে ‘এক–এগারোর’ পুনরাবৃত্তি ডেকে আনার প্রচেষ্টা হিসেবে দেখছেন। নাহিদ ইসলাম আরও বলেছেন, অন্তর্বর্তী সরকার নিরপেক্ষ। বিএনপি কে
২৫ জানুয়ারি ২০২৫
দেশে ডেঙ্গু পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সরকারের নির্বিকার ভূমিকার তীব্র সমালোচনা করেছেন গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি ও নির্বাহী সমন্বয়কারী আবুল হাসান রুবেল। আজ মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) এক যৌথ বিবৃতিতে তাঁরা বলেন, ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে সরকারের ব্যর্থতা চরম নিন্দনীয় এবং অবিলম্বে কার্যকর...
৪ ঘণ্টা আগে
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ‘ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ’ পুনরায় বিলুপ্ত করবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। তিনি বলেছেন, ‘২০০৩ সালে বিএনপি ক্ষমতায় থাকার সময় অর্থনৈতিক সংস্কার করেছিল।
৭ ঘণ্টা আগে
বিএনপি সব সময় ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর পাশে থাকবে বলে আশ্বস্ত করেছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, ‘বিএনপি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ, বিএনপি আপনাদের সঙ্গে অর্থাৎ ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর সঙ্গে কাজ করবে এবং আপনাদের পাশে থাকবে, তাদের স্বার্থ নিয়ে কথা বলবে। তাদের সমাজে ও রাজনীতিতে প্রতিষ্ঠার জন্য ক
১০ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপি সব সময় ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর পাশে থাকবে বলে আশ্বস্ত করেছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, ‘বিএনপি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ, বিএনপি আপনাদের সঙ্গে অর্থাৎ ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর সঙ্গে কাজ করবে এবং আপনাদের পাশে থাকবে, তাদের স্বার্থ নিয়ে কথা বলবে। তাদের সমাজে ও রাজনীতিতে প্রতিষ্ঠার জন্য কাজ করবে, এটা আমাদের অঙ্গীকার। আসুন, আমরা এক সঙ্গে দেশটাকে নতুনভাবে গড়ে তুলতে কাজ করি।’
আজ মঙ্গলবার বিকেলে রাজধানীর গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর নেতা-কর্মীদের এক অনুষ্ঠানে তিনি এই আশ্বাসের কথা বলেন।
অনুষ্ঠানে বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য বিজন কান্তি সরকার, ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠী দলের সভাপতি মৃগেন হাগিদক, ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর নারী উদ্যোক্তা সান্তানু স্নিতা নকরেক, স্বপ্ন আজিম প্রমুখ তাঁদের বিভিন্ন সমস্যাগুলো তুলে ধরেন।
বিএনপি মহাসচিব তাঁদের সমস্যাসমূহ অবহিত হয়ে বলেন, বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর নারী উদ্যোক্তাদের সহজ ও স্বল্প শর্তে আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে ঋণ সহযোগিতার ব্যবস্থা করবে।

বিএনপি সব সময় ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর পাশে থাকবে বলে আশ্বস্ত করেছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, ‘বিএনপি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ, বিএনপি আপনাদের সঙ্গে অর্থাৎ ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর সঙ্গে কাজ করবে এবং আপনাদের পাশে থাকবে, তাদের স্বার্থ নিয়ে কথা বলবে। তাদের সমাজে ও রাজনীতিতে প্রতিষ্ঠার জন্য কাজ করবে, এটা আমাদের অঙ্গীকার। আসুন, আমরা এক সঙ্গে দেশটাকে নতুনভাবে গড়ে তুলতে কাজ করি।’
আজ মঙ্গলবার বিকেলে রাজধানীর গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর নেতা-কর্মীদের এক অনুষ্ঠানে তিনি এই আশ্বাসের কথা বলেন।
অনুষ্ঠানে বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য বিজন কান্তি সরকার, ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠী দলের সভাপতি মৃগেন হাগিদক, ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর নারী উদ্যোক্তা সান্তানু স্নিতা নকরেক, স্বপ্ন আজিম প্রমুখ তাঁদের বিভিন্ন সমস্যাগুলো তুলে ধরেন।
বিএনপি মহাসচিব তাঁদের সমস্যাসমূহ অবহিত হয়ে বলেন, বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর নারী উদ্যোক্তাদের সহজ ও স্বল্প শর্তে আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে ঋণ সহযোগিতার ব্যবস্থা করবে।

বিবিসি বাংলার সঙ্গে কথোপকথনে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম ‘বিএনপি ও আওয়ামী লীগের কথাবার্তায় মিল’ খুঁজে পাওয়ার কথা উল্লেখ করেছেন। তিনি বিএনপির ‘নিরপেক্ষ সরকারের’ দাবিকে ‘এক–এগারোর’ পুনরাবৃত্তি ডেকে আনার প্রচেষ্টা হিসেবে দেখছেন। নাহিদ ইসলাম আরও বলেছেন, অন্তর্বর্তী সরকার নিরপেক্ষ। বিএনপি কে
২৫ জানুয়ারি ২০২৫
দেশে ডেঙ্গু পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সরকারের নির্বিকার ভূমিকার তীব্র সমালোচনা করেছেন গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি ও নির্বাহী সমন্বয়কারী আবুল হাসান রুবেল। আজ মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) এক যৌথ বিবৃতিতে তাঁরা বলেন, ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে সরকারের ব্যর্থতা চরম নিন্দনীয় এবং অবিলম্বে কার্যকর...
৪ ঘণ্টা আগে
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ‘ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ’ পুনরায় বিলুপ্ত করবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। তিনি বলেছেন, ‘২০০৩ সালে বিএনপি ক্ষমতায় থাকার সময় অর্থনৈতিক সংস্কার করেছিল।
৭ ঘণ্টা আগে
বৈঠক শেষে বেরিয়ে মির্জা ফখরুল সাংবাদিকদের বলেন, ‘সরকারকে সম্পূর্ণভাবে নিরপেক্ষতা বজায় রাখার জন্য আমরা বলেছি। সরকারের মধ্যে যদি কোনো দলীয় লোক থেকে থাকেন, তাঁদের অপসারণের জন্য আমরা দাবি জানিয়ে এসেছি।’
৭ ঘণ্টা আগে