নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস গতকাল মঙ্গলবার জাতীয় সংসদ এলাকায় যে ঘোষণাপত্র পাঠ করেছেন, তাকে ‘অপূর্ণাঙ্গ বিবৃতির মতো’ বলেছে জামায়াতে ইসলামী। জুলাইয়ের এই ঘোষণাপত্র কীভাবে কার্যকর করা হবে, তা উল্লেখ না থাকায় এটিকে ‘গুরুত্বহীন’ বলেও মনে করছে দলটি।
রাজধানীর মগবাজারে আল ফালাহ মিলনায়তনে আজ বুধবার জামায়াতে ইসলামীর সংবাদ সম্মেলনে এসব মন্তব্য করেন দলটির নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেন, প্রধান উপদেষ্টার জুলাই ঘোষণাপত্র ছিল অপূর্ণাঙ্গ বিবৃতির মতো। এতে গণমানুষের প্রত্যাশার পরিপূর্ণ প্রতিফলন হয়নি। ঘোষণাপত্রে দীর্ঘ-লড়াই সংগ্রামের কথা বলা হলেও ১৯৪৭ সালের আজাদিকে উপেক্ষা করা হয়েছে। জুলাই অভ্যুত্থানের টার্নিং পয়েন্ট ছিল নয় দফা, যা পরে এক দফায় রূপান্তরিত হয়। সেই বিষয়ও ঘোষণাপত্রে এড়িয়ে যাওয়া হয়েছে।
জামায়াতের এই নেতা বলেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা ছিল রাষ্ট্র সংস্কার। এ জন্য জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে দুই মাসের বেশি সময় ধরে মৌলিক ঐকমত্যের মাধ্যমে জুলাই সনদ প্রণয়নের সিদ্ধান্ত হয়েছে। অথচ প্রধান উপদেষ্টার জুলাই ঘোষণাপত্রে তার কোনো উল্লেখ নেই। ঘোষণা কখন কীভাবে কার্যকর করা হবে, তা উল্লেখ না থাকায় এটিকে কিছুটা হলেও গুরুত্বহীন করে ফেলা হয়েছে। এ ছাড়া পরবর্তী সরকারের হাতে ঘোষণাপত্র বাস্তবায়নের দায়িত্ব দেওয়ায় হাজার মানুষের আত্মত্যাগের বিনিময়ে অর্জিত জুলাই চেতনা ও আশা-আকাঙ্ক্ষা ভূলুণ্ঠিত হয়েছে।
গতকাল রাতে জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে আগামী বছরের ফেব্রুয়ারিতে রোজা শুরুর আগেই নির্বাচন আয়োজনের কথা পুনর্ব্যক্ত করেন প্রধান উপদেষ্টা।
এ বিষয়ে জামায়াত নেতা তাহের বলেন, ‘আমাদের মাননীয় আমিরে জামাত অনেক আগেই ঘোষণা দিয়েছিলেন, নির্বাচন রোজার আগে ফেব্রুয়ারি মাসে হতে পারলেই সবচেয়ে উত্তম হবে। সেই ঘোষণার ধারাবাহিকতায় গতকাল প্রধান উপদেষ্টা ফেব্রুয়ারিতে রোজার আগে নির্বাচন অনুষ্ঠানের ঘোষণা দিয়েছেন। এটাকে আমরা ইতিবাচকভাবে দেখছি।’
তবে নির্বাচনের উপযুক্ত পরিবেশ অন্তর্বর্তী সরকার এখনো নিশ্চিত করতে পারেনি—এমন মন্তব্যও সংবাদ সম্মেলনে করেন তাহের।
তিনি বলেন, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি বর্তমানে যেটা বিরাজমান, সেটাতে সুষ্ঠু ও অবাধ নির্বাচন করা খুবই ডিফিকাল্ট হবে। সে জন্য পরিস্থিতির উন্নতি করা দরকার।
তাহের বলেন, অবাধ, সুষ্ঠ, নিরপেক্ষ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন করার জন্যই জুলাই সনদের ভিত্তিতে আগামী নির্বাচনের ব্যবস্থা নিতে হবে। এ লক্ষ্যে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন যে জুলাই সনদ প্রণয়নের প্রস্তুতি নিচ্ছে, অন্তর্বর্তী সরকারকে তার আইনি ভিত্তি দিতে হবে। এই সনদের ভিত্তিতে আগামী নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে হবে।
নব্বইয়ের গণ-অভ্যুত্থানের পর তিন জোটের রূপরেখার প্রসঙ্গ টেনে তিনি বলেন, বিচারপতি সাহাবুদ্দীন আহমদের নেতৃত্বে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে একটি সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন হলেও তার আইনি ভিত্তি না থাকায় এই রূপরেখার অন্য বিষয়গুলো পরে বাস্তবায়ন করা হয়নি।
জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার আগে জুলাই সনদ দ্রুত প্রণয়ন করে অধ্যাদেশ, এলএফও, আইনি কাঠামো বা গণভোটের মাধ্যমে এটিকে আইনি ভিত্তি দেওয়ার মাধ্যমে অন্তর্বর্তী সরকারের সংস্কার কার্যক্রম পূর্ণতা পাবে। তা যদি না হয়, তাহলে অন্তর্বর্তী সরকারের কার্যক্রম বিফলে যাবে।
জুলাই সনদ নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে তাহের বলেন, ‘আমরা বলেছি, এটাকে আইনি ভিত্তি দিতে হবে এবং সংবিধানের যে প্রস্তাবনা আছে, তাতে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। আমরা তিনটি বিকল্পের কথা বলেছি এবং যেগুলো আইন কাভার করে। এলএফও সিস্টেম আছে। প্রজ্ঞাপন জারি করে এটা করা সম্ভব। গণভোটের মাধ্যমে এটা সম্ভব। এখানে প্রথম দুটা সহজ। তেমন সময়ক্ষেপণ হবে না। তারপরও যদি সরকার মনে করে, গণভোটের দিকেই যাবে তারা, তাহলে সেটাও আমাদের দাবি। গণভোট করা সম্ভব। এখনো তো ছয় মাসের বেশি সময় আছে।’
আনুপাতিক প্রতিনিধিত্ব বা পিআর (প্রপোরশনাল রিপ্রেজেন্টেশন) পদ্ধতিতে নির্বাচন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘ট্র্যাডিশনাল পদ্ধতির নির্বাচন বাংলাদেশের জন্য উপযোগী নয়। ৫৪ বছরের রিগিং, রাতে দখল, দিনে দখল, কেন্দ্র দখল, রেজাল্ট মাঠে একরকম ঢাকায় আরেক রকম—এসব হয়েছে। সে জন্য আমরা মনে করছি, পিআর মে বি দ্য বেস্ট অল্টারনেটিভ ফর এক্সপেরিমেন্টস। পিআর পদ্ধতির মাধ্যমে ভোটারদের রিয়েল রিপ্রেজেন্টেশনটা হয়।’
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন দলের সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার, কেন্দ্রীয় সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এ টি এম মাসুম, হামিদুর রহমান আজাদ, কেন্দ্রীয় সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল আব্দুল হালিম, কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য সাইফুল আলম খান মিলন, প্রচার বিভাগের সেক্রেটারি মতিউর রহমান আকন্দ, ঢাকা মহানগর উত্তর আমির সেলিম উদ্দিন প্রমুখ।
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস গতকাল মঙ্গলবার জাতীয় সংসদ এলাকায় যে ঘোষণাপত্র পাঠ করেছেন, তাকে ‘অপূর্ণাঙ্গ বিবৃতির মতো’ বলেছে জামায়াতে ইসলামী। জুলাইয়ের এই ঘোষণাপত্র কীভাবে কার্যকর করা হবে, তা উল্লেখ না থাকায় এটিকে ‘গুরুত্বহীন’ বলেও মনে করছে দলটি।
রাজধানীর মগবাজারে আল ফালাহ মিলনায়তনে আজ বুধবার জামায়াতে ইসলামীর সংবাদ সম্মেলনে এসব মন্তব্য করেন দলটির নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেন, প্রধান উপদেষ্টার জুলাই ঘোষণাপত্র ছিল অপূর্ণাঙ্গ বিবৃতির মতো। এতে গণমানুষের প্রত্যাশার পরিপূর্ণ প্রতিফলন হয়নি। ঘোষণাপত্রে দীর্ঘ-লড়াই সংগ্রামের কথা বলা হলেও ১৯৪৭ সালের আজাদিকে উপেক্ষা করা হয়েছে। জুলাই অভ্যুত্থানের টার্নিং পয়েন্ট ছিল নয় দফা, যা পরে এক দফায় রূপান্তরিত হয়। সেই বিষয়ও ঘোষণাপত্রে এড়িয়ে যাওয়া হয়েছে।
জামায়াতের এই নেতা বলেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা ছিল রাষ্ট্র সংস্কার। এ জন্য জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে দুই মাসের বেশি সময় ধরে মৌলিক ঐকমত্যের মাধ্যমে জুলাই সনদ প্রণয়নের সিদ্ধান্ত হয়েছে। অথচ প্রধান উপদেষ্টার জুলাই ঘোষণাপত্রে তার কোনো উল্লেখ নেই। ঘোষণা কখন কীভাবে কার্যকর করা হবে, তা উল্লেখ না থাকায় এটিকে কিছুটা হলেও গুরুত্বহীন করে ফেলা হয়েছে। এ ছাড়া পরবর্তী সরকারের হাতে ঘোষণাপত্র বাস্তবায়নের দায়িত্ব দেওয়ায় হাজার মানুষের আত্মত্যাগের বিনিময়ে অর্জিত জুলাই চেতনা ও আশা-আকাঙ্ক্ষা ভূলুণ্ঠিত হয়েছে।
গতকাল রাতে জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে আগামী বছরের ফেব্রুয়ারিতে রোজা শুরুর আগেই নির্বাচন আয়োজনের কথা পুনর্ব্যক্ত করেন প্রধান উপদেষ্টা।
এ বিষয়ে জামায়াত নেতা তাহের বলেন, ‘আমাদের মাননীয় আমিরে জামাত অনেক আগেই ঘোষণা দিয়েছিলেন, নির্বাচন রোজার আগে ফেব্রুয়ারি মাসে হতে পারলেই সবচেয়ে উত্তম হবে। সেই ঘোষণার ধারাবাহিকতায় গতকাল প্রধান উপদেষ্টা ফেব্রুয়ারিতে রোজার আগে নির্বাচন অনুষ্ঠানের ঘোষণা দিয়েছেন। এটাকে আমরা ইতিবাচকভাবে দেখছি।’
তবে নির্বাচনের উপযুক্ত পরিবেশ অন্তর্বর্তী সরকার এখনো নিশ্চিত করতে পারেনি—এমন মন্তব্যও সংবাদ সম্মেলনে করেন তাহের।
তিনি বলেন, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি বর্তমানে যেটা বিরাজমান, সেটাতে সুষ্ঠু ও অবাধ নির্বাচন করা খুবই ডিফিকাল্ট হবে। সে জন্য পরিস্থিতির উন্নতি করা দরকার।
তাহের বলেন, অবাধ, সুষ্ঠ, নিরপেক্ষ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন করার জন্যই জুলাই সনদের ভিত্তিতে আগামী নির্বাচনের ব্যবস্থা নিতে হবে। এ লক্ষ্যে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন যে জুলাই সনদ প্রণয়নের প্রস্তুতি নিচ্ছে, অন্তর্বর্তী সরকারকে তার আইনি ভিত্তি দিতে হবে। এই সনদের ভিত্তিতে আগামী নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে হবে।
নব্বইয়ের গণ-অভ্যুত্থানের পর তিন জোটের রূপরেখার প্রসঙ্গ টেনে তিনি বলেন, বিচারপতি সাহাবুদ্দীন আহমদের নেতৃত্বে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে একটি সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন হলেও তার আইনি ভিত্তি না থাকায় এই রূপরেখার অন্য বিষয়গুলো পরে বাস্তবায়ন করা হয়নি।
জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার আগে জুলাই সনদ দ্রুত প্রণয়ন করে অধ্যাদেশ, এলএফও, আইনি কাঠামো বা গণভোটের মাধ্যমে এটিকে আইনি ভিত্তি দেওয়ার মাধ্যমে অন্তর্বর্তী সরকারের সংস্কার কার্যক্রম পূর্ণতা পাবে। তা যদি না হয়, তাহলে অন্তর্বর্তী সরকারের কার্যক্রম বিফলে যাবে।
জুলাই সনদ নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে তাহের বলেন, ‘আমরা বলেছি, এটাকে আইনি ভিত্তি দিতে হবে এবং সংবিধানের যে প্রস্তাবনা আছে, তাতে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। আমরা তিনটি বিকল্পের কথা বলেছি এবং যেগুলো আইন কাভার করে। এলএফও সিস্টেম আছে। প্রজ্ঞাপন জারি করে এটা করা সম্ভব। গণভোটের মাধ্যমে এটা সম্ভব। এখানে প্রথম দুটা সহজ। তেমন সময়ক্ষেপণ হবে না। তারপরও যদি সরকার মনে করে, গণভোটের দিকেই যাবে তারা, তাহলে সেটাও আমাদের দাবি। গণভোট করা সম্ভব। এখনো তো ছয় মাসের বেশি সময় আছে।’
আনুপাতিক প্রতিনিধিত্ব বা পিআর (প্রপোরশনাল রিপ্রেজেন্টেশন) পদ্ধতিতে নির্বাচন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘ট্র্যাডিশনাল পদ্ধতির নির্বাচন বাংলাদেশের জন্য উপযোগী নয়। ৫৪ বছরের রিগিং, রাতে দখল, দিনে দখল, কেন্দ্র দখল, রেজাল্ট মাঠে একরকম ঢাকায় আরেক রকম—এসব হয়েছে। সে জন্য আমরা মনে করছি, পিআর মে বি দ্য বেস্ট অল্টারনেটিভ ফর এক্সপেরিমেন্টস। পিআর পদ্ধতির মাধ্যমে ভোটারদের রিয়েল রিপ্রেজেন্টেশনটা হয়।’
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন দলের সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার, কেন্দ্রীয় সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এ টি এম মাসুম, হামিদুর রহমান আজাদ, কেন্দ্রীয় সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল আব্দুল হালিম, কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য সাইফুল আলম খান মিলন, প্রচার বিভাগের সেক্রেটারি মতিউর রহমান আকন্দ, ঢাকা মহানগর উত্তর আমির সেলিম উদ্দিন প্রমুখ।
জুলাই জাতীয় সনদে আগামীকাল রোববার (১৮ অক্টোবর) স্বাক্ষর করবে গণফোরাম। এদিন দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে জাতীয় সংসদ ভবনের এলডি হলে দলটির দুজন প্রতিনিধি সনদে সই করবেন।
৯ মিনিট আগেনানা আলোচনার মধ্যেই হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের আমির শাহ মুহিব্বুল্লাহ বাবুনগরীর সঙ্গে দেখা হওয়ার সময় হাত মিলিয়েছেন জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার। এ সময় দোয়া বিনিময়ও করেন তিনি।
২ ঘণ্টা আগেজুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষরের অনুষ্ঠানস্থলে বিশৃঙ্খলার জন্য ‘বিগত ফ্যাসিস্ট সরকারের ফ্যাসিস্ট বাহিনী’ জড়িত বলে দাবি করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। তিনি বলেছেন, এই বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিকারীদের মধ্যে জুলাই অভ্যুত্থানের সঙ্গে জড়িত কেউ থাকতে পারে না।
৪ ঘণ্টা আগেজুলাই সনদ অনুষ্ঠানে গিয়ে যারা এই সনদে স্বাক্ষর করেছে, তারা গণ-অভ্যুত্থানের চেতনা এবং জনগণের কাছ থেকে ছিটকে গেছে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
৪ ঘণ্টা আগে