নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার বৃক্ষরোপণ কর্মসূচিকে একটি সফল সামাজিক আন্দোলনে পরিণত করেছেন। যে আন্দোলনে সারা বাংলার যুব সমাজ একাত্মতা প্রকাশ করেছে। সরকারের এই পরিকল্পনা বাস্তবায়নে বাংলাদেশ যুবলীগ তথা যুবসমাজ ঝাঁপিয়ে পড়বে এবং জননেত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করবে।
আজ সোমবার দুপুরে রাজধানীর হাতিরঝিলের প্লাটিনাম পার্কে শেখ হাসিনার নির্দেশে বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের উদ্যোগে দেশব্যাপী বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উদ্বোধক এর বক্তব্যে বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস্ পরশ এ কথা বলেন।
পরশ বলেন, ‘প্রথমে আমি সিলেট বিভাগসহ সারা দেশের বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত সকলের প্রতি সমবেদনা জানাচ্ছি। বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের সাহায্য করতে গিয়ে নিহত যুবলীগ নেতা টিটু চৌধুরী ও নেত্রকোনা উপজেলা যুবলীগ নেতা আবির আহমেদের আত্মার শান্তি কামনা করছি। সিলেট যুবলীগ নেতা-কর্মীদের বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের পাশে থাকার জন্য উদাত্ত আহ্বান জানাচ্ছি। এরই মধ্যে সিলেটসহ নেত্রকোনা যুবলীগের একাধিক শাখা ত্রাণ কার্যক্রমে ঝাঁপিয়ে পড়েছে। বন্যা দুর্গত এলাকায় উদ্ধার অভিযানের পাশাপাশি শুকনা খাবার, ওষুধ ও চিকিৎসার ব্যবস্থা করতে হবে। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে যা অত্যন্ত প্রশংসনীয়।’
পরশ আরও বলেন, ‘এই যে দেশের বিভিন্ন স্থানে বন্যা হচ্ছে এর অন্যতম একটি কারণ হচ্ছে বৃক্ষনিধন। নগরায়ণের সঙ্গে সঙ্গে প্রচুর বৃক্ষ নিধন হয়ে থাকে। আমরা যদি পর্যাপ্ত পরিমাণে বৃক্ষরোপণ করি তাহলে ভবিষ্যতে এই রকম প্রাকৃতিক দুর্যোগ থেকে দেশকে বাঁচাতে পারব। এরই মধ্যে যুবলীগের অনেক শাখা বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি শুরু করে দিয়েছে।’
প্রধান অতিথির বক্তব্যে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা মণ্ডলীর অন্যতম সদস্য ঢাকা ১১ আসনের সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা একে এম রহমতুল্লাহ বলেন, ‘আমার দরজা সব সময় খোলা। আপনারা যেকোনো সময় আমার কাছে আসতে পারেন। আমি সবার সঙ্গে কথা বলে আগামী দুই-একদিনের মধ্যে প্রতিটি ওয়ার্ডে ১ হাজার করে গাছের বন্দোবস্ত করব।’
বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব মো. মাইনুল হোসেন খাঁন নিখিল বলেন, ‘বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ একটি মানবিক সংগঠন। আমরা প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনায় কাজ করে যাচ্ছি। বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা নির্দেশ দিয়েছেন আষাঢ়, শ্রাবণ, ভাদ্র এই তিন মাস সারা দেশে বৃক্ষ রোপণ করার। আমরা তাঁর নির্দেশে দেশ বাঁচাও, পরিবেশ বাঁচাও, মানুষ বাঁচাও এই স্লোগানকে ধারণ করে মানবিক যুবলীগের উদ্যোগে দেশব্যাপী বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি শুরু করছি।’
উক্ত অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন, ঢাকা মহানগর উওর আওয়ামী যুবলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি জাকির হোসেন বাবুল, সাধারণ সম্পাদক ইসমাইল হোসেন, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী যুবলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাইন উদ্দিন রানা, সাধারণ সম্পাদক এইচ এম রেজাউল করিম রেজা, বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের কেন্দ্রীয় অর্থ সম্পাদক শরিফুল ইসলাম দূর্জয়, ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী যুবলীগের দপ্তর সম্পাদক এ এইচ এম কামরুজ্জামান প্রমুখ।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার বৃক্ষরোপণ কর্মসূচিকে একটি সফল সামাজিক আন্দোলনে পরিণত করেছেন। যে আন্দোলনে সারা বাংলার যুব সমাজ একাত্মতা প্রকাশ করেছে। সরকারের এই পরিকল্পনা বাস্তবায়নে বাংলাদেশ যুবলীগ তথা যুবসমাজ ঝাঁপিয়ে পড়বে এবং জননেত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করবে।
আজ সোমবার দুপুরে রাজধানীর হাতিরঝিলের প্লাটিনাম পার্কে শেখ হাসিনার নির্দেশে বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের উদ্যোগে দেশব্যাপী বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উদ্বোধক এর বক্তব্যে বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস্ পরশ এ কথা বলেন।
পরশ বলেন, ‘প্রথমে আমি সিলেট বিভাগসহ সারা দেশের বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত সকলের প্রতি সমবেদনা জানাচ্ছি। বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের সাহায্য করতে গিয়ে নিহত যুবলীগ নেতা টিটু চৌধুরী ও নেত্রকোনা উপজেলা যুবলীগ নেতা আবির আহমেদের আত্মার শান্তি কামনা করছি। সিলেট যুবলীগ নেতা-কর্মীদের বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের পাশে থাকার জন্য উদাত্ত আহ্বান জানাচ্ছি। এরই মধ্যে সিলেটসহ নেত্রকোনা যুবলীগের একাধিক শাখা ত্রাণ কার্যক্রমে ঝাঁপিয়ে পড়েছে। বন্যা দুর্গত এলাকায় উদ্ধার অভিযানের পাশাপাশি শুকনা খাবার, ওষুধ ও চিকিৎসার ব্যবস্থা করতে হবে। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে যা অত্যন্ত প্রশংসনীয়।’
পরশ আরও বলেন, ‘এই যে দেশের বিভিন্ন স্থানে বন্যা হচ্ছে এর অন্যতম একটি কারণ হচ্ছে বৃক্ষনিধন। নগরায়ণের সঙ্গে সঙ্গে প্রচুর বৃক্ষ নিধন হয়ে থাকে। আমরা যদি পর্যাপ্ত পরিমাণে বৃক্ষরোপণ করি তাহলে ভবিষ্যতে এই রকম প্রাকৃতিক দুর্যোগ থেকে দেশকে বাঁচাতে পারব। এরই মধ্যে যুবলীগের অনেক শাখা বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি শুরু করে দিয়েছে।’
প্রধান অতিথির বক্তব্যে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা মণ্ডলীর অন্যতম সদস্য ঢাকা ১১ আসনের সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা একে এম রহমতুল্লাহ বলেন, ‘আমার দরজা সব সময় খোলা। আপনারা যেকোনো সময় আমার কাছে আসতে পারেন। আমি সবার সঙ্গে কথা বলে আগামী দুই-একদিনের মধ্যে প্রতিটি ওয়ার্ডে ১ হাজার করে গাছের বন্দোবস্ত করব।’
বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব মো. মাইনুল হোসেন খাঁন নিখিল বলেন, ‘বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ একটি মানবিক সংগঠন। আমরা প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনায় কাজ করে যাচ্ছি। বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা নির্দেশ দিয়েছেন আষাঢ়, শ্রাবণ, ভাদ্র এই তিন মাস সারা দেশে বৃক্ষ রোপণ করার। আমরা তাঁর নির্দেশে দেশ বাঁচাও, পরিবেশ বাঁচাও, মানুষ বাঁচাও এই স্লোগানকে ধারণ করে মানবিক যুবলীগের উদ্যোগে দেশব্যাপী বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি শুরু করছি।’
উক্ত অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন, ঢাকা মহানগর উওর আওয়ামী যুবলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি জাকির হোসেন বাবুল, সাধারণ সম্পাদক ইসমাইল হোসেন, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী যুবলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাইন উদ্দিন রানা, সাধারণ সম্পাদক এইচ এম রেজাউল করিম রেজা, বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের কেন্দ্রীয় অর্থ সম্পাদক শরিফুল ইসলাম দূর্জয়, ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী যুবলীগের দপ্তর সম্পাদক এ এইচ এম কামরুজ্জামান প্রমুখ।
বাংলাদেশের জনগণ যে পরিবর্তনের আশায় আওয়ামী লীগ সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করেছে, সেই পথ রুদ্ধ করার চেষ্টা করলে তা কোনোভাবেই মেনে নেওয়া হবে না বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ। সংগঠনটির নেতারা বলেছেন, যারা নতুন করে ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা করছে, প্রয়োজনে তাদেরও রুখে দেওয়া হবে।
১৯ ঘণ্টা আগেশফিকুর রহমান বলেন, ‘দুর্নীতি আমাদের সংস্কৃতি নয়, চাঁদাবাজি আমাদের সংস্কৃতি নয়, দখলদারি আমাদের সংস্কৃতি নয়। যে দল তার কর্মীদের এভাবে গড়ে তুলতে পেরেছে, সেই দলের হাতে দেশ এলে ইনশা আল্লাহ দেশ গড়ে তুলতে পারবে। যে দল তার কর্মীদের সামাল দিতে পারছে না বা পারবে না, সে দলের হাতে বাংলাদেশের একজন মানুষও নিরাপদ
২ দিন আগেনাহিদ ইসলাম আরও বলেন, ‘আমাদের লড়াই শেষ হয়নি। আমাদের লড়াই মুজিববাদ ও ফ্যাসিবাদ বন্দোবস্তের বিরুদ্ধে জুলাই-আগস্টে শুরু করেছিলাম। আমরা নতুন বাংলাদেশ চেয়েছিলাম। সেই লড়াই এখনো শেষ হয়নি। কারণ, আমরা আমাদের কাঙ্ক্ষিত নতুন বাংলাদেশ পাইনি। জনগণের পাশে আমাদের আবারও দাঁড়াতে হবে। এলাকায় এলাকায় যে দুর্বৃত্তায়নের
২ দিন আগে‘আমরা খবর পাচ্ছি, যাঁরা এনসিপিতে যোগ দিতে চান, তাঁদের বিভিন্নভাবে ভয় দেখানো হচ্ছে। ওপরে আল্লাহ, নিচে মাটি, জালিমের শাসনের কবর হয়েছে। এনসিপির কোনো নেতা-কর্মীর দিকে চোখ তুলে তাকাবেন না। আমরা গণতন্ত্র উত্তরণের জন্য একটি রাজনৈতিক দল। আরেকটি রাজনৈতিক দলকে সহযোগিতা করব। কিন্তু পরশ্রীকাতরতা ও হিংসার রাজনীত
২ দিন আগে