নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিএনপিকে ছোট করতে একটি পক্ষ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস। তিনি বলেছেন, যাতে বিএনপি ক্ষমতায় আসতে না পারে, ওই যে দেখছেন না গান-বাজনার অনুষ্ঠানে একসঙ্গে সুর করে কাওয়ালি গায়! সবাই কাওয়ালির মতো এখন বিএনপির বিরুদ্ধে উঠে পড়ে লাগছে, কীভাবে বিএনপিকে খাটো করা যায়।
আজ রোববার রাজধানীর পুরানা পল্টনে হোটেল ফারসে এক ইফতার মাহফিলে তিনি এসব কথা বলেন। রাজনীতিবিদ ও বিশিষ্টজনদের সম্মানে জাতীয়তাবাদী সমমনা জোটের এই ইফতারে প্রধান অতিথি ছিলেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
সম্প্রতি কিছু ঘটনার ইঙ্গিত করে মির্জা আব্বাস বলেন, ‘গত কয়েক দিনে দেশে একটা আলোড়ন হচ্ছে, প্রচণ্ড রকমের আলোড়ন। এটা ছোটখাটো বিষয় নয়। আমাদের ছাত্র ভাইদের কে কে ডেকে নিয়ে গেছিল, কি করেছে না করেছে ইত্যাদি, ইত্যাদি।’
এর সূত্র ধরে বিএনপির এ নেতা বলেন, ‘অবস্থাটা এ রকম—নির্বাচন হলেই তো বিএনপি ক্ষমতায় যাবে। এমন একটা ধারণা সবার ভেতর এসে গেছে।’
এ অবস্থায় বিএনপিকে কেউ কেউ এমন একটা শিবিরে ঠেলে দেওয়ার চেষ্টা করছে বলে অভিযোগ করেন তিনি। মির্জা আব্বাস বলেন, ‘যে শিবিরটা অনেকটা আওয়ামী লীগের মতো। আমরা বুঝি না কেন এটা করে।’
তবে এই চেষ্টা সফল হবে না জানিয়ে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘যত চেষ্টাই করেন, আওয়ামী লীগের সঙ্গে আমাদের (বিএনপি) ঠেলে দেওয়ার সুযোগ নাই। আমরাও আওয়ামী লীগের প্রাতিষ্ঠানিক বিচার চাই। সাংগঠনিক অপরাধের জন্য এ দেশে আইন আছে। সেই অপরাধে বিচার হবে এবং সাংগঠনিকভাবে বিচার হতে পারে, জামায়াতে ইসলামীকে যেভাবে নিষিদ্ধ করা হয়েছিল।’
দলটির স্থায়ী কমিটির এ সদস্য বলেন, ‘যারা ব্যক্তিগতভাবে চুরি-ডাকাতি করেছে, অন্যায় করেছে, লুট করেছে, এই দেশের সবকিছু শেষ করে দিয়েছে, তাদের বিচার হবে। বিএনপি তো কখনো না করে নাই।’
মির্জা আব্বাস বলেন, ‘বিদেশে কিছু লোক আছে, ওই লোকগুলো বাংলাদেশকে কখনো শান্তিতে থাকতে দেবে না। কারণ তারা কারও না কারও এজেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করছে।’
জাতীয়তাবাদী সমমনা জোটের সমন্বয়ক ফরিদুজ্জামান ফরহাদের সভাপতিত্বে ইফতার মাহফিলে অন্যদের মধ্যে আরও বক্তব্য রাখেন—বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান নিতাই রায় চৌধুরী, জাতীয় দলের চেয়ারম্যান সৈয়দ এহসানুল হুদা, লেবার পার্টির চেয়ারম্যান মোস্তাফিজুর রহমান ইরান, জাগপার চেয়ারম্যান খন্দকার লুৎফর রহমান প্রমুখ।
বিএনপিকে ছোট করতে একটি পক্ষ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস। তিনি বলেছেন, যাতে বিএনপি ক্ষমতায় আসতে না পারে, ওই যে দেখছেন না গান-বাজনার অনুষ্ঠানে একসঙ্গে সুর করে কাওয়ালি গায়! সবাই কাওয়ালির মতো এখন বিএনপির বিরুদ্ধে উঠে পড়ে লাগছে, কীভাবে বিএনপিকে খাটো করা যায়।
আজ রোববার রাজধানীর পুরানা পল্টনে হোটেল ফারসে এক ইফতার মাহফিলে তিনি এসব কথা বলেন। রাজনীতিবিদ ও বিশিষ্টজনদের সম্মানে জাতীয়তাবাদী সমমনা জোটের এই ইফতারে প্রধান অতিথি ছিলেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
সম্প্রতি কিছু ঘটনার ইঙ্গিত করে মির্জা আব্বাস বলেন, ‘গত কয়েক দিনে দেশে একটা আলোড়ন হচ্ছে, প্রচণ্ড রকমের আলোড়ন। এটা ছোটখাটো বিষয় নয়। আমাদের ছাত্র ভাইদের কে কে ডেকে নিয়ে গেছিল, কি করেছে না করেছে ইত্যাদি, ইত্যাদি।’
এর সূত্র ধরে বিএনপির এ নেতা বলেন, ‘অবস্থাটা এ রকম—নির্বাচন হলেই তো বিএনপি ক্ষমতায় যাবে। এমন একটা ধারণা সবার ভেতর এসে গেছে।’
এ অবস্থায় বিএনপিকে কেউ কেউ এমন একটা শিবিরে ঠেলে দেওয়ার চেষ্টা করছে বলে অভিযোগ করেন তিনি। মির্জা আব্বাস বলেন, ‘যে শিবিরটা অনেকটা আওয়ামী লীগের মতো। আমরা বুঝি না কেন এটা করে।’
তবে এই চেষ্টা সফল হবে না জানিয়ে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘যত চেষ্টাই করেন, আওয়ামী লীগের সঙ্গে আমাদের (বিএনপি) ঠেলে দেওয়ার সুযোগ নাই। আমরাও আওয়ামী লীগের প্রাতিষ্ঠানিক বিচার চাই। সাংগঠনিক অপরাধের জন্য এ দেশে আইন আছে। সেই অপরাধে বিচার হবে এবং সাংগঠনিকভাবে বিচার হতে পারে, জামায়াতে ইসলামীকে যেভাবে নিষিদ্ধ করা হয়েছিল।’
দলটির স্থায়ী কমিটির এ সদস্য বলেন, ‘যারা ব্যক্তিগতভাবে চুরি-ডাকাতি করেছে, অন্যায় করেছে, লুট করেছে, এই দেশের সবকিছু শেষ করে দিয়েছে, তাদের বিচার হবে। বিএনপি তো কখনো না করে নাই।’
মির্জা আব্বাস বলেন, ‘বিদেশে কিছু লোক আছে, ওই লোকগুলো বাংলাদেশকে কখনো শান্তিতে থাকতে দেবে না। কারণ তারা কারও না কারও এজেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করছে।’
জাতীয়তাবাদী সমমনা জোটের সমন্বয়ক ফরিদুজ্জামান ফরহাদের সভাপতিত্বে ইফতার মাহফিলে অন্যদের মধ্যে আরও বক্তব্য রাখেন—বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান নিতাই রায় চৌধুরী, জাতীয় দলের চেয়ারম্যান সৈয়দ এহসানুল হুদা, লেবার পার্টির চেয়ারম্যান মোস্তাফিজুর রহমান ইরান, জাগপার চেয়ারম্যান খন্দকার লুৎফর রহমান প্রমুখ।
দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে বর্তমানে সবচেয়ে আলোচিত বিষয়গুলোর মধ্যে অন্যতম হলো—ক্ষমতার বিকেন্দ্রীকরণ এবং নির্বাচনকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা। ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে গতকাল রোববার বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের দ্বিতীয় ধাপের ১৫ তম দিনের বৈঠকে এই দুটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়।
৪ ঘণ্টা আগেইশরাক হোসেন বলেন, ‘প্রতিটি মানুষের ব্যক্তি বাক্স্বাধীনতা আছে, তার মানে এই নয় যে আরেকজনের স্বাধীনতা হরণ করবেন, সামাজিকভাবে হেয় প্রতিপন্ন করবেন। এনসিপি আজকে যেভাবে শিষ্টাচার-বহির্ভূত কথা বলছে, সেটিকে গণতন্ত্র বলে না। কক্সবাজারে বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন আহমদ সম্পর্কে নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী...
১৫ ঘণ্টা আগেতত্ত্বাবধায়ক সরকারপ্রধান নিয়োগে ভোট নয়, রাজনৈতিক ঐকমত্য প্রক্রিয়াকেই একমাত্র গ্রহণযোগ্য পথ হিসেবে অভিহিত করেছেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। তিনি বলেছেন, ‘তত্ত্বাবধায়ক সরকারপ্রধান গঠনে পাঁচ বা সাত সদস্যের কমিটির যে দুটি প্রস্তাব এসেছে, আমরা কোনোটিরই বিরোধিতা করছি না।
১৫ ঘণ্টা আগেপ্রধানমন্ত্রীর একাধিক পদে অধিষ্ঠিত থাকার বিধান গণঅধিকার পরিষদ সমর্থন করে না বলে জানিয়েছেন দলটির উচ্চতর পরিষদ সদস্য ও কেন্দ্রীয় দপ্তর সম্পাদক শাকিল উজ্জামান। আজ রোববার (২০ জুলাই) ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলোর দ্বিতীয় ধাপের ১৫তম দিনের সংলাপ শেষে এ কথা জানান তিনি।
১৬ ঘণ্টা আগে