নিজস্ব প্রতিবেদক
নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে পুলিশি অভিযানে নগদ অর্থসহ অর্ধকোটি টাকার বেশি সম্পদ ক্ষতি ও লুট হয়েছে বলে অভিযোগ করেছে দলটি। আজ রোববার গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন এই দাবি করেন। ওই ঘটনার নিন্দা জানিয়ে সুষ্ঠু তদন্ত করে দোষীদের বিচার দাবি করেন তিনি।
একই সঙ্গে দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও জাতীয় স্থায়ী কমিটির অন্যতম সদস্য মির্জা আব্বাসসহ গ্রেপ্তার হওয়া নেতা-কর্মীদের অবিলম্বে নিঃশর্ত মুক্তি ও মামলাসমূহ প্রত্যাহারের দাবি জানান মোশাররফ হোসেন।
পুলিশি অভিযানে নগদ অর্থসহ অর্ধকোটি টাকার বেশি ক্ষয়ক্ষতির কোনো মামলা বিএনপির পক্ষ থেকে করা হবে কি না—এমন এক প্রশ্নে মোশাররফ হোসেন বলেন, এ বিষয়ে বিএনপি এখনো সিদ্ধান্ত নেয়নি।
খন্দকার মোশাররফ বলেন, ‘৭ ডিসেম্বরের ঘটনায় নগদ অর্থসহ ক্ষতি ও লুট হওয়া সম্পদের পরিমাণ আনুমানিক ৫০ লাখ ৮২ হাজার ৫০০ টাকা। কোনো অফিস বা গৃহ তল্লাশির সময় মালিকপক্ষ এবং নিরপেক্ষ ব্যক্তিদের সাক্ষী হিসেবে রাখার সাধারণ আইন অগ্রাহ্য করে পুলিশ যা করেছে তা, হানাদার বাহিনীর আচরণকে স্মরণ করিয়ে দেয়।’
পুলিশ তাদের মামলায় বলেছে, বিএনপির নেতা-কর্মীরা নাকি ইট-পাথর, বাঁশের লাঠি ও ককটেল নিয়ে তাদের ওপর আক্রমণ করেছে। বিপুল ও মারাত্মক সব আধুনিক অস্ত্রে সজ্জিত কয়েক হাজার পুলিশকে ইট-পাথর, বাঁশের লাঠি ও তাদের ভাষায় ককটেল দিয়ে আক্রমণ করার মতো হাস্যকর অভিযোগ জনগণ বিশ্বাস করে না বলে মন্তব্য করেন এই বিএনপি নেতা।
পুলিশের করা মামলার এজাহারেই বলা হয়েছে, পুলিশ ৭ ডিসেম্বর বিকেলে মোট ১৭৯টি টিয়ারগ্যাস ও শটগানের ৪৬০টি গুলি ছুড়েছে এবং ছয়টি সাউন্ড বোমা নিক্ষেপ করেছে। প্রকৃতপক্ষে এই সংখ্যা কয়েক গুণ বেশি। এর বিপরীতে তাদের (পুলিশ) ওপর আক্রমণকারী বিএনপির নেতা-কর্মীদের ব্যবহৃত অস্ত্র হিসেবে আলামত দেখানো হয়েছে ফুটপাত ও রাস্তা থেকে কুড়িয়ে পাওয়া পাঁচ বস্তা ইটের টুকরা (যা শহরের যেকোনো সড়ক থেকে যেকোনো সময় সংগ্রহ করা যায়), ৮০টি বাঁশের লাঠি (যা শহরের বহু স্থানে প্রকাশ্যে বিক্রির জন্য রাখা হয়) ও লাল টেপে মোড়ানো কথিত ককটেলের ভগ্নাংশ (যা ব্যবহৃত টিয়ার গ্যাসের শেল কিংবা পথের আবর্জনারও অংশ হতে পারে) বলেও উল্লেখ করেন খন্দকার মোশাররফ।
মোশাররফ হোসেন বলেন, ‘এমন অসম যুদ্ধের বিবরণ ছোটদের গল্প কিংবা স্বৈরাচারী শাসকদের প্রেসনোটেই শুধু দেখা যায়। তথাকথিত ক্রসফায়ারের গল্পের মতোই এসব গল্প এখন শুধুই কৌতুকের খোরাক এবং অক্ষমের আর্তনাদ। দলের মহাসচিবকে অফিসের নিচে বসিয়ে রেখে এবং দলের অন্য নেতাদের কয়েকটি কক্ষে আটকে রেখে অসংখ্য টিয়ারগ্যাস, গুলি, সাউন্ড বোমা নিক্ষেপ করে গোটা এলাকাকে রণক্ষেত্র বানিয়ে পুলিশের কতিপয় কর্মকর্তা ও সদস্য দলীয় কর্মীর মতো প্রতিপক্ষকে হেয় ও বিপদাপন্ন করার জন্য সাদা ব্যাগে করে নিজেরাই ককটেল নিয়ে মহাসচিবের ও জাসাস কার্যালয়ের টয়লেটে মোট ১৫টি ককটেল রেখে তা উদ্ধারের যে নাটক করেছে। এ ঘটনা মিডিয়া ও সোশ্যাল মিডিয়ার কল্যাণে দিবালোকের মতো পরিষ্কার হয়েছে।’
বিএনপির এই সিনিয়র নেতা বলেন, ‘অফিস থেকে ল্যাপটপ, কম্পিউটার, হার্ডডিস্ক, নথিপত্র, ব্যাংকের কাগজপত্র, নগদ অর্থ লুট করা প্রকৃতপক্ষে একটি ডাকাতির ঘটনা। ৭ ডিসেম্বর বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে পুলিশি হামলার পর পুলিশের ছত্রচ্ছায়ায় ক্ষমতাসীন দলের সন্ত্রাসীরা বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে ঢুকে বিভিন্ন কক্ষ ভাঙচুর ও মালামাল লুটে অংশ নেয় বলে প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন।’
বিএনপির এই নেতা দাবি করেন, ‘এ ঘটনার পর গত কয়েক দিনে সারা দেশে এখন পর্যন্ত ১ হাজার ৩০০ জন নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এসব ঘটনা জনগণের তীব্র ঘৃণা ও অনাস্থার শিকার পতনোম্মুখে সরকারের স্বৈরাচারী কায়দায় টিকে থাকার ব্যর্থ প্রয়াস বলেই দেশবাসী মনে করে।’
কর্মসূচির তারিখ পরিবর্তন নিয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে খন্দকার মোশাররফ বলেন, ‘কারও অনুরোধে বা নমনীয়তা থেকে কর্মসূচির তারিখ পরিবর্তন করিনি। বিএনপির নীতিগত অবস্থান থেকে রাজনৈতিক দলের প্রতি আচরণ থেকে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে। বিএনপির রাজনৈতিক দর্শন ও চিন্তাধারার প্রতিফলন।’
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গে কি জামায়াতও আছে—এমন প্রশ্নের জবাবে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান বলেন, ‘জনগণের স্বার্থ রক্ষায় আমরা কতিপয় দাবি উত্থাপন করেছি। গণতন্ত্রকামী সব রাজনৈতিক দল, ব্যক্তি, সংগঠন সবার প্রতি অনুরোধ জানিয়েছি যুগপৎ আন্দোলনের মাধ্যমে এসব দাবির পক্ষে অবস্থান নিতে। কারা কারা এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে, হচ্ছে বা হবে এটা নিয়ে চূড়ান্ত কথা বলার সময় এখনো আসেনি। যারা মনে করেছে এর সঙ্গে যুক্ত হওয়া দরকার, তারা যুক্ত হয়েছে। হয়তো ভবিষ্যতে আরও কেউ মনে করতে পারে যে যুক্ত হওয়া দরকার, তারাও যুক্ত হবে।’
সংবাদ সম্মেলনে দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, সেলিমা রহমান, ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকুসহ সিনিয়র নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে পুলিশি অভিযানে নগদ অর্থসহ অর্ধকোটি টাকার বেশি সম্পদ ক্ষতি ও লুট হয়েছে বলে অভিযোগ করেছে দলটি। আজ রোববার গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন এই দাবি করেন। ওই ঘটনার নিন্দা জানিয়ে সুষ্ঠু তদন্ত করে দোষীদের বিচার দাবি করেন তিনি।
একই সঙ্গে দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও জাতীয় স্থায়ী কমিটির অন্যতম সদস্য মির্জা আব্বাসসহ গ্রেপ্তার হওয়া নেতা-কর্মীদের অবিলম্বে নিঃশর্ত মুক্তি ও মামলাসমূহ প্রত্যাহারের দাবি জানান মোশাররফ হোসেন।
পুলিশি অভিযানে নগদ অর্থসহ অর্ধকোটি টাকার বেশি ক্ষয়ক্ষতির কোনো মামলা বিএনপির পক্ষ থেকে করা হবে কি না—এমন এক প্রশ্নে মোশাররফ হোসেন বলেন, এ বিষয়ে বিএনপি এখনো সিদ্ধান্ত নেয়নি।
খন্দকার মোশাররফ বলেন, ‘৭ ডিসেম্বরের ঘটনায় নগদ অর্থসহ ক্ষতি ও লুট হওয়া সম্পদের পরিমাণ আনুমানিক ৫০ লাখ ৮২ হাজার ৫০০ টাকা। কোনো অফিস বা গৃহ তল্লাশির সময় মালিকপক্ষ এবং নিরপেক্ষ ব্যক্তিদের সাক্ষী হিসেবে রাখার সাধারণ আইন অগ্রাহ্য করে পুলিশ যা করেছে তা, হানাদার বাহিনীর আচরণকে স্মরণ করিয়ে দেয়।’
পুলিশ তাদের মামলায় বলেছে, বিএনপির নেতা-কর্মীরা নাকি ইট-পাথর, বাঁশের লাঠি ও ককটেল নিয়ে তাদের ওপর আক্রমণ করেছে। বিপুল ও মারাত্মক সব আধুনিক অস্ত্রে সজ্জিত কয়েক হাজার পুলিশকে ইট-পাথর, বাঁশের লাঠি ও তাদের ভাষায় ককটেল দিয়ে আক্রমণ করার মতো হাস্যকর অভিযোগ জনগণ বিশ্বাস করে না বলে মন্তব্য করেন এই বিএনপি নেতা।
পুলিশের করা মামলার এজাহারেই বলা হয়েছে, পুলিশ ৭ ডিসেম্বর বিকেলে মোট ১৭৯টি টিয়ারগ্যাস ও শটগানের ৪৬০টি গুলি ছুড়েছে এবং ছয়টি সাউন্ড বোমা নিক্ষেপ করেছে। প্রকৃতপক্ষে এই সংখ্যা কয়েক গুণ বেশি। এর বিপরীতে তাদের (পুলিশ) ওপর আক্রমণকারী বিএনপির নেতা-কর্মীদের ব্যবহৃত অস্ত্র হিসেবে আলামত দেখানো হয়েছে ফুটপাত ও রাস্তা থেকে কুড়িয়ে পাওয়া পাঁচ বস্তা ইটের টুকরা (যা শহরের যেকোনো সড়ক থেকে যেকোনো সময় সংগ্রহ করা যায়), ৮০টি বাঁশের লাঠি (যা শহরের বহু স্থানে প্রকাশ্যে বিক্রির জন্য রাখা হয়) ও লাল টেপে মোড়ানো কথিত ককটেলের ভগ্নাংশ (যা ব্যবহৃত টিয়ার গ্যাসের শেল কিংবা পথের আবর্জনারও অংশ হতে পারে) বলেও উল্লেখ করেন খন্দকার মোশাররফ।
মোশাররফ হোসেন বলেন, ‘এমন অসম যুদ্ধের বিবরণ ছোটদের গল্প কিংবা স্বৈরাচারী শাসকদের প্রেসনোটেই শুধু দেখা যায়। তথাকথিত ক্রসফায়ারের গল্পের মতোই এসব গল্প এখন শুধুই কৌতুকের খোরাক এবং অক্ষমের আর্তনাদ। দলের মহাসচিবকে অফিসের নিচে বসিয়ে রেখে এবং দলের অন্য নেতাদের কয়েকটি কক্ষে আটকে রেখে অসংখ্য টিয়ারগ্যাস, গুলি, সাউন্ড বোমা নিক্ষেপ করে গোটা এলাকাকে রণক্ষেত্র বানিয়ে পুলিশের কতিপয় কর্মকর্তা ও সদস্য দলীয় কর্মীর মতো প্রতিপক্ষকে হেয় ও বিপদাপন্ন করার জন্য সাদা ব্যাগে করে নিজেরাই ককটেল নিয়ে মহাসচিবের ও জাসাস কার্যালয়ের টয়লেটে মোট ১৫টি ককটেল রেখে তা উদ্ধারের যে নাটক করেছে। এ ঘটনা মিডিয়া ও সোশ্যাল মিডিয়ার কল্যাণে দিবালোকের মতো পরিষ্কার হয়েছে।’
বিএনপির এই সিনিয়র নেতা বলেন, ‘অফিস থেকে ল্যাপটপ, কম্পিউটার, হার্ডডিস্ক, নথিপত্র, ব্যাংকের কাগজপত্র, নগদ অর্থ লুট করা প্রকৃতপক্ষে একটি ডাকাতির ঘটনা। ৭ ডিসেম্বর বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে পুলিশি হামলার পর পুলিশের ছত্রচ্ছায়ায় ক্ষমতাসীন দলের সন্ত্রাসীরা বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে ঢুকে বিভিন্ন কক্ষ ভাঙচুর ও মালামাল লুটে অংশ নেয় বলে প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন।’
বিএনপির এই নেতা দাবি করেন, ‘এ ঘটনার পর গত কয়েক দিনে সারা দেশে এখন পর্যন্ত ১ হাজার ৩০০ জন নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এসব ঘটনা জনগণের তীব্র ঘৃণা ও অনাস্থার শিকার পতনোম্মুখে সরকারের স্বৈরাচারী কায়দায় টিকে থাকার ব্যর্থ প্রয়াস বলেই দেশবাসী মনে করে।’
কর্মসূচির তারিখ পরিবর্তন নিয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে খন্দকার মোশাররফ বলেন, ‘কারও অনুরোধে বা নমনীয়তা থেকে কর্মসূচির তারিখ পরিবর্তন করিনি। বিএনপির নীতিগত অবস্থান থেকে রাজনৈতিক দলের প্রতি আচরণ থেকে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে। বিএনপির রাজনৈতিক দর্শন ও চিন্তাধারার প্রতিফলন।’
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গে কি জামায়াতও আছে—এমন প্রশ্নের জবাবে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান বলেন, ‘জনগণের স্বার্থ রক্ষায় আমরা কতিপয় দাবি উত্থাপন করেছি। গণতন্ত্রকামী সব রাজনৈতিক দল, ব্যক্তি, সংগঠন সবার প্রতি অনুরোধ জানিয়েছি যুগপৎ আন্দোলনের মাধ্যমে এসব দাবির পক্ষে অবস্থান নিতে। কারা কারা এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে, হচ্ছে বা হবে এটা নিয়ে চূড়ান্ত কথা বলার সময় এখনো আসেনি। যারা মনে করেছে এর সঙ্গে যুক্ত হওয়া দরকার, তারা যুক্ত হয়েছে। হয়তো ভবিষ্যতে আরও কেউ মনে করতে পারে যে যুক্ত হওয়া দরকার, তারাও যুক্ত হবে।’
সংবাদ সম্মেলনে দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, সেলিমা রহমান, ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকুসহ সিনিয়র নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
পতিত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে গুম-খুন, হত্যা, গণহত্যা, মানবতাবিরোধী অপরাধসহ সব ধরনের নির্যাতন-নিপীড়ন এবং লুণ্ঠনের অপরাধের দ্রুত বিচারের অভিপ্রায়ে জুলাই ঘোষণাপত্র চূড়ান্ত করেছে বিএনপি। দলটির স্থায়ী কমিটির বৈঠকে ঘোষণাপত্রের খসড়া চূড়ান্ত করা হয়েছে। ঘোষণাপত্রে দ্রুত নির্বাচন অনুষ্ঠানের প্রয়োজনীয়তার পাশাপ
৪ ঘণ্টা আগেজনভোগান্তি লাঘব এবং দ্রুততম সময়ে নির্বাচনের দাবিতে চলতি মাসেই মাঠের কর্মসূচিতে যাওয়ার কথা বিএনপির। দেশব্যাপী এসব কর্মসূচি পালন করতে গেলে শরিক ও সমমনাদের সঙ্গে সুসম্পর্ক অটুট রাখা জরুরি বলে মনে করছে দলটি। এ লক্ষ্যে শরিক ও সমমনাদের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষার উদ্যোগ নিয়েছেন দলের নীতিনির্ধারকেরা। তাদের সঙ্গে
৫ ঘণ্টা আগেওমরাহ পালনের উদ্দেশে বৃহস্পতিবার বিকেলে ঢাকা থেকে এমিরেটস এয়ারলাইনসের একটি ফ্লাইটে স্ত্রী, দুই মেয়ে ও ছেলেসহ রওনা হন বাবর। স্থানীয় সময় রাত সাড়ে ১০টার দিকে ফ্লাইটটি দুবাইতে পৌঁছায়। ফ্লাইটে থাকা অবস্থাতেই বুকে ব্যথা অনুভব করেন বাবর। পরে বিমানবন্দরে নামার পর তাঁকে...
১৬ ঘণ্টা আগেদুর্নীতি, চাঁদাবাজি ও সন্ত্রাসমুক্ত সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তুলতে আগামী নির্বাচনে আনুপাতিক (প্রোপরশনাল রিপ্রেজেন্টেশন বা পিআর) পদ্ধতিতে আসন বণ্টন চান বাংলাদেশ ইসলামী আন্দোলনের নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম। গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে ঝালকাঠি প্রেসক্লাব চত্বরে ইসলামী আন্দোলনের ঝালকাঠি...
১ দিন আগে