নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মিথ্যা তথ্যের কারণে কিছু পশ্চিমা দেশ ও নেতা বিভ্রান্ত হচ্ছেন বলে দাবি করেছেন আওয়ামী লীগের নেতারা। বিএনপির দিকে ইঙ্গিত করে তাঁরা বলছেন, ‘বাংলাদেশের জাতীয় নির্বাচন নিয়ে মার্কিন ভিসা নীতি প্রয়োগের ঘোষণায় যারা অতি উৎসাহী হয়ে উঠেছে, তারা শিগগিরই মুখ থুবড়ে পড়বে।’
আজ শনিবার রাজধানীর জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমের দক্ষিণ গেটে আয়োজিত শান্তি ও উন্নয়ন সমাবেশে এসব কথা বলেন দলটির নেতারা। বিএনপি দেশজুড়ে নৈরাজ্যের ষড়যন্ত্র করছে দাবি করে তার প্রতিবাদে ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ আওয়ামী লীগ এ কর্মসূচির আয়োজন করে।
ঢাকা মহানগর উত্তরের সভাপতি শেখ বজলুর রহমানের সভাপতিত্বে ও ঢাকা দক্ষিণের সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবিরের সঞ্চালনায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও জাতীয় সংসদের উপনেতা মতিয়া চৌধুরী। আরও বক্তব্য দেন দলটির সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য আব্দুর রাজ্জাক, মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, কামরুল ইসলাম, মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, জাহাঙ্গীর কবির নানক, আবদুর রহমান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক বি এম মোজাম্মেল হক, এস এম কামাল হোসেন, মির্জা আজম প্রমুখ।
শান্তি ও উন্নয়ন সমাবেশ উপলক্ষে আজ বেলা ২টার আগ থেকে রাজধানীর বিভিন্ন ওয়ার্ড ও থানা থেকে মিছিল নিয়ে বায়তুল মোকাররমের দক্ষিণ গেটে আসতে শুরু করেন আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, কৃষক লীগ, মহিলা আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগসহ ক্ষমতাসীন দলের সহযোগী ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের নেতা-কর্মীরা। নেতা-কর্মীদের অবস্থানের কারণে ৩টার আগ থেকে জিরো পয়েন্ট থেকে গুলিস্তানমুখী সড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। শান্তি সমাবেশে আগত নেতা-কর্মীদের অবস্থান বায়তুল মোকাররম দক্ষিণ গেট থেকে শুরু করে দক্ষিণে গুলিস্তান, মহানগর নাট্যমঞ্চ এলাকা এবং পশ্চিমে জিরো পয়েন্ট ফিরিয়ে সচিবালয়ের সামনের সড়ক ছাড়িয়ে যায়।
মতিয়া চৌধুরী বলেন, ‘আজকে একটাই কথা দেশকে আমরা এগিয়ে নিয়ে যেতে চাই। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশকে আমরা শান্তি এবং উন্নয়ন, অগ্রগতি ও প্রগতির পথে নিয়ে যেতে চাই। এ জন্য বারবার দরকার শেখ হাসিনার সরকার। আগামী দিনে শেখ হাসিনাকে আবারও ক্ষমতায় এনে এই স্লোগানকে আমরা বাস্তবায়ন করব।’
আব্দুর রাজ্জাক বলেন, ‘যারা স্বাধীনতাযুদ্ধে আমাদের সমর্থন দেয়নি, যারা সপ্তম নৌবহর পাঠিয়েছিল, ওই পাক বাহিনীকে যারা অস্ত্র দিয়েছিল, তাদের মোকাবিলা করে আমরা দেশ স্বাধীন করেছি। আমরা পরাজিত হইনি। আজকেও বলতে চাই, মিথ্যা তথ্যের ভিত্তিতে পশ্চিমা বিশ্বের কিছু দেশ, কিছু নেতা যাঁরা বিভ্রান্ত হচ্ছেন, নানা রকম কৌশল করছেন, তাঁদেরকে আমরা বলতে চাই—একাত্তরে আমরা পরাজিত হইনি, ওই নৌবহরের হুমকিতে আমরা পালিয়ে যাইনি। আজকের এই সমাবেশ প্রমাণ করে, অতীতেও আমরা ব্যর্থ হইনি, ভবিষ্যতেও হব না।’
মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বলেন, ‘আগামী সংসদ নির্বাচন জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহে হবে। এই নির্বাচন বানচাল করার জন্য দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্র হচ্ছে। এই ষড়যন্ত্র আমাদের মোকাবিলা করতে হবে।’
বিএনপির আন্দোলনের হুমকির জবাবে মায়া বলেন, ‘কিসের ভয় দেখান। গত ১৫ বছর দেখেছি আপনাদের। আন্দোলন করবেন, শেখ হাসিনাকে হটাবেন। এক ইঞ্চিও নড়াতে পারেনি। আর আছে মাত্র তিন মাস। এই সময়ে আমরা রাজপথে পাহারা দেব। যদি কোনো সন্ত্রাস করেন, অগ্নিসংযোগ করেন, নির্বাচন বানচাল করার চেষ্টা করেন, রাজপথে মোকাবিলা করব।’
কামরুল ইসলাম বলেন, ‘ষড়যন্ত্র চলছে। একাত্তর ও পঁচাত্তরের ঘাতক ও তাদের বিদেশি মদদদাতারা একাত্ম হয়ে ষড়যন্ত্র করছে। নিষেধাজ্ঞার কথা বলে, ভিসা নীতির কথা বলে...তারা আবার তত্ত্বাবধায়ক সরকারের নামে ক্ষমতার পরিবর্তন করতে চায়। বাংলাদেশের গণতন্ত্রকে হত্যা করতে চায়। কোনো ষড়যন্ত্র বাংলার মানুষ বরদাশত করবে না।’
জাহাঙ্গীর কবির নানক বলেন, ‘আমরা চ্যালেঞ্জিং পরিস্থিতি মোকাবিলা করছি। এ কারণে আমাদের সদা-সর্বদা সতর্ক থাকতে হবে। আওয়ামী লীগ গণমানুষের দল। প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে আজও আওয়ামী লীগ কখনো ষড়যন্ত্র করে ক্ষমতায় থাকেনি, ক্ষমতায় যায়নি। আমরা নির্বাচনে বিশ্বাস করি। নির্বাচনই জনসমর্থনের ভিত্তি। জনমানুষের সমর্থন নিয়েই গণমানুষের দল আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আছে। যতই ষড়যন্ত্র করেন, আমরা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে জনগণকে সঙ্গে নিয়ে চতুর্মুখী শক্তির বিরুদ্ধে লড়াই করেই নির্বাচনী বৈতরণি পার হব।’
আবদুর রহমান বলেন, ‘নির্বাচন ছাড়া ক্ষমতায় যাওয়ার আর কোনো রাস্তা নেই। আজ যে দলটি চোখ রাঙিয়ে আমাদের ভয় দেখাতে চায়, তারা কেন বোঝে না; যে দলকে হুমকি দেয়, সেই দলের নাম আওয়ামী লীগ, সেই দলের নেতা শেখ হাসিনা আর এই দলের জনক জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।’
আবদুর রহমান আরও বলেন, ‘আজকে যারা মার্কিন ভিসা নীতি নিয়ে অতি উৎসাহী হয়েছে, তারা জানে না খুব শিগগিরই মুখ থুবড়ে পড়বে। তারা নতুন করে আবার হতাশায় নিমজ্জিত হবে।’
মাহবুব উল আলম হানিফ বলেন, ‘বাংলাদেশ শেখ হাসিনার হাত ধরে এগিয়ে যাচ্ছে। ঠিক সেই সময় নতুন করে যড়যন্ত্র শুরু হয়েছে। শুক্রবার দেখলাম বিএনপি নেতৃত্ব ঔদ্ধত্য দেখাচ্ছে আমেরিকা ভিসা নীতির পরে। তোমাদেরকে এ দেশের লোকজন চেনে। বিএনপি-জামায়াত ক্ষমতায় থাকতে দেশকে ব্যর্থ জঙ্গি রাষ্ট্রে পরিণত করেছিল।’
হানিফ আরও বলেন, ‘আজ বিএনপি যে বড় বড় কথা বলে, বিএনপিকে তৃতীয় গ্রেডের সন্ত্রাসী দল ঘোষণা করেছিল আমেরিকার ফেডারেল কোর্ট। আগামী নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ করার জন্য আমেরিকা ভিসা নীতি করেছে। নির্বাচনকে বিএনপি-জামায়াত যদি বাধাগ্রস্ত করতে চায় রাজপথে তাদের মোকাবিলা করা হবে।’
আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম বলেন, ‘বিএনপি, জামায়াতসহ যারা বাংলাদেশকে অস্থিতিশীল করতে চায়, যারা সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড করে, লাশের রাজনীতি কায়েম করে সাম্রাজ্যবাদীদের তল্পিবাহক হিসেবে বাংলাদেশকে অন্ধকারের দিকে নিয়ে যেতে চায়, ধ্বংসের দিকে নিয়ে যেতে চায়, আমাদের জীবন থাকতে প্রিয় মাতৃভূমি বাংলাদেশে এটা করতে দেব না। নির্বাচনে যারা ষড়যন্ত্র করবে, তাদের প্রতিহত করা হবে।’
মিথ্যা তথ্যের কারণে কিছু পশ্চিমা দেশ ও নেতা বিভ্রান্ত হচ্ছেন বলে দাবি করেছেন আওয়ামী লীগের নেতারা। বিএনপির দিকে ইঙ্গিত করে তাঁরা বলছেন, ‘বাংলাদেশের জাতীয় নির্বাচন নিয়ে মার্কিন ভিসা নীতি প্রয়োগের ঘোষণায় যারা অতি উৎসাহী হয়ে উঠেছে, তারা শিগগিরই মুখ থুবড়ে পড়বে।’
আজ শনিবার রাজধানীর জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমের দক্ষিণ গেটে আয়োজিত শান্তি ও উন্নয়ন সমাবেশে এসব কথা বলেন দলটির নেতারা। বিএনপি দেশজুড়ে নৈরাজ্যের ষড়যন্ত্র করছে দাবি করে তার প্রতিবাদে ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ আওয়ামী লীগ এ কর্মসূচির আয়োজন করে।
ঢাকা মহানগর উত্তরের সভাপতি শেখ বজলুর রহমানের সভাপতিত্বে ও ঢাকা দক্ষিণের সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবিরের সঞ্চালনায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও জাতীয় সংসদের উপনেতা মতিয়া চৌধুরী। আরও বক্তব্য দেন দলটির সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য আব্দুর রাজ্জাক, মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, কামরুল ইসলাম, মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, জাহাঙ্গীর কবির নানক, আবদুর রহমান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক বি এম মোজাম্মেল হক, এস এম কামাল হোসেন, মির্জা আজম প্রমুখ।
শান্তি ও উন্নয়ন সমাবেশ উপলক্ষে আজ বেলা ২টার আগ থেকে রাজধানীর বিভিন্ন ওয়ার্ড ও থানা থেকে মিছিল নিয়ে বায়তুল মোকাররমের দক্ষিণ গেটে আসতে শুরু করেন আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, কৃষক লীগ, মহিলা আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগসহ ক্ষমতাসীন দলের সহযোগী ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের নেতা-কর্মীরা। নেতা-কর্মীদের অবস্থানের কারণে ৩টার আগ থেকে জিরো পয়েন্ট থেকে গুলিস্তানমুখী সড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। শান্তি সমাবেশে আগত নেতা-কর্মীদের অবস্থান বায়তুল মোকাররম দক্ষিণ গেট থেকে শুরু করে দক্ষিণে গুলিস্তান, মহানগর নাট্যমঞ্চ এলাকা এবং পশ্চিমে জিরো পয়েন্ট ফিরিয়ে সচিবালয়ের সামনের সড়ক ছাড়িয়ে যায়।
মতিয়া চৌধুরী বলেন, ‘আজকে একটাই কথা দেশকে আমরা এগিয়ে নিয়ে যেতে চাই। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশকে আমরা শান্তি এবং উন্নয়ন, অগ্রগতি ও প্রগতির পথে নিয়ে যেতে চাই। এ জন্য বারবার দরকার শেখ হাসিনার সরকার। আগামী দিনে শেখ হাসিনাকে আবারও ক্ষমতায় এনে এই স্লোগানকে আমরা বাস্তবায়ন করব।’
আব্দুর রাজ্জাক বলেন, ‘যারা স্বাধীনতাযুদ্ধে আমাদের সমর্থন দেয়নি, যারা সপ্তম নৌবহর পাঠিয়েছিল, ওই পাক বাহিনীকে যারা অস্ত্র দিয়েছিল, তাদের মোকাবিলা করে আমরা দেশ স্বাধীন করেছি। আমরা পরাজিত হইনি। আজকেও বলতে চাই, মিথ্যা তথ্যের ভিত্তিতে পশ্চিমা বিশ্বের কিছু দেশ, কিছু নেতা যাঁরা বিভ্রান্ত হচ্ছেন, নানা রকম কৌশল করছেন, তাঁদেরকে আমরা বলতে চাই—একাত্তরে আমরা পরাজিত হইনি, ওই নৌবহরের হুমকিতে আমরা পালিয়ে যাইনি। আজকের এই সমাবেশ প্রমাণ করে, অতীতেও আমরা ব্যর্থ হইনি, ভবিষ্যতেও হব না।’
মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বলেন, ‘আগামী সংসদ নির্বাচন জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহে হবে। এই নির্বাচন বানচাল করার জন্য দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্র হচ্ছে। এই ষড়যন্ত্র আমাদের মোকাবিলা করতে হবে।’
বিএনপির আন্দোলনের হুমকির জবাবে মায়া বলেন, ‘কিসের ভয় দেখান। গত ১৫ বছর দেখেছি আপনাদের। আন্দোলন করবেন, শেখ হাসিনাকে হটাবেন। এক ইঞ্চিও নড়াতে পারেনি। আর আছে মাত্র তিন মাস। এই সময়ে আমরা রাজপথে পাহারা দেব। যদি কোনো সন্ত্রাস করেন, অগ্নিসংযোগ করেন, নির্বাচন বানচাল করার চেষ্টা করেন, রাজপথে মোকাবিলা করব।’
কামরুল ইসলাম বলেন, ‘ষড়যন্ত্র চলছে। একাত্তর ও পঁচাত্তরের ঘাতক ও তাদের বিদেশি মদদদাতারা একাত্ম হয়ে ষড়যন্ত্র করছে। নিষেধাজ্ঞার কথা বলে, ভিসা নীতির কথা বলে...তারা আবার তত্ত্বাবধায়ক সরকারের নামে ক্ষমতার পরিবর্তন করতে চায়। বাংলাদেশের গণতন্ত্রকে হত্যা করতে চায়। কোনো ষড়যন্ত্র বাংলার মানুষ বরদাশত করবে না।’
জাহাঙ্গীর কবির নানক বলেন, ‘আমরা চ্যালেঞ্জিং পরিস্থিতি মোকাবিলা করছি। এ কারণে আমাদের সদা-সর্বদা সতর্ক থাকতে হবে। আওয়ামী লীগ গণমানুষের দল। প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে আজও আওয়ামী লীগ কখনো ষড়যন্ত্র করে ক্ষমতায় থাকেনি, ক্ষমতায় যায়নি। আমরা নির্বাচনে বিশ্বাস করি। নির্বাচনই জনসমর্থনের ভিত্তি। জনমানুষের সমর্থন নিয়েই গণমানুষের দল আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আছে। যতই ষড়যন্ত্র করেন, আমরা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে জনগণকে সঙ্গে নিয়ে চতুর্মুখী শক্তির বিরুদ্ধে লড়াই করেই নির্বাচনী বৈতরণি পার হব।’
আবদুর রহমান বলেন, ‘নির্বাচন ছাড়া ক্ষমতায় যাওয়ার আর কোনো রাস্তা নেই। আজ যে দলটি চোখ রাঙিয়ে আমাদের ভয় দেখাতে চায়, তারা কেন বোঝে না; যে দলকে হুমকি দেয়, সেই দলের নাম আওয়ামী লীগ, সেই দলের নেতা শেখ হাসিনা আর এই দলের জনক জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।’
আবদুর রহমান আরও বলেন, ‘আজকে যারা মার্কিন ভিসা নীতি নিয়ে অতি উৎসাহী হয়েছে, তারা জানে না খুব শিগগিরই মুখ থুবড়ে পড়বে। তারা নতুন করে আবার হতাশায় নিমজ্জিত হবে।’
মাহবুব উল আলম হানিফ বলেন, ‘বাংলাদেশ শেখ হাসিনার হাত ধরে এগিয়ে যাচ্ছে। ঠিক সেই সময় নতুন করে যড়যন্ত্র শুরু হয়েছে। শুক্রবার দেখলাম বিএনপি নেতৃত্ব ঔদ্ধত্য দেখাচ্ছে আমেরিকা ভিসা নীতির পরে। তোমাদেরকে এ দেশের লোকজন চেনে। বিএনপি-জামায়াত ক্ষমতায় থাকতে দেশকে ব্যর্থ জঙ্গি রাষ্ট্রে পরিণত করেছিল।’
হানিফ আরও বলেন, ‘আজ বিএনপি যে বড় বড় কথা বলে, বিএনপিকে তৃতীয় গ্রেডের সন্ত্রাসী দল ঘোষণা করেছিল আমেরিকার ফেডারেল কোর্ট। আগামী নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ করার জন্য আমেরিকা ভিসা নীতি করেছে। নির্বাচনকে বিএনপি-জামায়াত যদি বাধাগ্রস্ত করতে চায় রাজপথে তাদের মোকাবিলা করা হবে।’
আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম বলেন, ‘বিএনপি, জামায়াতসহ যারা বাংলাদেশকে অস্থিতিশীল করতে চায়, যারা সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড করে, লাশের রাজনীতি কায়েম করে সাম্রাজ্যবাদীদের তল্পিবাহক হিসেবে বাংলাদেশকে অন্ধকারের দিকে নিয়ে যেতে চায়, ধ্বংসের দিকে নিয়ে যেতে চায়, আমাদের জীবন থাকতে প্রিয় মাতৃভূমি বাংলাদেশে এটা করতে দেব না। নির্বাচনে যারা ষড়যন্ত্র করবে, তাদের প্রতিহত করা হবে।’
পতিত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে গুম-খুন, হত্যা, গণহত্যা, মানবতাবিরোধী অপরাধসহ সব ধরনের নির্যাতন-নিপীড়ন এবং লুণ্ঠনের অপরাধের দ্রুত বিচারের অভিপ্রায়ে জুলাই ঘোষণাপত্র চূড়ান্ত করেছে বিএনপি। দলটির স্থায়ী কমিটির বৈঠকে ঘোষণাপত্রের খসড়া চূড়ান্ত করা হয়েছে। ঘোষণাপত্রে দ্রুত নির্বাচন অনুষ্ঠানের প্রয়োজনীয়তার পাশাপ
৫ ঘণ্টা আগেজনভোগান্তি লাঘব এবং দ্রুততম সময়ে নির্বাচনের দাবিতে চলতি মাসেই মাঠের কর্মসূচিতে যাওয়ার কথা বিএনপির। দেশব্যাপী এসব কর্মসূচি পালন করতে গেলে শরিক ও সমমনাদের সঙ্গে সুসম্পর্ক অটুট রাখা জরুরি বলে মনে করছে দলটি। এ লক্ষ্যে শরিক ও সমমনাদের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষার উদ্যোগ নিয়েছেন দলের নীতিনির্ধারকেরা। তাদের সঙ্গে
৬ ঘণ্টা আগেওমরাহ পালনের উদ্দেশে বৃহস্পতিবার বিকেলে ঢাকা থেকে এমিরেটস এয়ারলাইনসের একটি ফ্লাইটে স্ত্রী, দুই মেয়ে ও ছেলেসহ রওনা হন বাবর। স্থানীয় সময় রাত সাড়ে ১০টার দিকে ফ্লাইটটি দুবাইতে পৌঁছায়। ফ্লাইটে থাকা অবস্থাতেই বুকে ব্যথা অনুভব করেন বাবর। পরে বিমানবন্দরে নামার পর তাঁকে...
১৭ ঘণ্টা আগেদুর্নীতি, চাঁদাবাজি ও সন্ত্রাসমুক্ত সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তুলতে আগামী নির্বাচনে আনুপাতিক (প্রোপরশনাল রিপ্রেজেন্টেশন বা পিআর) পদ্ধতিতে আসন বণ্টন চান বাংলাদেশ ইসলামী আন্দোলনের নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম। গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে ঝালকাঠি প্রেসক্লাব চত্বরে ইসলামী আন্দোলনের ঝালকাঠি...
১ দিন আগে