নিজস্ব প্রতিবেদক
দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণই এখন সংসদের বড় চ্যালেঞ্জ বলে মনে করছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেছেন, ‘এখন আমাদের প্রায়োরিটি হচ্ছে দ্রব্যমূল্য ও বাজার নিয়ন্ত্রণ। এ বিষয়টা চ্যালেঞ্জ। এ সমস্যা এখন জনগণের নিত্যদিনের সমস্যা। কাজেই সংসদে যাঁরা জনগণের প্রতিনিধি, তাঁদের প্রথম চ্যালেঞ্জ এখন এটাই।’
আজ সোমবার রাজধানী ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার রাজনৈতিক কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন ওবায়দুল কাদের।
দ্রব্যমূল্য স্বাভাবিক রাখতে ব্যবসায়ীরা কথা মানবে কি না এমন প্রশ্নের জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘ব্যবসায়ীরা কথা রাখবে। মিষ্টি কথায় তো চিঁড়ে ভিজে না, কথা যেভাবে বলতে হয়, সেভাবেই বলতে হবে আমাদের। যে অ্যাকশনের দরকার, সে অ্যাকশন নিতে হবে। শুধু হুমকি–ধমকি দিয়ে সমস্যার সমাধান হবে না।’
কাদের বলেন, ‘এখানে অ্যাকশন নিতে হবে, কৌশল অবলম্বন করতে হবে। কারণ, আমাদের দেশের যে বাস্তবতা, সবকিছু ডান্ডা মেরে ঠান্ডা করা যায় না। কিছু কিছু কৌশলেও যেতে হবে এবং সেটা উপলব্ধি করতে হবে। কথায় কথায় কাউকে ধমক দিলে সমস্যা সমাধান হবে না। আমাদের পজিটিভ অ্যাকশনে যেতে হবে। যারা এর জন্য দায়ী, তাঁদের বিরুদ্ধে পজিটিভ অ্যাকশনে যেতে হবে।’
এদিকে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মঈন খান আজ এক আলোচনা সভায় ‘বাকশাল’ ও ‘১৯৭৫ সাল’ নিয়ে বক্তব্য দিয়েছেন। ইতিহাস হিসেবে এমন মন্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে মঈন খানের উদ্দেশে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘মঈন খান সাহেবদের দল পঁচাত্তরে বঙ্গবন্ধু হত্যার মধ্য দিয়ে, তারপর ৩ নভেম্বর, ২১ আগস্টে আমাদের নেত্রী শেখ হাসিনাকে প্রাইম টার্গেট করে হামলার মধ্য দিয়ে প্রমাণ করেছে, তারা মুক্তিযুদ্ধবিরোধী রাজাকার, আলবদরের দল। গর্হিত বক্তব্য দেওয়ার জন্য মঈন খানকে জাতির কাছে ক্ষমা চাইতে হবে।’
অনেকে বলেছে, লোকজন কেন্দ্রে আসবে না উল্লেখ করে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘কত ভোটার অংশ নিয়েছে, এটা তো এখন পরিষ্কার। এখানে রাখঢাক করার তো কিছু নেই। এটা আমাদের একটা কৌশল। আমরা এই কৌশলটা নিয়েছি, আমাদের দলের ভালোর জন্য এবং কিছুটা জনদাবির মুখে। আমাদের নেতা-কর্মীদের পক্ষ থেকেও এই দাবিটা এসেছে উপজেলা নির্বাচনের প্রতীক না দেওয়ার জন্য। আমাদের ওয়ার্কিং কমিটিরও অনেকে একমত পোষণ করেছেন। সে মোতাবেক আমাদের নেত্রী পূরণ করেছেন।’
দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণই এখন সংসদের বড় চ্যালেঞ্জ বলে মনে করছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেছেন, ‘এখন আমাদের প্রায়োরিটি হচ্ছে দ্রব্যমূল্য ও বাজার নিয়ন্ত্রণ। এ বিষয়টা চ্যালেঞ্জ। এ সমস্যা এখন জনগণের নিত্যদিনের সমস্যা। কাজেই সংসদে যাঁরা জনগণের প্রতিনিধি, তাঁদের প্রথম চ্যালেঞ্জ এখন এটাই।’
আজ সোমবার রাজধানী ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার রাজনৈতিক কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন ওবায়দুল কাদের।
দ্রব্যমূল্য স্বাভাবিক রাখতে ব্যবসায়ীরা কথা মানবে কি না এমন প্রশ্নের জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘ব্যবসায়ীরা কথা রাখবে। মিষ্টি কথায় তো চিঁড়ে ভিজে না, কথা যেভাবে বলতে হয়, সেভাবেই বলতে হবে আমাদের। যে অ্যাকশনের দরকার, সে অ্যাকশন নিতে হবে। শুধু হুমকি–ধমকি দিয়ে সমস্যার সমাধান হবে না।’
কাদের বলেন, ‘এখানে অ্যাকশন নিতে হবে, কৌশল অবলম্বন করতে হবে। কারণ, আমাদের দেশের যে বাস্তবতা, সবকিছু ডান্ডা মেরে ঠান্ডা করা যায় না। কিছু কিছু কৌশলেও যেতে হবে এবং সেটা উপলব্ধি করতে হবে। কথায় কথায় কাউকে ধমক দিলে সমস্যা সমাধান হবে না। আমাদের পজিটিভ অ্যাকশনে যেতে হবে। যারা এর জন্য দায়ী, তাঁদের বিরুদ্ধে পজিটিভ অ্যাকশনে যেতে হবে।’
এদিকে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মঈন খান আজ এক আলোচনা সভায় ‘বাকশাল’ ও ‘১৯৭৫ সাল’ নিয়ে বক্তব্য দিয়েছেন। ইতিহাস হিসেবে এমন মন্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে মঈন খানের উদ্দেশে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘মঈন খান সাহেবদের দল পঁচাত্তরে বঙ্গবন্ধু হত্যার মধ্য দিয়ে, তারপর ৩ নভেম্বর, ২১ আগস্টে আমাদের নেত্রী শেখ হাসিনাকে প্রাইম টার্গেট করে হামলার মধ্য দিয়ে প্রমাণ করেছে, তারা মুক্তিযুদ্ধবিরোধী রাজাকার, আলবদরের দল। গর্হিত বক্তব্য দেওয়ার জন্য মঈন খানকে জাতির কাছে ক্ষমা চাইতে হবে।’
অনেকে বলেছে, লোকজন কেন্দ্রে আসবে না উল্লেখ করে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘কত ভোটার অংশ নিয়েছে, এটা তো এখন পরিষ্কার। এখানে রাখঢাক করার তো কিছু নেই। এটা আমাদের একটা কৌশল। আমরা এই কৌশলটা নিয়েছি, আমাদের দলের ভালোর জন্য এবং কিছুটা জনদাবির মুখে। আমাদের নেতা-কর্মীদের পক্ষ থেকেও এই দাবিটা এসেছে উপজেলা নির্বাচনের প্রতীক না দেওয়ার জন্য। আমাদের ওয়ার্কিং কমিটিরও অনেকে একমত পোষণ করেছেন। সে মোতাবেক আমাদের নেত্রী পূরণ করেছেন।’
জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করার ব্যাখ্যা দিয়েছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। আজ শুক্রবার রাতে দলটির ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এই ব্যাখ্যা তুলে ধরে এনসিপির পলিসি অ্যান্ড রিসার্চ উইং।
৪ ঘণ্টা আগেরাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে আজ শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) রাতে বাসায় ফিরছেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। রাত সাড়ে ১০টার দিকে হাসপাতাল থেকে গুলশানের বাসার উদ্দেশে রওনা করবেন তিনি।
৫ ঘণ্টা আগেবিভিন্ন রাজনৈতিক দলের দাবির মুখে গতকাল বৃহস্পতিবার ৭ম তফসিল বাদ দেওয়ার প্রস্তাব থেকে সরে আসে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের পর দলগুলোর কাছে দেওয়া চূড়ান্ত জুলাই সনদে সংবিধানের ১৫০ (২) অনুচ্ছেদের ৭ম তফসিলের উল্লেখ থাকতে দেখা যায়।
৭ ঘণ্টা আগেআইনি ভিত্তি দেওয়ার আগেই জুলাই সনদে জামায়াতের স্বাক্ষর করার কারণ জানতে চাইলে তাহের বলেন, সংলাপে যেসব সংস্কার নিয়ে আলোচনা হয়েছে, সেগুলোর সঙ্গে সব দলের মতো জামায়াতও একমত। তাই আমরা স্বাক্ষর করেছি।
৭ ঘণ্টা আগে