অনলাইন ডেস্ক
ফ্যাসিবাদকে পরাজিত করতে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান। তিনি বলেন, ‘ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টা ছাড়া ফ্যাসিবাদকে পরাজিত করা সম্ভব নয়। দেশের গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠায় আমাদের দায়বদ্ধতা রয়েছে। যাঁরা গণতন্ত্রের জন্য জীবন দিয়েছেন, তাঁদের রক্তের সঙ্গে বেইমানি করা যাবে না।’
আজ শুক্রবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে এক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন। ৪৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে ‘ফ্যাসিবাদ ও তার দোসরদের মোকাবিলায় আমাদের করণীয়’ শীর্ষক এই সভার আয়োজন করে বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন।
ইসকনকে ইঙ্গিত করে নজরুল ইসলাম খান বলেন, ‘এত বছর ধরে যে নির্যাতন, নিপীড়ন করেছে, তখন কোনো প্রতিবাদ করেনি। শেখ হাসিনার পতনের পর নতুন সরকার আসার সঙ্গে সঙ্গে এই আন্দোলনটা কেন করতে হবে? তারা এ দেশের মানুষ হয়ে ভারত সরকারের কাছে ব্যবস্থা নিতে অনুরোধ জানায়। বাংলাদেশ কারও অধীনে নাকি যে ব্যবস্থা নেবে? আর তারাও (ভারত) বিবৃতি দেয়। এই যে জুলাই-আগস্টে হাজার মানুষকে মেরে ফেলা হয়েছে, এ নিয়ে তো কোনো বিবৃতি দেখলাম না। অ্যাডভোকেটকে মেরে ফেলা হলো এ নিয়ে তো কোনো বিবৃতি নেই। একজনকে গ্রেপ্তার করলে বিবৃতি দেবেন, আর হাজার হাজার মানুষকে খুন করলে বিবৃতি দেবেন না, এটা পক্ষপাতমূলক।’
গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে অন্তর্বর্তী সরকারের উদ্দেশে নজরুল ইসলাম খান বলেন, ‘গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে আমাদের মূল দায়িত্ব হলো সুষ্ঠু নির্বাচনের ব্যবস্থা করা। আগের সরকার জোরপূর্বক ক্ষমতা দখল করে নির্বাচনের নামে প্রহসন করেছে। একটি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের দায়িত্ব হচ্ছে সুষ্ঠু নির্বাচনের ব্যবস্থা করা, যেখানে জনগণের মতামত সঠিকভাবে প্রতিফলিত হবে।’
আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের সিনিয়র নায়েবে আমির আলহাজ মোহাম্মাদ আজম খান। এ সময় সংগঠনের কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব মুফতি এনায়েত উল্লাহ হাফেজ্জি, মহাসচিব মুফতি ফখরুল ইসলামসহ আরও অনেকে উপস্থিত ছিলেন।
ফ্যাসিবাদকে পরাজিত করতে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান। তিনি বলেন, ‘ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টা ছাড়া ফ্যাসিবাদকে পরাজিত করা সম্ভব নয়। দেশের গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠায় আমাদের দায়বদ্ধতা রয়েছে। যাঁরা গণতন্ত্রের জন্য জীবন দিয়েছেন, তাঁদের রক্তের সঙ্গে বেইমানি করা যাবে না।’
আজ শুক্রবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে এক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন। ৪৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে ‘ফ্যাসিবাদ ও তার দোসরদের মোকাবিলায় আমাদের করণীয়’ শীর্ষক এই সভার আয়োজন করে বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন।
ইসকনকে ইঙ্গিত করে নজরুল ইসলাম খান বলেন, ‘এত বছর ধরে যে নির্যাতন, নিপীড়ন করেছে, তখন কোনো প্রতিবাদ করেনি। শেখ হাসিনার পতনের পর নতুন সরকার আসার সঙ্গে সঙ্গে এই আন্দোলনটা কেন করতে হবে? তারা এ দেশের মানুষ হয়ে ভারত সরকারের কাছে ব্যবস্থা নিতে অনুরোধ জানায়। বাংলাদেশ কারও অধীনে নাকি যে ব্যবস্থা নেবে? আর তারাও (ভারত) বিবৃতি দেয়। এই যে জুলাই-আগস্টে হাজার মানুষকে মেরে ফেলা হয়েছে, এ নিয়ে তো কোনো বিবৃতি দেখলাম না। অ্যাডভোকেটকে মেরে ফেলা হলো এ নিয়ে তো কোনো বিবৃতি নেই। একজনকে গ্রেপ্তার করলে বিবৃতি দেবেন, আর হাজার হাজার মানুষকে খুন করলে বিবৃতি দেবেন না, এটা পক্ষপাতমূলক।’
গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে অন্তর্বর্তী সরকারের উদ্দেশে নজরুল ইসলাম খান বলেন, ‘গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে আমাদের মূল দায়িত্ব হলো সুষ্ঠু নির্বাচনের ব্যবস্থা করা। আগের সরকার জোরপূর্বক ক্ষমতা দখল করে নির্বাচনের নামে প্রহসন করেছে। একটি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের দায়িত্ব হচ্ছে সুষ্ঠু নির্বাচনের ব্যবস্থা করা, যেখানে জনগণের মতামত সঠিকভাবে প্রতিফলিত হবে।’
আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের সিনিয়র নায়েবে আমির আলহাজ মোহাম্মাদ আজম খান। এ সময় সংগঠনের কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব মুফতি এনায়েত উল্লাহ হাফেজ্জি, মহাসচিব মুফতি ফখরুল ইসলামসহ আরও অনেকে উপস্থিত ছিলেন।
এবি পার্টির নেতারা বলেছেন, রাজনীতিতে অতীতমুখিতা ও পরিবারতান্ত্রিক বন্দোবস্তের ধারণা থেকে সরে আসার সময় হয়েছে। তরুণেরা পুরোনো রাজনীতিতে ক্লান্ত এবং সত্যিকার অর্থেই একটি রূপান্তরমূলক পরিবর্তন দেখতে চায়। এবি পার্টি ধীরে ধীরে তা বাস্তবায়ন করতে বদ্ধপরিকর।
১৩ ঘণ্টা আগেরাষ্ট্র-জনগণের ওপর যেন আমলাতন্ত্র জেঁকে না বসে এবং স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান যেন স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারে—এমন আহ্বান জানিয়েছেন শিক্ষার্থী ও শিল্পীসমাজ। আজ রোববার রাজধানীর শিল্পকলা একাডেমির প্রধান ফটকের সামনে মানববন্ধন ও প্রতিবাদ কর্মসূচি পালনের সময় এসব কথা বলেন তাঁরা।
১৪ ঘণ্টা আগেগাজীপুরে ঢাকা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (ডুয়েট) ছাত্রদলের নতুন ২৮ সদস্যের আংশিক কমিটি ঘোষণার এক দিনের মাথায় ঘোষিত কমিটিকে প্রত্যাখ্যান করে সভাপতি, কয়েকজন সহসভাপতি, সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক, সাংগঠনিক সম্পাদকসহ ১৫ জন একযোগে পদত্যাগ করেছেন।
১৪ ঘণ্টা আগেনতুন দলের ‘সেকেন্ড রিপাবলিক’-এর ধারণা প্রসঙ্গে মির্জা আব্বাস বলেন, ‘সেকেন্ড রিপাবলিক আমি বুঝি নাই। যেকোনো একটা অছিলা ধরে জাতিকে বিভক্ত করার চেষ্টা চলছে। সবাইকে এ ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে।’
১৫ ঘণ্টা আগে