ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘এই সরকারের অর্জনকে ধ্বংস করে দেওয়ার জন্য সুনির্দিষ্টভাবে কিছু ব্যক্তি চেষ্টা করে যাচ্ছে। আমি এ বিষয়ে সকলকে সতর্ক হওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি।’
আজ বুধবার সকালে ঠাকুরগাঁও শহরের কালীবাড়ি এলাকার নিজ বাসভবনে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এ কথা বলেন।
বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘আমরা এই মুহূর্তে আরেকটা বিপর্যয় অ্যাফোর্ড করতে পারি না। কারণ, আমাদের মাথার ওপর সবচেয়ে বড় বিপদ আছে। ফ্যাসিবাদের যিনি প্রধান হোতা তিনি কিন্তু ভারতে অবস্থান করছেন। ভারত কিন্তু আমাদের দেশের বিরুদ্ধে প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছে। এটা বলতে আমাদের দ্বিধা নেই, আমাদের সকলকে এ সময়ে সতর্ক থাকা উচিত। তা না হলে এরপর জাতি হিসেবে অনেক বড় বিপদ ফেস করতে হবে।’

এক প্রশ্নের জবাবে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘বিএনপির চিন্তা আগামী নির্বাচন নিয়ে। অন্তর্বর্তী সরকার এখন পর্যন্ত নির্বাচনের কোনো রোডম্যাপ দেয়নি। তারা নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার করার জন্য একটি সংস্কার কমিটি করেছে। তারা আমাদের চিঠি দিয়েছে, আমাদের মতামত জানার জন্য। আমরা সেই লক্ষ্যে কাজ করছি। শিগগিরই আমাদের মতামত দেব।’
বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘আমরা যে কাজটির ওপর এ মুহূর্তে জোর দিচ্ছি, বাংলাদেশের বর্তমান প্রেক্ষাপটে সবচেয়ে জরুরি যে জিনিসটা প্রয়োজন—তা হচ্ছে একটি অবাধ, নিরপেক্ষ ও সবার কাছে গ্রহণযোগ্য নির্বাচন। তবে নিরপেক্ষ নির্বাচনের আগে নির্বাচনব্যবস্থাকে নির্বাচনের জন্য উপযোগী করে তোলার লক্ষ্যে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি করতে আমরা বলেছি। সংস্কারগুলো দ্রুত করা প্রয়োজন। দেশের রাজনৈতিক সংকট, অর্থনৈতিক সংকট মোকাবিলা সবকিছুর জন্য এখন নির্বাচিত সরকার নির্বাচিত পার্লামেন্ট অত্যন্ত জরুরি, সে কথাটাই আমরা বারবার করে বলছি।’
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘এ জাতিকে রক্ষা করতে হলে সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন জাতীয় ঐক্য। ফ্যাসিবাদী আওয়ামী লীগ যে কাজটা সফলভাবে করে জাতিকে বিভক্ত করে ফেলেছে। এ বিভক্তিটা দূর করে আমরা একটা ঐক্যবদ্ধ জাতি চাই। মতামত ভিন্ন থাকতে পারে গণতান্ত্রিক সমাজে, গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায়—একেকজনের একেক রাজনৈতিক মত থাকবে, ভিন্নতা থাকবে কিন্তু ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে মৌলিক বিষয়গুলোর ওপর। দেশের স্বাধীনতা, গণতন্ত্র ও দেশের মানুষের মৌলিক অধিকারের বিষয়গুলোতে ঐক্য থাকতে হবে। সে ঐক্য রাখার জন্য আমরা চেষ্টা করেছি এবং আমরা সফল হয়েছি। এ আন্দোলনকে বেগবান করার জন্য আমরা ৬৩টি রাজনৈতিক দল মিলে যুগপৎ আন্দোলন গড়ে তুলেছি।’
বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘জাতি হিসেবে আমাদের অসহনশীল হলে চলবে না, সহনশীল হতে হবে। ১৭ বছরের একটা জঞ্জাল একটা গার্বেজ এটাকে সরাতে ১৭ দিনেও সম্ভব না ১৭ মাসেও সম্ভব না। এর জন্য যারা সরকারের দায়িত্বে আছেন, তাঁদের সময় দিতে হবে। অন্তর্বর্তী সরকারের সবগুলো সংস্কারে হাত দেওয়া প্রয়োজন নেই। নির্বাচিত যে পার্লামেন্ট আসবে, সে পার্লামেন্ট এ সংস্কারের কাজগুলো করবে। এই সরকারের মূলত দায়িত্ব হবে নির্বাচনের জন্য একটি লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি করা। যেন সকলে ভোট দিতে পারে এবং সকলে যেন অংশগ্রহণ করতে পারে—এ কাজটাই তাঁরা করবেন। আর সে ভোটের রিগিং করা যেটা আওয়ামী লীগ করে গিয়েছিল সেটাকে নির্মূল করে নিরপেক্ষ লোকজনকে বসানো। বিচার বিভাগকে নিরপেক্ষ করা, প্রশাসনকে নিরপেক্ষ করা—এই নির্বাচনকে সুষ্ঠু করার জন্য এটা হচ্ছে তাদের (সরকারের) প্রধান কাজ।’
সম্প্রতি উপদেষ্টা নিয়োগের ইস্যুতে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে কথা বলে উপদেষ্টা নিয়োগ করার প্রচলন নেই। এটি প্রধান উপদেষ্টার নিজস্ব এখতিয়ার। তাঁর কাজের সুবিধার্থে যাকে যাকে নেওয়া দরকার তাঁকে নেবেন। তবে এ ব্যাপারে সরকারের খুব সতর্ক ভূমিকা পালন করা উচিত। যাঁদের সরকার উপদেষ্টা করবে, তাঁরা যেন বিতর্কিত না হন। এ বিষয়গুলো তাদের লক্ষ্য করা উচিত তাদের নিজেদের স্বার্থে। আমরা খুব পরিষ্কার করে বলেছি এই সরকারকে সফল করার দায়িত্ব আমাদের। কারণ ,আমরা এই আন্দোলনের অংশীদার, আমরা চাই না যে এরা ব্যর্থ হলে সে আন্দোলন ব্যর্থ হয়ে যাক। দেশের যারা শত্রু, গণতন্ত্রের শত্রু—তারা যেন সুযোগ না পায় সরকারকে ব্যর্থ করে দিতে।’
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমরা বলেছি যৌক্তিক সময়ের মধ্যে একটা নির্বাচন করতে হবে। তার রোডম্যাপটা সরকারকে দিতে হবে। পাশাপাশি অর্থনীতির দিকটাও এ সরকারকে দেখতে হবে। আমি আশা করি, সরকারের মধ্যে অত্যন্ত যোগ্য মানুষেরা আছেন। প্রধান উপদেষ্টাই সবচেয়ে যোগ্য মানুষ। অর্থনীতি শক্তিশালী করার পাশাপাশি নিত্যপণ্যের দাম কমিয়ে নিয়ে আসার জন্য যা যা পদক্ষেপ নেওয়া দরকার, সে পদক্ষেপ তাঁরা নেবেন—এটাই আশা করছি।’
এ সময় ঠাকুরগাঁও জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মির্জা ফয়সল আমীন, যুগ্ম সম্পাদক পয়গাম আলী, পৌর বিএনপির সভাপতি শরিফুল ইসলাম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘এই সরকারের অর্জনকে ধ্বংস করে দেওয়ার জন্য সুনির্দিষ্টভাবে কিছু ব্যক্তি চেষ্টা করে যাচ্ছে। আমি এ বিষয়ে সকলকে সতর্ক হওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি।’
আজ বুধবার সকালে ঠাকুরগাঁও শহরের কালীবাড়ি এলাকার নিজ বাসভবনে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এ কথা বলেন।
বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘আমরা এই মুহূর্তে আরেকটা বিপর্যয় অ্যাফোর্ড করতে পারি না। কারণ, আমাদের মাথার ওপর সবচেয়ে বড় বিপদ আছে। ফ্যাসিবাদের যিনি প্রধান হোতা তিনি কিন্তু ভারতে অবস্থান করছেন। ভারত কিন্তু আমাদের দেশের বিরুদ্ধে প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছে। এটা বলতে আমাদের দ্বিধা নেই, আমাদের সকলকে এ সময়ে সতর্ক থাকা উচিত। তা না হলে এরপর জাতি হিসেবে অনেক বড় বিপদ ফেস করতে হবে।’

এক প্রশ্নের জবাবে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘বিএনপির চিন্তা আগামী নির্বাচন নিয়ে। অন্তর্বর্তী সরকার এখন পর্যন্ত নির্বাচনের কোনো রোডম্যাপ দেয়নি। তারা নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার করার জন্য একটি সংস্কার কমিটি করেছে। তারা আমাদের চিঠি দিয়েছে, আমাদের মতামত জানার জন্য। আমরা সেই লক্ষ্যে কাজ করছি। শিগগিরই আমাদের মতামত দেব।’
বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘আমরা যে কাজটির ওপর এ মুহূর্তে জোর দিচ্ছি, বাংলাদেশের বর্তমান প্রেক্ষাপটে সবচেয়ে জরুরি যে জিনিসটা প্রয়োজন—তা হচ্ছে একটি অবাধ, নিরপেক্ষ ও সবার কাছে গ্রহণযোগ্য নির্বাচন। তবে নিরপেক্ষ নির্বাচনের আগে নির্বাচনব্যবস্থাকে নির্বাচনের জন্য উপযোগী করে তোলার লক্ষ্যে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি করতে আমরা বলেছি। সংস্কারগুলো দ্রুত করা প্রয়োজন। দেশের রাজনৈতিক সংকট, অর্থনৈতিক সংকট মোকাবিলা সবকিছুর জন্য এখন নির্বাচিত সরকার নির্বাচিত পার্লামেন্ট অত্যন্ত জরুরি, সে কথাটাই আমরা বারবার করে বলছি।’
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘এ জাতিকে রক্ষা করতে হলে সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন জাতীয় ঐক্য। ফ্যাসিবাদী আওয়ামী লীগ যে কাজটা সফলভাবে করে জাতিকে বিভক্ত করে ফেলেছে। এ বিভক্তিটা দূর করে আমরা একটা ঐক্যবদ্ধ জাতি চাই। মতামত ভিন্ন থাকতে পারে গণতান্ত্রিক সমাজে, গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায়—একেকজনের একেক রাজনৈতিক মত থাকবে, ভিন্নতা থাকবে কিন্তু ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে মৌলিক বিষয়গুলোর ওপর। দেশের স্বাধীনতা, গণতন্ত্র ও দেশের মানুষের মৌলিক অধিকারের বিষয়গুলোতে ঐক্য থাকতে হবে। সে ঐক্য রাখার জন্য আমরা চেষ্টা করেছি এবং আমরা সফল হয়েছি। এ আন্দোলনকে বেগবান করার জন্য আমরা ৬৩টি রাজনৈতিক দল মিলে যুগপৎ আন্দোলন গড়ে তুলেছি।’
বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘জাতি হিসেবে আমাদের অসহনশীল হলে চলবে না, সহনশীল হতে হবে। ১৭ বছরের একটা জঞ্জাল একটা গার্বেজ এটাকে সরাতে ১৭ দিনেও সম্ভব না ১৭ মাসেও সম্ভব না। এর জন্য যারা সরকারের দায়িত্বে আছেন, তাঁদের সময় দিতে হবে। অন্তর্বর্তী সরকারের সবগুলো সংস্কারে হাত দেওয়া প্রয়োজন নেই। নির্বাচিত যে পার্লামেন্ট আসবে, সে পার্লামেন্ট এ সংস্কারের কাজগুলো করবে। এই সরকারের মূলত দায়িত্ব হবে নির্বাচনের জন্য একটি লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি করা। যেন সকলে ভোট দিতে পারে এবং সকলে যেন অংশগ্রহণ করতে পারে—এ কাজটাই তাঁরা করবেন। আর সে ভোটের রিগিং করা যেটা আওয়ামী লীগ করে গিয়েছিল সেটাকে নির্মূল করে নিরপেক্ষ লোকজনকে বসানো। বিচার বিভাগকে নিরপেক্ষ করা, প্রশাসনকে নিরপেক্ষ করা—এই নির্বাচনকে সুষ্ঠু করার জন্য এটা হচ্ছে তাদের (সরকারের) প্রধান কাজ।’
সম্প্রতি উপদেষ্টা নিয়োগের ইস্যুতে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে কথা বলে উপদেষ্টা নিয়োগ করার প্রচলন নেই। এটি প্রধান উপদেষ্টার নিজস্ব এখতিয়ার। তাঁর কাজের সুবিধার্থে যাকে যাকে নেওয়া দরকার তাঁকে নেবেন। তবে এ ব্যাপারে সরকারের খুব সতর্ক ভূমিকা পালন করা উচিত। যাঁদের সরকার উপদেষ্টা করবে, তাঁরা যেন বিতর্কিত না হন। এ বিষয়গুলো তাদের লক্ষ্য করা উচিত তাদের নিজেদের স্বার্থে। আমরা খুব পরিষ্কার করে বলেছি এই সরকারকে সফল করার দায়িত্ব আমাদের। কারণ ,আমরা এই আন্দোলনের অংশীদার, আমরা চাই না যে এরা ব্যর্থ হলে সে আন্দোলন ব্যর্থ হয়ে যাক। দেশের যারা শত্রু, গণতন্ত্রের শত্রু—তারা যেন সুযোগ না পায় সরকারকে ব্যর্থ করে দিতে।’
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমরা বলেছি যৌক্তিক সময়ের মধ্যে একটা নির্বাচন করতে হবে। তার রোডম্যাপটা সরকারকে দিতে হবে। পাশাপাশি অর্থনীতির দিকটাও এ সরকারকে দেখতে হবে। আমি আশা করি, সরকারের মধ্যে অত্যন্ত যোগ্য মানুষেরা আছেন। প্রধান উপদেষ্টাই সবচেয়ে যোগ্য মানুষ। অর্থনীতি শক্তিশালী করার পাশাপাশি নিত্যপণ্যের দাম কমিয়ে নিয়ে আসার জন্য যা যা পদক্ষেপ নেওয়া দরকার, সে পদক্ষেপ তাঁরা নেবেন—এটাই আশা করছি।’
এ সময় ঠাকুরগাঁও জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মির্জা ফয়সল আমীন, যুগ্ম সম্পাদক পয়গাম আলী, পৌর বিএনপির সভাপতি শরিফুল ইসলাম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘এই সরকারের অর্জনকে ধ্বংস করে দেওয়ার জন্য সুনির্দিষ্টভাবে কিছু ব্যক্তি চেষ্টা করে যাচ্ছে। আমি এ বিষয়ে সকলকে সতর্ক হওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি।’
আজ বুধবার সকালে ঠাকুরগাঁও শহরের কালীবাড়ি এলাকার নিজ বাসভবনে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এ কথা বলেন।
বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘আমরা এই মুহূর্তে আরেকটা বিপর্যয় অ্যাফোর্ড করতে পারি না। কারণ, আমাদের মাথার ওপর সবচেয়ে বড় বিপদ আছে। ফ্যাসিবাদের যিনি প্রধান হোতা তিনি কিন্তু ভারতে অবস্থান করছেন। ভারত কিন্তু আমাদের দেশের বিরুদ্ধে প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছে। এটা বলতে আমাদের দ্বিধা নেই, আমাদের সকলকে এ সময়ে সতর্ক থাকা উচিত। তা না হলে এরপর জাতি হিসেবে অনেক বড় বিপদ ফেস করতে হবে।’

এক প্রশ্নের জবাবে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘বিএনপির চিন্তা আগামী নির্বাচন নিয়ে। অন্তর্বর্তী সরকার এখন পর্যন্ত নির্বাচনের কোনো রোডম্যাপ দেয়নি। তারা নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার করার জন্য একটি সংস্কার কমিটি করেছে। তারা আমাদের চিঠি দিয়েছে, আমাদের মতামত জানার জন্য। আমরা সেই লক্ষ্যে কাজ করছি। শিগগিরই আমাদের মতামত দেব।’
বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘আমরা যে কাজটির ওপর এ মুহূর্তে জোর দিচ্ছি, বাংলাদেশের বর্তমান প্রেক্ষাপটে সবচেয়ে জরুরি যে জিনিসটা প্রয়োজন—তা হচ্ছে একটি অবাধ, নিরপেক্ষ ও সবার কাছে গ্রহণযোগ্য নির্বাচন। তবে নিরপেক্ষ নির্বাচনের আগে নির্বাচনব্যবস্থাকে নির্বাচনের জন্য উপযোগী করে তোলার লক্ষ্যে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি করতে আমরা বলেছি। সংস্কারগুলো দ্রুত করা প্রয়োজন। দেশের রাজনৈতিক সংকট, অর্থনৈতিক সংকট মোকাবিলা সবকিছুর জন্য এখন নির্বাচিত সরকার নির্বাচিত পার্লামেন্ট অত্যন্ত জরুরি, সে কথাটাই আমরা বারবার করে বলছি।’
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘এ জাতিকে রক্ষা করতে হলে সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন জাতীয় ঐক্য। ফ্যাসিবাদী আওয়ামী লীগ যে কাজটা সফলভাবে করে জাতিকে বিভক্ত করে ফেলেছে। এ বিভক্তিটা দূর করে আমরা একটা ঐক্যবদ্ধ জাতি চাই। মতামত ভিন্ন থাকতে পারে গণতান্ত্রিক সমাজে, গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায়—একেকজনের একেক রাজনৈতিক মত থাকবে, ভিন্নতা থাকবে কিন্তু ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে মৌলিক বিষয়গুলোর ওপর। দেশের স্বাধীনতা, গণতন্ত্র ও দেশের মানুষের মৌলিক অধিকারের বিষয়গুলোতে ঐক্য থাকতে হবে। সে ঐক্য রাখার জন্য আমরা চেষ্টা করেছি এবং আমরা সফল হয়েছি। এ আন্দোলনকে বেগবান করার জন্য আমরা ৬৩টি রাজনৈতিক দল মিলে যুগপৎ আন্দোলন গড়ে তুলেছি।’
বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘জাতি হিসেবে আমাদের অসহনশীল হলে চলবে না, সহনশীল হতে হবে। ১৭ বছরের একটা জঞ্জাল একটা গার্বেজ এটাকে সরাতে ১৭ দিনেও সম্ভব না ১৭ মাসেও সম্ভব না। এর জন্য যারা সরকারের দায়িত্বে আছেন, তাঁদের সময় দিতে হবে। অন্তর্বর্তী সরকারের সবগুলো সংস্কারে হাত দেওয়া প্রয়োজন নেই। নির্বাচিত যে পার্লামেন্ট আসবে, সে পার্লামেন্ট এ সংস্কারের কাজগুলো করবে। এই সরকারের মূলত দায়িত্ব হবে নির্বাচনের জন্য একটি লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি করা। যেন সকলে ভোট দিতে পারে এবং সকলে যেন অংশগ্রহণ করতে পারে—এ কাজটাই তাঁরা করবেন। আর সে ভোটের রিগিং করা যেটা আওয়ামী লীগ করে গিয়েছিল সেটাকে নির্মূল করে নিরপেক্ষ লোকজনকে বসানো। বিচার বিভাগকে নিরপেক্ষ করা, প্রশাসনকে নিরপেক্ষ করা—এই নির্বাচনকে সুষ্ঠু করার জন্য এটা হচ্ছে তাদের (সরকারের) প্রধান কাজ।’
সম্প্রতি উপদেষ্টা নিয়োগের ইস্যুতে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে কথা বলে উপদেষ্টা নিয়োগ করার প্রচলন নেই। এটি প্রধান উপদেষ্টার নিজস্ব এখতিয়ার। তাঁর কাজের সুবিধার্থে যাকে যাকে নেওয়া দরকার তাঁকে নেবেন। তবে এ ব্যাপারে সরকারের খুব সতর্ক ভূমিকা পালন করা উচিত। যাঁদের সরকার উপদেষ্টা করবে, তাঁরা যেন বিতর্কিত না হন। এ বিষয়গুলো তাদের লক্ষ্য করা উচিত তাদের নিজেদের স্বার্থে। আমরা খুব পরিষ্কার করে বলেছি এই সরকারকে সফল করার দায়িত্ব আমাদের। কারণ ,আমরা এই আন্দোলনের অংশীদার, আমরা চাই না যে এরা ব্যর্থ হলে সে আন্দোলন ব্যর্থ হয়ে যাক। দেশের যারা শত্রু, গণতন্ত্রের শত্রু—তারা যেন সুযোগ না পায় সরকারকে ব্যর্থ করে দিতে।’
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমরা বলেছি যৌক্তিক সময়ের মধ্যে একটা নির্বাচন করতে হবে। তার রোডম্যাপটা সরকারকে দিতে হবে। পাশাপাশি অর্থনীতির দিকটাও এ সরকারকে দেখতে হবে। আমি আশা করি, সরকারের মধ্যে অত্যন্ত যোগ্য মানুষেরা আছেন। প্রধান উপদেষ্টাই সবচেয়ে যোগ্য মানুষ। অর্থনীতি শক্তিশালী করার পাশাপাশি নিত্যপণ্যের দাম কমিয়ে নিয়ে আসার জন্য যা যা পদক্ষেপ নেওয়া দরকার, সে পদক্ষেপ তাঁরা নেবেন—এটাই আশা করছি।’
এ সময় ঠাকুরগাঁও জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মির্জা ফয়সল আমীন, যুগ্ম সম্পাদক পয়গাম আলী, পৌর বিএনপির সভাপতি শরিফুল ইসলাম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘এই সরকারের অর্জনকে ধ্বংস করে দেওয়ার জন্য সুনির্দিষ্টভাবে কিছু ব্যক্তি চেষ্টা করে যাচ্ছে। আমি এ বিষয়ে সকলকে সতর্ক হওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি।’
আজ বুধবার সকালে ঠাকুরগাঁও শহরের কালীবাড়ি এলাকার নিজ বাসভবনে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এ কথা বলেন।
বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘আমরা এই মুহূর্তে আরেকটা বিপর্যয় অ্যাফোর্ড করতে পারি না। কারণ, আমাদের মাথার ওপর সবচেয়ে বড় বিপদ আছে। ফ্যাসিবাদের যিনি প্রধান হোতা তিনি কিন্তু ভারতে অবস্থান করছেন। ভারত কিন্তু আমাদের দেশের বিরুদ্ধে প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছে। এটা বলতে আমাদের দ্বিধা নেই, আমাদের সকলকে এ সময়ে সতর্ক থাকা উচিত। তা না হলে এরপর জাতি হিসেবে অনেক বড় বিপদ ফেস করতে হবে।’

এক প্রশ্নের জবাবে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘বিএনপির চিন্তা আগামী নির্বাচন নিয়ে। অন্তর্বর্তী সরকার এখন পর্যন্ত নির্বাচনের কোনো রোডম্যাপ দেয়নি। তারা নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার করার জন্য একটি সংস্কার কমিটি করেছে। তারা আমাদের চিঠি দিয়েছে, আমাদের মতামত জানার জন্য। আমরা সেই লক্ষ্যে কাজ করছি। শিগগিরই আমাদের মতামত দেব।’
বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘আমরা যে কাজটির ওপর এ মুহূর্তে জোর দিচ্ছি, বাংলাদেশের বর্তমান প্রেক্ষাপটে সবচেয়ে জরুরি যে জিনিসটা প্রয়োজন—তা হচ্ছে একটি অবাধ, নিরপেক্ষ ও সবার কাছে গ্রহণযোগ্য নির্বাচন। তবে নিরপেক্ষ নির্বাচনের আগে নির্বাচনব্যবস্থাকে নির্বাচনের জন্য উপযোগী করে তোলার লক্ষ্যে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি করতে আমরা বলেছি। সংস্কারগুলো দ্রুত করা প্রয়োজন। দেশের রাজনৈতিক সংকট, অর্থনৈতিক সংকট মোকাবিলা সবকিছুর জন্য এখন নির্বাচিত সরকার নির্বাচিত পার্লামেন্ট অত্যন্ত জরুরি, সে কথাটাই আমরা বারবার করে বলছি।’
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘এ জাতিকে রক্ষা করতে হলে সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন জাতীয় ঐক্য। ফ্যাসিবাদী আওয়ামী লীগ যে কাজটা সফলভাবে করে জাতিকে বিভক্ত করে ফেলেছে। এ বিভক্তিটা দূর করে আমরা একটা ঐক্যবদ্ধ জাতি চাই। মতামত ভিন্ন থাকতে পারে গণতান্ত্রিক সমাজে, গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায়—একেকজনের একেক রাজনৈতিক মত থাকবে, ভিন্নতা থাকবে কিন্তু ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে মৌলিক বিষয়গুলোর ওপর। দেশের স্বাধীনতা, গণতন্ত্র ও দেশের মানুষের মৌলিক অধিকারের বিষয়গুলোতে ঐক্য থাকতে হবে। সে ঐক্য রাখার জন্য আমরা চেষ্টা করেছি এবং আমরা সফল হয়েছি। এ আন্দোলনকে বেগবান করার জন্য আমরা ৬৩টি রাজনৈতিক দল মিলে যুগপৎ আন্দোলন গড়ে তুলেছি।’
বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘জাতি হিসেবে আমাদের অসহনশীল হলে চলবে না, সহনশীল হতে হবে। ১৭ বছরের একটা জঞ্জাল একটা গার্বেজ এটাকে সরাতে ১৭ দিনেও সম্ভব না ১৭ মাসেও সম্ভব না। এর জন্য যারা সরকারের দায়িত্বে আছেন, তাঁদের সময় দিতে হবে। অন্তর্বর্তী সরকারের সবগুলো সংস্কারে হাত দেওয়া প্রয়োজন নেই। নির্বাচিত যে পার্লামেন্ট আসবে, সে পার্লামেন্ট এ সংস্কারের কাজগুলো করবে। এই সরকারের মূলত দায়িত্ব হবে নির্বাচনের জন্য একটি লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি করা। যেন সকলে ভোট দিতে পারে এবং সকলে যেন অংশগ্রহণ করতে পারে—এ কাজটাই তাঁরা করবেন। আর সে ভোটের রিগিং করা যেটা আওয়ামী লীগ করে গিয়েছিল সেটাকে নির্মূল করে নিরপেক্ষ লোকজনকে বসানো। বিচার বিভাগকে নিরপেক্ষ করা, প্রশাসনকে নিরপেক্ষ করা—এই নির্বাচনকে সুষ্ঠু করার জন্য এটা হচ্ছে তাদের (সরকারের) প্রধান কাজ।’
সম্প্রতি উপদেষ্টা নিয়োগের ইস্যুতে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে কথা বলে উপদেষ্টা নিয়োগ করার প্রচলন নেই। এটি প্রধান উপদেষ্টার নিজস্ব এখতিয়ার। তাঁর কাজের সুবিধার্থে যাকে যাকে নেওয়া দরকার তাঁকে নেবেন। তবে এ ব্যাপারে সরকারের খুব সতর্ক ভূমিকা পালন করা উচিত। যাঁদের সরকার উপদেষ্টা করবে, তাঁরা যেন বিতর্কিত না হন। এ বিষয়গুলো তাদের লক্ষ্য করা উচিত তাদের নিজেদের স্বার্থে। আমরা খুব পরিষ্কার করে বলেছি এই সরকারকে সফল করার দায়িত্ব আমাদের। কারণ ,আমরা এই আন্দোলনের অংশীদার, আমরা চাই না যে এরা ব্যর্থ হলে সে আন্দোলন ব্যর্থ হয়ে যাক। দেশের যারা শত্রু, গণতন্ত্রের শত্রু—তারা যেন সুযোগ না পায় সরকারকে ব্যর্থ করে দিতে।’
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমরা বলেছি যৌক্তিক সময়ের মধ্যে একটা নির্বাচন করতে হবে। তার রোডম্যাপটা সরকারকে দিতে হবে। পাশাপাশি অর্থনীতির দিকটাও এ সরকারকে দেখতে হবে। আমি আশা করি, সরকারের মধ্যে অত্যন্ত যোগ্য মানুষেরা আছেন। প্রধান উপদেষ্টাই সবচেয়ে যোগ্য মানুষ। অর্থনীতি শক্তিশালী করার পাশাপাশি নিত্যপণ্যের দাম কমিয়ে নিয়ে আসার জন্য যা যা পদক্ষেপ নেওয়া দরকার, সে পদক্ষেপ তাঁরা নেবেন—এটাই আশা করছি।’
এ সময় ঠাকুরগাঁও জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মির্জা ফয়সল আমীন, যুগ্ম সম্পাদক পয়গাম আলী, পৌর বিএনপির সভাপতি শরিফুল ইসলাম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির অধ্যাপক মুজিবুর রহমান বলেছেন, যাঁরা জনগণের ভোটে বিশ্বাসী নন, তাঁরাই গণভোটকে ভয় পান। এ জন্য তাঁরা গণভোট আয়োজনে অন্তর্বর্তী সরকারকে সহযোগিতার পরিবর্তে সংবিধানের দোহাই দিয়ে ভুল পথ দেখাচ্ছেন। আজ সোমবার জামায়াতের ঢাকা মহানগর দক্ষিণে কার্যালয়ে আয়োজিত এক মতবিনিময়...
১ ঘণ্টা আগে
ক্ষমতায় গেলে নারীদের কর্মঘণ্টা ৮ থেকে কমিয়ে ৫ ঘণ্টা করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান। তিনি বলেছেন, ‘জামায়াত ক্ষমতায় গেলে নারীদের কর্মঘণ্টা কমানো হবে। পুরুষ বাইরে ৮ ঘণ্টা কাজ করলে, নারীদের জন্য তা ৫ ঘণ্টাই ইনসাফ।’
৩ ঘণ্টা আগেআগামী ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠেয় ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে প্রার্থী বাছাইয়ের কাজ গুছিয়ে আনছে বিএনপি। এই প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে প্রতি আসনে একাধিক যোগ্য প্রার্থীকে প্রস্তুত করে রাখা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ।
৩ ঘণ্টা আগে
সভায় প্রশাসনে দলীয় সমর্থক-কর্মকর্তাদের গুরুত্বপূর্ণ পদ থেকে সরিয়ে দিয়ে নিরপেক্ষ ব্যক্তিদের দায়িত্ব দেওয়া, নির্বাচন কমিশনসহ সব আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে নিরপেক্ষভাবে দায়িত্ব পালনের আহ্বান জানানো হয়, যাতে বাংলাদেশের সব মানুষ ভয়-ডরহীনভাবে তাদের পছন্দের প্রার্থীকে সমর্থন জানাতে পারে।
৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির অধ্যাপক মুজিবুর রহমান বলেছেন, যাঁরা জনগণের ভোটে বিশ্বাসী নন, তাঁরাই গণভোটকে ভয় পান। এ জন্য তাঁরা গণভোট আয়োজনে অন্তর্বর্তী সরকারকে সহযোগিতার পরিবর্তে সংবিধানের দোহাই দিয়ে ভুল পথ দেখাচ্ছেন। আজ সোমবার জামায়াতের ঢাকা মহানগর দক্ষিণে কার্যালয়ে আয়োজিত এক মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
জুলাই সনদে পিআর পদ্ধতি অন্তর্ভুক্ত করার দাবি জানিয়ে মুজিবুর রহমান বলেন, পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে নব্য ফ্যাসিবাদের পরিণতি আওয়ামী লীগের মতোই হবে। বিগত ৫৪ বছর যেই পদ্ধতিতে নির্বাচন হয়েছে, সেই পদ্ধতিতে জাতি আর নির্বাচন চায় না। কারণ, সেই পদ্ধতিতে জনগণের সরকার গঠিত হয়নি, হবেও না।
নির্বাচনের বিদ্যমান পদ্ধতিকে সরকারকে স্বৈরাচার হিসেবে তৈরি করার পদ্ধতি বলে আখ্যা দেন জামায়াতের এ নেতা। তিনি বলেন, একদলীয় শাসনব্যবস্থায় শান্তি প্রতিষ্ঠা হয়নি, হবেও না। সব দলের প্রতিনিধিত্বমূলক সংসদ গঠিত হলে একক কোনো দল স্বৈরাচার হতে পারবে না।
মুজিবুর রহমান আরও বলেন, ২০০৬ সালের ২৮ অক্টোবর থেকে আওয়ামী ফ্যাসিবাদের উত্থান। আওয়ামী লীগ সেদিন সারা দেশে লগি-বইঠা দিয়ে মানুষকে পিটিয়ে হত্যা করেছে। জামায়াত-শিবিরের ১৪ জনকে তারা হত্যা করে লাশের ওপর নৃত্য করেছে। যেটি মানবসভ্যতার এক কলঙ্কজনক অধ্যায়।
তিনি আওয়ামী লীগ পরিচালিত প্রতিটি হত্যাকাণ্ডের বিচার দাবি করেন।
মতবিনিময় সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্যে জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল রফিকুল ইসলাম খান বলেন, ২০০৬ সালের ২৮ অক্টোবর আওয়ামী লীগের টার্গেট ছিল জামায়াতে ইসলামীর তৎকালীন আমির মাওলানা মতিউর রহমান নিজামী, সেক্রেটারি জেনারেল আলী আহসান মুজাহিদসহ শীর্ষ নেতাদের সেদিনই হত্যা করা। এ জন্য তারা সেদিন সারা দেশ রক্তাক্ত করে। ওই ঘটনায় তখন মামলা করা হলেও পরে অধিকতর তদন্তের নামে মামলাটির কার্যক্রম স্থগিত করে রাখা হয় বলেও অভিযোগ করেন তিনি।
দলের ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের আমির মো. নূরুল ইসলাম বুলবুলের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত মতবিনিময় সভায় আরও বক্তব্য দেন মহানগরী দক্ষিণের সেক্রেটারি ড. শফিকুল ইসলাম মাসুদ, নায়েবে আমির আব্দুস সবুর ফকির, হেলাল উদ্দিন প্রমুখ।

জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির অধ্যাপক মুজিবুর রহমান বলেছেন, যাঁরা জনগণের ভোটে বিশ্বাসী নন, তাঁরাই গণভোটকে ভয় পান। এ জন্য তাঁরা গণভোট আয়োজনে অন্তর্বর্তী সরকারকে সহযোগিতার পরিবর্তে সংবিধানের দোহাই দিয়ে ভুল পথ দেখাচ্ছেন। আজ সোমবার জামায়াতের ঢাকা মহানগর দক্ষিণে কার্যালয়ে আয়োজিত এক মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
জুলাই সনদে পিআর পদ্ধতি অন্তর্ভুক্ত করার দাবি জানিয়ে মুজিবুর রহমান বলেন, পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে নব্য ফ্যাসিবাদের পরিণতি আওয়ামী লীগের মতোই হবে। বিগত ৫৪ বছর যেই পদ্ধতিতে নির্বাচন হয়েছে, সেই পদ্ধতিতে জাতি আর নির্বাচন চায় না। কারণ, সেই পদ্ধতিতে জনগণের সরকার গঠিত হয়নি, হবেও না।
নির্বাচনের বিদ্যমান পদ্ধতিকে সরকারকে স্বৈরাচার হিসেবে তৈরি করার পদ্ধতি বলে আখ্যা দেন জামায়াতের এ নেতা। তিনি বলেন, একদলীয় শাসনব্যবস্থায় শান্তি প্রতিষ্ঠা হয়নি, হবেও না। সব দলের প্রতিনিধিত্বমূলক সংসদ গঠিত হলে একক কোনো দল স্বৈরাচার হতে পারবে না।
মুজিবুর রহমান আরও বলেন, ২০০৬ সালের ২৮ অক্টোবর থেকে আওয়ামী ফ্যাসিবাদের উত্থান। আওয়ামী লীগ সেদিন সারা দেশে লগি-বইঠা দিয়ে মানুষকে পিটিয়ে হত্যা করেছে। জামায়াত-শিবিরের ১৪ জনকে তারা হত্যা করে লাশের ওপর নৃত্য করেছে। যেটি মানবসভ্যতার এক কলঙ্কজনক অধ্যায়।
তিনি আওয়ামী লীগ পরিচালিত প্রতিটি হত্যাকাণ্ডের বিচার দাবি করেন।
মতবিনিময় সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্যে জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল রফিকুল ইসলাম খান বলেন, ২০০৬ সালের ২৮ অক্টোবর আওয়ামী লীগের টার্গেট ছিল জামায়াতে ইসলামীর তৎকালীন আমির মাওলানা মতিউর রহমান নিজামী, সেক্রেটারি জেনারেল আলী আহসান মুজাহিদসহ শীর্ষ নেতাদের সেদিনই হত্যা করা। এ জন্য তারা সেদিন সারা দেশ রক্তাক্ত করে। ওই ঘটনায় তখন মামলা করা হলেও পরে অধিকতর তদন্তের নামে মামলাটির কার্যক্রম স্থগিত করে রাখা হয় বলেও অভিযোগ করেন তিনি।
দলের ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের আমির মো. নূরুল ইসলাম বুলবুলের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত মতবিনিময় সভায় আরও বক্তব্য দেন মহানগরী দক্ষিণের সেক্রেটারি ড. শফিকুল ইসলাম মাসুদ, নায়েবে আমির আব্দুস সবুর ফকির, হেলাল উদ্দিন প্রমুখ।

বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘আমরা এই মুহূর্তে আরেকটা বিপর্যয় অ্যাফোর্ট করতে পারি না। কারণ, আমাদের মাথার ওপর সবচেয়ে বড় বিপদ আছে। ফ্যাসিবাদের যিনি প্রধান হোতা তিনি কিন্তু ভারতে অবস্থান করছেন।
১৩ নভেম্বর ২০২৪
ক্ষমতায় গেলে নারীদের কর্মঘণ্টা ৮ থেকে কমিয়ে ৫ ঘণ্টা করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান। তিনি বলেছেন, ‘জামায়াত ক্ষমতায় গেলে নারীদের কর্মঘণ্টা কমানো হবে। পুরুষ বাইরে ৮ ঘণ্টা কাজ করলে, নারীদের জন্য তা ৫ ঘণ্টাই ইনসাফ।’
৩ ঘণ্টা আগেআগামী ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠেয় ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে প্রার্থী বাছাইয়ের কাজ গুছিয়ে আনছে বিএনপি। এই প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে প্রতি আসনে একাধিক যোগ্য প্রার্থীকে প্রস্তুত করে রাখা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ।
৩ ঘণ্টা আগে
সভায় প্রশাসনে দলীয় সমর্থক-কর্মকর্তাদের গুরুত্বপূর্ণ পদ থেকে সরিয়ে দিয়ে নিরপেক্ষ ব্যক্তিদের দায়িত্ব দেওয়া, নির্বাচন কমিশনসহ সব আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে নিরপেক্ষভাবে দায়িত্ব পালনের আহ্বান জানানো হয়, যাতে বাংলাদেশের সব মানুষ ভয়-ডরহীনভাবে তাদের পছন্দের প্রার্থীকে সমর্থন জানাতে পারে।
৭ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ক্ষমতায় গেলে নারীদের কর্মঘণ্টা ৮ থেকে কমিয়ে ৫ ঘণ্টা করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান। তিনি বলেছেন, ‘জামায়াত ক্ষমতায় গেলে নারীদের কর্মঘণ্টা কমানো হবে। পুরুষ বাইরে ৮ ঘণ্টা কাজ করলে, নারীদের জন্য তা ৫ ঘণ্টাই ইনসাফ।’
যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে স্থানীয় সময় গতকাল রোববার রাতে কোয়ালিশন অব বাংলাদেশি আমেরিকান অ্যাসোসিয়েশন নামক একটি সংগঠনের উদ্যোগে এক গণসংবর্ধনা অনুষ্ঠানে এ প্রতিশ্রুতি দেন তিনি। শফিকুর রহমান বলেন, ‘আমরা যদি সুযোগ পাই, মায়েদের বাড়তি আরেকটু সম্মান করব, সেটা হবে তাদের প্রতি ইনসাফ। একজন মা সন্তান জন্ম দিচ্ছেন, লালন-পালন করছেন; আবার ক্ষেত্র বিশেষে তিনি একজন পেশাজীবী হিসেবেও দায়িত্ব পালন করছেন। আমারও ৮ ঘণ্টা, তারও ৮ ঘণ্টা, এটা কি অবিচার নয়?’
তিনি যোগ করেন, ‘আমরা ক্ষমতায় গেলে ইনশা আল্লাহ তাদের কর্মঘণ্টা কমিয়ে দেব। মা হিসেবে সন্তানের হক আদায় করার জন্য এবং মা হিসেবে তাকে সম্মান করার জন্য। আমরা যদি ৮ ঘণ্টার জায়গায় ৫ ঘণ্টা করি, তাহলে মায়েরা এতই কমিটেড যে; তারা চিন্তা করবে সরকার যে সম্মান আমাদের দিয়েছে, আমাদের উচিত ৮ ঘণ্টার কাজ ৫ ঘণ্টায় সেরে ফেলা।’
বর্তমান সরকারের কাছে তিনি দাবি জানান, ‘বিচার বিভাগের প্রতি আস্থা ফেরাতে দৃশ্যমান কয়েকটি রায় দিতে হবে।’ জামায়াত ক্ষমতায় গেলে বিচার অব্যাহত রাখবে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘কোনো নিরপরাধ মানুষ শাস্তি পাবেন না।’
শুধু রেমিট্যান্স নয়, দেশের উন্নয়নে প্রবাসী মেধাবীদেরও ফিরিয়ে আনতে হবে—প্রবাসীদের প্রতি এমন আহ্বানও জানান জামায়াত আমীর। তিনি বলেন, ‘আমাদের দেশের তরুণেরা বিভিন্ন দেশে গৌরবোজ্জ্বল ভূমিকা পালন করছে। সে সমাজের উন্নয়নে তারা অভূতপূর্ব ভূমিকা রাখছে। আমরা এ মানুষগুলোর থেকে একটা অংশ অন্তত বাংলাদেশে ফেরত চাই।’

ক্ষমতায় গেলে নারীদের কর্মঘণ্টা ৮ থেকে কমিয়ে ৫ ঘণ্টা করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান। তিনি বলেছেন, ‘জামায়াত ক্ষমতায় গেলে নারীদের কর্মঘণ্টা কমানো হবে। পুরুষ বাইরে ৮ ঘণ্টা কাজ করলে, নারীদের জন্য তা ৫ ঘণ্টাই ইনসাফ।’
যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে স্থানীয় সময় গতকাল রোববার রাতে কোয়ালিশন অব বাংলাদেশি আমেরিকান অ্যাসোসিয়েশন নামক একটি সংগঠনের উদ্যোগে এক গণসংবর্ধনা অনুষ্ঠানে এ প্রতিশ্রুতি দেন তিনি। শফিকুর রহমান বলেন, ‘আমরা যদি সুযোগ পাই, মায়েদের বাড়তি আরেকটু সম্মান করব, সেটা হবে তাদের প্রতি ইনসাফ। একজন মা সন্তান জন্ম দিচ্ছেন, লালন-পালন করছেন; আবার ক্ষেত্র বিশেষে তিনি একজন পেশাজীবী হিসেবেও দায়িত্ব পালন করছেন। আমারও ৮ ঘণ্টা, তারও ৮ ঘণ্টা, এটা কি অবিচার নয়?’
তিনি যোগ করেন, ‘আমরা ক্ষমতায় গেলে ইনশা আল্লাহ তাদের কর্মঘণ্টা কমিয়ে দেব। মা হিসেবে সন্তানের হক আদায় করার জন্য এবং মা হিসেবে তাকে সম্মান করার জন্য। আমরা যদি ৮ ঘণ্টার জায়গায় ৫ ঘণ্টা করি, তাহলে মায়েরা এতই কমিটেড যে; তারা চিন্তা করবে সরকার যে সম্মান আমাদের দিয়েছে, আমাদের উচিত ৮ ঘণ্টার কাজ ৫ ঘণ্টায় সেরে ফেলা।’
বর্তমান সরকারের কাছে তিনি দাবি জানান, ‘বিচার বিভাগের প্রতি আস্থা ফেরাতে দৃশ্যমান কয়েকটি রায় দিতে হবে।’ জামায়াত ক্ষমতায় গেলে বিচার অব্যাহত রাখবে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘কোনো নিরপরাধ মানুষ শাস্তি পাবেন না।’
শুধু রেমিট্যান্স নয়, দেশের উন্নয়নে প্রবাসী মেধাবীদেরও ফিরিয়ে আনতে হবে—প্রবাসীদের প্রতি এমন আহ্বানও জানান জামায়াত আমীর। তিনি বলেন, ‘আমাদের দেশের তরুণেরা বিভিন্ন দেশে গৌরবোজ্জ্বল ভূমিকা পালন করছে। সে সমাজের উন্নয়নে তারা অভূতপূর্ব ভূমিকা রাখছে। আমরা এ মানুষগুলোর থেকে একটা অংশ অন্তত বাংলাদেশে ফেরত চাই।’

বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘আমরা এই মুহূর্তে আরেকটা বিপর্যয় অ্যাফোর্ট করতে পারি না। কারণ, আমাদের মাথার ওপর সবচেয়ে বড় বিপদ আছে। ফ্যাসিবাদের যিনি প্রধান হোতা তিনি কিন্তু ভারতে অবস্থান করছেন।
১৩ নভেম্বর ২০২৪
জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির অধ্যাপক মুজিবুর রহমান বলেছেন, যাঁরা জনগণের ভোটে বিশ্বাসী নন, তাঁরাই গণভোটকে ভয় পান। এ জন্য তাঁরা গণভোট আয়োজনে অন্তর্বর্তী সরকারকে সহযোগিতার পরিবর্তে সংবিধানের দোহাই দিয়ে ভুল পথ দেখাচ্ছেন। আজ সোমবার জামায়াতের ঢাকা মহানগর দক্ষিণে কার্যালয়ে আয়োজিত এক মতবিনিময়...
১ ঘণ্টা আগেআগামী ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠেয় ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে প্রার্থী বাছাইয়ের কাজ গুছিয়ে আনছে বিএনপি। এই প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে প্রতি আসনে একাধিক যোগ্য প্রার্থীকে প্রস্তুত করে রাখা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ।
৩ ঘণ্টা আগে
সভায় প্রশাসনে দলীয় সমর্থক-কর্মকর্তাদের গুরুত্বপূর্ণ পদ থেকে সরিয়ে দিয়ে নিরপেক্ষ ব্যক্তিদের দায়িত্ব দেওয়া, নির্বাচন কমিশনসহ সব আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে নিরপেক্ষভাবে দায়িত্ব পালনের আহ্বান জানানো হয়, যাতে বাংলাদেশের সব মানুষ ভয়-ডরহীনভাবে তাদের পছন্দের প্রার্থীকে সমর্থন জানাতে পারে।
৭ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক
আগামী ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠেয় ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে প্রার্থী বাছাইয়ের কাজ গুছিয়ে আনছে বিএনপি। এই প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে প্রতি আসনে একাধিক যোগ্য প্রার্থীকে প্রস্তুত করে রাখা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ।
আজ সোমবার যুবদলের ৪৭ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের সমাধিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ ও শ্রদ্ধা জানানোর পর সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন সালাহউদ্দিন আহমদ।
তিনি বলেন, ‘আমরা সমগ্র বাংলাদেশে আসনভিত্তিক একাধিক যোগ্য প্রার্থীদের সঙ্গে কথা বলেছি।’
এই কৌশলটি ২০১৮ সালের একাদশ সংসদ নির্বাচনের সময়ের মতোই। ওই নির্বাচনে প্রার্থিতা বাতিলের মতো ঘটনা ঘটলে আসন যেন বিএনপিশূন্য না হয়ে পড়ে, সে জন্যই এক আসনে একাধিক প্রার্থীর মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া হয়েছিল। আগামী নির্বাচনেও একই ধরনের পরিস্থিতি মোকাবিলায় এই প্রস্তুতি নিচ্ছে বিএনপি।
জানা গেছে, জোটের কারণে কিছু আসন ছাড় দিতে হতে পারে, তা বিবেচনা করেও দুই শতাধিক আসনে ‘ধানের শীষ’-এর প্রার্থী তালিকা বিএনপির স্থায়ী কমিটির পরবর্তী বৈঠকে চূড়ান্ত হবে।
সালাহউদ্দিন আহমদ জানান, এক আসনে একাধিক প্রার্থী বাছাই করে রাখলেও দল ঐক্যের বিষয়টিতে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিচ্ছে। তিনি বলেন, ‘আমরা একটিই মেসেজ দিতে চাই, যাতে আমাদের দলের ভেতরে ঐক্য থাকে, জাতির ভেতরে ঐক্য থাকে। জাতির মধ্যে ঐক্যটাই আমাদের সবচেয়ে বড় শক্তি। সেই ঐক্য বজায় রাখার জন্য কেউ যাতে বিভেদের পথে না যায়, সেই মেসেজটা আমরা দিতে চাই।’
এ ছাড়া, ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলন জোরদার করতে যুগপৎ আন্দোলনে থাকা দলগুলোকে নিয়ে বৃহত্তর রাজনৈতিক জোট গঠন করা হবে বলেও ঘোষণা করেন সালাহউদ্দিন আহমদ। তিনি বলেন, ‘আন্দোলনের ধারাবাহিকতা রক্ষা করে ফ্যাসিবাদবিরোধী সব শক্তিকে নিয়ে গঠন করা হবে বৃহত্তর রাজনৈতিক জোট।’
দেশের যুব সমাজকে জাতি বিনির্মাণে কাজে লাগানোর বিষয়ে বিএনপির পরিকল্পনার কথা তুলে ধরে সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, ‘সারা বাংলাদেশে যুবকদের, তরুণদের রাজনৈতিক ভাবনাকে আহরণ করার জন্য আমরা সমগ্র বাংলাদেশে সফর করেছি। আমরা তারুণ্যের রাজনৈতিক ভাবনা গ্রহণ করে সামনের দিনে জাতি বিনির্মাণে কীভাবে আমরা সেটা বাস্তবায়ন করতে পারি, সেই লক্ষ্যে আমরা কর্মসূচি প্রণয়ন করছি। আশা করি, এই দেশ একটি তারুণ্যনির্ভর বাংলাদেশ হবে।’
এ সময় যুবদলের সভাপতি আবদুল মোনায়েম মুন্না ও সাধারণ সম্পাদক নুরুল ইসলাম নয়নসহ বিএনপি ও এর অঙ্গসংগঠনের নেতা–কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
আরও খবর পড়ুন:

আগামী ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠেয় ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে প্রার্থী বাছাইয়ের কাজ গুছিয়ে আনছে বিএনপি। এই প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে প্রতি আসনে একাধিক যোগ্য প্রার্থীকে প্রস্তুত করে রাখা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ।
আজ সোমবার যুবদলের ৪৭ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের সমাধিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ ও শ্রদ্ধা জানানোর পর সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন সালাহউদ্দিন আহমদ।
তিনি বলেন, ‘আমরা সমগ্র বাংলাদেশে আসনভিত্তিক একাধিক যোগ্য প্রার্থীদের সঙ্গে কথা বলেছি।’
এই কৌশলটি ২০১৮ সালের একাদশ সংসদ নির্বাচনের সময়ের মতোই। ওই নির্বাচনে প্রার্থিতা বাতিলের মতো ঘটনা ঘটলে আসন যেন বিএনপিশূন্য না হয়ে পড়ে, সে জন্যই এক আসনে একাধিক প্রার্থীর মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া হয়েছিল। আগামী নির্বাচনেও একই ধরনের পরিস্থিতি মোকাবিলায় এই প্রস্তুতি নিচ্ছে বিএনপি।
জানা গেছে, জোটের কারণে কিছু আসন ছাড় দিতে হতে পারে, তা বিবেচনা করেও দুই শতাধিক আসনে ‘ধানের শীষ’-এর প্রার্থী তালিকা বিএনপির স্থায়ী কমিটির পরবর্তী বৈঠকে চূড়ান্ত হবে।
সালাহউদ্দিন আহমদ জানান, এক আসনে একাধিক প্রার্থী বাছাই করে রাখলেও দল ঐক্যের বিষয়টিতে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিচ্ছে। তিনি বলেন, ‘আমরা একটিই মেসেজ দিতে চাই, যাতে আমাদের দলের ভেতরে ঐক্য থাকে, জাতির ভেতরে ঐক্য থাকে। জাতির মধ্যে ঐক্যটাই আমাদের সবচেয়ে বড় শক্তি। সেই ঐক্য বজায় রাখার জন্য কেউ যাতে বিভেদের পথে না যায়, সেই মেসেজটা আমরা দিতে চাই।’
এ ছাড়া, ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলন জোরদার করতে যুগপৎ আন্দোলনে থাকা দলগুলোকে নিয়ে বৃহত্তর রাজনৈতিক জোট গঠন করা হবে বলেও ঘোষণা করেন সালাহউদ্দিন আহমদ। তিনি বলেন, ‘আন্দোলনের ধারাবাহিকতা রক্ষা করে ফ্যাসিবাদবিরোধী সব শক্তিকে নিয়ে গঠন করা হবে বৃহত্তর রাজনৈতিক জোট।’
দেশের যুব সমাজকে জাতি বিনির্মাণে কাজে লাগানোর বিষয়ে বিএনপির পরিকল্পনার কথা তুলে ধরে সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, ‘সারা বাংলাদেশে যুবকদের, তরুণদের রাজনৈতিক ভাবনাকে আহরণ করার জন্য আমরা সমগ্র বাংলাদেশে সফর করেছি। আমরা তারুণ্যের রাজনৈতিক ভাবনা গ্রহণ করে সামনের দিনে জাতি বিনির্মাণে কীভাবে আমরা সেটা বাস্তবায়ন করতে পারি, সেই লক্ষ্যে আমরা কর্মসূচি প্রণয়ন করছি। আশা করি, এই দেশ একটি তারুণ্যনির্ভর বাংলাদেশ হবে।’
এ সময় যুবদলের সভাপতি আবদুল মোনায়েম মুন্না ও সাধারণ সম্পাদক নুরুল ইসলাম নয়নসহ বিএনপি ও এর অঙ্গসংগঠনের নেতা–কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
আরও খবর পড়ুন:

বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘আমরা এই মুহূর্তে আরেকটা বিপর্যয় অ্যাফোর্ট করতে পারি না। কারণ, আমাদের মাথার ওপর সবচেয়ে বড় বিপদ আছে। ফ্যাসিবাদের যিনি প্রধান হোতা তিনি কিন্তু ভারতে অবস্থান করছেন।
১৩ নভেম্বর ২০২৪
জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির অধ্যাপক মুজিবুর রহমান বলেছেন, যাঁরা জনগণের ভোটে বিশ্বাসী নন, তাঁরাই গণভোটকে ভয় পান। এ জন্য তাঁরা গণভোট আয়োজনে অন্তর্বর্তী সরকারকে সহযোগিতার পরিবর্তে সংবিধানের দোহাই দিয়ে ভুল পথ দেখাচ্ছেন। আজ সোমবার জামায়াতের ঢাকা মহানগর দক্ষিণে কার্যালয়ে আয়োজিত এক মতবিনিময়...
১ ঘণ্টা আগে
ক্ষমতায় গেলে নারীদের কর্মঘণ্টা ৮ থেকে কমিয়ে ৫ ঘণ্টা করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান। তিনি বলেছেন, ‘জামায়াত ক্ষমতায় গেলে নারীদের কর্মঘণ্টা কমানো হবে। পুরুষ বাইরে ৮ ঘণ্টা কাজ করলে, নারীদের জন্য তা ৫ ঘণ্টাই ইনসাফ।’
৩ ঘণ্টা আগে
সভায় প্রশাসনে দলীয় সমর্থক-কর্মকর্তাদের গুরুত্বপূর্ণ পদ থেকে সরিয়ে দিয়ে নিরপেক্ষ ব্যক্তিদের দায়িত্ব দেওয়া, নির্বাচন কমিশনসহ সব আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে নিরপেক্ষভাবে দায়িত্ব পালনের আহ্বান জানানো হয়, যাতে বাংলাদেশের সব মানুষ ভয়-ডরহীনভাবে তাদের পছন্দের প্রার্থীকে সমর্থন জানাতে পারে।
৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আগামী জাতীয় নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে চায় জাতীয় পার্টির একাংশ। তবে অংশ নেওয়ার প্রক্রিয়া বা কৌশল আরও কিছুটা সময় পর জাতির সামনে তুলে ধরবে তারা। গতকাল রোববার রাজধানীর গুলশানের হাওলাদার টাওয়ারে অনুষ্ঠিত সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদের নেতৃত্বাধীন জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সভার এই প্রস্তাব রাখা হয়।
আজ সোমবার দলের দপ্তর সম্পাদক এম এ রাজ্জাক খান স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
সভায় দেশের চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণের জন্য কৌশল নির্ধারণে করণীয় ও সারা দেশে সাংগঠনিক কর্মসূচি নিয়ে সূচনা বক্তব্য দেন জাতীয় পার্টির একাংশের মহাসচিব সাবেক মন্ত্রী এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার।
প্রেসিডিয়াম সভায় বলা হয়, বিগত ৩৫ বছরের বেশি সময় ধরে দেশের গণতান্ত্রিক অগ্রযাত্রাকে সমুন্নত রাখার জন্য জাতীয় পার্টি দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করে আসছে। সেই দায়িত্ববোধের জায়গা থেকে জাতীয় পার্টি সব সময় নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে ইচ্ছুক। আগামী জাতীয় নির্বাচনেও জাতীয় পার্টি অংশগ্রহণ করতে চায়। তবে কোন প্রক্রিয়ায় বা কোন কৌশলে জাতীয় পার্টি অংশ নেবে, সেটি আরও কিছুটা সময় পর জাতির সামনে তুলে ধরা হবে।
বিজ্ঞাপ্তিতে আরও জানানো হয়, ‘জাতীয় পার্টি প্রত্যাশা করে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ গ্রহণযোগ্য ও সকল দলের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকার আন্তরিকভাবে কাজ করবে। বিশেষ করে, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি করে নির্বাচনী মাঠে প্রচারণায় যাতে সকল রাজনৈতিক দল সমান সুযোগ পায়, সে ধরনের একটি ভয়ভীতি ও আতঙ্কহীন শান্তিপূর্ণ পরিবেশ নিশ্চিতে সরকারের সকল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী নিরপেক্ষভাবে কাজ করবে বলে বিশ্বাস করতে চায় জাতীয় পার্টি।’
সভায় প্রশাসনে দলীয় সমর্থক-কর্মকর্তাদের গুরুত্বপূর্ণ পদ থেকে সরিয়ে দিয়ে নিরপেক্ষ ব্যক্তিদের দায়িত্ব দেওয়া, নির্বাচন কমিশনসহ সব আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে নিরপেক্ষভাবে দায়িত্ব পালনের আহ্বান জানানো হয়, যাতে বাংলাদেশের সব মানুষ ভয়-ডরহীনভাবে তাদের পছন্দের প্রার্থীকে সমর্থন জানাতে পারে। এ ছাড়া জাতীয় পার্টির নেতাদের বিরুদ্ধে দায়ের করা মিথ্যা মামলাগুলো প্রত্যাহারে সরকারের প্রতি আহ্বান জানানো হয়।
সন্ধ্যা ৭টা থেকে শুরু হয়ে রাত ১১টা পর্যন্ত চলা এই সভায় আরও বক্তব্য দেন জাতীয় পার্টির সিনিয়র কো-চেয়ারম্যান কাজী ফিরোজ রশিদ, নির্বাহী চেয়ারম্যান মুজিবুল হক চুন্নু, কো-চেয়ারম্যান সৈয়দ আবু হোসেন বাবলা, সাহিদুর রহমান টেপা, লিয়াকত হোসেন খোকা, জহিরুল ইসলাম জহির, মোস্তফা আল মাহমুদ, প্রেসিডিয়াম সদস্য বেগম নাসরিন জাহান রতনা, মাসরুর মওলা, জসিম উদ্দিন ভূঁইয়া, আরিফুর রহমান খান, জিয়া উল হক মৃধা, অধ্যাপক নূরুল ইসলাম মিলন, সরদার শাহজাহান, মোবারক হোসেন আজাদ, ফখরুল আহসান শাহজাদা, মো. বেলাল হোসেন, মো. জাহাঙ্গীর হোসেন মানিক।
আরও খবর পড়ুন:

আগামী জাতীয় নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে চায় জাতীয় পার্টির একাংশ। তবে অংশ নেওয়ার প্রক্রিয়া বা কৌশল আরও কিছুটা সময় পর জাতির সামনে তুলে ধরবে তারা। গতকাল রোববার রাজধানীর গুলশানের হাওলাদার টাওয়ারে অনুষ্ঠিত সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদের নেতৃত্বাধীন জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সভার এই প্রস্তাব রাখা হয়।
আজ সোমবার দলের দপ্তর সম্পাদক এম এ রাজ্জাক খান স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
সভায় দেশের চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণের জন্য কৌশল নির্ধারণে করণীয় ও সারা দেশে সাংগঠনিক কর্মসূচি নিয়ে সূচনা বক্তব্য দেন জাতীয় পার্টির একাংশের মহাসচিব সাবেক মন্ত্রী এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার।
প্রেসিডিয়াম সভায় বলা হয়, বিগত ৩৫ বছরের বেশি সময় ধরে দেশের গণতান্ত্রিক অগ্রযাত্রাকে সমুন্নত রাখার জন্য জাতীয় পার্টি দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করে আসছে। সেই দায়িত্ববোধের জায়গা থেকে জাতীয় পার্টি সব সময় নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে ইচ্ছুক। আগামী জাতীয় নির্বাচনেও জাতীয় পার্টি অংশগ্রহণ করতে চায়। তবে কোন প্রক্রিয়ায় বা কোন কৌশলে জাতীয় পার্টি অংশ নেবে, সেটি আরও কিছুটা সময় পর জাতির সামনে তুলে ধরা হবে।
বিজ্ঞাপ্তিতে আরও জানানো হয়, ‘জাতীয় পার্টি প্রত্যাশা করে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ গ্রহণযোগ্য ও সকল দলের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকার আন্তরিকভাবে কাজ করবে। বিশেষ করে, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি করে নির্বাচনী মাঠে প্রচারণায় যাতে সকল রাজনৈতিক দল সমান সুযোগ পায়, সে ধরনের একটি ভয়ভীতি ও আতঙ্কহীন শান্তিপূর্ণ পরিবেশ নিশ্চিতে সরকারের সকল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী নিরপেক্ষভাবে কাজ করবে বলে বিশ্বাস করতে চায় জাতীয় পার্টি।’
সভায় প্রশাসনে দলীয় সমর্থক-কর্মকর্তাদের গুরুত্বপূর্ণ পদ থেকে সরিয়ে দিয়ে নিরপেক্ষ ব্যক্তিদের দায়িত্ব দেওয়া, নির্বাচন কমিশনসহ সব আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে নিরপেক্ষভাবে দায়িত্ব পালনের আহ্বান জানানো হয়, যাতে বাংলাদেশের সব মানুষ ভয়-ডরহীনভাবে তাদের পছন্দের প্রার্থীকে সমর্থন জানাতে পারে। এ ছাড়া জাতীয় পার্টির নেতাদের বিরুদ্ধে দায়ের করা মিথ্যা মামলাগুলো প্রত্যাহারে সরকারের প্রতি আহ্বান জানানো হয়।
সন্ধ্যা ৭টা থেকে শুরু হয়ে রাত ১১টা পর্যন্ত চলা এই সভায় আরও বক্তব্য দেন জাতীয় পার্টির সিনিয়র কো-চেয়ারম্যান কাজী ফিরোজ রশিদ, নির্বাহী চেয়ারম্যান মুজিবুল হক চুন্নু, কো-চেয়ারম্যান সৈয়দ আবু হোসেন বাবলা, সাহিদুর রহমান টেপা, লিয়াকত হোসেন খোকা, জহিরুল ইসলাম জহির, মোস্তফা আল মাহমুদ, প্রেসিডিয়াম সদস্য বেগম নাসরিন জাহান রতনা, মাসরুর মওলা, জসিম উদ্দিন ভূঁইয়া, আরিফুর রহমান খান, জিয়া উল হক মৃধা, অধ্যাপক নূরুল ইসলাম মিলন, সরদার শাহজাহান, মোবারক হোসেন আজাদ, ফখরুল আহসান শাহজাদা, মো. বেলাল হোসেন, মো. জাহাঙ্গীর হোসেন মানিক।
আরও খবর পড়ুন:

বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘আমরা এই মুহূর্তে আরেকটা বিপর্যয় অ্যাফোর্ট করতে পারি না। কারণ, আমাদের মাথার ওপর সবচেয়ে বড় বিপদ আছে। ফ্যাসিবাদের যিনি প্রধান হোতা তিনি কিন্তু ভারতে অবস্থান করছেন।
১৩ নভেম্বর ২০২৪
জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির অধ্যাপক মুজিবুর রহমান বলেছেন, যাঁরা জনগণের ভোটে বিশ্বাসী নন, তাঁরাই গণভোটকে ভয় পান। এ জন্য তাঁরা গণভোট আয়োজনে অন্তর্বর্তী সরকারকে সহযোগিতার পরিবর্তে সংবিধানের দোহাই দিয়ে ভুল পথ দেখাচ্ছেন। আজ সোমবার জামায়াতের ঢাকা মহানগর দক্ষিণে কার্যালয়ে আয়োজিত এক মতবিনিময়...
১ ঘণ্টা আগে
ক্ষমতায় গেলে নারীদের কর্মঘণ্টা ৮ থেকে কমিয়ে ৫ ঘণ্টা করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান। তিনি বলেছেন, ‘জামায়াত ক্ষমতায় গেলে নারীদের কর্মঘণ্টা কমানো হবে। পুরুষ বাইরে ৮ ঘণ্টা কাজ করলে, নারীদের জন্য তা ৫ ঘণ্টাই ইনসাফ।’
৩ ঘণ্টা আগেআগামী ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠেয় ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে প্রার্থী বাছাইয়ের কাজ গুছিয়ে আনছে বিএনপি। এই প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে প্রতি আসনে একাধিক যোগ্য প্রার্থীকে প্রস্তুত করে রাখা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ।
৩ ঘণ্টা আগে