রাশেদ নিজাম, ঢাকা
সকাল থেকেই লোকে লোকারণ্য সায়েদাবাদ লাগোয়া গোলাপবাগ মাঠ। বিএনপির এই সমাবেশস্থল ছাড়িয়ে টিটিপাড়া, ফ্লাইওভার, জনপদ মোড়, মানিকনগর থেকে কমলাপুর স্টেডিয়াম হয়ে মুগদা পর্যন্ত রংবেরঙের পোস্টার-ফেস্টুনে একাকার।
তবে সমাবেশস্থল ও আশপাশে সবচেয়ে চোখে লাগার বিষয় ক্যাপ। বাহারি ক্যাপে ঢাকা একেকটি মাথা। কারও লাল, কারও নীল, সবুজ, টিয়া কমলা, সাদা, হলুদ কী নেই?
নিজেদের পরিচয় নিশ্চিত করতে আর জানান দিতে যে এই আয়োজন তা আর বলার বাকি থাকে না। ছাত্রদলের জন্য সাদা, যুবদলের লাল, কৃষক দলের ফ্লোরেসেন্ট, স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা-কর্মীরা নীল ও আকাশি রঙের ক্যাপ পরে এসেছেন। সবাই বসে-দাঁড়িয়ে আছেন একসঙ্গেই।
ঢাকার চারপাশের জেলা গাজীপুর, নারায়ণগঞ্জ, মানিকগঞ্জ, মুন্সিগঞ্জ তো আছেই, পটুয়াখালী, মাদারীপুর, কক্সবাজার, নেত্রকোনা, লক্ষ্মীপুর, ভোলা, যশোর, ঝালকাঠি, কুমিল্লাসহ অনেক জেলা-উপজেলার নেতা-কর্মীরা বিভিন্ন রঙের ক্যাপ এবং টিশার্ট পরে এসেছেন গোলাপবাগে।
ব্যতিক্রম দেখা গেল মতিঝিল থানা বিএনপির লোকজনের ক্ষেত্রে। তারাই একমাত্র গোলাপি রঙের টুপি মাথায় দিয়েছেন।
যুবদলের মামুন নামে এক নেতা জানালেন, ‘নিজেদের লোক চেনা এবং শীর্ষ নেতাদের জানান দিতে এক রঙের পোশাক ও টুপি বেছে নেই আমরা। কোন ইউনিটের কেমন সমাগম হয়েছে, তা সহজে বোঝা যায়।’
ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক জুয়েল বললেন, ‘নানা সময়ে তুচ্ছ কারণে ঝামেলা তৈরি হয়। আবার তৃতীয় পক্ষ উসকানির চেষ্টা করে। তাই একই রকম ক্যাপ থাকলে চিনতে সুবিধা হয়। নির্দেশনাও সহজে দেওয়া যায়।’
প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত সমাবেশে শীর্ষ নেতাদের বক্তব্য শুরু হয়েছে। তখনো নতুন নতুন রঙের ক্যাপ আর টিশার্ট পরে সমাবেশের দিকে যাচ্ছিলেন নেতা-কর্মীরা।
বিএনপির সমাবেশ সম্পর্কিত আরও পড়ুন:
সকাল থেকেই লোকে লোকারণ্য সায়েদাবাদ লাগোয়া গোলাপবাগ মাঠ। বিএনপির এই সমাবেশস্থল ছাড়িয়ে টিটিপাড়া, ফ্লাইওভার, জনপদ মোড়, মানিকনগর থেকে কমলাপুর স্টেডিয়াম হয়ে মুগদা পর্যন্ত রংবেরঙের পোস্টার-ফেস্টুনে একাকার।
তবে সমাবেশস্থল ও আশপাশে সবচেয়ে চোখে লাগার বিষয় ক্যাপ। বাহারি ক্যাপে ঢাকা একেকটি মাথা। কারও লাল, কারও নীল, সবুজ, টিয়া কমলা, সাদা, হলুদ কী নেই?
নিজেদের পরিচয় নিশ্চিত করতে আর জানান দিতে যে এই আয়োজন তা আর বলার বাকি থাকে না। ছাত্রদলের জন্য সাদা, যুবদলের লাল, কৃষক দলের ফ্লোরেসেন্ট, স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা-কর্মীরা নীল ও আকাশি রঙের ক্যাপ পরে এসেছেন। সবাই বসে-দাঁড়িয়ে আছেন একসঙ্গেই।
ঢাকার চারপাশের জেলা গাজীপুর, নারায়ণগঞ্জ, মানিকগঞ্জ, মুন্সিগঞ্জ তো আছেই, পটুয়াখালী, মাদারীপুর, কক্সবাজার, নেত্রকোনা, লক্ষ্মীপুর, ভোলা, যশোর, ঝালকাঠি, কুমিল্লাসহ অনেক জেলা-উপজেলার নেতা-কর্মীরা বিভিন্ন রঙের ক্যাপ এবং টিশার্ট পরে এসেছেন গোলাপবাগে।
ব্যতিক্রম দেখা গেল মতিঝিল থানা বিএনপির লোকজনের ক্ষেত্রে। তারাই একমাত্র গোলাপি রঙের টুপি মাথায় দিয়েছেন।
যুবদলের মামুন নামে এক নেতা জানালেন, ‘নিজেদের লোক চেনা এবং শীর্ষ নেতাদের জানান দিতে এক রঙের পোশাক ও টুপি বেছে নেই আমরা। কোন ইউনিটের কেমন সমাগম হয়েছে, তা সহজে বোঝা যায়।’
ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক জুয়েল বললেন, ‘নানা সময়ে তুচ্ছ কারণে ঝামেলা তৈরি হয়। আবার তৃতীয় পক্ষ উসকানির চেষ্টা করে। তাই একই রকম ক্যাপ থাকলে চিনতে সুবিধা হয়। নির্দেশনাও সহজে দেওয়া যায়।’
প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত সমাবেশে শীর্ষ নেতাদের বক্তব্য শুরু হয়েছে। তখনো নতুন নতুন রঙের ক্যাপ আর টিশার্ট পরে সমাবেশের দিকে যাচ্ছিলেন নেতা-কর্মীরা।
বিএনপির সমাবেশ সম্পর্কিত আরও পড়ুন:
ভোটের অনুপাতে উচ্চকক্ষ বাস্তবায়ন হলে কেউ ফ্যাসিবাদী হয়ে উঠতে পারবে না বলে মন্তব্য করেছেন গণঅধিকার পরিষদের উচ্চতর পরিষদ সদস্য ও কেন্দ্রীয় দপ্তর সম্পাদক শাকিল উজ্জামান। আজ বৃহস্পতিবার (৩১ জুলাই) রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের আলোচনা শেষে তিনি এই কথা বল
২ ঘণ্টা আগেসমাবেশে নারীদের উদ্দেশে তারেক রহমান বলেন, ‘ফ্যাসিবাদ অবসানের পর মানবিক বাংলাদেশ গঠনের সুযোগ সামনে এসেছে। এই সুযোগকে কাজে লাগিয়ে শহীদদের কাঙ্ক্ষিত দেশ গঠনের জন্য আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, আগামী দিনে নারীদের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। একজন মায়ের চোখে যেমন বাংলাদেশ হওয়া দরকার, তেমন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা
৩ ঘণ্টা আগেবিএনপির এই নেতা বলেন, ‘এই সনদে শুধু কমিশন নয়, সব রাজনৈতিক দল সই করবে। এটি একটি জাতীয় ঐকমত্য। এটি জনগণের সার্বভৌম অভিপ্রায়। এটি আইনের চেয়েও বড়। এটি একধরনের “লেজিটিমেট এক্সপেকটেশন অব দ্য পিপল”। জনগণের এই প্রত্যাশা সংবিধানের চতুর্থ তফসিলে যুক্ত করার জন্য আমরা অঙ্গীকার করেছি। গণ-অভ্যুত্থান ও
৩ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে দেশের স্বাধীনতা মেনে নিয়েই করতে হবে। পাকিস্তানের সঙ্গে শুধু ভুল-বোঝাবুঝির জন্য বাংলাদেশ আলাদা হয়েছে—এ ধরনের বক্তব্য গ্রহণযোগ্য নয়।
৩ ঘণ্টা আগে