নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে বর্তমান ‘ফ্যাসিবাদী’ সরকারকে বিদায় করতে হবে বলে জনগণকে আহ্বান জানিয়েছেন গণতন্ত্র মঞ্চের নেতৃবৃন্দ। আজ শনিবার দুপুরে যুগপৎ আন্দোলনের অংশ হিসেবে বিরোধী নেতা-কর্মীদের দমন-পীড়ন, বিদ্যুৎসহ দ্রব্যমূল্যের লাগামহীন ঊর্ধ্বগতির প্রতিবাদে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে আয়োজিত বিক্ষোভ সমাবেশে এ কথা জানান তারা।
সমাবেশ শেষে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে থেকে কাকরাইল মোড় পর্যন্ত পদযাত্রা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
পদযাত্রা শেষে সরকার ও শাসন ব্যবস্থা পরিবর্তনের লক্ষ্যে গণতন্ত্র মঞ্চের ১৪ দফা দাবির ভিত্তিতে বিরোধী দলসমূহের চলমান আন্দোলনের অংশ হিসেবে আগামী ১১ মার্চ ঢাকাসহ দেশের সব বিভাগীয় শহরে মানববন্ধন কর্মসূচি ঘোষণা করেছে মঞ্চ।
মানববন্ধনে বর্তমান সরকারকে ‘জালিম, ভোট ডাকাত ও স্বৈরাচার’ উল্লেখ করে নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, ‘তারা ব্যাংক খেয়ে ফেলে, রিজার্ভ চিবিয়ে খায়, দেশের মানুষের দুঃখ-দুর্দশা নিয়ে তামাশা করে। এরা ক্ষমতায় থাকলে দ্রব্যমূল্যও কমবে না, দমন-পীড়নও কমবে না। আমরা যেমন শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি পালন করতে পারি, তেমনি দুর্বার আন্দোলনও সৃষ্টি করতে পারি। গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমেই এই ফ্যাসিবাদী সরকারকে বিদায় করতে হবে।’
আওয়ামী লীগ সরকার সন্ত্রাসী কায়দায় আন্দোলন দমনের চেষ্টা করছে জানিয়ে বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেন, ‘আওয়ামী লীগ আজকেও বিরোধী দলের কর্মসূচির দিনে, শান্তি সমাবেশের নামে পাল্টা কর্মসূচি দিয়েছে। এই ধরনের কর্মসূচিকে জনগণ নার্ভাস দলের কর্মসূচি নাম দিয়েছেন। সন্ত্রাস না করে আওয়ামী লীগ কোনোভাবেই ক্ষমতায় টিকে থাকতে পারবে না।’
জাতীয় আন্দোলনের পাশাপাশি সরকার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে আন্দোলন দমনের জন্য ছাত্রলীগের গুন্ডাদের প্রশ্রয় দিয়ে সাধারণ শিক্ষার্থীদের প্রতি নির্যাতন-অত্যাচার করাচ্ছে উল্লেখ করে গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি বলেন, ‘মানুষের দেয়ালে পিঠ ঠেকে গেছে। এই স্বৈরাচারী সরকারের পতন নিশ্চিত করে শাসন ব্যবস্থা পরিবর্তনের আন্দোলন সফল করা হবে।’
জেএসডির সাধারণ সম্পাদক শহীদউদ্দিন মাহমুদ স্বপন বলেন, ‘ফ্যাসিবাদী সরকার রাষ্ট্রের সকল সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান ধ্বংস করেছে। ভোটের অধিকার হরণ করেছে। দেশের অর্থনীতি ধ্বংস করেছে। এখন প্রয়োজন গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে এই ফ্যাসিবাদী সরকারের অপসারণ এবং একই সাথে শাসন ব্যবস্থার সংস্কার। বাঁচতে হলে লড়াই করা ছাড়া কোনো বিকল্প নাই।’
গণ অধিকার পরিষদের যুগ্ম আহ্বায়ক মুহম্মদ রাশেদ খান বলেন, ‘সরকার নানা পন্থায় বিরোধী শক্তির মধ্যে ভাঙন ধরানোর চেষ্টা করছে। সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে এই স্বৈরাচার সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলনকে জোরদার করতে হবে।’
সভাপতির বক্তব্যে ভাসানী অনুসারী পরিষদের আহ্বায়ক শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু বলেন, ‘এখন ঘুরে দাঁড়াতে হবে। এই সরকারকে হঠাতে না পারলে দেশকে বাঁচানো যাবে না, জনগণকে বাঁচানো যাবে না।’
রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক ও গণতন্ত্র মঞ্চের সমন্বয়ক হাসনাত কাইয়ূম বলেন, ‘বর্তমান সরকার একটা রাষ্ট্রদ্রোহী সরকার। এরা ব্রিটিশদের মত আদানীর সাথে দেশ বিরোধী গোলামির চুক্তি করে দেশের মানুষের সম্পদ বিদেশি কোম্পানির হাতে তুলে দেওয়ার আয়োজন করেছে।’
গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে বর্তমান ‘ফ্যাসিবাদী’ সরকারকে বিদায় করতে হবে বলে জনগণকে আহ্বান জানিয়েছেন গণতন্ত্র মঞ্চের নেতৃবৃন্দ। আজ শনিবার দুপুরে যুগপৎ আন্দোলনের অংশ হিসেবে বিরোধী নেতা-কর্মীদের দমন-পীড়ন, বিদ্যুৎসহ দ্রব্যমূল্যের লাগামহীন ঊর্ধ্বগতির প্রতিবাদে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে আয়োজিত বিক্ষোভ সমাবেশে এ কথা জানান তারা।
সমাবেশ শেষে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে থেকে কাকরাইল মোড় পর্যন্ত পদযাত্রা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
পদযাত্রা শেষে সরকার ও শাসন ব্যবস্থা পরিবর্তনের লক্ষ্যে গণতন্ত্র মঞ্চের ১৪ দফা দাবির ভিত্তিতে বিরোধী দলসমূহের চলমান আন্দোলনের অংশ হিসেবে আগামী ১১ মার্চ ঢাকাসহ দেশের সব বিভাগীয় শহরে মানববন্ধন কর্মসূচি ঘোষণা করেছে মঞ্চ।
মানববন্ধনে বর্তমান সরকারকে ‘জালিম, ভোট ডাকাত ও স্বৈরাচার’ উল্লেখ করে নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, ‘তারা ব্যাংক খেয়ে ফেলে, রিজার্ভ চিবিয়ে খায়, দেশের মানুষের দুঃখ-দুর্দশা নিয়ে তামাশা করে। এরা ক্ষমতায় থাকলে দ্রব্যমূল্যও কমবে না, দমন-পীড়নও কমবে না। আমরা যেমন শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি পালন করতে পারি, তেমনি দুর্বার আন্দোলনও সৃষ্টি করতে পারি। গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমেই এই ফ্যাসিবাদী সরকারকে বিদায় করতে হবে।’
আওয়ামী লীগ সরকার সন্ত্রাসী কায়দায় আন্দোলন দমনের চেষ্টা করছে জানিয়ে বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেন, ‘আওয়ামী লীগ আজকেও বিরোধী দলের কর্মসূচির দিনে, শান্তি সমাবেশের নামে পাল্টা কর্মসূচি দিয়েছে। এই ধরনের কর্মসূচিকে জনগণ নার্ভাস দলের কর্মসূচি নাম দিয়েছেন। সন্ত্রাস না করে আওয়ামী লীগ কোনোভাবেই ক্ষমতায় টিকে থাকতে পারবে না।’
জাতীয় আন্দোলনের পাশাপাশি সরকার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে আন্দোলন দমনের জন্য ছাত্রলীগের গুন্ডাদের প্রশ্রয় দিয়ে সাধারণ শিক্ষার্থীদের প্রতি নির্যাতন-অত্যাচার করাচ্ছে উল্লেখ করে গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি বলেন, ‘মানুষের দেয়ালে পিঠ ঠেকে গেছে। এই স্বৈরাচারী সরকারের পতন নিশ্চিত করে শাসন ব্যবস্থা পরিবর্তনের আন্দোলন সফল করা হবে।’
জেএসডির সাধারণ সম্পাদক শহীদউদ্দিন মাহমুদ স্বপন বলেন, ‘ফ্যাসিবাদী সরকার রাষ্ট্রের সকল সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান ধ্বংস করেছে। ভোটের অধিকার হরণ করেছে। দেশের অর্থনীতি ধ্বংস করেছে। এখন প্রয়োজন গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে এই ফ্যাসিবাদী সরকারের অপসারণ এবং একই সাথে শাসন ব্যবস্থার সংস্কার। বাঁচতে হলে লড়াই করা ছাড়া কোনো বিকল্প নাই।’
গণ অধিকার পরিষদের যুগ্ম আহ্বায়ক মুহম্মদ রাশেদ খান বলেন, ‘সরকার নানা পন্থায় বিরোধী শক্তির মধ্যে ভাঙন ধরানোর চেষ্টা করছে। সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে এই স্বৈরাচার সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলনকে জোরদার করতে হবে।’
সভাপতির বক্তব্যে ভাসানী অনুসারী পরিষদের আহ্বায়ক শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু বলেন, ‘এখন ঘুরে দাঁড়াতে হবে। এই সরকারকে হঠাতে না পারলে দেশকে বাঁচানো যাবে না, জনগণকে বাঁচানো যাবে না।’
রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক ও গণতন্ত্র মঞ্চের সমন্বয়ক হাসনাত কাইয়ূম বলেন, ‘বর্তমান সরকার একটা রাষ্ট্রদ্রোহী সরকার। এরা ব্রিটিশদের মত আদানীর সাথে দেশ বিরোধী গোলামির চুক্তি করে দেশের মানুষের সম্পদ বিদেশি কোম্পানির হাতে তুলে দেওয়ার আয়োজন করেছে।’
রোববার রাজধানীর শেরে বাংলা নগরে জিয়াউর রহমানের সমাধি প্রাঙ্গণে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচিতে অংশ নিয়ে মির্জা ফখরুল এ কথা বলেন। ‘গণঅভ্যুত্থান ২০২৪ জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা সবুজ পল্লবে স্মৃতি অম্লান’ শীর্ষক এই কর্মসূচির আয়োজন করে জাতীয়তাবাদী কৃষকদল ও আমরা বিএনপি পরিবার।
৩ ঘণ্টা আগেসম্প্রতি দেশে সংঘটিত কিছু নৃশংস ঘটনা জনমনে অন্তর্বর্তী সরকারের সক্ষমতাকে ক্ষেত্রবিশেষে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেছেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকারের কোনো একটি অংশের সহায়তায় কেউ কেউ দেশে উদ্দেশ্যমূলক পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে চাইছে কি না...
১৩ ঘণ্টা আগেবিবৃতিতে ছাত্রদল নেতারা বলেন, ‘হঠাৎ গজিয়ে ওঠা এই হাইব্রিড নেতা প্রায়শই দেশের সম্মানিত জাতীয় নেতাদের বিষয়ে চরম অশ্রদ্ধাপূর্ণ, রাজনৈতিক শিষ্টাচারবিরোধী অসংলগ্ন বক্তব্য দিয়ে থাকেন। তাঁর আচরণগত ও বক্তব্যের অসংলগ্নতার কারণে অনেকে তাঁর সুস্থতা ও স্বাভাবিকতার বিষয়ে সন্দিহান।
১৬ ঘণ্টা আগেআজ রাত ১১টার দিকে ডা. শফিকুর রহমান তাঁর ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে একটি পোস্ট দিয়ে নিজের স্বাস্থ্যগত অবস্থার কথা জানিয়েছেন। তিনি লিখেছেন, তাঁর অসুস্থতার কারণে সমাবেশে যে বিঘ্ন ঘটেছে, সে জন্য তিনি আন্তরিকভাবে দুঃখিত।
১৭ ঘণ্টা আগে