নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশ যেতে না দেওয়ার সিদ্ধান্ত আসলে প্রধানমন্ত্রীর যুক্তরাষ্ট্রে দেওয়া বক্তব্যেরই বাস্তবায়ন বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।
আজ রোববার বিকেলে নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ মন্তব্য করেন।
রিজভী বলেন, ‘খালেদা জিয়ার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়ে আগামীকাল সোমবার সিদ্ধান্ত হবে বলে কয়েক দিন আগে ঘোষণা দিয়েছিলেন আইনমন্ত্রী। এদিকে যুক্তরাষ্ট্রে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভয়েস অব আমেরিকায় দেওয়া সাক্ষাৎকারে বললেন, খালেদা জিয়াকে বিদেশে যেতে হলে প্রথমে জেলে গিয়ে আদালতে আবেদন করতে হবে। এরপর আজ রোববার আইনমন্ত্রী এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত জানালেন। খালেদা জিয়াকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশ যেতে না দেওয়ার সিদ্ধান্ত আসলে প্রধানমন্ত্রীর যুক্তরাষ্ট্রে দেওয়া বক্তব্যেরই বাস্তবায়ন।’
তিনি বলেন, ‘ফ্যাসিবাদী শাসনে আইনমন্ত্রী যে শেখ হাসিনার বিশ্বস্ত দোসর হবেন—এটা তো স্বাভাবিক। বেগম খালেদা জিয়ার জীবন, বেঁচে থাকা এবং উন্নত চিকিৎসায় সুস্থ হওয়া সবকিছু প্রধানমন্ত্রী আর আইনমন্ত্রীর তামাশার হিংস্র বৃত্তে আটকে রাখা হয়েছে। দেশে এখন চলছে জয় বাংলার আইন। এই আইনে সুশাসন ও ন্যায়বিচার কঙ্কালে পরিণত হয়েছে।’
বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘শেখ হাসিনা বেগম খালেদা জিয়াকে মিথ্যা মামলায় সাজা দিয়ে আটকিয়ে রেখেছেন এবং এখন তাঁর উন্নত চিকিৎসায় বাধা দিয়ে দুনিয়া থেকে সরানোর নীলনকশা বাস্তবায়ন করছেন। দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশ যেতে আইন মন্ত্রণালয়ের নেতিবাচক সিদ্ধান্ত মানবতাবিরোধী, বর্বর ইচ্ছা পূরণ ও অবিচারের চূড়ান্ত বহিঃপ্রকাশ। এটি পূর্বপরিকল্পিত এবং একটি গভীর মাস্টারপ্ল্যানেরই অংশ।’
তিনি বলেন, ‘মার্কিন ভিসা নীতি টেনশনে ফেলেছে শেখ হাসিনাকে। নির্বিঘ্নে দুঃশাসন চালিয়ে যাওয়ার মধ্যে বিনা মেঘে বজ্রপাতের মতো। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র কর্তৃক ভিসা নীতি ঘোষিত হওয়ায় শেখ হাসিনা স্নায়বিক প্রতিক্রিয়ায় বিহ্বল হয়ে পড়েছেন। লুণ্ঠন, সম্পদ পাচার, সরকারঘনিষ্ঠ ধনাঢ্যদের বিদেশে অবৈধ স্বর্গ গড়ে তোলা হয়েছে। সেটি ব্যাহত হওয়ার আশঙ্কায় প্রধানমন্ত্রীরও ঘুম হারাম হয়ে গেছে।’
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুস সালাম আজাদ, স্বাস্থ্যবিষয়ক সম্পাদক ডা. রফিকুল ইসলাম, সহ-অর্থনৈতিক বিষয়ক সম্পাদক মাহমুদুর রহমান সুমন, নির্বাহী কমিটির সদস্য আকরামুল হাসান মিন্টু প্রমুখ।
বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশ যেতে না দেওয়ার সিদ্ধান্ত আসলে প্রধানমন্ত্রীর যুক্তরাষ্ট্রে দেওয়া বক্তব্যেরই বাস্তবায়ন বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।
আজ রোববার বিকেলে নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ মন্তব্য করেন।
রিজভী বলেন, ‘খালেদা জিয়ার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়ে আগামীকাল সোমবার সিদ্ধান্ত হবে বলে কয়েক দিন আগে ঘোষণা দিয়েছিলেন আইনমন্ত্রী। এদিকে যুক্তরাষ্ট্রে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভয়েস অব আমেরিকায় দেওয়া সাক্ষাৎকারে বললেন, খালেদা জিয়াকে বিদেশে যেতে হলে প্রথমে জেলে গিয়ে আদালতে আবেদন করতে হবে। এরপর আজ রোববার আইনমন্ত্রী এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত জানালেন। খালেদা জিয়াকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশ যেতে না দেওয়ার সিদ্ধান্ত আসলে প্রধানমন্ত্রীর যুক্তরাষ্ট্রে দেওয়া বক্তব্যেরই বাস্তবায়ন।’
তিনি বলেন, ‘ফ্যাসিবাদী শাসনে আইনমন্ত্রী যে শেখ হাসিনার বিশ্বস্ত দোসর হবেন—এটা তো স্বাভাবিক। বেগম খালেদা জিয়ার জীবন, বেঁচে থাকা এবং উন্নত চিকিৎসায় সুস্থ হওয়া সবকিছু প্রধানমন্ত্রী আর আইনমন্ত্রীর তামাশার হিংস্র বৃত্তে আটকে রাখা হয়েছে। দেশে এখন চলছে জয় বাংলার আইন। এই আইনে সুশাসন ও ন্যায়বিচার কঙ্কালে পরিণত হয়েছে।’
বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘শেখ হাসিনা বেগম খালেদা জিয়াকে মিথ্যা মামলায় সাজা দিয়ে আটকিয়ে রেখেছেন এবং এখন তাঁর উন্নত চিকিৎসায় বাধা দিয়ে দুনিয়া থেকে সরানোর নীলনকশা বাস্তবায়ন করছেন। দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশ যেতে আইন মন্ত্রণালয়ের নেতিবাচক সিদ্ধান্ত মানবতাবিরোধী, বর্বর ইচ্ছা পূরণ ও অবিচারের চূড়ান্ত বহিঃপ্রকাশ। এটি পূর্বপরিকল্পিত এবং একটি গভীর মাস্টারপ্ল্যানেরই অংশ।’
তিনি বলেন, ‘মার্কিন ভিসা নীতি টেনশনে ফেলেছে শেখ হাসিনাকে। নির্বিঘ্নে দুঃশাসন চালিয়ে যাওয়ার মধ্যে বিনা মেঘে বজ্রপাতের মতো। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র কর্তৃক ভিসা নীতি ঘোষিত হওয়ায় শেখ হাসিনা স্নায়বিক প্রতিক্রিয়ায় বিহ্বল হয়ে পড়েছেন। লুণ্ঠন, সম্পদ পাচার, সরকারঘনিষ্ঠ ধনাঢ্যদের বিদেশে অবৈধ স্বর্গ গড়ে তোলা হয়েছে। সেটি ব্যাহত হওয়ার আশঙ্কায় প্রধানমন্ত্রীরও ঘুম হারাম হয়ে গেছে।’
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুস সালাম আজাদ, স্বাস্থ্যবিষয়ক সম্পাদক ডা. রফিকুল ইসলাম, সহ-অর্থনৈতিক বিষয়ক সম্পাদক মাহমুদুর রহমান সুমন, নির্বাহী কমিটির সদস্য আকরামুল হাসান মিন্টু প্রমুখ।
জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে করা মন্তব্যের জন্য বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদকে ক্ষমা চাইতে বলেছেন এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। একই সঙ্গে ওই বক্তব্য প্রত্যাহারও করতে বলেছেন তিনি। আজ শনিবার রাজধানীর বাংলামোটরে রূপায়ণ ট্রেড সেন্টারে এনসিপির অস্থায়ী কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি
৮ মিনিট আগেমির্জা ফখরুল বলেন, ‘একটা অবাধ নিরপেক্ষ নির্বাচন হোক, সকলের কাছে গ্রহণযোগ্য নির্বাচন হোক এবং সেই নির্বাচনের মধ্য দিয়ে যাঁরা নির্বাচিত হবেন, তাঁরা আমাদের সংসদকে সত্যিকার অর্থে প্রাণবন্ত করে গড়ে তুলবেন, অর্থবহ করবেন এবং সেই সংসদ হবে আমাদের রাজনৈতিক কেন্দ্রবিন্দু। এভাবে আমরা যেন সামনের দিকে এগিয়ে যেতে
১ ঘণ্টা আগেজুলাই যোদ্ধাদের স্বৈরাচারের দোসর বলাটা গুরুতর অসৌজন্যতা হিসেবেই বিবেচিত হবে বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শনিবার নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে এক পোস্টে তিনি এমনটি লেখেন।
১ ঘণ্টা আগেজুলাই জাতীয় সনদে আগামীকাল রোববার (১৮ অক্টোবর) স্বাক্ষর করবে গণফোরাম। এদিন দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে জাতীয় সংসদ ভবনের এলডি হলে দলটির দুজন প্রতিনিধি সনদে সই করবেন।
২ ঘণ্টা আগে