নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সরকার দেশের অর্থনীতিকে নৈরাজ্যকর পরিস্থিতির দিকে ঠেলে দিয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। আজ সোমবার রাজধানীর নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ মন্তব্য করেন।
রুহুল কবির রিজভী বলেন, ‘আওয়ামী লুটেরাদের দেশে বহুতল বাড়ি, বিলাসী গাড়ি, ব্যবসা–বাণিজ্য, জীবনযাপনে জৌলুশ উপচে পড়ছে, আঙুল ফুলে বটগাছ হয়েছে। আর সাধারণ মানুষ ফতুর হয়ে খেয়ে না খেয়ে ধুঁকে ধুঁকে মরছে। তিন বেলা খাওয়ার সাধ্য কেড়ে নিয়েছে লুটেরা সরকার।’
বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব বলেন, ‘গণতন্ত্রহীনতা, সর্বগ্রাসী দুর্নীতি, বিদেশে অর্থ পাচার, মূল্যস্ফীতি, নিম্নমুখী বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ, চলতি হিসাবের ঘাটতি, রাজস্ব ঘাটতি ও বৈদেশিক মুদ্রার বিপরীতে টাকার নজিরবিহীন দরপতনে জনগণ আতঙ্কিত। বর্তমানে দেশের অর্থনীতির প্রতিটি প্রধান সূচকের অবস্থান এতটাই শোচনীয়, যা দেশের সামষ্টিক অর্থনীতিকে এক মহাবিপর্যয়ের দিকে ঠেলে দিয়েছে। দেশকে ঋণের ফাঁদে ডুবিয়ে দিয়েছে সরকার।’
দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির সমালোচনা করে তিনি বলেন, ‘গরিবের বাঁচা–মরার সঙ্গে জড়িত প্রতিটি জরুরি পণ্যের দাম উল্কার গতিতে বেড়েই চলেছে। সাধারণ মানুষের মাছ, মাংস, ডিম খাওয়া বন্ধ হয়েছে। নতুন করে গরিব হয়েছেন কয়েক কোটি মানুষ। অনাহার–অর্ধাহারের বৃত্তে আটকে আছে মধ্যম ও নিম্ন আয়ের মানুষেরা। মানুষের সঞ্চয় শেষ হয়ে গেছে, এখন ঋণ করে খাচ্ছে। বেকারের সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে। রাষ্ট্রযন্ত্র অকার্যকর হয়ে পড়েছে।’
এ প্রসঙ্গে রিজভী আরও বলেন, ‘লুটপাট আর দুঃশাসনের কারণে লাগামহীনভাবে বেড়েছে পণ্যের দাম। দেশে এখন সবচেয়ে নিয়ন্ত্রণহীন মূল্যস্ফীতি ও দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি, আর সবচেয়ে মূল্যহীন গণতন্ত্রকামী জনগণের মতামত। গণতন্ত্রকামী জনগণের পেছনে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর একটি বিশেষ অংশকে লেলিয়ে দেওয়া হয়েছে। হামলা–মামলা, নির্যাতন–নিপীড়ন চালিয়ে, গুম–খুন–অপহরণ করে ভিন্ন দল ও মতের মানুষকে দমিয়ে রাখার অপচেষ্টা ইত্যাদির মাধ্যমে জনগণের সামনে ঝোলানো হয়েছে মৃত্যুর খাঁড়া।’
মিয়ানমার সীমান্তের উত্তেজনা প্রসঙ্গে এক প্রশ্নের জবাবে রিজভী বলেন, ‘নতজানু পররাষ্ট্র নীতির কারণে বাংলাদেশের সীমান্ত অরক্ষিত। সার্বভৌমত্বের অখণ্ডতা রক্ষা করতে পারছে না সরকার।
সরকার দেশের অর্থনীতিকে নৈরাজ্যকর পরিস্থিতির দিকে ঠেলে দিয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। আজ সোমবার রাজধানীর নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ মন্তব্য করেন।
রুহুল কবির রিজভী বলেন, ‘আওয়ামী লুটেরাদের দেশে বহুতল বাড়ি, বিলাসী গাড়ি, ব্যবসা–বাণিজ্য, জীবনযাপনে জৌলুশ উপচে পড়ছে, আঙুল ফুলে বটগাছ হয়েছে। আর সাধারণ মানুষ ফতুর হয়ে খেয়ে না খেয়ে ধুঁকে ধুঁকে মরছে। তিন বেলা খাওয়ার সাধ্য কেড়ে নিয়েছে লুটেরা সরকার।’
বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব বলেন, ‘গণতন্ত্রহীনতা, সর্বগ্রাসী দুর্নীতি, বিদেশে অর্থ পাচার, মূল্যস্ফীতি, নিম্নমুখী বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ, চলতি হিসাবের ঘাটতি, রাজস্ব ঘাটতি ও বৈদেশিক মুদ্রার বিপরীতে টাকার নজিরবিহীন দরপতনে জনগণ আতঙ্কিত। বর্তমানে দেশের অর্থনীতির প্রতিটি প্রধান সূচকের অবস্থান এতটাই শোচনীয়, যা দেশের সামষ্টিক অর্থনীতিকে এক মহাবিপর্যয়ের দিকে ঠেলে দিয়েছে। দেশকে ঋণের ফাঁদে ডুবিয়ে দিয়েছে সরকার।’
দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির সমালোচনা করে তিনি বলেন, ‘গরিবের বাঁচা–মরার সঙ্গে জড়িত প্রতিটি জরুরি পণ্যের দাম উল্কার গতিতে বেড়েই চলেছে। সাধারণ মানুষের মাছ, মাংস, ডিম খাওয়া বন্ধ হয়েছে। নতুন করে গরিব হয়েছেন কয়েক কোটি মানুষ। অনাহার–অর্ধাহারের বৃত্তে আটকে আছে মধ্যম ও নিম্ন আয়ের মানুষেরা। মানুষের সঞ্চয় শেষ হয়ে গেছে, এখন ঋণ করে খাচ্ছে। বেকারের সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে। রাষ্ট্রযন্ত্র অকার্যকর হয়ে পড়েছে।’
এ প্রসঙ্গে রিজভী আরও বলেন, ‘লুটপাট আর দুঃশাসনের কারণে লাগামহীনভাবে বেড়েছে পণ্যের দাম। দেশে এখন সবচেয়ে নিয়ন্ত্রণহীন মূল্যস্ফীতি ও দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি, আর সবচেয়ে মূল্যহীন গণতন্ত্রকামী জনগণের মতামত। গণতন্ত্রকামী জনগণের পেছনে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর একটি বিশেষ অংশকে লেলিয়ে দেওয়া হয়েছে। হামলা–মামলা, নির্যাতন–নিপীড়ন চালিয়ে, গুম–খুন–অপহরণ করে ভিন্ন দল ও মতের মানুষকে দমিয়ে রাখার অপচেষ্টা ইত্যাদির মাধ্যমে জনগণের সামনে ঝোলানো হয়েছে মৃত্যুর খাঁড়া।’
মিয়ানমার সীমান্তের উত্তেজনা প্রসঙ্গে এক প্রশ্নের জবাবে রিজভী বলেন, ‘নতজানু পররাষ্ট্র নীতির কারণে বাংলাদেশের সীমান্ত অরক্ষিত। সার্বভৌমত্বের অখণ্ডতা রক্ষা করতে পারছে না সরকার।
আমার বাংলাদেশ পার্টির (এবি) চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জু বলেন, ‘আমরা কিন্তু একটু শঙ্কিত ছিলাম। কারণ, আমাদের কাছে নানা রকম তথ্য ছিল, আমরা শুনেছি যে, হঠাৎ করে এই জুলাই সনদ স্বাক্ষরের জন্য একটা শঙ্কা তৈরি হয়েছিল, এর ভিত্তিতে আজকে এই মিটিংটা হয়েছে। পরে আমরা দেখলাম যে, না, মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা...
১০ ঘণ্টা আগে‘আপনার প্রতি আমাদের সীমাহীন সমর্থন নয়, আমাদের সীমারেখা আছে। আমরা গণতান্ত্রিক উত্তরণের জন্য এই সীমারেখার মধ্যে আপনাকে সমর্থন দিচ্ছি। আপনি দয়া করে এটা অনুধাবন করার চেষ্টা করবেন।’
১০ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেছেন, গণভোট আর জাতীয় নির্বাচন আলাদা বিষয়; এক দিনে করার প্রস্তাব উদ্ভট আলোচনা। জুলাই সনদ বাস্তবায়নে নভেম্বরে গণভোট দিতে হবে। আজ বুধবার রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে আলোচনা শেষে তিনি সাংবাদিকদ
১০ ঘণ্টা আগেজুলাই সনদের সঙ্গে সাংবিধানিক সংস্কার পরিষদ নিয়ে প্রস্তাব ফের তুলেছে গণসংহতি আন্দোলন। আজ বুধবার জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভা থেকে বের হয়ে দলটির প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি বলেছেন, জুলাই জাতীয় সনদ ওভার-অল ঐকমত্য, নোট অব ডিসেন্টসহ এর বাস্তবায়নের পদ্ধতিসহ একটা হ্যাঁ বা না ভোটের মধ্য দিয়ে যাবে। তাহলে এই দুটো
১০ ঘণ্টা আগে