নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
৩০ ডিসেম্বরকে গণতন্ত্রের জন্য ‘কলঙ্ক’ উল্লেখ করে এদিন গণমিছিল ও সমাবেশ কর্মসূচি পালনের ঘোষণা দিয়েছে গণতন্ত্র মঞ্চ। আগামী ৩০ ডিসেম্বর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে সমাবেশ শেষ করে গণমিছিল অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছেন গণতন্ত্র মঞ্চের সমন্বয়ক ও নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না।
আজ শনিবার জাতীয় প্রেসক্লাবে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এই ঘোষণা দেন তিনি।
৩০ ডিসেম্বর দিন আর রাত মিলিয়ে গণতন্ত্রের জন্য একটা কলঙ্ক। এই দিন পালনের পাশাপাশি চলমান গণতান্ত্রিক আন্দোলনের আবহ তার সঙ্গে যুক্ত করা হবে বলে উল্লেখ করেন মাহমুদুর রহমান মান্না। তিনি বলেন, ‘আগামী ৩০ ডিসেম্বরকে কালো দিন বিবেচনায় নিয়ে সারা দেশে গণর্যালি, বিক্ষোভ ও প্রতিবাদ কর্মসূচি পালন করবে গণতন্ত্র মঞ্চ। ঢাকায় কেন্দ্রীয়ভাবে আগামী ৩০ ডিসেম্বর বেলা ১১টায় জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে সমাবেশ করব এবং এখান থেকে গণমিছিল শুরু করব।’
গণতন্ত্র মঞ্চের সমন্বয়ক মান্না বলেন, ‘গণতন্ত্র মঞ্চ থেকে শুধু এক দফা দাবি করছি এমন নয়। আমাদের অনুগমনের শীর্ষ বিন্দু হচ্ছে এই সরকার পতনের দাবি। সেখানে একটা অন্তর্বর্তীকালীন সরকার প্রতিষ্ঠা করা। পরিশেষে নির্বাচন উপযুক্ত মাঠ তৈরি করা এবং সামগ্রিক এই শাসন ও রাষ্ট্রব্যবস্থা থেকে উত্তরণ আমরা চাই।’
মান্না আরও বলেন, ‘শুধু আমরা গণতন্ত্র মঞ্চ নই, আরও অনেক রাজনৈতিক দল যুগপৎ আন্দোলনে যেতে ধারাবাহিকভাবে কর্মসূচি দেবে।’
৩০ ডিসেম্বরকে গণতন্ত্রের জন্য ‘কলঙ্ক’ উল্লেখ করে এদিন গণমিছিল ও সমাবেশ কর্মসূচি পালনের ঘোষণা দিয়েছে গণতন্ত্র মঞ্চ। আগামী ৩০ ডিসেম্বর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে সমাবেশ শেষ করে গণমিছিল অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছেন গণতন্ত্র মঞ্চের সমন্বয়ক ও নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না।
আজ শনিবার জাতীয় প্রেসক্লাবে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এই ঘোষণা দেন তিনি।
৩০ ডিসেম্বর দিন আর রাত মিলিয়ে গণতন্ত্রের জন্য একটা কলঙ্ক। এই দিন পালনের পাশাপাশি চলমান গণতান্ত্রিক আন্দোলনের আবহ তার সঙ্গে যুক্ত করা হবে বলে উল্লেখ করেন মাহমুদুর রহমান মান্না। তিনি বলেন, ‘আগামী ৩০ ডিসেম্বরকে কালো দিন বিবেচনায় নিয়ে সারা দেশে গণর্যালি, বিক্ষোভ ও প্রতিবাদ কর্মসূচি পালন করবে গণতন্ত্র মঞ্চ। ঢাকায় কেন্দ্রীয়ভাবে আগামী ৩০ ডিসেম্বর বেলা ১১টায় জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে সমাবেশ করব এবং এখান থেকে গণমিছিল শুরু করব।’
গণতন্ত্র মঞ্চের সমন্বয়ক মান্না বলেন, ‘গণতন্ত্র মঞ্চ থেকে শুধু এক দফা দাবি করছি এমন নয়। আমাদের অনুগমনের শীর্ষ বিন্দু হচ্ছে এই সরকার পতনের দাবি। সেখানে একটা অন্তর্বর্তীকালীন সরকার প্রতিষ্ঠা করা। পরিশেষে নির্বাচন উপযুক্ত মাঠ তৈরি করা এবং সামগ্রিক এই শাসন ও রাষ্ট্রব্যবস্থা থেকে উত্তরণ আমরা চাই।’
মান্না আরও বলেন, ‘শুধু আমরা গণতন্ত্র মঞ্চ নই, আরও অনেক রাজনৈতিক দল যুগপৎ আন্দোলনে যেতে ধারাবাহিকভাবে কর্মসূচি দেবে।’
জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান বলেছেন, ‘আগামী বছরের প্রথমার্ধেই জাতীয় নির্বাচন অনিবার্য। তবে কোনো অপরিপক্ব বা প্রহসনের নির্বাচন জনগণ আর মেনে নেবে না। নির্বাচন হতে হবে স্বচ্ছ, নিরপেক্ষ ও পেশিশক্তি ও কালোটাকামুক্ত। প্রশাসনের নিরপেক্ষতা নিশ্চিত না হলে এই নির্বাচনও ব্যর্থ হবে। প্রবাসীদের ভোটাধিকার
৫ ঘণ্টা আগেগণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি বলেছেন, আগামী ৫ আগস্ট বা এর পরবর্তী দ্রুততম সময়ের মধ্যে নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট তারিখ ঘোষণা করা হবে বলে জনগণ আশা করে। তিনি মনে করেন, নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট তারিখ ঘোষণা রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা আনতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। একই সঙ্গে নির্বাচনের সুষ্ঠু পরিবেশ
৬ ঘণ্টা আগেবর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের ভূমিকা নানা দিক থেকে প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশের বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক। আজ বুধবার বিকেলে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় ১৩টি রাজনৈতিক দল ও জোটের নেতাদের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বৈঠক শেষে এ কথা বলেন তিনি।
৬ ঘণ্টা আগেবজলুর রশীদ ফিরোজ বলেন, ‘সরকার যখন খুব বিপদে পড়ে, আর সামলাতে পারছে না, টালমাটাল অবস্থা এবং মানুষ বিক্ষুব্ধ হয়ে উঠছে, তখন রাজনৈতিক দলগুলোকে ডাকে। তারা দেখাতে চায় যে, এরা সবাই আমার সঙ্গে আছে। আমরা এই সরকারকে সমর্থন করেছি ঠিক, কিন্তু অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষার পরিপন্থী কোনো কাজ করলে আমরা এই...
৭ ঘণ্টা আগে