ত্রিপুরার আগরতলায় অবস্থিত বাংলাদেশের সহকারী হাইকমিশন (এএইচসি) অনির্দিষ্টকালের জন্য ভিসা ও কনস্যুলার সেবা স্থগিত করা হয় গত ৩ ডিসেম্বর। তবে আজ বুধবার থেকে বাংলাদেশের আগরতলার সহকারী হাইকমিশন দুই মাস পর আবারও ভিসা ও কনস্যুলার সেবা চালু করতে যাচ্ছে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য হিন্দুর প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
দ্য হিন্দু বাংলাদেশের কূটনৈতিক সূত্রের বরাত দিয়ে জানিয়েছে, মিশনের নিরাপত্তা ব্যবস্থা আরও জোরদার করা হয়েছে যাতে ভবিষ্যতে এ ধরনের ঘটনা আর না ঘটে। ভারতীয় প্রশাসন এবং ত্রিপুরার আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীও মিশনের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে অতিরিক্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক মিশনের এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, নতুন করে ভিসা ও কনস্যুলার সেবা চালুর পর আবেদনকারীদের সব ধরনের সহায়তা দেওয়া হবে এবং যেসব আবেদন প্রক্রিয়াধীন ছিল, সেগুলোও দ্রুত নিষ্পত্তি করা হবে। ত্রিপুরার সাধারণ জনগণ, বিশেষ করে বাংলাদেশে ভ্রমণ, বাণিজ্য বা অন্যান্য কাজে আগ্রহী ব্যক্তিরা এই পরিষেবা পুনরায় চালুর ফলে উপকৃত হবেন।
ঢাকার বাংলাদেশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ও বিষয়টি পর্যবেক্ষণ করছে এবং ভারতীয় কর্তৃপক্ষের সঙ্গে সার্বক্ষণিক যোগাযোগ রাখছে বলে জানা গেছে।
এর আগে, গত বছরের ৩ ডিসেম্বর মিশন কর্তৃপক্ষ ভিসা ও কনস্যুলার সেবা স্থগিত করে। ২ ডিসেম্বর একদল বিক্ষোভকারী মিশনের চত্বরে প্রবেশ করেছিল ভাঙচুর চালালে মিশন কর্তৃপক্ষ এই সিদ্ধান্ত নেয়। বিক্ষোভকারীরা ঢাকায় হিন্দু সন্ন্যাসী ও ইসকনের সাবেক নেতা চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের গ্রেপ্তারের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাতে গিয়ে এই ভাঙচুর চালায়। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে নিরাপত্তার উদ্বেগ তৈরি হয়, যার ফলে মিশন সাময়িকভাবে সব ধরনের কনস্যুলার সেবা বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেয়।
এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে ত্রিপুরা রাজ্য সরকার সেক্রেটারিয়েট সিকিউরিটি ফোর্সের (এসএসএফ) সহকারী কমান্ড্যান্ট কান্তি নাথ ঘোষ এবং তিন সাব-ইন্সপেক্টর দিলু জমাতিয়া, জয়নাল হোসেন ও দেবব্রত সিংহকে দায়িত্বে অবহেলার কারণে বরখাস্ত করে। এ ঘটনায় র্যালি চলাকালীন নিরাপত্তা কর্মকর্তাদের ভূমিকা এবং নিরাপত্তা ব্যবস্থা পরীক্ষা করতে একটি তদন্তও চলছে।
পুলিশ জানায়, সিসিটিভি ফুটেজে দেখা গেছে, রাজ্যের বিভিন্ন এলাকা থেকে আসা ১৩ জন ব্যক্তি এএইচসি প্রাঙ্গণের প্রধান গেট ভেঙে ভেতরে প্রবেশ করে ভাঙচুর চালিয়েছে, যেখানে বিপুলসংখ্যক নিরাপত্তা সদস্য উপস্থিত ছিলেন।
সে সময় ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী মানিক সাহা এ ঘটনায় নিন্দা জানিয়ে বিক্ষোভকারীদের সংযত হওয়ার আহ্বান জানান। তিনি বলেন, ‘কিছু ব্যক্তি সহকারী হাইকমিশনের প্রাঙ্গণে জোর করে প্রবেশের চেষ্টা করেছে, যা সম্পূর্ণ অগ্রহণযোগ্য। এ ধরনের আচরণ কঠোরভাবে নিন্দনীয়। শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদ গণতন্ত্রের অংশ, কিন্তু বেআইনি কার্যকলাপ বরদাশত করা হবে না।’
এরপর, আগরতলায় অবস্থিত বাংলাদেশ মিশনের প্রধানকে সাময়িকভাবে প্রত্যাহার করা হয়।
ত্রিপুরার আগরতলায় অবস্থিত বাংলাদেশের সহকারী হাইকমিশন (এএইচসি) অনির্দিষ্টকালের জন্য ভিসা ও কনস্যুলার সেবা স্থগিত করা হয় গত ৩ ডিসেম্বর। তবে আজ বুধবার থেকে বাংলাদেশের আগরতলার সহকারী হাইকমিশন দুই মাস পর আবারও ভিসা ও কনস্যুলার সেবা চালু করতে যাচ্ছে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য হিন্দুর প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
দ্য হিন্দু বাংলাদেশের কূটনৈতিক সূত্রের বরাত দিয়ে জানিয়েছে, মিশনের নিরাপত্তা ব্যবস্থা আরও জোরদার করা হয়েছে যাতে ভবিষ্যতে এ ধরনের ঘটনা আর না ঘটে। ভারতীয় প্রশাসন এবং ত্রিপুরার আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীও মিশনের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে অতিরিক্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক মিশনের এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, নতুন করে ভিসা ও কনস্যুলার সেবা চালুর পর আবেদনকারীদের সব ধরনের সহায়তা দেওয়া হবে এবং যেসব আবেদন প্রক্রিয়াধীন ছিল, সেগুলোও দ্রুত নিষ্পত্তি করা হবে। ত্রিপুরার সাধারণ জনগণ, বিশেষ করে বাংলাদেশে ভ্রমণ, বাণিজ্য বা অন্যান্য কাজে আগ্রহী ব্যক্তিরা এই পরিষেবা পুনরায় চালুর ফলে উপকৃত হবেন।
ঢাকার বাংলাদেশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ও বিষয়টি পর্যবেক্ষণ করছে এবং ভারতীয় কর্তৃপক্ষের সঙ্গে সার্বক্ষণিক যোগাযোগ রাখছে বলে জানা গেছে।
এর আগে, গত বছরের ৩ ডিসেম্বর মিশন কর্তৃপক্ষ ভিসা ও কনস্যুলার সেবা স্থগিত করে। ২ ডিসেম্বর একদল বিক্ষোভকারী মিশনের চত্বরে প্রবেশ করেছিল ভাঙচুর চালালে মিশন কর্তৃপক্ষ এই সিদ্ধান্ত নেয়। বিক্ষোভকারীরা ঢাকায় হিন্দু সন্ন্যাসী ও ইসকনের সাবেক নেতা চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের গ্রেপ্তারের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাতে গিয়ে এই ভাঙচুর চালায়। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে নিরাপত্তার উদ্বেগ তৈরি হয়, যার ফলে মিশন সাময়িকভাবে সব ধরনের কনস্যুলার সেবা বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেয়।
এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে ত্রিপুরা রাজ্য সরকার সেক্রেটারিয়েট সিকিউরিটি ফোর্সের (এসএসএফ) সহকারী কমান্ড্যান্ট কান্তি নাথ ঘোষ এবং তিন সাব-ইন্সপেক্টর দিলু জমাতিয়া, জয়নাল হোসেন ও দেবব্রত সিংহকে দায়িত্বে অবহেলার কারণে বরখাস্ত করে। এ ঘটনায় র্যালি চলাকালীন নিরাপত্তা কর্মকর্তাদের ভূমিকা এবং নিরাপত্তা ব্যবস্থা পরীক্ষা করতে একটি তদন্তও চলছে।
পুলিশ জানায়, সিসিটিভি ফুটেজে দেখা গেছে, রাজ্যের বিভিন্ন এলাকা থেকে আসা ১৩ জন ব্যক্তি এএইচসি প্রাঙ্গণের প্রধান গেট ভেঙে ভেতরে প্রবেশ করে ভাঙচুর চালিয়েছে, যেখানে বিপুলসংখ্যক নিরাপত্তা সদস্য উপস্থিত ছিলেন।
সে সময় ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী মানিক সাহা এ ঘটনায় নিন্দা জানিয়ে বিক্ষোভকারীদের সংযত হওয়ার আহ্বান জানান। তিনি বলেন, ‘কিছু ব্যক্তি সহকারী হাইকমিশনের প্রাঙ্গণে জোর করে প্রবেশের চেষ্টা করেছে, যা সম্পূর্ণ অগ্রহণযোগ্য। এ ধরনের আচরণ কঠোরভাবে নিন্দনীয়। শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদ গণতন্ত্রের অংশ, কিন্তু বেআইনি কার্যকলাপ বরদাশত করা হবে না।’
এরপর, আগরতলায় অবস্থিত বাংলাদেশ মিশনের প্রধানকে সাময়িকভাবে প্রত্যাহার করা হয়।
গোপালগঞ্জে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) কর্মসূচি ঘিরে হতাহতের ঘটনায় নিন্দা এবং সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ তদন্তের দাবি জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছেন শিক্ষক, আইনজীবী, মানবাধিকারকর্মীসহ ২১ বিশিষ্ট নাগরিক। আজ শনিবার (১৯ জুলাই) গণমাধ্যমে এই বিবৃতি পাঠানো হয়।
৩ ঘণ্টা আগেসম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একটি পোস্টে দাবি করা হয়েছে, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী একটি রাজনৈতিক দলকে তাদের কর্মসূচির জন্য বাস সরবরাহ করেছে। বিষয়টি সম্পূর্ণ মিথ্যা, বিভ্রান্তিকর ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বলে মন্তব্য করেছে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর)।
৫ ঘণ্টা আগেজাতিসংঘ মানবাধিকার কার্যালয় (ওএইচসিএইচআর), বিশ্বজুড়ে মানবাধিকারের প্রচার ও সুরক্ষায় রাষ্ট্রপুঞ্জের প্রধান সংস্থা হিসেবে কাজ করে। ১৯৯৩ সালের ডিসেম্বরে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদ কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত এই সংস্থা জাতিসংঘ সচিবালয়ের একটি বিভাগ হিসেবে পরিচালিত হয়। এ সংস্থার ম্যান্ডেট জাতিসংঘের সনদ...
৯ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশনারের কার্যালয়ের (ওএইচসিএইচআর) মিশন শুরু হয়েছে। এ লক্ষ্যে ৩ বছরের জন্য একটি সমঝোতা স্মারকও স্বাক্ষরিত হয়েছে। বিষয়টি প্রকাশিত হওয়ার পর সমাজের বিভিন্ন স্তর থেকে উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়েছে।
১৩ ঘণ্টা আগে