নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আসন্ন ঈদুল ফিতর উপলক্ষে বিপুলসংখ্যক লোক স্বজনদের সঙ্গে ঈদ উদ্যাপন করতে বাড়ি ফিরবেন। শ্রমজীবী, চাকরিজীবী, ব্যবসায়ী, কর্মকর্তা-কর্মচারীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ প্রিয়জনের সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করতে বাড়ি যাবেন। এই ঘরমুখো মানুষের ভোগান্তি কমাতে সরকার নানা পদক্ষেপ নিয়েছে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল। আজ মঙ্গলবার দুপুরে আইন-শৃঙ্খলা কমিটির বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা জানান।
ঈদ উপলক্ষে বিপুলসংখ্যক মানুষের যাতায়াতের কারণে দেশের সড়ক-মহাসড়কে থাকবে যানবাহনের চাপ। সে সঙ্গে থাকবে তীব্র যানজট। এবারের ঈদযাত্রায় ঘরমুখো মানুষ যাতে ভোগান্তিতে না পড়ে, সে জন্য নানা উদ্যোগ গ্রহণ করছে সরকার। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, এবার ঈদে ৬০ লাখ শ্রমিক ঢাকা ছাড়বে। ঘরমুখো মানুষের ভোগান্তি কমাতে মাঠে র্যাব, পুলিশ, নৌপুলিশ, শিল্প পুলিশসহ বিভিন্ন স্তরের আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী থাকবে। তিনি বলেন, বাস, লঞ্চ, ট্রেন, স্টিমারে অতিরিক্ত যাত্রী যাতে না নেওয়া হয়, সে ব্যাপারে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী পদক্ষেপ নিচ্ছে। এসব যানবাহনে যাতে অতিরিক্ত ভাড়া আদায় না হয়, সে ব্যাপারেও নজরদারি থাকবে।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, গার্মেন্টস শিল্প কারখানা কবে ছুটি হবে, তা শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়, বিজিএমইএ, বিকেএমইএ এবং শিল্পমালিকদের সমন্বয়ে গঠিত সভায় সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। শ্রমিকদের বেতন-ভাতাদি পরিশোধ বিদেশি অর্ডার সার্বিক বিষয় বিবেচনা করে গার্মেন্টস শিল্পে কর্মরত শ্রমিকদের ছুটি দেওয়া হবে।
আসাদুজ্জামান খান বলেন, গার্মেন্টস শিল্পে একসঙ্গে ছুটি হলে লোকজনের ভিড়ে তীব্র যানজটের আশঙ্কা রয়েছে। এ জন্য এসব শিল্প-কারখানা কবে ছুটি হচ্ছে, তা বিজিএমইএ-বিকেএমইএ এবং বড় বড় শিল্প মালিকদের সঙ্গে বৈঠক করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। তিনি বলেন, সড়ক-মহাসড়কে যাতে যানজট সৃষ্টি না হয়, সে জন্য ২৫ এপ্রিলের মধ্যে সব ধরনের রাস্তা যান চলাচলের উপযোগী করার জন্য সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী বৈঠকে প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।
এদিকে বাস, ট্রেন, লঞ্চ বা স্টিমার যাত্রীরা যাতে কোনো ছিনতাই, ডাকাতি, রাহাজানি বা মলম পার্টির খপ্পরে না পড়ে, সে বিষয়ে পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে। যদিও বর্তমানে মলম পার্টির দৌরাত্ম্য তেমন নেই বলেও আশ্বস্ত করেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।
রোজা শুরুর পর থেকেই রাজধানীতে তীব্র যানজট সৃষ্টি হচ্ছে উল্লেখ করে সে বিষয়ে পদক্ষেপ সম্পর্কে জানতে চাইলে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘ঢাকা শহরের বিভিন্ন উড়াল সেতু, মেট্রোরেলসহ বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কাজ হচ্ছে। এসব উন্নয়নকাজের কারণে যানজটের সৃষ্টি হচ্ছে। অন্যদিকে করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাব কমে যাওয়ায় মানুষের যাতায়াত বহুলাংশে বেড়েছে। অনেকে মার্কেটে শপিং করতে যাচ্ছে। ঘরমুখো মানুষের যাতায়াত বেড়ে যাওয়ায় ঢাকা শহরের যানজটের বেড়েছে বলে মনে করছেন তিনি।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, সড়ক-মহাসড়কে নসিমন, করিমন এবং ব্যাটারিচালিত কোনো যানবাহন চলাচল করতে দেওয়া হবে না। তবে রাজধানীর বিভিন্ন অলিগলিতে ব্যাটারিচালিত যানবাহন চলাচলের বিষয়ে তিনি বলেন, করোনাভাইরাসের সময় এসব যানবাহনের চলাচল কিছুটা শিথিল করা হয়েছিল। তবে এ ব্যাপারে পুলিশ কমিশনার পদক্ষেপ নেবেন।
ঈদের সময় রাজধানী ফাঁকা হওয়ার পথে রাজধানীর কূটনৈতিক এলাকাসহ বিভিন্ন এলাকা ও স্থাপনায় আইনশৃঙ্খলা জোরদার করা হচ্ছে, যাতে ফাঁকা রাজধানীতে চুরি-ছিনতাইয়ের মতো ঘটনা না ঘটে।
বৈঠকে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশনের সভাপতি ও সাংসদ শাহজাহান খান, পুলিশ মহাপরিদর্শক বেনজীর আহমেদ, ঢাকা মহানগর পুলিশ কমিশনার মোহা. শফিকুল ইসলাম, স্বরাষ্ট্র, বাণিজ্য, শ্রম ও কর্মসংস্থান, শিল্প মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ছাড়াও বিভিন্ন আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর প্রধানসহ শ্রমিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দও উপস্থিত ছিলেন।

আসন্ন ঈদুল ফিতর উপলক্ষে বিপুলসংখ্যক লোক স্বজনদের সঙ্গে ঈদ উদ্যাপন করতে বাড়ি ফিরবেন। শ্রমজীবী, চাকরিজীবী, ব্যবসায়ী, কর্মকর্তা-কর্মচারীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ প্রিয়জনের সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করতে বাড়ি যাবেন। এই ঘরমুখো মানুষের ভোগান্তি কমাতে সরকার নানা পদক্ষেপ নিয়েছে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল। আজ মঙ্গলবার দুপুরে আইন-শৃঙ্খলা কমিটির বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা জানান।
ঈদ উপলক্ষে বিপুলসংখ্যক মানুষের যাতায়াতের কারণে দেশের সড়ক-মহাসড়কে থাকবে যানবাহনের চাপ। সে সঙ্গে থাকবে তীব্র যানজট। এবারের ঈদযাত্রায় ঘরমুখো মানুষ যাতে ভোগান্তিতে না পড়ে, সে জন্য নানা উদ্যোগ গ্রহণ করছে সরকার। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, এবার ঈদে ৬০ লাখ শ্রমিক ঢাকা ছাড়বে। ঘরমুখো মানুষের ভোগান্তি কমাতে মাঠে র্যাব, পুলিশ, নৌপুলিশ, শিল্প পুলিশসহ বিভিন্ন স্তরের আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী থাকবে। তিনি বলেন, বাস, লঞ্চ, ট্রেন, স্টিমারে অতিরিক্ত যাত্রী যাতে না নেওয়া হয়, সে ব্যাপারে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী পদক্ষেপ নিচ্ছে। এসব যানবাহনে যাতে অতিরিক্ত ভাড়া আদায় না হয়, সে ব্যাপারেও নজরদারি থাকবে।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, গার্মেন্টস শিল্প কারখানা কবে ছুটি হবে, তা শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়, বিজিএমইএ, বিকেএমইএ এবং শিল্পমালিকদের সমন্বয়ে গঠিত সভায় সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। শ্রমিকদের বেতন-ভাতাদি পরিশোধ বিদেশি অর্ডার সার্বিক বিষয় বিবেচনা করে গার্মেন্টস শিল্পে কর্মরত শ্রমিকদের ছুটি দেওয়া হবে।
আসাদুজ্জামান খান বলেন, গার্মেন্টস শিল্পে একসঙ্গে ছুটি হলে লোকজনের ভিড়ে তীব্র যানজটের আশঙ্কা রয়েছে। এ জন্য এসব শিল্প-কারখানা কবে ছুটি হচ্ছে, তা বিজিএমইএ-বিকেএমইএ এবং বড় বড় শিল্প মালিকদের সঙ্গে বৈঠক করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। তিনি বলেন, সড়ক-মহাসড়কে যাতে যানজট সৃষ্টি না হয়, সে জন্য ২৫ এপ্রিলের মধ্যে সব ধরনের রাস্তা যান চলাচলের উপযোগী করার জন্য সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী বৈঠকে প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।
এদিকে বাস, ট্রেন, লঞ্চ বা স্টিমার যাত্রীরা যাতে কোনো ছিনতাই, ডাকাতি, রাহাজানি বা মলম পার্টির খপ্পরে না পড়ে, সে বিষয়ে পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে। যদিও বর্তমানে মলম পার্টির দৌরাত্ম্য তেমন নেই বলেও আশ্বস্ত করেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।
রোজা শুরুর পর থেকেই রাজধানীতে তীব্র যানজট সৃষ্টি হচ্ছে উল্লেখ করে সে বিষয়ে পদক্ষেপ সম্পর্কে জানতে চাইলে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘ঢাকা শহরের বিভিন্ন উড়াল সেতু, মেট্রোরেলসহ বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কাজ হচ্ছে। এসব উন্নয়নকাজের কারণে যানজটের সৃষ্টি হচ্ছে। অন্যদিকে করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাব কমে যাওয়ায় মানুষের যাতায়াত বহুলাংশে বেড়েছে। অনেকে মার্কেটে শপিং করতে যাচ্ছে। ঘরমুখো মানুষের যাতায়াত বেড়ে যাওয়ায় ঢাকা শহরের যানজটের বেড়েছে বলে মনে করছেন তিনি।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, সড়ক-মহাসড়কে নসিমন, করিমন এবং ব্যাটারিচালিত কোনো যানবাহন চলাচল করতে দেওয়া হবে না। তবে রাজধানীর বিভিন্ন অলিগলিতে ব্যাটারিচালিত যানবাহন চলাচলের বিষয়ে তিনি বলেন, করোনাভাইরাসের সময় এসব যানবাহনের চলাচল কিছুটা শিথিল করা হয়েছিল। তবে এ ব্যাপারে পুলিশ কমিশনার পদক্ষেপ নেবেন।
ঈদের সময় রাজধানী ফাঁকা হওয়ার পথে রাজধানীর কূটনৈতিক এলাকাসহ বিভিন্ন এলাকা ও স্থাপনায় আইনশৃঙ্খলা জোরদার করা হচ্ছে, যাতে ফাঁকা রাজধানীতে চুরি-ছিনতাইয়ের মতো ঘটনা না ঘটে।
বৈঠকে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশনের সভাপতি ও সাংসদ শাহজাহান খান, পুলিশ মহাপরিদর্শক বেনজীর আহমেদ, ঢাকা মহানগর পুলিশ কমিশনার মোহা. শফিকুল ইসলাম, স্বরাষ্ট্র, বাণিজ্য, শ্রম ও কর্মসংস্থান, শিল্প মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ছাড়াও বিভিন্ন আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর প্রধানসহ শ্রমিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দও উপস্থিত ছিলেন।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আসন্ন ঈদুল ফিতর উপলক্ষে বিপুলসংখ্যক লোক স্বজনদের সঙ্গে ঈদ উদ্যাপন করতে বাড়ি ফিরবেন। শ্রমজীবী, চাকরিজীবী, ব্যবসায়ী, কর্মকর্তা-কর্মচারীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ প্রিয়জনের সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করতে বাড়ি যাবেন। এই ঘরমুখো মানুষের ভোগান্তি কমাতে সরকার নানা পদক্ষেপ নিয়েছে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল। আজ মঙ্গলবার দুপুরে আইন-শৃঙ্খলা কমিটির বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা জানান।
ঈদ উপলক্ষে বিপুলসংখ্যক মানুষের যাতায়াতের কারণে দেশের সড়ক-মহাসড়কে থাকবে যানবাহনের চাপ। সে সঙ্গে থাকবে তীব্র যানজট। এবারের ঈদযাত্রায় ঘরমুখো মানুষ যাতে ভোগান্তিতে না পড়ে, সে জন্য নানা উদ্যোগ গ্রহণ করছে সরকার। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, এবার ঈদে ৬০ লাখ শ্রমিক ঢাকা ছাড়বে। ঘরমুখো মানুষের ভোগান্তি কমাতে মাঠে র্যাব, পুলিশ, নৌপুলিশ, শিল্প পুলিশসহ বিভিন্ন স্তরের আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী থাকবে। তিনি বলেন, বাস, লঞ্চ, ট্রেন, স্টিমারে অতিরিক্ত যাত্রী যাতে না নেওয়া হয়, সে ব্যাপারে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী পদক্ষেপ নিচ্ছে। এসব যানবাহনে যাতে অতিরিক্ত ভাড়া আদায় না হয়, সে ব্যাপারেও নজরদারি থাকবে।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, গার্মেন্টস শিল্প কারখানা কবে ছুটি হবে, তা শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়, বিজিএমইএ, বিকেএমইএ এবং শিল্পমালিকদের সমন্বয়ে গঠিত সভায় সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। শ্রমিকদের বেতন-ভাতাদি পরিশোধ বিদেশি অর্ডার সার্বিক বিষয় বিবেচনা করে গার্মেন্টস শিল্পে কর্মরত শ্রমিকদের ছুটি দেওয়া হবে।
আসাদুজ্জামান খান বলেন, গার্মেন্টস শিল্পে একসঙ্গে ছুটি হলে লোকজনের ভিড়ে তীব্র যানজটের আশঙ্কা রয়েছে। এ জন্য এসব শিল্প-কারখানা কবে ছুটি হচ্ছে, তা বিজিএমইএ-বিকেএমইএ এবং বড় বড় শিল্প মালিকদের সঙ্গে বৈঠক করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। তিনি বলেন, সড়ক-মহাসড়কে যাতে যানজট সৃষ্টি না হয়, সে জন্য ২৫ এপ্রিলের মধ্যে সব ধরনের রাস্তা যান চলাচলের উপযোগী করার জন্য সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী বৈঠকে প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।
এদিকে বাস, ট্রেন, লঞ্চ বা স্টিমার যাত্রীরা যাতে কোনো ছিনতাই, ডাকাতি, রাহাজানি বা মলম পার্টির খপ্পরে না পড়ে, সে বিষয়ে পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে। যদিও বর্তমানে মলম পার্টির দৌরাত্ম্য তেমন নেই বলেও আশ্বস্ত করেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।
রোজা শুরুর পর থেকেই রাজধানীতে তীব্র যানজট সৃষ্টি হচ্ছে উল্লেখ করে সে বিষয়ে পদক্ষেপ সম্পর্কে জানতে চাইলে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘ঢাকা শহরের বিভিন্ন উড়াল সেতু, মেট্রোরেলসহ বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কাজ হচ্ছে। এসব উন্নয়নকাজের কারণে যানজটের সৃষ্টি হচ্ছে। অন্যদিকে করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাব কমে যাওয়ায় মানুষের যাতায়াত বহুলাংশে বেড়েছে। অনেকে মার্কেটে শপিং করতে যাচ্ছে। ঘরমুখো মানুষের যাতায়াত বেড়ে যাওয়ায় ঢাকা শহরের যানজটের বেড়েছে বলে মনে করছেন তিনি।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, সড়ক-মহাসড়কে নসিমন, করিমন এবং ব্যাটারিচালিত কোনো যানবাহন চলাচল করতে দেওয়া হবে না। তবে রাজধানীর বিভিন্ন অলিগলিতে ব্যাটারিচালিত যানবাহন চলাচলের বিষয়ে তিনি বলেন, করোনাভাইরাসের সময় এসব যানবাহনের চলাচল কিছুটা শিথিল করা হয়েছিল। তবে এ ব্যাপারে পুলিশ কমিশনার পদক্ষেপ নেবেন।
ঈদের সময় রাজধানী ফাঁকা হওয়ার পথে রাজধানীর কূটনৈতিক এলাকাসহ বিভিন্ন এলাকা ও স্থাপনায় আইনশৃঙ্খলা জোরদার করা হচ্ছে, যাতে ফাঁকা রাজধানীতে চুরি-ছিনতাইয়ের মতো ঘটনা না ঘটে।
বৈঠকে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশনের সভাপতি ও সাংসদ শাহজাহান খান, পুলিশ মহাপরিদর্শক বেনজীর আহমেদ, ঢাকা মহানগর পুলিশ কমিশনার মোহা. শফিকুল ইসলাম, স্বরাষ্ট্র, বাণিজ্য, শ্রম ও কর্মসংস্থান, শিল্প মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ছাড়াও বিভিন্ন আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর প্রধানসহ শ্রমিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দও উপস্থিত ছিলেন।

আসন্ন ঈদুল ফিতর উপলক্ষে বিপুলসংখ্যক লোক স্বজনদের সঙ্গে ঈদ উদ্যাপন করতে বাড়ি ফিরবেন। শ্রমজীবী, চাকরিজীবী, ব্যবসায়ী, কর্মকর্তা-কর্মচারীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ প্রিয়জনের সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করতে বাড়ি যাবেন। এই ঘরমুখো মানুষের ভোগান্তি কমাতে সরকার নানা পদক্ষেপ নিয়েছে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল। আজ মঙ্গলবার দুপুরে আইন-শৃঙ্খলা কমিটির বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা জানান।
ঈদ উপলক্ষে বিপুলসংখ্যক মানুষের যাতায়াতের কারণে দেশের সড়ক-মহাসড়কে থাকবে যানবাহনের চাপ। সে সঙ্গে থাকবে তীব্র যানজট। এবারের ঈদযাত্রায় ঘরমুখো মানুষ যাতে ভোগান্তিতে না পড়ে, সে জন্য নানা উদ্যোগ গ্রহণ করছে সরকার। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, এবার ঈদে ৬০ লাখ শ্রমিক ঢাকা ছাড়বে। ঘরমুখো মানুষের ভোগান্তি কমাতে মাঠে র্যাব, পুলিশ, নৌপুলিশ, শিল্প পুলিশসহ বিভিন্ন স্তরের আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী থাকবে। তিনি বলেন, বাস, লঞ্চ, ট্রেন, স্টিমারে অতিরিক্ত যাত্রী যাতে না নেওয়া হয়, সে ব্যাপারে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী পদক্ষেপ নিচ্ছে। এসব যানবাহনে যাতে অতিরিক্ত ভাড়া আদায় না হয়, সে ব্যাপারেও নজরদারি থাকবে।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, গার্মেন্টস শিল্প কারখানা কবে ছুটি হবে, তা শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়, বিজিএমইএ, বিকেএমইএ এবং শিল্পমালিকদের সমন্বয়ে গঠিত সভায় সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। শ্রমিকদের বেতন-ভাতাদি পরিশোধ বিদেশি অর্ডার সার্বিক বিষয় বিবেচনা করে গার্মেন্টস শিল্পে কর্মরত শ্রমিকদের ছুটি দেওয়া হবে।
আসাদুজ্জামান খান বলেন, গার্মেন্টস শিল্পে একসঙ্গে ছুটি হলে লোকজনের ভিড়ে তীব্র যানজটের আশঙ্কা রয়েছে। এ জন্য এসব শিল্প-কারখানা কবে ছুটি হচ্ছে, তা বিজিএমইএ-বিকেএমইএ এবং বড় বড় শিল্প মালিকদের সঙ্গে বৈঠক করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। তিনি বলেন, সড়ক-মহাসড়কে যাতে যানজট সৃষ্টি না হয়, সে জন্য ২৫ এপ্রিলের মধ্যে সব ধরনের রাস্তা যান চলাচলের উপযোগী করার জন্য সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী বৈঠকে প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।
এদিকে বাস, ট্রেন, লঞ্চ বা স্টিমার যাত্রীরা যাতে কোনো ছিনতাই, ডাকাতি, রাহাজানি বা মলম পার্টির খপ্পরে না পড়ে, সে বিষয়ে পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে। যদিও বর্তমানে মলম পার্টির দৌরাত্ম্য তেমন নেই বলেও আশ্বস্ত করেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।
রোজা শুরুর পর থেকেই রাজধানীতে তীব্র যানজট সৃষ্টি হচ্ছে উল্লেখ করে সে বিষয়ে পদক্ষেপ সম্পর্কে জানতে চাইলে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘ঢাকা শহরের বিভিন্ন উড়াল সেতু, মেট্রোরেলসহ বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কাজ হচ্ছে। এসব উন্নয়নকাজের কারণে যানজটের সৃষ্টি হচ্ছে। অন্যদিকে করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাব কমে যাওয়ায় মানুষের যাতায়াত বহুলাংশে বেড়েছে। অনেকে মার্কেটে শপিং করতে যাচ্ছে। ঘরমুখো মানুষের যাতায়াত বেড়ে যাওয়ায় ঢাকা শহরের যানজটের বেড়েছে বলে মনে করছেন তিনি।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, সড়ক-মহাসড়কে নসিমন, করিমন এবং ব্যাটারিচালিত কোনো যানবাহন চলাচল করতে দেওয়া হবে না। তবে রাজধানীর বিভিন্ন অলিগলিতে ব্যাটারিচালিত যানবাহন চলাচলের বিষয়ে তিনি বলেন, করোনাভাইরাসের সময় এসব যানবাহনের চলাচল কিছুটা শিথিল করা হয়েছিল। তবে এ ব্যাপারে পুলিশ কমিশনার পদক্ষেপ নেবেন।
ঈদের সময় রাজধানী ফাঁকা হওয়ার পথে রাজধানীর কূটনৈতিক এলাকাসহ বিভিন্ন এলাকা ও স্থাপনায় আইনশৃঙ্খলা জোরদার করা হচ্ছে, যাতে ফাঁকা রাজধানীতে চুরি-ছিনতাইয়ের মতো ঘটনা না ঘটে।
বৈঠকে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশনের সভাপতি ও সাংসদ শাহজাহান খান, পুলিশ মহাপরিদর্শক বেনজীর আহমেদ, ঢাকা মহানগর পুলিশ কমিশনার মোহা. শফিকুল ইসলাম, স্বরাষ্ট্র, বাণিজ্য, শ্রম ও কর্মসংস্থান, শিল্প মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ছাড়াও বিভিন্ন আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর প্রধানসহ শ্রমিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দও উপস্থিত ছিলেন।

তিন বিচারপতিকে কোনো শোকজ নোটিশ দেওয়া হয়নি। প্রশাসনিক কার্যক্রমের অংশ হিসেবে কেবল মামলাসংক্রান্ত কিছু তথ্য চেয়েছেন প্রধান বিচারপতি। এটি আদালত ব্যবস্থাপনার অভ্যন্তরীণ প্রক্রিয়ার নিয়মিত দাপ্তরিক বিষয়। তাই আদালতসংক্রান্ত সংবাদ প্রকাশের আগে সত্যতা যাচাই করতে গণমাধ্যমের প্রতি নির্দেশনা দিয়েছেন সুপ্রি
১ ঘণ্টা আগে
রাষ্ট্রদূত মিলার বলেন, ইইউর নির্বাচন পর্যবেক্ষণ মিশনটি এখনো চূড়ান্ত অনুমোদনের অপেক্ষায় রয়েছে। এতে ১৫০ থেকে ২০০ জন সদস্য থাকতে পারেন, যাঁদের মধ্যে কেউ কেউ ভোটের প্রায় ছয় সপ্তাহ আগে এবং অন্যরা ভোটের এক সপ্তাহ আগে বাংলাদেশে পৌঁছাবেন।
১ ঘণ্টা আগে
আজ মঙ্গলবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকেরা চীনের সঙ্গে বাংলাদেশের ক্রমবর্ধমান সম্পর্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের উদ্বেগ সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, এ বিষয়ে উদ্বেগের কোনো কারণ নেই।
২ ঘণ্টা আগে
ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত ভবনের তৃতীয় তলায় আজ মঙ্গলবার এ ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছেন আদালতের বেঞ্চ সহকারী পারভেজ আহমেদ।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

তিন বিচারপতিকে কোনো শোকজ নোটিশ দেওয়া হয়নি। প্রশাসনিক কার্যক্রমের অংশ হিসেবে কেবল মামলাসংক্রান্ত কিছু তথ্য চেয়েছেন প্রধান বিচারপতি। এটি আদালত ব্যবস্থাপনার অভ্যন্তরীণ প্রক্রিয়ার নিয়মিত দাপ্তরিক বিষয়। তাই আদালতসংক্রান্ত সংবাদ প্রকাশের আগে সত্যতা যাচাই করতে গণমাধ্যমের প্রতি নির্দেশনা দিয়েছেন সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন।
আজ মঙ্গলবার সুপ্রিম কোর্টের গণসংযোগ কর্মকর্তা মো. শফিকুল ইসলামের পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে এ নির্দেশনা দেওয়া হয়। তাতে বলা হয়, কিছু গণমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদে উল্লেখ করা হয়েছে যে, বিপুলসংখ্যক জামিন দেওয়ায় হাইকোর্ট বিভাগের তিনজন বিচারপতিকে শোকজ করে তাঁদের কাছে ব্যাখ্যা চেয়েছেন প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ। সংবাদে আরও উল্লেখ করা হয়েছে যে, সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের স্পেশাল অফিসার মো. মোয়াজ্জেম হোছাইন হোয়াটসঅ্যাপের মাধ্যমে এবং ফোন করে তিনজন বিচারপতি, যথা বিচারপতি আবু তাহের সাইফুর রহমান, বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলাম ও বিচারপতি জাকির হোসেনকে ওই নোটিশ সম্পর্কে অবহিত করেছেন।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বাস্তবে প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদ উল্লিখিত তিনজন বিচারপতিকে কোনো শোকজ বা কারণ দর্শানোর নোটিশ দেননি, বরং প্রশাসনিক কার্যক্রমের অংশ হিসেবে কেবল মামলাসংক্রান্ত কিছু তথ্য চেয়েছেন, যা আদালত ব্যবস্থাপনার অভ্যন্তরীণ প্রক্রিয়ার একটি নিয়মিত দাপ্তরিক বিষয়।
তথ্য চাওয়ার বিষয়টি আদালতের বিশেষ একটি যোগাযোগব্যবস্থা উল্লেখ করে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, নানা সংবাদে ব্যবহৃত তথ্যে মূল বিষয়টি বিকৃত ও ভুলভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে বলে তা জনমনে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করেছে। এ ক্ষেত্রে গণমাধ্যমের প্রতি বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশনা হচ্ছে, প্রতিটি গণমাধ্যম আদালতসংক্রান্ত সংবাদ প্রকাশের আগে বিষয়টির সত্যতা যাচাই করে দায়িত্বশীলতার সঙ্গে সংবাদ প্রচার করবে, যাতে বিচার বিভাগের ভাবমূর্তি অক্ষুণ্ন থাকে এবং জনগণ বিভ্রান্ত না হয়।
কয়েক দিন আগে আইন উপদেষ্টা অধ্যাপক আসিফ নজরুল উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে উচ্চ আদালতের ভূমিকা নিয়ে আলোচনা ওঠার কথা জানিয়েছিলেন। তিনি বলেছিলেন, ‘যেমন ধরেন, আপনারা জানেন সাম্প্রতিককালে আপনারা কেউ এটা ইনভেস্টিগেট (অনুসন্ধান) করেননি। আপনাদের অনুরোধ করব, ইনভেস্টিগেট করেন যে, একটা উচ্চ আদালতের একটা বেঞ্চ এক দিনে চার থেকে পাঁচ ঘণ্টায় প্রায় ৮০০ মামলায় জামিন দিয়েছেন। জামিন তিনি দিতেই পারেন, কিন্তু চার থেকে পাঁচ ঘণ্টায় ৮০০ মামলা কি শোনা সম্ভব?’

তিন বিচারপতিকে কোনো শোকজ নোটিশ দেওয়া হয়নি। প্রশাসনিক কার্যক্রমের অংশ হিসেবে কেবল মামলাসংক্রান্ত কিছু তথ্য চেয়েছেন প্রধান বিচারপতি। এটি আদালত ব্যবস্থাপনার অভ্যন্তরীণ প্রক্রিয়ার নিয়মিত দাপ্তরিক বিষয়। তাই আদালতসংক্রান্ত সংবাদ প্রকাশের আগে সত্যতা যাচাই করতে গণমাধ্যমের প্রতি নির্দেশনা দিয়েছেন সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন।
আজ মঙ্গলবার সুপ্রিম কোর্টের গণসংযোগ কর্মকর্তা মো. শফিকুল ইসলামের পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে এ নির্দেশনা দেওয়া হয়। তাতে বলা হয়, কিছু গণমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদে উল্লেখ করা হয়েছে যে, বিপুলসংখ্যক জামিন দেওয়ায় হাইকোর্ট বিভাগের তিনজন বিচারপতিকে শোকজ করে তাঁদের কাছে ব্যাখ্যা চেয়েছেন প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ। সংবাদে আরও উল্লেখ করা হয়েছে যে, সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের স্পেশাল অফিসার মো. মোয়াজ্জেম হোছাইন হোয়াটসঅ্যাপের মাধ্যমে এবং ফোন করে তিনজন বিচারপতি, যথা বিচারপতি আবু তাহের সাইফুর রহমান, বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলাম ও বিচারপতি জাকির হোসেনকে ওই নোটিশ সম্পর্কে অবহিত করেছেন।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বাস্তবে প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদ উল্লিখিত তিনজন বিচারপতিকে কোনো শোকজ বা কারণ দর্শানোর নোটিশ দেননি, বরং প্রশাসনিক কার্যক্রমের অংশ হিসেবে কেবল মামলাসংক্রান্ত কিছু তথ্য চেয়েছেন, যা আদালত ব্যবস্থাপনার অভ্যন্তরীণ প্রক্রিয়ার একটি নিয়মিত দাপ্তরিক বিষয়।
তথ্য চাওয়ার বিষয়টি আদালতের বিশেষ একটি যোগাযোগব্যবস্থা উল্লেখ করে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, নানা সংবাদে ব্যবহৃত তথ্যে মূল বিষয়টি বিকৃত ও ভুলভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে বলে তা জনমনে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করেছে। এ ক্ষেত্রে গণমাধ্যমের প্রতি বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশনা হচ্ছে, প্রতিটি গণমাধ্যম আদালতসংক্রান্ত সংবাদ প্রকাশের আগে বিষয়টির সত্যতা যাচাই করে দায়িত্বশীলতার সঙ্গে সংবাদ প্রচার করবে, যাতে বিচার বিভাগের ভাবমূর্তি অক্ষুণ্ন থাকে এবং জনগণ বিভ্রান্ত না হয়।
কয়েক দিন আগে আইন উপদেষ্টা অধ্যাপক আসিফ নজরুল উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে উচ্চ আদালতের ভূমিকা নিয়ে আলোচনা ওঠার কথা জানিয়েছিলেন। তিনি বলেছিলেন, ‘যেমন ধরেন, আপনারা জানেন সাম্প্রতিককালে আপনারা কেউ এটা ইনভেস্টিগেট (অনুসন্ধান) করেননি। আপনাদের অনুরোধ করব, ইনভেস্টিগেট করেন যে, একটা উচ্চ আদালতের একটা বেঞ্চ এক দিনে চার থেকে পাঁচ ঘণ্টায় প্রায় ৮০০ মামলায় জামিন দিয়েছেন। জামিন তিনি দিতেই পারেন, কিন্তু চার থেকে পাঁচ ঘণ্টায় ৮০০ মামলা কি শোনা সম্ভব?’

আসন্ন ঈদুল ফিতর উপলক্ষে বিপুলসংখ্যক লোক স্বজনদের সঙ্গে ঈদ উদ্যাপন করতে বাড়ি ফিরবেন। শ্রমজীবী, চাকরিজীবী, ব্যবসায়ী, কর্মকর্তা-কর্মচারীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ প্রিয়জনের সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করতে বাড়ি যাবেন। এই ঘরমুখো মানুষের ভোগান্তি কমাতে সরকার নানা পদক্ষেপ নিয়েছে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র
১৯ এপ্রিল ২০২২
রাষ্ট্রদূত মিলার বলেন, ইইউর নির্বাচন পর্যবেক্ষণ মিশনটি এখনো চূড়ান্ত অনুমোদনের অপেক্ষায় রয়েছে। এতে ১৫০ থেকে ২০০ জন সদস্য থাকতে পারেন, যাঁদের মধ্যে কেউ কেউ ভোটের প্রায় ছয় সপ্তাহ আগে এবং অন্যরা ভোটের এক সপ্তাহ আগে বাংলাদেশে পৌঁছাবেন।
১ ঘণ্টা আগে
আজ মঙ্গলবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকেরা চীনের সঙ্গে বাংলাদেশের ক্রমবর্ধমান সম্পর্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের উদ্বেগ সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, এ বিষয়ে উদ্বেগের কোনো কারণ নেই।
২ ঘণ্টা আগে
ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত ভবনের তৃতীয় তলায় আজ মঙ্গলবার এ ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছেন আদালতের বেঞ্চ সহকারী পারভেজ আহমেদ।
২ ঘণ্টা আগেবাসস, ঢাকা

বাংলাদেশে আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে অনুষ্ঠেয় জাতীয় নির্বাচন পর্যবেক্ষণের জন্য একটি বৃহৎ প্রতিনিধিদল পাঠানোর পরিকল্পনা রয়েছে ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ)। ২০০৮ সালের পর এটিই হবে ইইউর প্রথম পূর্ণাঙ্গ নির্বাচন পর্যবেক্ষণ মিশন।
আজ মঙ্গলবার ঢাকায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎকালে বাংলাদেশে নিযুক্ত ইইউ রাষ্ট্রদূত মাইকেল মিলার এ তথ্য জানান।
রাষ্ট্রদূত মিলার বলেন, ইইউর নির্বাচন পর্যবেক্ষণ মিশনটি এখনো চূড়ান্ত অনুমোদনের অপেক্ষায় রয়েছে। এতে ১৫০ থেকে ২০০ জন সদস্য থাকতে পারেন, যাঁদের মধ্যে কেউ কেউ ভোটের প্রায় ছয় সপ্তাহ আগে ও অন্যরা ভোটের এক সপ্তাহ আগে বাংলাদেশে পৌঁছাবেন।
মিলার জানান, ২০০৮ সালের পর এই প্রথম ইইউ বাংলাদেশে একটি পূর্ণাঙ্গ নির্বাচন পর্যবেক্ষক দল পাঠাচ্ছে।
রাষ্ট্রদূত আরও জানান, ভোটের সময় স্থানীয় নির্বাচন পর্যবেক্ষক নিয়োগেও সহায়তা করবে ইইউ।
প্রায় এক ঘণ্টাব্যাপী বৈঠকে উভয় পক্ষ সাংবিধানিক সংস্কার, নির্বাচন প্রস্তুতি, বিচার বিভাগ ও শ্রম খাতের সংস্কার, বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সম্পর্ক এবং দেশের সার্বিক রাজনৈতিক প্রক্রিয়া নিয়ে আলোচনা করেন।
রাষ্ট্রদূত মিলার জুলাই জাতীয় সনদকে ‘অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ দলিল’ হিসেবে বর্ণনা করে বলেন, এটি গণতান্ত্রিক রূপান্তরকে মসৃণ করতে সহায়ক হবে।
সম্প্রতি অনুমোদিত শ্রম আইন সংস্কার ও বিচার বিভাগের স্বাধীনতা জোরদারের পদক্ষেপগুলোকে ‘উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি’ হিসেবে অভিহিত করেন তিনি।
‘এগুলো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ’—উল্লেখ করে ফেব্রুয়ারির নির্বাচনকে অবাধ, সুষ্ঠু ও বিশ্বাসযোগ্য করতে নির্বাচন কমিশনকে ইইউর অব্যাহত সহযোগিতার আশ্বাস দেন তিনি।
মিলার আসন্ন নির্বাচনকে ‘দেশের ভাবমূর্তি পুনর্গঠনের সুযোগ’ বলে মন্তব্য করেন।
রাষ্ট্রদূত আরও বলেন, ইইউ বাংলাদেশের স্বল্পোন্নত দেশ (এলডিসি) থেকে মধ্যম আয়ের দেশে উত্তরণের প্রক্রিয়াকে সহায়তা করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
বৈঠকে উভয় পক্ষ বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সম্পর্ক আরও জোরদার করার উপায় নিয়ে আলোচনা করে।
এর মধ্যে অর্থনৈতিক অংশীদারত্ব চুক্তির সম্ভাবনা এবং বিমান ও নৌপরিবহন খাতে নতুন সুযোগ অনুসন্ধানের বিষয়ও অন্তর্ভুক্ত ছিল। এ ছাড়া মানব পাচার ও অবৈধ অভিবাসন প্রতিরোধে ঘনিষ্ঠ সহযোগিতার বিষয়ে তাঁরা একমত হন।
প্রধান উপদেষ্টা জানান, চট্টগ্রাম বন্দরের লালদিয়া টার্মিনালের উন্নয়ন ও পরিচালনায় বৈশ্বিক শিপিং কোম্পানি এ পি মোলারমায়ার্সকের সঙ্গে একটি চুক্তি স্বাক্ষরের প্রস্তুতি চলছে।
রাষ্ট্রদূত মিলার বলেন, ডেনমার্কের এই প্রতিষ্ঠান প্রায় ৮০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগ করে লালদিয়াকে এই অঞ্চলের অন্যতম আধুনিক টার্মিনালে উন্নীত করার পরিকল্পনা করছে।
বৈঠকে নির্বাচনী পরিবেশ, প্রার্থীদের যোগ্যতা ও মানবাধিকার সুরক্ষা নিশ্চিত করার বিষয়েও আলোচনা হয়।

বাংলাদেশে আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে অনুষ্ঠেয় জাতীয় নির্বাচন পর্যবেক্ষণের জন্য একটি বৃহৎ প্রতিনিধিদল পাঠানোর পরিকল্পনা রয়েছে ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ)। ২০০৮ সালের পর এটিই হবে ইইউর প্রথম পূর্ণাঙ্গ নির্বাচন পর্যবেক্ষণ মিশন।
আজ মঙ্গলবার ঢাকায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎকালে বাংলাদেশে নিযুক্ত ইইউ রাষ্ট্রদূত মাইকেল মিলার এ তথ্য জানান।
রাষ্ট্রদূত মিলার বলেন, ইইউর নির্বাচন পর্যবেক্ষণ মিশনটি এখনো চূড়ান্ত অনুমোদনের অপেক্ষায় রয়েছে। এতে ১৫০ থেকে ২০০ জন সদস্য থাকতে পারেন, যাঁদের মধ্যে কেউ কেউ ভোটের প্রায় ছয় সপ্তাহ আগে ও অন্যরা ভোটের এক সপ্তাহ আগে বাংলাদেশে পৌঁছাবেন।
মিলার জানান, ২০০৮ সালের পর এই প্রথম ইইউ বাংলাদেশে একটি পূর্ণাঙ্গ নির্বাচন পর্যবেক্ষক দল পাঠাচ্ছে।
রাষ্ট্রদূত আরও জানান, ভোটের সময় স্থানীয় নির্বাচন পর্যবেক্ষক নিয়োগেও সহায়তা করবে ইইউ।
প্রায় এক ঘণ্টাব্যাপী বৈঠকে উভয় পক্ষ সাংবিধানিক সংস্কার, নির্বাচন প্রস্তুতি, বিচার বিভাগ ও শ্রম খাতের সংস্কার, বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সম্পর্ক এবং দেশের সার্বিক রাজনৈতিক প্রক্রিয়া নিয়ে আলোচনা করেন।
রাষ্ট্রদূত মিলার জুলাই জাতীয় সনদকে ‘অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ দলিল’ হিসেবে বর্ণনা করে বলেন, এটি গণতান্ত্রিক রূপান্তরকে মসৃণ করতে সহায়ক হবে।
সম্প্রতি অনুমোদিত শ্রম আইন সংস্কার ও বিচার বিভাগের স্বাধীনতা জোরদারের পদক্ষেপগুলোকে ‘উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি’ হিসেবে অভিহিত করেন তিনি।
‘এগুলো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ’—উল্লেখ করে ফেব্রুয়ারির নির্বাচনকে অবাধ, সুষ্ঠু ও বিশ্বাসযোগ্য করতে নির্বাচন কমিশনকে ইইউর অব্যাহত সহযোগিতার আশ্বাস দেন তিনি।
মিলার আসন্ন নির্বাচনকে ‘দেশের ভাবমূর্তি পুনর্গঠনের সুযোগ’ বলে মন্তব্য করেন।
রাষ্ট্রদূত আরও বলেন, ইইউ বাংলাদেশের স্বল্পোন্নত দেশ (এলডিসি) থেকে মধ্যম আয়ের দেশে উত্তরণের প্রক্রিয়াকে সহায়তা করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
বৈঠকে উভয় পক্ষ বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সম্পর্ক আরও জোরদার করার উপায় নিয়ে আলোচনা করে।
এর মধ্যে অর্থনৈতিক অংশীদারত্ব চুক্তির সম্ভাবনা এবং বিমান ও নৌপরিবহন খাতে নতুন সুযোগ অনুসন্ধানের বিষয়ও অন্তর্ভুক্ত ছিল। এ ছাড়া মানব পাচার ও অবৈধ অভিবাসন প্রতিরোধে ঘনিষ্ঠ সহযোগিতার বিষয়ে তাঁরা একমত হন।
প্রধান উপদেষ্টা জানান, চট্টগ্রাম বন্দরের লালদিয়া টার্মিনালের উন্নয়ন ও পরিচালনায় বৈশ্বিক শিপিং কোম্পানি এ পি মোলারমায়ার্সকের সঙ্গে একটি চুক্তি স্বাক্ষরের প্রস্তুতি চলছে।
রাষ্ট্রদূত মিলার বলেন, ডেনমার্কের এই প্রতিষ্ঠান প্রায় ৮০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগ করে লালদিয়াকে এই অঞ্চলের অন্যতম আধুনিক টার্মিনালে উন্নীত করার পরিকল্পনা করছে।
বৈঠকে নির্বাচনী পরিবেশ, প্রার্থীদের যোগ্যতা ও মানবাধিকার সুরক্ষা নিশ্চিত করার বিষয়েও আলোচনা হয়।

আসন্ন ঈদুল ফিতর উপলক্ষে বিপুলসংখ্যক লোক স্বজনদের সঙ্গে ঈদ উদ্যাপন করতে বাড়ি ফিরবেন। শ্রমজীবী, চাকরিজীবী, ব্যবসায়ী, কর্মকর্তা-কর্মচারীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ প্রিয়জনের সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করতে বাড়ি যাবেন। এই ঘরমুখো মানুষের ভোগান্তি কমাতে সরকার নানা পদক্ষেপ নিয়েছে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র
১৯ এপ্রিল ২০২২
তিন বিচারপতিকে কোনো শোকজ নোটিশ দেওয়া হয়নি। প্রশাসনিক কার্যক্রমের অংশ হিসেবে কেবল মামলাসংক্রান্ত কিছু তথ্য চেয়েছেন প্রধান বিচারপতি। এটি আদালত ব্যবস্থাপনার অভ্যন্তরীণ প্রক্রিয়ার নিয়মিত দাপ্তরিক বিষয়। তাই আদালতসংক্রান্ত সংবাদ প্রকাশের আগে সত্যতা যাচাই করতে গণমাধ্যমের প্রতি নির্দেশনা দিয়েছেন সুপ্রি
১ ঘণ্টা আগে
আজ মঙ্গলবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকেরা চীনের সঙ্গে বাংলাদেশের ক্রমবর্ধমান সম্পর্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের উদ্বেগ সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, এ বিষয়ে উদ্বেগের কোনো কারণ নেই।
২ ঘণ্টা আগে
ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত ভবনের তৃতীয় তলায় আজ মঙ্গলবার এ ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছেন আদালতের বেঞ্চ সহকারী পারভেজ আহমেদ।
২ ঘণ্টা আগেবাসস, ঢাকা

পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন বলেছেন, বাংলাদেশ তার জাতীয় স্বার্থ রক্ষা করে যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক বজায় রেখে ভারসাম্যপূর্ণ ও বাস্তবসম্মত পররাষ্ট্রনীতি অনুসরণ করছে।
আজ মঙ্গলবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকেরা চীনের সঙ্গে বাংলাদেশের ক্রমবর্ধমান সম্পর্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের উদ্বেগ সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘এ বিষয়ে উদ্বেগের কোনো কারণ নেই।’
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আমাদের গভীর সম্পর্ক রয়েছে এবং চীনের সঙ্গেও ব্যাপক অর্থনৈতিক সম্পর্ক রয়েছে। আমি মনে করি, এতে উদ্বিগ্ন হওয়ার কিছু নেই। কারণ, আমরা একটি ভারসাম্য বজায় রেখেছি।’
উপদেষ্টা জোর দিয়ে বলেন, বাংলাদেশের পররাষ্ট্রনীতি পারস্পরিক সম্মান ও গঠনমূলক সহযোগিতার ভিত্তিতে পরিচালিত হয়। সরকার কোনো নির্দিষ্ট দেশের সঙ্গে সম্পৃক্ততা এড়িয়ে চলার প্রয়োজন মনে করে না।
তিনি আশা প্রকাশ করেন, ভবিষ্যতের সরকারও এই ভারসাম্যপূর্ণ নীতি বজায় রাখবে।
উপদেষ্টা বলেন, ‘আমি মনে করি, বাংলাদেশ তার আকার ও শক্তির তুলনায় আন্তর্জাতিকভাবে যথেষ্ট মনোযোগ পাচ্ছে। যারা আমাদের চেয়ে বড় ও শক্তিশালী, তারা স্বাভাবিকভাবেই বেশি দৃশ্যমান। তবে আমাদের অবস্থান বিবেচনায় আমাদের উপস্থিতি ছোট নয়—আমরা সর্বত্র দৃশ্যমানতা বজায় রাখছি।’
তিনি পুনর্ব্যক্ত করেন, বাংলাদেশের বৈদেশিক নীতি বাস্তবসম্মত, অর্থনৈতিক কূটনীতি এবং শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানের ভিত্তিতে পরিচালিত হবে।
সম্প্রতি মার্কিন সিনেটের পররাষ্ট্রবিষয়ক কমিটির শুনানিতে বাংলাদেশের জন্য মনোনীত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ব্রেন্ট ক্রিস্টেনসেন বলেন, বাংলাদেশে মার্কিন রাষ্ট্রদূত হিসেবে নিযুক্ত হলে তিনি ঢাকার সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক জোরদারে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করবেন এবং এই অঞ্চলে ‘চীনের কর্মকাণ্ড থেকে উদ্ভূত ঝুঁকি’ তুলে ধরবেন।
ক্রিস্টেনসেন বলেন, যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশকে একটি উজ্জ্বল ও গণতান্ত্রিক ভবিষ্যতের পথে সমর্থন করে।
তিনি ঢাকায় মার্কিন দূতাবাসের টিমকে নেতৃত্ব দিতে আগ্রহী, যাতে অন্তর্বর্তী সরকার ও ভবিষ্যতের গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে দৃঢ় সম্পর্ক গড়ে তোলা যায়।
বাংলাদেশের বৈশ্বিক অবস্থান প্রসঙ্গে উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন বলেন, অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক অগ্রগতির অনুপাতে বৈশ্বিক অঙ্গনে দেশের মর্যাদা উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে।

পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন বলেছেন, বাংলাদেশ তার জাতীয় স্বার্থ রক্ষা করে যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক বজায় রেখে ভারসাম্যপূর্ণ ও বাস্তবসম্মত পররাষ্ট্রনীতি অনুসরণ করছে।
আজ মঙ্গলবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকেরা চীনের সঙ্গে বাংলাদেশের ক্রমবর্ধমান সম্পর্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের উদ্বেগ সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘এ বিষয়ে উদ্বেগের কোনো কারণ নেই।’
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আমাদের গভীর সম্পর্ক রয়েছে এবং চীনের সঙ্গেও ব্যাপক অর্থনৈতিক সম্পর্ক রয়েছে। আমি মনে করি, এতে উদ্বিগ্ন হওয়ার কিছু নেই। কারণ, আমরা একটি ভারসাম্য বজায় রেখেছি।’
উপদেষ্টা জোর দিয়ে বলেন, বাংলাদেশের পররাষ্ট্রনীতি পারস্পরিক সম্মান ও গঠনমূলক সহযোগিতার ভিত্তিতে পরিচালিত হয়। সরকার কোনো নির্দিষ্ট দেশের সঙ্গে সম্পৃক্ততা এড়িয়ে চলার প্রয়োজন মনে করে না।
তিনি আশা প্রকাশ করেন, ভবিষ্যতের সরকারও এই ভারসাম্যপূর্ণ নীতি বজায় রাখবে।
উপদেষ্টা বলেন, ‘আমি মনে করি, বাংলাদেশ তার আকার ও শক্তির তুলনায় আন্তর্জাতিকভাবে যথেষ্ট মনোযোগ পাচ্ছে। যারা আমাদের চেয়ে বড় ও শক্তিশালী, তারা স্বাভাবিকভাবেই বেশি দৃশ্যমান। তবে আমাদের অবস্থান বিবেচনায় আমাদের উপস্থিতি ছোট নয়—আমরা সর্বত্র দৃশ্যমানতা বজায় রাখছি।’
তিনি পুনর্ব্যক্ত করেন, বাংলাদেশের বৈদেশিক নীতি বাস্তবসম্মত, অর্থনৈতিক কূটনীতি এবং শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানের ভিত্তিতে পরিচালিত হবে।
সম্প্রতি মার্কিন সিনেটের পররাষ্ট্রবিষয়ক কমিটির শুনানিতে বাংলাদেশের জন্য মনোনীত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ব্রেন্ট ক্রিস্টেনসেন বলেন, বাংলাদেশে মার্কিন রাষ্ট্রদূত হিসেবে নিযুক্ত হলে তিনি ঢাকার সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক জোরদারে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করবেন এবং এই অঞ্চলে ‘চীনের কর্মকাণ্ড থেকে উদ্ভূত ঝুঁকি’ তুলে ধরবেন।
ক্রিস্টেনসেন বলেন, যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশকে একটি উজ্জ্বল ও গণতান্ত্রিক ভবিষ্যতের পথে সমর্থন করে।
তিনি ঢাকায় মার্কিন দূতাবাসের টিমকে নেতৃত্ব দিতে আগ্রহী, যাতে অন্তর্বর্তী সরকার ও ভবিষ্যতের গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে দৃঢ় সম্পর্ক গড়ে তোলা যায়।
বাংলাদেশের বৈশ্বিক অবস্থান প্রসঙ্গে উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন বলেন, অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক অগ্রগতির অনুপাতে বৈশ্বিক অঙ্গনে দেশের মর্যাদা উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে।

আসন্ন ঈদুল ফিতর উপলক্ষে বিপুলসংখ্যক লোক স্বজনদের সঙ্গে ঈদ উদ্যাপন করতে বাড়ি ফিরবেন। শ্রমজীবী, চাকরিজীবী, ব্যবসায়ী, কর্মকর্তা-কর্মচারীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ প্রিয়জনের সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করতে বাড়ি যাবেন। এই ঘরমুখো মানুষের ভোগান্তি কমাতে সরকার নানা পদক্ষেপ নিয়েছে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র
১৯ এপ্রিল ২০২২
তিন বিচারপতিকে কোনো শোকজ নোটিশ দেওয়া হয়নি। প্রশাসনিক কার্যক্রমের অংশ হিসেবে কেবল মামলাসংক্রান্ত কিছু তথ্য চেয়েছেন প্রধান বিচারপতি। এটি আদালত ব্যবস্থাপনার অভ্যন্তরীণ প্রক্রিয়ার নিয়মিত দাপ্তরিক বিষয়। তাই আদালতসংক্রান্ত সংবাদ প্রকাশের আগে সত্যতা যাচাই করতে গণমাধ্যমের প্রতি নির্দেশনা দিয়েছেন সুপ্রি
১ ঘণ্টা আগে
রাষ্ট্রদূত মিলার বলেন, ইইউর নির্বাচন পর্যবেক্ষণ মিশনটি এখনো চূড়ান্ত অনুমোদনের অপেক্ষায় রয়েছে। এতে ১৫০ থেকে ২০০ জন সদস্য থাকতে পারেন, যাঁদের মধ্যে কেউ কেউ ভোটের প্রায় ছয় সপ্তাহ আগে এবং অন্যরা ভোটের এক সপ্তাহ আগে বাংলাদেশে পৌঁছাবেন।
১ ঘণ্টা আগে
ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত ভবনের তৃতীয় তলায় আজ মঙ্গলবার এ ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছেন আদালতের বেঞ্চ সহকারী পারভেজ আহমেদ।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

শিক্ষার্থীদের ৪ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে করা শতাধিক মামলায় গ্রেপ্তার বিএসবি গ্লোবাল নেটওয়ার্কের চেয়ারম্যান খায়রুল বাশার বাহারকে আদালতের বারান্দায় মারধর করা হয়েছে।
ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত ভবনের তৃতীয় তলায় আজ মঙ্গলবার এ ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছেন আদালতের বেঞ্চ সহকারী পারভেজ আহমেদ।
অর্থ আত্মসাতের মামলায় গ্রেপ্তার খায়রুল বাশারের জামিন আবেদন শুনানির জন্য তাঁকে আজ আদালতে হাজির করা হয়। তাঁকে ঘিরে কঠোর নিরাপত্তাবেষ্টনী তৈরির পাশাপাশি মূল সড়ক ব্যবহার না করে কৌশলে অন্য পথ দিয়ে এজলাসে তোলার চেষ্টা করে পুলিশ।
ওই পথ ধরে এজলাসের দরজায় পৌঁছানোর সময় হঠাৎ কয়েকজন ব্যক্তি খায়রুল বাশারের ওপর হামলা চালান। পুলিশ তাৎক্ষণিকভাবে হস্তক্ষেপ করে খায়রুল বাশারকে এজলাসের ভেতরে নিয়ে যায়।
পরে ৯৯টি মামলায় জামিন শুনানি করেন তাঁর আইনজীবীরা। আদালত ১৪ মামলায় জামিন দেন। অন্য ৭৫ মামলায় জামিন নামঞ্জুর করেন অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জিয়াদুর রহমান।
বিদেশে পাঠানোর প্রলোভন দেখিয়ে শিক্ষার্থীদের ৪ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে খায়রুল বাশারের বিরুদ্ধে তিন শর বেশি মামলা রয়েছে।
গত ১৪ জুলাই খায়রুল বাশারকে আটক করা হয়। পর্যায়ক্রমে তাঁকে শতাধিক মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। কয়েক মামলায় তাঁকে রিমান্ডেও নেওয়া হয়।
খায়রুল বাশারকে আজ আদালতে হাজির করা হবে জেনে বেশ কয়েকজন অভিযোগকারী আদালতে উপস্থিত ছিলেন। তাঁরাই সুযোগ বুঝে তাঁর ওপর হামলা করেন বলে প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান।

শিক্ষার্থীদের ৪ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে করা শতাধিক মামলায় গ্রেপ্তার বিএসবি গ্লোবাল নেটওয়ার্কের চেয়ারম্যান খায়রুল বাশার বাহারকে আদালতের বারান্দায় মারধর করা হয়েছে।
ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত ভবনের তৃতীয় তলায় আজ মঙ্গলবার এ ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছেন আদালতের বেঞ্চ সহকারী পারভেজ আহমেদ।
অর্থ আত্মসাতের মামলায় গ্রেপ্তার খায়রুল বাশারের জামিন আবেদন শুনানির জন্য তাঁকে আজ আদালতে হাজির করা হয়। তাঁকে ঘিরে কঠোর নিরাপত্তাবেষ্টনী তৈরির পাশাপাশি মূল সড়ক ব্যবহার না করে কৌশলে অন্য পথ দিয়ে এজলাসে তোলার চেষ্টা করে পুলিশ।
ওই পথ ধরে এজলাসের দরজায় পৌঁছানোর সময় হঠাৎ কয়েকজন ব্যক্তি খায়রুল বাশারের ওপর হামলা চালান। পুলিশ তাৎক্ষণিকভাবে হস্তক্ষেপ করে খায়রুল বাশারকে এজলাসের ভেতরে নিয়ে যায়।
পরে ৯৯টি মামলায় জামিন শুনানি করেন তাঁর আইনজীবীরা। আদালত ১৪ মামলায় জামিন দেন। অন্য ৭৫ মামলায় জামিন নামঞ্জুর করেন অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জিয়াদুর রহমান।
বিদেশে পাঠানোর প্রলোভন দেখিয়ে শিক্ষার্থীদের ৪ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে খায়রুল বাশারের বিরুদ্ধে তিন শর বেশি মামলা রয়েছে।
গত ১৪ জুলাই খায়রুল বাশারকে আটক করা হয়। পর্যায়ক্রমে তাঁকে শতাধিক মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। কয়েক মামলায় তাঁকে রিমান্ডেও নেওয়া হয়।
খায়রুল বাশারকে আজ আদালতে হাজির করা হবে জেনে বেশ কয়েকজন অভিযোগকারী আদালতে উপস্থিত ছিলেন। তাঁরাই সুযোগ বুঝে তাঁর ওপর হামলা করেন বলে প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান।

আসন্ন ঈদুল ফিতর উপলক্ষে বিপুলসংখ্যক লোক স্বজনদের সঙ্গে ঈদ উদ্যাপন করতে বাড়ি ফিরবেন। শ্রমজীবী, চাকরিজীবী, ব্যবসায়ী, কর্মকর্তা-কর্মচারীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ প্রিয়জনের সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করতে বাড়ি যাবেন। এই ঘরমুখো মানুষের ভোগান্তি কমাতে সরকার নানা পদক্ষেপ নিয়েছে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র
১৯ এপ্রিল ২০২২
তিন বিচারপতিকে কোনো শোকজ নোটিশ দেওয়া হয়নি। প্রশাসনিক কার্যক্রমের অংশ হিসেবে কেবল মামলাসংক্রান্ত কিছু তথ্য চেয়েছেন প্রধান বিচারপতি। এটি আদালত ব্যবস্থাপনার অভ্যন্তরীণ প্রক্রিয়ার নিয়মিত দাপ্তরিক বিষয়। তাই আদালতসংক্রান্ত সংবাদ প্রকাশের আগে সত্যতা যাচাই করতে গণমাধ্যমের প্রতি নির্দেশনা দিয়েছেন সুপ্রি
১ ঘণ্টা আগে
রাষ্ট্রদূত মিলার বলেন, ইইউর নির্বাচন পর্যবেক্ষণ মিশনটি এখনো চূড়ান্ত অনুমোদনের অপেক্ষায় রয়েছে। এতে ১৫০ থেকে ২০০ জন সদস্য থাকতে পারেন, যাঁদের মধ্যে কেউ কেউ ভোটের প্রায় ছয় সপ্তাহ আগে এবং অন্যরা ভোটের এক সপ্তাহ আগে বাংলাদেশে পৌঁছাবেন।
১ ঘণ্টা আগে
আজ মঙ্গলবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকেরা চীনের সঙ্গে বাংলাদেশের ক্রমবর্ধমান সম্পর্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের উদ্বেগ সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, এ বিষয়ে উদ্বেগের কোনো কারণ নেই।
২ ঘণ্টা আগে