তৌফিকুল ইসলাম, ঢাকা
আগামী বছরের জুনে যানবাহন চলাচলের জন্য পদ্মা সেতু খুলে দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে সরকারের। সে অনুযায়ী পুরোদমে কাজও চলছে সেতুর। তবে বর্ষা মৌসুমে পদ্মায় পানি বৃদ্ধি ও তীব্র স্রোতের কারণে গতি কমেছে সেতুর দুই পাড় রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ কাজ নদীশাসনে।
সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, নদীর পানি কমলে নভেম্বর মাস থেকে নদীশাসনের কাজে গতি ফিরে আসবে। আগামী জুনের আগেই নদীশাসনের কাজ শেষ করতে চান প্রকৌশলীরা।
জানা গেছে, বর্তমানে পদ্মা সেতুর কাজের সার্বিক অগ্রগতি হয়েছে প্রায় ৮৭ দশমিক ২৫ শতাংশ। আর মূল সেতুর কাজে হয়েছে প্রায় ৯৪ দশমিক ২৫ শতাংশের বেশি। আর পদ্মা সেতুর নদীশাসনের কাজের সার্বিক অগ্রগতি প্রায় ৮৪ দশমিক ২৫ শতাংশ। সেতুর দুই পাড়ে মোট ১৪ কিলোমিটার নদীশাসন করা হচ্ছে। এর মধ্যে মাওয়া অংশে ২ কিলোমিটার এবং জাজিরা অংশে ১২ কিলোমিটার।
নদীশাসনকাজের প্রকৌশলীরা জানান, নদীশাসনের জাজিরা অংশের কাজ হয়েছে সবচেয়ে বেশি। প্রায় ১১ কিলোমিটারের কাজ শেষ আর ১ কিলোমিটার বাকি আছে, যা বর্ষার কারণে শেষ হচ্ছে না। তবে মাওয়া অংশে ২ কিলোমিটারের মধ্যে ৩০০ মিটারের কাজ হয়েছে। এই অংশে নদীশাসনের কাজে খানিকটা চ্যালেঞ্জ রয়েছে। নদীতে পানি বেড়েছে। ফলে পুরোদমে কাজ করা যাচ্ছে না। কাজ বন্ধ নেই, তবে কাজের গতি কমেছে, ফলে অগ্রগতিও কিছুটা কম হচ্ছে।
নদীশাসনের সার্বিক বিষয়ে জানতে চাইলে তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী (নদীশাসন) মো. শারফুল ইসলাম সরকার আজকের পত্রিকা’কে বলেন, ‘বর্তমানে ড্রেজিং, বালুর বস্তা ও কোথাও পাথর ফেলার কাজ চলছে। নদীতে পানি কমলে নভেম্বর মাস থেকে নদীশাসনের কাজ পুরোদমে শুরু করতে পারব। সেতু উদ্বোধনের সঙ্গেই নদীশাসনের কাজও শেষ করার লক্ষ্যমাত্রা আছে আমাদের।’
গত সপ্তাহে পদ্মা সেতু এলাকায় সরেজমিনে দেখা যায়, সেতুতে যানবাহন চলাচলের জন্য সড়কপথের রোড ওয়ে স্লাব ও রেললাইনের অংশে রেলওয়ে স্লাব বসানোর কাজ শেষ হয়েছে। মাওয়া থেকে জাজিরা গাড়ি নিয়ে সেতুর সড়কপথ পাড়ি দেওয়া যায় এবং সেতুর রেললাইনে দিয়ে হেঁটেই এপার থেকে ওপারে যাওয়া যাচ্ছে।
স্বপ্নের পদ্মা সেতু সম্পর্কে সবশেষ খবর পেতে - এখানে ক্লিক করুন
মূল সেতু নির্মাণের জন্য কাজ করছে চীনের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান চায়না মেজর ব্রিজ ইঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানি (এমবিইসি) এবং নদীশাসনের কাজ করছে দেশটির আরেকটি প্রতিষ্ঠান সিনো হাইড্রো করপোরেশন।
পদ্মা সেতু সম্পর্কিত আরও পড়ুন:
আগামী বছরের জুনে যানবাহন চলাচলের জন্য পদ্মা সেতু খুলে দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে সরকারের। সে অনুযায়ী পুরোদমে কাজও চলছে সেতুর। তবে বর্ষা মৌসুমে পদ্মায় পানি বৃদ্ধি ও তীব্র স্রোতের কারণে গতি কমেছে সেতুর দুই পাড় রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ কাজ নদীশাসনে।
সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, নদীর পানি কমলে নভেম্বর মাস থেকে নদীশাসনের কাজে গতি ফিরে আসবে। আগামী জুনের আগেই নদীশাসনের কাজ শেষ করতে চান প্রকৌশলীরা।
জানা গেছে, বর্তমানে পদ্মা সেতুর কাজের সার্বিক অগ্রগতি হয়েছে প্রায় ৮৭ দশমিক ২৫ শতাংশ। আর মূল সেতুর কাজে হয়েছে প্রায় ৯৪ দশমিক ২৫ শতাংশের বেশি। আর পদ্মা সেতুর নদীশাসনের কাজের সার্বিক অগ্রগতি প্রায় ৮৪ দশমিক ২৫ শতাংশ। সেতুর দুই পাড়ে মোট ১৪ কিলোমিটার নদীশাসন করা হচ্ছে। এর মধ্যে মাওয়া অংশে ২ কিলোমিটার এবং জাজিরা অংশে ১২ কিলোমিটার।
নদীশাসনকাজের প্রকৌশলীরা জানান, নদীশাসনের জাজিরা অংশের কাজ হয়েছে সবচেয়ে বেশি। প্রায় ১১ কিলোমিটারের কাজ শেষ আর ১ কিলোমিটার বাকি আছে, যা বর্ষার কারণে শেষ হচ্ছে না। তবে মাওয়া অংশে ২ কিলোমিটারের মধ্যে ৩০০ মিটারের কাজ হয়েছে। এই অংশে নদীশাসনের কাজে খানিকটা চ্যালেঞ্জ রয়েছে। নদীতে পানি বেড়েছে। ফলে পুরোদমে কাজ করা যাচ্ছে না। কাজ বন্ধ নেই, তবে কাজের গতি কমেছে, ফলে অগ্রগতিও কিছুটা কম হচ্ছে।
নদীশাসনের সার্বিক বিষয়ে জানতে চাইলে তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী (নদীশাসন) মো. শারফুল ইসলাম সরকার আজকের পত্রিকা’কে বলেন, ‘বর্তমানে ড্রেজিং, বালুর বস্তা ও কোথাও পাথর ফেলার কাজ চলছে। নদীতে পানি কমলে নভেম্বর মাস থেকে নদীশাসনের কাজ পুরোদমে শুরু করতে পারব। সেতু উদ্বোধনের সঙ্গেই নদীশাসনের কাজও শেষ করার লক্ষ্যমাত্রা আছে আমাদের।’
গত সপ্তাহে পদ্মা সেতু এলাকায় সরেজমিনে দেখা যায়, সেতুতে যানবাহন চলাচলের জন্য সড়কপথের রোড ওয়ে স্লাব ও রেললাইনের অংশে রেলওয়ে স্লাব বসানোর কাজ শেষ হয়েছে। মাওয়া থেকে জাজিরা গাড়ি নিয়ে সেতুর সড়কপথ পাড়ি দেওয়া যায় এবং সেতুর রেললাইনে দিয়ে হেঁটেই এপার থেকে ওপারে যাওয়া যাচ্ছে।
স্বপ্নের পদ্মা সেতু সম্পর্কে সবশেষ খবর পেতে - এখানে ক্লিক করুন
মূল সেতু নির্মাণের জন্য কাজ করছে চীনের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান চায়না মেজর ব্রিজ ইঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানি (এমবিইসি) এবং নদীশাসনের কাজ করছে দেশটির আরেকটি প্রতিষ্ঠান সিনো হাইড্রো করপোরেশন।
পদ্মা সেতু সম্পর্কিত আরও পড়ুন:
জুলাই আন্দোলনে নিহত অজ্ঞাত ১১৪ জনের মরদেহ মোহাম্মদপুর রায়েরবাজার কবরস্থান থেকে তোলা হবে। তাদের ডিএনএ পরীক্ষা করে পরিচয় শনাক্ত করা হবে। এমনটাই জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী...
৪ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তীকালীন সরকার জুলাই ঘোষণাপত্রের খসড়া চূড়ান্ত করেছে। আগামী মঙ্গলবার বিকেলে এই খসড়া ঘোষণাপত্র জাতির সামনে উপস্থাপন করা হবে। প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে বিষয়টি জানানো হয়েছে...
৪ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র থেকে দেশে ফেরত এসেছেন আরও ৩৯ বাংলাদেশি। একটি চার্টার্ড ফ্লাইটে ঢাকায় ফেরত আসেন তাঁরা। আজ শনিবার সকালে শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছায় দলটি। রাজধানীর হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের ইমিগ্রেশন পুলিশের একটি সূত্র আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
৭ ঘণ্টা আগেজুলাই ঘোষণাপত্রকে ‘বাস্তবতা’ বলে উল্লেখ করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা মাহফুজ আলম। তিনি জানিয়েছেন, আগামী ৫ আগস্টের মধ্যে জুলাই ঘোষণাপত্র দেওয়া হবে। গতকাল শুক্রবার দিবাগত রাত ১২টায় ফেসবুকে নিজের ভেরিফায়েড আইডিতে দেওয়া এক পোস্টে এসব কথা জানান মাহফুজ আলম।
৮ ঘণ্টা আগে