নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রমজানে মাসে নিত্যপণ্যের দাম বাড়বে না বলে প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি এফবিসিসিআই কর্তৃক আয়োজিত রমজান মাসে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যসামগ্রী সরবরাহ পরিস্থিতি বিষয়ে ব্যবসায়ীদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় এ অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন বিভিন্ন পর্যায়ের ব্যবসায়ীরা।
বাংলাদেশ ডাল ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি হাজী শফি বলেন, ‘বাজারে ডাল বিক্রি হচ্ছে না অথচ, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতন, নিজেদের খরচ বিদ্যুৎ বিলসহ সবই পরিশোধ করতে হচ্ছে।’ তাঁরা বাধ্য হয়ে দোকান বন্ধ করার হুমকি দেন। নারায়ণগঞ্জ ডাল ব্যবসায়ী সমিতির সদস্য বিকাশ চন্দ্র সাহা জানান, বাজারে ডালের দাম খুবই কম। দাম কম থাকার পরও ক্রেতারা বাজারে নেই। প্রতিবছর রোজার সময় তাঁরা ব্যস্ত সময় কাটালেও এ বছর পুরোপুরি অলস সময় কাটাচ্ছেন তাঁরা।
এ দিকে বাজার নিয়ন্ত্রণে এফবিসিসিআই ৪৬ সদস্য বিশিষ্ট এক তদারকি কমিটি গঠন করেছে। এই কমিটিতে আমদানিকারক, পরিবেশক, পাইকারি-খুচরাসহ দেশের ৬৪ জেলার চেম্বার অব কমার্সের সভাপতি ও সদস্যদের মধ্য থেকে বাছাই করা হয়েছে।
এফবিসিসিআই সভাপতি জসিম উদ্দিন বলেন, ‘অন্যান্য সংস্থার মতো এই কমিটিও বাজার মনিটরিং করবে।’ এফবিসিসিআই সভাপতি, সরকার যে তেলের দাম বেঁধে দিয়েছে সে দামে যাতে বাজারে তেল বিক্রি হয় সে বিষয়টি নিশ্চিত করার জন্য ব্যবসায়ীদের প্রতি আহ্বান জানান।
মৌলভীবাজার ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি হাজী বশির উদ্দিন বলেন, ‘আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ভোক্তা অধিদপ্তর ও মিডিয়া তৎপরতার কারণে পাইকারি পর্যায়ে প্রায় প্রতিটি পণ্যের মূল্য কমেছে।’
সিটি গ্রুপের পরিচালক বিশ্বজিৎ সাহা জানান, তাঁরা সরকার নির্ধারিত দামে প্রতি লিটার তেল ১২৭ টাকা এবং সয়াবিন তেল ১৩৩ টাকা লিটারে বিক্রি করছেন। বাজারে নিয়মিত পণ্য সরবরাহ করা হচ্ছে বলেও জানান তিনি।
বাংলাদেশে ফল আমদানি সমিতির সভাপতি হাজী সিরাজুল ইসলাম বলেন, ‘সেটিং ভাড়া অস্বাভাবিক বেড়েছে আগে যে শিপিং ভাড়া ১ হাজার ২০০ ডলার পরিশোধ করতে হতো বর্তমানে ৪৫০০ ডলার পরিশোধ করতে হয় এ ছাড়া হিমায়িত খাদ্য আনতে আগে ৩ হাজার ডলার লাগলেও বর্তমানে ১০ থেকে ১৪ হাজার ডলার খরচ হচ্ছে।
সিরাজুল ইসলাম আরও বলেন, বাজারে মানভেদে খেজুর ৮০-১৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। তবে, কিছু খেজুর আছে যেগুলো ১২০০-১৫০০ টাকা কেজি দরেও বিক্রি হচ্ছে।
এফবিসিসিআই সভাপতি ব্যবসায়ীদের উদ্দেশ্যে বলেন, ‘সংগঠনের পক্ষ থেকে যে কমিটি গঠন করে দেওয়া হয়েছে এখন থেকে তাঁরা মনিটরিংয়ের দায়িত্ব নেবেন। আমি কোনো অসাধু ব্যবসায়ীদের সভাপতি নই। গুটিকয়েক ব্যবসায়ীর কারণে পুরো ব্যবসায়ী সমাজ মুনাফাখোর হবে তা আমি বহন করতে রাজি নই।’

রমজানে মাসে নিত্যপণ্যের দাম বাড়বে না বলে প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি এফবিসিসিআই কর্তৃক আয়োজিত রমজান মাসে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যসামগ্রী সরবরাহ পরিস্থিতি বিষয়ে ব্যবসায়ীদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় এ অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন বিভিন্ন পর্যায়ের ব্যবসায়ীরা।
বাংলাদেশ ডাল ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি হাজী শফি বলেন, ‘বাজারে ডাল বিক্রি হচ্ছে না অথচ, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতন, নিজেদের খরচ বিদ্যুৎ বিলসহ সবই পরিশোধ করতে হচ্ছে।’ তাঁরা বাধ্য হয়ে দোকান বন্ধ করার হুমকি দেন। নারায়ণগঞ্জ ডাল ব্যবসায়ী সমিতির সদস্য বিকাশ চন্দ্র সাহা জানান, বাজারে ডালের দাম খুবই কম। দাম কম থাকার পরও ক্রেতারা বাজারে নেই। প্রতিবছর রোজার সময় তাঁরা ব্যস্ত সময় কাটালেও এ বছর পুরোপুরি অলস সময় কাটাচ্ছেন তাঁরা।
এ দিকে বাজার নিয়ন্ত্রণে এফবিসিসিআই ৪৬ সদস্য বিশিষ্ট এক তদারকি কমিটি গঠন করেছে। এই কমিটিতে আমদানিকারক, পরিবেশক, পাইকারি-খুচরাসহ দেশের ৬৪ জেলার চেম্বার অব কমার্সের সভাপতি ও সদস্যদের মধ্য থেকে বাছাই করা হয়েছে।
এফবিসিসিআই সভাপতি জসিম উদ্দিন বলেন, ‘অন্যান্য সংস্থার মতো এই কমিটিও বাজার মনিটরিং করবে।’ এফবিসিসিআই সভাপতি, সরকার যে তেলের দাম বেঁধে দিয়েছে সে দামে যাতে বাজারে তেল বিক্রি হয় সে বিষয়টি নিশ্চিত করার জন্য ব্যবসায়ীদের প্রতি আহ্বান জানান।
মৌলভীবাজার ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি হাজী বশির উদ্দিন বলেন, ‘আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ভোক্তা অধিদপ্তর ও মিডিয়া তৎপরতার কারণে পাইকারি পর্যায়ে প্রায় প্রতিটি পণ্যের মূল্য কমেছে।’
সিটি গ্রুপের পরিচালক বিশ্বজিৎ সাহা জানান, তাঁরা সরকার নির্ধারিত দামে প্রতি লিটার তেল ১২৭ টাকা এবং সয়াবিন তেল ১৩৩ টাকা লিটারে বিক্রি করছেন। বাজারে নিয়মিত পণ্য সরবরাহ করা হচ্ছে বলেও জানান তিনি।
বাংলাদেশে ফল আমদানি সমিতির সভাপতি হাজী সিরাজুল ইসলাম বলেন, ‘সেটিং ভাড়া অস্বাভাবিক বেড়েছে আগে যে শিপিং ভাড়া ১ হাজার ২০০ ডলার পরিশোধ করতে হতো বর্তমানে ৪৫০০ ডলার পরিশোধ করতে হয় এ ছাড়া হিমায়িত খাদ্য আনতে আগে ৩ হাজার ডলার লাগলেও বর্তমানে ১০ থেকে ১৪ হাজার ডলার খরচ হচ্ছে।
সিরাজুল ইসলাম আরও বলেন, বাজারে মানভেদে খেজুর ৮০-১৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। তবে, কিছু খেজুর আছে যেগুলো ১২০০-১৫০০ টাকা কেজি দরেও বিক্রি হচ্ছে।
এফবিসিসিআই সভাপতি ব্যবসায়ীদের উদ্দেশ্যে বলেন, ‘সংগঠনের পক্ষ থেকে যে কমিটি গঠন করে দেওয়া হয়েছে এখন থেকে তাঁরা মনিটরিংয়ের দায়িত্ব নেবেন। আমি কোনো অসাধু ব্যবসায়ীদের সভাপতি নই। গুটিকয়েক ব্যবসায়ীর কারণে পুরো ব্যবসায়ী সমাজ মুনাফাখোর হবে তা আমি বহন করতে রাজি নই।’

নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রমজানে মাসে নিত্যপণ্যের দাম বাড়বে না বলে প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি এফবিসিসিআই কর্তৃক আয়োজিত রমজান মাসে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যসামগ্রী সরবরাহ পরিস্থিতি বিষয়ে ব্যবসায়ীদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় এ অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন বিভিন্ন পর্যায়ের ব্যবসায়ীরা।
বাংলাদেশ ডাল ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি হাজী শফি বলেন, ‘বাজারে ডাল বিক্রি হচ্ছে না অথচ, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতন, নিজেদের খরচ বিদ্যুৎ বিলসহ সবই পরিশোধ করতে হচ্ছে।’ তাঁরা বাধ্য হয়ে দোকান বন্ধ করার হুমকি দেন। নারায়ণগঞ্জ ডাল ব্যবসায়ী সমিতির সদস্য বিকাশ চন্দ্র সাহা জানান, বাজারে ডালের দাম খুবই কম। দাম কম থাকার পরও ক্রেতারা বাজারে নেই। প্রতিবছর রোজার সময় তাঁরা ব্যস্ত সময় কাটালেও এ বছর পুরোপুরি অলস সময় কাটাচ্ছেন তাঁরা।
এ দিকে বাজার নিয়ন্ত্রণে এফবিসিসিআই ৪৬ সদস্য বিশিষ্ট এক তদারকি কমিটি গঠন করেছে। এই কমিটিতে আমদানিকারক, পরিবেশক, পাইকারি-খুচরাসহ দেশের ৬৪ জেলার চেম্বার অব কমার্সের সভাপতি ও সদস্যদের মধ্য থেকে বাছাই করা হয়েছে।
এফবিসিসিআই সভাপতি জসিম উদ্দিন বলেন, ‘অন্যান্য সংস্থার মতো এই কমিটিও বাজার মনিটরিং করবে।’ এফবিসিসিআই সভাপতি, সরকার যে তেলের দাম বেঁধে দিয়েছে সে দামে যাতে বাজারে তেল বিক্রি হয় সে বিষয়টি নিশ্চিত করার জন্য ব্যবসায়ীদের প্রতি আহ্বান জানান।
মৌলভীবাজার ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি হাজী বশির উদ্দিন বলেন, ‘আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ভোক্তা অধিদপ্তর ও মিডিয়া তৎপরতার কারণে পাইকারি পর্যায়ে প্রায় প্রতিটি পণ্যের মূল্য কমেছে।’
সিটি গ্রুপের পরিচালক বিশ্বজিৎ সাহা জানান, তাঁরা সরকার নির্ধারিত দামে প্রতি লিটার তেল ১২৭ টাকা এবং সয়াবিন তেল ১৩৩ টাকা লিটারে বিক্রি করছেন। বাজারে নিয়মিত পণ্য সরবরাহ করা হচ্ছে বলেও জানান তিনি।
বাংলাদেশে ফল আমদানি সমিতির সভাপতি হাজী সিরাজুল ইসলাম বলেন, ‘সেটিং ভাড়া অস্বাভাবিক বেড়েছে আগে যে শিপিং ভাড়া ১ হাজার ২০০ ডলার পরিশোধ করতে হতো বর্তমানে ৪৫০০ ডলার পরিশোধ করতে হয় এ ছাড়া হিমায়িত খাদ্য আনতে আগে ৩ হাজার ডলার লাগলেও বর্তমানে ১০ থেকে ১৪ হাজার ডলার খরচ হচ্ছে।
সিরাজুল ইসলাম আরও বলেন, বাজারে মানভেদে খেজুর ৮০-১৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। তবে, কিছু খেজুর আছে যেগুলো ১২০০-১৫০০ টাকা কেজি দরেও বিক্রি হচ্ছে।
এফবিসিসিআই সভাপতি ব্যবসায়ীদের উদ্দেশ্যে বলেন, ‘সংগঠনের পক্ষ থেকে যে কমিটি গঠন করে দেওয়া হয়েছে এখন থেকে তাঁরা মনিটরিংয়ের দায়িত্ব নেবেন। আমি কোনো অসাধু ব্যবসায়ীদের সভাপতি নই। গুটিকয়েক ব্যবসায়ীর কারণে পুরো ব্যবসায়ী সমাজ মুনাফাখোর হবে তা আমি বহন করতে রাজি নই।’

রমজানে মাসে নিত্যপণ্যের দাম বাড়বে না বলে প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি এফবিসিসিআই কর্তৃক আয়োজিত রমজান মাসে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যসামগ্রী সরবরাহ পরিস্থিতি বিষয়ে ব্যবসায়ীদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় এ অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন বিভিন্ন পর্যায়ের ব্যবসায়ীরা।
বাংলাদেশ ডাল ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি হাজী শফি বলেন, ‘বাজারে ডাল বিক্রি হচ্ছে না অথচ, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতন, নিজেদের খরচ বিদ্যুৎ বিলসহ সবই পরিশোধ করতে হচ্ছে।’ তাঁরা বাধ্য হয়ে দোকান বন্ধ করার হুমকি দেন। নারায়ণগঞ্জ ডাল ব্যবসায়ী সমিতির সদস্য বিকাশ চন্দ্র সাহা জানান, বাজারে ডালের দাম খুবই কম। দাম কম থাকার পরও ক্রেতারা বাজারে নেই। প্রতিবছর রোজার সময় তাঁরা ব্যস্ত সময় কাটালেও এ বছর পুরোপুরি অলস সময় কাটাচ্ছেন তাঁরা।
এ দিকে বাজার নিয়ন্ত্রণে এফবিসিসিআই ৪৬ সদস্য বিশিষ্ট এক তদারকি কমিটি গঠন করেছে। এই কমিটিতে আমদানিকারক, পরিবেশক, পাইকারি-খুচরাসহ দেশের ৬৪ জেলার চেম্বার অব কমার্সের সভাপতি ও সদস্যদের মধ্য থেকে বাছাই করা হয়েছে।
এফবিসিসিআই সভাপতি জসিম উদ্দিন বলেন, ‘অন্যান্য সংস্থার মতো এই কমিটিও বাজার মনিটরিং করবে।’ এফবিসিসিআই সভাপতি, সরকার যে তেলের দাম বেঁধে দিয়েছে সে দামে যাতে বাজারে তেল বিক্রি হয় সে বিষয়টি নিশ্চিত করার জন্য ব্যবসায়ীদের প্রতি আহ্বান জানান।
মৌলভীবাজার ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি হাজী বশির উদ্দিন বলেন, ‘আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ভোক্তা অধিদপ্তর ও মিডিয়া তৎপরতার কারণে পাইকারি পর্যায়ে প্রায় প্রতিটি পণ্যের মূল্য কমেছে।’
সিটি গ্রুপের পরিচালক বিশ্বজিৎ সাহা জানান, তাঁরা সরকার নির্ধারিত দামে প্রতি লিটার তেল ১২৭ টাকা এবং সয়াবিন তেল ১৩৩ টাকা লিটারে বিক্রি করছেন। বাজারে নিয়মিত পণ্য সরবরাহ করা হচ্ছে বলেও জানান তিনি।
বাংলাদেশে ফল আমদানি সমিতির সভাপতি হাজী সিরাজুল ইসলাম বলেন, ‘সেটিং ভাড়া অস্বাভাবিক বেড়েছে আগে যে শিপিং ভাড়া ১ হাজার ২০০ ডলার পরিশোধ করতে হতো বর্তমানে ৪৫০০ ডলার পরিশোধ করতে হয় এ ছাড়া হিমায়িত খাদ্য আনতে আগে ৩ হাজার ডলার লাগলেও বর্তমানে ১০ থেকে ১৪ হাজার ডলার খরচ হচ্ছে।
সিরাজুল ইসলাম আরও বলেন, বাজারে মানভেদে খেজুর ৮০-১৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। তবে, কিছু খেজুর আছে যেগুলো ১২০০-১৫০০ টাকা কেজি দরেও বিক্রি হচ্ছে।
এফবিসিসিআই সভাপতি ব্যবসায়ীদের উদ্দেশ্যে বলেন, ‘সংগঠনের পক্ষ থেকে যে কমিটি গঠন করে দেওয়া হয়েছে এখন থেকে তাঁরা মনিটরিংয়ের দায়িত্ব নেবেন। আমি কোনো অসাধু ব্যবসায়ীদের সভাপতি নই। গুটিকয়েক ব্যবসায়ীর কারণে পুরো ব্যবসায়ী সমাজ মুনাফাখোর হবে তা আমি বহন করতে রাজি নই।’


কমিশনের এক সদস্য বলেন, প্রধান উপদেষ্টা তো কমিশনেরও সভাপতি। আমরা একটি সুপারিশ তৈরি করছি। সেখানে তো তাঁরও মতামত থাকবে। সে জন্য আজকে কমিশন সভাপতির সভাপতিত্বে বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।
১ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মাধ্যমে নির্বাচিত সরকারের কাছে দায়িত্ব হস্তান্তর করা পর্যন্ত উপদেষ্টা পরিষদ দায়িত্ব পালন করে যাবে এবং তাদের বৈঠকও নিয়মিত অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। আজ সোমবার প্রধান উপদেষ্টার দপ্তর থেকে এক বিবৃতিতে সরকারের দায়িত্ব পালনের মেয়াদ স্পষ্ট করা হয়।
১ ঘণ্টা আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে মোট ৪২ হাজার ৭৬১টি ভোটকেন্দ্র নির্ধারণ করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এসব কেন্দ্রে মোট ভোটকক্ষের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২ লাখ ৪৪ হাজার ৬৪৯ টি। এর মধ্যে পুরুষদের জন্য ১ লাখ ১৫ হাজার ৩৭টি এবং নারীদের জন্য ১ লাখ ২৯ হাজার ৬০২টি কক্ষ।
১ ঘণ্টা আগে
রাজনৈতিক দল ও বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে কয়েক দফা বৈঠকের পর জুলাই সনদ বাস্তবায়নের উপায় নিয়ে সুপারিশ প্রায় চূড়ান্ত করেছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। গণভোটের পর সংবিধান সংস্কার পরিষদে বাস্তবায়ন আদেশ পাস হয়ে গেলে আগামী সংসদেই সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্বের (পিআর) ভিত্তিতে উচ্চকক্ষ গঠনের সুপারিশ থাকতে পারে বলে একাধিক সূত্
১২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

প্রধান উপদেষ্টা ও জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভাপতি ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠক করবেন কমিশনের সদস্যরা। আজ সোমবার বিকেল ৪টায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে বলে জানা গেছে।
কমিশন সূত্র জানায়, প্রধান উপদেষ্টা ও কমিশন সভাপতির সঙ্গে জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের উপায় নিয়ে তৈরি করা সুপারিশের ড্রাফটের বিষয়ে আলোচনা হবে এই বৈঠকে। সভাপতির মতামতের ভিত্তিতে সুপারিশের খসড়ায় সংযোজন-বিয়োজন হতে পারে। সে ক্ষেত্রে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের উপায়ের পূর্ণাঙ্গ সুপারিশ তৈরি করে পরে সরকারের কাছে জমা দেবে। অন্যদিকে খসড়ায় নতুন করে সংশোধনী না থাকলে আজই সেটি সরকারের কাছে জমা দেওয়া হবে।
কমিশনের এক সদস্য বলেন, ‘প্রধান উপদেষ্টা তো কমিশনেরও সভাপতি। আমরা একটি সুপারিশ তৈরি করছি। সেখানে তো তাঁরও মতামত থাকবে। সে জন্য আজকে কমিশন সভাপতির সভাপতিত্বে বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।’
কমিশন সূত্র জানায়, সনদ বাস্তবায়নে কমিশন সুপারিশের যে রূপরেখা ঠিক করেছে, তাতে প্রথমে একটি আদেশ জারি করা হবে। গণ-অভ্যুত্থানকে ভিত্তি ধরে প্রথমে ‘জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ’ নামে এই আদেশ জারি করা হবে। তার অধীনে জারি হবে গণভোট-বিষয়ক একটি অধ্যাদেশ। এর ভিত্তিতেই হবে গণভোট। একটি নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত (২৭০ দিন বা প্রথম ৯ মাস) আগামী সংসদ কাজ করবে সংবিধান সংস্কার পরিষদ হিসেবে। এ সময়ের মধ্যেই সংবিধান-সংক্রান্ত সংস্কার প্রস্তাবগুলো সংসদে অনুমোদন করা হবে। বাস্তবায়নের পুরো প্রক্রিয়া জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশে উল্লেখ থাকবে।
আদেশ জারির পর এর কিছু অংশ তাৎক্ষণিক এবং কিছু কিছু বিষয় পরবর্তীকালে কার্যকর হবে। আদেশের কোন ধারা কবে কার্যকর হবে তা উল্লেখ থাকবে।
জুলাই সনদের ৮৪টি সংস্কার প্রস্তাব আদেশের পরিশিষ্টে উল্লেখ থাকবে। তবে সেখানে কোনো দলের ভিন্নমতের বিষয় উল্লেখ থাকবে না। শুধু কমিশনের ৮৪টি প্রস্তাব অথবা সিদ্ধান্তের উল্লেখ থাকবে।

প্রধান উপদেষ্টা ও জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভাপতি ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠক করবেন কমিশনের সদস্যরা। আজ সোমবার বিকেল ৪টায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে বলে জানা গেছে।
কমিশন সূত্র জানায়, প্রধান উপদেষ্টা ও কমিশন সভাপতির সঙ্গে জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের উপায় নিয়ে তৈরি করা সুপারিশের ড্রাফটের বিষয়ে আলোচনা হবে এই বৈঠকে। সভাপতির মতামতের ভিত্তিতে সুপারিশের খসড়ায় সংযোজন-বিয়োজন হতে পারে। সে ক্ষেত্রে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের উপায়ের পূর্ণাঙ্গ সুপারিশ তৈরি করে পরে সরকারের কাছে জমা দেবে। অন্যদিকে খসড়ায় নতুন করে সংশোধনী না থাকলে আজই সেটি সরকারের কাছে জমা দেওয়া হবে।
কমিশনের এক সদস্য বলেন, ‘প্রধান উপদেষ্টা তো কমিশনেরও সভাপতি। আমরা একটি সুপারিশ তৈরি করছি। সেখানে তো তাঁরও মতামত থাকবে। সে জন্য আজকে কমিশন সভাপতির সভাপতিত্বে বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।’
কমিশন সূত্র জানায়, সনদ বাস্তবায়নে কমিশন সুপারিশের যে রূপরেখা ঠিক করেছে, তাতে প্রথমে একটি আদেশ জারি করা হবে। গণ-অভ্যুত্থানকে ভিত্তি ধরে প্রথমে ‘জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ’ নামে এই আদেশ জারি করা হবে। তার অধীনে জারি হবে গণভোট-বিষয়ক একটি অধ্যাদেশ। এর ভিত্তিতেই হবে গণভোট। একটি নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত (২৭০ দিন বা প্রথম ৯ মাস) আগামী সংসদ কাজ করবে সংবিধান সংস্কার পরিষদ হিসেবে। এ সময়ের মধ্যেই সংবিধান-সংক্রান্ত সংস্কার প্রস্তাবগুলো সংসদে অনুমোদন করা হবে। বাস্তবায়নের পুরো প্রক্রিয়া জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশে উল্লেখ থাকবে।
আদেশ জারির পর এর কিছু অংশ তাৎক্ষণিক এবং কিছু কিছু বিষয় পরবর্তীকালে কার্যকর হবে। আদেশের কোন ধারা কবে কার্যকর হবে তা উল্লেখ থাকবে।
জুলাই সনদের ৮৪টি সংস্কার প্রস্তাব আদেশের পরিশিষ্টে উল্লেখ থাকবে। তবে সেখানে কোনো দলের ভিন্নমতের বিষয় উল্লেখ থাকবে না। শুধু কমিশনের ৮৪টি প্রস্তাব অথবা সিদ্ধান্তের উল্লেখ থাকবে।


বাজার নিয়ন্ত্রণে এফবিসিসিআই ৪৬ সদস্য বিশিষ্ট এক তদারকি কমিটি গঠন করেছে। এই কমিটিতে আমদানিকারক, পরিবেশক, পাইকারি-খুচরাসহ দেশের ৬৪ জেলার চেম্বার অব কমার্সের সভাপতি ও সদস্যদের...
০২ এপ্রিল ২০২২
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মাধ্যমে নির্বাচিত সরকারের কাছে দায়িত্ব হস্তান্তর করা পর্যন্ত উপদেষ্টা পরিষদ দায়িত্ব পালন করে যাবে এবং তাদের বৈঠকও নিয়মিত অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। আজ সোমবার প্রধান উপদেষ্টার দপ্তর থেকে এক বিবৃতিতে সরকারের দায়িত্ব পালনের মেয়াদ স্পষ্ট করা হয়।
১ ঘণ্টা আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে মোট ৪২ হাজার ৭৬১টি ভোটকেন্দ্র নির্ধারণ করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এসব কেন্দ্রে মোট ভোটকক্ষের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২ লাখ ৪৪ হাজার ৬৪৯ টি। এর মধ্যে পুরুষদের জন্য ১ লাখ ১৫ হাজার ৩৭টি এবং নারীদের জন্য ১ লাখ ২৯ হাজার ৬০২টি কক্ষ।
১ ঘণ্টা আগে
রাজনৈতিক দল ও বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে কয়েক দফা বৈঠকের পর জুলাই সনদ বাস্তবায়নের উপায় নিয়ে সুপারিশ প্রায় চূড়ান্ত করেছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। গণভোটের পর সংবিধান সংস্কার পরিষদে বাস্তবায়ন আদেশ পাস হয়ে গেলে আগামী সংসদেই সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্বের (পিআর) ভিত্তিতে উচ্চকক্ষ গঠনের সুপারিশ থাকতে পারে বলে একাধিক সূত্
১২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মাধ্যমে নির্বাচিত সরকারের কাছে দায়িত্ব হস্তান্তর করা পর্যন্ত উপদেষ্টা পরিষদ দায়িত্ব পালন করে যাবে এবং তাদের বৈঠকও নিয়মিত অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। আজ সোমবার প্রধান উপদেষ্টার দপ্তর থেকে এক বিবৃতিতে সরকারের দায়িত্ব পালনের মেয়াদ স্পষ্ট করা হয়।
গতকাল রোববার অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদের সভা নভেম্বরেই শেষ হয়ে যাবে—বলে তথ্য উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের মন্তব্য নিয়ে ‘বিভ্রান্তি সৃষ্টি হওয়ায়’ সরকার এই বিবৃতি দিয়েছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, ‘গতকাল ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির মিট দ্য রিপোর্টার্স অনুষ্ঠানে দেওয়া তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা জনাব মাহফুজ আলম উপদেষ্টা পরিষদের কার্যক্রম নিয়ে কিছু মন্তব্য করেছেন যা গণমাধ্যমে প্রকাশিত হবার পর কিছুটা বিভ্রান্তি সৃষ্টি করেছে।’
এতে আরও বলা হয়, ‘বস্তুত, সরকারের গৃহীত সংস্কার ও নীতিমালা প্রণয়নের কাজ নভেম্বরের মধ্যে শেষ করতে হবে এটা সঠিক নয়, বরং সংস্কার কার্যক্রম পূর্ণোদ্যমে চলমান থাকবে। এ ছাড়া, উপদেষ্টা পরিষদ নির্বাচিত সরকারের কাছে দায়িত্ব হস্তান্তর না করা পর্যন্ত নিয়মিত দায়িত্ব পালন করে যাবে এবং উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকও নিয়মিত অনুষ্ঠিত হবে।’
এর আগে, গতকাল তথ্য উপদেষ্টা ডিআরইউতে বলেছিলেন, ‘সংস্কার কমিশন থেকে ২৩টি আশু বাস্তবায়নযোগ্য প্রস্তাব তোলা হয়েছে। মন্ত্রণালয় পর্যালোচনা করে ১৩টি প্রস্তাব বাস্তবায়ন করছে। নভেম্বরে কেবিনেট ক্লোজ হয়ে যাবে, যা করার আগামী মাসের মধ্যে করতে চাই।’

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মাধ্যমে নির্বাচিত সরকারের কাছে দায়িত্ব হস্তান্তর করা পর্যন্ত উপদেষ্টা পরিষদ দায়িত্ব পালন করে যাবে এবং তাদের বৈঠকও নিয়মিত অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। আজ সোমবার প্রধান উপদেষ্টার দপ্তর থেকে এক বিবৃতিতে সরকারের দায়িত্ব পালনের মেয়াদ স্পষ্ট করা হয়।
গতকাল রোববার অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদের সভা নভেম্বরেই শেষ হয়ে যাবে—বলে তথ্য উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের মন্তব্য নিয়ে ‘বিভ্রান্তি সৃষ্টি হওয়ায়’ সরকার এই বিবৃতি দিয়েছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, ‘গতকাল ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির মিট দ্য রিপোর্টার্স অনুষ্ঠানে দেওয়া তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা জনাব মাহফুজ আলম উপদেষ্টা পরিষদের কার্যক্রম নিয়ে কিছু মন্তব্য করেছেন যা গণমাধ্যমে প্রকাশিত হবার পর কিছুটা বিভ্রান্তি সৃষ্টি করেছে।’
এতে আরও বলা হয়, ‘বস্তুত, সরকারের গৃহীত সংস্কার ও নীতিমালা প্রণয়নের কাজ নভেম্বরের মধ্যে শেষ করতে হবে এটা সঠিক নয়, বরং সংস্কার কার্যক্রম পূর্ণোদ্যমে চলমান থাকবে। এ ছাড়া, উপদেষ্টা পরিষদ নির্বাচিত সরকারের কাছে দায়িত্ব হস্তান্তর না করা পর্যন্ত নিয়মিত দায়িত্ব পালন করে যাবে এবং উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকও নিয়মিত অনুষ্ঠিত হবে।’
এর আগে, গতকাল তথ্য উপদেষ্টা ডিআরইউতে বলেছিলেন, ‘সংস্কার কমিশন থেকে ২৩টি আশু বাস্তবায়নযোগ্য প্রস্তাব তোলা হয়েছে। মন্ত্রণালয় পর্যালোচনা করে ১৩টি প্রস্তাব বাস্তবায়ন করছে। নভেম্বরে কেবিনেট ক্লোজ হয়ে যাবে, যা করার আগামী মাসের মধ্যে করতে চাই।’


বাজার নিয়ন্ত্রণে এফবিসিসিআই ৪৬ সদস্য বিশিষ্ট এক তদারকি কমিটি গঠন করেছে। এই কমিটিতে আমদানিকারক, পরিবেশক, পাইকারি-খুচরাসহ দেশের ৬৪ জেলার চেম্বার অব কমার্সের সভাপতি ও সদস্যদের...
০২ এপ্রিল ২০২২
কমিশনের এক সদস্য বলেন, প্রধান উপদেষ্টা তো কমিশনেরও সভাপতি। আমরা একটি সুপারিশ তৈরি করছি। সেখানে তো তাঁরও মতামত থাকবে। সে জন্য আজকে কমিশন সভাপতির সভাপতিত্বে বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।
১ ঘণ্টা আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে মোট ৪২ হাজার ৭৬১টি ভোটকেন্দ্র নির্ধারণ করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এসব কেন্দ্রে মোট ভোটকক্ষের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২ লাখ ৪৪ হাজার ৬৪৯ টি। এর মধ্যে পুরুষদের জন্য ১ লাখ ১৫ হাজার ৩৭টি এবং নারীদের জন্য ১ লাখ ২৯ হাজার ৬০২টি কক্ষ।
১ ঘণ্টা আগে
রাজনৈতিক দল ও বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে কয়েক দফা বৈঠকের পর জুলাই সনদ বাস্তবায়নের উপায় নিয়ে সুপারিশ প্রায় চূড়ান্ত করেছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। গণভোটের পর সংবিধান সংস্কার পরিষদে বাস্তবায়ন আদেশ পাস হয়ে গেলে আগামী সংসদেই সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্বের (পিআর) ভিত্তিতে উচ্চকক্ষ গঠনের সুপারিশ থাকতে পারে বলে একাধিক সূত্
১২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে মোট ৪২ হাজার ৭৬১টি ভোটকেন্দ্র নির্ধারণ করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এসব কেন্দ্রে মোট ভোটকক্ষের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২ লাখ ৪৪ হাজার ৬৪৯ টি। এর মধ্যে পুরুষদের জন্য ১ লাখ ১৫ হাজার ৩৭টি এবং নারীদের জন্য ১ লাখ ২৯ হাজার ৬০২টি কক্ষ।
আজ সোমবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের এসব তথ্য জানান নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ।
সচিব আরও জানান, অস্থায়ী ভোটকেন্দ্রের সংখ্যা প্রাথমিকভাবে ১৪টি এবং প্রায় ১২ হাজার অস্থায়ী ভোটকক্ষ থাকবে।

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে মোট ৪২ হাজার ৭৬১টি ভোটকেন্দ্র নির্ধারণ করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এসব কেন্দ্রে মোট ভোটকক্ষের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২ লাখ ৪৪ হাজার ৬৪৯ টি। এর মধ্যে পুরুষদের জন্য ১ লাখ ১৫ হাজার ৩৭টি এবং নারীদের জন্য ১ লাখ ২৯ হাজার ৬০২টি কক্ষ।
আজ সোমবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের এসব তথ্য জানান নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ।
সচিব আরও জানান, অস্থায়ী ভোটকেন্দ্রের সংখ্যা প্রাথমিকভাবে ১৪টি এবং প্রায় ১২ হাজার অস্থায়ী ভোটকক্ষ থাকবে।


বাজার নিয়ন্ত্রণে এফবিসিসিআই ৪৬ সদস্য বিশিষ্ট এক তদারকি কমিটি গঠন করেছে। এই কমিটিতে আমদানিকারক, পরিবেশক, পাইকারি-খুচরাসহ দেশের ৬৪ জেলার চেম্বার অব কমার্সের সভাপতি ও সদস্যদের...
০২ এপ্রিল ২০২২
কমিশনের এক সদস্য বলেন, প্রধান উপদেষ্টা তো কমিশনেরও সভাপতি। আমরা একটি সুপারিশ তৈরি করছি। সেখানে তো তাঁরও মতামত থাকবে। সে জন্য আজকে কমিশন সভাপতির সভাপতিত্বে বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।
১ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মাধ্যমে নির্বাচিত সরকারের কাছে দায়িত্ব হস্তান্তর করা পর্যন্ত উপদেষ্টা পরিষদ দায়িত্ব পালন করে যাবে এবং তাদের বৈঠকও নিয়মিত অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। আজ সোমবার প্রধান উপদেষ্টার দপ্তর থেকে এক বিবৃতিতে সরকারের দায়িত্ব পালনের মেয়াদ স্পষ্ট করা হয়।
১ ঘণ্টা আগে
রাজনৈতিক দল ও বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে কয়েক দফা বৈঠকের পর জুলাই সনদ বাস্তবায়নের উপায় নিয়ে সুপারিশ প্রায় চূড়ান্ত করেছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। গণভোটের পর সংবিধান সংস্কার পরিষদে বাস্তবায়ন আদেশ পাস হয়ে গেলে আগামী সংসদেই সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্বের (পিআর) ভিত্তিতে উচ্চকক্ষ গঠনের সুপারিশ থাকতে পারে বলে একাধিক সূত্
১২ ঘণ্টা আগেতানিম আহমেদ, ঢাকা

রাজনৈতিক দল ও বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে কয়েক দফা বৈঠকের পর জুলাই সনদ বাস্তবায়নের উপায় নিয়ে সুপারিশ প্রায় চূড়ান্ত করেছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। গণভোটের পর সংবিধান সংস্কার পরিষদে বাস্তবায়ন আদেশ পাস হয়ে গেলে আগামী সংসদেই সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্বের (পিআর) ভিত্তিতে উচ্চকক্ষ গঠনের সুপারিশ থাকতে পারে বলে একাধিক সূত্রে জানা গেছে। নতুন সংসদ নির্ধারিত ২৭০ দিনের মধ্যে সংস্কার বাস্তবায়ন না করলে কী হবে, সে বিষয়েও একটি বিকল্প ভাবা হচ্ছে।
সনদ বাস্তবায়নের উপায় নিয়ে সুপারিশের খসড়া তৈরির কাজ গতকাল রোববার সন্ধ্যা পর্যন্ত ৯০ শতাংশ শেষ হয়েছে বলে কমিশন সূত্রে জানা গেছে। প্রস্তাবিত সময়ের মধ্যে নতুন সংসদ সংস্কার বাস্তবায়ন না করলে করণীয় কী হবে, তা গতকাল রাত বা আজ (সোমবার) সকালের মধ্যে চূড়ান্ত করা হবে। আজ সকালে কমিশনের আবার বৈঠকের মাধ্যমে সুপারিশ চূড়ান্ত করে দুপুরে প্রধান উপদেষ্টার কাছে জমা দেওয়ার পরিকল্পনা আছে।
সনদ বাস্তবায়নে কমিশন সুপারিশের যে রূপরেখা ঠিক করেছে, তাতে প্রথমে গণ-অভ্যুত্থানকে ভিত্তি ধরে প্রথমে ‘জুলাই সনদ বাস্তবায়ন (সংবিধান সংস্কার) আদেশ’ নামে একটি আদেশ জারি করা হবে। তার অধীনে অধ্যাদেশ জারির মাধ্যমে করা হবে গণভোট। একটি নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত (২৭০ দিন বা প্রথম ৯ মাস) আগামী সংসদ কাজ করবে সংবিধান সংস্কার পরিষদ হিসেবে। এ সময়ের মধ্যেই সংবিধান-সংক্রান্ত সংস্কার প্রস্তাবগুলো সংসদে অনুমোদন করা হবে।
কমিশন সূত্র জানায়, বাস্তবায়নের এই পুরো প্রক্রিয়া জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশে উল্লেখ থাকবে। আদেশ জারির পর এর কিছু অংশ তাৎক্ষণিকভাবে এবং কিছু কিছু বিষয় পরবর্তী সময়ে কার্যকর হবে। আদেশের কোন ধারা কবে কার্যকর হবে, তা উল্লেখ থাকবে। জুলাই সনদের সর্বসম্মত ৮৪টি সংস্কার প্রস্তাব আদেশের পরিশিষ্টে উল্লেখ থাকবে। সেখানে কোনো দলের ভিন্নমতের উল্লেখ থাকবে না।
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ গতকাল সন্ধ্যায় বলেন, ‘আমরা সনদ বাস্তবায়নের সুপারিশ প্রায় চূড়ান্ত করেছি। কমিশন আশা করছে, আগামীকালের (আজ সোমবার) মধ্যে সুপারিশ প্রধান উপদেষ্টার কাছে জমা দেওয়া সম্ভব হবে।’
দ্বিকক্ষের সংসদ নিয়ে অধিকাংশ রাজনৈতিক দল একমত হলেও গঠনপ্রক্রিয়া নিয়ে দ্বিমত আছে। বিএনপিসহ সমমনা কয়েকটি দল নিম্নকক্ষের আসনের অনুপাতে উচ্চকক্ষের আসন বণ্টনের পক্ষে। অন্যদিকে জামায়াত, এনসিপিসহ সংলাপে অংশ নেওয়া বেশির ভাগ দল পিআর ভোটের ভিত্তিতে উচ্চকক্ষের দাবি জানিয়েছে। আবার জামায়াত, ইসলামী আন্দোলনসহ ইসলামপন্থী কয়েকটি দল উভয় কক্ষেই পিআরের ভিত্তিতে ভোট চেয়েছে। একাধিক সূত্র বলছে, বিএনপি পিআরে উচ্চকক্ষ মানলে নিম্নকক্ষের পিআরের দাবি থেকে দলগুলো সরে যাবে। বিষয়টি আদেশে আলাদা করে রাখার পক্ষে মত দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।
বৈঠক সূত্র জানায়, গণভোটে যদি সনদ বেশি ‘হ্যাঁ’ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়, তাহলে আগামী সংসদে সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্বের (পিআর) ভিত্তিতে উচ্চকক্ষ গঠন বাধ্যতামূলক হবে। সে ক্ষেত্রে বিষয়টি আদেশে আলাদা করে লেখা থাকবে। সংবিধান সংস্কার পরিষদেও সংস্কার প্রস্তাব পাস হলে এর পরের ১৫ দিনের মধ্যে দলগুলো তাদের উচ্চকক্ষের প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করবে।
আগামী সংসদ ২৭০ দিনের মধ্যে সনদ বাস্তবায়ন না করলে কী হবে, সে বিষয়ে কমিশন নানা বিকল্প নিয়ে আলোচনা করেছে। গতকাল বিশেষজ্ঞরা মত দিয়েছেন, গণভোটে সংস্কার প্রস্তাবগুলো পাস হলে আগামী সংসদে সেগুলো বাস্তবায়ন করা বাধ্যতামূলক হবে। কমিশন এটিকেই গুরুত্ব দিচ্ছে। এর বাইরে কোনো নিশ্চয়তা বিধান করা যায় কি না, তা-ও কমিশনের বিবেচনায় আছে।
সংসদ বাস্তবায়ন না করলে কী হবে, এমন প্রশ্নের জবাবে এক বিশেষজ্ঞ বলেন, ‘জুলাই সনদ যেহেতু রাজনৈতিক দলিল, তাই নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিরা নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই বাস্তবায়ন করবেন বলে আমরা বিশ্বাস করি। রাজনীতিকদের ওপর আমাদের আস্থা ও বিশ্বাস রাখতে হবে।’
কমিশনের পক্ষ থেকে আদেশের সঙ্গে বিকল্প একটি প্রস্তাব দেওয়া হতে পারে বলে সূত্রে জানা গেছে। কমিশন সরকারকে গণভোট নিয়ে একটি আইন তৈরি করতে বলার কথা ভেবেছে। এতে সনদের সংবিধান-সংক্রান্ত প্রস্তাবগুলো থাকবে। সে ক্ষেত্রে সব প্রস্তাবের সমন্বয়ে একটি আইন বানাতে হবে। গণভোটে এটা উঠবে। সমন্বিত আইনটি পাস হয়ে গেলে ২৭০ দিনের মধ্যে সংবিধান পরিষদ পুরো বাস্তবায়ন না করতে পারলেও আইনটি সংবিধানে স্বয়ংক্রিয়ভাবে যুক্ত হয়ে যাবে। তবে কমিশনের এই প্রস্তাবে বিশেষজ্ঞদের সায় নেই বলে জানা গেছে।
এক বিশেষজ্ঞ বলেন, ‘কমিশনের বিকল্প প্রস্তাবে বিষয়টি থাকবে। তবে আইনগত ও রাজনৈতিকভাবে গ্রহণযোগ্য না হওয়ায় আমরা এটা সমর্থন করিনি।’
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, এখন পর্যন্ত ‘জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ অনুমোদন করেন কি না’ এবং ‘সংস্কার প্রস্তাবের বাস্তবায়ন চান কি না’—গণভোটে এ রকম প্রশ্ন রাখার কথা বিবেচনা করছে ঐকমত্য কমিশন। গণভোটে ‘হ্যাঁ’ জয়ী হলে ঐকমত্য কমিশন যেভাবে সংস্কার প্রস্তাব তৈরি করেছে, সেভাবেই বাস্তবায়িত হবে। এখানে কোনো দলের ভিন্নমত গুরুত্ব পাবে না।
গণভোটের বিষয়ে রাজনৈতিক ঐকমত্য থাকলেও গণভোট কবে হবে, এর ভিত্তি কী হবে, ভিন্নমত থাকা প্রস্তাবগুলোর বাস্তবায়ন কীভাবে হবে, এসব ক্ষেত্রে বিএনপি, জামায়াত ও এনসিপির মধ্যে মতবিরোধ আছে। ঐকমত্য কমিশন সূত্র জানায়, গণভোটের দিন-তারিখ কবে হবে এবং জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ রাষ্ট্রপতি, নাকি অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা জারি করবেন, সে সিদ্ধান্ত নেওয়ার ভার সরকারের ওপর ছেড়ে দেওয়া হবে।
জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গতকাল তাদের সংসদ ভবনের কার্যালয় থেকে বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে ভার্চুয়াল সভা করে। বিশেষজ্ঞদের মধ্যে যুক্ত হন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি এম এ মতিন, সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ড. শরিফ ভূইয়া, ব্যারিস্টার তানিম হোসেইন শাওন। আলোচনায় কমিশনের পক্ষে অংশ নেন সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ, সদস্য ড. বদিউল আলম মজুমদার, বিচারপতি মো. এমদাদুল হক, ড. ইফতেখারুজ্জামান, সফর রাজ হোসেন ও ড. মোহাম্মদ আইয়ুব মিয়া। জাতীয় ঐকমত্য গঠনপ্রক্রিয়ায় যুক্ত প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দারও সভায় উপস্থিত ছিলেন।

রাজনৈতিক দল ও বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে কয়েক দফা বৈঠকের পর জুলাই সনদ বাস্তবায়নের উপায় নিয়ে সুপারিশ প্রায় চূড়ান্ত করেছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। গণভোটের পর সংবিধান সংস্কার পরিষদে বাস্তবায়ন আদেশ পাস হয়ে গেলে আগামী সংসদেই সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্বের (পিআর) ভিত্তিতে উচ্চকক্ষ গঠনের সুপারিশ থাকতে পারে বলে একাধিক সূত্রে জানা গেছে। নতুন সংসদ নির্ধারিত ২৭০ দিনের মধ্যে সংস্কার বাস্তবায়ন না করলে কী হবে, সে বিষয়েও একটি বিকল্প ভাবা হচ্ছে।
সনদ বাস্তবায়নের উপায় নিয়ে সুপারিশের খসড়া তৈরির কাজ গতকাল রোববার সন্ধ্যা পর্যন্ত ৯০ শতাংশ শেষ হয়েছে বলে কমিশন সূত্রে জানা গেছে। প্রস্তাবিত সময়ের মধ্যে নতুন সংসদ সংস্কার বাস্তবায়ন না করলে করণীয় কী হবে, তা গতকাল রাত বা আজ (সোমবার) সকালের মধ্যে চূড়ান্ত করা হবে। আজ সকালে কমিশনের আবার বৈঠকের মাধ্যমে সুপারিশ চূড়ান্ত করে দুপুরে প্রধান উপদেষ্টার কাছে জমা দেওয়ার পরিকল্পনা আছে।
সনদ বাস্তবায়নে কমিশন সুপারিশের যে রূপরেখা ঠিক করেছে, তাতে প্রথমে গণ-অভ্যুত্থানকে ভিত্তি ধরে প্রথমে ‘জুলাই সনদ বাস্তবায়ন (সংবিধান সংস্কার) আদেশ’ নামে একটি আদেশ জারি করা হবে। তার অধীনে অধ্যাদেশ জারির মাধ্যমে করা হবে গণভোট। একটি নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত (২৭০ দিন বা প্রথম ৯ মাস) আগামী সংসদ কাজ করবে সংবিধান সংস্কার পরিষদ হিসেবে। এ সময়ের মধ্যেই সংবিধান-সংক্রান্ত সংস্কার প্রস্তাবগুলো সংসদে অনুমোদন করা হবে।
কমিশন সূত্র জানায়, বাস্তবায়নের এই পুরো প্রক্রিয়া জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশে উল্লেখ থাকবে। আদেশ জারির পর এর কিছু অংশ তাৎক্ষণিকভাবে এবং কিছু কিছু বিষয় পরবর্তী সময়ে কার্যকর হবে। আদেশের কোন ধারা কবে কার্যকর হবে, তা উল্লেখ থাকবে। জুলাই সনদের সর্বসম্মত ৮৪টি সংস্কার প্রস্তাব আদেশের পরিশিষ্টে উল্লেখ থাকবে। সেখানে কোনো দলের ভিন্নমতের উল্লেখ থাকবে না।
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ গতকাল সন্ধ্যায় বলেন, ‘আমরা সনদ বাস্তবায়নের সুপারিশ প্রায় চূড়ান্ত করেছি। কমিশন আশা করছে, আগামীকালের (আজ সোমবার) মধ্যে সুপারিশ প্রধান উপদেষ্টার কাছে জমা দেওয়া সম্ভব হবে।’
দ্বিকক্ষের সংসদ নিয়ে অধিকাংশ রাজনৈতিক দল একমত হলেও গঠনপ্রক্রিয়া নিয়ে দ্বিমত আছে। বিএনপিসহ সমমনা কয়েকটি দল নিম্নকক্ষের আসনের অনুপাতে উচ্চকক্ষের আসন বণ্টনের পক্ষে। অন্যদিকে জামায়াত, এনসিপিসহ সংলাপে অংশ নেওয়া বেশির ভাগ দল পিআর ভোটের ভিত্তিতে উচ্চকক্ষের দাবি জানিয়েছে। আবার জামায়াত, ইসলামী আন্দোলনসহ ইসলামপন্থী কয়েকটি দল উভয় কক্ষেই পিআরের ভিত্তিতে ভোট চেয়েছে। একাধিক সূত্র বলছে, বিএনপি পিআরে উচ্চকক্ষ মানলে নিম্নকক্ষের পিআরের দাবি থেকে দলগুলো সরে যাবে। বিষয়টি আদেশে আলাদা করে রাখার পক্ষে মত দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।
বৈঠক সূত্র জানায়, গণভোটে যদি সনদ বেশি ‘হ্যাঁ’ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়, তাহলে আগামী সংসদে সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্বের (পিআর) ভিত্তিতে উচ্চকক্ষ গঠন বাধ্যতামূলক হবে। সে ক্ষেত্রে বিষয়টি আদেশে আলাদা করে লেখা থাকবে। সংবিধান সংস্কার পরিষদেও সংস্কার প্রস্তাব পাস হলে এর পরের ১৫ দিনের মধ্যে দলগুলো তাদের উচ্চকক্ষের প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করবে।
আগামী সংসদ ২৭০ দিনের মধ্যে সনদ বাস্তবায়ন না করলে কী হবে, সে বিষয়ে কমিশন নানা বিকল্প নিয়ে আলোচনা করেছে। গতকাল বিশেষজ্ঞরা মত দিয়েছেন, গণভোটে সংস্কার প্রস্তাবগুলো পাস হলে আগামী সংসদে সেগুলো বাস্তবায়ন করা বাধ্যতামূলক হবে। কমিশন এটিকেই গুরুত্ব দিচ্ছে। এর বাইরে কোনো নিশ্চয়তা বিধান করা যায় কি না, তা-ও কমিশনের বিবেচনায় আছে।
সংসদ বাস্তবায়ন না করলে কী হবে, এমন প্রশ্নের জবাবে এক বিশেষজ্ঞ বলেন, ‘জুলাই সনদ যেহেতু রাজনৈতিক দলিল, তাই নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিরা নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই বাস্তবায়ন করবেন বলে আমরা বিশ্বাস করি। রাজনীতিকদের ওপর আমাদের আস্থা ও বিশ্বাস রাখতে হবে।’
কমিশনের পক্ষ থেকে আদেশের সঙ্গে বিকল্প একটি প্রস্তাব দেওয়া হতে পারে বলে সূত্রে জানা গেছে। কমিশন সরকারকে গণভোট নিয়ে একটি আইন তৈরি করতে বলার কথা ভেবেছে। এতে সনদের সংবিধান-সংক্রান্ত প্রস্তাবগুলো থাকবে। সে ক্ষেত্রে সব প্রস্তাবের সমন্বয়ে একটি আইন বানাতে হবে। গণভোটে এটা উঠবে। সমন্বিত আইনটি পাস হয়ে গেলে ২৭০ দিনের মধ্যে সংবিধান পরিষদ পুরো বাস্তবায়ন না করতে পারলেও আইনটি সংবিধানে স্বয়ংক্রিয়ভাবে যুক্ত হয়ে যাবে। তবে কমিশনের এই প্রস্তাবে বিশেষজ্ঞদের সায় নেই বলে জানা গেছে।
এক বিশেষজ্ঞ বলেন, ‘কমিশনের বিকল্প প্রস্তাবে বিষয়টি থাকবে। তবে আইনগত ও রাজনৈতিকভাবে গ্রহণযোগ্য না হওয়ায় আমরা এটা সমর্থন করিনি।’
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, এখন পর্যন্ত ‘জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ অনুমোদন করেন কি না’ এবং ‘সংস্কার প্রস্তাবের বাস্তবায়ন চান কি না’—গণভোটে এ রকম প্রশ্ন রাখার কথা বিবেচনা করছে ঐকমত্য কমিশন। গণভোটে ‘হ্যাঁ’ জয়ী হলে ঐকমত্য কমিশন যেভাবে সংস্কার প্রস্তাব তৈরি করেছে, সেভাবেই বাস্তবায়িত হবে। এখানে কোনো দলের ভিন্নমত গুরুত্ব পাবে না।
গণভোটের বিষয়ে রাজনৈতিক ঐকমত্য থাকলেও গণভোট কবে হবে, এর ভিত্তি কী হবে, ভিন্নমত থাকা প্রস্তাবগুলোর বাস্তবায়ন কীভাবে হবে, এসব ক্ষেত্রে বিএনপি, জামায়াত ও এনসিপির মধ্যে মতবিরোধ আছে। ঐকমত্য কমিশন সূত্র জানায়, গণভোটের দিন-তারিখ কবে হবে এবং জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ রাষ্ট্রপতি, নাকি অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা জারি করবেন, সে সিদ্ধান্ত নেওয়ার ভার সরকারের ওপর ছেড়ে দেওয়া হবে।
জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গতকাল তাদের সংসদ ভবনের কার্যালয় থেকে বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে ভার্চুয়াল সভা করে। বিশেষজ্ঞদের মধ্যে যুক্ত হন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি এম এ মতিন, সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ড. শরিফ ভূইয়া, ব্যারিস্টার তানিম হোসেইন শাওন। আলোচনায় কমিশনের পক্ষে অংশ নেন সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ, সদস্য ড. বদিউল আলম মজুমদার, বিচারপতি মো. এমদাদুল হক, ড. ইফতেখারুজ্জামান, সফর রাজ হোসেন ও ড. মোহাম্মদ আইয়ুব মিয়া। জাতীয় ঐকমত্য গঠনপ্রক্রিয়ায় যুক্ত প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দারও সভায় উপস্থিত ছিলেন।


বাজার নিয়ন্ত্রণে এফবিসিসিআই ৪৬ সদস্য বিশিষ্ট এক তদারকি কমিটি গঠন করেছে। এই কমিটিতে আমদানিকারক, পরিবেশক, পাইকারি-খুচরাসহ দেশের ৬৪ জেলার চেম্বার অব কমার্সের সভাপতি ও সদস্যদের...
০২ এপ্রিল ২০২২
কমিশনের এক সদস্য বলেন, প্রধান উপদেষ্টা তো কমিশনেরও সভাপতি। আমরা একটি সুপারিশ তৈরি করছি। সেখানে তো তাঁরও মতামত থাকবে। সে জন্য আজকে কমিশন সভাপতির সভাপতিত্বে বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।
১ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মাধ্যমে নির্বাচিত সরকারের কাছে দায়িত্ব হস্তান্তর করা পর্যন্ত উপদেষ্টা পরিষদ দায়িত্ব পালন করে যাবে এবং তাদের বৈঠকও নিয়মিত অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। আজ সোমবার প্রধান উপদেষ্টার দপ্তর থেকে এক বিবৃতিতে সরকারের দায়িত্ব পালনের মেয়াদ স্পষ্ট করা হয়।
১ ঘণ্টা আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে মোট ৪২ হাজার ৭৬১টি ভোটকেন্দ্র নির্ধারণ করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এসব কেন্দ্রে মোট ভোটকক্ষের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২ লাখ ৪৪ হাজার ৬৪৯ টি। এর মধ্যে পুরুষদের জন্য ১ লাখ ১৫ হাজার ৩৭টি এবং নারীদের জন্য ১ লাখ ২৯ হাজার ৬০২টি কক্ষ।
১ ঘণ্টা আগে