নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
গাজীপুরের বেলাই বিলে ভরাট কার্যক্রমের ওপর ৩ মাসের জন্য স্থিতাবস্থা জারি করেছেন হাইকোর্ট। সেই সঙ্গে রাজউকের চেয়ারম্যান, পরিবেশ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ও গাজীপুর কার্যালয়ের উপপরিচালক, গাজীপুরের জেলা প্রশাসক, গাজীপুর সদর, শ্রীপুর, কাপাসিয়া এবং কালীগঞ্জ উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তাকে আরএস জরিপ অনুযায়ী বেলাই বিলের সীমানা নির্ধারণ করতে নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।
এ ছাড়া বেলাই বিল দূষণ ও দখলকারীদের তালিকা করে তাদের বিরুদ্ধে কী পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে, সেই বিষয়ে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে।
বাংলাদেশ পরিবেশ আইনবিদ সমিতির (বেলা) দায়ের করা রিটের পরিপ্রেক্ষিতে বিচারপতি মো. আকরাম হোসেন চৌধুরী ও বিচারপতি ফয়েজ আহমেদের বেঞ্চ এ আদেশ দেন। নর্থ সাউথ গ্রুপ, তেপান্তর, মাহাদী গ্রুপ, আমার বসতি, বাংলা মার্ক লি. এবং অ্যাকুয়া বিলাসসহ বিলে বিদ্যমান সব দখলদারের উচ্ছেদের মাধ্যমে বিলটি পুনরুদ্ধার, সুরক্ষা ও সংরক্ষণ করতে কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না, জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন আদালত। এ ছাড়া নির্বিচার দূষণ, অবৈধ ভরাট ও শ্রেণি পরিবর্তন করে বিলের ক্ষতি সাধন করায় দোষী ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে ক্ষতিপূরণ আদায়ে কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না, তা-ও জানতে চাওয়া হয়েছে রুলে।
ভূমি মন্ত্রণালয়, গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়, কৃষি মন্ত্রণালয় এবং পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের সচিব, রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান ও প্রধান নগর-পরিকল্পনাবিদ, গাজীপুরের জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপার, পরিবেশ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক, গাজীপুর সদর, শ্রীপুর, কাপাসিয়া ও কালীগঞ্জ উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা, নর্থসাউথ গ্রুপ, তেপান্তর, মাহাদী গ্রুপ, আমার বসতি, বাংলা মার্ক লি. আবাসন প্রকল্প এবং অ্যাকুয়া বিলাস রিসোর্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালককে রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
বেলার পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী এস হাসানুল বান্না। সঙ্গে ছিলেন আইনজীবী তৌহিদুল আলম। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল খান জিয়াউর রহমান। আইনজীবী এস হাসানুল বান্না আদেশের বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
গাজীপুরের বেলাই বিলে ভরাট কার্যক্রমের ওপর ৩ মাসের জন্য স্থিতাবস্থা জারি করেছেন হাইকোর্ট। সেই সঙ্গে রাজউকের চেয়ারম্যান, পরিবেশ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ও গাজীপুর কার্যালয়ের উপপরিচালক, গাজীপুরের জেলা প্রশাসক, গাজীপুর সদর, শ্রীপুর, কাপাসিয়া এবং কালীগঞ্জ উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তাকে আরএস জরিপ অনুযায়ী বেলাই বিলের সীমানা নির্ধারণ করতে নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।
এ ছাড়া বেলাই বিল দূষণ ও দখলকারীদের তালিকা করে তাদের বিরুদ্ধে কী পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে, সেই বিষয়ে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে।
বাংলাদেশ পরিবেশ আইনবিদ সমিতির (বেলা) দায়ের করা রিটের পরিপ্রেক্ষিতে বিচারপতি মো. আকরাম হোসেন চৌধুরী ও বিচারপতি ফয়েজ আহমেদের বেঞ্চ এ আদেশ দেন। নর্থ সাউথ গ্রুপ, তেপান্তর, মাহাদী গ্রুপ, আমার বসতি, বাংলা মার্ক লি. এবং অ্যাকুয়া বিলাসসহ বিলে বিদ্যমান সব দখলদারের উচ্ছেদের মাধ্যমে বিলটি পুনরুদ্ধার, সুরক্ষা ও সংরক্ষণ করতে কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না, জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন আদালত। এ ছাড়া নির্বিচার দূষণ, অবৈধ ভরাট ও শ্রেণি পরিবর্তন করে বিলের ক্ষতি সাধন করায় দোষী ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে ক্ষতিপূরণ আদায়ে কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না, তা-ও জানতে চাওয়া হয়েছে রুলে।
ভূমি মন্ত্রণালয়, গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়, কৃষি মন্ত্রণালয় এবং পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের সচিব, রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান ও প্রধান নগর-পরিকল্পনাবিদ, গাজীপুরের জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপার, পরিবেশ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক, গাজীপুর সদর, শ্রীপুর, কাপাসিয়া ও কালীগঞ্জ উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা, নর্থসাউথ গ্রুপ, তেপান্তর, মাহাদী গ্রুপ, আমার বসতি, বাংলা মার্ক লি. আবাসন প্রকল্প এবং অ্যাকুয়া বিলাস রিসোর্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালককে রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
বেলার পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী এস হাসানুল বান্না। সঙ্গে ছিলেন আইনজীবী তৌহিদুল আলম। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল খান জিয়াউর রহমান। আইনজীবী এস হাসানুল বান্না আদেশের বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
জুলাই সনদ নিয়ে ‘বিশেষ আদেশ’ জারি করে তার ভিত্তিতে গণভোট এবং আগামী জাতীয় সংসদকে দ্বৈত ভূমিকা দেওয়ার সুপারিশের পরিকল্পনা করছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। কমিশনের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, বিশেষ আদেশের ভিত্তি কী হবে, তা নিয়ে বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে আলোচনা করা হচ্ছে।
৮ ঘণ্টা আগেআজ রোববার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. জাকির হোসাইন এই নির্দেশ দেন।
১২ ঘণ্টা আগেসাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ফুফাতো ভাই, বরিশাল-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য আবুল হাসানাত আবদুল্লাহর নামে অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। আজ রোববার (১৯ অক্টোবর) দুদকের উপপরিচালক মো. আকতারুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
১৩ ঘণ্টা আগেফায়ার সার্ভিসের পরিচালক বলেন, প্রথমত উচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ দাহ্য বস্তুর (কম্বাস্টিবল ম্যাটেরিয়াল) আধিক্য, দ্বিতীয়ত স্টিল স্ট্রাকচারের তাপ শোষণ, তৃতীয়ত অপরিষ্কার ও গাদাগাদি পরিবেশ, চতুর্থত অগ্নিনিরাপত্তা-ব্যবস্থার ঘাটতি এবং সর্বশেষ ছোট ছোট স্টিলের স্ট্রাকচার কেটে ভেতরে প্রবেশ করায় আগুন নেভাতে বেগ পেতে হয়।
১৬ ঘণ্টা আগে