অনলাইন ডেস্ক
প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবাকে অবশ্যই স্বাস্থ্যখাত সংস্কারের কেন্দ্রবিন্দুতে রাখতে হবে এবং সবার জন্য স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে স্বাস্থ্যবীমা চালু করা প্রয়োজন। বাংলাদেশে অপর্যাপ্ত স্বাস্থ্যসেবা ও স্বাস্থ্যসেবায় বৈষম্যের কারণে ভোগান্তি রয়েছে। এটি সমাধানের জন্য সার্বজনীন স্বাস্থ্যসেবাকে (ইউএইচসি) অগ্রাধিকার দিতে হবে। সরকারি হাসপাতালগুলোকে আর্থিক স্বায়ত্তশাসন দেওয়া প্রয়োজন যাতে তারা জনবল ও বেতন-ভাতাসহ সকল বিষয় সুষ্ঠুভাবে পরিচালনা করতে পারে।
স্বাস্থ্য খাতে প্রয়োজনীয় সংস্কারের পদক্ষেপ নির্ধারণ এবং মাঠ পর্যায়ের বাস্তবতার আলোকে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ চিহ্নিত করার উদ্দেশ্যে ‘রিফর্ম পাথওয়েজ ফর হেলথ সেক্টর’ শীর্ষক নীতিনির্ধারণী সংলাপ বক্তারা এসব কথা বলেন।
আজ শনিবার ঢাকার ব্র্যাক সেন্টার মিলনায়তনে হয় এই সংলাপ। ‘ইউএইচসি ডে ২০২৪’ উপলক্ষ্যে ইউএইচসি (ইউনিভার্সেল হেলথ কাভারেজ) ফোরাম ও ব্র্যাক যৌথভাবে এই সংলাপের আয়োজন করে।
সভায় চিকিৎসা খরচ কমিয়ে আনার বিষয়টিকে অগ্রাধিকার দেওয়ার কথা তুলে ধরা হয়। স্বাস্থ্যখাতের সামগ্রিক অগ্রগতির জন্য এনজিও, বেসরকারি সংস্থা এবং সামাজিক সেবামূলক প্রতিষ্ঠানগুলোকে স্বীকৃতি দিয়ে একই ছাতার নীচে সমন্বিতভাবে কাজ করা প্রয়োজন বলেও মত দেন বক্তারা।
ইউএইচসি ফোরামের আহ্বায়ক এবং ব্র্যাকের চেয়ারপারসন ড. হোসেন জিল্লুর রহমান স্বাগত বক্তব্য দেন এবং সমাপনী অধিবেশনে আলোচনার সারসংক্ষেপ তুলে ধরেন। স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের সচিব মো. সাইদুর রহমান এবং স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগের সচিব ডা. মো. সারোয়ার বারী অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনস্টিটিউট অব হেলথ ইকোনমিক্স-এর অধ্যাপক ও স্বাস্থ্য সংস্কার জোটের আহ্বায়ক ড. সৈয়দ এ হামিদ, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সাবেক মহাপরিচালক ডা. আবুল কালাম আজাদ, স্বাস্থ্য সংস্কার কমিশনের সদস্য অধ্যাপক ড. লিয়াকত আলী, ডা. নায়লা জেড খান এবং ব্র্যাকের স্বাস্থ্য কর্মসূচি এবং মানবিক সংকট ব্যবস্থাপনা কর্মসূচির ঊর্ধ্বতন পরিচালক ড. মো. আকরামুল ইসলাম প্যানেল আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সাবেক মহাপরিচালক ডা. আবুল কালাম আজাদ বলেন, ‘বাংলাদেশে অপর্যাপ্ত স্বাস্থ্যসেবা ও স্বাস্থ্যসেবায় বৈষম্যের কারণে ভোগান্তি রয়েছে। এটি সমাধানের জন্য সার্বজনীন স্বাস্থ্যসেবাকে (ইউএইচসি) অগ্রাধিকার দিতে হবে। এখানে স্বাস্থ্যখাতে ব্যক্তিগত খরচ ৭০ শতাংশ, যা বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার নির্ধারিত ২০ শতাংশের চেয়ে অনেক বেশি। এটি মোকাবেলায় প্রাথমিক, মধ্যবর্তী এবং জরুরি সেবায় সমন্বিত সংস্কার প্রয়োজন। শুধুমাত্র এই সংস্কারের মাধ্যমেই ন্যায্য এবং প্রবেশগম্য স্বাস্থ্য ব্যবস্থা অর্জন করা সম্ভব।’
স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সচিব মো. সাইদুর রহমান বলেন, ‘স্বাস্থ্যখাতে এনজিও এবং বেসরকারি সংস্থার মূল্যবান অবদানগুলোর স্বীকৃতি দিতে হবে এবং তাদের প্রচেষ্টাকে সহায়তা করতে হবে যাতে আমরা সমন্বিতভাবে কাজ করতে পারি। একে অপরকে দোষারোপ না করে সমন্বিত পদক্ষেপে মনোনিবেশ করা জরুরি। একসঙ্গে কাজ করে আমরা আমাদের অভিন্ন লক্ষ্যগুলো অর্জন করতে পারব।’
চিকিৎসা শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগের সচিব ডা. মো. সারোয়ার বারী বলেন, ‘দারিদ্র্য কমানো, কর্মসংস্থান সৃষ্টি এবং জলবায়ু সহনশীলতার ক্ষেত্রে স্বাস্থ্যখাত ভূমিকা রাখতে পারে। পরিবর্তনের এই সময়ে আমাদের আরও সাহসী সংস্কারের দিকে এগিয়ে যেতে হবে বা ‘বড় চিন্তা’ করতে হবে। তবে মন্ত্রণালয়ের অভ্যন্তরে অর্থবহ পরিবর্তনের জন্য প্রায়শই বাইরে থেকে একটি ‘পুশ’ (ধাক্কা) প্রয়োজন হয়। এটি নাগরিক সমাজ, স্বাস্থ্যখাত বিশেষজ্ঞ, এনজিও এবং অন্য অংশীদারদের কাছ থেকে আসতে পারে।’
ইউএইচসি ফোরামের আহ্বায়ক এবং ব্র্যাকের চেয়ারপারসন ড. হোসেন জিল্লুর রহমান বলেন, ‘রোগী-কেন্দ্রিক মানসম্মত সেবাকে অগ্রাধিকার দিতে হবে এবং একই সঙ্গে স্বাস্থ্যখাতে অর্থায়ন, মানবসম্পদ এবং সামগ্রিকভাবে স্বাস্থ্যখাতকে শক্তিশালী করতে হবে। আমাদের এই চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবিলা করতে হবে। এর পাশাপাশি স্বাস্থ্যখাত সংস্কারের রূপরেখাটি চিহ্নিত করতে হবে এবং সেই রূপরেখা বাস্তবায়নের চ্যালেঞ্জগুলো অতিক্রম করতে হবে।’
স্বাস্থ্য সংস্কার কমিশনের সদস্য ডা. নায়লা জেড খান বলেন, ‘আমাদের রোগ-কেন্দ্রিক স্বাস্থ্য ব্যবস্থা থেকে সরে এসে নাগরিক-কেন্দ্রিক পদ্ধতি গ্রহণ করতে হবে, যেখানে মানুষের শক্তিগুলোকে মূল ভিত্তি হিসেবে বিবেচনা করা হবে, দুর্বলতাগুলো নয়। সুখ এবং সুস্থতা দুটোই গুরুত্বপূর্ণ। স্বাস্থ্যসেবার পরিভাষা আরও মানবিক ও সহজবোধ্য হওয়া উচিত এবং এতে মানসিক স্বাস্থ্যের বিষয়গুলো বিবেচনায় নিতে হবে। আমাদের স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থা সার্বজনীন এবং সকলের কাছে গ্রহণযোগ্য হওয়া জরুরি।’
প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবাকে অবশ্যই স্বাস্থ্যখাত সংস্কারের কেন্দ্রবিন্দুতে রাখতে হবে এবং সবার জন্য স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে স্বাস্থ্যবীমা চালু করা প্রয়োজন। বাংলাদেশে অপর্যাপ্ত স্বাস্থ্যসেবা ও স্বাস্থ্যসেবায় বৈষম্যের কারণে ভোগান্তি রয়েছে। এটি সমাধানের জন্য সার্বজনীন স্বাস্থ্যসেবাকে (ইউএইচসি) অগ্রাধিকার দিতে হবে। সরকারি হাসপাতালগুলোকে আর্থিক স্বায়ত্তশাসন দেওয়া প্রয়োজন যাতে তারা জনবল ও বেতন-ভাতাসহ সকল বিষয় সুষ্ঠুভাবে পরিচালনা করতে পারে।
স্বাস্থ্য খাতে প্রয়োজনীয় সংস্কারের পদক্ষেপ নির্ধারণ এবং মাঠ পর্যায়ের বাস্তবতার আলোকে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ চিহ্নিত করার উদ্দেশ্যে ‘রিফর্ম পাথওয়েজ ফর হেলথ সেক্টর’ শীর্ষক নীতিনির্ধারণী সংলাপ বক্তারা এসব কথা বলেন।
আজ শনিবার ঢাকার ব্র্যাক সেন্টার মিলনায়তনে হয় এই সংলাপ। ‘ইউএইচসি ডে ২০২৪’ উপলক্ষ্যে ইউএইচসি (ইউনিভার্সেল হেলথ কাভারেজ) ফোরাম ও ব্র্যাক যৌথভাবে এই সংলাপের আয়োজন করে।
সভায় চিকিৎসা খরচ কমিয়ে আনার বিষয়টিকে অগ্রাধিকার দেওয়ার কথা তুলে ধরা হয়। স্বাস্থ্যখাতের সামগ্রিক অগ্রগতির জন্য এনজিও, বেসরকারি সংস্থা এবং সামাজিক সেবামূলক প্রতিষ্ঠানগুলোকে স্বীকৃতি দিয়ে একই ছাতার নীচে সমন্বিতভাবে কাজ করা প্রয়োজন বলেও মত দেন বক্তারা।
ইউএইচসি ফোরামের আহ্বায়ক এবং ব্র্যাকের চেয়ারপারসন ড. হোসেন জিল্লুর রহমান স্বাগত বক্তব্য দেন এবং সমাপনী অধিবেশনে আলোচনার সারসংক্ষেপ তুলে ধরেন। স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের সচিব মো. সাইদুর রহমান এবং স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগের সচিব ডা. মো. সারোয়ার বারী অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনস্টিটিউট অব হেলথ ইকোনমিক্স-এর অধ্যাপক ও স্বাস্থ্য সংস্কার জোটের আহ্বায়ক ড. সৈয়দ এ হামিদ, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সাবেক মহাপরিচালক ডা. আবুল কালাম আজাদ, স্বাস্থ্য সংস্কার কমিশনের সদস্য অধ্যাপক ড. লিয়াকত আলী, ডা. নায়লা জেড খান এবং ব্র্যাকের স্বাস্থ্য কর্মসূচি এবং মানবিক সংকট ব্যবস্থাপনা কর্মসূচির ঊর্ধ্বতন পরিচালক ড. মো. আকরামুল ইসলাম প্যানেল আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সাবেক মহাপরিচালক ডা. আবুল কালাম আজাদ বলেন, ‘বাংলাদেশে অপর্যাপ্ত স্বাস্থ্যসেবা ও স্বাস্থ্যসেবায় বৈষম্যের কারণে ভোগান্তি রয়েছে। এটি সমাধানের জন্য সার্বজনীন স্বাস্থ্যসেবাকে (ইউএইচসি) অগ্রাধিকার দিতে হবে। এখানে স্বাস্থ্যখাতে ব্যক্তিগত খরচ ৭০ শতাংশ, যা বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার নির্ধারিত ২০ শতাংশের চেয়ে অনেক বেশি। এটি মোকাবেলায় প্রাথমিক, মধ্যবর্তী এবং জরুরি সেবায় সমন্বিত সংস্কার প্রয়োজন। শুধুমাত্র এই সংস্কারের মাধ্যমেই ন্যায্য এবং প্রবেশগম্য স্বাস্থ্য ব্যবস্থা অর্জন করা সম্ভব।’
স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সচিব মো. সাইদুর রহমান বলেন, ‘স্বাস্থ্যখাতে এনজিও এবং বেসরকারি সংস্থার মূল্যবান অবদানগুলোর স্বীকৃতি দিতে হবে এবং তাদের প্রচেষ্টাকে সহায়তা করতে হবে যাতে আমরা সমন্বিতভাবে কাজ করতে পারি। একে অপরকে দোষারোপ না করে সমন্বিত পদক্ষেপে মনোনিবেশ করা জরুরি। একসঙ্গে কাজ করে আমরা আমাদের অভিন্ন লক্ষ্যগুলো অর্জন করতে পারব।’
চিকিৎসা শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগের সচিব ডা. মো. সারোয়ার বারী বলেন, ‘দারিদ্র্য কমানো, কর্মসংস্থান সৃষ্টি এবং জলবায়ু সহনশীলতার ক্ষেত্রে স্বাস্থ্যখাত ভূমিকা রাখতে পারে। পরিবর্তনের এই সময়ে আমাদের আরও সাহসী সংস্কারের দিকে এগিয়ে যেতে হবে বা ‘বড় চিন্তা’ করতে হবে। তবে মন্ত্রণালয়ের অভ্যন্তরে অর্থবহ পরিবর্তনের জন্য প্রায়শই বাইরে থেকে একটি ‘পুশ’ (ধাক্কা) প্রয়োজন হয়। এটি নাগরিক সমাজ, স্বাস্থ্যখাত বিশেষজ্ঞ, এনজিও এবং অন্য অংশীদারদের কাছ থেকে আসতে পারে।’
ইউএইচসি ফোরামের আহ্বায়ক এবং ব্র্যাকের চেয়ারপারসন ড. হোসেন জিল্লুর রহমান বলেন, ‘রোগী-কেন্দ্রিক মানসম্মত সেবাকে অগ্রাধিকার দিতে হবে এবং একই সঙ্গে স্বাস্থ্যখাতে অর্থায়ন, মানবসম্পদ এবং সামগ্রিকভাবে স্বাস্থ্যখাতকে শক্তিশালী করতে হবে। আমাদের এই চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবিলা করতে হবে। এর পাশাপাশি স্বাস্থ্যখাত সংস্কারের রূপরেখাটি চিহ্নিত করতে হবে এবং সেই রূপরেখা বাস্তবায়নের চ্যালেঞ্জগুলো অতিক্রম করতে হবে।’
স্বাস্থ্য সংস্কার কমিশনের সদস্য ডা. নায়লা জেড খান বলেন, ‘আমাদের রোগ-কেন্দ্রিক স্বাস্থ্য ব্যবস্থা থেকে সরে এসে নাগরিক-কেন্দ্রিক পদ্ধতি গ্রহণ করতে হবে, যেখানে মানুষের শক্তিগুলোকে মূল ভিত্তি হিসেবে বিবেচনা করা হবে, দুর্বলতাগুলো নয়। সুখ এবং সুস্থতা দুটোই গুরুত্বপূর্ণ। স্বাস্থ্যসেবার পরিভাষা আরও মানবিক ও সহজবোধ্য হওয়া উচিত এবং এতে মানসিক স্বাস্থ্যের বিষয়গুলো বিবেচনায় নিতে হবে। আমাদের স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থা সার্বজনীন এবং সকলের কাছে গ্রহণযোগ্য হওয়া জরুরি।’
এজেন্সিগুলোর গাফিলতির কারণে চলতি বছর প্রায় সাড়ে ১০ হাজার ব্যক্তির হজ পালন নিয়ে অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছিল। এ নিয়ে ধর্ম উপদেষ্টার হুঁশিয়ারির পর তৎপরতা বাড়িয়েছে এজেন্সিগুলো। এতে অনিশ্চয়তা প্রায় কেটে গেছে। হজযাত্রীদের ভিসাপ্রক্রিয়াও প্রায় শেষ পর্যায়ে রয়েছে।
১৯ মিনিট আগেজাতিসংঘের শিক্ষা, বিজ্ঞান ও সংস্কৃতি সংস্থা ইউনেসকোর মহাপরিচালক পদে (২০২৫-২৯) মেক্সিকোর প্রার্থী গ্যাব্রিয়েলা রামোস পাটিনা প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন। আজ রোববার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে তিনি এ সাক্ষাৎ করেন। এ সময় মেক্সিকোর অনাবাসিক
৩৫ মিনিট আগেজুনিয়র ইনস্ট্রাক্টর পদে ক্র্যাফট ইনস্ট্রাক্টরদের পদোন্নতি–সংক্রান্ত হাইকোর্টের রায় স্থগিত করা হয়েছে। কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের করা আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আজ রোববার আপিল বিভাগের চেম্বার বিচারপতি মো. রেজাউল হক এই আদেশ দেন। একই সঙ্গে আবেদনটি আগামী ১৮ মে আপিল বিভাগের নিয়মিত বেঞ্চে শুনানির...
২ ঘণ্টা আগেনিট পোশাক ব্যবসায়ীদের সংগঠন বাংলাদেশ নিটওয়্যার ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিকেএমইএ) আসন্ন নির্বাচনে প্রার্থীর তালিকা চূড়ান্ত করেছে নির্বাচন কমিশন। চূড়ান্ত তালিকা অনুযায়ী প্রার্থী হয়েছেন ৩৮ জন। গতকাল শনিবার বিকেলে যাচাই-বাছাই শেষে রাতে চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা করে নির্বাচন
৩ ঘণ্টা আগে