নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশে সফররত ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের একটি প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠক করেছে গণঅধিকার পরিষদ।
আজ রোববার বিকেলে রাজধানীর বিজয়নগরে গণঅধিকার পরিষদের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে দেড় ঘণ্টাব্যাপী এই বৈঠক হয়।
বৈঠকে আগামী সংসদ নির্বাচনে গণঅধিকার পরিষদের প্রস্তুতি, দলের আর্থিক ব্যবস্থা, নির্বাচনী পরিবেশ, নির্বাচনী জোট, নির্বাচন কমিশনের ওপর আস্থা ও জুলাই সনদ নিয়ে আলোচনা হয়েছে বলে এক বিবৃতিতে জানিয়েছেন দলটির উচ্চতর পরিষদ সদস্য শাকিল উজ্জামান।
শাকিল উজ্জামান জানান, গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মো. রাশেদ খানের নেতৃত্বে ১২ সদস্যের প্রতিনিধিদল বৈঠকে অংশগ্রহণ করে। ইউরোপীয় ইউনিয়নের ২ সদস্যের প্রতিনিধি এই বৈঠকে অংশ নেয়।
বৈঠক শেষে রাশেদ খান বলেন, ‘গণঅধিকার পরিষদ ইতিমধ্যে ৫০টি আসনে প্রার্থী ঘোষণা করেছে এবং শিগগির আরও ১০০ আসনে প্রার্থী ঘোষণা করবে। ৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার বিষয়ে আমাদের সিদ্ধান্ত রয়েছে। গণঅধিকার পরিষদ দলের নেতা-কর্মীদের কাছ থেকে অনুদান সংগ্রহের মাধ্যমে পরিচালিত হয়। এখন পর্যন্ত কারও সঙ্গে আমাদের নির্বাচনী জোট হয়নি। আমরা মনে করি, সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য নির্বাচনী পরিবেশ খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু সেদিকে সরকার এখনো মনোযোগ দেয়নি।’
রাশেদ খান বলেন, ‘গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুরসহ আমাদের শতাধিক নেতা-কর্মীর ওপর হামলা হয়েছে। এখনো কেউ গ্রেপ্তার হয়নি। সরকার এই ঘটনার বিচার করতে না পারলে নির্বাচনী পরিবেশ কীভাবে তৈরি করবে।
তবে নির্বাচন কমিশনের ওপর গণঅধিকার পরিষদ আস্থা রাখতে চায় উল্লেখ করে রাশেদ খান বলেন, তাদের আন্তরিকতা আছে। তবে রাজনৈতিক দলগুলো নির্বাচন কমিশনকে সহযোগিতা না করলে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়। নির্বাচন কমিশনের তো নিজস্ব জনবল নেই। পুলিশ-প্রশাসন ও সব সেক্টরে এখনো আওয়ামী দোসরেরা বহাল তবিয়তে। তাদের সংস্কার ছাড়া সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়। সুতরাং নির্বাচনের আগে প্রশাসনের সংস্কার গুরুত্বপূর্ণ।
রাশেদ খান বলেন, ‘জুলাই সনদ নিয়ে আজকে মোটামুটি দলগুলো ঐকমত্যে এসেছে। একই দিনে জাতীয় নির্বাচন এবং জুলাই সনদের পক্ষে গণভোটের বিষয়ে দলগুলো একমতে এসেছে। আমরা আশাবাদী, শিগগির আমরা পুরোপুরি একমতে আসতে পারব। নতুন বাংলাদেশ গঠনে ঐকমত্যে আসার কোনো বিকল্প নেই।’
বাংলাদেশে সফররত ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের একটি প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠক করেছে গণঅধিকার পরিষদ।
আজ রোববার বিকেলে রাজধানীর বিজয়নগরে গণঅধিকার পরিষদের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে দেড় ঘণ্টাব্যাপী এই বৈঠক হয়।
বৈঠকে আগামী সংসদ নির্বাচনে গণঅধিকার পরিষদের প্রস্তুতি, দলের আর্থিক ব্যবস্থা, নির্বাচনী পরিবেশ, নির্বাচনী জোট, নির্বাচন কমিশনের ওপর আস্থা ও জুলাই সনদ নিয়ে আলোচনা হয়েছে বলে এক বিবৃতিতে জানিয়েছেন দলটির উচ্চতর পরিষদ সদস্য শাকিল উজ্জামান।
শাকিল উজ্জামান জানান, গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মো. রাশেদ খানের নেতৃত্বে ১২ সদস্যের প্রতিনিধিদল বৈঠকে অংশগ্রহণ করে। ইউরোপীয় ইউনিয়নের ২ সদস্যের প্রতিনিধি এই বৈঠকে অংশ নেয়।
বৈঠক শেষে রাশেদ খান বলেন, ‘গণঅধিকার পরিষদ ইতিমধ্যে ৫০টি আসনে প্রার্থী ঘোষণা করেছে এবং শিগগির আরও ১০০ আসনে প্রার্থী ঘোষণা করবে। ৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার বিষয়ে আমাদের সিদ্ধান্ত রয়েছে। গণঅধিকার পরিষদ দলের নেতা-কর্মীদের কাছ থেকে অনুদান সংগ্রহের মাধ্যমে পরিচালিত হয়। এখন পর্যন্ত কারও সঙ্গে আমাদের নির্বাচনী জোট হয়নি। আমরা মনে করি, সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য নির্বাচনী পরিবেশ খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু সেদিকে সরকার এখনো মনোযোগ দেয়নি।’
রাশেদ খান বলেন, ‘গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুরসহ আমাদের শতাধিক নেতা-কর্মীর ওপর হামলা হয়েছে। এখনো কেউ গ্রেপ্তার হয়নি। সরকার এই ঘটনার বিচার করতে না পারলে নির্বাচনী পরিবেশ কীভাবে তৈরি করবে।
তবে নির্বাচন কমিশনের ওপর গণঅধিকার পরিষদ আস্থা রাখতে চায় উল্লেখ করে রাশেদ খান বলেন, তাদের আন্তরিকতা আছে। তবে রাজনৈতিক দলগুলো নির্বাচন কমিশনকে সহযোগিতা না করলে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়। নির্বাচন কমিশনের তো নিজস্ব জনবল নেই। পুলিশ-প্রশাসন ও সব সেক্টরে এখনো আওয়ামী দোসরেরা বহাল তবিয়তে। তাদের সংস্কার ছাড়া সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়। সুতরাং নির্বাচনের আগে প্রশাসনের সংস্কার গুরুত্বপূর্ণ।
রাশেদ খান বলেন, ‘জুলাই সনদ নিয়ে আজকে মোটামুটি দলগুলো ঐকমত্যে এসেছে। একই দিনে জাতীয় নির্বাচন এবং জুলাই সনদের পক্ষে গণভোটের বিষয়ে দলগুলো একমতে এসেছে। আমরা আশাবাদী, শিগগির আমরা পুরোপুরি একমতে আসতে পারব। নতুন বাংলাদেশ গঠনে ঐকমত্যে আসার কোনো বিকল্প নেই।’
দেশে ডেঙ্গু ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি রোগীর সংখ্যা ক্রমেই বাড়ছে। চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুর সংখ্যাও উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে। চলতি বছর চিকিৎসাধীন যত রোগীর মৃত্যু হয়েছে, তাদের মধ্যে দুই-তৃতীয়াংশের (৭৩ শতাংশ) বেশির মৃত্যু হয়েছে সরকারি সাত হাসপাতালে।
৭ ঘণ্টা আগেদীর্ঘ সাত মাসের আলোচনায় কোথাও মতৈক্য এসেছে, আবার কোথাও থেকে গেছে মতানৈক্য। এসব মত-দ্বিমত, দোলাচলের মধ্যেই তৈরি হয় জুলাই জাতীয় সনদ। রাজনৈতিক দলগুলোর মতপার্থক্যের কারণে সনদে স্বাক্ষর সম্ভব হবে কি না, তা নিয়ে অনিশ্চয়তা ছিল শেষ দিন পর্যন্ত।
৮ ঘণ্টা আগেজাতীয় ঐকমত্যের বহুল প্রতীক্ষিত ‘জুলাই সনদ’ স্বাক্ষর সম্পন্ন হয়েছে। আজ শুক্রবার বিকেল ৫টার দিকে জাতীয় সংসদের এলডি হলে এ স্বাক্ষর অনুষ্ঠিত হয়।
১২ ঘণ্টা আগেসিপিবি-বাসদসহ চারটি বামপন্থী দলের আপত্তির পর জুলাই জাতীয় সনদ–২০২৫-এ পরিবর্তন আনা হয়েছে। এর ফলে সংবিধান থেকে স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র বাদ পড়ছে না। স্বাক্ষর শেষে রাজনৈতিক দল ও আমন্ত্রিত অতিথিদের দেওয়া জুলাই সনদে বিষয়টি উল্লেখ করেছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন।
১২ ঘণ্টা আগে