বাজেট ২০২৫-২৬
বিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা
জমি ও ফ্ল্যাট কেনাবেচায় কালোটাকা ব্যবহার বন্ধের পথে এগোচ্ছে সরকার। আসছে অর্থবছরের বাজেট থেকেই জমি ও ফ্ল্যাট রেজিস্ট্রেশনে (নিবন্ধন) কর ও ফি প্রায় ৪০ শতাংশ কমিয়ে আনা হচ্ছে। তবে আগের মতো ‘মৌজা মূল্য’ ধরে নয়, বরং বাস্তব বাজারদরের ভিত্তিতে হবে রেজিস্ট্রেশন। তার মানে দলিলে প্রকৃত মূল্য দেখাতে হবে বাধ্যতামূলকভাবে। সরকারের বিশ্বাস, এই নীতিগত বদল একদিকে যেমন কালোটাকার শক্তি ও রাজস্ব ফাঁকির প্রবণতা কমাবে, তেমনি রাজস্ব আদায়ে ফিরবে স্বচ্ছতা ও গতি।
বর্তমানে জমি ও ফ্ল্যাট রেজিস্ট্রেশনে মোট কর ও ফি অঞ্চলভেদে ১৪-১৫ শতাংশ পর্যন্ত। আগামী অর্থবছর তা কমিয়ে ৮-৯ শতাংশে আনার প্রস্তাব নিয়ে সম্প্রতি বৈঠকে বসেন এনবিআর, অর্থ মন্ত্রণালয়, ভূমি মন্ত্রণালয়, আইন মন্ত্রণালয় এবং গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধিরা। বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন অন্তর্বর্তী সরকারের অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ।
সরকারের লক্ষ্য, দলিলে কম দাম দেখিয়ে রাজস্ব ফাঁকি দেওয়ার দীর্ঘদিনের সুযোগ বন্ধ করা। কারণ, ‘মৌজা মূল্য’ অনেক ক্ষেত্রেই বাজারমূল্যের চেয়ে ৫ থেকে ১০ গুণ পর্যন্ত কম। ফলে জমি বা ফ্ল্যাট বিক্রির আসল মূল্য গোপন থেকে যায়, দলিল হয় কম দামে। অবশিষ্ট অর্থ চলে যায় অফিশিয়াল চ্যানেলের বাইরে। এতে তৈরি হয় কালোটাকার অবাধ প্রবাহ, রাজস্ব হারায় সরকার।
২০২৩-২৪ অর্থবছরে জমি ও ফ্ল্যাট রেজিস্ট্রেশন থেকে সরকারের রাজস্ব আয় হয়েছে ১২ হাজার ৬৪৩ কোটি টাকা। এর মধ্যে সবচেয়ে বড় অংশ এসেছে গেইন ট্যাক্স বাবদ—৬ হাজার ৩৯৪ কোটি টাকা।
বেসরকারি গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) হিসাব অনুযায়ী, দলিলে কম দাম দেখানোর কারণে বছরে গড়ে ৬ হাজার কোটি টাকার মতো রাজস্ব হারায় সরকার।
সম্প্রতি এ বিষয়ে অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ জানিয়েছেন, ‘গুলশানে এক কাঠা জমির মৌজা মূল্য ১৫ লাখ টাকা, অথচ বাজারমূল্য ৫ কোটি। এই ব্যবধানেই তৈরি হয় কালোটাকা। আমরা এখন সেটাই বদলাতে চাই। করহার কমালেও দলিল হবে বাস্তব দামে।’ তিনি জানান, এবারের বাজেটে কোনোভাবেই কালোটাকা সাদা করার সুযোগ রাখা হবে না।
আরেক বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান পলিসি এক্সচেঞ্জ বাংলাদেশের চেয়ারম্যান মাসরুর রিয়াজ এই উদ্যোগকে ইতিবাচক হিসেবে দেখছেন। তাঁর মতে, দলিলমূল্য যদি বাজারমূল্যের কাছাকাছি না হয়, তাহলে লেনদেনের বড় অংশেই কালোটাকা ঢুকে পড়ে। বাজারদর অনুযায়ী দলিল বাধ্যতামূলক হলে একদিকে যেমন আবাসন বাজারে স্বচ্ছতা বাড়বে, তেমনি রাজস্ব আয়ও হবে সঠিকভাবে।’
তবে তাঁর সতর্ক বার্তার ফলে প্রথম দিকে আবাসন বাজারে কিছুটা মন্দা আসতে পারে। কারণ তখন ক্রেতাকে পুরো অর্থ সাদাটাকায় দিতে হবে। তবে দীর্ঘ মেয়াদে এই পদ্ধতি দুর্নীতি কমাবে এবং বাজার হবে স্থিতিশীল ও বাস্তবমুখী।
দেশে আবাসন খাতের সংগঠন রিয়েল এস্টেট অ্যান্ড হাউজিং অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (রিহ্যাব) এই করহার কমানোর প্রস্তাবকে স্বস্তিকর বলে দাবি করলেও মৌজা মূল্য বাতিলের উদ্যোগে জানিয়েছে আপত্তি। সংগঠনটি স্পষ্টভাবে জানিয়েছে—তারা বাজারমূল্যে দলিল বাধ্যতামূলক করার পক্ষে নয়। রিহ্যাবের সিনিয়র সহসভাপতি লিয়াকত আলী ভূঁইয়া দাবি করেন, ‘দলিলে বাজারমূল্য বাধ্যতামূলক করা হলে সেক্টরে নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া আসতে পারে।’
তবে এনবিআর কর্মকর্তারা জানান, অতীতে অনেক সময় আবাসন খাতের দাবি অনুযায়ী কর কমানো হলেও এ খাত কর ফাঁকির সংস্কৃতি থেকে বের হতে পারেনি। বরং অনেকে জমি ও ফ্ল্যাট বিক্রি করেও রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন করে না।
২০১০ সালের ‘সর্বনিম্ন বাজারমূল্য নির্ধারণ বিধিমালা’ সংশোধনের মাধ্যমে এখন থেকে প্রতিটি মৌজায় শেষ দুই বছরে সম্পাদিত দলিলের গড় মূল্য বিশ্লেষণ করে—গণশুনানি বা গোপন তদন্তের মাধ্যমে প্রকৃত বাজারমূল্য নির্ধারণ করা হবে। প্রয়োজনে এক মৌজাকে ভেঙে একাধিক ক্লাস্টারে ভাগ করার সুযোগও থাকবে।
বাজারমূল্য নির্ধারণের কমিটিগুলোর নেতৃত্বে থাকবেন বিভাগীয় কমিশনার বা জেলা প্রশাসকেরা। তাঁরা আইন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে সমন্বয় করে সর্বনিম্ন বাজারমূল্য নির্ধারণ করবেন, যা ভূমি মন্ত্রণালয়ের ডেটাবেইসে প্রকাশ করা হবে। প্রতিবছর এই তথ্য হালনাগাদ করার কথাও থাকছে।
এনবিআর সূত্র জানায়, আগামী বাজেটে রেজিস্ট্রেশন ফি ১ শতাংশ অপরিবর্তিত থাকলেও স্ট্যাম্প ফি ১.৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ১ শতাংশে আনার প্রস্তাব আসছে। স্থানীয় সরকার কর ও গেইন ট্যাক্স নিয়েও ছাড়ের চিন্তা রয়েছে; যাতে সম্মিলিতভাবে কর ও ফি ৮ থেকে ৯ শতাংশের মধ্যে থাকে।
সংস্থাটির কর্মকর্তাদের মতে, এই সংস্কারের মাধ্যমে স্বল্প মেয়াদে কিছুটা চাপ সৃষ্টি হলেও দীর্ঘ মেয়াদে আবাসন বাজার আরও বাস্তবভিত্তিক, সুশৃঙ্খল এবং রাজস্ববান্ধব হয়ে উঠবে, যেখানে দলিল হবে বাস্তব দামে আর কালোটাকার দৌরাত্ম্য কমবে।
আরও খবর পড়ুন:
জমি ও ফ্ল্যাট কেনাবেচায় কালোটাকা ব্যবহার বন্ধের পথে এগোচ্ছে সরকার। আসছে অর্থবছরের বাজেট থেকেই জমি ও ফ্ল্যাট রেজিস্ট্রেশনে (নিবন্ধন) কর ও ফি প্রায় ৪০ শতাংশ কমিয়ে আনা হচ্ছে। তবে আগের মতো ‘মৌজা মূল্য’ ধরে নয়, বরং বাস্তব বাজারদরের ভিত্তিতে হবে রেজিস্ট্রেশন। তার মানে দলিলে প্রকৃত মূল্য দেখাতে হবে বাধ্যতামূলকভাবে। সরকারের বিশ্বাস, এই নীতিগত বদল একদিকে যেমন কালোটাকার শক্তি ও রাজস্ব ফাঁকির প্রবণতা কমাবে, তেমনি রাজস্ব আদায়ে ফিরবে স্বচ্ছতা ও গতি।
বর্তমানে জমি ও ফ্ল্যাট রেজিস্ট্রেশনে মোট কর ও ফি অঞ্চলভেদে ১৪-১৫ শতাংশ পর্যন্ত। আগামী অর্থবছর তা কমিয়ে ৮-৯ শতাংশে আনার প্রস্তাব নিয়ে সম্প্রতি বৈঠকে বসেন এনবিআর, অর্থ মন্ত্রণালয়, ভূমি মন্ত্রণালয়, আইন মন্ত্রণালয় এবং গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধিরা। বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন অন্তর্বর্তী সরকারের অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ।
সরকারের লক্ষ্য, দলিলে কম দাম দেখিয়ে রাজস্ব ফাঁকি দেওয়ার দীর্ঘদিনের সুযোগ বন্ধ করা। কারণ, ‘মৌজা মূল্য’ অনেক ক্ষেত্রেই বাজারমূল্যের চেয়ে ৫ থেকে ১০ গুণ পর্যন্ত কম। ফলে জমি বা ফ্ল্যাট বিক্রির আসল মূল্য গোপন থেকে যায়, দলিল হয় কম দামে। অবশিষ্ট অর্থ চলে যায় অফিশিয়াল চ্যানেলের বাইরে। এতে তৈরি হয় কালোটাকার অবাধ প্রবাহ, রাজস্ব হারায় সরকার।
২০২৩-২৪ অর্থবছরে জমি ও ফ্ল্যাট রেজিস্ট্রেশন থেকে সরকারের রাজস্ব আয় হয়েছে ১২ হাজার ৬৪৩ কোটি টাকা। এর মধ্যে সবচেয়ে বড় অংশ এসেছে গেইন ট্যাক্স বাবদ—৬ হাজার ৩৯৪ কোটি টাকা।
বেসরকারি গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) হিসাব অনুযায়ী, দলিলে কম দাম দেখানোর কারণে বছরে গড়ে ৬ হাজার কোটি টাকার মতো রাজস্ব হারায় সরকার।
সম্প্রতি এ বিষয়ে অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ জানিয়েছেন, ‘গুলশানে এক কাঠা জমির মৌজা মূল্য ১৫ লাখ টাকা, অথচ বাজারমূল্য ৫ কোটি। এই ব্যবধানেই তৈরি হয় কালোটাকা। আমরা এখন সেটাই বদলাতে চাই। করহার কমালেও দলিল হবে বাস্তব দামে।’ তিনি জানান, এবারের বাজেটে কোনোভাবেই কালোটাকা সাদা করার সুযোগ রাখা হবে না।
আরেক বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান পলিসি এক্সচেঞ্জ বাংলাদেশের চেয়ারম্যান মাসরুর রিয়াজ এই উদ্যোগকে ইতিবাচক হিসেবে দেখছেন। তাঁর মতে, দলিলমূল্য যদি বাজারমূল্যের কাছাকাছি না হয়, তাহলে লেনদেনের বড় অংশেই কালোটাকা ঢুকে পড়ে। বাজারদর অনুযায়ী দলিল বাধ্যতামূলক হলে একদিকে যেমন আবাসন বাজারে স্বচ্ছতা বাড়বে, তেমনি রাজস্ব আয়ও হবে সঠিকভাবে।’
তবে তাঁর সতর্ক বার্তার ফলে প্রথম দিকে আবাসন বাজারে কিছুটা মন্দা আসতে পারে। কারণ তখন ক্রেতাকে পুরো অর্থ সাদাটাকায় দিতে হবে। তবে দীর্ঘ মেয়াদে এই পদ্ধতি দুর্নীতি কমাবে এবং বাজার হবে স্থিতিশীল ও বাস্তবমুখী।
দেশে আবাসন খাতের সংগঠন রিয়েল এস্টেট অ্যান্ড হাউজিং অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (রিহ্যাব) এই করহার কমানোর প্রস্তাবকে স্বস্তিকর বলে দাবি করলেও মৌজা মূল্য বাতিলের উদ্যোগে জানিয়েছে আপত্তি। সংগঠনটি স্পষ্টভাবে জানিয়েছে—তারা বাজারমূল্যে দলিল বাধ্যতামূলক করার পক্ষে নয়। রিহ্যাবের সিনিয়র সহসভাপতি লিয়াকত আলী ভূঁইয়া দাবি করেন, ‘দলিলে বাজারমূল্য বাধ্যতামূলক করা হলে সেক্টরে নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া আসতে পারে।’
তবে এনবিআর কর্মকর্তারা জানান, অতীতে অনেক সময় আবাসন খাতের দাবি অনুযায়ী কর কমানো হলেও এ খাত কর ফাঁকির সংস্কৃতি থেকে বের হতে পারেনি। বরং অনেকে জমি ও ফ্ল্যাট বিক্রি করেও রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন করে না।
২০১০ সালের ‘সর্বনিম্ন বাজারমূল্য নির্ধারণ বিধিমালা’ সংশোধনের মাধ্যমে এখন থেকে প্রতিটি মৌজায় শেষ দুই বছরে সম্পাদিত দলিলের গড় মূল্য বিশ্লেষণ করে—গণশুনানি বা গোপন তদন্তের মাধ্যমে প্রকৃত বাজারমূল্য নির্ধারণ করা হবে। প্রয়োজনে এক মৌজাকে ভেঙে একাধিক ক্লাস্টারে ভাগ করার সুযোগও থাকবে।
বাজারমূল্য নির্ধারণের কমিটিগুলোর নেতৃত্বে থাকবেন বিভাগীয় কমিশনার বা জেলা প্রশাসকেরা। তাঁরা আইন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে সমন্বয় করে সর্বনিম্ন বাজারমূল্য নির্ধারণ করবেন, যা ভূমি মন্ত্রণালয়ের ডেটাবেইসে প্রকাশ করা হবে। প্রতিবছর এই তথ্য হালনাগাদ করার কথাও থাকছে।
এনবিআর সূত্র জানায়, আগামী বাজেটে রেজিস্ট্রেশন ফি ১ শতাংশ অপরিবর্তিত থাকলেও স্ট্যাম্প ফি ১.৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ১ শতাংশে আনার প্রস্তাব আসছে। স্থানীয় সরকার কর ও গেইন ট্যাক্স নিয়েও ছাড়ের চিন্তা রয়েছে; যাতে সম্মিলিতভাবে কর ও ফি ৮ থেকে ৯ শতাংশের মধ্যে থাকে।
সংস্থাটির কর্মকর্তাদের মতে, এই সংস্কারের মাধ্যমে স্বল্প মেয়াদে কিছুটা চাপ সৃষ্টি হলেও দীর্ঘ মেয়াদে আবাসন বাজার আরও বাস্তবভিত্তিক, সুশৃঙ্খল এবং রাজস্ববান্ধব হয়ে উঠবে, যেখানে দলিল হবে বাস্তব দামে আর কালোটাকার দৌরাত্ম্য কমবে।
আরও খবর পড়ুন:
সম্মেলনে মৎস্যজীবীদের ভাগ্য পরিবর্তনে আলাদা ব্যাংক প্রতিষ্ঠা; বছরের ছয় মাসে ৬০ কেজি চাল (প্রতি মাসে) ও নগদ দুই হাজার টাকা বরাদ্দ করা; কোনো জেলে মারা গেলে তাঁর পরিবারকে পুনর্বাসনের জন্য এককালীন পাঁচ লাখ টাকা দেওয়া; কোস্ট গার্ড, নৌ পুলিশ ও মৎস্য বিভাগ পরিচালিত অভিযানে মৎস্যজীবী সমিতি থেকে মনোনীত মাঝিক
১ ঘণ্টা আগেতথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের আওতাভুক্ত বিষয়ে সরকারকে পরামর্শ দিতে একটি উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি গঠন করেছে সরকার। আজ মঙ্গলবার পরিকল্পনা উপদেষ্টা ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদকে সভাপতি করে পাঁচ সদস্যের এই কমিটি গঠন করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।
২ ঘণ্টা আগেস্বাধীনতার আগে দেশে নিরাপদ ও সাশ্রয়ী যোগাযোগ পথ হিসেবে নৌ ও রেলপথে ৮০ শতাংশ এবং সড়কে ২০ শতাংশ মানুষের যাতায়াত ছিল। তাই সড়কে দুর্ঘটনা ২০ শতাংশে সীমিত ছিল। স্বাধীনতার পরে দাতা সংস্থার পরামর্শে একের পর এক সড়ক উন্নয়ন ও সংস্কারের নামে বেহিসেবি লুটপাট, সড়কে বেপরোয়া চাঁদাবাজি...
৩ ঘণ্টা আগেএমপিওভুক্ত বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকদের মূল বেতনের ১৫ শতাংশ বাড়িভাড়া ভাতা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। তবে দুই ধাপে দেওয়া হবে এই অর্থ। আজ মঙ্গলবার শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক সি আর আবরারের সঙ্গে আন্দোলনরত শিক্ষক নেতাদের সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মৎস্যজীবীদের ছয় দফা দাবি প্রসঙ্গে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফরিদা আখতার বলেছেন, আগামীতে নির্বাচিত সরকার আসবে, অর্থাৎ দলীয় সরকার আসবে। আপনারা এমন প্রার্থীদের ভোট দেবেন, যাঁরা আপনাদের দাবি পূরণ করবেন। প্রার্থী বড় দলের না ছোট দলের—তা মুখ্য নয়। যে প্রার্থী আপনাদের হয়ে কথা বলবে, সেই প্রার্থী যেন আপনাদের প্রতিনিধি হতে পারে।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের আব্দুস সালাম হলে বাংলাদেশ ক্ষুদ্র মৎস্যজীবী জেলে সমিতির ১২তম জাতীয় সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
সম্মেলনে মৎস্যজীবীদের ভাগ্য পরিবর্তনে আলাদা ব্যাংক প্রতিষ্ঠা; বছরের ছয় মাসে ৬০ কেজি চাল (প্রতি মাসে) ও নগদ দুই হাজার টাকা বরাদ্দ করা; কোনো জেলে মারা গেলে তাঁর পরিবারকে পুনর্বাসনের জন্য এককালীন পাঁচ লাখ টাকা দেওয়া; কোস্ট গার্ড, নৌ পুলিশ ও মৎস্য বিভাগ পরিচালিত অভিযানে মৎস্যজীবী সমিতি থেকে মনোনীত মাঝিকে রাখাসহ ছয় দফা দাবি তুলে ধরেন বাংলাদেশ ক্ষুদ্র মৎস্যজীবী জেলে সমিতি।
মাছ সংরক্ষণের গুরুত্ব এবং নিষেধাজ্ঞার সময়কাল নিয়ে উপদেষ্টা বলেন, নদীতে প্রাপ্ত মাছ প্রকৃতি থেকে পাওয়া—আল্লাহর দান। এই মাছগুলোকে রক্ষা করতে হয়। ডিম পাড়ার সময় দিতে হয় এবং ছোট মাছকে বড় হওয়ার সুযোগ দিতে হয়। এ জন্যই নিষেধকালীন সময় ঘোষণা করা হয়।
মাছ ধরার ক্ষেত্রে ২২ দিনের নিষেধাজ্ঞা নিয়ে জেলেদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘আপনারা বলেছেন ২২ দিনের পরিবর্তে ১১ দিন করতে। কারণ, ভারত এটি করেছে। ভারত কী করছে বা না করছে—এই নীতি না। বরং কোস্ট গার্ড, নৌ পুলিশ ও নৌবাহিনীর দায়িত্ব হলো ভারতের জেলেরা যেন বাংলাদেশে এসে অন্যায়ভাবে মাছ ধরতে না পারে, তা বন্ধ করা। আমরা ইলিশ মাছের প্রজননের সময়টি আশ্বিনের পূর্ণিমা ধরে অনেক গবেষণা করে এবং জেলে প্রতিনিধিদের সম্মতি নিয়ে নিষেধাজ্ঞার এই সময় ঘোষণা করেছি।’
বাংলাদেশ ক্ষুদ্র মৎস্যজীবী জেলে সমিতির সাধারণ সম্পাদক (ভারপ্রাপ্ত) মো. বাবুল মীরের সঞ্চালনায় সম্মেলনে আরও বক্তব্য দেন বাংলাদেশ সংযুক্ত শ্রমিক ফেডারেশনের সভাপতি মোসাদ্দেক হোসেন স্বপন, সাধারণ সম্পাদক মোকাদ্দেম হোসেন প্রমুখ।
মৎস্যজীবীদের ছয় দফা দাবি প্রসঙ্গে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফরিদা আখতার বলেছেন, আগামীতে নির্বাচিত সরকার আসবে, অর্থাৎ দলীয় সরকার আসবে। আপনারা এমন প্রার্থীদের ভোট দেবেন, যাঁরা আপনাদের দাবি পূরণ করবেন। প্রার্থী বড় দলের না ছোট দলের—তা মুখ্য নয়। যে প্রার্থী আপনাদের হয়ে কথা বলবে, সেই প্রার্থী যেন আপনাদের প্রতিনিধি হতে পারে।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের আব্দুস সালাম হলে বাংলাদেশ ক্ষুদ্র মৎস্যজীবী জেলে সমিতির ১২তম জাতীয় সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
সম্মেলনে মৎস্যজীবীদের ভাগ্য পরিবর্তনে আলাদা ব্যাংক প্রতিষ্ঠা; বছরের ছয় মাসে ৬০ কেজি চাল (প্রতি মাসে) ও নগদ দুই হাজার টাকা বরাদ্দ করা; কোনো জেলে মারা গেলে তাঁর পরিবারকে পুনর্বাসনের জন্য এককালীন পাঁচ লাখ টাকা দেওয়া; কোস্ট গার্ড, নৌ পুলিশ ও মৎস্য বিভাগ পরিচালিত অভিযানে মৎস্যজীবী সমিতি থেকে মনোনীত মাঝিকে রাখাসহ ছয় দফা দাবি তুলে ধরেন বাংলাদেশ ক্ষুদ্র মৎস্যজীবী জেলে সমিতি।
মাছ সংরক্ষণের গুরুত্ব এবং নিষেধাজ্ঞার সময়কাল নিয়ে উপদেষ্টা বলেন, নদীতে প্রাপ্ত মাছ প্রকৃতি থেকে পাওয়া—আল্লাহর দান। এই মাছগুলোকে রক্ষা করতে হয়। ডিম পাড়ার সময় দিতে হয় এবং ছোট মাছকে বড় হওয়ার সুযোগ দিতে হয়। এ জন্যই নিষেধকালীন সময় ঘোষণা করা হয়।
মাছ ধরার ক্ষেত্রে ২২ দিনের নিষেধাজ্ঞা নিয়ে জেলেদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘আপনারা বলেছেন ২২ দিনের পরিবর্তে ১১ দিন করতে। কারণ, ভারত এটি করেছে। ভারত কী করছে বা না করছে—এই নীতি না। বরং কোস্ট গার্ড, নৌ পুলিশ ও নৌবাহিনীর দায়িত্ব হলো ভারতের জেলেরা যেন বাংলাদেশে এসে অন্যায়ভাবে মাছ ধরতে না পারে, তা বন্ধ করা। আমরা ইলিশ মাছের প্রজননের সময়টি আশ্বিনের পূর্ণিমা ধরে অনেক গবেষণা করে এবং জেলে প্রতিনিধিদের সম্মতি নিয়ে নিষেধাজ্ঞার এই সময় ঘোষণা করেছি।’
বাংলাদেশ ক্ষুদ্র মৎস্যজীবী জেলে সমিতির সাধারণ সম্পাদক (ভারপ্রাপ্ত) মো. বাবুল মীরের সঞ্চালনায় সম্মেলনে আরও বক্তব্য দেন বাংলাদেশ সংযুক্ত শ্রমিক ফেডারেশনের সভাপতি মোসাদ্দেক হোসেন স্বপন, সাধারণ সম্পাদক মোকাদ্দেম হোসেন প্রমুখ।
জমি ও ফ্ল্যাট কেনাবেচায় কালোটাকা ব্যবহার বন্ধের পথে এগোচ্ছে সরকার। আসছে অর্থবছরের বাজেট থেকেই জমি ও ফ্ল্যাট রেজিস্ট্রেশনে (নিবন্ধন) কর ও ফি প্রায় ৪০ শতাংশ কমিয়ে আনা হচ্ছে। তবে আগের মতো ‘মৌজা মূল্য’ ধরে নয়, বরং বাস্তব বাজারদরের ভিত্তিতে হবে রেজিস্ট্রেশন। তার মানে দলিলে প্রকৃত মূল্য দেখাতে হবে বাধ্যতা
২২ মে ২০২৫তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের আওতাভুক্ত বিষয়ে সরকারকে পরামর্শ দিতে একটি উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি গঠন করেছে সরকার। আজ মঙ্গলবার পরিকল্পনা উপদেষ্টা ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদকে সভাপতি করে পাঁচ সদস্যের এই কমিটি গঠন করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।
২ ঘণ্টা আগেস্বাধীনতার আগে দেশে নিরাপদ ও সাশ্রয়ী যোগাযোগ পথ হিসেবে নৌ ও রেলপথে ৮০ শতাংশ এবং সড়কে ২০ শতাংশ মানুষের যাতায়াত ছিল। তাই সড়কে দুর্ঘটনা ২০ শতাংশে সীমিত ছিল। স্বাধীনতার পরে দাতা সংস্থার পরামর্শে একের পর এক সড়ক উন্নয়ন ও সংস্কারের নামে বেহিসেবি লুটপাট, সড়কে বেপরোয়া চাঁদাবাজি...
৩ ঘণ্টা আগেএমপিওভুক্ত বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকদের মূল বেতনের ১৫ শতাংশ বাড়িভাড়া ভাতা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। তবে দুই ধাপে দেওয়া হবে এই অর্থ। আজ মঙ্গলবার শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক সি আর আবরারের সঙ্গে আন্দোলনরত শিক্ষক নেতাদের সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
৪ ঘণ্টা আগেবিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের আওতাভুক্ত বিষয়ে সরকারকে পরামর্শ দিতে একটি উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি গঠন করেছে সরকার। আজ মঙ্গলবার পরিকল্পনা উপদেষ্টা ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদকে সভাপতি করে পাঁচ সদস্যের এই কমিটি গঠন করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির সদস্য হিসেবে গৃহায়ণ ও গণপূর্ত এবং শিল্প উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান; পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন এবং পানি সম্পদ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান; তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মাহফুজ আলম এবং প্রধান উপদেষ্টার আন্তর্জাতিক বিষয় সংক্রান্ত বিশেষ দূত লুৎফে সিদ্দিকীকে রাখা হয়েছে।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের আওতাভুক্ত বিষয়গুলোতে সরকারকে পরামর্শ দেবে এই উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি। কমিটি প্রয়োজনে যে কোনো কর্মকর্তাকে কমিটির কাজে সহায়তার নির্দেশ দিতে পারবে। তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় এ কমিটিকে সাচিবিক সহায়তা দেবে।
এর আগে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বিষয়ক এ ধরনের তিনটি উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি গঠন করে সরকার।
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের আওতাভুক্ত বিষয়ে সরকারকে পরামর্শ দিতে একটি উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি গঠন করেছে সরকার। আজ মঙ্গলবার পরিকল্পনা উপদেষ্টা ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদকে সভাপতি করে পাঁচ সদস্যের এই কমিটি গঠন করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির সদস্য হিসেবে গৃহায়ণ ও গণপূর্ত এবং শিল্প উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান; পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন এবং পানি সম্পদ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান; তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মাহফুজ আলম এবং প্রধান উপদেষ্টার আন্তর্জাতিক বিষয় সংক্রান্ত বিশেষ দূত লুৎফে সিদ্দিকীকে রাখা হয়েছে।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের আওতাভুক্ত বিষয়গুলোতে সরকারকে পরামর্শ দেবে এই উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি। কমিটি প্রয়োজনে যে কোনো কর্মকর্তাকে কমিটির কাজে সহায়তার নির্দেশ দিতে পারবে। তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় এ কমিটিকে সাচিবিক সহায়তা দেবে।
এর আগে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বিষয়ক এ ধরনের তিনটি উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি গঠন করে সরকার।
জমি ও ফ্ল্যাট কেনাবেচায় কালোটাকা ব্যবহার বন্ধের পথে এগোচ্ছে সরকার। আসছে অর্থবছরের বাজেট থেকেই জমি ও ফ্ল্যাট রেজিস্ট্রেশনে (নিবন্ধন) কর ও ফি প্রায় ৪০ শতাংশ কমিয়ে আনা হচ্ছে। তবে আগের মতো ‘মৌজা মূল্য’ ধরে নয়, বরং বাস্তব বাজারদরের ভিত্তিতে হবে রেজিস্ট্রেশন। তার মানে দলিলে প্রকৃত মূল্য দেখাতে হবে বাধ্যতা
২২ মে ২০২৫সম্মেলনে মৎস্যজীবীদের ভাগ্য পরিবর্তনে আলাদা ব্যাংক প্রতিষ্ঠা; বছরের ছয় মাসে ৬০ কেজি চাল (প্রতি মাসে) ও নগদ দুই হাজার টাকা বরাদ্দ করা; কোনো জেলে মারা গেলে তাঁর পরিবারকে পুনর্বাসনের জন্য এককালীন পাঁচ লাখ টাকা দেওয়া; কোস্ট গার্ড, নৌ পুলিশ ও মৎস্য বিভাগ পরিচালিত অভিযানে মৎস্যজীবী সমিতি থেকে মনোনীত মাঝিক
১ ঘণ্টা আগেস্বাধীনতার আগে দেশে নিরাপদ ও সাশ্রয়ী যোগাযোগ পথ হিসেবে নৌ ও রেলপথে ৮০ শতাংশ এবং সড়কে ২০ শতাংশ মানুষের যাতায়াত ছিল। তাই সড়কে দুর্ঘটনা ২০ শতাংশে সীমিত ছিল। স্বাধীনতার পরে দাতা সংস্থার পরামর্শে একের পর এক সড়ক উন্নয়ন ও সংস্কারের নামে বেহিসেবি লুটপাট, সড়কে বেপরোয়া চাঁদাবাজি...
৩ ঘণ্টা আগেএমপিওভুক্ত বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকদের মূল বেতনের ১৫ শতাংশ বাড়িভাড়া ভাতা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। তবে দুই ধাপে দেওয়া হবে এই অর্থ। আজ মঙ্গলবার শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক সি আর আবরারের সঙ্গে আন্দোলনরত শিক্ষক নেতাদের সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
২০১৪ সাল থেকে চলতি বছরের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বিগত এক যুগে দেশে ৬৭ হাজার ৮৯০টি সড়ক দুর্ঘটনায় ১ লাখ ১৬ হাজার ৭২৬ জন নিহত ও ১ লাখ ৬৫ হাজার ২১ জন আহত হয়েছে। আজ মঙ্গলবার সকালে জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস-২০২৫ উপলক্ষে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে এক সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতির মহাসচিব মো. মোজাম্মেল হক চৌধুরী এই তথ্য তুলে ধরেন।
মোজাম্মেল হক বলেন, স্বাধীনতার আগে দেশে নিরাপদ ও সাশ্রয়ী যোগাযোগ পথ হিসেবে নৌ ও রেলপথে ৮০ শতাংশ এবং সড়কে ২০ শতাংশ মানুষের যাতায়াত ছিল। তাই সড়কে দুর্ঘটনা ২০ শতাংশে সীমিত ছিল। স্বাধীনতার পরে দাতা সংস্থার পরামর্শে একের পর এক সড়ক উন্নয়ন ও সংস্কারের নামে বেহিসেবি লুটপাট, সড়কে বেপরোয়া চাঁদাবাজি, বহুমাত্রিক পরিবহন ব্যবস্থা গড়ে তোলার পরিবর্তে একের পর এক নতুন নতুন সড়ক নির্মাণ করে ৮০ শতাংশ মানুষের যাতায়াত সড়কে নিয়ে আসার কারণে সড়ক দুর্ঘটনাও ৮০ শতাংশ বেড়েছে। ‘সড়কে এই গণহত্যার’ জন্য সরকারের দুর্নীতি ও ভুলনীতি দায়ী।
দুর্ঘটনা বেড়ে যাওয়ার কারণ হিসেবে বলা হয়, সড়ক পরিবহন খাতে বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের সীমাহীন অনিয়ম-দুর্নীতি, অব্যবস্থাপনা, পরিবহন মালিক-শ্রমিক ও কতিপয় দুর্নীতিবাজ পুলিশ কর্মকর্তাদের চাঁদাবাজি ও নৈরাজ্যের কারণে সড়কের বিশৃঙ্খলা, ফিটনেসবিহীন যানবাহনের অবাধে চলাচল, লাইসেন্সবিহীন চালক, অপ্রাপ্তবয়স্ক চালক, সড়কে ত্রুটি, চালকের মাদক গ্রহণ, বেপরোয়া গতি, অযোগ্য চালকের হাতে লাইসেন্স প্রদান, লাইসেন্সবিহীন-প্রশিক্ষণহীন চালকের হাতে যানবাহন তুলে দেওয়াসহ নানা কারণে দুর্ঘটনা বেড়েছে। তবে এমন ধারাবাহিক ‘সড়ক হত্যা’ বন্ধে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের কার্যক্রমও প্রশ্নবিদ্ধ।
সংবাদ সম্মেলনে মোজাম্মেল হক বলেন, স্বাধীনতার পর দেশ নানা খাতে অগ্রসর হলেও দাতা সংস্থার পরামর্শে নৌ ও রেলপথ অবহেলিত থেকে গেছে। বরং একের পর এক সড়ক সম্প্রসারণে সমন্বিত গণপরিবহন ব্যবস্থা গড়ে ওঠেনি। পথচারী অবকাঠামোর অভাব ও উন্নত গণপরিবহনের সংকটে মানুষের ভোগান্তি বেড়েছে।
তিনি বলেন, এই সুযোগে ব্যাটারিচালিত রিকশা, মোটরসাইকেল, সিএনজি অটোরিকশা, নসিমন-করিমন ও লেগুনার মতো অপ্রাতিষ্ঠানিক যানবাহন বাস-নেটওয়ার্ক ভেঙে দিয়েছে। ফলে যানজট ও দুর্ঘটনা নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গেছে।
মোজাম্মেল হক চৌধুরী বলেন, এক যুগেরও বেশি সময় সড়ক মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে থেকেও ওবায়দুল কাদের পরিবহন খাতে শৃঙ্খলা আনতে ব্যর্থ হয়েছেন। পরিকল্পনা ও কৌশলের গলদের কারণে দুর্ঘটনা ও প্রাণহানি বেড়েছে। সরকার পরিবর্তনের পরও সড়ক মন্ত্রণালয়, বিআরটিএ ও ট্রাফিক বিভাগের নীতি না বদলানোয় পরিস্থিতির উন্নতি হয়নি। সড়ক খাতে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি না আনলে দুর্ঘটনা ও যানজট কমানো সম্ভব নয়।
অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা নিবন্ধনের উদ্যোগ বিপর্যয় ডেকে আনবে বলে মনে করেন মোজাম্মেল হক। তিনি বলেন, এতে এক বছরের মধ্যেই ঢাকা ও চট্টগ্রাম শহর অচল হয়ে পড়বে।
এ পরিস্থিতি আগামীকাল বুধবার নিরাপদ সড়ক দিবসকে সামনে রেখে সড়ক দুর্ঘটনায় দেশের হাজার হাজার মানুষের জীবন-সম্পদ রক্ষায়, যাতায়াতের ভোগান্তি লাঘবে জরুরিভিত্তিক ১২ দফা সুপারিশ করেছে সংগঠনটি:
১. হারিয়ে যাওয়া নৌ ও রেলপথ সড়কের সঙ্গে সমন্বয় করে সমন্বিত যাতায়াত নেটওয়ার্ক গড়ে তোলা।
২. চাঁদাবাজি ও অনিয়ম-দুর্নীতি, মালিক-শ্রমিকদের দৌরাত্ম্য বন্ধে পরিবহন খাত আপাদমস্তক সংস্কার।
৩. ঢাকা-চট্টগ্রামসহ প্রতিটি বিভাগীয় শহরে সরকারি উদ্যোগে ম্যাস ট্রানজিটের (পাতাল মেট্রোরেল) ব্যবস্থা করা।
৪. ঢাকা-চট্টগ্রামসহ প্রতিটি বিভাগীয় শহরে সরকারি উদ্যোগে ডিজিটাল লেনদেনের ভিত্তিতে কমপক্ষে দু’টি বাস র্যাপিড ট্রানজিট (আলাদা উন্নতমানের বাস লেন) লেন চালু।
৫. সারা দেশে জেলা শহর থেকে উপজেলায় মানসম্পন্ন বাস নামিয়ে যাতায়াতে শক্তিশালী বাস নেটওয়ার্ক গড়ে তোলা।
৬. মোটরসাইকেল ও ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা, সিএনজিচালিত অটোরিকশা আমদানি ও বিপণন বন্ধে কার্যকর উদ্যোগ নিতে হবে।
৭. উন্নত কারিকুলাম তৈরি করে পরিবহন চালকদের রাষ্ট্রের খরচে প্রশিক্ষণ প্রদান।
৮. উন্নত দেশের আদলে ট্রাফিক পুলিশের কার্যক্রম ডিজিটাল করা। ট্রাফিক ট্রেনিং একাডেমি গড়ে তোলা।
৯. সড়ক দুর্ঘটনার মামলা সরকারি উদ্যোগে আমলে নিতে হবে। প্রতিটি হতাহত ব্যক্তিকে ক্ষতিপূরণের আওতায় আনা।
১০. পরিবহন সেক্টরে যাত্রীস্বার্থে সিদ্ধান্ত গ্রহণের প্রতিটি ফোরামে যাত্রী প্রতিনিধি তথা ভুক্তভোগীর মতামত ও অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা।
১১. সড়ক সেক্টরে আইনের সুশাসন নিশ্চিত করা। দায়িত্বপ্রাপ্ত সরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তাদের জবাবদিহির আওতায় আনা।
১২. সারা দেশে সাইক্লিস্ট ও পথচারীদের জন্য পৃথক লেন ও নিরাপদ ফুটপাতের ব্যবস্থা করা।
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন যাত্রী কল্যাণ সমিতির সভাপতি শরীফ রফিকুজ্জামান, বারভিডার সভাপতি আবদুল হক, ড্রাইভার্স ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের চেয়ারম্যান বাদল আহমেদ।
২০১৪ সাল থেকে চলতি বছরের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বিগত এক যুগে দেশে ৬৭ হাজার ৮৯০টি সড়ক দুর্ঘটনায় ১ লাখ ১৬ হাজার ৭২৬ জন নিহত ও ১ লাখ ৬৫ হাজার ২১ জন আহত হয়েছে। আজ মঙ্গলবার সকালে জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস-২০২৫ উপলক্ষে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে এক সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতির মহাসচিব মো. মোজাম্মেল হক চৌধুরী এই তথ্য তুলে ধরেন।
মোজাম্মেল হক বলেন, স্বাধীনতার আগে দেশে নিরাপদ ও সাশ্রয়ী যোগাযোগ পথ হিসেবে নৌ ও রেলপথে ৮০ শতাংশ এবং সড়কে ২০ শতাংশ মানুষের যাতায়াত ছিল। তাই সড়কে দুর্ঘটনা ২০ শতাংশে সীমিত ছিল। স্বাধীনতার পরে দাতা সংস্থার পরামর্শে একের পর এক সড়ক উন্নয়ন ও সংস্কারের নামে বেহিসেবি লুটপাট, সড়কে বেপরোয়া চাঁদাবাজি, বহুমাত্রিক পরিবহন ব্যবস্থা গড়ে তোলার পরিবর্তে একের পর এক নতুন নতুন সড়ক নির্মাণ করে ৮০ শতাংশ মানুষের যাতায়াত সড়কে নিয়ে আসার কারণে সড়ক দুর্ঘটনাও ৮০ শতাংশ বেড়েছে। ‘সড়কে এই গণহত্যার’ জন্য সরকারের দুর্নীতি ও ভুলনীতি দায়ী।
দুর্ঘটনা বেড়ে যাওয়ার কারণ হিসেবে বলা হয়, সড়ক পরিবহন খাতে বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের সীমাহীন অনিয়ম-দুর্নীতি, অব্যবস্থাপনা, পরিবহন মালিক-শ্রমিক ও কতিপয় দুর্নীতিবাজ পুলিশ কর্মকর্তাদের চাঁদাবাজি ও নৈরাজ্যের কারণে সড়কের বিশৃঙ্খলা, ফিটনেসবিহীন যানবাহনের অবাধে চলাচল, লাইসেন্সবিহীন চালক, অপ্রাপ্তবয়স্ক চালক, সড়কে ত্রুটি, চালকের মাদক গ্রহণ, বেপরোয়া গতি, অযোগ্য চালকের হাতে লাইসেন্স প্রদান, লাইসেন্সবিহীন-প্রশিক্ষণহীন চালকের হাতে যানবাহন তুলে দেওয়াসহ নানা কারণে দুর্ঘটনা বেড়েছে। তবে এমন ধারাবাহিক ‘সড়ক হত্যা’ বন্ধে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের কার্যক্রমও প্রশ্নবিদ্ধ।
সংবাদ সম্মেলনে মোজাম্মেল হক বলেন, স্বাধীনতার পর দেশ নানা খাতে অগ্রসর হলেও দাতা সংস্থার পরামর্শে নৌ ও রেলপথ অবহেলিত থেকে গেছে। বরং একের পর এক সড়ক সম্প্রসারণে সমন্বিত গণপরিবহন ব্যবস্থা গড়ে ওঠেনি। পথচারী অবকাঠামোর অভাব ও উন্নত গণপরিবহনের সংকটে মানুষের ভোগান্তি বেড়েছে।
তিনি বলেন, এই সুযোগে ব্যাটারিচালিত রিকশা, মোটরসাইকেল, সিএনজি অটোরিকশা, নসিমন-করিমন ও লেগুনার মতো অপ্রাতিষ্ঠানিক যানবাহন বাস-নেটওয়ার্ক ভেঙে দিয়েছে। ফলে যানজট ও দুর্ঘটনা নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গেছে।
মোজাম্মেল হক চৌধুরী বলেন, এক যুগেরও বেশি সময় সড়ক মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে থেকেও ওবায়দুল কাদের পরিবহন খাতে শৃঙ্খলা আনতে ব্যর্থ হয়েছেন। পরিকল্পনা ও কৌশলের গলদের কারণে দুর্ঘটনা ও প্রাণহানি বেড়েছে। সরকার পরিবর্তনের পরও সড়ক মন্ত্রণালয়, বিআরটিএ ও ট্রাফিক বিভাগের নীতি না বদলানোয় পরিস্থিতির উন্নতি হয়নি। সড়ক খাতে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি না আনলে দুর্ঘটনা ও যানজট কমানো সম্ভব নয়।
অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা নিবন্ধনের উদ্যোগ বিপর্যয় ডেকে আনবে বলে মনে করেন মোজাম্মেল হক। তিনি বলেন, এতে এক বছরের মধ্যেই ঢাকা ও চট্টগ্রাম শহর অচল হয়ে পড়বে।
এ পরিস্থিতি আগামীকাল বুধবার নিরাপদ সড়ক দিবসকে সামনে রেখে সড়ক দুর্ঘটনায় দেশের হাজার হাজার মানুষের জীবন-সম্পদ রক্ষায়, যাতায়াতের ভোগান্তি লাঘবে জরুরিভিত্তিক ১২ দফা সুপারিশ করেছে সংগঠনটি:
১. হারিয়ে যাওয়া নৌ ও রেলপথ সড়কের সঙ্গে সমন্বয় করে সমন্বিত যাতায়াত নেটওয়ার্ক গড়ে তোলা।
২. চাঁদাবাজি ও অনিয়ম-দুর্নীতি, মালিক-শ্রমিকদের দৌরাত্ম্য বন্ধে পরিবহন খাত আপাদমস্তক সংস্কার।
৩. ঢাকা-চট্টগ্রামসহ প্রতিটি বিভাগীয় শহরে সরকারি উদ্যোগে ম্যাস ট্রানজিটের (পাতাল মেট্রোরেল) ব্যবস্থা করা।
৪. ঢাকা-চট্টগ্রামসহ প্রতিটি বিভাগীয় শহরে সরকারি উদ্যোগে ডিজিটাল লেনদেনের ভিত্তিতে কমপক্ষে দু’টি বাস র্যাপিড ট্রানজিট (আলাদা উন্নতমানের বাস লেন) লেন চালু।
৫. সারা দেশে জেলা শহর থেকে উপজেলায় মানসম্পন্ন বাস নামিয়ে যাতায়াতে শক্তিশালী বাস নেটওয়ার্ক গড়ে তোলা।
৬. মোটরসাইকেল ও ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা, সিএনজিচালিত অটোরিকশা আমদানি ও বিপণন বন্ধে কার্যকর উদ্যোগ নিতে হবে।
৭. উন্নত কারিকুলাম তৈরি করে পরিবহন চালকদের রাষ্ট্রের খরচে প্রশিক্ষণ প্রদান।
৮. উন্নত দেশের আদলে ট্রাফিক পুলিশের কার্যক্রম ডিজিটাল করা। ট্রাফিক ট্রেনিং একাডেমি গড়ে তোলা।
৯. সড়ক দুর্ঘটনার মামলা সরকারি উদ্যোগে আমলে নিতে হবে। প্রতিটি হতাহত ব্যক্তিকে ক্ষতিপূরণের আওতায় আনা।
১০. পরিবহন সেক্টরে যাত্রীস্বার্থে সিদ্ধান্ত গ্রহণের প্রতিটি ফোরামে যাত্রী প্রতিনিধি তথা ভুক্তভোগীর মতামত ও অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা।
১১. সড়ক সেক্টরে আইনের সুশাসন নিশ্চিত করা। দায়িত্বপ্রাপ্ত সরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তাদের জবাবদিহির আওতায় আনা।
১২. সারা দেশে সাইক্লিস্ট ও পথচারীদের জন্য পৃথক লেন ও নিরাপদ ফুটপাতের ব্যবস্থা করা।
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন যাত্রী কল্যাণ সমিতির সভাপতি শরীফ রফিকুজ্জামান, বারভিডার সভাপতি আবদুল হক, ড্রাইভার্স ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের চেয়ারম্যান বাদল আহমেদ।
জমি ও ফ্ল্যাট কেনাবেচায় কালোটাকা ব্যবহার বন্ধের পথে এগোচ্ছে সরকার। আসছে অর্থবছরের বাজেট থেকেই জমি ও ফ্ল্যাট রেজিস্ট্রেশনে (নিবন্ধন) কর ও ফি প্রায় ৪০ শতাংশ কমিয়ে আনা হচ্ছে। তবে আগের মতো ‘মৌজা মূল্য’ ধরে নয়, বরং বাস্তব বাজারদরের ভিত্তিতে হবে রেজিস্ট্রেশন। তার মানে দলিলে প্রকৃত মূল্য দেখাতে হবে বাধ্যতা
২২ মে ২০২৫সম্মেলনে মৎস্যজীবীদের ভাগ্য পরিবর্তনে আলাদা ব্যাংক প্রতিষ্ঠা; বছরের ছয় মাসে ৬০ কেজি চাল (প্রতি মাসে) ও নগদ দুই হাজার টাকা বরাদ্দ করা; কোনো জেলে মারা গেলে তাঁর পরিবারকে পুনর্বাসনের জন্য এককালীন পাঁচ লাখ টাকা দেওয়া; কোস্ট গার্ড, নৌ পুলিশ ও মৎস্য বিভাগ পরিচালিত অভিযানে মৎস্যজীবী সমিতি থেকে মনোনীত মাঝিক
১ ঘণ্টা আগেতথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের আওতাভুক্ত বিষয়ে সরকারকে পরামর্শ দিতে একটি উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি গঠন করেছে সরকার। আজ মঙ্গলবার পরিকল্পনা উপদেষ্টা ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদকে সভাপতি করে পাঁচ সদস্যের এই কমিটি গঠন করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।
২ ঘণ্টা আগেএমপিওভুক্ত বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকদের মূল বেতনের ১৫ শতাংশ বাড়িভাড়া ভাতা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। তবে দুই ধাপে দেওয়া হবে এই অর্থ। আজ মঙ্গলবার শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক সি আর আবরারের সঙ্গে আন্দোলনরত শিক্ষক নেতাদের সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের আন্দোলনের মুখে তাঁদের বাড়িভাড়া ভাতা আবারও পুনর্নির্ধারণ করেছে সরকার। আগামী নভেম্বর থেকে এই শিক্ষক-কর্মচারীদের মূল বেতনের সাড়ে ৭ শতাংশ বা ন্যূনতম ২ হাজার টাকা এবং আগামী জুলাই থেকে মূল বেতনের ১৫ শতাংশ বা ন্যূনতম ২ হাজার টাকা বাড়িভাড়া ভাতা দিতে সম্মতি জানিয়েছে অর্থ মন্ত্রণালয়।
আজ মঙ্গলবার মন্ত্রণালয়ের অর্থ বিভাগ থেকে এ বিষয়ে সম্মতি জানিয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে চিঠি পাঠানো হয়েছে।
এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের মূল বেতনের ২০ শতাংশ বাড়িভাড়া ভাতা, চিকিৎসা ভাতা ৫০০ টাকা থেকে বাড়িয়ে ১ হাজার ৫০০ টাকা করা এবং উৎসব ভাতা মূল বেতনের ৫০ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ৭৫ শতাংশ নির্ধারণের দাবিতে ‘এমপিওভুক্ত শিক্ষা জাতীয়করণ প্রত্যাশী জোট’-এর ব্যানারে ১২ অক্টোবর থেকে আন্দোলন করছেন শিক্ষক-কর্মচারীরা। আজ আন্দোলনের দশম দিনে তাঁদের বাড়িভাড়া ভাতা তৃতীয় দফায় পুনর্নির্ধারণ করা হলো। তবে শিক্ষক-কর্মচারীদের চিকিৎসা ভাতা ও উৎসব ভাতা অপরিবর্তিত থাকছে।
তবে অর্থ বিভাগ বলেছে, পরবর্তী বেতন স্কেলে বর্ণিত অতিরিক্ত সুবিধাটি সমন্বয় করতে হবে। এমপিও নীতিমালা ও সরকারের নির্দেশনা অনুসারে শিক্ষক-কর্মচারীদের নিয়োগের শর্ত পূরণ করতে হবে। বাড়িভাড়া ভাতা বৃদ্ধির ক্ষেত্রে শিক্ষক-কর্মচারীরা কোনো বকেয়া পাবেন না।
শিক্ষক-কর্মচারীদের এই ভাতা দেওয়ার ক্ষেত্রে আর্থিক বিধিবিধান অবশ্যই পালন করতে হবে উল্লেখ করে অর্থ বিভাগ চিঠিতে বলেছে, এই ভাতা-সংক্রান্ত ব্যয়ে ভবিষ্যতে কোনো অনিয়ম দেখা দিলে বিল পরিশোধকারী কর্তৃপক্ষ দায়ী থাকবে।
এদিকে আজ সকাল থেকেই সচিবালয়ে শিক্ষা উপদেষ্টা চৌধুরী রফিকুল আবরারসহ অন্য কর্মকর্তাদের সঙ্গে দাবিদাওয়া নিয়ে আলোচনা করছিলেন আন্দোলনরত শিক্ষক-কর্মচারীরা। বেলা পৌনে ১টায় শিক্ষা উপদেষ্টা এমপিওভুক্ত শিক্ষা জাতীয়করণ প্রত্যাশী জোটের সদস্যসচিব অধ্যক্ষ দেলাওয়ার হোসেন আজিজীর হাতে অর্থ বিভাগের সম্মতিপত্র হস্তান্তর করেন।
এ সময় শিক্ষা উপদেষ্টা বলেন, ‘একটা বাস্তবসম্মত ও খুবই গুরুত্বপূর্ণ অগ্রগতি হলো, বেসরকারি এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারী নিয়ে। শিক্ষকেরা আমাদের দেশ গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছেন। কিন্তু তাঁদের যে বেতনকাঠামো ও অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা যথেষ্টরকমভাবে কম।’
এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীরা জাতীয় বেতন স্কেল অনুযায়ী বেতন পান। তাঁরা মূল বেতনের সঙ্গে মাসে ৫০০ টাকা চিকিৎসা ভাতা পান। আর ১ হাজার টাকা বাড়িভাড়া ভাতা পেতেন, যা প্রথম দফায় গত ৩০ সেপ্টেম্বর বাড়িয়ে ১ হাজার ৫০০ টাকা এবং দ্বিতীয় দফায় ১৬ অক্টোবর মূল বেতনের ৫ শতাংশ বা ন্যূনতম ২ হাজার টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল।
প্রথম দফায় বাড়িভাড়া ভাতা ৫০০ টাকা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত প্রত্যাখ্যান করে ১২ অক্টোবর থেকে রাজধানীতে আন্দোলন শুরু করেন এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীরা। পরে তা বাড়িয়ে মূল বেতনের ৫ শতাংশ অথবা ন্যূনতম ২ হাজার টাকা করার সম্মতি দেয় অর্থ মন্ত্রণালয়।
অর্থ মন্ত্রণালয়ের চিঠিতে যেসব শর্তের কথা উল্লেখ করা হয়েছে, সেগুলো হলো—
(ক) পরবর্তী বেতন স্কেলে বর্ণিত অতিরিক্ত সুবিধাটি সমন্বয় করতে হবে;
(খ) এমপিওভুক্ত 'বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান (স্কুল ও কলেজ) জনবল কাঠামো ও এমপিও নীতিমালা-২০২১ ', 'বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান (মাদ্রাসা) জনবল কাঠামো ও এমপিও নীতিমালা ২০১৮ (২৩ নভেম্বর ২০২০ পর্যন্ত সংশোধিত) '; 'বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান (ভোকেশনাল, ব্যবসায় ব্যবস্থাপনা, কৃষি ডিপ্লোমা ও মৎস্য ডিপ্লোমা) জনবল কাঠামো ও এমপিও নীতিমালা-২০১৮ (২৩ নভেম্বর ২০২০ পর্যন্ত সংশোধিত)' এবং সরকার কর্তৃক সময়ে সময়ে জারিকৃত এ-সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন/আদেশ/পরিপত্র/নীতিমালা অনুসরণপূর্বক নিয়োগের শর্তাদি পালন করতে হবে;
(গ) বর্ণিত বাড়িভাড়া ভাতা বৃদ্ধির ক্ষেত্রে এমপিওভুক্ত বেসরকারি শিক্ষক/কর্মচারীগণ কোনো বকেয়া প্রাপ্য হবেন না;
(ঘ) ভাতা প্রদানের ক্ষেত্রে সকল আর্থিক বিধিবিধান অবশ্যই পালন করতে হবে;
(৫) এ ভাতা-সংক্রান্ত ব্যয়ে ভবিষ্যৎ কোনো অনিয়ম দেখা দিলে বিল পরিশোধকারী কর্তৃপক্ষ ওই অনিয়মের জন্য দায়ী থাকবে;
(চ) প্রশাসনিক মন্ত্রণালয় কর্তৃক জিও জারি করে জিও-এর ৪ (চার) কপি অর্থ বিভাগে পৃষ্ঠাঙ্কনের জন্য পাঠাতে হবে।
(২) গত ১৬ অক্টোবর অর্থ বিভাগের প্রবিধি-৩ শাখা হতে ২৬০ নং স্মারকে জারিকৃত পত্রটি বাতিল করা হলো।
এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের আন্দোলনের মুখে তাঁদের বাড়িভাড়া ভাতা আবারও পুনর্নির্ধারণ করেছে সরকার। আগামী নভেম্বর থেকে এই শিক্ষক-কর্মচারীদের মূল বেতনের সাড়ে ৭ শতাংশ বা ন্যূনতম ২ হাজার টাকা এবং আগামী জুলাই থেকে মূল বেতনের ১৫ শতাংশ বা ন্যূনতম ২ হাজার টাকা বাড়িভাড়া ভাতা দিতে সম্মতি জানিয়েছে অর্থ মন্ত্রণালয়।
আজ মঙ্গলবার মন্ত্রণালয়ের অর্থ বিভাগ থেকে এ বিষয়ে সম্মতি জানিয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে চিঠি পাঠানো হয়েছে।
এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের মূল বেতনের ২০ শতাংশ বাড়িভাড়া ভাতা, চিকিৎসা ভাতা ৫০০ টাকা থেকে বাড়িয়ে ১ হাজার ৫০০ টাকা করা এবং উৎসব ভাতা মূল বেতনের ৫০ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ৭৫ শতাংশ নির্ধারণের দাবিতে ‘এমপিওভুক্ত শিক্ষা জাতীয়করণ প্রত্যাশী জোট’-এর ব্যানারে ১২ অক্টোবর থেকে আন্দোলন করছেন শিক্ষক-কর্মচারীরা। আজ আন্দোলনের দশম দিনে তাঁদের বাড়িভাড়া ভাতা তৃতীয় দফায় পুনর্নির্ধারণ করা হলো। তবে শিক্ষক-কর্মচারীদের চিকিৎসা ভাতা ও উৎসব ভাতা অপরিবর্তিত থাকছে।
তবে অর্থ বিভাগ বলেছে, পরবর্তী বেতন স্কেলে বর্ণিত অতিরিক্ত সুবিধাটি সমন্বয় করতে হবে। এমপিও নীতিমালা ও সরকারের নির্দেশনা অনুসারে শিক্ষক-কর্মচারীদের নিয়োগের শর্ত পূরণ করতে হবে। বাড়িভাড়া ভাতা বৃদ্ধির ক্ষেত্রে শিক্ষক-কর্মচারীরা কোনো বকেয়া পাবেন না।
শিক্ষক-কর্মচারীদের এই ভাতা দেওয়ার ক্ষেত্রে আর্থিক বিধিবিধান অবশ্যই পালন করতে হবে উল্লেখ করে অর্থ বিভাগ চিঠিতে বলেছে, এই ভাতা-সংক্রান্ত ব্যয়ে ভবিষ্যতে কোনো অনিয়ম দেখা দিলে বিল পরিশোধকারী কর্তৃপক্ষ দায়ী থাকবে।
এদিকে আজ সকাল থেকেই সচিবালয়ে শিক্ষা উপদেষ্টা চৌধুরী রফিকুল আবরারসহ অন্য কর্মকর্তাদের সঙ্গে দাবিদাওয়া নিয়ে আলোচনা করছিলেন আন্দোলনরত শিক্ষক-কর্মচারীরা। বেলা পৌনে ১টায় শিক্ষা উপদেষ্টা এমপিওভুক্ত শিক্ষা জাতীয়করণ প্রত্যাশী জোটের সদস্যসচিব অধ্যক্ষ দেলাওয়ার হোসেন আজিজীর হাতে অর্থ বিভাগের সম্মতিপত্র হস্তান্তর করেন।
এ সময় শিক্ষা উপদেষ্টা বলেন, ‘একটা বাস্তবসম্মত ও খুবই গুরুত্বপূর্ণ অগ্রগতি হলো, বেসরকারি এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারী নিয়ে। শিক্ষকেরা আমাদের দেশ গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছেন। কিন্তু তাঁদের যে বেতনকাঠামো ও অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা যথেষ্টরকমভাবে কম।’
এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীরা জাতীয় বেতন স্কেল অনুযায়ী বেতন পান। তাঁরা মূল বেতনের সঙ্গে মাসে ৫০০ টাকা চিকিৎসা ভাতা পান। আর ১ হাজার টাকা বাড়িভাড়া ভাতা পেতেন, যা প্রথম দফায় গত ৩০ সেপ্টেম্বর বাড়িয়ে ১ হাজার ৫০০ টাকা এবং দ্বিতীয় দফায় ১৬ অক্টোবর মূল বেতনের ৫ শতাংশ বা ন্যূনতম ২ হাজার টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল।
প্রথম দফায় বাড়িভাড়া ভাতা ৫০০ টাকা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত প্রত্যাখ্যান করে ১২ অক্টোবর থেকে রাজধানীতে আন্দোলন শুরু করেন এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীরা। পরে তা বাড়িয়ে মূল বেতনের ৫ শতাংশ অথবা ন্যূনতম ২ হাজার টাকা করার সম্মতি দেয় অর্থ মন্ত্রণালয়।
অর্থ মন্ত্রণালয়ের চিঠিতে যেসব শর্তের কথা উল্লেখ করা হয়েছে, সেগুলো হলো—
(ক) পরবর্তী বেতন স্কেলে বর্ণিত অতিরিক্ত সুবিধাটি সমন্বয় করতে হবে;
(খ) এমপিওভুক্ত 'বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান (স্কুল ও কলেজ) জনবল কাঠামো ও এমপিও নীতিমালা-২০২১ ', 'বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান (মাদ্রাসা) জনবল কাঠামো ও এমপিও নীতিমালা ২০১৮ (২৩ নভেম্বর ২০২০ পর্যন্ত সংশোধিত) '; 'বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান (ভোকেশনাল, ব্যবসায় ব্যবস্থাপনা, কৃষি ডিপ্লোমা ও মৎস্য ডিপ্লোমা) জনবল কাঠামো ও এমপিও নীতিমালা-২০১৮ (২৩ নভেম্বর ২০২০ পর্যন্ত সংশোধিত)' এবং সরকার কর্তৃক সময়ে সময়ে জারিকৃত এ-সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন/আদেশ/পরিপত্র/নীতিমালা অনুসরণপূর্বক নিয়োগের শর্তাদি পালন করতে হবে;
(গ) বর্ণিত বাড়িভাড়া ভাতা বৃদ্ধির ক্ষেত্রে এমপিওভুক্ত বেসরকারি শিক্ষক/কর্মচারীগণ কোনো বকেয়া প্রাপ্য হবেন না;
(ঘ) ভাতা প্রদানের ক্ষেত্রে সকল আর্থিক বিধিবিধান অবশ্যই পালন করতে হবে;
(৫) এ ভাতা-সংক্রান্ত ব্যয়ে ভবিষ্যৎ কোনো অনিয়ম দেখা দিলে বিল পরিশোধকারী কর্তৃপক্ষ ওই অনিয়মের জন্য দায়ী থাকবে;
(চ) প্রশাসনিক মন্ত্রণালয় কর্তৃক জিও জারি করে জিও-এর ৪ (চার) কপি অর্থ বিভাগে পৃষ্ঠাঙ্কনের জন্য পাঠাতে হবে।
(২) গত ১৬ অক্টোবর অর্থ বিভাগের প্রবিধি-৩ শাখা হতে ২৬০ নং স্মারকে জারিকৃত পত্রটি বাতিল করা হলো।
জমি ও ফ্ল্যাট কেনাবেচায় কালোটাকা ব্যবহার বন্ধের পথে এগোচ্ছে সরকার। আসছে অর্থবছরের বাজেট থেকেই জমি ও ফ্ল্যাট রেজিস্ট্রেশনে (নিবন্ধন) কর ও ফি প্রায় ৪০ শতাংশ কমিয়ে আনা হচ্ছে। তবে আগের মতো ‘মৌজা মূল্য’ ধরে নয়, বরং বাস্তব বাজারদরের ভিত্তিতে হবে রেজিস্ট্রেশন। তার মানে দলিলে প্রকৃত মূল্য দেখাতে হবে বাধ্যতা
২২ মে ২০২৫সম্মেলনে মৎস্যজীবীদের ভাগ্য পরিবর্তনে আলাদা ব্যাংক প্রতিষ্ঠা; বছরের ছয় মাসে ৬০ কেজি চাল (প্রতি মাসে) ও নগদ দুই হাজার টাকা বরাদ্দ করা; কোনো জেলে মারা গেলে তাঁর পরিবারকে পুনর্বাসনের জন্য এককালীন পাঁচ লাখ টাকা দেওয়া; কোস্ট গার্ড, নৌ পুলিশ ও মৎস্য বিভাগ পরিচালিত অভিযানে মৎস্যজীবী সমিতি থেকে মনোনীত মাঝিক
১ ঘণ্টা আগেতথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের আওতাভুক্ত বিষয়ে সরকারকে পরামর্শ দিতে একটি উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি গঠন করেছে সরকার। আজ মঙ্গলবার পরিকল্পনা উপদেষ্টা ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদকে সভাপতি করে পাঁচ সদস্যের এই কমিটি গঠন করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।
২ ঘণ্টা আগেস্বাধীনতার আগে দেশে নিরাপদ ও সাশ্রয়ী যোগাযোগ পথ হিসেবে নৌ ও রেলপথে ৮০ শতাংশ এবং সড়কে ২০ শতাংশ মানুষের যাতায়াত ছিল। তাই সড়কে দুর্ঘটনা ২০ শতাংশে সীমিত ছিল। স্বাধীনতার পরে দাতা সংস্থার পরামর্শে একের পর এক সড়ক উন্নয়ন ও সংস্কারের নামে বেহিসেবি লুটপাট, সড়কে বেপরোয়া চাঁদাবাজি...
৩ ঘণ্টা আগে