নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
প্রজননকেন্দ্র ধ্বংসে অভিযান এবং ওষুধ ছিটানোয় নিয়ন্ত্রণে আসছে ডেঙ্গু। গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে ছয়জনের মৃত্যু হয়েছে। এতে করে দেশে ডেঙ্গুর প্রাণহানি ২২৬ জনে দাঁড়িয়েছে।
আজ শনিবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশনস সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর বলছে, গত ২৪ ঘণ্টায় (শুক্রবার সকাল ৮টা থেকে শনিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত) মারা গেছে ছয়জন। এই নিয়ে এ বছর মৃতের সংখ্যা ২২৬ জনে দাঁড়াল। একই সময়ে নতুন করে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ৫৫৯ জন। বর্তমানে দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি আছে ২ হাজার ৭৬৪ জন।
মূলত দেশে প্রতিবছরই ডেঙ্গুর প্রকোপ দেখা দেয়। সরকারের পক্ষ থেকে নানা ব্যবস্থা নিতেও দেখা যায়। তবে প্রাণহানি থামানো যায়নি কখনো। ২০১৮ সাল পর্যন্ত সেটি শতকের নিচে থাকলেও পরের বছর সেটি অতীতের সব রেকর্ড ভেঙে ১৭৯ জনে ওঠে।
করোনা অতিমারি সামাল দিতে গিয়ে ২০২০ সালে এডিস মশাবাহিত এ ভাইরাসের প্রতি তেমন গুরুত্ব ছিল না। কিন্তু করোনাভাইরাসের সংক্রমণ কমে আসার সঙ্গে সঙ্গে আবারও সামনে আসে ভাইরাসটি। ২০২১ সালে ১০৫ জনের প্রাণ কাড়ে ডেঙ্গু।
চলতি বছরের জানুয়ারিতে শুরু হয় ডেঙ্গুর প্রকোপ। জুনে প্রথম একজনের মৃত্যু হয়। এরপর জুলাইয়ে ৯ জন, আগস্টে ১১ জন, সেপ্টেম্বরে ৩৪ জন এবং অক্টোবরে মারা যায় ৮৬ জন। আর চলতি মাসের ১২ দিনেই ঝরেছে ৫৮ জনের প্রাণ।
জনস্বাস্থ্যবিদ হেলথ অ্যান্ড হোপ হাসপাতালের পরিচালক ডা. লেলিন চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, শুধু সচেতনতাই যথেষ্ট নয়, মশার আবাসস্থল ও প্রজননকেন্দ্র ধ্বংস করতে হবে। যেখানে এখন পর্যন্ত ব্যর্থ স্থানীয় প্রশাসন। তিনি বলেন, এমনিতেই এ বছর বৃষ্টি প্রলম্বিত হয়েছে। সেখানে স্থানীয় সরকার যদি মশা মারার কাজটি ঠিকমতো করতে না পারে, তাহলে নিস্তার পাওয়া কঠিন। চলতি মাসে বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। আর তাই যদি হয়, তাহলে পরিস্থিতি আরও গুরুতর রূপ নেবে।
প্রজননকেন্দ্র ধ্বংসে অভিযান এবং ওষুধ ছিটানোয় নিয়ন্ত্রণে আসছে ডেঙ্গু। গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে ছয়জনের মৃত্যু হয়েছে। এতে করে দেশে ডেঙ্গুর প্রাণহানি ২২৬ জনে দাঁড়িয়েছে।
আজ শনিবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশনস সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর বলছে, গত ২৪ ঘণ্টায় (শুক্রবার সকাল ৮টা থেকে শনিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত) মারা গেছে ছয়জন। এই নিয়ে এ বছর মৃতের সংখ্যা ২২৬ জনে দাঁড়াল। একই সময়ে নতুন করে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ৫৫৯ জন। বর্তমানে দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি আছে ২ হাজার ৭৬৪ জন।
মূলত দেশে প্রতিবছরই ডেঙ্গুর প্রকোপ দেখা দেয়। সরকারের পক্ষ থেকে নানা ব্যবস্থা নিতেও দেখা যায়। তবে প্রাণহানি থামানো যায়নি কখনো। ২০১৮ সাল পর্যন্ত সেটি শতকের নিচে থাকলেও পরের বছর সেটি অতীতের সব রেকর্ড ভেঙে ১৭৯ জনে ওঠে।
করোনা অতিমারি সামাল দিতে গিয়ে ২০২০ সালে এডিস মশাবাহিত এ ভাইরাসের প্রতি তেমন গুরুত্ব ছিল না। কিন্তু করোনাভাইরাসের সংক্রমণ কমে আসার সঙ্গে সঙ্গে আবারও সামনে আসে ভাইরাসটি। ২০২১ সালে ১০৫ জনের প্রাণ কাড়ে ডেঙ্গু।
চলতি বছরের জানুয়ারিতে শুরু হয় ডেঙ্গুর প্রকোপ। জুনে প্রথম একজনের মৃত্যু হয়। এরপর জুলাইয়ে ৯ জন, আগস্টে ১১ জন, সেপ্টেম্বরে ৩৪ জন এবং অক্টোবরে মারা যায় ৮৬ জন। আর চলতি মাসের ১২ দিনেই ঝরেছে ৫৮ জনের প্রাণ।
জনস্বাস্থ্যবিদ হেলথ অ্যান্ড হোপ হাসপাতালের পরিচালক ডা. লেলিন চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, শুধু সচেতনতাই যথেষ্ট নয়, মশার আবাসস্থল ও প্রজননকেন্দ্র ধ্বংস করতে হবে। যেখানে এখন পর্যন্ত ব্যর্থ স্থানীয় প্রশাসন। তিনি বলেন, এমনিতেই এ বছর বৃষ্টি প্রলম্বিত হয়েছে। সেখানে স্থানীয় সরকার যদি মশা মারার কাজটি ঠিকমতো করতে না পারে, তাহলে নিস্তার পাওয়া কঠিন। চলতি মাসে বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। আর তাই যদি হয়, তাহলে পরিস্থিতি আরও গুরুতর রূপ নেবে।
পরপর তিনটি নির্বাচনে ভোটের অধিকার থেকে বঞ্চিত হয়েছে মানুষ। দেড় দশকের কর্তৃত্ববাদী শাসন, চাকরিতে বৈষম্য, সীমাহীন দুর্নীতি, ব্যাংক খাতে লুটপাট, বিরোধী মত দমনে গুম, খুন ও নির্যাতনে ক্ষুব্ধ ছিল জনগণ। সেই ক্ষোভের বিস্ফোরণ ঘটে জুলাইয়ে ছাত্র- জনতার আন্দোলনে।
১ ঘণ্টা আগেটানা তিনটি জাতীয় নির্বাচনে জনগণকে ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত করে এবং দমনপীড়নের নির্লজ্জ রূপ প্রদর্শন করে ১৫ বছর ৭ মাস প্রধানমন্ত্রিত্ব ধরে রাখার মাধ্যমে শেখ হাসিনা বিশ্বের অন্যতম নিকৃষ্ট স্বৈরাচারী শাসকদের কাতারে নিজের অবস্থান পাকা করেছিলেন।
১ ঘণ্টা আগেছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে গত বছরের ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর সারা দেশের বিভিন্ন থানা ও পুলিশের স্থাপনা থেকে লুট হওয়া আগ্নেয়াস্ত্র ও গোলাবারুদের মধ্যে প্রায় ১ হাজার ৪০০ অস্ত্র ও আড়াই লাখের মতো গোলাবারুদ এক বছরেও উদ্ধার হয়নি। রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে খুন, ডাকাতি, ছিনতাইয়ের...
১ ঘণ্টা আগেজুলাই গণ-অভ্যুত্থানের অন্যতম শহীদ মীর মাহফুজুর রহমান মুগ্ধের স্মৃতি সংরক্ষণে উত্তরার রবীন্দ্র সরোবরে ‘মুগ্ধ মঞ্চ’ নির্মাণ করা হয়েছে। ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) উদ্যোগে নির্মিত মঞ্চটি আজ সোমবার উদ্বোধন করেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার। তিনি বলেছেন, ‘ফ্যাসিবাদের বীজ যেখানে
৫ ঘণ্টা আগে