কূটনৈতিক প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতেই পশ্চিমবঙ্গের কলকাতায় পি কে হালদারকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন ঢাকায় ভারতীয় হাইকমিশনার বিক্রম দোরাইস্বামী। পি কে হালদারকে বাংলাদেশে ফেরানোর বিষয়টি আইনি প্রক্রিয়া অনুসরণ করে হবে বলেও জানান তিনি।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে পররাষ্ট্রসচিব মাসুদ বিন মোমেনের সঙ্গে বৈঠক করেন ভারতীয় হাইকমিশনার। বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন হাইকমিশনার।
অবৈধ সম্পদ অর্জন ও বিদেশে পাচার করে পলাতক ছিলেন এনআরবি গ্লোবাল ব্যাংক ও রিলায়েন্স ফাইন্যান্স লিমিটেডের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) প্রশান্ত কুমার হালদার ওরফে পি কে হালদার। তিনি কানাডায় আছেন বলে এত সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে। তবে গত শনিবার (১৪ মে) কলকাতায় তাঁকে গ্রেপ্তার করে ভারতের অর্থ গোয়েন্দা সংস্থা এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি)। সেখানে তাঁর ও তাঁর সহযোগীদের বিপুল সম্পদের খোঁজ পাওয়া গেছে।
আজ পররাষ্ট্রসচিব মাসুদ বিন মোমেনের সঙ্গে বৈঠক শেষে আলোচনার বিষয়বস্তু সম্পর্কে সাংবাদিকেরা জানতে চাইলে ভারতীয় হাইকমিশনার বলেন, ‘চলতি মাসের শেষে দুই দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠক যৌথ কমিশন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে এ সময় ভারত সফরের আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। এ জন্য পররাষ্ট্রসচিবের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় ও বহুপক্ষীয় বিষয়াদি নিয়ে সামনের দিনের পরিকল্পনা এবং যে কাজগুলো হয়েছে তা নিয়ে আলোচনা করতে এসেছিলাম। আমাদের কাজ চলমান। আমরা সবকিছু থেকে ভালো ফল আশা করছি।’
পি কে হালদারকে গ্রেপ্তারের বিষয়টি বাংলাদেশকে জানানো হয়েছিল কি না সে বিষয়ে ভারতের হাইকমিশনার বলেন, ‘আমরা জানিয়েছি। এটি আমাদের দুই দেশের সরকারের মধ্যে মিউচুয়াল লিগ্যাল চুক্তির আওতায় স্বাভাবিক সহযোগিতার অংশ। দুই দেশেই অপরাধী প্রতিরোধের বিষয়ে আমাদের অনেক ধরনের সহযোগিতা রয়েছে। বাংলাদেশের সরকার ভারতের গোয়েন্দা বাহিনীগুলোকে তথ্য দিয়েছে। গোয়েন্দা বাহিনী সেই তথ্য পরীক্ষা করে ব্যবস্থা নিয়েছে। এখন আইনি প্রক্রিয়া অনুসরণ করতে হবে।’
পি কে হালদারকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠানো নিয়ে হাইকমিশনার দোরাইস্বামী বলেন, ‘এটি একটি প্রক্রিয়া, অপরাধী আদান প্রদানে বাংলাদেশ ও ভারতের সম্পর্কের স্বাভাবিক বিষয়। বিষয়টি বড় দিনের সময়ে কার্ড বিনিময়ের মতো নয়। তাঁকে ভারতে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ভারতের অংশেও কেউ অপরাধে জড়িত, সে বিষয়েও তথ্য নেওয়ার বিষয় রয়েছে। এটি একটি আইনি প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে যেতে হবে। তাঁর বিষয়ে তথ্য বাংলাদেশ থেকেই দেওয়া হয়েছিল।’
বাংলাদেশের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতেই পশ্চিমবঙ্গের কলকাতায় পি কে হালদারকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন ঢাকায় ভারতীয় হাইকমিশনার বিক্রম দোরাইস্বামী। পি কে হালদারকে বাংলাদেশে ফেরানোর বিষয়টি আইনি প্রক্রিয়া অনুসরণ করে হবে বলেও জানান তিনি।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে পররাষ্ট্রসচিব মাসুদ বিন মোমেনের সঙ্গে বৈঠক করেন ভারতীয় হাইকমিশনার। বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন হাইকমিশনার।
অবৈধ সম্পদ অর্জন ও বিদেশে পাচার করে পলাতক ছিলেন এনআরবি গ্লোবাল ব্যাংক ও রিলায়েন্স ফাইন্যান্স লিমিটেডের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) প্রশান্ত কুমার হালদার ওরফে পি কে হালদার। তিনি কানাডায় আছেন বলে এত সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে। তবে গত শনিবার (১৪ মে) কলকাতায় তাঁকে গ্রেপ্তার করে ভারতের অর্থ গোয়েন্দা সংস্থা এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি)। সেখানে তাঁর ও তাঁর সহযোগীদের বিপুল সম্পদের খোঁজ পাওয়া গেছে।
আজ পররাষ্ট্রসচিব মাসুদ বিন মোমেনের সঙ্গে বৈঠক শেষে আলোচনার বিষয়বস্তু সম্পর্কে সাংবাদিকেরা জানতে চাইলে ভারতীয় হাইকমিশনার বলেন, ‘চলতি মাসের শেষে দুই দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠক যৌথ কমিশন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে এ সময় ভারত সফরের আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। এ জন্য পররাষ্ট্রসচিবের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় ও বহুপক্ষীয় বিষয়াদি নিয়ে সামনের দিনের পরিকল্পনা এবং যে কাজগুলো হয়েছে তা নিয়ে আলোচনা করতে এসেছিলাম। আমাদের কাজ চলমান। আমরা সবকিছু থেকে ভালো ফল আশা করছি।’
পি কে হালদারকে গ্রেপ্তারের বিষয়টি বাংলাদেশকে জানানো হয়েছিল কি না সে বিষয়ে ভারতের হাইকমিশনার বলেন, ‘আমরা জানিয়েছি। এটি আমাদের দুই দেশের সরকারের মধ্যে মিউচুয়াল লিগ্যাল চুক্তির আওতায় স্বাভাবিক সহযোগিতার অংশ। দুই দেশেই অপরাধী প্রতিরোধের বিষয়ে আমাদের অনেক ধরনের সহযোগিতা রয়েছে। বাংলাদেশের সরকার ভারতের গোয়েন্দা বাহিনীগুলোকে তথ্য দিয়েছে। গোয়েন্দা বাহিনী সেই তথ্য পরীক্ষা করে ব্যবস্থা নিয়েছে। এখন আইনি প্রক্রিয়া অনুসরণ করতে হবে।’
পি কে হালদারকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠানো নিয়ে হাইকমিশনার দোরাইস্বামী বলেন, ‘এটি একটি প্রক্রিয়া, অপরাধী আদান প্রদানে বাংলাদেশ ও ভারতের সম্পর্কের স্বাভাবিক বিষয়। বিষয়টি বড় দিনের সময়ে কার্ড বিনিময়ের মতো নয়। তাঁকে ভারতে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ভারতের অংশেও কেউ অপরাধে জড়িত, সে বিষয়েও তথ্য নেওয়ার বিষয় রয়েছে। এটি একটি আইনি প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে যেতে হবে। তাঁর বিষয়ে তথ্য বাংলাদেশ থেকেই দেওয়া হয়েছিল।’
মাগুরার আলোচিত শিশু ধর্ষণ ও হত্যার ঘটনার পর ধর্ষণ মামলার বিচার দ্রুত করার জন্য আইন সংশোধন করা হয়েছে। নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন সংশোধন করে গত ২৫ মার্চ গেজেট প্রকাশ করে অন্তর্বর্তী সরকার। সংশোধিত আইনে ধর্ষণের বিচারের সময়সীমা কমিয়ে ৯০ কার্যদিবসে...
৩ ঘণ্টা আগেপ্রায় ১৫ বছর পর অনুষ্ঠিত বাংলাদেশ-পাকিস্তান পররাষ্ট্রসচিব পর্যায়ের বৈঠকে কাশ্মীর ইস্যু তুলে ধরে ভারতের সঙ্গে দ্বন্দ্বের প্রসঙ্গ তোলে পাকিস্তান। তবে বাংলাদেশের বিবৃতিতে এই ইস্যুর উল্লেখ না থাকলেও ঢাকা একাত্তরের গণহত্যা, ক্ষতিপূরণসহ একাধিক ঐতিহাসিক বিষয় উত্থাপন করে। বৈঠকে সার্ক পুনরুজ্জীবন এবং
৭ ঘণ্টা আগেবিয়ে, তালাক, উত্তরাধিকার ও ভরণপোষণে সমান অধিকারের জন্য অধ্যাদেশ জারির সুপারিশ করেছে নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশন। প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে জমা দেওয়া প্রতিবেদনে এই সুপারিশ করা হয়েছে। আজ শনিবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশনের প্রধান শিরীন
৮ ঘণ্টা আগেনারীর প্রতি বৈষম্য দূর করতে নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশনের যেসব সুপারিশ এখনই বাস্তবায়নযোগ্য, সেসব দ্রুত বাস্তবায়নের জন্য সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও বিভাগকে নির্দেশ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস।
৯ ঘণ্টা আগে