নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

করোনা সংক্রমণ রোধে ২০২০ সালের ২৬ মার্চথেকে ৪ এপ্রিল পর্যন্ত সাধারণ ছুটি ঘোষণা করেছিল সরকার। সেই সময়ে ২৩ থেকে ২৬ মার্চের মধ্যে ঢাকা ছাড়ে অসংখ্য মানুষ। ওই সময়ে ঢাকা ত্যাগের ফলেই সারা দেশে করোনার বিস্তার ঘটেছে বলে এক গবেষণায় বলা হয়েছে।
রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউট (আইইডিসিআর), আইসিডিডিআর, বি এবং দেশি-বিদেশি কয়েকটি প্রতিষ্ঠানের যৌথ উদ্যোগে তৈরি এক গবেষণাপত্রে বলা হয়, ওই চারদিন মানুষের ঢাকা ছেড়ে যাওয়া করোনা ছড়িয়ে পড়ার প্রাথমিক কারণ।
বাংলাদেশ সরকারের এটুআই প্রোগ্রাম থেকে সংগ্রহ করা ফেসবুক এবং মোবাইল ফোন অপারেটরদের তথ্য অনুযায়ী ২৩ মার্চ থেকে ২৬ মার্চের মধ্যে জনসাধারণের ঢাকা ত্যাগ করার প্রাপ্ত ডাটার সঙ্গে সার্স-কোভ-২ জিনগত বৈশিষ্ট্য বিশ্লেষণ করে গবেষকরা দেখিয়েছেন যে, মার্চ ২৩ থেকে ২৬ তারিখের মধ্যে ঢাকা বহির্মুখী যাতায়াতই মূলত দেশব্যাপী করোনাভাইরাস বিস্তারের প্রাথমিক কারণ। ৪ সেপ্টেম্বর ‘জিনোমিক্স, সোশ্যাল মিডিয়া অ্যান্ড মোবাইল ফোন ডেটা এনাবল ম্যাপিং অব সার্স-কভ-২ লিনিয়েজেস টু ইনফর্ম হেলথ পলিসি ইন বাংলাদেশ’ শিরোনামে গবেষণাপত্রটি নেচার সাময়িকীতে প্রকাশ হয়।
প্রাথমিকভাবে মার্চ-জুলাই ২০২০ অন্তর্বর্তীকালে দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে সংগৃহীত ৩৯১টি করোনাভাইরাসের জিনোম বিশ্লেষণ করা হয়। এতে দেখা যায়, বাংলাদেশে প্রথম করোনাভাইরাস ঢুকার সম্ভব্য সময় ২০২০ সালের ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝি। পরবর্তীতে আভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক বিমান চলাচলের মাধ্যমে ভাইরাসের বিস্তার ঘটে।
গবেষণাপত্রে আরও বলা হয়, এপ্রিল ২০২১-এ কনসোর্টিয়াম নভেম্বর ২০২০ থেকে এপ্রিল ২০২১ এর মধ্যে সংগৃহীত আরও ৮৫টি সার্স-কোভ-২ নমুনা সংগ্রহ করে। এর মধ্যে ৩০টি ছিল লিনিয়েজ বি.১. ১.২৫ (৩৫ %), ১৩টি ছিল আলফা ভ্যারিয়েন্ট (বি.১. ১.৭, ১৫ %), ৪০ টি ছিল বিটা ভ্যারিয়েন্ট (বি.১. ৩৫১,৪৭ %),১টি ছিল লিনিয়েজ বি.১. ১.৩১৫, এবং ১টি ছিল লিনিয়েজ বি.১. ৫২৫। প্রথম ঢেউয়ে করোনাভাইরাসের বিস্তারের কারণগুলোর ওপর ভিত্তি করে ভাইরাসের বিস্তার রোধে বাংলাদেশ সরকার প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করে-যেমন এক জেলা থেকে অন্য জেলায় ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা আরোপ।
আইইডিসিআর-এর পরিচালক অধ্যাপক তাহমিনা শিরীন বলেন, 'আমাদের এই কনসোর্টিয়াম বিভিন্ন সময়ে নীতিনির্ধারকদের অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য প্রদান করে সহায়তা করে থাকে। এর মধ্যে রয়েছে সীমান্তবর্তী এলাকায় জনসাধারণের চলাচল নিষিদ্ধ করা, পরিবহন চলাচলে সীমাবদ্ধতা আনা, বাধ্যতামূলক কোয়ারেন্টাইন এবং যেসব দেশে উদ্বেগজনক ভেরিয়েন্ট ছিল সেখান থেকে আগত ভ্রমণকারীদের সাধারণ মানুষদের থেকে আলাদা রাখা, সময়মতো লকডাউনের সিদ্ধান্ত বা প্রয়োজনবোধে আন্তর্জাতিক চলাচল সীমাবদ্ধ করা।’
আইসিডিডিআর, বি-র জ্যেষ্ঠ বিজ্ঞানী এবং এই গবেষণায় নেতৃত্ব প্রদানকারীদের একজন ডক্টর ফেরদৌসী কাদরী বলেন, ‘অনেক প্রতিকূলতা এবং লকডাউনের সীমাবদ্ধতা থাকার পরও আমার সহকর্মীদের নিরলস প্রচেষ্টা এবং আন্তর্জাতিক কোলাবোরেটরদের সহযোগিতায় আমরা সব প্রতিকূলতা কাটিয়ে উঠতে পেরেছি। আমাদের দায়িত্ব এই গবেষণাতেই সীমাবদ্ধ নয়।’
এই গবেষণায় ফেসবুক ডেটা ফর গুড, গ্রামীণফোন, বাংলালিংক, রবি আজিয়াটা লিমিটেড জনসংখ্যা মোবিলিটি তথ্য সরবরাহ করেছে। বিল অ্যান্ড মেলিন্ডা গেটস ফাউন্ডেশন এবং স্বাস্থ্য অধিদপ্তর সার্স-কোভ-২ নমুনার সিকোয়েন্সিং-এ সহায়তা করেছে।

করোনা সংক্রমণ রোধে ২০২০ সালের ২৬ মার্চথেকে ৪ এপ্রিল পর্যন্ত সাধারণ ছুটি ঘোষণা করেছিল সরকার। সেই সময়ে ২৩ থেকে ২৬ মার্চের মধ্যে ঢাকা ছাড়ে অসংখ্য মানুষ। ওই সময়ে ঢাকা ত্যাগের ফলেই সারা দেশে করোনার বিস্তার ঘটেছে বলে এক গবেষণায় বলা হয়েছে।
রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউট (আইইডিসিআর), আইসিডিডিআর, বি এবং দেশি-বিদেশি কয়েকটি প্রতিষ্ঠানের যৌথ উদ্যোগে তৈরি এক গবেষণাপত্রে বলা হয়, ওই চারদিন মানুষের ঢাকা ছেড়ে যাওয়া করোনা ছড়িয়ে পড়ার প্রাথমিক কারণ।
বাংলাদেশ সরকারের এটুআই প্রোগ্রাম থেকে সংগ্রহ করা ফেসবুক এবং মোবাইল ফোন অপারেটরদের তথ্য অনুযায়ী ২৩ মার্চ থেকে ২৬ মার্চের মধ্যে জনসাধারণের ঢাকা ত্যাগ করার প্রাপ্ত ডাটার সঙ্গে সার্স-কোভ-২ জিনগত বৈশিষ্ট্য বিশ্লেষণ করে গবেষকরা দেখিয়েছেন যে, মার্চ ২৩ থেকে ২৬ তারিখের মধ্যে ঢাকা বহির্মুখী যাতায়াতই মূলত দেশব্যাপী করোনাভাইরাস বিস্তারের প্রাথমিক কারণ। ৪ সেপ্টেম্বর ‘জিনোমিক্স, সোশ্যাল মিডিয়া অ্যান্ড মোবাইল ফোন ডেটা এনাবল ম্যাপিং অব সার্স-কভ-২ লিনিয়েজেস টু ইনফর্ম হেলথ পলিসি ইন বাংলাদেশ’ শিরোনামে গবেষণাপত্রটি নেচার সাময়িকীতে প্রকাশ হয়।
প্রাথমিকভাবে মার্চ-জুলাই ২০২০ অন্তর্বর্তীকালে দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে সংগৃহীত ৩৯১টি করোনাভাইরাসের জিনোম বিশ্লেষণ করা হয়। এতে দেখা যায়, বাংলাদেশে প্রথম করোনাভাইরাস ঢুকার সম্ভব্য সময় ২০২০ সালের ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝি। পরবর্তীতে আভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক বিমান চলাচলের মাধ্যমে ভাইরাসের বিস্তার ঘটে।
গবেষণাপত্রে আরও বলা হয়, এপ্রিল ২০২১-এ কনসোর্টিয়াম নভেম্বর ২০২০ থেকে এপ্রিল ২০২১ এর মধ্যে সংগৃহীত আরও ৮৫টি সার্স-কোভ-২ নমুনা সংগ্রহ করে। এর মধ্যে ৩০টি ছিল লিনিয়েজ বি.১. ১.২৫ (৩৫ %), ১৩টি ছিল আলফা ভ্যারিয়েন্ট (বি.১. ১.৭, ১৫ %), ৪০ টি ছিল বিটা ভ্যারিয়েন্ট (বি.১. ৩৫১,৪৭ %),১টি ছিল লিনিয়েজ বি.১. ১.৩১৫, এবং ১টি ছিল লিনিয়েজ বি.১. ৫২৫। প্রথম ঢেউয়ে করোনাভাইরাসের বিস্তারের কারণগুলোর ওপর ভিত্তি করে ভাইরাসের বিস্তার রোধে বাংলাদেশ সরকার প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করে-যেমন এক জেলা থেকে অন্য জেলায় ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা আরোপ।
আইইডিসিআর-এর পরিচালক অধ্যাপক তাহমিনা শিরীন বলেন, 'আমাদের এই কনসোর্টিয়াম বিভিন্ন সময়ে নীতিনির্ধারকদের অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য প্রদান করে সহায়তা করে থাকে। এর মধ্যে রয়েছে সীমান্তবর্তী এলাকায় জনসাধারণের চলাচল নিষিদ্ধ করা, পরিবহন চলাচলে সীমাবদ্ধতা আনা, বাধ্যতামূলক কোয়ারেন্টাইন এবং যেসব দেশে উদ্বেগজনক ভেরিয়েন্ট ছিল সেখান থেকে আগত ভ্রমণকারীদের সাধারণ মানুষদের থেকে আলাদা রাখা, সময়মতো লকডাউনের সিদ্ধান্ত বা প্রয়োজনবোধে আন্তর্জাতিক চলাচল সীমাবদ্ধ করা।’
আইসিডিডিআর, বি-র জ্যেষ্ঠ বিজ্ঞানী এবং এই গবেষণায় নেতৃত্ব প্রদানকারীদের একজন ডক্টর ফেরদৌসী কাদরী বলেন, ‘অনেক প্রতিকূলতা এবং লকডাউনের সীমাবদ্ধতা থাকার পরও আমার সহকর্মীদের নিরলস প্রচেষ্টা এবং আন্তর্জাতিক কোলাবোরেটরদের সহযোগিতায় আমরা সব প্রতিকূলতা কাটিয়ে উঠতে পেরেছি। আমাদের দায়িত্ব এই গবেষণাতেই সীমাবদ্ধ নয়।’
এই গবেষণায় ফেসবুক ডেটা ফর গুড, গ্রামীণফোন, বাংলালিংক, রবি আজিয়াটা লিমিটেড জনসংখ্যা মোবিলিটি তথ্য সরবরাহ করেছে। বিল অ্যান্ড মেলিন্ডা গেটস ফাউন্ডেশন এবং স্বাস্থ্য অধিদপ্তর সার্স-কোভ-২ নমুনার সিকোয়েন্সিং-এ সহায়তা করেছে।

নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

করোনা সংক্রমণ রোধে ২০২০ সালের ২৬ মার্চথেকে ৪ এপ্রিল পর্যন্ত সাধারণ ছুটি ঘোষণা করেছিল সরকার। সেই সময়ে ২৩ থেকে ২৬ মার্চের মধ্যে ঢাকা ছাড়ে অসংখ্য মানুষ। ওই সময়ে ঢাকা ত্যাগের ফলেই সারা দেশে করোনার বিস্তার ঘটেছে বলে এক গবেষণায় বলা হয়েছে।
রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউট (আইইডিসিআর), আইসিডিডিআর, বি এবং দেশি-বিদেশি কয়েকটি প্রতিষ্ঠানের যৌথ উদ্যোগে তৈরি এক গবেষণাপত্রে বলা হয়, ওই চারদিন মানুষের ঢাকা ছেড়ে যাওয়া করোনা ছড়িয়ে পড়ার প্রাথমিক কারণ।
বাংলাদেশ সরকারের এটুআই প্রোগ্রাম থেকে সংগ্রহ করা ফেসবুক এবং মোবাইল ফোন অপারেটরদের তথ্য অনুযায়ী ২৩ মার্চ থেকে ২৬ মার্চের মধ্যে জনসাধারণের ঢাকা ত্যাগ করার প্রাপ্ত ডাটার সঙ্গে সার্স-কোভ-২ জিনগত বৈশিষ্ট্য বিশ্লেষণ করে গবেষকরা দেখিয়েছেন যে, মার্চ ২৩ থেকে ২৬ তারিখের মধ্যে ঢাকা বহির্মুখী যাতায়াতই মূলত দেশব্যাপী করোনাভাইরাস বিস্তারের প্রাথমিক কারণ। ৪ সেপ্টেম্বর ‘জিনোমিক্স, সোশ্যাল মিডিয়া অ্যান্ড মোবাইল ফোন ডেটা এনাবল ম্যাপিং অব সার্স-কভ-২ লিনিয়েজেস টু ইনফর্ম হেলথ পলিসি ইন বাংলাদেশ’ শিরোনামে গবেষণাপত্রটি নেচার সাময়িকীতে প্রকাশ হয়।
প্রাথমিকভাবে মার্চ-জুলাই ২০২০ অন্তর্বর্তীকালে দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে সংগৃহীত ৩৯১টি করোনাভাইরাসের জিনোম বিশ্লেষণ করা হয়। এতে দেখা যায়, বাংলাদেশে প্রথম করোনাভাইরাস ঢুকার সম্ভব্য সময় ২০২০ সালের ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝি। পরবর্তীতে আভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক বিমান চলাচলের মাধ্যমে ভাইরাসের বিস্তার ঘটে।
গবেষণাপত্রে আরও বলা হয়, এপ্রিল ২০২১-এ কনসোর্টিয়াম নভেম্বর ২০২০ থেকে এপ্রিল ২০২১ এর মধ্যে সংগৃহীত আরও ৮৫টি সার্স-কোভ-২ নমুনা সংগ্রহ করে। এর মধ্যে ৩০টি ছিল লিনিয়েজ বি.১. ১.২৫ (৩৫ %), ১৩টি ছিল আলফা ভ্যারিয়েন্ট (বি.১. ১.৭, ১৫ %), ৪০ টি ছিল বিটা ভ্যারিয়েন্ট (বি.১. ৩৫১,৪৭ %),১টি ছিল লিনিয়েজ বি.১. ১.৩১৫, এবং ১টি ছিল লিনিয়েজ বি.১. ৫২৫। প্রথম ঢেউয়ে করোনাভাইরাসের বিস্তারের কারণগুলোর ওপর ভিত্তি করে ভাইরাসের বিস্তার রোধে বাংলাদেশ সরকার প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করে-যেমন এক জেলা থেকে অন্য জেলায় ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা আরোপ।
আইইডিসিআর-এর পরিচালক অধ্যাপক তাহমিনা শিরীন বলেন, 'আমাদের এই কনসোর্টিয়াম বিভিন্ন সময়ে নীতিনির্ধারকদের অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য প্রদান করে সহায়তা করে থাকে। এর মধ্যে রয়েছে সীমান্তবর্তী এলাকায় জনসাধারণের চলাচল নিষিদ্ধ করা, পরিবহন চলাচলে সীমাবদ্ধতা আনা, বাধ্যতামূলক কোয়ারেন্টাইন এবং যেসব দেশে উদ্বেগজনক ভেরিয়েন্ট ছিল সেখান থেকে আগত ভ্রমণকারীদের সাধারণ মানুষদের থেকে আলাদা রাখা, সময়মতো লকডাউনের সিদ্ধান্ত বা প্রয়োজনবোধে আন্তর্জাতিক চলাচল সীমাবদ্ধ করা।’
আইসিডিডিআর, বি-র জ্যেষ্ঠ বিজ্ঞানী এবং এই গবেষণায় নেতৃত্ব প্রদানকারীদের একজন ডক্টর ফেরদৌসী কাদরী বলেন, ‘অনেক প্রতিকূলতা এবং লকডাউনের সীমাবদ্ধতা থাকার পরও আমার সহকর্মীদের নিরলস প্রচেষ্টা এবং আন্তর্জাতিক কোলাবোরেটরদের সহযোগিতায় আমরা সব প্রতিকূলতা কাটিয়ে উঠতে পেরেছি। আমাদের দায়িত্ব এই গবেষণাতেই সীমাবদ্ধ নয়।’
এই গবেষণায় ফেসবুক ডেটা ফর গুড, গ্রামীণফোন, বাংলালিংক, রবি আজিয়াটা লিমিটেড জনসংখ্যা মোবিলিটি তথ্য সরবরাহ করেছে। বিল অ্যান্ড মেলিন্ডা গেটস ফাউন্ডেশন এবং স্বাস্থ্য অধিদপ্তর সার্স-কোভ-২ নমুনার সিকোয়েন্সিং-এ সহায়তা করেছে।

করোনা সংক্রমণ রোধে ২০২০ সালের ২৬ মার্চথেকে ৪ এপ্রিল পর্যন্ত সাধারণ ছুটি ঘোষণা করেছিল সরকার। সেই সময়ে ২৩ থেকে ২৬ মার্চের মধ্যে ঢাকা ছাড়ে অসংখ্য মানুষ। ওই সময়ে ঢাকা ত্যাগের ফলেই সারা দেশে করোনার বিস্তার ঘটেছে বলে এক গবেষণায় বলা হয়েছে।
রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউট (আইইডিসিআর), আইসিডিডিআর, বি এবং দেশি-বিদেশি কয়েকটি প্রতিষ্ঠানের যৌথ উদ্যোগে তৈরি এক গবেষণাপত্রে বলা হয়, ওই চারদিন মানুষের ঢাকা ছেড়ে যাওয়া করোনা ছড়িয়ে পড়ার প্রাথমিক কারণ।
বাংলাদেশ সরকারের এটুআই প্রোগ্রাম থেকে সংগ্রহ করা ফেসবুক এবং মোবাইল ফোন অপারেটরদের তথ্য অনুযায়ী ২৩ মার্চ থেকে ২৬ মার্চের মধ্যে জনসাধারণের ঢাকা ত্যাগ করার প্রাপ্ত ডাটার সঙ্গে সার্স-কোভ-২ জিনগত বৈশিষ্ট্য বিশ্লেষণ করে গবেষকরা দেখিয়েছেন যে, মার্চ ২৩ থেকে ২৬ তারিখের মধ্যে ঢাকা বহির্মুখী যাতায়াতই মূলত দেশব্যাপী করোনাভাইরাস বিস্তারের প্রাথমিক কারণ। ৪ সেপ্টেম্বর ‘জিনোমিক্স, সোশ্যাল মিডিয়া অ্যান্ড মোবাইল ফোন ডেটা এনাবল ম্যাপিং অব সার্স-কভ-২ লিনিয়েজেস টু ইনফর্ম হেলথ পলিসি ইন বাংলাদেশ’ শিরোনামে গবেষণাপত্রটি নেচার সাময়িকীতে প্রকাশ হয়।
প্রাথমিকভাবে মার্চ-জুলাই ২০২০ অন্তর্বর্তীকালে দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে সংগৃহীত ৩৯১টি করোনাভাইরাসের জিনোম বিশ্লেষণ করা হয়। এতে দেখা যায়, বাংলাদেশে প্রথম করোনাভাইরাস ঢুকার সম্ভব্য সময় ২০২০ সালের ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝি। পরবর্তীতে আভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক বিমান চলাচলের মাধ্যমে ভাইরাসের বিস্তার ঘটে।
গবেষণাপত্রে আরও বলা হয়, এপ্রিল ২০২১-এ কনসোর্টিয়াম নভেম্বর ২০২০ থেকে এপ্রিল ২০২১ এর মধ্যে সংগৃহীত আরও ৮৫টি সার্স-কোভ-২ নমুনা সংগ্রহ করে। এর মধ্যে ৩০টি ছিল লিনিয়েজ বি.১. ১.২৫ (৩৫ %), ১৩টি ছিল আলফা ভ্যারিয়েন্ট (বি.১. ১.৭, ১৫ %), ৪০ টি ছিল বিটা ভ্যারিয়েন্ট (বি.১. ৩৫১,৪৭ %),১টি ছিল লিনিয়েজ বি.১. ১.৩১৫, এবং ১টি ছিল লিনিয়েজ বি.১. ৫২৫। প্রথম ঢেউয়ে করোনাভাইরাসের বিস্তারের কারণগুলোর ওপর ভিত্তি করে ভাইরাসের বিস্তার রোধে বাংলাদেশ সরকার প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করে-যেমন এক জেলা থেকে অন্য জেলায় ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা আরোপ।
আইইডিসিআর-এর পরিচালক অধ্যাপক তাহমিনা শিরীন বলেন, 'আমাদের এই কনসোর্টিয়াম বিভিন্ন সময়ে নীতিনির্ধারকদের অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য প্রদান করে সহায়তা করে থাকে। এর মধ্যে রয়েছে সীমান্তবর্তী এলাকায় জনসাধারণের চলাচল নিষিদ্ধ করা, পরিবহন চলাচলে সীমাবদ্ধতা আনা, বাধ্যতামূলক কোয়ারেন্টাইন এবং যেসব দেশে উদ্বেগজনক ভেরিয়েন্ট ছিল সেখান থেকে আগত ভ্রমণকারীদের সাধারণ মানুষদের থেকে আলাদা রাখা, সময়মতো লকডাউনের সিদ্ধান্ত বা প্রয়োজনবোধে আন্তর্জাতিক চলাচল সীমাবদ্ধ করা।’
আইসিডিডিআর, বি-র জ্যেষ্ঠ বিজ্ঞানী এবং এই গবেষণায় নেতৃত্ব প্রদানকারীদের একজন ডক্টর ফেরদৌসী কাদরী বলেন, ‘অনেক প্রতিকূলতা এবং লকডাউনের সীমাবদ্ধতা থাকার পরও আমার সহকর্মীদের নিরলস প্রচেষ্টা এবং আন্তর্জাতিক কোলাবোরেটরদের সহযোগিতায় আমরা সব প্রতিকূলতা কাটিয়ে উঠতে পেরেছি। আমাদের দায়িত্ব এই গবেষণাতেই সীমাবদ্ধ নয়।’
এই গবেষণায় ফেসবুক ডেটা ফর গুড, গ্রামীণফোন, বাংলালিংক, রবি আজিয়াটা লিমিটেড জনসংখ্যা মোবিলিটি তথ্য সরবরাহ করেছে। বিল অ্যান্ড মেলিন্ডা গেটস ফাউন্ডেশন এবং স্বাস্থ্য অধিদপ্তর সার্স-কোভ-২ নমুনার সিকোয়েন্সিং-এ সহায়তা করেছে।


নারী ও শিশু নির্যাতন, রাজনৈতিক সহিংসতা, সীমান্তে হত্যাকাণ্ড এবং কারা হেফাজতে মৃত্যু বেড়ে যাওয়ায় সার্বিক মানবাধিকার পরিস্থিতি এখনো ‘উদ্বেগজনক ও অস্থির’ জানিয়ে এমএসএফের প্রতিবেদনে বলা হয়, সেপ্টেম্বরে রাজনৈতিক সহিংসতার ৩৮টি ঘটনায় হতাহত হয়েছিল ২৯৬ জন। অক্টোবরে রাজনৈতিক সহিংসতার ৪৯টি ঘটনায় হতাহতের সংখ্যা
৪ ঘণ্টা আগে
ফের আন্দোলন শুরুর কারণ সম্পর্কে বাংলাদেশ প্রাথমিক বিদ্যালয় সহকারী শিক্ষক সমিতির সভাপতি মোহাম্মদ শামছুদ্দীন মাসুদ বলেন, ‘শিক্ষকনেতারা ১৬ অক্টোবর শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে গেলে বলা হয়েছিল, তাদের দাবি পে কমিশনে আছে। পরে পে কমিশনের সভায় গেলে জানিয়ে দিয়েছে, এটি তাদের এখতিয়ারভুক্ত নয়।
৬ ঘণ্টা আগে
অধ্যাপক আলী রীয়াজের নতুন বই ‘অ্যা ফ্র্যাকচারড পাথ: চ্যালেঞ্জেস অব ডেমোক্রেটিক ট্রানজিশন ইন বাংলাদেশ’ প্রকাশিত হয়েছে। বইটি প্রকাশ করেছে দ্য ইউনিভার্সিটি প্রেস লিমিটেড (ইউপিএল)। ইউপিএলের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এতে বইটির বিষয়বস্তুও উল্লেখ করা হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগে
আদেশে বলা হয়, হাইকোর্ট বিভাগে করা রিট পিটিশনের পরিপ্রেক্ষিতে ২১ অক্টোবরের আদেশে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের ৮ সেপ্টেম্বরের জারি করা পরিপত্রটি তিন মাসের জন্য স্থগিত করা হয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত এই পরিপত্রের আলোকে নতুন কোনো কার্যক্রম গ্রহণ না করার
৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

অক্টোবরে দেশে অজ্ঞাতনামা লাশ উদ্ধারের ঘটনা এবং কারা হেফাজতে মৃত্যু সেপ্টেম্বরের চেয়ে বেশ খানিকটা বেড়েছে। সেপ্টেম্বরে অজ্ঞাতনামা লাশ উদ্ধার হয়েছিল ৫২টি। অক্টোবরে উদ্ধার হয়েছে ৬৬টি। অক্টোবরে কারা হেফাজতে ১৩ জন বন্দীর মৃত্যু হয়। গত মাসে এর সংখ্যা ছিল ৮। এ মাসে ছয়জন কয়েদি ও সাতজন হাজতির মৃত্যু হয়েছে।
তবে অক্টোবরে সংখ্যালঘু নির্যাতন, ধর্মীয় সহিংসতা ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ‘ক্রসফায়ারের’ ঘটনা কমেছে।
আজ শুক্রবার মানবাধিকার সংস্কৃতি ফাউন্ডেশনের (এমএসএফ) অক্টোবর মাসের প্রতিবেদনে এসব তথ্য তুলে ধরা হয়।
নারী ও শিশু নির্যাতন, রাজনৈতিক সহিংসতা, সীমান্তে হত্যাকাণ্ড এবং কারা হেফাজতে মৃত্যু বেড়ে যাওয়ায় সার্বিক মানবাধিকার পরিস্থিতি এখনো ‘উদ্বেগজনক ও অস্থির’ জানিয়ে এমএসএফের প্রতিবেদনে বলা হয়, সেপ্টেম্বরে রাজনৈতিক সহিংসতার ৩৮টি ঘটনায় হতাহত হয়েছিল ২৯৬ জন। অক্টোবরে রাজনৈতিক সহিংসতার ৪৯টি ঘটনায় হতাহতের সংখ্যা ৫৪৯ জন।
প্রতিবেদনে বলা হয়, নিবর্তনমূলক সাইবার নিরাপত্তা আইন বাতিলের উদ্দেশ্যে অন্তর্বর্তী সরকার কার্যকর কিছু পদক্ষেপ নিলেও আইনটি এখন পর্যন্ত বাতিল হয়নি; বরং এই আইনের যথেচ্ছ ব্যবহার অব্যাহত রয়েছে। ফলে এ আইনে করা মামলার সংখ্যা বাড়ছে। গ্রেপ্তারের সংখ্যাও বাড়ছে।
এমএসএফের তথ্য অনুযায়ী, অক্টোবরে ৩৬৮টি নারী ও শিশু নির্যাতনের ঘটনা সংঘটিত হয়েছে, যা গত মাসের চেয়ে ৭টি বেশি। এ মাসে ধর্ষণের অভিযোগের ঘটনা ৭২টি, দলবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগের ঘটনা ১৪টি এবং ধর্ষণের পর হত্যার অভিযোগের ঘটনা ৭। এর মধ্যে ৫ জন প্রতিবন্ধী কিশোরী ও নারী ধর্ষণের অভিযোগ তোলেন।

অক্টোবরে দেশে অজ্ঞাতনামা লাশ উদ্ধারের ঘটনা এবং কারা হেফাজতে মৃত্যু সেপ্টেম্বরের চেয়ে বেশ খানিকটা বেড়েছে। সেপ্টেম্বরে অজ্ঞাতনামা লাশ উদ্ধার হয়েছিল ৫২টি। অক্টোবরে উদ্ধার হয়েছে ৬৬টি। অক্টোবরে কারা হেফাজতে ১৩ জন বন্দীর মৃত্যু হয়। গত মাসে এর সংখ্যা ছিল ৮। এ মাসে ছয়জন কয়েদি ও সাতজন হাজতির মৃত্যু হয়েছে।
তবে অক্টোবরে সংখ্যালঘু নির্যাতন, ধর্মীয় সহিংসতা ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ‘ক্রসফায়ারের’ ঘটনা কমেছে।
আজ শুক্রবার মানবাধিকার সংস্কৃতি ফাউন্ডেশনের (এমএসএফ) অক্টোবর মাসের প্রতিবেদনে এসব তথ্য তুলে ধরা হয়।
নারী ও শিশু নির্যাতন, রাজনৈতিক সহিংসতা, সীমান্তে হত্যাকাণ্ড এবং কারা হেফাজতে মৃত্যু বেড়ে যাওয়ায় সার্বিক মানবাধিকার পরিস্থিতি এখনো ‘উদ্বেগজনক ও অস্থির’ জানিয়ে এমএসএফের প্রতিবেদনে বলা হয়, সেপ্টেম্বরে রাজনৈতিক সহিংসতার ৩৮টি ঘটনায় হতাহত হয়েছিল ২৯৬ জন। অক্টোবরে রাজনৈতিক সহিংসতার ৪৯টি ঘটনায় হতাহতের সংখ্যা ৫৪৯ জন।
প্রতিবেদনে বলা হয়, নিবর্তনমূলক সাইবার নিরাপত্তা আইন বাতিলের উদ্দেশ্যে অন্তর্বর্তী সরকার কার্যকর কিছু পদক্ষেপ নিলেও আইনটি এখন পর্যন্ত বাতিল হয়নি; বরং এই আইনের যথেচ্ছ ব্যবহার অব্যাহত রয়েছে। ফলে এ আইনে করা মামলার সংখ্যা বাড়ছে। গ্রেপ্তারের সংখ্যাও বাড়ছে।
এমএসএফের তথ্য অনুযায়ী, অক্টোবরে ৩৬৮টি নারী ও শিশু নির্যাতনের ঘটনা সংঘটিত হয়েছে, যা গত মাসের চেয়ে ৭টি বেশি। এ মাসে ধর্ষণের অভিযোগের ঘটনা ৭২টি, দলবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগের ঘটনা ১৪টি এবং ধর্ষণের পর হত্যার অভিযোগের ঘটনা ৭। এর মধ্যে ৫ জন প্রতিবন্ধী কিশোরী ও নারী ধর্ষণের অভিযোগ তোলেন।


করোনা সংক্রমণ রোধে ২০২০ সালের ২৬ মার্চ থেকে ৪ এপ্রিল পর্যন্ত সাধারণ ছুটি ঘোষণা করেছিল সরকার। সেই সময়ে ২৩ থেকে ২৬ মার্চের মধ্যে ঢাকা ছাড়ে অসংখ্য মানুষ। ওই সময়ে ঢাকা ত্যাগের ফলেই সারা দেশে করোনার বিস্তার ঘটেছে বলে এক গবেষণায় বলা হয়েছে
১৪ সেপ্টেম্বর ২০২১
ফের আন্দোলন শুরুর কারণ সম্পর্কে বাংলাদেশ প্রাথমিক বিদ্যালয় সহকারী শিক্ষক সমিতির সভাপতি মোহাম্মদ শামছুদ্দীন মাসুদ বলেন, ‘শিক্ষকনেতারা ১৬ অক্টোবর শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে গেলে বলা হয়েছিল, তাদের দাবি পে কমিশনে আছে। পরে পে কমিশনের সভায় গেলে জানিয়ে দিয়েছে, এটি তাদের এখতিয়ারভুক্ত নয়।
৬ ঘণ্টা আগে
অধ্যাপক আলী রীয়াজের নতুন বই ‘অ্যা ফ্র্যাকচারড পাথ: চ্যালেঞ্জেস অব ডেমোক্রেটিক ট্রানজিশন ইন বাংলাদেশ’ প্রকাশিত হয়েছে। বইটি প্রকাশ করেছে দ্য ইউনিভার্সিটি প্রেস লিমিটেড (ইউপিএল)। ইউপিএলের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এতে বইটির বিষয়বস্তুও উল্লেখ করা হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগে
আদেশে বলা হয়, হাইকোর্ট বিভাগে করা রিট পিটিশনের পরিপ্রেক্ষিতে ২১ অক্টোবরের আদেশে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের ৮ সেপ্টেম্বরের জারি করা পরিপত্রটি তিন মাসের জন্য স্থগিত করা হয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত এই পরিপত্রের আলোকে নতুন কোনো কার্যক্রম গ্রহণ না করার
৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

তিন দফা দাবি আদায়ে ফের আন্দোলনে নামার ঘোষণা দিয়েছেন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকেরা। আগামী ৮ নভেম্বর সকাল ১০টা থেকে রাজধানীর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে অবস্থান কর্মসূচি পালন করতে যাচ্ছেন তাঁরা।
ফের আন্দোলন শুরুর কারণ সম্পর্কে বাংলাদেশ প্রাথমিক বিদ্যালয় সহকারী শিক্ষক সমিতির সভাপতি মোহাম্মদ শামছুদ্দীন মাসুদ বলেন, ‘শিক্ষকনেতারা ১৬ অক্টোবর শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে গেলে বলা হয়েছিল, তাদের দাবি পে কমিশনে আছে। পরে পে কমিশনের সভায় গেলে জানিয়ে দিয়েছে, এটি তাদের এখতিয়ারভুক্ত নয়। এ জন্য আমরা আবার কর্মসূচি পালনের সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’
তিনি বলেন, ‘আগামী ৮ নভেম্বর সকাল ১০টা থেকে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে আমাদের অবস্থান কর্মসূচি শুরু হবে।’
সহকারী শিক্ষকদের দাবির মধ্যে রয়েছে দশম গ্রেডে বেতন প্রদান, ১০ বছর ও ১৬ বছর পূর্তিতে উচ্চতর গ্রেড জটিলতা নিরসন ও শতভাগ বিভাগীয় পদোন্নতির নিশ্চয়তা।
এ তিন দাবি আদায়ে গত ৩০ আগস্ট কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে মহাসমাবেশ করেন শিক্ষকেরা। সমাবেশে সারা দেশের শিক্ষকেরা অংশ নেন। পরে ১৬ অক্টোবর আমরণ অনশন কর্মসূচির ডাক দেওয়া হলে সরকারের আশ্বাসে তা স্থগিত করা হয়।

তিন দফা দাবি আদায়ে ফের আন্দোলনে নামার ঘোষণা দিয়েছেন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকেরা। আগামী ৮ নভেম্বর সকাল ১০টা থেকে রাজধানীর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে অবস্থান কর্মসূচি পালন করতে যাচ্ছেন তাঁরা।
ফের আন্দোলন শুরুর কারণ সম্পর্কে বাংলাদেশ প্রাথমিক বিদ্যালয় সহকারী শিক্ষক সমিতির সভাপতি মোহাম্মদ শামছুদ্দীন মাসুদ বলেন, ‘শিক্ষকনেতারা ১৬ অক্টোবর শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে গেলে বলা হয়েছিল, তাদের দাবি পে কমিশনে আছে। পরে পে কমিশনের সভায় গেলে জানিয়ে দিয়েছে, এটি তাদের এখতিয়ারভুক্ত নয়। এ জন্য আমরা আবার কর্মসূচি পালনের সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’
তিনি বলেন, ‘আগামী ৮ নভেম্বর সকাল ১০টা থেকে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে আমাদের অবস্থান কর্মসূচি শুরু হবে।’
সহকারী শিক্ষকদের দাবির মধ্যে রয়েছে দশম গ্রেডে বেতন প্রদান, ১০ বছর ও ১৬ বছর পূর্তিতে উচ্চতর গ্রেড জটিলতা নিরসন ও শতভাগ বিভাগীয় পদোন্নতির নিশ্চয়তা।
এ তিন দাবি আদায়ে গত ৩০ আগস্ট কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে মহাসমাবেশ করেন শিক্ষকেরা। সমাবেশে সারা দেশের শিক্ষকেরা অংশ নেন। পরে ১৬ অক্টোবর আমরণ অনশন কর্মসূচির ডাক দেওয়া হলে সরকারের আশ্বাসে তা স্থগিত করা হয়।


করোনা সংক্রমণ রোধে ২০২০ সালের ২৬ মার্চ থেকে ৪ এপ্রিল পর্যন্ত সাধারণ ছুটি ঘোষণা করেছিল সরকার। সেই সময়ে ২৩ থেকে ২৬ মার্চের মধ্যে ঢাকা ছাড়ে অসংখ্য মানুষ। ওই সময়ে ঢাকা ত্যাগের ফলেই সারা দেশে করোনার বিস্তার ঘটেছে বলে এক গবেষণায় বলা হয়েছে
১৪ সেপ্টেম্বর ২০২১
নারী ও শিশু নির্যাতন, রাজনৈতিক সহিংসতা, সীমান্তে হত্যাকাণ্ড এবং কারা হেফাজতে মৃত্যু বেড়ে যাওয়ায় সার্বিক মানবাধিকার পরিস্থিতি এখনো ‘উদ্বেগজনক ও অস্থির’ জানিয়ে এমএসএফের প্রতিবেদনে বলা হয়, সেপ্টেম্বরে রাজনৈতিক সহিংসতার ৩৮টি ঘটনায় হতাহত হয়েছিল ২৯৬ জন। অক্টোবরে রাজনৈতিক সহিংসতার ৪৯টি ঘটনায় হতাহতের সংখ্যা
৪ ঘণ্টা আগে
অধ্যাপক আলী রীয়াজের নতুন বই ‘অ্যা ফ্র্যাকচারড পাথ: চ্যালেঞ্জেস অব ডেমোক্রেটিক ট্রানজিশন ইন বাংলাদেশ’ প্রকাশিত হয়েছে। বইটি প্রকাশ করেছে দ্য ইউনিভার্সিটি প্রেস লিমিটেড (ইউপিএল)। ইউপিএলের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এতে বইটির বিষয়বস্তুও উল্লেখ করা হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগে
আদেশে বলা হয়, হাইকোর্ট বিভাগে করা রিট পিটিশনের পরিপ্রেক্ষিতে ২১ অক্টোবরের আদেশে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের ৮ সেপ্টেম্বরের জারি করা পরিপত্রটি তিন মাসের জন্য স্থগিত করা হয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত এই পরিপত্রের আলোকে নতুন কোনো কার্যক্রম গ্রহণ না করার
৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

অধ্যাপক আলী রীয়াজের নতুন বই ‘অ্যা ফ্র্যাকচারড পাথ: চ্যালেঞ্জেস অব ডেমোক্রেটিক ট্রানজিশন ইন বাংলাদেশ’ প্রকাশিত হয়েছে। বইটি প্রকাশ করেছে দ্য ইউনিভার্সিটি প্রেস লিমিটেড (ইউপিএল)। ইউপিএলের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এতে বইটির বিষয়বস্তুও উল্লেখ করা হয়েছে।
গণ-অভ্যুত্থানের পর বাংলাদেশ কোন পথে যাবে, দেশে গণতন্ত্র আর জবাবদিহি প্রতিষ্ঠিত হবে নাকি দীর্ঘমেয়াদি নৈরাজ্য গ্রাস করবে? পৃথিবীর আরও যেসব রাষ্ট্র নানা সময়ে এমন সংকটের মুখে পড়েছে, তারা কীভাবে উত্তরণ করেছে? কোন কোন রাষ্ট্র উত্তরণে আদৌ সক্ষম হয়নি? বইটিতে লেখক অধ্যাপক আলী রীয়াজ এই প্রশ্নগুলোর উত্তর খোঁজার চেষ্টা করেছেন।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত অর্ধশতকে যে দেশগুলো এই রূপান্তরে সফল বা ব্যর্থ হয়েছে, তাদের অভিজ্ঞতা লেখক এই বইটিতে বিশ্লেষণ করেছেন। অন্যদিকে চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থানের পর সংবিধান সংস্কার কমিশন এবং জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের প্রধানের দায়িত্ব পালনের সুবাদে অধ্যাপক আলী রীয়াজ বাংলাদেশের রাজনীতির সংকটময় মুহূর্তে অন্যতম কেন্দ্রীয় ভূমিকায় থেকে বাংলাদেশের বিশেষ বাস্তবতাকেও অত্যন্ত ঘনিষ্ঠভাবে দেখার সুযোগ পেয়েছেন।
এই বইটিতে লেখক একদিকে বৈশ্বিক অভিজ্ঞতার সারসংক্ষেপ তুলে ধরেছেন। আরেক দিকে বাংলাদেশের বিশেষ বাস্তবতার উপলব্ধি তুলে ধরেছেন।
অধ্যাপক আলী রীয়াজ যুক্তরাষ্ট্রের ইলিনয় স্টেট ইউনিভার্সিটির রাজনৈতিক বিজ্ঞানের অধ্যাপক, আটলান্টিক কাউন্সিলের নন-রেসিডেন্ট সিনিয়র ফেলো এবং আমেরিকান ইনস্টিটিউট অব বাংলাদেশ স্টাডিজের (এআইবিএস) প্রেসিডেন্ট। তিনি বাংলাদেশের সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন এবং বর্তমানে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।

অধ্যাপক আলী রীয়াজের নতুন বই ‘অ্যা ফ্র্যাকচারড পাথ: চ্যালেঞ্জেস অব ডেমোক্রেটিক ট্রানজিশন ইন বাংলাদেশ’ প্রকাশিত হয়েছে। বইটি প্রকাশ করেছে দ্য ইউনিভার্সিটি প্রেস লিমিটেড (ইউপিএল)। ইউপিএলের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এতে বইটির বিষয়বস্তুও উল্লেখ করা হয়েছে।
গণ-অভ্যুত্থানের পর বাংলাদেশ কোন পথে যাবে, দেশে গণতন্ত্র আর জবাবদিহি প্রতিষ্ঠিত হবে নাকি দীর্ঘমেয়াদি নৈরাজ্য গ্রাস করবে? পৃথিবীর আরও যেসব রাষ্ট্র নানা সময়ে এমন সংকটের মুখে পড়েছে, তারা কীভাবে উত্তরণ করেছে? কোন কোন রাষ্ট্র উত্তরণে আদৌ সক্ষম হয়নি? বইটিতে লেখক অধ্যাপক আলী রীয়াজ এই প্রশ্নগুলোর উত্তর খোঁজার চেষ্টা করেছেন।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত অর্ধশতকে যে দেশগুলো এই রূপান্তরে সফল বা ব্যর্থ হয়েছে, তাদের অভিজ্ঞতা লেখক এই বইটিতে বিশ্লেষণ করেছেন। অন্যদিকে চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থানের পর সংবিধান সংস্কার কমিশন এবং জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের প্রধানের দায়িত্ব পালনের সুবাদে অধ্যাপক আলী রীয়াজ বাংলাদেশের রাজনীতির সংকটময় মুহূর্তে অন্যতম কেন্দ্রীয় ভূমিকায় থেকে বাংলাদেশের বিশেষ বাস্তবতাকেও অত্যন্ত ঘনিষ্ঠভাবে দেখার সুযোগ পেয়েছেন।
এই বইটিতে লেখক একদিকে বৈশ্বিক অভিজ্ঞতার সারসংক্ষেপ তুলে ধরেছেন। আরেক দিকে বাংলাদেশের বিশেষ বাস্তবতার উপলব্ধি তুলে ধরেছেন।
অধ্যাপক আলী রীয়াজ যুক্তরাষ্ট্রের ইলিনয় স্টেট ইউনিভার্সিটির রাজনৈতিক বিজ্ঞানের অধ্যাপক, আটলান্টিক কাউন্সিলের নন-রেসিডেন্ট সিনিয়র ফেলো এবং আমেরিকান ইনস্টিটিউট অব বাংলাদেশ স্টাডিজের (এআইবিএস) প্রেসিডেন্ট। তিনি বাংলাদেশের সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন এবং বর্তমানে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।


করোনা সংক্রমণ রোধে ২০২০ সালের ২৬ মার্চ থেকে ৪ এপ্রিল পর্যন্ত সাধারণ ছুটি ঘোষণা করেছিল সরকার। সেই সময়ে ২৩ থেকে ২৬ মার্চের মধ্যে ঢাকা ছাড়ে অসংখ্য মানুষ। ওই সময়ে ঢাকা ত্যাগের ফলেই সারা দেশে করোনার বিস্তার ঘটেছে বলে এক গবেষণায় বলা হয়েছে
১৪ সেপ্টেম্বর ২০২১
নারী ও শিশু নির্যাতন, রাজনৈতিক সহিংসতা, সীমান্তে হত্যাকাণ্ড এবং কারা হেফাজতে মৃত্যু বেড়ে যাওয়ায় সার্বিক মানবাধিকার পরিস্থিতি এখনো ‘উদ্বেগজনক ও অস্থির’ জানিয়ে এমএসএফের প্রতিবেদনে বলা হয়, সেপ্টেম্বরে রাজনৈতিক সহিংসতার ৩৮টি ঘটনায় হতাহত হয়েছিল ২৯৬ জন। অক্টোবরে রাজনৈতিক সহিংসতার ৪৯টি ঘটনায় হতাহতের সংখ্যা
৪ ঘণ্টা আগে
ফের আন্দোলন শুরুর কারণ সম্পর্কে বাংলাদেশ প্রাথমিক বিদ্যালয় সহকারী শিক্ষক সমিতির সভাপতি মোহাম্মদ শামছুদ্দীন মাসুদ বলেন, ‘শিক্ষকনেতারা ১৬ অক্টোবর শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে গেলে বলা হয়েছিল, তাদের দাবি পে কমিশনে আছে। পরে পে কমিশনের সভায় গেলে জানিয়ে দিয়েছে, এটি তাদের এখতিয়ারভুক্ত নয়।
৬ ঘণ্টা আগে
আদেশে বলা হয়, হাইকোর্ট বিভাগে করা রিট পিটিশনের পরিপ্রেক্ষিতে ২১ অক্টোবরের আদেশে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের ৮ সেপ্টেম্বরের জারি করা পরিপত্রটি তিন মাসের জন্য স্থগিত করা হয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত এই পরিপত্রের আলোকে নতুন কোনো কার্যক্রম গ্রহণ না করার
৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে (মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক) পরিচালনা কমিটি গঠনের কার্যক্রম বন্ধের নির্দেশনা দিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।
গতকাল বৃহস্পতিবার মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের উপসচিব (বেসরকারি মাধ্যমিক-১) সাইয়েদ এ জেড মোরশেদ আলীর সই করা অফিস আদেশ থেকে এ তথ্য জানা যায়।
আদেশে বলা হয়, হাইকোর্ট বিভাগে করা রিট পিটিশনের পরিপ্রেক্ষিতে ২১ অক্টোবরের আদেশে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের ৮ সেপ্টেম্বরের জারি করা পরিপত্রটি তিন মাসের জন্য স্থগিত করা হয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত এই পরিপত্রের আলোকে নতুন কোনো কার্যক্রম গ্রহণ না করার নির্দেশ দেওয়া হলো।
এর আগে ২১ অক্টোবর বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে চলতি বছরের ৩০ নভেম্বরের মধ্যে ব্যবস্থাপনা কমিটি গঠন এবং সব অ্যাডহক কমিটি আগামী ১ ডিসেম্বর বিলুপ্ত হবে—মন্ত্রণালয়ের এমন পরিপত্রের কার্যক্রম স্থগিত করেন হাইকোর্ট।

এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে (মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক) পরিচালনা কমিটি গঠনের কার্যক্রম বন্ধের নির্দেশনা দিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।
গতকাল বৃহস্পতিবার মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের উপসচিব (বেসরকারি মাধ্যমিক-১) সাইয়েদ এ জেড মোরশেদ আলীর সই করা অফিস আদেশ থেকে এ তথ্য জানা যায়।
আদেশে বলা হয়, হাইকোর্ট বিভাগে করা রিট পিটিশনের পরিপ্রেক্ষিতে ২১ অক্টোবরের আদেশে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের ৮ সেপ্টেম্বরের জারি করা পরিপত্রটি তিন মাসের জন্য স্থগিত করা হয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত এই পরিপত্রের আলোকে নতুন কোনো কার্যক্রম গ্রহণ না করার নির্দেশ দেওয়া হলো।
এর আগে ২১ অক্টোবর বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে চলতি বছরের ৩০ নভেম্বরের মধ্যে ব্যবস্থাপনা কমিটি গঠন এবং সব অ্যাডহক কমিটি আগামী ১ ডিসেম্বর বিলুপ্ত হবে—মন্ত্রণালয়ের এমন পরিপত্রের কার্যক্রম স্থগিত করেন হাইকোর্ট।


করোনা সংক্রমণ রোধে ২০২০ সালের ২৬ মার্চ থেকে ৪ এপ্রিল পর্যন্ত সাধারণ ছুটি ঘোষণা করেছিল সরকার। সেই সময়ে ২৩ থেকে ২৬ মার্চের মধ্যে ঢাকা ছাড়ে অসংখ্য মানুষ। ওই সময়ে ঢাকা ত্যাগের ফলেই সারা দেশে করোনার বিস্তার ঘটেছে বলে এক গবেষণায় বলা হয়েছে
১৪ সেপ্টেম্বর ২০২১
নারী ও শিশু নির্যাতন, রাজনৈতিক সহিংসতা, সীমান্তে হত্যাকাণ্ড এবং কারা হেফাজতে মৃত্যু বেড়ে যাওয়ায় সার্বিক মানবাধিকার পরিস্থিতি এখনো ‘উদ্বেগজনক ও অস্থির’ জানিয়ে এমএসএফের প্রতিবেদনে বলা হয়, সেপ্টেম্বরে রাজনৈতিক সহিংসতার ৩৮টি ঘটনায় হতাহত হয়েছিল ২৯৬ জন। অক্টোবরে রাজনৈতিক সহিংসতার ৪৯টি ঘটনায় হতাহতের সংখ্যা
৪ ঘণ্টা আগে
ফের আন্দোলন শুরুর কারণ সম্পর্কে বাংলাদেশ প্রাথমিক বিদ্যালয় সহকারী শিক্ষক সমিতির সভাপতি মোহাম্মদ শামছুদ্দীন মাসুদ বলেন, ‘শিক্ষকনেতারা ১৬ অক্টোবর শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে গেলে বলা হয়েছিল, তাদের দাবি পে কমিশনে আছে। পরে পে কমিশনের সভায় গেলে জানিয়ে দিয়েছে, এটি তাদের এখতিয়ারভুক্ত নয়।
৬ ঘণ্টা আগে
অধ্যাপক আলী রীয়াজের নতুন বই ‘অ্যা ফ্র্যাকচারড পাথ: চ্যালেঞ্জেস অব ডেমোক্রেটিক ট্রানজিশন ইন বাংলাদেশ’ প্রকাশিত হয়েছে। বইটি প্রকাশ করেছে দ্য ইউনিভার্সিটি প্রেস লিমিটেড (ইউপিএল)। ইউপিএলের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এতে বইটির বিষয়বস্তুও উল্লেখ করা হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগে