নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
যাঁরা বিদেশে টাকা পাচার করে বেগম পাড়ায় বাড়ি করেছেন তাঁদের ৯০ ভাগ আমলা—জাতীয় সংসদে এমন দাবি করেছেন জাতীয় পার্টির সংসদ সদস্য গোলাম কিবরিয়া টিপু।
এমপি টিপু বলেছেন, ‘এত দিন শোনা যেত কানাডায় বেগম পাড়া। কত দিন আগে দেখা গেল লন্ডনে বেগম পাড়া। বেগম পাড়া বলতে মানুষ মনে করে এটা সংসদ সদস্যরা করেছেন। যাঁরা টাকা পাচার করে বিদেশে বাড়ি করেছেন, যাঁদের কারণে বেগম পাড়া নামটি এসেছে, তাঁদের ৯০ ভাগই আমলা।’
আজ মঙ্গলবার জাতীয় সংসদে ২০২৩-২০২৪ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটের ওপর সাধারণ আলোচনায় অংশ নিয়ে গোলাম কিবরিয়া এ দাবি করেন।
সরকারি দপ্তরে ঘুষ লেনদেনের অভিযোগ নিয়ে গোলাম কিবরিয়া বলেন, ‘আগে মানুষ মনে করত, একটি বিশেষ বাহিনী ঘুষ খায়। এখন এমন কোনো দপ্তর নেই যেখানে ঘুষ খায় না। যাঁরা ঘুষ খান না, দুর্নীতি করেন না তাঁরা এখন সংখ্যালঘু, তাঁরা দুর্বল ও বোকা কর্মকর্তা। তাঁদের তেমন কোনো কাজও নেই।’ তিনি বলেন, ‘এখন বড় বড় রাঘববোয়ালেরা আর টাকা বা ডলারে ঘুষ খান না, তাঁরা এখন সোনার বার ঘুষ হিসেবে নেন।’
জাতীয় সংসদে প্রধান বিরোধী দলের এ সংসদ সদস্য দাবি করেন, সব জায়গায় সিন্ডিকেট করে কর্মকর্তারা দুর্নীতি করেন। টাকা না দিলে কাজ হয় না। মাসের পর মাস ঘুরতে হয়। গিয়ে কর্মকর্তাদের পাওয়া যায় না।
গোলাম কিবরিয়া বলেন, ‘বড় বড় রাঘববোয়াল, কারা এরা, খুঁজে বের করেন। আমরা যদি জানতে পারি, তাহলে এ দেশে যাঁদের জানার দায়িত্ব তাঁরা কেন জানবেন না? তাঁরা অবশ্যই জানেন। না জানলে তাঁদের বাদ দিয়ে যাঁরা জানেন তাঁদের দায়িত্ব দেন। এমন লোক বসান, যাঁরা বসলে ঘুষ, দুর্নীতি বন্ধ হবে।’
পাহাড়ে শান্তি প্রতিষ্ঠা ও আইনশৃঙ্খলার বিষয়ে গোলাম কিবরিয়া বলেন, ‘পার্বত্য চট্টগ্রাম বাংলাদেশের অবিচ্ছেদ্য অংশ। এই পার্বত্য চট্টগ্রামকে জনগণের শান্তি শৃঙ্খলা নিরাপত্তা রক্ষায় বৃহৎ সেনাবাহিনী পাঠানো দরকার। পার্বত্য চট্টগ্রামের জন্য কমপক্ষে ৩ লাখ সেনাসদস্য দরকার। সেই সঙ্গে আধা সামরিক বাহিনীসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কমপক্ষে ৫ লাখ বাহিনী দরকার। যাতে একজন লোকও অপহরণের শিকার না হন, কারও প্রাণ না যায়।’
যাঁরা বিদেশে টাকা পাচার করে বেগম পাড়ায় বাড়ি করেছেন তাঁদের ৯০ ভাগ আমলা—জাতীয় সংসদে এমন দাবি করেছেন জাতীয় পার্টির সংসদ সদস্য গোলাম কিবরিয়া টিপু।
এমপি টিপু বলেছেন, ‘এত দিন শোনা যেত কানাডায় বেগম পাড়া। কত দিন আগে দেখা গেল লন্ডনে বেগম পাড়া। বেগম পাড়া বলতে মানুষ মনে করে এটা সংসদ সদস্যরা করেছেন। যাঁরা টাকা পাচার করে বিদেশে বাড়ি করেছেন, যাঁদের কারণে বেগম পাড়া নামটি এসেছে, তাঁদের ৯০ ভাগই আমলা।’
আজ মঙ্গলবার জাতীয় সংসদে ২০২৩-২০২৪ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটের ওপর সাধারণ আলোচনায় অংশ নিয়ে গোলাম কিবরিয়া এ দাবি করেন।
সরকারি দপ্তরে ঘুষ লেনদেনের অভিযোগ নিয়ে গোলাম কিবরিয়া বলেন, ‘আগে মানুষ মনে করত, একটি বিশেষ বাহিনী ঘুষ খায়। এখন এমন কোনো দপ্তর নেই যেখানে ঘুষ খায় না। যাঁরা ঘুষ খান না, দুর্নীতি করেন না তাঁরা এখন সংখ্যালঘু, তাঁরা দুর্বল ও বোকা কর্মকর্তা। তাঁদের তেমন কোনো কাজও নেই।’ তিনি বলেন, ‘এখন বড় বড় রাঘববোয়ালেরা আর টাকা বা ডলারে ঘুষ খান না, তাঁরা এখন সোনার বার ঘুষ হিসেবে নেন।’
জাতীয় সংসদে প্রধান বিরোধী দলের এ সংসদ সদস্য দাবি করেন, সব জায়গায় সিন্ডিকেট করে কর্মকর্তারা দুর্নীতি করেন। টাকা না দিলে কাজ হয় না। মাসের পর মাস ঘুরতে হয়। গিয়ে কর্মকর্তাদের পাওয়া যায় না।
গোলাম কিবরিয়া বলেন, ‘বড় বড় রাঘববোয়াল, কারা এরা, খুঁজে বের করেন। আমরা যদি জানতে পারি, তাহলে এ দেশে যাঁদের জানার দায়িত্ব তাঁরা কেন জানবেন না? তাঁরা অবশ্যই জানেন। না জানলে তাঁদের বাদ দিয়ে যাঁরা জানেন তাঁদের দায়িত্ব দেন। এমন লোক বসান, যাঁরা বসলে ঘুষ, দুর্নীতি বন্ধ হবে।’
পাহাড়ে শান্তি প্রতিষ্ঠা ও আইনশৃঙ্খলার বিষয়ে গোলাম কিবরিয়া বলেন, ‘পার্বত্য চট্টগ্রাম বাংলাদেশের অবিচ্ছেদ্য অংশ। এই পার্বত্য চট্টগ্রামকে জনগণের শান্তি শৃঙ্খলা নিরাপত্তা রক্ষায় বৃহৎ সেনাবাহিনী পাঠানো দরকার। পার্বত্য চট্টগ্রামের জন্য কমপক্ষে ৩ লাখ সেনাসদস্য দরকার। সেই সঙ্গে আধা সামরিক বাহিনীসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কমপক্ষে ৫ লাখ বাহিনী দরকার। যাতে একজন লোকও অপহরণের শিকার না হন, কারও প্রাণ না যায়।’
যুক্তরাজ্যের এমপি টিউলিপ সিদ্দিক কর্তৃক অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে লেখা চিঠি নিয়ে দেশ-বিদেশে জোর আলোচনা চললেও সরকার এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে এমন কোনো চিঠি পাওয়ার কথা অস্বীকার করেছে।
৪ ঘণ্টা আগেপ্রতিবেশী দেশ ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বাংলাদেশের জনগণ ও অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে ঈদুল আজহার শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। এর জবাবে ড. ইউনূসও নরেন্দ্র মোদি ও ভারতের জনগণের প্রতি শুভেচ্ছা জ্ঞাপন করেছেন।
৪ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে একটি ব্যক্তিগত চিঠি পাঠিয়েছেন যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী টিউলিপ সিদ্দিক। চিঠিতে তিনি ড. ইউনূসের আসন্ন লন্ডন সফর উপলক্ষে শুভেচ্ছা জানানোর পাশাপাশি হাউস অব কমন্সে মধ্যাহ্নভোজ বা বিকেলের চায়ের আমন্ত্রণ জানিয়েছেন।
৪ ঘণ্টা আগেনোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ও বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে মধ্যাহ্নভোজ বা বিকেলের চায়ের আমন্ত্রণ জানিয়েছেন যুক্তরাজ্যের সাবেক মন্ত্রী ও ব্রিটিশ এমপি টিউলিপ সিদ্দিক। ড. ইউনূসের লন্ডন সফরকালে এই সাক্ষাৎ চান টিউলিপ, যেখানে তিনি ‘ভুল বোঝাবুঝি’ নিরসনের আশায় ব্যক্তিগত
৬ ঘণ্টা আগে