আজকের পত্রিকা ডেস্ক

অন্তর্বর্তী সরকারের ১৪ মাসে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হাতে বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছেন ৪০ জন। মানবাধিকার সংগঠন ‘অধিকার’ (Odhikar) জুলাই-সেপ্টেম্বর মাসের ত্রৈমাসিক প্রতিবেদনে এ তথ্য প্রকাশ করেছে। গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে কর্তৃত্ববাদী সরকারের পতনের পর গঠিত অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ১৪ মাস অতিক্রম করলেও, মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনা অব্যাহত থাকায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছে সংস্থাটি।
অধিকারের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২৪ সালের ৯ আগস্ট থেকে ২০২৫ সালের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড মোট ৪০টি। এর মধ্যে নির্যাতনে মৃত্যু ১৪, গুলিতে নিহত ১৯ এবং পিটিয়ে হত্যার শিকার হয়েছেন সাতজন।
অধিকার বলেছে, ২০২৫ সালের জুলাই-সেপ্টেম্বর এই তিন মাসে ১১ জন বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছেন বলে অভিযোগ রয়েছে। তাঁদের মধ্যে তিনজন পুলিশের হাতে, একজন সেনাবাহিনীর হাতে এবং সাতজন যৌথ বাহিনীর হাতে বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছেন বলে অভিযোগ রয়েছে। নিহতদের মধ্যে তিনজনকে নির্যাতনে, ছয়জনকে গুলিতে এবং দুজন পিটিয়ে হত্যা করা হয়।
অধিকারের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত বছরের আগস্টের ৯ তারিখের পর ওই মাসে কোনো বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড ঘটেনি। সেপ্টেম্বরে ৯ জনের পর অক্টোবর, নভেম্বর ও ডিসেম্বরে একজন করে এমন হত্যাকাণ্ডের শিকার হন। এরপর ২০২৫ সালের জানুয়ারিতে মারা যান পাঁচজন, ফেব্রুয়ারিতে তিনজন। মার্চ ও এপ্রিল মাসে মারা যান একজন করে দুজন। এরপর মে, জুন, জুলাই, আগস্ট ও সেপ্টেম্বর মাসে বিচারবহির্ভূত হত্যকাণ্ডের শিকারের সংখ্যা যথাক্রমে ৪, ৩, ৬, ৩ ও ২।
অধিকারের হিসাব অনুযায়ী, গত ১৪ মাসে সাংবাদিকদের ওপর আক্রমণের ঘটনা ঘটেছে ২৪২টি। এর মধ্যে আহত হয়েছেন ১২৯ জন, নিহত ১, লাঞ্ছিত ৪৩, আক্রমণ ৫, হুমকির শিকার ৩১ এবং মামলার শিকার ৩৩ জন।
অধিকারের সংগৃহীত তথ্য অনুযায়ী, জুলাই-সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সাংবাদিকদের পেশাগত দায়িত্ব পালনের সময় ১ জন নিহত, ৩৪ জন আহত, ১১ জন লাঞ্ছিত, ৯ জন হুমকির শিকার ও ২০ জনের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে।
এ ছাড়া রাজনৈতিক সহিংসতার ঘটনা ঘটেছে ৭ হাজার ৯৭৯টি। এর মধ্যে নিহত ২৮১, আহত ৭ হাজার ৬৯৮ জন। এ ছাড়া চলতি বছরের জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সময়ে রাজনৈতিক সহিংসতায় কমপক্ষে ৪৬ জন নিহত এবং ১ হাজার ৫৩৭ জন আহত হয়েছেন। এই তিন মাসে বিএনপির ৮২টি ও আওয়ামী লীগের একটি অভ্যন্তরীণ সংঘাতের ঘটনা রেকর্ড করা হয়েছে। বিএনপির অভ্যন্তরীণ সংঘাতে আটজন নিহত ও ৭৪০ জন আহত এবং আওয়ামী লীগের অভ্যন্তরীণ সংঘাতে ১২ জন আহত হয়েছেন বলে জানা গেছে।
এ ঘটনা সবচেয়ে বেশি ঘটেছে এ বছরের মার্চে, ৯৪৪টি। ৮৬২টি রাজনৈতিক সহিংসতার ঘটনা ঘটে গত বছরের সেপ্টেম্বরে। গত বছরের আগস্টে (৯–৩১ আগস্ট) সংখ্যাটি ছিল ৫০০। ৭৯৮টি ঘটনা ঘটে এ বছরের এপ্রিলে। গত জুন, জুলাই ও আগস্টে সংখ্যাটি ছিল যথাক্রমে ৪৮৯, ৫৭৯ ও ৬৫৮। গত সেপ্টেম্বরে সংখ্যাটি নেমে দাঁড়ায় ৩০০-তে।
১৪ মাসে রাজনৈতিক সহিংসতায় নিহত হন ২৮১ জন। সবচেয়ে বেশি ব্যক্তি নিহত হন এ বছরের মার্চে ৪৪ জন, এরপর এক মাসে বেশি নিহত হন গত বছরের আগস্টের ২৩ দিনে ৩৩ জন।
১৪ মাসে গণপিটুনিতে মৃত্যু হয়েছে ১৫৩ জনের। এ ঘটনা সবচেয়ে বেশি ঘটেছে গত সেপ্টেম্বরে, ১৮টি। গত বছরের সেপ্টেম্বরে এ ঘটনা ছিল ১৭টি। গত তিন মাসে এমন ঘটনার সংখ্যা ৪৫।
গত তিন মাসে ১৮৮ জন নারী ও শিশু ধর্ষণের শিকার হয়েছেন। তাঁদের মধ্যে ৭৭ জন নারী এবং ১১১ জন মেয়েশিশু। ওই ৭৭ জন নারীর মধ্যে ১৮ জন গণধর্ষণের শিকার হয়েছেন এবং দুজন ধর্ষণের পর হত্যার শিকার হয়েছেন। ১১১ জন কন্যাশিশুর মধ্যে ১৩ জন গণধর্ষণের শিকার হয়েছে এবং ৬ জনকে ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়েছে।
চলতি বছরের জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত মোট আটজন নারী ও মেয়েশিশু যৌন হয়রানির (উত্ত্যক্তকরণ) শিকার হয়েছেন। এ ছাড়া নারী ও শিশুদের ওপর সংঘটিত যৌন হয়রানির প্রতিবাদ করতে গিয়ে দুজন পুরুষ আহত হয়েছেন এবং তিনজন নারী নিহত হয়েছেন।
গত তিন মাসে মোট ১২ জন নারী যৌতুক সহিংসতার শিকার হয়েছেন। এর মধ্যে ছয়জন নারীকে যৌতুকের কারণে হত্যা করা হয়েছে, পাঁচজন বিভিন্নভাবে নিপীড়নের শিকার এবং একজন আত্মহত্যা করেছেন।
উল্লেখিত, এক বছরে সীমান্তে বিএসএফের হাতে নিহত হয়েছে ৩৫ জন বাংলাদেশি, আহত হয়েছেন ৩৪ জন এবং পুশ ইন করা হয়েছে ২ হাজার ৩৩৩ জনকে। অবশ্য পুশ ইনের ঘটনাগুলো ঘটেছে চলতি বছরের মে মাস থেকে।
এ ছাড়া চলতি বছরের জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বিএসএফের গুলিতে ১০ বাংলাদেশি নিহত এবং ১৪ জন আহত হয়েছেন। নিহত ১০ জনের মধ্যে সাতজনকে গুলি করে হত্যা এবং তিনজনকে নির্যাতনের মাধ্যমে হত্যা করা হয়েছে বলে অভিযোগ রয়েছে। ১০ জনকে গুলি করে এবং চারজনকে নির্যাতন করে আহত করা হয়েছে।
বিভিন্ন সংবাদমাধ্যম ও অধিকারের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সীমান্ত এলাকার মানবাধিকারকর্মীদের তথ্য অনুযায়ী, জুলাই থেকে ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত নারী, শিশু, বৃদ্ধসহ ৫৪৪ জনকে জোর করে বাংলাদেশে পাঠানো হয়েছে।

অন্তর্বর্তী সরকারের ১৪ মাসে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হাতে বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছেন ৪০ জন। মানবাধিকার সংগঠন ‘অধিকার’ (Odhikar) জুলাই-সেপ্টেম্বর মাসের ত্রৈমাসিক প্রতিবেদনে এ তথ্য প্রকাশ করেছে। গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে কর্তৃত্ববাদী সরকারের পতনের পর গঠিত অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ১৪ মাস অতিক্রম করলেও, মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনা অব্যাহত থাকায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছে সংস্থাটি।
অধিকারের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২৪ সালের ৯ আগস্ট থেকে ২০২৫ সালের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড মোট ৪০টি। এর মধ্যে নির্যাতনে মৃত্যু ১৪, গুলিতে নিহত ১৯ এবং পিটিয়ে হত্যার শিকার হয়েছেন সাতজন।
অধিকার বলেছে, ২০২৫ সালের জুলাই-সেপ্টেম্বর এই তিন মাসে ১১ জন বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছেন বলে অভিযোগ রয়েছে। তাঁদের মধ্যে তিনজন পুলিশের হাতে, একজন সেনাবাহিনীর হাতে এবং সাতজন যৌথ বাহিনীর হাতে বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছেন বলে অভিযোগ রয়েছে। নিহতদের মধ্যে তিনজনকে নির্যাতনে, ছয়জনকে গুলিতে এবং দুজন পিটিয়ে হত্যা করা হয়।
অধিকারের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত বছরের আগস্টের ৯ তারিখের পর ওই মাসে কোনো বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড ঘটেনি। সেপ্টেম্বরে ৯ জনের পর অক্টোবর, নভেম্বর ও ডিসেম্বরে একজন করে এমন হত্যাকাণ্ডের শিকার হন। এরপর ২০২৫ সালের জানুয়ারিতে মারা যান পাঁচজন, ফেব্রুয়ারিতে তিনজন। মার্চ ও এপ্রিল মাসে মারা যান একজন করে দুজন। এরপর মে, জুন, জুলাই, আগস্ট ও সেপ্টেম্বর মাসে বিচারবহির্ভূত হত্যকাণ্ডের শিকারের সংখ্যা যথাক্রমে ৪, ৩, ৬, ৩ ও ২।
অধিকারের হিসাব অনুযায়ী, গত ১৪ মাসে সাংবাদিকদের ওপর আক্রমণের ঘটনা ঘটেছে ২৪২টি। এর মধ্যে আহত হয়েছেন ১২৯ জন, নিহত ১, লাঞ্ছিত ৪৩, আক্রমণ ৫, হুমকির শিকার ৩১ এবং মামলার শিকার ৩৩ জন।
অধিকারের সংগৃহীত তথ্য অনুযায়ী, জুলাই-সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সাংবাদিকদের পেশাগত দায়িত্ব পালনের সময় ১ জন নিহত, ৩৪ জন আহত, ১১ জন লাঞ্ছিত, ৯ জন হুমকির শিকার ও ২০ জনের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে।
এ ছাড়া রাজনৈতিক সহিংসতার ঘটনা ঘটেছে ৭ হাজার ৯৭৯টি। এর মধ্যে নিহত ২৮১, আহত ৭ হাজার ৬৯৮ জন। এ ছাড়া চলতি বছরের জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সময়ে রাজনৈতিক সহিংসতায় কমপক্ষে ৪৬ জন নিহত এবং ১ হাজার ৫৩৭ জন আহত হয়েছেন। এই তিন মাসে বিএনপির ৮২টি ও আওয়ামী লীগের একটি অভ্যন্তরীণ সংঘাতের ঘটনা রেকর্ড করা হয়েছে। বিএনপির অভ্যন্তরীণ সংঘাতে আটজন নিহত ও ৭৪০ জন আহত এবং আওয়ামী লীগের অভ্যন্তরীণ সংঘাতে ১২ জন আহত হয়েছেন বলে জানা গেছে।
এ ঘটনা সবচেয়ে বেশি ঘটেছে এ বছরের মার্চে, ৯৪৪টি। ৮৬২টি রাজনৈতিক সহিংসতার ঘটনা ঘটে গত বছরের সেপ্টেম্বরে। গত বছরের আগস্টে (৯–৩১ আগস্ট) সংখ্যাটি ছিল ৫০০। ৭৯৮টি ঘটনা ঘটে এ বছরের এপ্রিলে। গত জুন, জুলাই ও আগস্টে সংখ্যাটি ছিল যথাক্রমে ৪৮৯, ৫৭৯ ও ৬৫৮। গত সেপ্টেম্বরে সংখ্যাটি নেমে দাঁড়ায় ৩০০-তে।
১৪ মাসে রাজনৈতিক সহিংসতায় নিহত হন ২৮১ জন। সবচেয়ে বেশি ব্যক্তি নিহত হন এ বছরের মার্চে ৪৪ জন, এরপর এক মাসে বেশি নিহত হন গত বছরের আগস্টের ২৩ দিনে ৩৩ জন।
১৪ মাসে গণপিটুনিতে মৃত্যু হয়েছে ১৫৩ জনের। এ ঘটনা সবচেয়ে বেশি ঘটেছে গত সেপ্টেম্বরে, ১৮টি। গত বছরের সেপ্টেম্বরে এ ঘটনা ছিল ১৭টি। গত তিন মাসে এমন ঘটনার সংখ্যা ৪৫।
গত তিন মাসে ১৮৮ জন নারী ও শিশু ধর্ষণের শিকার হয়েছেন। তাঁদের মধ্যে ৭৭ জন নারী এবং ১১১ জন মেয়েশিশু। ওই ৭৭ জন নারীর মধ্যে ১৮ জন গণধর্ষণের শিকার হয়েছেন এবং দুজন ধর্ষণের পর হত্যার শিকার হয়েছেন। ১১১ জন কন্যাশিশুর মধ্যে ১৩ জন গণধর্ষণের শিকার হয়েছে এবং ৬ জনকে ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়েছে।
চলতি বছরের জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত মোট আটজন নারী ও মেয়েশিশু যৌন হয়রানির (উত্ত্যক্তকরণ) শিকার হয়েছেন। এ ছাড়া নারী ও শিশুদের ওপর সংঘটিত যৌন হয়রানির প্রতিবাদ করতে গিয়ে দুজন পুরুষ আহত হয়েছেন এবং তিনজন নারী নিহত হয়েছেন।
গত তিন মাসে মোট ১২ জন নারী যৌতুক সহিংসতার শিকার হয়েছেন। এর মধ্যে ছয়জন নারীকে যৌতুকের কারণে হত্যা করা হয়েছে, পাঁচজন বিভিন্নভাবে নিপীড়নের শিকার এবং একজন আত্মহত্যা করেছেন।
উল্লেখিত, এক বছরে সীমান্তে বিএসএফের হাতে নিহত হয়েছে ৩৫ জন বাংলাদেশি, আহত হয়েছেন ৩৪ জন এবং পুশ ইন করা হয়েছে ২ হাজার ৩৩৩ জনকে। অবশ্য পুশ ইনের ঘটনাগুলো ঘটেছে চলতি বছরের মে মাস থেকে।
এ ছাড়া চলতি বছরের জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বিএসএফের গুলিতে ১০ বাংলাদেশি নিহত এবং ১৪ জন আহত হয়েছেন। নিহত ১০ জনের মধ্যে সাতজনকে গুলি করে হত্যা এবং তিনজনকে নির্যাতনের মাধ্যমে হত্যা করা হয়েছে বলে অভিযোগ রয়েছে। ১০ জনকে গুলি করে এবং চারজনকে নির্যাতন করে আহত করা হয়েছে।
বিভিন্ন সংবাদমাধ্যম ও অধিকারের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সীমান্ত এলাকার মানবাধিকারকর্মীদের তথ্য অনুযায়ী, জুলাই থেকে ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত নারী, শিশু, বৃদ্ধসহ ৫৪৪ জনকে জোর করে বাংলাদেশে পাঠানো হয়েছে।

আজকের পত্রিকা ডেস্ক

অন্তর্বর্তী সরকারের ১৪ মাসে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হাতে বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছেন ৪০ জন। মানবাধিকার সংগঠন ‘অধিকার’ (Odhikar) জুলাই-সেপ্টেম্বর মাসের ত্রৈমাসিক প্রতিবেদনে এ তথ্য প্রকাশ করেছে। গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে কর্তৃত্ববাদী সরকারের পতনের পর গঠিত অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ১৪ মাস অতিক্রম করলেও, মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনা অব্যাহত থাকায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছে সংস্থাটি।
অধিকারের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২৪ সালের ৯ আগস্ট থেকে ২০২৫ সালের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড মোট ৪০টি। এর মধ্যে নির্যাতনে মৃত্যু ১৪, গুলিতে নিহত ১৯ এবং পিটিয়ে হত্যার শিকার হয়েছেন সাতজন।
অধিকার বলেছে, ২০২৫ সালের জুলাই-সেপ্টেম্বর এই তিন মাসে ১১ জন বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছেন বলে অভিযোগ রয়েছে। তাঁদের মধ্যে তিনজন পুলিশের হাতে, একজন সেনাবাহিনীর হাতে এবং সাতজন যৌথ বাহিনীর হাতে বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছেন বলে অভিযোগ রয়েছে। নিহতদের মধ্যে তিনজনকে নির্যাতনে, ছয়জনকে গুলিতে এবং দুজন পিটিয়ে হত্যা করা হয়।
অধিকারের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত বছরের আগস্টের ৯ তারিখের পর ওই মাসে কোনো বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড ঘটেনি। সেপ্টেম্বরে ৯ জনের পর অক্টোবর, নভেম্বর ও ডিসেম্বরে একজন করে এমন হত্যাকাণ্ডের শিকার হন। এরপর ২০২৫ সালের জানুয়ারিতে মারা যান পাঁচজন, ফেব্রুয়ারিতে তিনজন। মার্চ ও এপ্রিল মাসে মারা যান একজন করে দুজন। এরপর মে, জুন, জুলাই, আগস্ট ও সেপ্টেম্বর মাসে বিচারবহির্ভূত হত্যকাণ্ডের শিকারের সংখ্যা যথাক্রমে ৪, ৩, ৬, ৩ ও ২।
অধিকারের হিসাব অনুযায়ী, গত ১৪ মাসে সাংবাদিকদের ওপর আক্রমণের ঘটনা ঘটেছে ২৪২টি। এর মধ্যে আহত হয়েছেন ১২৯ জন, নিহত ১, লাঞ্ছিত ৪৩, আক্রমণ ৫, হুমকির শিকার ৩১ এবং মামলার শিকার ৩৩ জন।
অধিকারের সংগৃহীত তথ্য অনুযায়ী, জুলাই-সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সাংবাদিকদের পেশাগত দায়িত্ব পালনের সময় ১ জন নিহত, ৩৪ জন আহত, ১১ জন লাঞ্ছিত, ৯ জন হুমকির শিকার ও ২০ জনের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে।
এ ছাড়া রাজনৈতিক সহিংসতার ঘটনা ঘটেছে ৭ হাজার ৯৭৯টি। এর মধ্যে নিহত ২৮১, আহত ৭ হাজার ৬৯৮ জন। এ ছাড়া চলতি বছরের জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সময়ে রাজনৈতিক সহিংসতায় কমপক্ষে ৪৬ জন নিহত এবং ১ হাজার ৫৩৭ জন আহত হয়েছেন। এই তিন মাসে বিএনপির ৮২টি ও আওয়ামী লীগের একটি অভ্যন্তরীণ সংঘাতের ঘটনা রেকর্ড করা হয়েছে। বিএনপির অভ্যন্তরীণ সংঘাতে আটজন নিহত ও ৭৪০ জন আহত এবং আওয়ামী লীগের অভ্যন্তরীণ সংঘাতে ১২ জন আহত হয়েছেন বলে জানা গেছে।
এ ঘটনা সবচেয়ে বেশি ঘটেছে এ বছরের মার্চে, ৯৪৪টি। ৮৬২টি রাজনৈতিক সহিংসতার ঘটনা ঘটে গত বছরের সেপ্টেম্বরে। গত বছরের আগস্টে (৯–৩১ আগস্ট) সংখ্যাটি ছিল ৫০০। ৭৯৮টি ঘটনা ঘটে এ বছরের এপ্রিলে। গত জুন, জুলাই ও আগস্টে সংখ্যাটি ছিল যথাক্রমে ৪৮৯, ৫৭৯ ও ৬৫৮। গত সেপ্টেম্বরে সংখ্যাটি নেমে দাঁড়ায় ৩০০-তে।
১৪ মাসে রাজনৈতিক সহিংসতায় নিহত হন ২৮১ জন। সবচেয়ে বেশি ব্যক্তি নিহত হন এ বছরের মার্চে ৪৪ জন, এরপর এক মাসে বেশি নিহত হন গত বছরের আগস্টের ২৩ দিনে ৩৩ জন।
১৪ মাসে গণপিটুনিতে মৃত্যু হয়েছে ১৫৩ জনের। এ ঘটনা সবচেয়ে বেশি ঘটেছে গত সেপ্টেম্বরে, ১৮টি। গত বছরের সেপ্টেম্বরে এ ঘটনা ছিল ১৭টি। গত তিন মাসে এমন ঘটনার সংখ্যা ৪৫।
গত তিন মাসে ১৮৮ জন নারী ও শিশু ধর্ষণের শিকার হয়েছেন। তাঁদের মধ্যে ৭৭ জন নারী এবং ১১১ জন মেয়েশিশু। ওই ৭৭ জন নারীর মধ্যে ১৮ জন গণধর্ষণের শিকার হয়েছেন এবং দুজন ধর্ষণের পর হত্যার শিকার হয়েছেন। ১১১ জন কন্যাশিশুর মধ্যে ১৩ জন গণধর্ষণের শিকার হয়েছে এবং ৬ জনকে ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়েছে।
চলতি বছরের জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত মোট আটজন নারী ও মেয়েশিশু যৌন হয়রানির (উত্ত্যক্তকরণ) শিকার হয়েছেন। এ ছাড়া নারী ও শিশুদের ওপর সংঘটিত যৌন হয়রানির প্রতিবাদ করতে গিয়ে দুজন পুরুষ আহত হয়েছেন এবং তিনজন নারী নিহত হয়েছেন।
গত তিন মাসে মোট ১২ জন নারী যৌতুক সহিংসতার শিকার হয়েছেন। এর মধ্যে ছয়জন নারীকে যৌতুকের কারণে হত্যা করা হয়েছে, পাঁচজন বিভিন্নভাবে নিপীড়নের শিকার এবং একজন আত্মহত্যা করেছেন।
উল্লেখিত, এক বছরে সীমান্তে বিএসএফের হাতে নিহত হয়েছে ৩৫ জন বাংলাদেশি, আহত হয়েছেন ৩৪ জন এবং পুশ ইন করা হয়েছে ২ হাজার ৩৩৩ জনকে। অবশ্য পুশ ইনের ঘটনাগুলো ঘটেছে চলতি বছরের মে মাস থেকে।
এ ছাড়া চলতি বছরের জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বিএসএফের গুলিতে ১০ বাংলাদেশি নিহত এবং ১৪ জন আহত হয়েছেন। নিহত ১০ জনের মধ্যে সাতজনকে গুলি করে হত্যা এবং তিনজনকে নির্যাতনের মাধ্যমে হত্যা করা হয়েছে বলে অভিযোগ রয়েছে। ১০ জনকে গুলি করে এবং চারজনকে নির্যাতন করে আহত করা হয়েছে।
বিভিন্ন সংবাদমাধ্যম ও অধিকারের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সীমান্ত এলাকার মানবাধিকারকর্মীদের তথ্য অনুযায়ী, জুলাই থেকে ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত নারী, শিশু, বৃদ্ধসহ ৫৪৪ জনকে জোর করে বাংলাদেশে পাঠানো হয়েছে।

অন্তর্বর্তী সরকারের ১৪ মাসে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হাতে বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছেন ৪০ জন। মানবাধিকার সংগঠন ‘অধিকার’ (Odhikar) জুলাই-সেপ্টেম্বর মাসের ত্রৈমাসিক প্রতিবেদনে এ তথ্য প্রকাশ করেছে। গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে কর্তৃত্ববাদী সরকারের পতনের পর গঠিত অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ১৪ মাস অতিক্রম করলেও, মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনা অব্যাহত থাকায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছে সংস্থাটি।
অধিকারের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২৪ সালের ৯ আগস্ট থেকে ২০২৫ সালের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড মোট ৪০টি। এর মধ্যে নির্যাতনে মৃত্যু ১৪, গুলিতে নিহত ১৯ এবং পিটিয়ে হত্যার শিকার হয়েছেন সাতজন।
অধিকার বলেছে, ২০২৫ সালের জুলাই-সেপ্টেম্বর এই তিন মাসে ১১ জন বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছেন বলে অভিযোগ রয়েছে। তাঁদের মধ্যে তিনজন পুলিশের হাতে, একজন সেনাবাহিনীর হাতে এবং সাতজন যৌথ বাহিনীর হাতে বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছেন বলে অভিযোগ রয়েছে। নিহতদের মধ্যে তিনজনকে নির্যাতনে, ছয়জনকে গুলিতে এবং দুজন পিটিয়ে হত্যা করা হয়।
অধিকারের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত বছরের আগস্টের ৯ তারিখের পর ওই মাসে কোনো বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড ঘটেনি। সেপ্টেম্বরে ৯ জনের পর অক্টোবর, নভেম্বর ও ডিসেম্বরে একজন করে এমন হত্যাকাণ্ডের শিকার হন। এরপর ২০২৫ সালের জানুয়ারিতে মারা যান পাঁচজন, ফেব্রুয়ারিতে তিনজন। মার্চ ও এপ্রিল মাসে মারা যান একজন করে দুজন। এরপর মে, জুন, জুলাই, আগস্ট ও সেপ্টেম্বর মাসে বিচারবহির্ভূত হত্যকাণ্ডের শিকারের সংখ্যা যথাক্রমে ৪, ৩, ৬, ৩ ও ২।
অধিকারের হিসাব অনুযায়ী, গত ১৪ মাসে সাংবাদিকদের ওপর আক্রমণের ঘটনা ঘটেছে ২৪২টি। এর মধ্যে আহত হয়েছেন ১২৯ জন, নিহত ১, লাঞ্ছিত ৪৩, আক্রমণ ৫, হুমকির শিকার ৩১ এবং মামলার শিকার ৩৩ জন।
অধিকারের সংগৃহীত তথ্য অনুযায়ী, জুলাই-সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সাংবাদিকদের পেশাগত দায়িত্ব পালনের সময় ১ জন নিহত, ৩৪ জন আহত, ১১ জন লাঞ্ছিত, ৯ জন হুমকির শিকার ও ২০ জনের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে।
এ ছাড়া রাজনৈতিক সহিংসতার ঘটনা ঘটেছে ৭ হাজার ৯৭৯টি। এর মধ্যে নিহত ২৮১, আহত ৭ হাজার ৬৯৮ জন। এ ছাড়া চলতি বছরের জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সময়ে রাজনৈতিক সহিংসতায় কমপক্ষে ৪৬ জন নিহত এবং ১ হাজার ৫৩৭ জন আহত হয়েছেন। এই তিন মাসে বিএনপির ৮২টি ও আওয়ামী লীগের একটি অভ্যন্তরীণ সংঘাতের ঘটনা রেকর্ড করা হয়েছে। বিএনপির অভ্যন্তরীণ সংঘাতে আটজন নিহত ও ৭৪০ জন আহত এবং আওয়ামী লীগের অভ্যন্তরীণ সংঘাতে ১২ জন আহত হয়েছেন বলে জানা গেছে।
এ ঘটনা সবচেয়ে বেশি ঘটেছে এ বছরের মার্চে, ৯৪৪টি। ৮৬২টি রাজনৈতিক সহিংসতার ঘটনা ঘটে গত বছরের সেপ্টেম্বরে। গত বছরের আগস্টে (৯–৩১ আগস্ট) সংখ্যাটি ছিল ৫০০। ৭৯৮টি ঘটনা ঘটে এ বছরের এপ্রিলে। গত জুন, জুলাই ও আগস্টে সংখ্যাটি ছিল যথাক্রমে ৪৮৯, ৫৭৯ ও ৬৫৮। গত সেপ্টেম্বরে সংখ্যাটি নেমে দাঁড়ায় ৩০০-তে।
১৪ মাসে রাজনৈতিক সহিংসতায় নিহত হন ২৮১ জন। সবচেয়ে বেশি ব্যক্তি নিহত হন এ বছরের মার্চে ৪৪ জন, এরপর এক মাসে বেশি নিহত হন গত বছরের আগস্টের ২৩ দিনে ৩৩ জন।
১৪ মাসে গণপিটুনিতে মৃত্যু হয়েছে ১৫৩ জনের। এ ঘটনা সবচেয়ে বেশি ঘটেছে গত সেপ্টেম্বরে, ১৮টি। গত বছরের সেপ্টেম্বরে এ ঘটনা ছিল ১৭টি। গত তিন মাসে এমন ঘটনার সংখ্যা ৪৫।
গত তিন মাসে ১৮৮ জন নারী ও শিশু ধর্ষণের শিকার হয়েছেন। তাঁদের মধ্যে ৭৭ জন নারী এবং ১১১ জন মেয়েশিশু। ওই ৭৭ জন নারীর মধ্যে ১৮ জন গণধর্ষণের শিকার হয়েছেন এবং দুজন ধর্ষণের পর হত্যার শিকার হয়েছেন। ১১১ জন কন্যাশিশুর মধ্যে ১৩ জন গণধর্ষণের শিকার হয়েছে এবং ৬ জনকে ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়েছে।
চলতি বছরের জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত মোট আটজন নারী ও মেয়েশিশু যৌন হয়রানির (উত্ত্যক্তকরণ) শিকার হয়েছেন। এ ছাড়া নারী ও শিশুদের ওপর সংঘটিত যৌন হয়রানির প্রতিবাদ করতে গিয়ে দুজন পুরুষ আহত হয়েছেন এবং তিনজন নারী নিহত হয়েছেন।
গত তিন মাসে মোট ১২ জন নারী যৌতুক সহিংসতার শিকার হয়েছেন। এর মধ্যে ছয়জন নারীকে যৌতুকের কারণে হত্যা করা হয়েছে, পাঁচজন বিভিন্নভাবে নিপীড়নের শিকার এবং একজন আত্মহত্যা করেছেন।
উল্লেখিত, এক বছরে সীমান্তে বিএসএফের হাতে নিহত হয়েছে ৩৫ জন বাংলাদেশি, আহত হয়েছেন ৩৪ জন এবং পুশ ইন করা হয়েছে ২ হাজার ৩৩৩ জনকে। অবশ্য পুশ ইনের ঘটনাগুলো ঘটেছে চলতি বছরের মে মাস থেকে।
এ ছাড়া চলতি বছরের জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বিএসএফের গুলিতে ১০ বাংলাদেশি নিহত এবং ১৪ জন আহত হয়েছেন। নিহত ১০ জনের মধ্যে সাতজনকে গুলি করে হত্যা এবং তিনজনকে নির্যাতনের মাধ্যমে হত্যা করা হয়েছে বলে অভিযোগ রয়েছে। ১০ জনকে গুলি করে এবং চারজনকে নির্যাতন করে আহত করা হয়েছে।
বিভিন্ন সংবাদমাধ্যম ও অধিকারের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সীমান্ত এলাকার মানবাধিকারকর্মীদের তথ্য অনুযায়ী, জুলাই থেকে ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত নারী, শিশু, বৃদ্ধসহ ৫৪৪ জনকে জোর করে বাংলাদেশে পাঠানো হয়েছে।


নারী ও শিশু নির্যাতন, রাজনৈতিক সহিংসতা, সীমান্তে হত্যাকাণ্ড এবং কারা হেফাজতে মৃত্যু বেড়ে যাওয়ায় সার্বিক মানবাধিকার পরিস্থিতি এখনো ‘উদ্বেগজনক ও অস্থির’ জানিয়ে এমএসএফের প্রতিবেদনে বলা হয়, সেপ্টেম্বরে রাজনৈতিক সহিংসতার ৩৮টি ঘটনায় হতাহত হয়েছিল ২৯৬ জন। অক্টোবরে রাজনৈতিক সহিংসতার ৪৯টি ঘটনায় হতাহতের সংখ্যা
১১ মিনিট আগে
ফের আন্দোলন শুরুর কারণ সম্পর্কে বাংলাদেশ প্রাথমিক বিদ্যালয় সহকারী শিক্ষক সমিতির সভাপতি মোহাম্মদ শামছুদ্দীন মাসুদ বলেন, ‘শিক্ষকনেতারা ১৬ অক্টোবর শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে গেলে বলা হয়েছিল, তাদের দাবি পে কমিশনে আছে। পরে পে কমিশনের সভায় গেলে জানিয়ে দিয়েছে, এটি তাদের এখতিয়ারভুক্ত নয়।
২ ঘণ্টা আগে
অধ্যাপক আলী রীয়াজের নতুন বই ‘অ্যা ফ্র্যাকচারড পাথ: চ্যালেঞ্জেস অব ডেমোক্রেটিক ট্রানজিশন ইন বাংলাদেশ’ প্রকাশিত হয়েছে। বইটি প্রকাশ করেছে দ্য ইউনিভার্সিটি প্রেস লিমিটেড (ইউপিএল)। ইউপিএলের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এতে বইটির বিষয়বস্তুও উল্লেখ করা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে
আদেশে বলা হয়, হাইকোর্ট বিভাগে করা রিট পিটিশনের পরিপ্রেক্ষিতে ২১ অক্টোবরের আদেশে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের ৮ সেপ্টেম্বরের জারি করা পরিপত্রটি তিন মাসের জন্য স্থগিত করা হয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত এই পরিপত্রের আলোকে নতুন কোনো কার্যক্রম গ্রহণ না করার
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

অক্টোবরে দেশে অজ্ঞাতনামা লাশ উদ্ধারের ঘটনা এবং কারা হেফাজতে মৃত্যু সেপ্টেম্বরের চেয়ে বেশ খানিকটা বেড়েছে। সেপ্টেম্বরে অজ্ঞাতনামা লাশ উদ্ধার হয়েছিল ৫২টি। অক্টোবরে উদ্ধার হয়েছে ৬৬টি। অক্টোবরে কারা হেফাজতে ১৩ জন বন্দীর মৃত্যু হয়। গত মাসে এর সংখ্যা ছিল ৮। এ মাসে ছয়জন কয়েদি ও সাতজন হাজতির মৃত্যু হয়েছে।
তবে অক্টোবরে সংখ্যালঘু নির্যাতন, ধর্মীয় সহিংসতা ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ‘ক্রসফায়ারের’ ঘটনা কমেছে।
আজ শুক্রবার মানবাধিকার সংস্কৃতি ফাউন্ডেশনের (এমএসএফ) অক্টোবর মাসের প্রতিবেদনে এসব তথ্য তুলে ধরা হয়।
নারী ও শিশু নির্যাতন, রাজনৈতিক সহিংসতা, সীমান্তে হত্যাকাণ্ড এবং কারা হেফাজতে মৃত্যু বেড়ে যাওয়ায় সার্বিক মানবাধিকার পরিস্থিতি এখনো ‘উদ্বেগজনক ও অস্থির’ জানিয়ে এমএসএফের প্রতিবেদনে বলা হয়, সেপ্টেম্বরে রাজনৈতিক সহিংসতার ৩৮টি ঘটনায় হতাহত হয়েছিল ২৯৬ জন। অক্টোবরে রাজনৈতিক সহিংসতার ৪৯টি ঘটনায় হতাহতের সংখ্যা ৫৪৯ জন।
প্রতিবেদনে বলা হয়, নিবর্তনমূলক সাইবার নিরাপত্তা আইন বাতিলের উদ্দেশ্যে অন্তর্বর্তী সরকার কার্যকর কিছু পদক্ষেপ নিলেও আইনটি এখন পর্যন্ত বাতিল হয়নি; বরং এই আইনের যথেচ্ছ ব্যবহার অব্যাহত রয়েছে। ফলে এ আইনে করা মামলার সংখ্যা বাড়ছে। গ্রেপ্তারের সংখ্যাও বাড়ছে।
এমএসএফের তথ্য অনুযায়ী, অক্টোবরে ৩৬৮টি নারী ও শিশু নির্যাতনের ঘটনা সংঘটিত হয়েছে, যা গত মাসের চেয়ে ৭টি বেশি। এ মাসে ধর্ষণের অভিযোগের ঘটনা ৭২টি, দলবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগের ঘটনা ১৪টি এবং ধর্ষণের পর হত্যার অভিযোগের ঘটনা ৭। এর মধ্যে ৫ জন প্রতিবন্ধী কিশোরী ও নারী ধর্ষণের অভিযোগ তোলেন।

অক্টোবরে দেশে অজ্ঞাতনামা লাশ উদ্ধারের ঘটনা এবং কারা হেফাজতে মৃত্যু সেপ্টেম্বরের চেয়ে বেশ খানিকটা বেড়েছে। সেপ্টেম্বরে অজ্ঞাতনামা লাশ উদ্ধার হয়েছিল ৫২টি। অক্টোবরে উদ্ধার হয়েছে ৬৬টি। অক্টোবরে কারা হেফাজতে ১৩ জন বন্দীর মৃত্যু হয়। গত মাসে এর সংখ্যা ছিল ৮। এ মাসে ছয়জন কয়েদি ও সাতজন হাজতির মৃত্যু হয়েছে।
তবে অক্টোবরে সংখ্যালঘু নির্যাতন, ধর্মীয় সহিংসতা ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ‘ক্রসফায়ারের’ ঘটনা কমেছে।
আজ শুক্রবার মানবাধিকার সংস্কৃতি ফাউন্ডেশনের (এমএসএফ) অক্টোবর মাসের প্রতিবেদনে এসব তথ্য তুলে ধরা হয়।
নারী ও শিশু নির্যাতন, রাজনৈতিক সহিংসতা, সীমান্তে হত্যাকাণ্ড এবং কারা হেফাজতে মৃত্যু বেড়ে যাওয়ায় সার্বিক মানবাধিকার পরিস্থিতি এখনো ‘উদ্বেগজনক ও অস্থির’ জানিয়ে এমএসএফের প্রতিবেদনে বলা হয়, সেপ্টেম্বরে রাজনৈতিক সহিংসতার ৩৮টি ঘটনায় হতাহত হয়েছিল ২৯৬ জন। অক্টোবরে রাজনৈতিক সহিংসতার ৪৯টি ঘটনায় হতাহতের সংখ্যা ৫৪৯ জন।
প্রতিবেদনে বলা হয়, নিবর্তনমূলক সাইবার নিরাপত্তা আইন বাতিলের উদ্দেশ্যে অন্তর্বর্তী সরকার কার্যকর কিছু পদক্ষেপ নিলেও আইনটি এখন পর্যন্ত বাতিল হয়নি; বরং এই আইনের যথেচ্ছ ব্যবহার অব্যাহত রয়েছে। ফলে এ আইনে করা মামলার সংখ্যা বাড়ছে। গ্রেপ্তারের সংখ্যাও বাড়ছে।
এমএসএফের তথ্য অনুযায়ী, অক্টোবরে ৩৬৮টি নারী ও শিশু নির্যাতনের ঘটনা সংঘটিত হয়েছে, যা গত মাসের চেয়ে ৭টি বেশি। এ মাসে ধর্ষণের অভিযোগের ঘটনা ৭২টি, দলবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগের ঘটনা ১৪টি এবং ধর্ষণের পর হত্যার অভিযোগের ঘটনা ৭। এর মধ্যে ৫ জন প্রতিবন্ধী কিশোরী ও নারী ধর্ষণের অভিযোগ তোলেন।


অন্তর্বর্তী সরকারের ১৪ মাসে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হাতে বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছেন ৪০ জন। মানবাধিকার সংগঠন ‘অধিকার’ (Odhikar) জুলাই-সেপ্টেম্বর মাসের ত্রৈমাসিক প্রতিবেদনে এ তথ্য প্রকাশ করেছে। গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে কর্তৃত্ববাদী সরকারের পতনের পর গঠিত অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ১৪ মাস
৭ ঘণ্টা আগে
ফের আন্দোলন শুরুর কারণ সম্পর্কে বাংলাদেশ প্রাথমিক বিদ্যালয় সহকারী শিক্ষক সমিতির সভাপতি মোহাম্মদ শামছুদ্দীন মাসুদ বলেন, ‘শিক্ষকনেতারা ১৬ অক্টোবর শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে গেলে বলা হয়েছিল, তাদের দাবি পে কমিশনে আছে। পরে পে কমিশনের সভায় গেলে জানিয়ে দিয়েছে, এটি তাদের এখতিয়ারভুক্ত নয়।
২ ঘণ্টা আগে
অধ্যাপক আলী রীয়াজের নতুন বই ‘অ্যা ফ্র্যাকচারড পাথ: চ্যালেঞ্জেস অব ডেমোক্রেটিক ট্রানজিশন ইন বাংলাদেশ’ প্রকাশিত হয়েছে। বইটি প্রকাশ করেছে দ্য ইউনিভার্সিটি প্রেস লিমিটেড (ইউপিএল)। ইউপিএলের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এতে বইটির বিষয়বস্তুও উল্লেখ করা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে
আদেশে বলা হয়, হাইকোর্ট বিভাগে করা রিট পিটিশনের পরিপ্রেক্ষিতে ২১ অক্টোবরের আদেশে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের ৮ সেপ্টেম্বরের জারি করা পরিপত্রটি তিন মাসের জন্য স্থগিত করা হয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত এই পরিপত্রের আলোকে নতুন কোনো কার্যক্রম গ্রহণ না করার
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

তিন দফা দাবি আদায়ে ফের আন্দোলনে নামার ঘোষণা দিয়েছেন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকেরা। আগামী ৮ নভেম্বর সকাল ১০টা থেকে রাজধানীর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে অবস্থান কর্মসূচি পালন করতে যাচ্ছেন তাঁরা।
ফের আন্দোলন শুরুর কারণ সম্পর্কে বাংলাদেশ প্রাথমিক বিদ্যালয় সহকারী শিক্ষক সমিতির সভাপতি মোহাম্মদ শামছুদ্দীন মাসুদ বলেন, ‘শিক্ষকনেতারা ১৬ অক্টোবর শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে গেলে বলা হয়েছিল, তাদের দাবি পে কমিশনে আছে। পরে পে কমিশনের সভায় গেলে জানিয়ে দিয়েছে, এটি তাদের এখতিয়ারভুক্ত নয়। এ জন্য আমরা আবার কর্মসূচি পালনের সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’
তিনি বলেন, ‘আগামী ৮ নভেম্বর সকাল ১০টা থেকে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে আমাদের অবস্থান কর্মসূচি শুরু হবে।’
সহকারী শিক্ষকদের দাবির মধ্যে রয়েছে দশম গ্রেডে বেতন প্রদান, ১০ বছর ও ১৬ বছর পূর্তিতে উচ্চতর গ্রেড জটিলতা নিরসন ও শতভাগ বিভাগীয় পদোন্নতির নিশ্চয়তা।
এ তিন দাবি আদায়ে গত ৩০ আগস্ট কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে মহাসমাবেশ করেন শিক্ষকেরা। সমাবেশে সারা দেশের শিক্ষকেরা অংশ নেন। পরে ১৬ অক্টোবর আমরণ অনশন কর্মসূচির ডাক দেওয়া হলে সরকারের আশ্বাসে তা স্থগিত করা হয়।

তিন দফা দাবি আদায়ে ফের আন্দোলনে নামার ঘোষণা দিয়েছেন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকেরা। আগামী ৮ নভেম্বর সকাল ১০টা থেকে রাজধানীর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে অবস্থান কর্মসূচি পালন করতে যাচ্ছেন তাঁরা।
ফের আন্দোলন শুরুর কারণ সম্পর্কে বাংলাদেশ প্রাথমিক বিদ্যালয় সহকারী শিক্ষক সমিতির সভাপতি মোহাম্মদ শামছুদ্দীন মাসুদ বলেন, ‘শিক্ষকনেতারা ১৬ অক্টোবর শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে গেলে বলা হয়েছিল, তাদের দাবি পে কমিশনে আছে। পরে পে কমিশনের সভায় গেলে জানিয়ে দিয়েছে, এটি তাদের এখতিয়ারভুক্ত নয়। এ জন্য আমরা আবার কর্মসূচি পালনের সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’
তিনি বলেন, ‘আগামী ৮ নভেম্বর সকাল ১০টা থেকে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে আমাদের অবস্থান কর্মসূচি শুরু হবে।’
সহকারী শিক্ষকদের দাবির মধ্যে রয়েছে দশম গ্রেডে বেতন প্রদান, ১০ বছর ও ১৬ বছর পূর্তিতে উচ্চতর গ্রেড জটিলতা নিরসন ও শতভাগ বিভাগীয় পদোন্নতির নিশ্চয়তা।
এ তিন দাবি আদায়ে গত ৩০ আগস্ট কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে মহাসমাবেশ করেন শিক্ষকেরা। সমাবেশে সারা দেশের শিক্ষকেরা অংশ নেন। পরে ১৬ অক্টোবর আমরণ অনশন কর্মসূচির ডাক দেওয়া হলে সরকারের আশ্বাসে তা স্থগিত করা হয়।


অন্তর্বর্তী সরকারের ১৪ মাসে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হাতে বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছেন ৪০ জন। মানবাধিকার সংগঠন ‘অধিকার’ (Odhikar) জুলাই-সেপ্টেম্বর মাসের ত্রৈমাসিক প্রতিবেদনে এ তথ্য প্রকাশ করেছে। গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে কর্তৃত্ববাদী সরকারের পতনের পর গঠিত অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ১৪ মাস
৭ ঘণ্টা আগে
নারী ও শিশু নির্যাতন, রাজনৈতিক সহিংসতা, সীমান্তে হত্যাকাণ্ড এবং কারা হেফাজতে মৃত্যু বেড়ে যাওয়ায় সার্বিক মানবাধিকার পরিস্থিতি এখনো ‘উদ্বেগজনক ও অস্থির’ জানিয়ে এমএসএফের প্রতিবেদনে বলা হয়, সেপ্টেম্বরে রাজনৈতিক সহিংসতার ৩৮টি ঘটনায় হতাহত হয়েছিল ২৯৬ জন। অক্টোবরে রাজনৈতিক সহিংসতার ৪৯টি ঘটনায় হতাহতের সংখ্যা
১১ মিনিট আগে
অধ্যাপক আলী রীয়াজের নতুন বই ‘অ্যা ফ্র্যাকচারড পাথ: চ্যালেঞ্জেস অব ডেমোক্রেটিক ট্রানজিশন ইন বাংলাদেশ’ প্রকাশিত হয়েছে। বইটি প্রকাশ করেছে দ্য ইউনিভার্সিটি প্রেস লিমিটেড (ইউপিএল)। ইউপিএলের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এতে বইটির বিষয়বস্তুও উল্লেখ করা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে
আদেশে বলা হয়, হাইকোর্ট বিভাগে করা রিট পিটিশনের পরিপ্রেক্ষিতে ২১ অক্টোবরের আদেশে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের ৮ সেপ্টেম্বরের জারি করা পরিপত্রটি তিন মাসের জন্য স্থগিত করা হয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত এই পরিপত্রের আলোকে নতুন কোনো কার্যক্রম গ্রহণ না করার
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

অধ্যাপক আলী রীয়াজের নতুন বই ‘অ্যা ফ্র্যাকচারড পাথ: চ্যালেঞ্জেস অব ডেমোক্রেটিক ট্রানজিশন ইন বাংলাদেশ’ প্রকাশিত হয়েছে। বইটি প্রকাশ করেছে দ্য ইউনিভার্সিটি প্রেস লিমিটেড (ইউপিএল)। ইউপিএলের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এতে বইটির বিষয়বস্তুও উল্লেখ করা হয়েছে।
গণ-অভ্যুত্থানের পর বাংলাদেশ কোন পথে যাবে, দেশে গণতন্ত্র আর জবাবদিহি প্রতিষ্ঠিত হবে নাকি দীর্ঘমেয়াদি নৈরাজ্য গ্রাস করবে? পৃথিবীর আরও যেসব রাষ্ট্র নানা সময়ে এমন সংকটের মুখে পড়েছে, তারা কীভাবে উত্তরণ করেছে? কোন কোন রাষ্ট্র উত্তরণে আদৌ সক্ষম হয়নি? বইটিতে লেখক অধ্যাপক আলী রীয়াজ এই প্রশ্নগুলোর উত্তর খোঁজার চেষ্টা করেছেন।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত অর্ধশতকে যে দেশগুলো এই রূপান্তরে সফল বা ব্যর্থ হয়েছে, তাদের অভিজ্ঞতা লেখক এই বইটিতে বিশ্লেষণ করেছেন। অন্যদিকে চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থানের পর সংবিধান সংস্কার কমিশন এবং জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের প্রধানের দায়িত্ব পালনের সুবাদে অধ্যাপক আলী রীয়াজ বাংলাদেশের রাজনীতির সংকটময় মুহূর্তে অন্যতম কেন্দ্রীয় ভূমিকায় থেকে বাংলাদেশের বিশেষ বাস্তবতাকেও অত্যন্ত ঘনিষ্ঠভাবে দেখার সুযোগ পেয়েছেন।
এই বইটিতে লেখক একদিকে বৈশ্বিক অভিজ্ঞতার সারসংক্ষেপ তুলে ধরেছেন। আরেক দিকে বাংলাদেশের বিশেষ বাস্তবতার উপলব্ধি তুলে ধরেছেন।
অধ্যাপক আলী রীয়াজ যুক্তরাষ্ট্রের ইলিনয় স্টেট ইউনিভার্সিটির রাজনৈতিক বিজ্ঞানের অধ্যাপক, আটলান্টিক কাউন্সিলের নন-রেসিডেন্ট সিনিয়র ফেলো এবং আমেরিকান ইনস্টিটিউট অব বাংলাদেশ স্টাডিজের (এআইবিএস) প্রেসিডেন্ট। তিনি বাংলাদেশের সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন এবং বর্তমানে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।

অধ্যাপক আলী রীয়াজের নতুন বই ‘অ্যা ফ্র্যাকচারড পাথ: চ্যালেঞ্জেস অব ডেমোক্রেটিক ট্রানজিশন ইন বাংলাদেশ’ প্রকাশিত হয়েছে। বইটি প্রকাশ করেছে দ্য ইউনিভার্সিটি প্রেস লিমিটেড (ইউপিএল)। ইউপিএলের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এতে বইটির বিষয়বস্তুও উল্লেখ করা হয়েছে।
গণ-অভ্যুত্থানের পর বাংলাদেশ কোন পথে যাবে, দেশে গণতন্ত্র আর জবাবদিহি প্রতিষ্ঠিত হবে নাকি দীর্ঘমেয়াদি নৈরাজ্য গ্রাস করবে? পৃথিবীর আরও যেসব রাষ্ট্র নানা সময়ে এমন সংকটের মুখে পড়েছে, তারা কীভাবে উত্তরণ করেছে? কোন কোন রাষ্ট্র উত্তরণে আদৌ সক্ষম হয়নি? বইটিতে লেখক অধ্যাপক আলী রীয়াজ এই প্রশ্নগুলোর উত্তর খোঁজার চেষ্টা করেছেন।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত অর্ধশতকে যে দেশগুলো এই রূপান্তরে সফল বা ব্যর্থ হয়েছে, তাদের অভিজ্ঞতা লেখক এই বইটিতে বিশ্লেষণ করেছেন। অন্যদিকে চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থানের পর সংবিধান সংস্কার কমিশন এবং জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের প্রধানের দায়িত্ব পালনের সুবাদে অধ্যাপক আলী রীয়াজ বাংলাদেশের রাজনীতির সংকটময় মুহূর্তে অন্যতম কেন্দ্রীয় ভূমিকায় থেকে বাংলাদেশের বিশেষ বাস্তবতাকেও অত্যন্ত ঘনিষ্ঠভাবে দেখার সুযোগ পেয়েছেন।
এই বইটিতে লেখক একদিকে বৈশ্বিক অভিজ্ঞতার সারসংক্ষেপ তুলে ধরেছেন। আরেক দিকে বাংলাদেশের বিশেষ বাস্তবতার উপলব্ধি তুলে ধরেছেন।
অধ্যাপক আলী রীয়াজ যুক্তরাষ্ট্রের ইলিনয় স্টেট ইউনিভার্সিটির রাজনৈতিক বিজ্ঞানের অধ্যাপক, আটলান্টিক কাউন্সিলের নন-রেসিডেন্ট সিনিয়র ফেলো এবং আমেরিকান ইনস্টিটিউট অব বাংলাদেশ স্টাডিজের (এআইবিএস) প্রেসিডেন্ট। তিনি বাংলাদেশের সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন এবং বর্তমানে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।


অন্তর্বর্তী সরকারের ১৪ মাসে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হাতে বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছেন ৪০ জন। মানবাধিকার সংগঠন ‘অধিকার’ (Odhikar) জুলাই-সেপ্টেম্বর মাসের ত্রৈমাসিক প্রতিবেদনে এ তথ্য প্রকাশ করেছে। গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে কর্তৃত্ববাদী সরকারের পতনের পর গঠিত অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ১৪ মাস
৭ ঘণ্টা আগে
নারী ও শিশু নির্যাতন, রাজনৈতিক সহিংসতা, সীমান্তে হত্যাকাণ্ড এবং কারা হেফাজতে মৃত্যু বেড়ে যাওয়ায় সার্বিক মানবাধিকার পরিস্থিতি এখনো ‘উদ্বেগজনক ও অস্থির’ জানিয়ে এমএসএফের প্রতিবেদনে বলা হয়, সেপ্টেম্বরে রাজনৈতিক সহিংসতার ৩৮টি ঘটনায় হতাহত হয়েছিল ২৯৬ জন। অক্টোবরে রাজনৈতিক সহিংসতার ৪৯টি ঘটনায় হতাহতের সংখ্যা
১১ মিনিট আগে
ফের আন্দোলন শুরুর কারণ সম্পর্কে বাংলাদেশ প্রাথমিক বিদ্যালয় সহকারী শিক্ষক সমিতির সভাপতি মোহাম্মদ শামছুদ্দীন মাসুদ বলেন, ‘শিক্ষকনেতারা ১৬ অক্টোবর শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে গেলে বলা হয়েছিল, তাদের দাবি পে কমিশনে আছে। পরে পে কমিশনের সভায় গেলে জানিয়ে দিয়েছে, এটি তাদের এখতিয়ারভুক্ত নয়।
২ ঘণ্টা আগে
আদেশে বলা হয়, হাইকোর্ট বিভাগে করা রিট পিটিশনের পরিপ্রেক্ষিতে ২১ অক্টোবরের আদেশে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের ৮ সেপ্টেম্বরের জারি করা পরিপত্রটি তিন মাসের জন্য স্থগিত করা হয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত এই পরিপত্রের আলোকে নতুন কোনো কার্যক্রম গ্রহণ না করার
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে (মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক) পরিচালনা কমিটি গঠনের কার্যক্রম বন্ধের নির্দেশনা দিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।
গতকাল বৃহস্পতিবার মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের উপসচিব (বেসরকারি মাধ্যমিক-১) সাইয়েদ এ জেড মোরশেদ আলীর সই করা অফিস আদেশ থেকে এ তথ্য জানা যায়।
আদেশে বলা হয়, হাইকোর্ট বিভাগে করা রিট পিটিশনের পরিপ্রেক্ষিতে ২১ অক্টোবরের আদেশে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের ৮ সেপ্টেম্বরের জারি করা পরিপত্রটি তিন মাসের জন্য স্থগিত করা হয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত এই পরিপত্রের আলোকে নতুন কোনো কার্যক্রম গ্রহণ না করার নির্দেশ দেওয়া হলো।
এর আগে ২১ অক্টোবর বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে চলতি বছরের ৩০ নভেম্বরের মধ্যে ব্যবস্থাপনা কমিটি গঠন এবং সব অ্যাডহক কমিটি আগামী ১ ডিসেম্বর বিলুপ্ত হবে—মন্ত্রণালয়ের এমন পরিপত্রের কার্যক্রম স্থগিত করেন হাইকোর্ট।

এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে (মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক) পরিচালনা কমিটি গঠনের কার্যক্রম বন্ধের নির্দেশনা দিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।
গতকাল বৃহস্পতিবার মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের উপসচিব (বেসরকারি মাধ্যমিক-১) সাইয়েদ এ জেড মোরশেদ আলীর সই করা অফিস আদেশ থেকে এ তথ্য জানা যায়।
আদেশে বলা হয়, হাইকোর্ট বিভাগে করা রিট পিটিশনের পরিপ্রেক্ষিতে ২১ অক্টোবরের আদেশে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের ৮ সেপ্টেম্বরের জারি করা পরিপত্রটি তিন মাসের জন্য স্থগিত করা হয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত এই পরিপত্রের আলোকে নতুন কোনো কার্যক্রম গ্রহণ না করার নির্দেশ দেওয়া হলো।
এর আগে ২১ অক্টোবর বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে চলতি বছরের ৩০ নভেম্বরের মধ্যে ব্যবস্থাপনা কমিটি গঠন এবং সব অ্যাডহক কমিটি আগামী ১ ডিসেম্বর বিলুপ্ত হবে—মন্ত্রণালয়ের এমন পরিপত্রের কার্যক্রম স্থগিত করেন হাইকোর্ট।


অন্তর্বর্তী সরকারের ১৪ মাসে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হাতে বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছেন ৪০ জন। মানবাধিকার সংগঠন ‘অধিকার’ (Odhikar) জুলাই-সেপ্টেম্বর মাসের ত্রৈমাসিক প্রতিবেদনে এ তথ্য প্রকাশ করেছে। গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে কর্তৃত্ববাদী সরকারের পতনের পর গঠিত অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ১৪ মাস
৭ ঘণ্টা আগে
নারী ও শিশু নির্যাতন, রাজনৈতিক সহিংসতা, সীমান্তে হত্যাকাণ্ড এবং কারা হেফাজতে মৃত্যু বেড়ে যাওয়ায় সার্বিক মানবাধিকার পরিস্থিতি এখনো ‘উদ্বেগজনক ও অস্থির’ জানিয়ে এমএসএফের প্রতিবেদনে বলা হয়, সেপ্টেম্বরে রাজনৈতিক সহিংসতার ৩৮টি ঘটনায় হতাহত হয়েছিল ২৯৬ জন। অক্টোবরে রাজনৈতিক সহিংসতার ৪৯টি ঘটনায় হতাহতের সংখ্যা
১১ মিনিট আগে
ফের আন্দোলন শুরুর কারণ সম্পর্কে বাংলাদেশ প্রাথমিক বিদ্যালয় সহকারী শিক্ষক সমিতির সভাপতি মোহাম্মদ শামছুদ্দীন মাসুদ বলেন, ‘শিক্ষকনেতারা ১৬ অক্টোবর শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে গেলে বলা হয়েছিল, তাদের দাবি পে কমিশনে আছে। পরে পে কমিশনের সভায় গেলে জানিয়ে দিয়েছে, এটি তাদের এখতিয়ারভুক্ত নয়।
২ ঘণ্টা আগে
অধ্যাপক আলী রীয়াজের নতুন বই ‘অ্যা ফ্র্যাকচারড পাথ: চ্যালেঞ্জেস অব ডেমোক্রেটিক ট্রানজিশন ইন বাংলাদেশ’ প্রকাশিত হয়েছে। বইটি প্রকাশ করেছে দ্য ইউনিভার্সিটি প্রেস লিমিটেড (ইউপিএল)। ইউপিএলের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এতে বইটির বিষয়বস্তুও উল্লেখ করা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে