আয়নাল হোসেন, ঢাকা

যানবাহনের সংকট কাটাতে বাংলাদেশ পুলিশের জন্য জিপ, ডাবল ও সিঙ্গেল কেবিন পিকআপসহ ৪৩১টি যান কেনা হচ্ছে। এ জন্য স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় প্রায় ২৭৫ কোটি টাকা বরাদ্দ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
পুলিশ সদর দপ্তর ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে। সূত্র বলেছে, জুলাই-আগস্টের আন্দোলন চলাকালে সারা দেশে পুলিশের গাড়ি, মোটরসাইকেল মিলিয়ে ৪৫৫টি যান ভস্মীভূতসহ ১ হাজার ৭৪টি যানবাহন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এ জন্য পুলিশ সদর দপ্তর ৪৫৫টি যানবাহন ভূস্মীভূত হওয়ার তথ্য জানিয়ে ৭২২টি গাড়ি কেনার এবং এ জন্য প্রায় ৪০০ কোটি টাকা বরাদ্দের প্রস্তাব দিয়েছিল মন্ত্রণালয়ে। পরে মন্ত্রণালয় ৪৩১টি যানবাহন কেনার এবং ২৭৪ কোটি ৯৯ লাখ টাকা বরাদ্দ দেওয়ার সম্মতি দেয়। গত সোমবার এ সম্মতি দেওয়া হয়।
জানতে চাইলে গতকাল মঙ্গলবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব (পুলিশ ও এনটিএমসি অনুবিভাগ) নাসির-উদ-দৌলা আজকের পত্রিকাকে বলেন, পুলিশ সদর দপ্তর থেকে ক্ষতিগ্রস্ত যানবাহনের একটি তালিকা মন্ত্রণালয়ে এসেছে। সেখান থেকে যাচাই-বাছাই করে চার শতাধিক যানবাহন কেনার সম্মতি দেওয়া হয়েছে।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পাঠানো পুলিশ সদর দপ্তরের তালিকা অনুযায়ী, গত ১ জুলাই থেকে ৬ আগস্ট পর্যন্ত দেশের ১০৫টি থানা, পুলিশ ফাঁড়িসহ অন্যান্য স্থাপনার ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। পুলিশের সব মিলিয়ে ৪৫৫টি যানবাহন ভস্মীভূত হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে ১৩টি জিপ, ১৭৩টি ডাবল কেবিন পিকআপ, ৫৬টি সিঙ্গেল কেবিন পিকআপ, ১২টি প্যাট্রল কার, ১২টি মাইক্রোবাস, ২টি অ্যাম্বুলেন্স, ৩ টন ও ৫ টনের ১২টি ট্রাক, ২টি বাস, ২টি প্রিজন ভ্যান, ১৫৬টি মোটরসাইকেল, ৮টি রেকার, ৪টি এপিসি, ১টি জলকামান ও ২টি ক্রাইমসিন ম্যানেজমেন্ট ভ্যান। এগুলো মেরামতের অযোগ্য। পুলিশ সদর দপ্তর বলেছে, এ কারণে থানার কার্যক্রম চালু হলেও যানবাহনের অভাবে নাগরিক সেবা দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না।
পুলিশ সদর দপ্তর সূত্র জানায়, যানবাহনের সংকট কাটিয়ে পুলিশের কার্যক্রম ও আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে গতি আনতে ৩৮টি জিপ, ২৫০টি ডাবল কেবিন পিকআপ, ৫৬টি সিঙ্গেল কেবিন পিকআপ, ১২টি করে প্যাট্রল কার ও মাইক্রোবাস, ২টি অ্যাম্বুলেন্স, ২০টি ট্রাক, ২টি বাস, ১২টি প্রিজন ভ্যান, ২৮৫টি মোটরসাইকেল, ৮টি রেকার, ৪টি এপিসি, ১টি জলকামানসহ মোট ৭২২টি যানবাহন কেনার প্রস্তাব পাঠানো হয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে। এ জন্য ৩৯৯ কোটি ৯৩ লাখ ৫০ হাজার টাকা বরাদ্দ চাওয়া হয়। গত ২৮ আগস্ট পুলিশ সদর দপ্তর এই চাহিদা দেয়।
জানা গেছে, চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরে পুলিশের মোটরযান কেনার জন্য বরাদ্দ রয়েছে ৭৮ কোটি ৯০ লাখ ৪০ হাজার টাকা। আন্দোলনের সময় যানবাহন ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় নতুন যান কেনার জন্য অতিরিক্ত ৩৯৯ কোটি ৯৩ লাখ ৫০ হাজার টাকা চায় পুলিশ সদর দপ্তর। এ জন্য অর্থ মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন নিতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে অনুরোধ জানানো হয়।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সূত্র জানায়, পুলিশ সদর দপ্তরের চাহিদার পরিপ্রেক্ষিতে পুলিশের জন্য ৩০টি জিপ, ২০০টি ডাবল কেবিন পিকআপ, ৮টি মাইক্রোবাস, ১৬টি ট্রাক, ৪টি বাস, ১৫২টি মোটর সাইকেল, ৮টি রেকার, ৪টি এপিসি, ১টি শীতাতপনিয়ন্ত্রিত ডগভ্যানসহ মোট ৪৩১টি নতুন যানবাহন কেনার সম্মতি দেওয়া হয়েছে। এ জন্য ২৭৮ কোটি ৯৯ লাখ টাকা বরাদ্দ দেওয়ার সম্মতি দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে চলতি অর্থবছরে পুলিশের যানবাহন
কেনার জন্য ৭৮ কোটি ৯০ লাখ ৪০ হাজার টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। অতিরিক্ত ১৯৬ কোটি ৮ লাখ ৬০ হাজার টাকা উপযোজন প্রয়োজন বলে জানানো হয়েছে।
মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা যায়, আন্তর্জাতিক দরপত্রের মাধ্যমে এপিসি ও রেকার কেনা হবে। বাকি যানবাহন কেনা হবে স্থানীয় দরপত্রের মাধ্যমে। প্রতিটি জিপের দাম ধরা হয়েছে ১ কোটি ৭০ লাখ টাকা, প্রতিটি ডাবল কেবিন পিকআপ ৮০ লাখ টাকা, সিঙ্গেল কেবিন পিকআপ ৬৫ লাখ টাকা, প্রতিটি প্যাট্রল কার ৪৮ লাখ টাকা, প্রতিটি মাইক্রোবাস ৬০ লাখ, প্রতিটি মোটরসাইকেলের দাম ধরা হয়েছে ৩ লাখ ৫০ হাজার টাকা। ১০ টনের প্রতিটি রেকারের দাম ২ কোটি এবং প্রতিটি এপিসির দাম ৬ কোটি এবং ১টি ডগভ্যানের দাম ৭৫ লাখ টাকা ধরা হয়েছে।
সূত্র জানায়, মন্ত্রণালয়ে পুলিশের পাঠানো চাহিদাপত্রে মোটরসাইকেলের দাম একই উল্লেখ করা হলেও কিছু কিছু যানের দাম বেশি ছিল।
পুলিশ সদর দপ্তরের সূত্র জানায়, ১ জুলাই থেকে ৬ আগস্ট পর্যন্ত সারা দেশে পুলিশের সব মিলিয়ে ১ হাজার ৭৪টি যানবাহন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এর মধ্যে ভস্মীভূত হয় ৪৫৫টি। ৭২টি মোটরসাইকেলসহ ৬১৯টি যান ভাঙচুর হয়।

যানবাহনের সংকট কাটাতে বাংলাদেশ পুলিশের জন্য জিপ, ডাবল ও সিঙ্গেল কেবিন পিকআপসহ ৪৩১টি যান কেনা হচ্ছে। এ জন্য স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় প্রায় ২৭৫ কোটি টাকা বরাদ্দ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
পুলিশ সদর দপ্তর ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে। সূত্র বলেছে, জুলাই-আগস্টের আন্দোলন চলাকালে সারা দেশে পুলিশের গাড়ি, মোটরসাইকেল মিলিয়ে ৪৫৫টি যান ভস্মীভূতসহ ১ হাজার ৭৪টি যানবাহন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এ জন্য পুলিশ সদর দপ্তর ৪৫৫টি যানবাহন ভূস্মীভূত হওয়ার তথ্য জানিয়ে ৭২২টি গাড়ি কেনার এবং এ জন্য প্রায় ৪০০ কোটি টাকা বরাদ্দের প্রস্তাব দিয়েছিল মন্ত্রণালয়ে। পরে মন্ত্রণালয় ৪৩১টি যানবাহন কেনার এবং ২৭৪ কোটি ৯৯ লাখ টাকা বরাদ্দ দেওয়ার সম্মতি দেয়। গত সোমবার এ সম্মতি দেওয়া হয়।
জানতে চাইলে গতকাল মঙ্গলবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব (পুলিশ ও এনটিএমসি অনুবিভাগ) নাসির-উদ-দৌলা আজকের পত্রিকাকে বলেন, পুলিশ সদর দপ্তর থেকে ক্ষতিগ্রস্ত যানবাহনের একটি তালিকা মন্ত্রণালয়ে এসেছে। সেখান থেকে যাচাই-বাছাই করে চার শতাধিক যানবাহন কেনার সম্মতি দেওয়া হয়েছে।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পাঠানো পুলিশ সদর দপ্তরের তালিকা অনুযায়ী, গত ১ জুলাই থেকে ৬ আগস্ট পর্যন্ত দেশের ১০৫টি থানা, পুলিশ ফাঁড়িসহ অন্যান্য স্থাপনার ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। পুলিশের সব মিলিয়ে ৪৫৫টি যানবাহন ভস্মীভূত হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে ১৩টি জিপ, ১৭৩টি ডাবল কেবিন পিকআপ, ৫৬টি সিঙ্গেল কেবিন পিকআপ, ১২টি প্যাট্রল কার, ১২টি মাইক্রোবাস, ২টি অ্যাম্বুলেন্স, ৩ টন ও ৫ টনের ১২টি ট্রাক, ২টি বাস, ২টি প্রিজন ভ্যান, ১৫৬টি মোটরসাইকেল, ৮টি রেকার, ৪টি এপিসি, ১টি জলকামান ও ২টি ক্রাইমসিন ম্যানেজমেন্ট ভ্যান। এগুলো মেরামতের অযোগ্য। পুলিশ সদর দপ্তর বলেছে, এ কারণে থানার কার্যক্রম চালু হলেও যানবাহনের অভাবে নাগরিক সেবা দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না।
পুলিশ সদর দপ্তর সূত্র জানায়, যানবাহনের সংকট কাটিয়ে পুলিশের কার্যক্রম ও আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে গতি আনতে ৩৮টি জিপ, ২৫০টি ডাবল কেবিন পিকআপ, ৫৬টি সিঙ্গেল কেবিন পিকআপ, ১২টি করে প্যাট্রল কার ও মাইক্রোবাস, ২টি অ্যাম্বুলেন্স, ২০টি ট্রাক, ২টি বাস, ১২টি প্রিজন ভ্যান, ২৮৫টি মোটরসাইকেল, ৮টি রেকার, ৪টি এপিসি, ১টি জলকামানসহ মোট ৭২২টি যানবাহন কেনার প্রস্তাব পাঠানো হয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে। এ জন্য ৩৯৯ কোটি ৯৩ লাখ ৫০ হাজার টাকা বরাদ্দ চাওয়া হয়। গত ২৮ আগস্ট পুলিশ সদর দপ্তর এই চাহিদা দেয়।
জানা গেছে, চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরে পুলিশের মোটরযান কেনার জন্য বরাদ্দ রয়েছে ৭৮ কোটি ৯০ লাখ ৪০ হাজার টাকা। আন্দোলনের সময় যানবাহন ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় নতুন যান কেনার জন্য অতিরিক্ত ৩৯৯ কোটি ৯৩ লাখ ৫০ হাজার টাকা চায় পুলিশ সদর দপ্তর। এ জন্য অর্থ মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন নিতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে অনুরোধ জানানো হয়।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সূত্র জানায়, পুলিশ সদর দপ্তরের চাহিদার পরিপ্রেক্ষিতে পুলিশের জন্য ৩০টি জিপ, ২০০টি ডাবল কেবিন পিকআপ, ৮টি মাইক্রোবাস, ১৬টি ট্রাক, ৪টি বাস, ১৫২টি মোটর সাইকেল, ৮টি রেকার, ৪টি এপিসি, ১টি শীতাতপনিয়ন্ত্রিত ডগভ্যানসহ মোট ৪৩১টি নতুন যানবাহন কেনার সম্মতি দেওয়া হয়েছে। এ জন্য ২৭৮ কোটি ৯৯ লাখ টাকা বরাদ্দ দেওয়ার সম্মতি দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে চলতি অর্থবছরে পুলিশের যানবাহন
কেনার জন্য ৭৮ কোটি ৯০ লাখ ৪০ হাজার টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। অতিরিক্ত ১৯৬ কোটি ৮ লাখ ৬০ হাজার টাকা উপযোজন প্রয়োজন বলে জানানো হয়েছে।
মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা যায়, আন্তর্জাতিক দরপত্রের মাধ্যমে এপিসি ও রেকার কেনা হবে। বাকি যানবাহন কেনা হবে স্থানীয় দরপত্রের মাধ্যমে। প্রতিটি জিপের দাম ধরা হয়েছে ১ কোটি ৭০ লাখ টাকা, প্রতিটি ডাবল কেবিন পিকআপ ৮০ লাখ টাকা, সিঙ্গেল কেবিন পিকআপ ৬৫ লাখ টাকা, প্রতিটি প্যাট্রল কার ৪৮ লাখ টাকা, প্রতিটি মাইক্রোবাস ৬০ লাখ, প্রতিটি মোটরসাইকেলের দাম ধরা হয়েছে ৩ লাখ ৫০ হাজার টাকা। ১০ টনের প্রতিটি রেকারের দাম ২ কোটি এবং প্রতিটি এপিসির দাম ৬ কোটি এবং ১টি ডগভ্যানের দাম ৭৫ লাখ টাকা ধরা হয়েছে।
সূত্র জানায়, মন্ত্রণালয়ে পুলিশের পাঠানো চাহিদাপত্রে মোটরসাইকেলের দাম একই উল্লেখ করা হলেও কিছু কিছু যানের দাম বেশি ছিল।
পুলিশ সদর দপ্তরের সূত্র জানায়, ১ জুলাই থেকে ৬ আগস্ট পর্যন্ত সারা দেশে পুলিশের সব মিলিয়ে ১ হাজার ৭৪টি যানবাহন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এর মধ্যে ভস্মীভূত হয় ৪৫৫টি। ৭২টি মোটরসাইকেলসহ ৬১৯টি যান ভাঙচুর হয়।
আয়নাল হোসেন, ঢাকা

যানবাহনের সংকট কাটাতে বাংলাদেশ পুলিশের জন্য জিপ, ডাবল ও সিঙ্গেল কেবিন পিকআপসহ ৪৩১টি যান কেনা হচ্ছে। এ জন্য স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় প্রায় ২৭৫ কোটি টাকা বরাদ্দ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
পুলিশ সদর দপ্তর ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে। সূত্র বলেছে, জুলাই-আগস্টের আন্দোলন চলাকালে সারা দেশে পুলিশের গাড়ি, মোটরসাইকেল মিলিয়ে ৪৫৫টি যান ভস্মীভূতসহ ১ হাজার ৭৪টি যানবাহন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এ জন্য পুলিশ সদর দপ্তর ৪৫৫টি যানবাহন ভূস্মীভূত হওয়ার তথ্য জানিয়ে ৭২২টি গাড়ি কেনার এবং এ জন্য প্রায় ৪০০ কোটি টাকা বরাদ্দের প্রস্তাব দিয়েছিল মন্ত্রণালয়ে। পরে মন্ত্রণালয় ৪৩১টি যানবাহন কেনার এবং ২৭৪ কোটি ৯৯ লাখ টাকা বরাদ্দ দেওয়ার সম্মতি দেয়। গত সোমবার এ সম্মতি দেওয়া হয়।
জানতে চাইলে গতকাল মঙ্গলবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব (পুলিশ ও এনটিএমসি অনুবিভাগ) নাসির-উদ-দৌলা আজকের পত্রিকাকে বলেন, পুলিশ সদর দপ্তর থেকে ক্ষতিগ্রস্ত যানবাহনের একটি তালিকা মন্ত্রণালয়ে এসেছে। সেখান থেকে যাচাই-বাছাই করে চার শতাধিক যানবাহন কেনার সম্মতি দেওয়া হয়েছে।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পাঠানো পুলিশ সদর দপ্তরের তালিকা অনুযায়ী, গত ১ জুলাই থেকে ৬ আগস্ট পর্যন্ত দেশের ১০৫টি থানা, পুলিশ ফাঁড়িসহ অন্যান্য স্থাপনার ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। পুলিশের সব মিলিয়ে ৪৫৫টি যানবাহন ভস্মীভূত হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে ১৩টি জিপ, ১৭৩টি ডাবল কেবিন পিকআপ, ৫৬টি সিঙ্গেল কেবিন পিকআপ, ১২টি প্যাট্রল কার, ১২টি মাইক্রোবাস, ২টি অ্যাম্বুলেন্স, ৩ টন ও ৫ টনের ১২টি ট্রাক, ২টি বাস, ২টি প্রিজন ভ্যান, ১৫৬টি মোটরসাইকেল, ৮টি রেকার, ৪টি এপিসি, ১টি জলকামান ও ২টি ক্রাইমসিন ম্যানেজমেন্ট ভ্যান। এগুলো মেরামতের অযোগ্য। পুলিশ সদর দপ্তর বলেছে, এ কারণে থানার কার্যক্রম চালু হলেও যানবাহনের অভাবে নাগরিক সেবা দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না।
পুলিশ সদর দপ্তর সূত্র জানায়, যানবাহনের সংকট কাটিয়ে পুলিশের কার্যক্রম ও আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে গতি আনতে ৩৮টি জিপ, ২৫০টি ডাবল কেবিন পিকআপ, ৫৬টি সিঙ্গেল কেবিন পিকআপ, ১২টি করে প্যাট্রল কার ও মাইক্রোবাস, ২টি অ্যাম্বুলেন্স, ২০টি ট্রাক, ২টি বাস, ১২টি প্রিজন ভ্যান, ২৮৫টি মোটরসাইকেল, ৮টি রেকার, ৪টি এপিসি, ১টি জলকামানসহ মোট ৭২২টি যানবাহন কেনার প্রস্তাব পাঠানো হয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে। এ জন্য ৩৯৯ কোটি ৯৩ লাখ ৫০ হাজার টাকা বরাদ্দ চাওয়া হয়। গত ২৮ আগস্ট পুলিশ সদর দপ্তর এই চাহিদা দেয়।
জানা গেছে, চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরে পুলিশের মোটরযান কেনার জন্য বরাদ্দ রয়েছে ৭৮ কোটি ৯০ লাখ ৪০ হাজার টাকা। আন্দোলনের সময় যানবাহন ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় নতুন যান কেনার জন্য অতিরিক্ত ৩৯৯ কোটি ৯৩ লাখ ৫০ হাজার টাকা চায় পুলিশ সদর দপ্তর। এ জন্য অর্থ মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন নিতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে অনুরোধ জানানো হয়।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সূত্র জানায়, পুলিশ সদর দপ্তরের চাহিদার পরিপ্রেক্ষিতে পুলিশের জন্য ৩০টি জিপ, ২০০টি ডাবল কেবিন পিকআপ, ৮টি মাইক্রোবাস, ১৬টি ট্রাক, ৪টি বাস, ১৫২টি মোটর সাইকেল, ৮টি রেকার, ৪টি এপিসি, ১টি শীতাতপনিয়ন্ত্রিত ডগভ্যানসহ মোট ৪৩১টি নতুন যানবাহন কেনার সম্মতি দেওয়া হয়েছে। এ জন্য ২৭৮ কোটি ৯৯ লাখ টাকা বরাদ্দ দেওয়ার সম্মতি দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে চলতি অর্থবছরে পুলিশের যানবাহন
কেনার জন্য ৭৮ কোটি ৯০ লাখ ৪০ হাজার টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। অতিরিক্ত ১৯৬ কোটি ৮ লাখ ৬০ হাজার টাকা উপযোজন প্রয়োজন বলে জানানো হয়েছে।
মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা যায়, আন্তর্জাতিক দরপত্রের মাধ্যমে এপিসি ও রেকার কেনা হবে। বাকি যানবাহন কেনা হবে স্থানীয় দরপত্রের মাধ্যমে। প্রতিটি জিপের দাম ধরা হয়েছে ১ কোটি ৭০ লাখ টাকা, প্রতিটি ডাবল কেবিন পিকআপ ৮০ লাখ টাকা, সিঙ্গেল কেবিন পিকআপ ৬৫ লাখ টাকা, প্রতিটি প্যাট্রল কার ৪৮ লাখ টাকা, প্রতিটি মাইক্রোবাস ৬০ লাখ, প্রতিটি মোটরসাইকেলের দাম ধরা হয়েছে ৩ লাখ ৫০ হাজার টাকা। ১০ টনের প্রতিটি রেকারের দাম ২ কোটি এবং প্রতিটি এপিসির দাম ৬ কোটি এবং ১টি ডগভ্যানের দাম ৭৫ লাখ টাকা ধরা হয়েছে।
সূত্র জানায়, মন্ত্রণালয়ে পুলিশের পাঠানো চাহিদাপত্রে মোটরসাইকেলের দাম একই উল্লেখ করা হলেও কিছু কিছু যানের দাম বেশি ছিল।
পুলিশ সদর দপ্তরের সূত্র জানায়, ১ জুলাই থেকে ৬ আগস্ট পর্যন্ত সারা দেশে পুলিশের সব মিলিয়ে ১ হাজার ৭৪টি যানবাহন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এর মধ্যে ভস্মীভূত হয় ৪৫৫টি। ৭২টি মোটরসাইকেলসহ ৬১৯টি যান ভাঙচুর হয়।

যানবাহনের সংকট কাটাতে বাংলাদেশ পুলিশের জন্য জিপ, ডাবল ও সিঙ্গেল কেবিন পিকআপসহ ৪৩১টি যান কেনা হচ্ছে। এ জন্য স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় প্রায় ২৭৫ কোটি টাকা বরাদ্দ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
পুলিশ সদর দপ্তর ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে। সূত্র বলেছে, জুলাই-আগস্টের আন্দোলন চলাকালে সারা দেশে পুলিশের গাড়ি, মোটরসাইকেল মিলিয়ে ৪৫৫টি যান ভস্মীভূতসহ ১ হাজার ৭৪টি যানবাহন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এ জন্য পুলিশ সদর দপ্তর ৪৫৫টি যানবাহন ভূস্মীভূত হওয়ার তথ্য জানিয়ে ৭২২টি গাড়ি কেনার এবং এ জন্য প্রায় ৪০০ কোটি টাকা বরাদ্দের প্রস্তাব দিয়েছিল মন্ত্রণালয়ে। পরে মন্ত্রণালয় ৪৩১টি যানবাহন কেনার এবং ২৭৪ কোটি ৯৯ লাখ টাকা বরাদ্দ দেওয়ার সম্মতি দেয়। গত সোমবার এ সম্মতি দেওয়া হয়।
জানতে চাইলে গতকাল মঙ্গলবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব (পুলিশ ও এনটিএমসি অনুবিভাগ) নাসির-উদ-দৌলা আজকের পত্রিকাকে বলেন, পুলিশ সদর দপ্তর থেকে ক্ষতিগ্রস্ত যানবাহনের একটি তালিকা মন্ত্রণালয়ে এসেছে। সেখান থেকে যাচাই-বাছাই করে চার শতাধিক যানবাহন কেনার সম্মতি দেওয়া হয়েছে।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পাঠানো পুলিশ সদর দপ্তরের তালিকা অনুযায়ী, গত ১ জুলাই থেকে ৬ আগস্ট পর্যন্ত দেশের ১০৫টি থানা, পুলিশ ফাঁড়িসহ অন্যান্য স্থাপনার ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। পুলিশের সব মিলিয়ে ৪৫৫টি যানবাহন ভস্মীভূত হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে ১৩টি জিপ, ১৭৩টি ডাবল কেবিন পিকআপ, ৫৬টি সিঙ্গেল কেবিন পিকআপ, ১২টি প্যাট্রল কার, ১২টি মাইক্রোবাস, ২টি অ্যাম্বুলেন্স, ৩ টন ও ৫ টনের ১২টি ট্রাক, ২টি বাস, ২টি প্রিজন ভ্যান, ১৫৬টি মোটরসাইকেল, ৮টি রেকার, ৪টি এপিসি, ১টি জলকামান ও ২টি ক্রাইমসিন ম্যানেজমেন্ট ভ্যান। এগুলো মেরামতের অযোগ্য। পুলিশ সদর দপ্তর বলেছে, এ কারণে থানার কার্যক্রম চালু হলেও যানবাহনের অভাবে নাগরিক সেবা দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না।
পুলিশ সদর দপ্তর সূত্র জানায়, যানবাহনের সংকট কাটিয়ে পুলিশের কার্যক্রম ও আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে গতি আনতে ৩৮টি জিপ, ২৫০টি ডাবল কেবিন পিকআপ, ৫৬টি সিঙ্গেল কেবিন পিকআপ, ১২টি করে প্যাট্রল কার ও মাইক্রোবাস, ২টি অ্যাম্বুলেন্স, ২০টি ট্রাক, ২টি বাস, ১২টি প্রিজন ভ্যান, ২৮৫টি মোটরসাইকেল, ৮টি রেকার, ৪টি এপিসি, ১টি জলকামানসহ মোট ৭২২টি যানবাহন কেনার প্রস্তাব পাঠানো হয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে। এ জন্য ৩৯৯ কোটি ৯৩ লাখ ৫০ হাজার টাকা বরাদ্দ চাওয়া হয়। গত ২৮ আগস্ট পুলিশ সদর দপ্তর এই চাহিদা দেয়।
জানা গেছে, চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরে পুলিশের মোটরযান কেনার জন্য বরাদ্দ রয়েছে ৭৮ কোটি ৯০ লাখ ৪০ হাজার টাকা। আন্দোলনের সময় যানবাহন ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় নতুন যান কেনার জন্য অতিরিক্ত ৩৯৯ কোটি ৯৩ লাখ ৫০ হাজার টাকা চায় পুলিশ সদর দপ্তর। এ জন্য অর্থ মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন নিতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে অনুরোধ জানানো হয়।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সূত্র জানায়, পুলিশ সদর দপ্তরের চাহিদার পরিপ্রেক্ষিতে পুলিশের জন্য ৩০টি জিপ, ২০০টি ডাবল কেবিন পিকআপ, ৮টি মাইক্রোবাস, ১৬টি ট্রাক, ৪টি বাস, ১৫২টি মোটর সাইকেল, ৮টি রেকার, ৪টি এপিসি, ১টি শীতাতপনিয়ন্ত্রিত ডগভ্যানসহ মোট ৪৩১টি নতুন যানবাহন কেনার সম্মতি দেওয়া হয়েছে। এ জন্য ২৭৮ কোটি ৯৯ লাখ টাকা বরাদ্দ দেওয়ার সম্মতি দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে চলতি অর্থবছরে পুলিশের যানবাহন
কেনার জন্য ৭৮ কোটি ৯০ লাখ ৪০ হাজার টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। অতিরিক্ত ১৯৬ কোটি ৮ লাখ ৬০ হাজার টাকা উপযোজন প্রয়োজন বলে জানানো হয়েছে।
মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা যায়, আন্তর্জাতিক দরপত্রের মাধ্যমে এপিসি ও রেকার কেনা হবে। বাকি যানবাহন কেনা হবে স্থানীয় দরপত্রের মাধ্যমে। প্রতিটি জিপের দাম ধরা হয়েছে ১ কোটি ৭০ লাখ টাকা, প্রতিটি ডাবল কেবিন পিকআপ ৮০ লাখ টাকা, সিঙ্গেল কেবিন পিকআপ ৬৫ লাখ টাকা, প্রতিটি প্যাট্রল কার ৪৮ লাখ টাকা, প্রতিটি মাইক্রোবাস ৬০ লাখ, প্রতিটি মোটরসাইকেলের দাম ধরা হয়েছে ৩ লাখ ৫০ হাজার টাকা। ১০ টনের প্রতিটি রেকারের দাম ২ কোটি এবং প্রতিটি এপিসির দাম ৬ কোটি এবং ১টি ডগভ্যানের দাম ৭৫ লাখ টাকা ধরা হয়েছে।
সূত্র জানায়, মন্ত্রণালয়ে পুলিশের পাঠানো চাহিদাপত্রে মোটরসাইকেলের দাম একই উল্লেখ করা হলেও কিছু কিছু যানের দাম বেশি ছিল।
পুলিশ সদর দপ্তরের সূত্র জানায়, ১ জুলাই থেকে ৬ আগস্ট পর্যন্ত সারা দেশে পুলিশের সব মিলিয়ে ১ হাজার ৭৪টি যানবাহন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এর মধ্যে ভস্মীভূত হয় ৪৫৫টি। ৭২টি মোটরসাইকেলসহ ৬১৯টি যান ভাঙচুর হয়।

বর্তমানে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের বহরে নতুন উড়োজাহাজ যুক্ত করতে যুক্তরাষ্ট্রের বিমান নির্মাতা বোয়িং ও ইউরোপের এয়ারবাস—দুই জায়ান্ট কোম্পানি প্রতিযোগিতায় নেমেছে।
২৩ মিনিট আগে
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ঘটনাটি তদন্তে এরই মধ্যে একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। সিনিয়র সচিব কমিটির প্রধান। তিনি কয়েকটি দেশে চিঠি পাঠিয়েছেন। এর মধ্যে দু-একটি দেশ থেকে বিশেষজ্ঞরাও এসে তদন্তে অংশ নিয়েছেন। তবে এখনো নিশ্চিতভাবে বলা যাচ্ছে না—আসলেই কোনো অস্ত্র চুরি হয়েছে কি না। বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগে
যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্তদের মধ্যে যাঁরা রেয়াতসহ ২০ বছর বা তার বেশি সময় কারাভোগ করেছেন—এমন ৩৭ বন্দীকে মুক্তি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। আজ মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এ-সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
১ ঘণ্টা আগে
উপদেষ্টা বলেন, বায়ুদূষণ, প্লাস্টিক দূষণ ও জলবায়ু বিপর্যয়ের মতো যৌথ সংকট মোকাবিলায় দক্ষিণ এশিয়াকে এখনই সম্মিলিতভাবে এগিয়ে আসতে হবে। পরিবেশের সুরক্ষা ও উন্নয়ন—এ দুটো একে অন্যের বিকল্প নয়।
২ ঘণ্টা আগেবিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা 

বাংলাদেশের দ্রুত বর্ধনশীল অ্যাভিয়েশন খাতে নিজেদের অবস্থান মজবুত করতে এবার সরাসরি কূটনৈতিক তৎপরতা শুরু করেছে ইউরোপের শীর্ষ বিমান নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এয়ারবাস।
আজ মঙ্গলবার ঢাকায় ফ্রান্স–জার্মান দূতাবাসে ‘বাংলাদেশের অ্যাভিয়েশন গ্রোথ’ শীর্ষক এক আলোচনা সভায় প্রতিষ্ঠানটির প্রতিনিধিদের পাশাপাশি উপস্থিত ছিলেন চার প্রভাবশালী ইউরোপীয় কূটনীতিক।
তাঁরা হলেন ফ্রান্সের রাষ্ট্রদূত জ্যঁ-মার্ক সেরে-শার্লে, জার্মান রাষ্ট্রদূত ড. রুডিগার লটজ, যুক্তরাজ্যের হাইকমিশনার সারাহ কুক ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের রাষ্ট্রদূত মাইকেল মিলার।
অনুষ্ঠানের আয়োজনটি ছিল এয়ারবাসের। তবে কূটনৈতিক উপস্থিতির মধ্য দিয়ে এটি রূপ নেয় একপ্রকার ‘ডিপ্লোমেটিক লবিং’-এ; যা বাংলাদেশের বিমানবহর সম্প্রসারণে এখনো সিদ্ধান্তহীন অবস্থায় থাকা বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের প্রতি এয়ারবাসের আগ্রহের ইঙ্গিত বহন করে।
উল্লেখ্য, বর্তমানে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের বহরে নতুন উড়োজাহাজ যুক্ত করতে যুক্তরাষ্ট্রের বিমান নির্মাতা বোয়িং ও ইউরোপের এয়ারবাস—দুই জায়ান্ট কোম্পানি প্রতিযোগিতায় নেমেছে।
বোয়িং এর মধ্যে ২৫টি উড়োজাহাজ বিক্রির প্রস্তাব দিয়েছে আর এয়ারবাস দিয়েছে ১৪টি—যার মধ্যে রয়েছে ১০টি এ৩৫০ ও চারটি এ৩২০ নিও। উভয় প্রতিষ্ঠানই আকর্ষণীয় প্রস্তাব দিয়েছে। তবে এবার এয়ারবাস কূটনৈতিক তৎপরতার মাধ্যমে নিজেদের অবস্থান আরও শক্ত করতে চাইছে।
আজ আলোচনা সভায় বক্তব্য দেন ওই চার ইউরোপীয় কূটনীতিক।
ফ্রান্সের রাষ্ট্রদূত জ্যঁ-মার্ক সেরে-শার্লে বলেন, ফ্রান্স ও ইউরোপের বিমানশিল্পের কেন্দ্রে অবস্থান করছে এয়ারবাস। প্রযুক্তিগত দক্ষতা ও উদ্ভাবনের অনন্য সমন্বয়ই একে বিশ্বজুড়ে বিমান সংস্থাগুলোর এক বিশ্বস্ত অংশীদার হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছে। বাংলাদেশের এই বিকাশপর্বে এয়ারবাস হতে পারে এক গুরুত্বপূর্ণ অংশীদার।
ফ্রান্সের রাষ্ট্রদূত আরও বলেন, বাংলাদেশের দ্রুত বর্ধনশীল সংযোগ ও ভৌগোলিক অবস্থান একে আঞ্চলিক অ্যাভিয়েশন হাব হিসেবে গড়ে তুলতে পারে। বিমানের বহরে এয়ারবাস যুক্ত হলে এর নমনীয়তা, স্থিতিশীলতা ও প্রতিযোগিতা সক্ষমতা আরও বাড়বে।
জার্মান রাষ্ট্রদূত রুডিগার লটজ বলেন, বাংলাদেশের অর্থনীতি দ্রুত বাড়ছে। মধ্যবিত্ত শ্রেণি সম্প্রসারিত হচ্ছে। বিমানের এখন প্রয়োজন আধুনিক ও পরিবেশবান্ধব উড়োজাহাজ, যেখানে এয়ারবাস শক্ত অবস্থানে রয়েছে।
ব্রিটিশ হাইকমিশনার সারাহ কুক জানান, বাংলাদেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ও আঞ্চলিক বিমান পরিবহন হাব হওয়ার লক্ষ্যে যুক্তরাজ্য সব সময় পাশে থাকবে।
অন্যদিকে ইউরোপীয় ইউনিয়নের রাষ্ট্রদূত মাইকেল মিলার বলেন, বাংলাদেশ ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের মধ্যে বাণিজ্যিক অংশীদারত্ব আরও গভীর করতে হবে। অ্যাভিয়েশন খাত এ ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ সেতুবন্ধন তৈরি করতে পারে।
অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন এয়ারবাসের কমার্শিয়াল সেলস ডিরেক্টর (চিফ রিপ্রেজেন্টেটিভ, বাংলাদেশ) রাফায়েল গোমেজ নয়া।
রাফায়েল গোমেজ বলেন, বিশ্বে এখন পর্যন্ত এয়ারবাস ২৫ হাজার ১২৯টি উড়োজাহাজ বিক্রি করেছে, যার মধ্যে ১৬ হাজার ৪৭০টি ইতিমধ্যে ডেলিভারি দেওয়া হয়েছে। দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে পরিচালিত ফ্লাইটের ৭২ শতাংশেই এয়ারবাস ব্যবহৃত হচ্ছে।
রাফায়েল গোমেজ আরও যোগ করেন, ‘অন্য উড়োজাহাজগুলোর তুলনায় এয়ারবাস পরিচালন ব্যয়ে প্রায় ২০ শতাংশ সাশ্রয়ী। বাংলাদেশেও ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনস সফলতার সঙ্গে তিনটি এয়ারবাস ব্যবহার করছে। আশা করছি, বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসও সঠিক সিদ্ধান্ত নেবে।’

বাংলাদেশের দ্রুত বর্ধনশীল অ্যাভিয়েশন খাতে নিজেদের অবস্থান মজবুত করতে এবার সরাসরি কূটনৈতিক তৎপরতা শুরু করেছে ইউরোপের শীর্ষ বিমান নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এয়ারবাস।
আজ মঙ্গলবার ঢাকায় ফ্রান্স–জার্মান দূতাবাসে ‘বাংলাদেশের অ্যাভিয়েশন গ্রোথ’ শীর্ষক এক আলোচনা সভায় প্রতিষ্ঠানটির প্রতিনিধিদের পাশাপাশি উপস্থিত ছিলেন চার প্রভাবশালী ইউরোপীয় কূটনীতিক।
তাঁরা হলেন ফ্রান্সের রাষ্ট্রদূত জ্যঁ-মার্ক সেরে-শার্লে, জার্মান রাষ্ট্রদূত ড. রুডিগার লটজ, যুক্তরাজ্যের হাইকমিশনার সারাহ কুক ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের রাষ্ট্রদূত মাইকেল মিলার।
অনুষ্ঠানের আয়োজনটি ছিল এয়ারবাসের। তবে কূটনৈতিক উপস্থিতির মধ্য দিয়ে এটি রূপ নেয় একপ্রকার ‘ডিপ্লোমেটিক লবিং’-এ; যা বাংলাদেশের বিমানবহর সম্প্রসারণে এখনো সিদ্ধান্তহীন অবস্থায় থাকা বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের প্রতি এয়ারবাসের আগ্রহের ইঙ্গিত বহন করে।
উল্লেখ্য, বর্তমানে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের বহরে নতুন উড়োজাহাজ যুক্ত করতে যুক্তরাষ্ট্রের বিমান নির্মাতা বোয়িং ও ইউরোপের এয়ারবাস—দুই জায়ান্ট কোম্পানি প্রতিযোগিতায় নেমেছে।
বোয়িং এর মধ্যে ২৫টি উড়োজাহাজ বিক্রির প্রস্তাব দিয়েছে আর এয়ারবাস দিয়েছে ১৪টি—যার মধ্যে রয়েছে ১০টি এ৩৫০ ও চারটি এ৩২০ নিও। উভয় প্রতিষ্ঠানই আকর্ষণীয় প্রস্তাব দিয়েছে। তবে এবার এয়ারবাস কূটনৈতিক তৎপরতার মাধ্যমে নিজেদের অবস্থান আরও শক্ত করতে চাইছে।
আজ আলোচনা সভায় বক্তব্য দেন ওই চার ইউরোপীয় কূটনীতিক।
ফ্রান্সের রাষ্ট্রদূত জ্যঁ-মার্ক সেরে-শার্লে বলেন, ফ্রান্স ও ইউরোপের বিমানশিল্পের কেন্দ্রে অবস্থান করছে এয়ারবাস। প্রযুক্তিগত দক্ষতা ও উদ্ভাবনের অনন্য সমন্বয়ই একে বিশ্বজুড়ে বিমান সংস্থাগুলোর এক বিশ্বস্ত অংশীদার হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছে। বাংলাদেশের এই বিকাশপর্বে এয়ারবাস হতে পারে এক গুরুত্বপূর্ণ অংশীদার।
ফ্রান্সের রাষ্ট্রদূত আরও বলেন, বাংলাদেশের দ্রুত বর্ধনশীল সংযোগ ও ভৌগোলিক অবস্থান একে আঞ্চলিক অ্যাভিয়েশন হাব হিসেবে গড়ে তুলতে পারে। বিমানের বহরে এয়ারবাস যুক্ত হলে এর নমনীয়তা, স্থিতিশীলতা ও প্রতিযোগিতা সক্ষমতা আরও বাড়বে।
জার্মান রাষ্ট্রদূত রুডিগার লটজ বলেন, বাংলাদেশের অর্থনীতি দ্রুত বাড়ছে। মধ্যবিত্ত শ্রেণি সম্প্রসারিত হচ্ছে। বিমানের এখন প্রয়োজন আধুনিক ও পরিবেশবান্ধব উড়োজাহাজ, যেখানে এয়ারবাস শক্ত অবস্থানে রয়েছে।
ব্রিটিশ হাইকমিশনার সারাহ কুক জানান, বাংলাদেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ও আঞ্চলিক বিমান পরিবহন হাব হওয়ার লক্ষ্যে যুক্তরাজ্য সব সময় পাশে থাকবে।
অন্যদিকে ইউরোপীয় ইউনিয়নের রাষ্ট্রদূত মাইকেল মিলার বলেন, বাংলাদেশ ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের মধ্যে বাণিজ্যিক অংশীদারত্ব আরও গভীর করতে হবে। অ্যাভিয়েশন খাত এ ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ সেতুবন্ধন তৈরি করতে পারে।
অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন এয়ারবাসের কমার্শিয়াল সেলস ডিরেক্টর (চিফ রিপ্রেজেন্টেটিভ, বাংলাদেশ) রাফায়েল গোমেজ নয়া।
রাফায়েল গোমেজ বলেন, বিশ্বে এখন পর্যন্ত এয়ারবাস ২৫ হাজার ১২৯টি উড়োজাহাজ বিক্রি করেছে, যার মধ্যে ১৬ হাজার ৪৭০টি ইতিমধ্যে ডেলিভারি দেওয়া হয়েছে। দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে পরিচালিত ফ্লাইটের ৭২ শতাংশেই এয়ারবাস ব্যবহৃত হচ্ছে।
রাফায়েল গোমেজ আরও যোগ করেন, ‘অন্য উড়োজাহাজগুলোর তুলনায় এয়ারবাস পরিচালন ব্যয়ে প্রায় ২০ শতাংশ সাশ্রয়ী। বাংলাদেশেও ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনস সফলতার সঙ্গে তিনটি এয়ারবাস ব্যবহার করছে। আশা করছি, বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসও সঠিক সিদ্ধান্ত নেবে।’

যানবাহনের সংকট কাটাতে বাংলাদেশ পুলিশের জন্য জিপ, ডাবল ও সিঙ্গেল কেবিন পিকআপসহ ৪৩১টি যান কেনা হচ্ছে। এ জন্য স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় প্রায় ২৭৫ কোটি টাকা বরাদ্দ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
৩০ অক্টোবর ২০২৪
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ঘটনাটি তদন্তে এরই মধ্যে একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। সিনিয়র সচিব কমিটির প্রধান। তিনি কয়েকটি দেশে চিঠি পাঠিয়েছেন। এর মধ্যে দু-একটি দেশ থেকে বিশেষজ্ঞরাও এসে তদন্তে অংশ নিয়েছেন। তবে এখনো নিশ্চিতভাবে বলা যাচ্ছে না—আসলেই কোনো অস্ত্র চুরি হয়েছে কি না। বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগে
যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্তদের মধ্যে যাঁরা রেয়াতসহ ২০ বছর বা তার বেশি সময় কারাভোগ করেছেন—এমন ৩৭ বন্দীকে মুক্তি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। আজ মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এ-সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
১ ঘণ্টা আগে
উপদেষ্টা বলেন, বায়ুদূষণ, প্লাস্টিক দূষণ ও জলবায়ু বিপর্যয়ের মতো যৌথ সংকট মোকাবিলায় দক্ষিণ এশিয়াকে এখনই সম্মিলিতভাবে এগিয়ে আসতে হবে। পরিবেশের সুরক্ষা ও উন্নয়ন—এ দুটো একে অন্যের বিকল্প নয়।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেছেন, শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজে আগুন লাগার সময় অস্ত্র চুরির অভিযোগটি তদন্তাধীন। আসলেই সেখান থেকে কোনো অস্ত্র চুরি হয়েছে কি না, তা তদন্ত শেষে জানা যাবে।
আজ মঙ্গলবার বাংলাদেশ সচিবালয়ে কোর কমিটির বৈঠক শেষে এক ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
অস্ত্র চুরির বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ঘটনাটি তদন্তে এরই মধ্যে একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। সিনিয়র সচিব কমিটির প্রধান। তিনি কয়েকটি দেশে চিঠি পাঠিয়েছেন। এর মধ্যে দু-একটি দেশ থেকে বিশেষজ্ঞরাও এসে তদন্তে অংশ নিয়েছেন। তবে এখনো নিশ্চিতভাবে বলা যাচ্ছে না—আসলেই কোনো অস্ত্র চুরি হয়েছে কি না। বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, যদি প্রমাণ হয় যে অস্ত্র চুরি হয়েছে, তাহলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি বা সংস্থাকে আইনের আওতায় আনা হবে। এখন পর্যন্ত কতটি অস্ত্র চুরি হয়েছে বা আদৌ হয়েছে কি না—তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
গত ১৮ অক্টোবর রাজধানীর হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজে (পণ্য রাখার স্থান) ভয়াবহ আগুন লাগে। সেখানে থাকা বিভিন্ন আমদানি-রপ্তানি পণ্যের পাশাপাশি কিছু সরকারি সংস্থার মালামাল সংরক্ষিত ছিল।
পরে জানা যায়, সেখানে রক্ষিত একটি ভল্ট ভেঙে সাতটি অস্ত্র চুরি হয়েছে। বিমানবন্দর থানায় এ নিয়ে সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছে।

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেছেন, শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজে আগুন লাগার সময় অস্ত্র চুরির অভিযোগটি তদন্তাধীন। আসলেই সেখান থেকে কোনো অস্ত্র চুরি হয়েছে কি না, তা তদন্ত শেষে জানা যাবে।
আজ মঙ্গলবার বাংলাদেশ সচিবালয়ে কোর কমিটির বৈঠক শেষে এক ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
অস্ত্র চুরির বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ঘটনাটি তদন্তে এরই মধ্যে একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। সিনিয়র সচিব কমিটির প্রধান। তিনি কয়েকটি দেশে চিঠি পাঠিয়েছেন। এর মধ্যে দু-একটি দেশ থেকে বিশেষজ্ঞরাও এসে তদন্তে অংশ নিয়েছেন। তবে এখনো নিশ্চিতভাবে বলা যাচ্ছে না—আসলেই কোনো অস্ত্র চুরি হয়েছে কি না। বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, যদি প্রমাণ হয় যে অস্ত্র চুরি হয়েছে, তাহলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি বা সংস্থাকে আইনের আওতায় আনা হবে। এখন পর্যন্ত কতটি অস্ত্র চুরি হয়েছে বা আদৌ হয়েছে কি না—তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
গত ১৮ অক্টোবর রাজধানীর হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজে (পণ্য রাখার স্থান) ভয়াবহ আগুন লাগে। সেখানে থাকা বিভিন্ন আমদানি-রপ্তানি পণ্যের পাশাপাশি কিছু সরকারি সংস্থার মালামাল সংরক্ষিত ছিল।
পরে জানা যায়, সেখানে রক্ষিত একটি ভল্ট ভেঙে সাতটি অস্ত্র চুরি হয়েছে। বিমানবন্দর থানায় এ নিয়ে সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছে।

যানবাহনের সংকট কাটাতে বাংলাদেশ পুলিশের জন্য জিপ, ডাবল ও সিঙ্গেল কেবিন পিকআপসহ ৪৩১টি যান কেনা হচ্ছে। এ জন্য স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় প্রায় ২৭৫ কোটি টাকা বরাদ্দ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
৩০ অক্টোবর ২০২৪
বর্তমানে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের বহরে নতুন উড়োজাহাজ যুক্ত করতে যুক্তরাষ্ট্রের বিমান নির্মাতা বোয়িং ও ইউরোপের এয়ারবাস—দুই জায়ান্ট কোম্পানি প্রতিযোগিতায় নেমেছে।
২৩ মিনিট আগে
যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্তদের মধ্যে যাঁরা রেয়াতসহ ২০ বছর বা তার বেশি সময় কারাভোগ করেছেন—এমন ৩৭ বন্দীকে মুক্তি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। আজ মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এ-সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
১ ঘণ্টা আগে
উপদেষ্টা বলেন, বায়ুদূষণ, প্লাস্টিক দূষণ ও জলবায়ু বিপর্যয়ের মতো যৌথ সংকট মোকাবিলায় দক্ষিণ এশিয়াকে এখনই সম্মিলিতভাবে এগিয়ে আসতে হবে। পরিবেশের সুরক্ষা ও উন্নয়ন—এ দুটো একে অন্যের বিকল্প নয়।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্তদের মধ্যে যাঁরা রেয়াতসহ ২০ বছর বা তার বেশি সময় কারাভোগ করেছেন—এমন ৩৭ বন্দীকে মুক্তি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। আজ মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এ-সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
কারা অধিদপ্তর জানিয়েছে, আগামী এক-দুই দিনের মধ্যেই সরকারের এই সিদ্ধান্ত কার্যকর করা হবে।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একটি উচ্চপর্যায়ের কমিটি বন্দীদের তালিকা অনুমোদন করেছে। কারা অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, জেলা কারাগারগুলোর সুপারিশের ভিত্তিতে এই তালিকা প্রস্তুত করা হয়েছিল।
কারা অধিদপ্তর জানায়, কারাবিধির ৫৬৯ ধারা অনুযায়ী এই বন্দীদের অবশিষ্ট সাজা মওকুফ করা হয়েছে। মুক্তি পেতে যাওয়া এই বন্দীরা সবাই রেয়াতসহ ২০ বছর বা তার বেশি সময় কারাভোগ করেছেন।
কারা অধিদপ্তরের সহকারী কারা মহাপরিদর্শক (উন্নয়ন) মো. জান্নাত-উল ফরহাদ বলেন, ‘৩০ বছর বা যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্তদের মধ্যে যারা রেয়াতসহ ২০ বছর অতিক্রম করেছেন, তাঁদের মামলা বিচারিকভাবে পর্যালোচনা করা হয়েছে। বয়স, কারাজীবনে আচরণ ও অন্যান্য বিবেচনায় সরকার তাঁদের অবশিষ্ট সাজা মওকুফের সিদ্ধান্ত নিয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘চূড়ান্ত তালিকায় ৩৭ জন বন্দীর নাম রয়েছে। কারও অবশিষ্ট সাজা ছিল ১০ বছর, কারও সাত বা ছয় বছর—সবই মওকুফ করে তাঁদের মুক্তি দেওয়া হচ্ছে।’
কারা অধিদপ্তর আরও জানায়, যদিও প্রস্তাবে নারী-পুরুষ উভয়কেই অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছিল, কিন্তু চূড়ান্ত তালিকায় কোনো নারী বন্দী নেই। মুক্তি পেতে যাওয়া অধিকাংশ বন্দী হত্যা মামলায় দণ্ডপ্রাপ্ত এবং দেশের বিভিন্ন কারাগারে তাঁরা সাজা ভোগ করছিলেন।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জারি করা প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, ‘দেশের বিভিন্ন কারাগারে আটক বন্দীদের মধ্যে যাঁরা রেয়াতসহ ২০ বছর বা তার বেশি কারাভোগ করেছেন, তাঁদের মামলার প্রকৃতি, কারাজীবনে আচরণ, কারা অপরাধ, বয়স ইত্যাদি বিবেচনায় সদাশয় সরকার কারাবিধির ৫৬৯ ধারার আলোকে ৩৭ জন বন্দীর অবশিষ্ট সাজা মওকুফ করে আজ মুক্তির আদেশ দিয়েছেন। আদেশ পাওয়ার পরই তা কার্যকর করা হবে।’
আরও খবর পড়ুন:

যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্তদের মধ্যে যাঁরা রেয়াতসহ ২০ বছর বা তার বেশি সময় কারাভোগ করেছেন—এমন ৩৭ বন্দীকে মুক্তি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। আজ মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এ-সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
কারা অধিদপ্তর জানিয়েছে, আগামী এক-দুই দিনের মধ্যেই সরকারের এই সিদ্ধান্ত কার্যকর করা হবে।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একটি উচ্চপর্যায়ের কমিটি বন্দীদের তালিকা অনুমোদন করেছে। কারা অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, জেলা কারাগারগুলোর সুপারিশের ভিত্তিতে এই তালিকা প্রস্তুত করা হয়েছিল।
কারা অধিদপ্তর জানায়, কারাবিধির ৫৬৯ ধারা অনুযায়ী এই বন্দীদের অবশিষ্ট সাজা মওকুফ করা হয়েছে। মুক্তি পেতে যাওয়া এই বন্দীরা সবাই রেয়াতসহ ২০ বছর বা তার বেশি সময় কারাভোগ করেছেন।
কারা অধিদপ্তরের সহকারী কারা মহাপরিদর্শক (উন্নয়ন) মো. জান্নাত-উল ফরহাদ বলেন, ‘৩০ বছর বা যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্তদের মধ্যে যারা রেয়াতসহ ২০ বছর অতিক্রম করেছেন, তাঁদের মামলা বিচারিকভাবে পর্যালোচনা করা হয়েছে। বয়স, কারাজীবনে আচরণ ও অন্যান্য বিবেচনায় সরকার তাঁদের অবশিষ্ট সাজা মওকুফের সিদ্ধান্ত নিয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘চূড়ান্ত তালিকায় ৩৭ জন বন্দীর নাম রয়েছে। কারও অবশিষ্ট সাজা ছিল ১০ বছর, কারও সাত বা ছয় বছর—সবই মওকুফ করে তাঁদের মুক্তি দেওয়া হচ্ছে।’
কারা অধিদপ্তর আরও জানায়, যদিও প্রস্তাবে নারী-পুরুষ উভয়কেই অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছিল, কিন্তু চূড়ান্ত তালিকায় কোনো নারী বন্দী নেই। মুক্তি পেতে যাওয়া অধিকাংশ বন্দী হত্যা মামলায় দণ্ডপ্রাপ্ত এবং দেশের বিভিন্ন কারাগারে তাঁরা সাজা ভোগ করছিলেন।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জারি করা প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, ‘দেশের বিভিন্ন কারাগারে আটক বন্দীদের মধ্যে যাঁরা রেয়াতসহ ২০ বছর বা তার বেশি কারাভোগ করেছেন, তাঁদের মামলার প্রকৃতি, কারাজীবনে আচরণ, কারা অপরাধ, বয়স ইত্যাদি বিবেচনায় সদাশয় সরকার কারাবিধির ৫৬৯ ধারার আলোকে ৩৭ জন বন্দীর অবশিষ্ট সাজা মওকুফ করে আজ মুক্তির আদেশ দিয়েছেন। আদেশ পাওয়ার পরই তা কার্যকর করা হবে।’
আরও খবর পড়ুন:

যানবাহনের সংকট কাটাতে বাংলাদেশ পুলিশের জন্য জিপ, ডাবল ও সিঙ্গেল কেবিন পিকআপসহ ৪৩১টি যান কেনা হচ্ছে। এ জন্য স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় প্রায় ২৭৫ কোটি টাকা বরাদ্দ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
৩০ অক্টোবর ২০২৪
বর্তমানে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের বহরে নতুন উড়োজাহাজ যুক্ত করতে যুক্তরাষ্ট্রের বিমান নির্মাতা বোয়িং ও ইউরোপের এয়ারবাস—দুই জায়ান্ট কোম্পানি প্রতিযোগিতায় নেমেছে।
২৩ মিনিট আগে
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ঘটনাটি তদন্তে এরই মধ্যে একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। সিনিয়র সচিব কমিটির প্রধান। তিনি কয়েকটি দেশে চিঠি পাঠিয়েছেন। এর মধ্যে দু-একটি দেশ থেকে বিশেষজ্ঞরাও এসে তদন্তে অংশ নিয়েছেন। তবে এখনো নিশ্চিতভাবে বলা যাচ্ছে না—আসলেই কোনো অস্ত্র চুরি হয়েছে কি না। বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগে
উপদেষ্টা বলেন, বায়ুদূষণ, প্লাস্টিক দূষণ ও জলবায়ু বিপর্যয়ের মতো যৌথ সংকট মোকাবিলায় দক্ষিণ এশিয়াকে এখনই সম্মিলিতভাবে এগিয়ে আসতে হবে। পরিবেশের সুরক্ষা ও উন্নয়ন—এ দুটো একে অন্যের বিকল্প নয়।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিশ্বব্যাপী অস্থিতিশীলতা যখন নতুন বাস্তবতা হয়ে দাঁড়িয়েছে, ঠিক সে সময় দক্ষিণ এশীয় দেশগুলোর প্রতি আস্থা পুনর্গঠন, আঞ্চলিক সংযোগ জোরদার ও যৌথ উদ্যোগ নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় এবং পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান।
পাকিস্তানের ইসলামাবাদে আজ মঙ্গলবার সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট পলিসি ইনস্টিটিউটের (এসডিপিআই) বার্ষিক সম্মেলনের উদ্বোধনী অধিবেশনে তিনি এই আহ্বান জানান।
উপদেষ্টা বলেন, বায়ুদূষণ, প্লাস্টিক দূষণ ও জলবায়ু বিপর্যয়ের মতো যৌথ সংকট মোকাবিলায় দক্ষিণ এশিয়াকে এখনই সম্মিলিতভাবে এগিয়ে আসতে হবে। পরিবেশের সুরক্ষা ও উন্নয়ন—এ দুটো একে অন্যের বিকল্প নয়।
রিজওয়ানা হাসান বলেন, ‘দক্ষিণ এশিয়া এরই মধ্যে ঘন ঘন বন্যা, ঘূর্ণিঝড়, তাপপ্রবাহসহ আকস্মিক দুর্যোগের পাশাপাশি লবণাক্ততা বৃদ্ধি, মাটির উর্বরতা হ্রাস ও কৃষি উৎপাদন কমে যাওয়ার মতো ধীরগতির জলবায়ু বিপর্যয়ের মুখোমুখি। অভিযোজন পরিকল্পনা বাস্তবায়নে বাংলাদেশের একাই প্রয়োজন ২৩০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার, যা বৈশ্বিক জলবায়ু অর্থায়নের ঘাটতি স্পষ্ট করে। অর্থ যদি না-ও আসে, আমরা অপেক্ষা করে থাকব না। আমাদের জাতীয় ও আঞ্চলিকভাবে প্রস্তুত থাকতে হবে।’
সম্মেলনের বিষয়বস্তুকে ‘সময়সাপেক্ষ ও গভীরতাসম্পন্ন’ উল্লেখ করে উপদেষ্টা বলেন, শাসনব্যবস্থার নিয়মভিত্তিক আন্তর্জাতিক কাঠামো আজ সংকটে। বৈষম্য, ভূরাজনৈতিক প্রতিযোগিতা ও জলবায়ু পরিবর্তন বিশ্বব্যবস্থাকে নতুনভাবে গড়ছে।
পরিবেশ উপদেষ্টা বলেন, শ্রীলঙ্কা থেকে নেপাল পর্যন্ত জনগণের বিক্ষোভ প্রমাণ করে—বর্তমান শাসন মডেল জন-আকাঙ্ক্ষা পূরণে ব্যর্থ।
তবে রিজওয়ানা হাসান নতুন প্রজন্মের প্রতি আস্থা রেখে বলেন, তাঁদের হাতেই তৈরি হচ্ছে নতুন বিশ্বব্যবস্থা।
সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন পাকিস্তানের পরিকল্পনামন্ত্রী অধ্যাপক আহসান ইকবাল, জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়ক মোহাম্মদ ইয়াহিয়া, জাপানের আইজিইএস প্রেসিডেন্ট কাজুহিকো তাকেওচি, পাকিস্তানে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার মো. ইকবাল হোসেন খান প্রমুখ।

বিশ্বব্যাপী অস্থিতিশীলতা যখন নতুন বাস্তবতা হয়ে দাঁড়িয়েছে, ঠিক সে সময় দক্ষিণ এশীয় দেশগুলোর প্রতি আস্থা পুনর্গঠন, আঞ্চলিক সংযোগ জোরদার ও যৌথ উদ্যোগ নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় এবং পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান।
পাকিস্তানের ইসলামাবাদে আজ মঙ্গলবার সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট পলিসি ইনস্টিটিউটের (এসডিপিআই) বার্ষিক সম্মেলনের উদ্বোধনী অধিবেশনে তিনি এই আহ্বান জানান।
উপদেষ্টা বলেন, বায়ুদূষণ, প্লাস্টিক দূষণ ও জলবায়ু বিপর্যয়ের মতো যৌথ সংকট মোকাবিলায় দক্ষিণ এশিয়াকে এখনই সম্মিলিতভাবে এগিয়ে আসতে হবে। পরিবেশের সুরক্ষা ও উন্নয়ন—এ দুটো একে অন্যের বিকল্প নয়।
রিজওয়ানা হাসান বলেন, ‘দক্ষিণ এশিয়া এরই মধ্যে ঘন ঘন বন্যা, ঘূর্ণিঝড়, তাপপ্রবাহসহ আকস্মিক দুর্যোগের পাশাপাশি লবণাক্ততা বৃদ্ধি, মাটির উর্বরতা হ্রাস ও কৃষি উৎপাদন কমে যাওয়ার মতো ধীরগতির জলবায়ু বিপর্যয়ের মুখোমুখি। অভিযোজন পরিকল্পনা বাস্তবায়নে বাংলাদেশের একাই প্রয়োজন ২৩০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার, যা বৈশ্বিক জলবায়ু অর্থায়নের ঘাটতি স্পষ্ট করে। অর্থ যদি না-ও আসে, আমরা অপেক্ষা করে থাকব না। আমাদের জাতীয় ও আঞ্চলিকভাবে প্রস্তুত থাকতে হবে।’
সম্মেলনের বিষয়বস্তুকে ‘সময়সাপেক্ষ ও গভীরতাসম্পন্ন’ উল্লেখ করে উপদেষ্টা বলেন, শাসনব্যবস্থার নিয়মভিত্তিক আন্তর্জাতিক কাঠামো আজ সংকটে। বৈষম্য, ভূরাজনৈতিক প্রতিযোগিতা ও জলবায়ু পরিবর্তন বিশ্বব্যবস্থাকে নতুনভাবে গড়ছে।
পরিবেশ উপদেষ্টা বলেন, শ্রীলঙ্কা থেকে নেপাল পর্যন্ত জনগণের বিক্ষোভ প্রমাণ করে—বর্তমান শাসন মডেল জন-আকাঙ্ক্ষা পূরণে ব্যর্থ।
তবে রিজওয়ানা হাসান নতুন প্রজন্মের প্রতি আস্থা রেখে বলেন, তাঁদের হাতেই তৈরি হচ্ছে নতুন বিশ্বব্যবস্থা।
সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন পাকিস্তানের পরিকল্পনামন্ত্রী অধ্যাপক আহসান ইকবাল, জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়ক মোহাম্মদ ইয়াহিয়া, জাপানের আইজিইএস প্রেসিডেন্ট কাজুহিকো তাকেওচি, পাকিস্তানে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার মো. ইকবাল হোসেন খান প্রমুখ।

যানবাহনের সংকট কাটাতে বাংলাদেশ পুলিশের জন্য জিপ, ডাবল ও সিঙ্গেল কেবিন পিকআপসহ ৪৩১টি যান কেনা হচ্ছে। এ জন্য স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় প্রায় ২৭৫ কোটি টাকা বরাদ্দ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
৩০ অক্টোবর ২০২৪
বর্তমানে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের বহরে নতুন উড়োজাহাজ যুক্ত করতে যুক্তরাষ্ট্রের বিমান নির্মাতা বোয়িং ও ইউরোপের এয়ারবাস—দুই জায়ান্ট কোম্পানি প্রতিযোগিতায় নেমেছে।
২৩ মিনিট আগে
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ঘটনাটি তদন্তে এরই মধ্যে একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। সিনিয়র সচিব কমিটির প্রধান। তিনি কয়েকটি দেশে চিঠি পাঠিয়েছেন। এর মধ্যে দু-একটি দেশ থেকে বিশেষজ্ঞরাও এসে তদন্তে অংশ নিয়েছেন। তবে এখনো নিশ্চিতভাবে বলা যাচ্ছে না—আসলেই কোনো অস্ত্র চুরি হয়েছে কি না। বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগে
যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্তদের মধ্যে যাঁরা রেয়াতসহ ২০ বছর বা তার বেশি সময় কারাভোগ করেছেন—এমন ৩৭ বন্দীকে মুক্তি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। আজ মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এ-সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
১ ঘণ্টা আগে