নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঢাকার আন্ডারওয়ার্ল্ডের শীর্ষ সন্ত্রাসী খোন্দকার তানভীর ইসলাম জয় পলাতক অবস্থায় মালয়েশিয়ার রাজধানী কুয়ালালামপুরে মারা গেছেন বলে সে দেশের একাধিক সূত্র জানিয়েছে।
গত ১২ এপ্রিল কুয়ালালামপুরে একটি তালাবদ্ধ অ্যাপার্টমেন্ট থেকে পুডু থানা–পুলিশ তাঁর লাশ উদ্ধার করে। এরপর আজ সোমবার দুপুরে লাশ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়। আজ সেখানেই তাঁকে দাফন করা হয়েছে। শীর্ষ সন্ত্রাসী জয় এত দিন তারেক রানা নামে ভারতীয় পাসপোর্ট নিয়ে মালয়েশিয়ায় অবস্থান করছিলেন।
জয়ের মৃত্যুর ব্যাপারে জানতে যোগাযোগ করা হলে কুয়ালালামপুরে বাংলাদেশ হাইকমিশনার শামীম আহসান কোনো কথা বলতে রাজি হননি। অন্যদিকে ঢাকায় পুলিশের মহাপরিদর্শক চৌধুরী আবদুল্লাহ আল–মামুন আজকের পত্রিকাকে বলেন, এ ব্যাপারে পুলিশের কাছে কোনো তথ্য নেই।
তবে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কুয়ালালামপুরের বাংলাদেশ হাইকমিশনের একজন পদস্থ কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে বলেন, তানভীর ইসলাম জয়ের মৃত্যুর ঘটনাটি সঠিক। তবে তিনি ভারতীয় পাসপোর্ট নিয়ে সেখানে অবস্থান করায় দূতাবাসের কিছু করার ছিল না। একই কারণে তারা কোনো খোঁজখবর নেয়নি।
এদিকে পুলিশ সদর দপ্তরে অবস্থিত ইন্টারপোলের শাখা কার্যালয় ন্যাশনাল সেন্ট্রাল ব্যুরোর (এনসিবি) কাছে বিষয়টি জানতে চাইলে ইন্টারপোল ডেস্কের দায়িত্বপ্রাপ্ত সহকারী মহাপরিদর্শক (এআইজি) আলী হায়দার চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, এ ব্যাপারে জানতে চেয়ে ইন্টারপোলের কুয়ালালামপুর এনসিবির কাছে ই–মেইল পাঠানো হয়েছে। তবে আজ পর্যন্ত তারা কিছুই জানাতে পারেনি।
কুয়ালালামপুরের স্থানীয় সূত্র বলেছে, সন্ত্রাসী জয় অনেক দিন ধরে কুয়ালালামপুরের একটি অ্যাপার্টমেন্টে একা বসবাস করছিলেন। কয়েক বছর আগে তিনি কিডনি রোগে আক্রান্ত হন। তাঁকে ডায়ালাইসিস করাতে হতো। ওই অ্যাপার্টমেন্টে একজন গৃহকর্মী দুদিন পরপর এসে রান্না ও ঘর পরিষ্কার করে চলে যেত। গত ১২ এপ্রিল সকালে ওই গৃহকর্মী অ্যাপার্টমেন্টে এসে কলবেল বাজানোর পরও কোনো সাড়া না পেলে বিষয়টি অ্যাপার্টমেন্টের নিরাপত্তাকর্মীদের জানান। তাঁরাও ডাকাডাকি করে সাড়া না পেয়ে পুলিশে খবর দেন। পুলিশ দরজা ভেঙে জয়ের লাশ উদ্ধার করে ইউনিভার্সিটি কেবাংসান মালয়েশিয়া বা ইউকেএম হাসপাতালে পাঠায়। সেই হাসপাতালের ফরেনসিক বিভাগের অধ্যাপক ফারিদা মুহা নূর লাশের ময়নাতদন্ত করেন।
আজকের পত্রিকার পক্ষ থেকে গতকাল রোববার ইউকেএম হাসপাতালের অধ্যাপক ফারিদা মুহা নূরের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি তাঁর সহকর্মীর ফোন নম্বর দিয়ে তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ করতে বলেন। আজ সকালে সেই সহকর্মীকে ফোন দেওয়া হলে সেখানেই ভাইয়ের লাশের অপেক্ষায় বসে ছিলেন জয়ের এক বোন। ভাইয়ের মৃত্যুর খবর পেয়ে তিনি লাশ নিতেই মালয়েশিয়ায় এসেছেন। অধ্যাপকের সহকর্মী তাঁকে কথা বলতে অনুরোধ করলেও তিনি কথা বলতে রাজি হননি।
তবে হাসপাতাল সূত্র জানিয়েছে, জয়ের বোন যুক্তরাষ্ট্র থেকে কুয়ালালামপুরে এসে সেখানকার ভারতীয় দূতাবাসে ভাইয়ের লাশের জন্য লিখিত আবেদন করেন। সেই আবেদনের ভিত্তিতে দূতাবাস তাঁকে লাশ গ্রহণের এনওসি দেয়। সেটা হাসপাতালে জমা দিয়ে আজ তিনি লাশ গ্রহণ করেন। এরপর একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে দাফন করেন।
নব্বই দশকের ঢাকার শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রুপ লিয়াকত–হান্নানের প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে আন্ডারওয়ার্ল্ডে আলোচিত হন তানভীর ইসলাম জয়। কলাবাগানের ধনাঢ্য একটি পরিবারের এই সন্তান সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ও মোল্লা মাসুদের সঙ্গে মিলে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড শুরু করেন। সে সময় তাঁদের গ্রুপটি পুলিশের কাছে সেভেন স্টার নামে পরিচিতি পায়। জয়ের বিরুদ্ধে তিনটি হত্যাকাণ্ড, দুটি হত্যাচেষ্টা, ভয়ংকর অস্ত্র দিয়ে মারাত্মক জখম এবং চাঁদার জন্য শারীরিক ক্ষতির হুমকি দেওয়ার অনেকগুলো অভিযোগ ছিল।
২০০০ সালে জয়কে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর ছেলে পরিচয় দিয়ে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান থেকে চাঁদা চাওয়ার অভিযোগে গ্রেপ্তার করা হয়। জেল থেকে মুক্তি পেয়ে তিনি ভারতে চলে যান। সেখানে থাকা অবস্থায় তারেক রানা নামে পাসপোর্ট করে ২০০১ সালে মালয়েশিয়া চলে যান। আবার ভারতে ফিরে আসেন। ভারতে থাকার সময় তাঁর নামসহ ২৩ শীর্ষ সন্ত্রাসীর পোস্টার প্রকাশ করে পুলিশ।
২০০৫ সালে বাংলাদেশের অনুরোধে ইন্টারপোল ‘রেড কর্নার নোটিশ’ জারি করে জয়ের বিরুদ্ধে। ২০০৬ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক আফতাব আহমেদ খুনের ঘটনায় তাঁর নাম আসে। ২০০৭ সালে রাজধানীর গড গিফট ইন্টারন্যাশনাল রিক্রুটিং এজেন্সিতে গোলাগুলির ঘটনায়ও জয়ের জড়িত থাকার কথা ওঠে।
২০০৭ সালে ভারতে অবস্থানের সময় সিআইডি তাঁকে গ্রেপ্তার করে। সেখানে কিছুকাল জেল খেটে বেরিয়ে চলে যান কানাডায়। এরপর টরন্টোতে ‘এসজে ৭১’ নামে একটি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান খুলে বসেন। সেখানে রানা অ্যাজাক্স নামে নিজের পরিচয় দিতে শুরু করেন। ২০১৫ সালে কানাডা পুলিশ তাঁর ব্যাপারে তথ্য পেয়ে তদন্ত শুরু করে।
২০১৯ সালে কানাডার নির্বাচনের আগে তিনি সে দেশ ছেড়ে মালয়েশিয়ায় চলে যান। এরপর থেকে তিনি মালয়েশিয়া, অস্ট্রেলিয়া ও থাইল্যান্ডে বসবাস শুরু করেন। জয় দুই বিয়ে করেছিলেন। প্রথম স্ত্রী তাঁর আপন মামি। সেই ঘরে একটি সন্তান আছে। তাঁর বিদেশি দ্বিতীয় স্ত্রীর ঘরেও একটি সন্তান রয়েছে।
ঢাকার আন্ডারওয়ার্ল্ডের শীর্ষ সন্ত্রাসী খোন্দকার তানভীর ইসলাম জয় পলাতক অবস্থায় মালয়েশিয়ার রাজধানী কুয়ালালামপুরে মারা গেছেন বলে সে দেশের একাধিক সূত্র জানিয়েছে।
গত ১২ এপ্রিল কুয়ালালামপুরে একটি তালাবদ্ধ অ্যাপার্টমেন্ট থেকে পুডু থানা–পুলিশ তাঁর লাশ উদ্ধার করে। এরপর আজ সোমবার দুপুরে লাশ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়। আজ সেখানেই তাঁকে দাফন করা হয়েছে। শীর্ষ সন্ত্রাসী জয় এত দিন তারেক রানা নামে ভারতীয় পাসপোর্ট নিয়ে মালয়েশিয়ায় অবস্থান করছিলেন।
জয়ের মৃত্যুর ব্যাপারে জানতে যোগাযোগ করা হলে কুয়ালালামপুরে বাংলাদেশ হাইকমিশনার শামীম আহসান কোনো কথা বলতে রাজি হননি। অন্যদিকে ঢাকায় পুলিশের মহাপরিদর্শক চৌধুরী আবদুল্লাহ আল–মামুন আজকের পত্রিকাকে বলেন, এ ব্যাপারে পুলিশের কাছে কোনো তথ্য নেই।
তবে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কুয়ালালামপুরের বাংলাদেশ হাইকমিশনের একজন পদস্থ কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে বলেন, তানভীর ইসলাম জয়ের মৃত্যুর ঘটনাটি সঠিক। তবে তিনি ভারতীয় পাসপোর্ট নিয়ে সেখানে অবস্থান করায় দূতাবাসের কিছু করার ছিল না। একই কারণে তারা কোনো খোঁজখবর নেয়নি।
এদিকে পুলিশ সদর দপ্তরে অবস্থিত ইন্টারপোলের শাখা কার্যালয় ন্যাশনাল সেন্ট্রাল ব্যুরোর (এনসিবি) কাছে বিষয়টি জানতে চাইলে ইন্টারপোল ডেস্কের দায়িত্বপ্রাপ্ত সহকারী মহাপরিদর্শক (এআইজি) আলী হায়দার চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, এ ব্যাপারে জানতে চেয়ে ইন্টারপোলের কুয়ালালামপুর এনসিবির কাছে ই–মেইল পাঠানো হয়েছে। তবে আজ পর্যন্ত তারা কিছুই জানাতে পারেনি।
কুয়ালালামপুরের স্থানীয় সূত্র বলেছে, সন্ত্রাসী জয় অনেক দিন ধরে কুয়ালালামপুরের একটি অ্যাপার্টমেন্টে একা বসবাস করছিলেন। কয়েক বছর আগে তিনি কিডনি রোগে আক্রান্ত হন। তাঁকে ডায়ালাইসিস করাতে হতো। ওই অ্যাপার্টমেন্টে একজন গৃহকর্মী দুদিন পরপর এসে রান্না ও ঘর পরিষ্কার করে চলে যেত। গত ১২ এপ্রিল সকালে ওই গৃহকর্মী অ্যাপার্টমেন্টে এসে কলবেল বাজানোর পরও কোনো সাড়া না পেলে বিষয়টি অ্যাপার্টমেন্টের নিরাপত্তাকর্মীদের জানান। তাঁরাও ডাকাডাকি করে সাড়া না পেয়ে পুলিশে খবর দেন। পুলিশ দরজা ভেঙে জয়ের লাশ উদ্ধার করে ইউনিভার্সিটি কেবাংসান মালয়েশিয়া বা ইউকেএম হাসপাতালে পাঠায়। সেই হাসপাতালের ফরেনসিক বিভাগের অধ্যাপক ফারিদা মুহা নূর লাশের ময়নাতদন্ত করেন।
আজকের পত্রিকার পক্ষ থেকে গতকাল রোববার ইউকেএম হাসপাতালের অধ্যাপক ফারিদা মুহা নূরের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি তাঁর সহকর্মীর ফোন নম্বর দিয়ে তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ করতে বলেন। আজ সকালে সেই সহকর্মীকে ফোন দেওয়া হলে সেখানেই ভাইয়ের লাশের অপেক্ষায় বসে ছিলেন জয়ের এক বোন। ভাইয়ের মৃত্যুর খবর পেয়ে তিনি লাশ নিতেই মালয়েশিয়ায় এসেছেন। অধ্যাপকের সহকর্মী তাঁকে কথা বলতে অনুরোধ করলেও তিনি কথা বলতে রাজি হননি।
তবে হাসপাতাল সূত্র জানিয়েছে, জয়ের বোন যুক্তরাষ্ট্র থেকে কুয়ালালামপুরে এসে সেখানকার ভারতীয় দূতাবাসে ভাইয়ের লাশের জন্য লিখিত আবেদন করেন। সেই আবেদনের ভিত্তিতে দূতাবাস তাঁকে লাশ গ্রহণের এনওসি দেয়। সেটা হাসপাতালে জমা দিয়ে আজ তিনি লাশ গ্রহণ করেন। এরপর একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে দাফন করেন।
নব্বই দশকের ঢাকার শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রুপ লিয়াকত–হান্নানের প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে আন্ডারওয়ার্ল্ডে আলোচিত হন তানভীর ইসলাম জয়। কলাবাগানের ধনাঢ্য একটি পরিবারের এই সন্তান সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ও মোল্লা মাসুদের সঙ্গে মিলে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড শুরু করেন। সে সময় তাঁদের গ্রুপটি পুলিশের কাছে সেভেন স্টার নামে পরিচিতি পায়। জয়ের বিরুদ্ধে তিনটি হত্যাকাণ্ড, দুটি হত্যাচেষ্টা, ভয়ংকর অস্ত্র দিয়ে মারাত্মক জখম এবং চাঁদার জন্য শারীরিক ক্ষতির হুমকি দেওয়ার অনেকগুলো অভিযোগ ছিল।
২০০০ সালে জয়কে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর ছেলে পরিচয় দিয়ে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান থেকে চাঁদা চাওয়ার অভিযোগে গ্রেপ্তার করা হয়। জেল থেকে মুক্তি পেয়ে তিনি ভারতে চলে যান। সেখানে থাকা অবস্থায় তারেক রানা নামে পাসপোর্ট করে ২০০১ সালে মালয়েশিয়া চলে যান। আবার ভারতে ফিরে আসেন। ভারতে থাকার সময় তাঁর নামসহ ২৩ শীর্ষ সন্ত্রাসীর পোস্টার প্রকাশ করে পুলিশ।
২০০৫ সালে বাংলাদেশের অনুরোধে ইন্টারপোল ‘রেড কর্নার নোটিশ’ জারি করে জয়ের বিরুদ্ধে। ২০০৬ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক আফতাব আহমেদ খুনের ঘটনায় তাঁর নাম আসে। ২০০৭ সালে রাজধানীর গড গিফট ইন্টারন্যাশনাল রিক্রুটিং এজেন্সিতে গোলাগুলির ঘটনায়ও জয়ের জড়িত থাকার কথা ওঠে।
২০০৭ সালে ভারতে অবস্থানের সময় সিআইডি তাঁকে গ্রেপ্তার করে। সেখানে কিছুকাল জেল খেটে বেরিয়ে চলে যান কানাডায়। এরপর টরন্টোতে ‘এসজে ৭১’ নামে একটি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান খুলে বসেন। সেখানে রানা অ্যাজাক্স নামে নিজের পরিচয় দিতে শুরু করেন। ২০১৫ সালে কানাডা পুলিশ তাঁর ব্যাপারে তথ্য পেয়ে তদন্ত শুরু করে।
২০১৯ সালে কানাডার নির্বাচনের আগে তিনি সে দেশ ছেড়ে মালয়েশিয়ায় চলে যান। এরপর থেকে তিনি মালয়েশিয়া, অস্ট্রেলিয়া ও থাইল্যান্ডে বসবাস শুরু করেন। জয় দুই বিয়ে করেছিলেন। প্রথম স্ত্রী তাঁর আপন মামি। সেই ঘরে একটি সন্তান আছে। তাঁর বিদেশি দ্বিতীয় স্ত্রীর ঘরেও একটি সন্তান রয়েছে।
বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন এবং বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন বলেছেন, ‘আমরা যদি সেবাকে দায়িত্ব হিসেবে প্রতিষ্ঠা করতে পারি, তবে বুঝব—জুলাই গণআন্দোলনের মূল শিক্ষা আমরা ধারণ করতে পেরেছি।’ আজ শনিবার দুপুরে হোটেল প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁওয়ে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় আয়োজিত ‘জুলাই
৪ মিনিট আগেধর্ম উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন বলেছেন, ওয়াক্ফ এস্টেটগুলোকে ডিজিটালাইজেশনের আওতায় আনা হচ্ছে। এটি সম্পন্ন হলে ওয়াক্ফ সম্পত্তির ব্যবস্থাপনা সাবলীল ও মসৃণ হবে। আজ শনিবার (২৬ জুলাই) সকালে রাজধানীর বাংলামোটরে রূপায়ণ ট্রেড সেন্টারে হামদর্দ মিলনায়তনে মোতাওয়াল্লি সমিতি বাংলাদেশ আয়োজিত মতবিনিময় ও সাধারণ
১৫ মিনিট আগেরাজনৈতিক আরও ১৪ দলের নেতাদের সঙ্গে বৈঠকে বসবেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। আজ শনিবার (২৬ জুলাই) বিকেল ৫টার দিকে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় তাঁদের সঙ্গে মত বিনিময় করবেন তিনি।
২১ মিনিট আগেসেন্টার ফর গভর্নেন্স স্টাডিজ (সিজিএস) আজ শনিবার চট্টগ্রামের থিয়েটার ইনস্টিটিউটে ‘রাজনীতিতে নারী ও যুবাদের ক্ষমতায়ন’ শীর্ষক এক মুক্ত আলোচনা সভার আয়োজন করে। নেদারল্যান্ডস দূতাবাসের সহযোগিতায় আয়োজিত এই সভার মূল উদ্দেশ্য ছিল জ্যেষ্ঠ রাজনৈতিক নেতাদের সঙ্গে তরুণ নাগরিকদের সংলাপের সুযোগ তৈরি করা।
২ ঘণ্টা আগে