নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে দেশের রাজনীতিতে যে অস্থিরতা তৈরি হয়েছে তা সমাধানে সরকারি দলকে উদ্যোগ নিতে বলেছে সংসদের বিরোধী দল জাতীয় পার্টি। দলটির এমপিরা প্রধানমন্ত্রীকে সংলাপে বসার আহ্বান জানিয়েছেন।
আজ মঙ্গলবার জাতীয় সংসদে জেলা (পার্বত্য চট্টগ্রাম জেলাসমূহ বলবৎকরণ) বিল, ২০২৩ এর ওপর আলোচনায় অংশ নিয়ে এসব কথা বলেন জাতীয় পার্টির এমপিরা। তবে এ সময় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সংসদে উপস্থিত ছিলেন না। এদিকে মঙ্গলবার গণভবনে হওয়া সংবাদ সম্মেলনে সংলাপের প্রস্তাব নাকচ করেন প্রধানমন্ত্রী।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে সংলাপ ডাকার আহ্বান জানিয়ে জাতীয় পার্টির সংসদ সদস্য শামীম হায়দার পাটওয়ারী বলেছেন, ‘আমার মনে হয় বঙ্গবন্ধু কন্যার এখন একটি হাই টাইম ডায়ালগ ডাকার, শান্তি প্রতিষ্ঠা করার এবং একটা সুষ্ঠু সমাধানের দিকে দেশকে নিয়ে যাওয়ার।’
ভোট সামনে রেখে অনেক ধরনের ষড়যন্ত্র হচ্ছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘সামনেও হবে। গার্মেন্টসে আন্দোলন হচ্ছে। বিএনপিও আন্দোলন করছে, সেখানেও মারামারি হচ্ছে। সংঘাত দৃশ্যমান হচ্ছে।’
শামীম হায়দার পাটোয়ারি আরও বলেন, এ মুহূর্তে আজকে সংঘাত আছে, জনমনে আতঙ্ক আছে। যেহেতু ড্রাইভিং হুইলে আছে সরকার, যেহেতু সরকার ক্ষমতায় আছে আইন প্রণয়নের ক্ষমতা, সমাধানের ক্ষমতা সরকারের হাতে, সরকারের এ বিষয়ে ডায়ালগ ডাকা উচিত। আলোচনা করা উচিত।
রিজার্ভ ৪৮ বিলিয়ন থেকে ২০ মিলিয়ন ডলারে নেমেছে উল্লেখ করে শামীম হায়দার বলেন, বহির্বিশ্বের সঙ্গে যদি আমাদের সম্পর্ক খারাপ হয়, একতরফা ইলেকশন হলে অর্থনৈতিক সম্পর্ক খারাপ হলে আমাদের এলসি কম আসবে, এটা আরও কমবে, একটা সময়ে জিরো হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা আছে আগামী ২–৩ বছর পর। রাষ্ট্রের সরকারতো এক দিনের জন্য না। একটা ভোটের জন্য না। দীর্ঘদিনের জন্য।
দলটির আরেক সংসদ সদস্য হাফিজ উদ্দীন আহম্মেদ বলেন, ‘আজ গোটা দেশ অশান্ত। অবরোধে বিভিন্ন জায়গায় মারামারি হচ্ছে। ২০১৪ সালের নির্বাচনের আগের যে পরিস্থিতি হয়েছিল, দেশ সেদিকে যাচ্ছে। এর সুষ্ঠু সমাধান জরুরি। গার্মেন্টস শ্রমিকেরা রাস্তায় নেমেছে।’
হাফিজ উদ্দীন আরও বলেন, ‘নির্বাচন কমিশন বলছে যথাসময়ে নির্বাচন। কীভাবে হবে? ২০১৪ সালের মতো? এর কী জবাব? শান্ত পরিবেশ ফিরিয়ে আনুন, নির্বাচনের পরিবেশ ফিরিয়ে আনুন, শ্রমিকদের দাবি দাওয়া মেনে নিন।’
চিকিৎসা খাতের বিভিন্ন অনিয়মের অভিযোগ তুলে ধরে জাতীয় পার্টির কাজী ফিরোজ রশিদ বলেন, ‘সরকারি হাসপাতালে রোগী গেলে ডাক্তারেরা বলে সিট নাই, বেসরকারি হাসপাতালে পাঠিয়ে দেয়। সরকারের বড় পদে থাকলে সিঙ্গাপুর ও ব্যাংকক চলে যেতে পারবেন সরকারি খরচে কিন্তু সাধারণ লোকেরা যাবে কোথায়?’
কাজী ফিরোজ রশিদ আরও বলেন, ‘এত বিল পাস করে হবে কি? কোথাও জবাবদিহি নাই। কারও কাছ থেকে সদুত্তর পাওয়া যায় না। শুধুই সংসদে আলোচনায় কোনো কাজ হয় না। কুমিল্লা থেকে বাবা স্কুটার চালিয়ে একটি শিশুকে ঢাকায় নিয়ে আসছে। শিশুটির অক্সিজেনের অভাব ছিল। এই হাসপাতালে যায়, অক্সিজেন নেই, ওই হাসপাতালে যায়, সেখানেও নেই। শিশু হাসপাতালে বলে সিট নাই, বাইরে থেকে আনসার বলে দিল, ওই হাসপাতালে যান। পরে বাচ্চাটি মারা গেলে। সাংবাদিক গিয়ে দেখল আটটি সিট খালি। ডাক্তারেরা রোগী আসলে বলবে সিট নাই, তাঁর নিজের হাসপাতালে পাঠিয়ে দেবে। আজ পর্যন্ত কি কোনো ডাক্তারকে বদলি করতে পেরেছেন? পারবেন না। কারণ ওখানেও সব আওয়ামী লীগ ঢুকে গেছে। ডাক্তারদের মধ্যেও আওয়ামী লীগ, স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদ।’
পেশাজীবীদের মধ্যে দলীয়করণের প্রতি ব্যঙ্গ করে কাজী ফিরোজ বলেন, ‘হায়রে স্বাধীনতা, কি চমৎকার এটা শব্দ। নামের আগে স্বাধীনতা লাগিয়ে দিলে এই দেশে আর কোথাও কোনো জবাবদিহি করতে হয় না। শুধুমাত্র লিখবেন স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদ, স্বাধীনতা হকার্স পরিষদ, স্বাধীনতার সংসদ হয়ে গেলে। জেলা পর্যায়ে কোনো হাসপাতালে চিকিৎসা হয় না। গেলেই বলে ২৫০ শয্যার হাসপাতালে চলে যাও। সেখান থেকে বলে ঢাকা চলে যাও। কিন্তু প্রাইভেট হাসপাতালে গেলে তো লাখ লাখ টাকা লাগে। আমাদের মহামান্য তো এখন সিঙ্গাপুরে আছেন। প্রায় দেড়-দুই কোটি টাকা বিল আসবে। দুই দিন আগে মহামান্য হওয়ার আগে উনি দুই টাকাও পাইতেন না। আল্লাহ বানায়ে দিছেন, উনি এখন যত টাকা লাগুক, তিনবার বুক ফাঁড়লেও উনি টাকা পাবেন। কিন্তু গরিবকে তো কেউ টাকা দেয় না।’
বেতন বাড়ানোর দাবিতে শ্রমিকদের আন্দোলন প্রসঙ্গে ফিরোজ রশিদ বলেন, ‘পুলিশের গুলিতে নিহত শ্রমিক শুধুমাত্র বেতনের দাবিতে রাস্তায় নেমেছিল। ক্ষুধার যন্ত্রণায় রাস্তায় নেমেছিল। তাঁদের গুলি করে মারা হলো।’
মৃত শ্রমিকদের পরিবারকে এক কোটি টাকা ক্ষতিপূরণের জন্য বিজেএমইএ নেতাদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, ‘যে সমস্ত শ্রমিককে গুলি করে আহত করেছে এবং যারা পঙ্গু হয়েছে তাদের উপযুক্ত ক্ষতিপূরণ দিতে হবে। নইলে দেশ চলবে না। এই দেশ স্বাধীন হয়েছিল জনগণের জন্য। পাকিস্তানের বৈষম্যের বিরুদ্ধে আমরা অস্ত্র ধরেছিলাম। আজকে তার থেকে বহুগুণ বৈষম্য চলছে।’
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে দেশের রাজনীতিতে যে অস্থিরতা তৈরি হয়েছে তা সমাধানে সরকারি দলকে উদ্যোগ নিতে বলেছে সংসদের বিরোধী দল জাতীয় পার্টি। দলটির এমপিরা প্রধানমন্ত্রীকে সংলাপে বসার আহ্বান জানিয়েছেন।
আজ মঙ্গলবার জাতীয় সংসদে জেলা (পার্বত্য চট্টগ্রাম জেলাসমূহ বলবৎকরণ) বিল, ২০২৩ এর ওপর আলোচনায় অংশ নিয়ে এসব কথা বলেন জাতীয় পার্টির এমপিরা। তবে এ সময় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সংসদে উপস্থিত ছিলেন না। এদিকে মঙ্গলবার গণভবনে হওয়া সংবাদ সম্মেলনে সংলাপের প্রস্তাব নাকচ করেন প্রধানমন্ত্রী।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে সংলাপ ডাকার আহ্বান জানিয়ে জাতীয় পার্টির সংসদ সদস্য শামীম হায়দার পাটওয়ারী বলেছেন, ‘আমার মনে হয় বঙ্গবন্ধু কন্যার এখন একটি হাই টাইম ডায়ালগ ডাকার, শান্তি প্রতিষ্ঠা করার এবং একটা সুষ্ঠু সমাধানের দিকে দেশকে নিয়ে যাওয়ার।’
ভোট সামনে রেখে অনেক ধরনের ষড়যন্ত্র হচ্ছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘সামনেও হবে। গার্মেন্টসে আন্দোলন হচ্ছে। বিএনপিও আন্দোলন করছে, সেখানেও মারামারি হচ্ছে। সংঘাত দৃশ্যমান হচ্ছে।’
শামীম হায়দার পাটোয়ারি আরও বলেন, এ মুহূর্তে আজকে সংঘাত আছে, জনমনে আতঙ্ক আছে। যেহেতু ড্রাইভিং হুইলে আছে সরকার, যেহেতু সরকার ক্ষমতায় আছে আইন প্রণয়নের ক্ষমতা, সমাধানের ক্ষমতা সরকারের হাতে, সরকারের এ বিষয়ে ডায়ালগ ডাকা উচিত। আলোচনা করা উচিত।
রিজার্ভ ৪৮ বিলিয়ন থেকে ২০ মিলিয়ন ডলারে নেমেছে উল্লেখ করে শামীম হায়দার বলেন, বহির্বিশ্বের সঙ্গে যদি আমাদের সম্পর্ক খারাপ হয়, একতরফা ইলেকশন হলে অর্থনৈতিক সম্পর্ক খারাপ হলে আমাদের এলসি কম আসবে, এটা আরও কমবে, একটা সময়ে জিরো হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা আছে আগামী ২–৩ বছর পর। রাষ্ট্রের সরকারতো এক দিনের জন্য না। একটা ভোটের জন্য না। দীর্ঘদিনের জন্য।
দলটির আরেক সংসদ সদস্য হাফিজ উদ্দীন আহম্মেদ বলেন, ‘আজ গোটা দেশ অশান্ত। অবরোধে বিভিন্ন জায়গায় মারামারি হচ্ছে। ২০১৪ সালের নির্বাচনের আগের যে পরিস্থিতি হয়েছিল, দেশ সেদিকে যাচ্ছে। এর সুষ্ঠু সমাধান জরুরি। গার্মেন্টস শ্রমিকেরা রাস্তায় নেমেছে।’
হাফিজ উদ্দীন আরও বলেন, ‘নির্বাচন কমিশন বলছে যথাসময়ে নির্বাচন। কীভাবে হবে? ২০১৪ সালের মতো? এর কী জবাব? শান্ত পরিবেশ ফিরিয়ে আনুন, নির্বাচনের পরিবেশ ফিরিয়ে আনুন, শ্রমিকদের দাবি দাওয়া মেনে নিন।’
চিকিৎসা খাতের বিভিন্ন অনিয়মের অভিযোগ তুলে ধরে জাতীয় পার্টির কাজী ফিরোজ রশিদ বলেন, ‘সরকারি হাসপাতালে রোগী গেলে ডাক্তারেরা বলে সিট নাই, বেসরকারি হাসপাতালে পাঠিয়ে দেয়। সরকারের বড় পদে থাকলে সিঙ্গাপুর ও ব্যাংকক চলে যেতে পারবেন সরকারি খরচে কিন্তু সাধারণ লোকেরা যাবে কোথায়?’
কাজী ফিরোজ রশিদ আরও বলেন, ‘এত বিল পাস করে হবে কি? কোথাও জবাবদিহি নাই। কারও কাছ থেকে সদুত্তর পাওয়া যায় না। শুধুই সংসদে আলোচনায় কোনো কাজ হয় না। কুমিল্লা থেকে বাবা স্কুটার চালিয়ে একটি শিশুকে ঢাকায় নিয়ে আসছে। শিশুটির অক্সিজেনের অভাব ছিল। এই হাসপাতালে যায়, অক্সিজেন নেই, ওই হাসপাতালে যায়, সেখানেও নেই। শিশু হাসপাতালে বলে সিট নাই, বাইরে থেকে আনসার বলে দিল, ওই হাসপাতালে যান। পরে বাচ্চাটি মারা গেলে। সাংবাদিক গিয়ে দেখল আটটি সিট খালি। ডাক্তারেরা রোগী আসলে বলবে সিট নাই, তাঁর নিজের হাসপাতালে পাঠিয়ে দেবে। আজ পর্যন্ত কি কোনো ডাক্তারকে বদলি করতে পেরেছেন? পারবেন না। কারণ ওখানেও সব আওয়ামী লীগ ঢুকে গেছে। ডাক্তারদের মধ্যেও আওয়ামী লীগ, স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদ।’
পেশাজীবীদের মধ্যে দলীয়করণের প্রতি ব্যঙ্গ করে কাজী ফিরোজ বলেন, ‘হায়রে স্বাধীনতা, কি চমৎকার এটা শব্দ। নামের আগে স্বাধীনতা লাগিয়ে দিলে এই দেশে আর কোথাও কোনো জবাবদিহি করতে হয় না। শুধুমাত্র লিখবেন স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদ, স্বাধীনতা হকার্স পরিষদ, স্বাধীনতার সংসদ হয়ে গেলে। জেলা পর্যায়ে কোনো হাসপাতালে চিকিৎসা হয় না। গেলেই বলে ২৫০ শয্যার হাসপাতালে চলে যাও। সেখান থেকে বলে ঢাকা চলে যাও। কিন্তু প্রাইভেট হাসপাতালে গেলে তো লাখ লাখ টাকা লাগে। আমাদের মহামান্য তো এখন সিঙ্গাপুরে আছেন। প্রায় দেড়-দুই কোটি টাকা বিল আসবে। দুই দিন আগে মহামান্য হওয়ার আগে উনি দুই টাকাও পাইতেন না। আল্লাহ বানায়ে দিছেন, উনি এখন যত টাকা লাগুক, তিনবার বুক ফাঁড়লেও উনি টাকা পাবেন। কিন্তু গরিবকে তো কেউ টাকা দেয় না।’
বেতন বাড়ানোর দাবিতে শ্রমিকদের আন্দোলন প্রসঙ্গে ফিরোজ রশিদ বলেন, ‘পুলিশের গুলিতে নিহত শ্রমিক শুধুমাত্র বেতনের দাবিতে রাস্তায় নেমেছিল। ক্ষুধার যন্ত্রণায় রাস্তায় নেমেছিল। তাঁদের গুলি করে মারা হলো।’
মৃত শ্রমিকদের পরিবারকে এক কোটি টাকা ক্ষতিপূরণের জন্য বিজেএমইএ নেতাদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, ‘যে সমস্ত শ্রমিককে গুলি করে আহত করেছে এবং যারা পঙ্গু হয়েছে তাদের উপযুক্ত ক্ষতিপূরণ দিতে হবে। নইলে দেশ চলবে না। এই দেশ স্বাধীন হয়েছিল জনগণের জন্য। পাকিস্তানের বৈষম্যের বিরুদ্ধে আমরা অস্ত্র ধরেছিলাম। আজকে তার থেকে বহুগুণ বৈষম্য চলছে।’
১৯৭১ সালের ৩১ মার্চ শহীদ হন নড়াইল জেলার লোহাগড়া উপজেলার বাসিন্দা মুক্তিযোদ্ধা খন্দোকার মহিউদ্দীন। অভিযোগ উঠেছে, এই শহীদ মুক্তিযোদ্ধার ছেলে বুলবুল খন্দোকার জালিয়াতির মাধ্যমে জাতীয় পরিচয়পত্রের (এনআইডি) বয়স সংশোধন করে জন্মসাল ১৯৮৩ করেছেন।
২ ঘণ্টা আগেডিসেম্বর-জুনের পর মাঝে এসেছিল এপ্রিলের কথা। আগামী জাতীয় নির্বাচন কবে হতে পারে, এ নিয়ে টানাটানি চলছিল সরকার ও রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে। আলোচনা-সমঝোতায় অবশেষে একটি সমাধান সূত্র পাওয়া গেছে বলে মনে হচ্ছে।
৩ ঘণ্টা আগেপূর্ব ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলো গত কয়েক বছরে বাংলাদেশি পর্যটকদের জন্য আকর্ষণীয় গন্তব্য। অনেকেই ভিয়েতনাম ভ্রমণের পাশাপাশি প্রতিবেশী কম্বোডিয়া ও লাওস ঘুরে আসেন। ভ্রমণে গিয়ে কেউ সেখানে থেকে যান, কেউ আবার অবৈধভাবে অন্য দেশে পাড়ি জমান।
৩ ঘণ্টা আগেমহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের ‘তথ্য আপা’ প্রকল্পের কর্মীদের বেতন থেকে গত সাত বছরে ২০ কোটি ৪২ লাখ টাকা কেটে নেওয়া হয়েছে। আজ শুক্রবার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে অনুষ্ঠিত নাগরিক সমাবেশে এই অভিযোগ করা হয়। ১৭ দিন ধরে প্রেসক্লাবের সামনে অবস্থান নেওয়া ‘তথ্য আপা’দের দাবির সঙ্গে সংহতি জানাতে এই নাগরিক...
১৩ ঘণ্টা আগে