নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিদেশে বাংলাদেশের দূতাবাস ও মিশনগুলো থেকে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের ছবি সরানোর সঙ্গে নির্বাচনের কোনো সম্পর্ক নেই বলে জানিয়েছেন পরিবেশ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান। রাষ্ট্রপতির ছবি সরানোর কোনো নির্দেশনার বিষয়েও তিনি অবহিত নন বলে জানান। আজ রোববার সচিবালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এসব কথা জানান তিনি।
বিদেশে মিশনগুলো থেকে রাষ্ট্রপতির ছবি সরানোর সঙ্গে নির্বাচনের কোনো সম্পর্ক রয়েছে কি না—জানতে চাইলে রিজওয়ানা বলেন, ‘এটার সঙ্গে নির্বাচনের যে কোনো সম্পর্ক নেই—এটা একেবারে স্পষ্ট। (এ পর্যায়ে হাসতে হাসতে) একটা ছবির সঙ্গে তো নির্বাচনের কোনো সম্পর্ক থাকতে পারে না।’
রাষ্ট্রপতির ছবি সরানোর বিষয়ে কোনো নির্দেশনা আদৌ আছে কি না, সে বিষয়ে তিনি অবহিত নন জানিয়ে বলেন, উপদেষ্টা পরিষদে এমন কোনো আলোচনা বা সিদ্ধান্ত হয়নি।
নির্বাচন প্রসঙ্গে জানতে চাইলে রিজওয়ানা বলেন, ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে বলে সরকার জানিয়েছে। সে অনুযায়ী নির্বাচন কমিশনকে প্রস্তুতি নিতে বলা হয়েছে।
উল্লেখ্য, বিদেশে বাংলাদেশের দূতাবাস ও মিশনগুলো থেকে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের ছবি সরিয়ে নিতে মৌখিকভাবে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে বলে আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন চারটি দূতাবাসের রাষ্ট্রদূত।
গতকাল শনিবার এ বিষয়ে জানতে চাইলে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন রাষ্ট্রদূত বলেন, রাষ্ট্রপতির ছবি নামানোর বিষয়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা বিভিন্ন অঞ্চলে তুলনামূলক সিনিয়র মিশনপ্রধানের মাধ্যমে জানানো হচ্ছে। অন্য অঞ্চলে একজন রাষ্ট্রদূত একই নির্দেশনা পেয়েছেন।
অন্য তিনটি দূতাবাসের রাষ্ট্রদূতেরা জানান, তাঁরা গত বৃহস্পতিবার ও শুক্রবার একই রকম নির্দেশনা পেয়েছেন। তিনটি দূতাবাস থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, নির্দেশনা অনুযায়ী রাষ্ট্রপতির ছবি নামানো হয়েছে।
জানতে চাইলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ও জনকূটনীতি বিভাগের মহাপরিচালক শাহ আসিফ রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মিশন থেকে রাষ্ট্রপতির ছবি সরিয়ে ফেলার কথা শুনেছি। তবে এ বিষয়ে লিখিত কোনো নির্দেশনা পাইনি।’
কিছুদিন আগে একটি মিশনে যোগ দেওয়া মিশনপ্রধান জানান, গত বছরের ৫ আগস্ট সরকারের পতনের পরপরই অনেক মিশন থেকে তদানীন্তন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছবি সরিয়ে ফেলা হয়। সাবধানতা হিসেবে কোনো কোনো মিশন রাষ্ট্রপতির ছবিও নামিয়ে ফেলে।
এই রাষ্ট্রদূত আরও জানান, যেসব দেশে অনেক বাংলাদেশি থাকেন, সেখান ‘মব’ হামলার শিকার হতে পারে—এমন আশঙ্কায় ছবিগুলো নামানো হয়।
বিদেশে বাংলাদেশের দূতাবাস ও মিশনগুলো থেকে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের ছবি সরানোর সঙ্গে নির্বাচনের কোনো সম্পর্ক নেই বলে জানিয়েছেন পরিবেশ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান। রাষ্ট্রপতির ছবি সরানোর কোনো নির্দেশনার বিষয়েও তিনি অবহিত নন বলে জানান। আজ রোববার সচিবালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এসব কথা জানান তিনি।
বিদেশে মিশনগুলো থেকে রাষ্ট্রপতির ছবি সরানোর সঙ্গে নির্বাচনের কোনো সম্পর্ক রয়েছে কি না—জানতে চাইলে রিজওয়ানা বলেন, ‘এটার সঙ্গে নির্বাচনের যে কোনো সম্পর্ক নেই—এটা একেবারে স্পষ্ট। (এ পর্যায়ে হাসতে হাসতে) একটা ছবির সঙ্গে তো নির্বাচনের কোনো সম্পর্ক থাকতে পারে না।’
রাষ্ট্রপতির ছবি সরানোর বিষয়ে কোনো নির্দেশনা আদৌ আছে কি না, সে বিষয়ে তিনি অবহিত নন জানিয়ে বলেন, উপদেষ্টা পরিষদে এমন কোনো আলোচনা বা সিদ্ধান্ত হয়নি।
নির্বাচন প্রসঙ্গে জানতে চাইলে রিজওয়ানা বলেন, ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে বলে সরকার জানিয়েছে। সে অনুযায়ী নির্বাচন কমিশনকে প্রস্তুতি নিতে বলা হয়েছে।
উল্লেখ্য, বিদেশে বাংলাদেশের দূতাবাস ও মিশনগুলো থেকে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের ছবি সরিয়ে নিতে মৌখিকভাবে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে বলে আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন চারটি দূতাবাসের রাষ্ট্রদূত।
গতকাল শনিবার এ বিষয়ে জানতে চাইলে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন রাষ্ট্রদূত বলেন, রাষ্ট্রপতির ছবি নামানোর বিষয়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা বিভিন্ন অঞ্চলে তুলনামূলক সিনিয়র মিশনপ্রধানের মাধ্যমে জানানো হচ্ছে। অন্য অঞ্চলে একজন রাষ্ট্রদূত একই নির্দেশনা পেয়েছেন।
অন্য তিনটি দূতাবাসের রাষ্ট্রদূতেরা জানান, তাঁরা গত বৃহস্পতিবার ও শুক্রবার একই রকম নির্দেশনা পেয়েছেন। তিনটি দূতাবাস থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, নির্দেশনা অনুযায়ী রাষ্ট্রপতির ছবি নামানো হয়েছে।
জানতে চাইলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ও জনকূটনীতি বিভাগের মহাপরিচালক শাহ আসিফ রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মিশন থেকে রাষ্ট্রপতির ছবি সরিয়ে ফেলার কথা শুনেছি। তবে এ বিষয়ে লিখিত কোনো নির্দেশনা পাইনি।’
কিছুদিন আগে একটি মিশনে যোগ দেওয়া মিশনপ্রধান জানান, গত বছরের ৫ আগস্ট সরকারের পতনের পরপরই অনেক মিশন থেকে তদানীন্তন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছবি সরিয়ে ফেলা হয়। সাবধানতা হিসেবে কোনো কোনো মিশন রাষ্ট্রপতির ছবিও নামিয়ে ফেলে।
এই রাষ্ট্রদূত আরও জানান, যেসব দেশে অনেক বাংলাদেশি থাকেন, সেখান ‘মব’ হামলার শিকার হতে পারে—এমন আশঙ্কায় ছবিগুলো নামানো হয়।
কালো ধোঁয়া কুণ্ডলী পাকিয়ে ঢেকে দিয়েছে হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের আকাশ। আজ শনিবার (১৮ অক্টোবর) বিমানবন্দরের ৮ নং গেট সংলগ্ন আমদানী কার্গো ভিলেজ হাউজে দুপুর আড়াইটার দিকে আগুন লাগে। বিমানবন্দরের রানওয়ে ও ট্যাক্সিওয়ে সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেমৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা বলেন, এবারই প্রথমবারের মতো ফকির লালন সাঁইয়ের তিরোধান দিবস দলীয় প্রভাবমুক্ত এবং রাষ্ট্রীয়ভাবে পালিত হচ্ছে। এটি একটি ঐতিহাসিক সিদ্ধান্ত। সরকার মনে করে, লালনের দর্শন এবং অবদান শুধু জাতীয় পর্যায়ে সীমাবদ্ধ রাখা উচিত নয়। ভবিষ্যতে যে সরকারই আসুক, লালনের সঙ্গে তাদের কোনো বিরোধ
৩ ঘণ্টা আগেনারীদের রাজনীতিতে অংশগ্রহণে বাধা ও সম্ভাবনা-বিষয়ক আলোচনার জন্য একটি প্ল্যাটফর্ম তৈরি করা এবং রাজনৈতিক নেতৃত্বে লিঙ্গভিত্তিক মানদণ্ড নিয়ে আলোচনায় যুক্ত হওয়ার জন্য তরুণদের সক্ষমতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে এই সংলাপ ও কর্মশালার আয়োজন করা হয়।
৩ ঘণ্টা আগে‘জুলাই জাতীয় সনদ ২০২৫’ স্বাক্ষরকে বাংলাদেশের রাজনৈতিক ঐক্য ও শাসনব্যবস্থা সংস্কারের পথে এক বিশাল অগ্রগতি হিসেবে অভিহিত করেছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) রাষ্ট্রদূত মাইকেল মিলার। তিনি মন্তব্য করেছেন, এই সনদ ২০২৬ সালের সাধারণ নির্বাচনের প্রস্তুতির প্রক্রিয়াকে আরও এক ধাপ এগিয়ে দিয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগে