নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নির্বাচন কমিশন গঠনের জন্য নবগঠিত অনুসন্ধান কমিটিকে স্বচ্ছ ও নিরপেক্ষভাবে দায়িত্ব পালনের আহ্বান জানিয়েছে সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন)। আজ রোববার গণমাধ্যমে পাঠানো সুজনের সভাপতি এম হাফিজউদ্দিন খান ও সাধারণ সম্পাদক ড. বদিউল আলম মজুমদার স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই আহ্বান জানায় সংগঠনটি।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে: গত ২৭ জানুয়ারি পাস করা প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও অন্যান্য নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ আইন, ২০২২’ অনুযায়ী রাষ্ট্রপতি বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের নেতৃত্বে অনুসন্ধান কমিটি গঠন করেছেন। কমিটির সদস্য হিসেবে এমন একজনকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে, যিনি গত জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন চেয়েছিলেন। কমিটির প্রধান নিজে পূর্বের সার্চ কমিটির সদস্য ছিলেন, যা বিতর্কিত নূরুল হুদা কমিশন গঠনে ভূমিকা রেখেছে। তাই এই কমিটি কতটা নিরপেক্ষভাবে কাজ করতে পারবে, তা নিয়ে সংশয় রয়েছে। তার পরও আমরা নবগঠিত অনুসন্ধান কমিটিকে স্বাগত জানাচ্ছি এবং স্বচ্ছতা ও নিরপেক্ষতার সঙ্গে যথাযথভাবে দায়িত্ব পালনের আহ্বান জানাচ্ছি।’
বিগত বিভিন্ন অনুসন্ধান কমিটির সভাপতি ও সদস্য যাঁরা ছিলেন, তাঁদের কয়েকজনের পত্রিকায় প্রকাশিত সাক্ষাৎকার ও মন্তব্য থেকে আমরা জেনেছি যে, অনুসন্ধান কমিটি সাধারণত সরকারের চাহিদামতো ব্যক্তিদের নামই বিভিন্ন সাংবিধানিক ও বিধিবদ্ধ প্রতিষ্ঠানে নিয়োগের জন্য রাষ্ট্রপতির কাছে সুপারিশ করে। আমরা মনে করি, এ ধরনের লোকদেখানো ভূমিকা পালন হবে ‘অনুসন্ধান কমিটি’র নাম এবং এর কাঙ্ক্ষিত ভূমিকার সঙ্গে সম্পূর্ণরূপে অসংগতিপূর্ণ।
বিভিন্ন নির্বাচন অনুষ্ঠানে বর্তমান নূরুল হুদা কমিশনের অতিবিতর্কিত ও অনাকাঙ্ক্ষিত ভূমিকার কারণে নির্বাচন কমিশন ও আমাদের নির্বাচনী ব্যবস্থার ওপর জনমনে ব্যাপক অনাস্থা সৃষ্টি হয়েছে। এ থেকে উত্তরণের লক্ষ্যে সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিল গঠন করে বর্তমান কমিশনের বিরুদ্ধে গুরুতর অসদাচরণ ও দুর্নীতির অভিযোগে তদন্ত করার জন্য ৪২ জন নাগরিক রাষ্ট্রপতির কাছে একাধিকবার আবেদন করেছিলেন, যাতে তিনি কর্ণপাতও করেননি। এই পরিস্থিতিতে আগের মতো অস্বচ্ছ পদ্ধতিতে, লোকদেখানো অনুসন্ধানের নামে, আবারও সরকারের অনুগত কয়েকজন ব্যক্তিকে নির্বাচন কমিশনে নিয়োগ দেওয়া হলে তা জাতির জন্য মহাবিপদ ডেকে আনবে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, নির্বাচন কমিশনে নিয়োগের জন্য বিবেচিত ব্যক্তিদের সঠিকভাবে যাচাই-বাছাইয়ের একমাত্র পথ হলো তাঁদের নাম গণবিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে প্রকাশ ও গণশুনানি করা। এর মাধ্যমে তাঁদের সততা ও সুনাম-দুর্নাম সম্পর্কিত জনশ্রুতিসহ তাঁদের সম্পর্কে বিভিন্ন ধরনের তথ্য জানা যাবে। আর এর ভিত্তিতেই সঠিক ব্যক্তিদের বেছে নেওয়া এবং অনাকাঙ্ক্ষিত ব্যক্তিদের দূরে রাখা যাবে। তাই আইনের নির্দেশনা অনুযায়ী স্বচ্ছতা ও নিরপেক্ষতার নীতি অনুসরণের স্বার্থে আমরা অনুসন্ধান কমিটিকে নির্বাচন কমিশনে নিয়োগের জন্য প্রাথমিকভাবে বাছাই করা ব্যক্তিদের নাম প্রকাশ এবং তাঁদের সম্পর্কে গণশুনানি করার অনুরোধ জানাচ্ছি।
একই সঙ্গে আমরা অনুসন্ধান কমিটিকে রাষ্ট্রপতির কাছে সুপারিশ করা চূড়ান্ত নামের তালিকার সঙ্গে একটি প্রতিবেদন রাষ্ট্রপতির কাছে পাঠানোর কয়েক দিন আগেই গণবিজ্ঞপ্তি আকারে প্রকাশের অনুরোধ জানাচ্ছি। এই প্রতিবেদনে চূড়ান্ত তালিকায় অন্তর্ভুক্ত ব্যক্তিদের বাছাই করার কারণ ও যুক্তি সুস্পষ্টভাবে লিপিবদ্ধ থাকতে হবে। আমরা রাজনৈতিক দলগুলোকেও তাঁদের প্রস্তাবিত নামের তালিকা প্রকাশের আহ্বান জানাচ্ছি।
উল্লেখ্য, গত অনুসন্ধান কমিটির অন্যতম সদস্য অধ্যাপক সৈয়দ মনজুরুল ইসলামও গণমাধ্যমে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে নির্বাচন কমিশনে নিয়োগের জন্য শুনানি আয়োজনের সুপারিশ করেছেন।
বিজ্ঞপ্তিতে সুজন বলেছে, আইনে নির্ধারিত বাংলাদেশের নাগরিকত্ব, ৫০ বছর বয়স ও ২০ বছরের প্রশাসনিক অভিজ্ঞতা এবং দেওলিয়াত্ব, অপ্রকৃতিস্থতা, বৈদেশিক নাগরিকত্ব, যুদ্ধাপরাধে দণ্ডপ্রাপ্তি ও সরকারে নিয়োগপ্রাপ্তি নির্বাচন কমিশনে নিয়োগের একমাত্র যোগ্যতা-অযোগ্যতার মাপকাঠি হতে পারে না। নির্বাচন কমিশনের মতো একটি স্বাধীন সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানে নিয়োগপ্রাপ্ত ব্যক্তিদের অনেক গুরুত্বপূর্ণ ও সংবেদনশীল দায়িত্ব পালন করতে হয়। এ জন্য প্রয়োজন সততা, নিরপেক্ষতা, সাহসিকতা ও প্রজ্ঞার মতো আরও বড় বা ‘সুপিরিয়র’ যোগ্যতা। স্বচ্ছতা ও নিরপেক্ষতার সঙ্গে সত্যিকারের অনুসন্ধানের মাধ্যমেই এসব ব্যক্তিকে খুঁজে বের করা সম্ভব। জাতির বৃহত্তর স্বার্থে কাজটি যথাযথভাবে করার জন্য আমরা অনুসন্ধান কমিটির প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি।
নির্বাচন কমিশন গঠনের জন্য নবগঠিত অনুসন্ধান কমিটিকে স্বচ্ছ ও নিরপেক্ষভাবে দায়িত্ব পালনের আহ্বান জানিয়েছে সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন)। আজ রোববার গণমাধ্যমে পাঠানো সুজনের সভাপতি এম হাফিজউদ্দিন খান ও সাধারণ সম্পাদক ড. বদিউল আলম মজুমদার স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই আহ্বান জানায় সংগঠনটি।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে: গত ২৭ জানুয়ারি পাস করা প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও অন্যান্য নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ আইন, ২০২২’ অনুযায়ী রাষ্ট্রপতি বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের নেতৃত্বে অনুসন্ধান কমিটি গঠন করেছেন। কমিটির সদস্য হিসেবে এমন একজনকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে, যিনি গত জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন চেয়েছিলেন। কমিটির প্রধান নিজে পূর্বের সার্চ কমিটির সদস্য ছিলেন, যা বিতর্কিত নূরুল হুদা কমিশন গঠনে ভূমিকা রেখেছে। তাই এই কমিটি কতটা নিরপেক্ষভাবে কাজ করতে পারবে, তা নিয়ে সংশয় রয়েছে। তার পরও আমরা নবগঠিত অনুসন্ধান কমিটিকে স্বাগত জানাচ্ছি এবং স্বচ্ছতা ও নিরপেক্ষতার সঙ্গে যথাযথভাবে দায়িত্ব পালনের আহ্বান জানাচ্ছি।’
বিগত বিভিন্ন অনুসন্ধান কমিটির সভাপতি ও সদস্য যাঁরা ছিলেন, তাঁদের কয়েকজনের পত্রিকায় প্রকাশিত সাক্ষাৎকার ও মন্তব্য থেকে আমরা জেনেছি যে, অনুসন্ধান কমিটি সাধারণত সরকারের চাহিদামতো ব্যক্তিদের নামই বিভিন্ন সাংবিধানিক ও বিধিবদ্ধ প্রতিষ্ঠানে নিয়োগের জন্য রাষ্ট্রপতির কাছে সুপারিশ করে। আমরা মনে করি, এ ধরনের লোকদেখানো ভূমিকা পালন হবে ‘অনুসন্ধান কমিটি’র নাম এবং এর কাঙ্ক্ষিত ভূমিকার সঙ্গে সম্পূর্ণরূপে অসংগতিপূর্ণ।
বিভিন্ন নির্বাচন অনুষ্ঠানে বর্তমান নূরুল হুদা কমিশনের অতিবিতর্কিত ও অনাকাঙ্ক্ষিত ভূমিকার কারণে নির্বাচন কমিশন ও আমাদের নির্বাচনী ব্যবস্থার ওপর জনমনে ব্যাপক অনাস্থা সৃষ্টি হয়েছে। এ থেকে উত্তরণের লক্ষ্যে সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিল গঠন করে বর্তমান কমিশনের বিরুদ্ধে গুরুতর অসদাচরণ ও দুর্নীতির অভিযোগে তদন্ত করার জন্য ৪২ জন নাগরিক রাষ্ট্রপতির কাছে একাধিকবার আবেদন করেছিলেন, যাতে তিনি কর্ণপাতও করেননি। এই পরিস্থিতিতে আগের মতো অস্বচ্ছ পদ্ধতিতে, লোকদেখানো অনুসন্ধানের নামে, আবারও সরকারের অনুগত কয়েকজন ব্যক্তিকে নির্বাচন কমিশনে নিয়োগ দেওয়া হলে তা জাতির জন্য মহাবিপদ ডেকে আনবে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, নির্বাচন কমিশনে নিয়োগের জন্য বিবেচিত ব্যক্তিদের সঠিকভাবে যাচাই-বাছাইয়ের একমাত্র পথ হলো তাঁদের নাম গণবিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে প্রকাশ ও গণশুনানি করা। এর মাধ্যমে তাঁদের সততা ও সুনাম-দুর্নাম সম্পর্কিত জনশ্রুতিসহ তাঁদের সম্পর্কে বিভিন্ন ধরনের তথ্য জানা যাবে। আর এর ভিত্তিতেই সঠিক ব্যক্তিদের বেছে নেওয়া এবং অনাকাঙ্ক্ষিত ব্যক্তিদের দূরে রাখা যাবে। তাই আইনের নির্দেশনা অনুযায়ী স্বচ্ছতা ও নিরপেক্ষতার নীতি অনুসরণের স্বার্থে আমরা অনুসন্ধান কমিটিকে নির্বাচন কমিশনে নিয়োগের জন্য প্রাথমিকভাবে বাছাই করা ব্যক্তিদের নাম প্রকাশ এবং তাঁদের সম্পর্কে গণশুনানি করার অনুরোধ জানাচ্ছি।
একই সঙ্গে আমরা অনুসন্ধান কমিটিকে রাষ্ট্রপতির কাছে সুপারিশ করা চূড়ান্ত নামের তালিকার সঙ্গে একটি প্রতিবেদন রাষ্ট্রপতির কাছে পাঠানোর কয়েক দিন আগেই গণবিজ্ঞপ্তি আকারে প্রকাশের অনুরোধ জানাচ্ছি। এই প্রতিবেদনে চূড়ান্ত তালিকায় অন্তর্ভুক্ত ব্যক্তিদের বাছাই করার কারণ ও যুক্তি সুস্পষ্টভাবে লিপিবদ্ধ থাকতে হবে। আমরা রাজনৈতিক দলগুলোকেও তাঁদের প্রস্তাবিত নামের তালিকা প্রকাশের আহ্বান জানাচ্ছি।
উল্লেখ্য, গত অনুসন্ধান কমিটির অন্যতম সদস্য অধ্যাপক সৈয়দ মনজুরুল ইসলামও গণমাধ্যমে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে নির্বাচন কমিশনে নিয়োগের জন্য শুনানি আয়োজনের সুপারিশ করেছেন।
বিজ্ঞপ্তিতে সুজন বলেছে, আইনে নির্ধারিত বাংলাদেশের নাগরিকত্ব, ৫০ বছর বয়স ও ২০ বছরের প্রশাসনিক অভিজ্ঞতা এবং দেওলিয়াত্ব, অপ্রকৃতিস্থতা, বৈদেশিক নাগরিকত্ব, যুদ্ধাপরাধে দণ্ডপ্রাপ্তি ও সরকারে নিয়োগপ্রাপ্তি নির্বাচন কমিশনে নিয়োগের একমাত্র যোগ্যতা-অযোগ্যতার মাপকাঠি হতে পারে না। নির্বাচন কমিশনের মতো একটি স্বাধীন সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানে নিয়োগপ্রাপ্ত ব্যক্তিদের অনেক গুরুত্বপূর্ণ ও সংবেদনশীল দায়িত্ব পালন করতে হয়। এ জন্য প্রয়োজন সততা, নিরপেক্ষতা, সাহসিকতা ও প্রজ্ঞার মতো আরও বড় বা ‘সুপিরিয়র’ যোগ্যতা। স্বচ্ছতা ও নিরপেক্ষতার সঙ্গে সত্যিকারের অনুসন্ধানের মাধ্যমেই এসব ব্যক্তিকে খুঁজে বের করা সম্ভব। জাতির বৃহত্তর স্বার্থে কাজটি যথাযথভাবে করার জন্য আমরা অনুসন্ধান কমিটির প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি।
বাংলাদেশে বিভিন্ন শ্রেণির প্রায় এক হাজার ওষুধের নিবন্ধন আবেদন দুই বছরের বেশি সময় ধরে ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরে ঝুলে আছে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ ঔষধ শিল্প সমিতির (বিএপিআই) নেতারা। এদিকে আগামী বছরের নভেম্বরে বাংলাদেশ স্বল্পোন্নত দেশের (এলডিসি) তালিকা থেকে উত্তরণ ঘটলে বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার (ডব্লিউটিও)
৩ ঘণ্টা আগেআদালতের অনুমতি সাপেক্ষে সাক্ষ্যগ্রহণ ট্রাইব্যুনাল থেকে সরাসরি সম্প্রচার করা হবে বলে আজ শনিবার সাংবাদিকদের জানিয়েছেন প্রসিকিউটর গাজী এম এইচ তামিম। নিরাপত্তার কারণে সাক্ষীদের ছবি বা ভিডিও ধারণ ও ঠিকানা প্রকাশ বা প্রচার না করতে গণমাধ্যমের প্রতি অনুরোধ জানান তিনি।
৩ ঘণ্টা আগেআন্তর্জাতিক ব্যান্ডউইডথ (রিয়েল টাইম ইন্টারনেট ট্রাফিক) পরিবহনে চার টেরাবাইট/সেকেন্ডের মাইলফলক অতিক্রম করেছে বাংলাদেশ সাবমেরিন কেব্লস পিএলসি (বিএসসিপিএলসি)। জুলাইয়ে দেশে বাণিজ্যিকভাবে চালু হওয়া কৃত্রিম উপগ্রহভিত্তিক ইন্টারনেট সেবায় ২০০ জিবি ব্যান্ডউইডথ (স্টারলিংক) সরবরাহের পর ১ আগস্ট নতুন এই মাইলফলক
৪ ঘণ্টা আগেবিবৃতিতে বলা হয়, ‘আমরা উদ্বেগের সঙ্গে লক্ষ করছি, সংসদে নারী প্রতিনিধিত্ব নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে দীর্ঘদিন ধরে আলোচনা চলছে। রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে তথাকথিত ঐকমত্য আনার জন্য নানা রকম আপস করা হচ্ছে। অথচ এই সিদ্ধান্ত যাদের জন্য বা যাদের ওপর সরাসরি প্রভাব পড়বে, সেই নারীদের সঙ্গে কোনো রকম পরামর্শ করা বা মতামত
৫ ঘণ্টা আগে