আজকের পত্রিকা ডেস্ক
মিয়ানমারের রাখাইন থেকে দেশটির জান্তাবাহিনীর নির্যাতনে বাস্তুচ্যুত হয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নিতে আশ্রয়প্রার্থীর ঢল নামে। আজ থেকে ৮ বছর আগে এই ঢল শুরু হয়, যা এখনো চলছে থেমে থেমে। বাংলাদেশে রোহিঙ্গা আশ্রয়প্রার্থীদের প্রবেশের ৮ বছর হওয়া নিয়ে যৌথ বিবৃতি দিয়েছে পশ্চিমা বিশ্বের ৮ দেশ। বিবৃতিতে দেশগুলো রোহিঙ্গা সংকট নিরসনে বাংলাদেশের পাশে দাঁড়ানোর প্রতিশ্রুতি দিয়েছে।
বাংলাদেশে অস্ট্রেলিয়ার হাইকমিশন, কানাডিয়ান হাইকমিশন ও ব্রিটিশ হাইকমিশন এবং ডেনমার্ক, ফ্রান্স, ইতালি, নেদারল্যান্ডস, নরওয়ে, সুইডেন ও সুইজারল্যান্ডের দূতাবাস যৌথভাবে এই বিবৃতিতে প্রকাশ করেছে।
যৌথ বিবৃতির বিষয়বস্তু নিচে তুলে ধরা হলো—
আট বছর আগে মিয়ানমারের সেনাবাহিনীর কর্মকাণ্ডে (রাখাইনে) রোহিঙ্গাদের ব্যাপক বাস্তুচ্যুতি ঘটে। আজ ১১ লাখেরও বেশি রোহিঙ্গা বাংলাদেশে আশ্রিত এবং এখনো নতুন নতুন মানুষ শরণার্থী হয়ে ক্যাম্পগুলোতে আসছে। চলমান দুঃসহ বাস্তুচ্যুতি ও দুর্দশার মধ্যেও রোহিঙ্গাদের দৃঢ় মনোবলকে আমরা স্বীকৃতি জানাই।
রাখাইন রাজ্যে বর্তমান নিরাপত্তা ও মানবিক পরিস্থিতি আরও অবনতি হওয়ায় এ বাস্তবতা আরও কঠিন হয়ে উঠেছে। রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দিয়ে সহায়তা করায় আমরা বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার ও জনগণের প্রতি গভীর কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। তাঁরা শুধু আশ্রয়ই দেননি, নতুন আগতদেরও বাঁচিয়ে রাখার মতো মানবিক সহায়তা প্রদান করছেন।
বাংলাদেশে আশ্রিত রোহিঙ্গারা নিজ ঘরে ফিরে যেতে চায়। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় প্রত্যাবাসনের পথ খুঁজে বের করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। কিন্তু সীমান্তপারে বাস্তুচ্যুতি অব্যাহত, রাখাইনে বহু রোহিঙ্গা এখনো বাস্তুচ্যুত অবস্থায় রয়েছে। মিয়ানমারের পরিস্থিতি এখনো স্বেচ্ছায়, নিরাপদে, মর্যাদার সঙ্গে এবং টেকসইভাবে ফিরে যাওয়ার মতো নয়।
বাস্তুচ্যুতির মূল কারণ দূর করার মাধ্যমেই কেবল এসব শর্ত পূরণ করা সম্ভব। এর জন্য দরকার একটি শান্তিপূর্ণ ও স্থিতিশীল মিয়ানমার। তাই আমরা স্বীকার করি, রোহিঙ্গাদের ফেরত যাওয়ার নির্দিষ্ট কোনো সময়সূচি এখনো নির্ধারণ করা সম্ভব নয়। সেই সঙ্গে আমরা সব পক্ষকে আহ্বান জানাই, একটি অনুকূল পরিবেশ তৈরির প্রচেষ্টায় সহায়তা করার জন্য।
আমরা মিয়ানমারের সেনা সরকার ও অন্যান্য সশস্ত্র গোষ্ঠীর দ্বারা সংঘটিত সহিংসতা ও মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনা দৃঢ়ভাবে নিন্দা জানাই। আমরা অবিলম্বে সব ধরনের সহিংসতা বন্ধের আহ্বান জানাই এবং মানবিক সহায়তার জন্য নিরাপদ ও নির্বিঘ্ন প্রবেশাধিকার নিশ্চিত করার ওপর জোর দিই।
আমরা আবারও আহ্বান জানাই, মিয়ানমার সেনা সরকার যেন অন্যায়ভাবে আটক ব্যক্তিদের মুক্তি দেয়। আন্তর্জাতিক মানবিক আইন ও গুরুতর মানবাধিকার লঙ্ঘনের জন্য দায়বদ্ধতা নিশ্চিত করার আন্তর্জাতিক প্রচেষ্টায় আমরা দৃঢ়ভাবে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ থাকব।
আমরা বাংলাদেশ সরকার ও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সঙ্গে কাজ চালিয়ে যাব, যাতে মিয়ানমারের পরিস্থিতি ও বাংলাদেশে সংশ্লিষ্ট মানবিক সংকটের ওপর নজর রাখা যায়। এর মধ্যে রয়েছে—২০২৫ সালের সেপ্টেম্বর মাসে আসন্ন উচ্চপর্যায়ের সম্মেলন। আমরা রোহিঙ্গাদের জন্য আরও টেকসই সমাধানের পক্ষে, বিশেষত মানবিক তহবিল কমে যাওয়ায় আত্মনির্ভরশীলতা বাড়ানো এবং ভবিষ্যতে মিয়ানমারে ফেরার জন্য প্রস্তুত করার পক্ষে। পাশাপাশি কক্সবাজারের স্থানীয় বাংলাদেশি জনগোষ্ঠীর প্রতিও আমরা সহায়তা অব্যাহত রাখব, যারা এত উদারভাবে শরণার্থীদের আশ্রয় দিয়েছে।
আমরা জোর দিয়ে বলছি, রোহিঙ্গাদের অর্থবহ অংশগ্রহণ ও অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করা জরুরি। এতে তাঁরা ক্ষমতায়িত সিদ্ধান্ত নিতে পারবে এবং বাংলাদেশে অবস্থানকালে নিরাপদ, মর্যাদাপূর্ণ ও উদ্দেশ্যপূর্ণ জীবনযাপন করতে পারবে। আট বছর পরও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় রোহিঙ্গা ও বাংলাদেশের পাশে দৃঢ়ভাবে দাঁড়িয়ে আছে। সংকটের দীর্ঘমেয়াদি টেকসই সমাধান খুঁজে বের করা এবং এর মূল কারণ নিরসনে আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
মিয়ানমারের রাখাইন থেকে দেশটির জান্তাবাহিনীর নির্যাতনে বাস্তুচ্যুত হয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নিতে আশ্রয়প্রার্থীর ঢল নামে। আজ থেকে ৮ বছর আগে এই ঢল শুরু হয়, যা এখনো চলছে থেমে থেমে। বাংলাদেশে রোহিঙ্গা আশ্রয়প্রার্থীদের প্রবেশের ৮ বছর হওয়া নিয়ে যৌথ বিবৃতি দিয়েছে পশ্চিমা বিশ্বের ৮ দেশ। বিবৃতিতে দেশগুলো রোহিঙ্গা সংকট নিরসনে বাংলাদেশের পাশে দাঁড়ানোর প্রতিশ্রুতি দিয়েছে।
বাংলাদেশে অস্ট্রেলিয়ার হাইকমিশন, কানাডিয়ান হাইকমিশন ও ব্রিটিশ হাইকমিশন এবং ডেনমার্ক, ফ্রান্স, ইতালি, নেদারল্যান্ডস, নরওয়ে, সুইডেন ও সুইজারল্যান্ডের দূতাবাস যৌথভাবে এই বিবৃতিতে প্রকাশ করেছে।
যৌথ বিবৃতির বিষয়বস্তু নিচে তুলে ধরা হলো—
আট বছর আগে মিয়ানমারের সেনাবাহিনীর কর্মকাণ্ডে (রাখাইনে) রোহিঙ্গাদের ব্যাপক বাস্তুচ্যুতি ঘটে। আজ ১১ লাখেরও বেশি রোহিঙ্গা বাংলাদেশে আশ্রিত এবং এখনো নতুন নতুন মানুষ শরণার্থী হয়ে ক্যাম্পগুলোতে আসছে। চলমান দুঃসহ বাস্তুচ্যুতি ও দুর্দশার মধ্যেও রোহিঙ্গাদের দৃঢ় মনোবলকে আমরা স্বীকৃতি জানাই।
রাখাইন রাজ্যে বর্তমান নিরাপত্তা ও মানবিক পরিস্থিতি আরও অবনতি হওয়ায় এ বাস্তবতা আরও কঠিন হয়ে উঠেছে। রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দিয়ে সহায়তা করায় আমরা বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার ও জনগণের প্রতি গভীর কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। তাঁরা শুধু আশ্রয়ই দেননি, নতুন আগতদেরও বাঁচিয়ে রাখার মতো মানবিক সহায়তা প্রদান করছেন।
বাংলাদেশে আশ্রিত রোহিঙ্গারা নিজ ঘরে ফিরে যেতে চায়। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় প্রত্যাবাসনের পথ খুঁজে বের করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। কিন্তু সীমান্তপারে বাস্তুচ্যুতি অব্যাহত, রাখাইনে বহু রোহিঙ্গা এখনো বাস্তুচ্যুত অবস্থায় রয়েছে। মিয়ানমারের পরিস্থিতি এখনো স্বেচ্ছায়, নিরাপদে, মর্যাদার সঙ্গে এবং টেকসইভাবে ফিরে যাওয়ার মতো নয়।
বাস্তুচ্যুতির মূল কারণ দূর করার মাধ্যমেই কেবল এসব শর্ত পূরণ করা সম্ভব। এর জন্য দরকার একটি শান্তিপূর্ণ ও স্থিতিশীল মিয়ানমার। তাই আমরা স্বীকার করি, রোহিঙ্গাদের ফেরত যাওয়ার নির্দিষ্ট কোনো সময়সূচি এখনো নির্ধারণ করা সম্ভব নয়। সেই সঙ্গে আমরা সব পক্ষকে আহ্বান জানাই, একটি অনুকূল পরিবেশ তৈরির প্রচেষ্টায় সহায়তা করার জন্য।
আমরা মিয়ানমারের সেনা সরকার ও অন্যান্য সশস্ত্র গোষ্ঠীর দ্বারা সংঘটিত সহিংসতা ও মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনা দৃঢ়ভাবে নিন্দা জানাই। আমরা অবিলম্বে সব ধরনের সহিংসতা বন্ধের আহ্বান জানাই এবং মানবিক সহায়তার জন্য নিরাপদ ও নির্বিঘ্ন প্রবেশাধিকার নিশ্চিত করার ওপর জোর দিই।
আমরা আবারও আহ্বান জানাই, মিয়ানমার সেনা সরকার যেন অন্যায়ভাবে আটক ব্যক্তিদের মুক্তি দেয়। আন্তর্জাতিক মানবিক আইন ও গুরুতর মানবাধিকার লঙ্ঘনের জন্য দায়বদ্ধতা নিশ্চিত করার আন্তর্জাতিক প্রচেষ্টায় আমরা দৃঢ়ভাবে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ থাকব।
আমরা বাংলাদেশ সরকার ও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সঙ্গে কাজ চালিয়ে যাব, যাতে মিয়ানমারের পরিস্থিতি ও বাংলাদেশে সংশ্লিষ্ট মানবিক সংকটের ওপর নজর রাখা যায়। এর মধ্যে রয়েছে—২০২৫ সালের সেপ্টেম্বর মাসে আসন্ন উচ্চপর্যায়ের সম্মেলন। আমরা রোহিঙ্গাদের জন্য আরও টেকসই সমাধানের পক্ষে, বিশেষত মানবিক তহবিল কমে যাওয়ায় আত্মনির্ভরশীলতা বাড়ানো এবং ভবিষ্যতে মিয়ানমারে ফেরার জন্য প্রস্তুত করার পক্ষে। পাশাপাশি কক্সবাজারের স্থানীয় বাংলাদেশি জনগোষ্ঠীর প্রতিও আমরা সহায়তা অব্যাহত রাখব, যারা এত উদারভাবে শরণার্থীদের আশ্রয় দিয়েছে।
আমরা জোর দিয়ে বলছি, রোহিঙ্গাদের অর্থবহ অংশগ্রহণ ও অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করা জরুরি। এতে তাঁরা ক্ষমতায়িত সিদ্ধান্ত নিতে পারবে এবং বাংলাদেশে অবস্থানকালে নিরাপদ, মর্যাদাপূর্ণ ও উদ্দেশ্যপূর্ণ জীবনযাপন করতে পারবে। আট বছর পরও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় রোহিঙ্গা ও বাংলাদেশের পাশে দৃঢ়ভাবে দাঁড়িয়ে আছে। সংকটের দীর্ঘমেয়াদি টেকসই সমাধান খুঁজে বের করা এবং এর মূল কারণ নিরসনে আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
আজকের পত্রিকা ডেস্ক
মিয়ানমারের রাখাইন থেকে দেশটির জান্তাবাহিনীর নির্যাতনে বাস্তুচ্যুত হয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নিতে আশ্রয়প্রার্থীর ঢল নামে। আজ থেকে ৮ বছর আগে এই ঢল শুরু হয়, যা এখনো চলছে থেমে থেমে। বাংলাদেশে রোহিঙ্গা আশ্রয়প্রার্থীদের প্রবেশের ৮ বছর হওয়া নিয়ে যৌথ বিবৃতি দিয়েছে পশ্চিমা বিশ্বের ৮ দেশ। বিবৃতিতে দেশগুলো রোহিঙ্গা সংকট নিরসনে বাংলাদেশের পাশে দাঁড়ানোর প্রতিশ্রুতি দিয়েছে।
বাংলাদেশে অস্ট্রেলিয়ার হাইকমিশন, কানাডিয়ান হাইকমিশন ও ব্রিটিশ হাইকমিশন এবং ডেনমার্ক, ফ্রান্স, ইতালি, নেদারল্যান্ডস, নরওয়ে, সুইডেন ও সুইজারল্যান্ডের দূতাবাস যৌথভাবে এই বিবৃতিতে প্রকাশ করেছে।
যৌথ বিবৃতির বিষয়বস্তু নিচে তুলে ধরা হলো—
আট বছর আগে মিয়ানমারের সেনাবাহিনীর কর্মকাণ্ডে (রাখাইনে) রোহিঙ্গাদের ব্যাপক বাস্তুচ্যুতি ঘটে। আজ ১১ লাখেরও বেশি রোহিঙ্গা বাংলাদেশে আশ্রিত এবং এখনো নতুন নতুন মানুষ শরণার্থী হয়ে ক্যাম্পগুলোতে আসছে। চলমান দুঃসহ বাস্তুচ্যুতি ও দুর্দশার মধ্যেও রোহিঙ্গাদের দৃঢ় মনোবলকে আমরা স্বীকৃতি জানাই।
রাখাইন রাজ্যে বর্তমান নিরাপত্তা ও মানবিক পরিস্থিতি আরও অবনতি হওয়ায় এ বাস্তবতা আরও কঠিন হয়ে উঠেছে। রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দিয়ে সহায়তা করায় আমরা বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার ও জনগণের প্রতি গভীর কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। তাঁরা শুধু আশ্রয়ই দেননি, নতুন আগতদেরও বাঁচিয়ে রাখার মতো মানবিক সহায়তা প্রদান করছেন।
বাংলাদেশে আশ্রিত রোহিঙ্গারা নিজ ঘরে ফিরে যেতে চায়। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় প্রত্যাবাসনের পথ খুঁজে বের করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। কিন্তু সীমান্তপারে বাস্তুচ্যুতি অব্যাহত, রাখাইনে বহু রোহিঙ্গা এখনো বাস্তুচ্যুত অবস্থায় রয়েছে। মিয়ানমারের পরিস্থিতি এখনো স্বেচ্ছায়, নিরাপদে, মর্যাদার সঙ্গে এবং টেকসইভাবে ফিরে যাওয়ার মতো নয়।
বাস্তুচ্যুতির মূল কারণ দূর করার মাধ্যমেই কেবল এসব শর্ত পূরণ করা সম্ভব। এর জন্য দরকার একটি শান্তিপূর্ণ ও স্থিতিশীল মিয়ানমার। তাই আমরা স্বীকার করি, রোহিঙ্গাদের ফেরত যাওয়ার নির্দিষ্ট কোনো সময়সূচি এখনো নির্ধারণ করা সম্ভব নয়। সেই সঙ্গে আমরা সব পক্ষকে আহ্বান জানাই, একটি অনুকূল পরিবেশ তৈরির প্রচেষ্টায় সহায়তা করার জন্য।
আমরা মিয়ানমারের সেনা সরকার ও অন্যান্য সশস্ত্র গোষ্ঠীর দ্বারা সংঘটিত সহিংসতা ও মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনা দৃঢ়ভাবে নিন্দা জানাই। আমরা অবিলম্বে সব ধরনের সহিংসতা বন্ধের আহ্বান জানাই এবং মানবিক সহায়তার জন্য নিরাপদ ও নির্বিঘ্ন প্রবেশাধিকার নিশ্চিত করার ওপর জোর দিই।
আমরা আবারও আহ্বান জানাই, মিয়ানমার সেনা সরকার যেন অন্যায়ভাবে আটক ব্যক্তিদের মুক্তি দেয়। আন্তর্জাতিক মানবিক আইন ও গুরুতর মানবাধিকার লঙ্ঘনের জন্য দায়বদ্ধতা নিশ্চিত করার আন্তর্জাতিক প্রচেষ্টায় আমরা দৃঢ়ভাবে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ থাকব।
আমরা বাংলাদেশ সরকার ও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সঙ্গে কাজ চালিয়ে যাব, যাতে মিয়ানমারের পরিস্থিতি ও বাংলাদেশে সংশ্লিষ্ট মানবিক সংকটের ওপর নজর রাখা যায়। এর মধ্যে রয়েছে—২০২৫ সালের সেপ্টেম্বর মাসে আসন্ন উচ্চপর্যায়ের সম্মেলন। আমরা রোহিঙ্গাদের জন্য আরও টেকসই সমাধানের পক্ষে, বিশেষত মানবিক তহবিল কমে যাওয়ায় আত্মনির্ভরশীলতা বাড়ানো এবং ভবিষ্যতে মিয়ানমারে ফেরার জন্য প্রস্তুত করার পক্ষে। পাশাপাশি কক্সবাজারের স্থানীয় বাংলাদেশি জনগোষ্ঠীর প্রতিও আমরা সহায়তা অব্যাহত রাখব, যারা এত উদারভাবে শরণার্থীদের আশ্রয় দিয়েছে।
আমরা জোর দিয়ে বলছি, রোহিঙ্গাদের অর্থবহ অংশগ্রহণ ও অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করা জরুরি। এতে তাঁরা ক্ষমতায়িত সিদ্ধান্ত নিতে পারবে এবং বাংলাদেশে অবস্থানকালে নিরাপদ, মর্যাদাপূর্ণ ও উদ্দেশ্যপূর্ণ জীবনযাপন করতে পারবে। আট বছর পরও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় রোহিঙ্গা ও বাংলাদেশের পাশে দৃঢ়ভাবে দাঁড়িয়ে আছে। সংকটের দীর্ঘমেয়াদি টেকসই সমাধান খুঁজে বের করা এবং এর মূল কারণ নিরসনে আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
মিয়ানমারের রাখাইন থেকে দেশটির জান্তাবাহিনীর নির্যাতনে বাস্তুচ্যুত হয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নিতে আশ্রয়প্রার্থীর ঢল নামে। আজ থেকে ৮ বছর আগে এই ঢল শুরু হয়, যা এখনো চলছে থেমে থেমে। বাংলাদেশে রোহিঙ্গা আশ্রয়প্রার্থীদের প্রবেশের ৮ বছর হওয়া নিয়ে যৌথ বিবৃতি দিয়েছে পশ্চিমা বিশ্বের ৮ দেশ। বিবৃতিতে দেশগুলো রোহিঙ্গা সংকট নিরসনে বাংলাদেশের পাশে দাঁড়ানোর প্রতিশ্রুতি দিয়েছে।
বাংলাদেশে অস্ট্রেলিয়ার হাইকমিশন, কানাডিয়ান হাইকমিশন ও ব্রিটিশ হাইকমিশন এবং ডেনমার্ক, ফ্রান্স, ইতালি, নেদারল্যান্ডস, নরওয়ে, সুইডেন ও সুইজারল্যান্ডের দূতাবাস যৌথভাবে এই বিবৃতিতে প্রকাশ করেছে।
যৌথ বিবৃতির বিষয়বস্তু নিচে তুলে ধরা হলো—
আট বছর আগে মিয়ানমারের সেনাবাহিনীর কর্মকাণ্ডে (রাখাইনে) রোহিঙ্গাদের ব্যাপক বাস্তুচ্যুতি ঘটে। আজ ১১ লাখেরও বেশি রোহিঙ্গা বাংলাদেশে আশ্রিত এবং এখনো নতুন নতুন মানুষ শরণার্থী হয়ে ক্যাম্পগুলোতে আসছে। চলমান দুঃসহ বাস্তুচ্যুতি ও দুর্দশার মধ্যেও রোহিঙ্গাদের দৃঢ় মনোবলকে আমরা স্বীকৃতি জানাই।
রাখাইন রাজ্যে বর্তমান নিরাপত্তা ও মানবিক পরিস্থিতি আরও অবনতি হওয়ায় এ বাস্তবতা আরও কঠিন হয়ে উঠেছে। রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দিয়ে সহায়তা করায় আমরা বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার ও জনগণের প্রতি গভীর কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। তাঁরা শুধু আশ্রয়ই দেননি, নতুন আগতদেরও বাঁচিয়ে রাখার মতো মানবিক সহায়তা প্রদান করছেন।
বাংলাদেশে আশ্রিত রোহিঙ্গারা নিজ ঘরে ফিরে যেতে চায়। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় প্রত্যাবাসনের পথ খুঁজে বের করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। কিন্তু সীমান্তপারে বাস্তুচ্যুতি অব্যাহত, রাখাইনে বহু রোহিঙ্গা এখনো বাস্তুচ্যুত অবস্থায় রয়েছে। মিয়ানমারের পরিস্থিতি এখনো স্বেচ্ছায়, নিরাপদে, মর্যাদার সঙ্গে এবং টেকসইভাবে ফিরে যাওয়ার মতো নয়।
বাস্তুচ্যুতির মূল কারণ দূর করার মাধ্যমেই কেবল এসব শর্ত পূরণ করা সম্ভব। এর জন্য দরকার একটি শান্তিপূর্ণ ও স্থিতিশীল মিয়ানমার। তাই আমরা স্বীকার করি, রোহিঙ্গাদের ফেরত যাওয়ার নির্দিষ্ট কোনো সময়সূচি এখনো নির্ধারণ করা সম্ভব নয়। সেই সঙ্গে আমরা সব পক্ষকে আহ্বান জানাই, একটি অনুকূল পরিবেশ তৈরির প্রচেষ্টায় সহায়তা করার জন্য।
আমরা মিয়ানমারের সেনা সরকার ও অন্যান্য সশস্ত্র গোষ্ঠীর দ্বারা সংঘটিত সহিংসতা ও মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনা দৃঢ়ভাবে নিন্দা জানাই। আমরা অবিলম্বে সব ধরনের সহিংসতা বন্ধের আহ্বান জানাই এবং মানবিক সহায়তার জন্য নিরাপদ ও নির্বিঘ্ন প্রবেশাধিকার নিশ্চিত করার ওপর জোর দিই।
আমরা আবারও আহ্বান জানাই, মিয়ানমার সেনা সরকার যেন অন্যায়ভাবে আটক ব্যক্তিদের মুক্তি দেয়। আন্তর্জাতিক মানবিক আইন ও গুরুতর মানবাধিকার লঙ্ঘনের জন্য দায়বদ্ধতা নিশ্চিত করার আন্তর্জাতিক প্রচেষ্টায় আমরা দৃঢ়ভাবে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ থাকব।
আমরা বাংলাদেশ সরকার ও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সঙ্গে কাজ চালিয়ে যাব, যাতে মিয়ানমারের পরিস্থিতি ও বাংলাদেশে সংশ্লিষ্ট মানবিক সংকটের ওপর নজর রাখা যায়। এর মধ্যে রয়েছে—২০২৫ সালের সেপ্টেম্বর মাসে আসন্ন উচ্চপর্যায়ের সম্মেলন। আমরা রোহিঙ্গাদের জন্য আরও টেকসই সমাধানের পক্ষে, বিশেষত মানবিক তহবিল কমে যাওয়ায় আত্মনির্ভরশীলতা বাড়ানো এবং ভবিষ্যতে মিয়ানমারে ফেরার জন্য প্রস্তুত করার পক্ষে। পাশাপাশি কক্সবাজারের স্থানীয় বাংলাদেশি জনগোষ্ঠীর প্রতিও আমরা সহায়তা অব্যাহত রাখব, যারা এত উদারভাবে শরণার্থীদের আশ্রয় দিয়েছে।
আমরা জোর দিয়ে বলছি, রোহিঙ্গাদের অর্থবহ অংশগ্রহণ ও অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করা জরুরি। এতে তাঁরা ক্ষমতায়িত সিদ্ধান্ত নিতে পারবে এবং বাংলাদেশে অবস্থানকালে নিরাপদ, মর্যাদাপূর্ণ ও উদ্দেশ্যপূর্ণ জীবনযাপন করতে পারবে। আট বছর পরও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় রোহিঙ্গা ও বাংলাদেশের পাশে দৃঢ়ভাবে দাঁড়িয়ে আছে। সংকটের দীর্ঘমেয়াদি টেকসই সমাধান খুঁজে বের করা এবং এর মূল কারণ নিরসনে আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
মানবতাবিরোধী অপরাধের তিন মামলায় শুনানি শেষে আজ বুধবার ১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন আদালত। এরপর একই মামলায় ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ ১৭ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেসেন্ট মার্টিন দ্বীপের অনন্য প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, দ্বীপের , পরিবেশ, প্রতিবেশ ও জীববৈচিত্র্য রক্ষায় ভ্রমণের ক্ষেত্রে সরকার নতুন নির্দেশনা জারি করেছে। আজ বুধবার পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের পরিবেশ-২ শাখা হতে ১২টি নির্দেশনাসংবলিত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেজামায়াত জানিয়েছে, প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাতের লক্ষ্যে দলের নায়েবে আমির সাবেক সংসদ সদস্য সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহেরের নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল যমুনায় গেছে।
১ ঘণ্টা আগেভূমি মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন মাঠ পর্যায়ের ভূমি অফিসগুলোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করার নির্দেশ দিয়েছে সরকার। গত সোমবার ভূমি মন্ত্রণালয়ের মাঠ প্রশাসন-২ শাখা থেকে সব জেলা প্রশাসকদের পাঠানো এক চিঠিতে এই নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মানবতাবিরোধী অপরাধের তিন মামলায় শুনানি শেষে আজ বুধবার ১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন আদালত। এরপর একই মামলায় ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ ১৭ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
শুনানি শেষে আসামিদের আইনজীবী এম সরোয়ার হোসেন সাংবাদিকদের বলেন, ‘তাঁরা এই অপরাধ সংঘটিত করেন নাই। একজন আইজিপি এখানে অ্যাপ্রুভার (রাজসাক্ষী)। তিনি বলেছেন, যা কিছু হয়েছে তা সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এবং শেখ হাসিনার নির্দেশে হয়েছে। এখানে কারও কোনো নিয়ন্ত্রণ ছিল না। তাঁদের এই ঘটনার ওপর কোনো নিয়ন্ত্রণ ছিল না।’
তাঁদের কোন কারাগারে পাঠানো হয়েছে— প্রশ্নের জবাবে সরোয়ার হোসেন বলেন, ‘যে সাবজেল ঘোষণা করা হয়েছে ঢাকা ক্যান্টনমেন্টে, সেখানে নেওয়া হবে বলে আমরা জেনেছি।’
বিগত আওয়ামী লীগের সরকারের আমলে টিএফআই-জেআইসি সেলে গুম-খুন এবং জুলাই-আগস্টে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের পৃথক তিনটি মামলায় সাবেক-বর্তমান ২৫ সেনা কর্মকর্তাসহ ৩২ আসামিকে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে হাজিরের দিন ধার্য ছিল আজ ২২ অক্টোবর।
এর আগে ২৫ জন সাবেক-বর্তমান সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে গত ৮ অক্টোবর গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন ট্রাইব্যুনাল। সেদিনই প্রসিকিউশন এই তিন মামলায় ট্রাইব্যুনালে ফরমাল চার্জ বা আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল করে।
এরপর ১১ অক্টোবর এক সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী জানায়, ১৫ জন কর্মকর্তাকে সেনা হেফাজতে নেওয়া হয়েছে।
অভিযুক্ত এই সেনা কর্মকর্তারা হলেন— ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম, মেজর জেনারেল মোস্তফা সরোয়ার, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. কামরুল হাসান, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. মাহাবুব আলম, লে. কর্নেল সারওয়ার বিন কাশেম, কর্নেল মশিউল রহমান জুয়েল, লে. কর্নেল সাইফুল ইসলাম সুমন, মেজর জেনারেল শেখ মো. সরওয়ার হোসেন, মেজর জেনারেল কবির আহম্মেদ, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. মাহবুবুর রহমান সিদ্দিকী, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আহমেদ তানভির মাজাহার সিদ্দিকী, কর্নেল আনোয়ার লতিফ খান, লে. কর্নেল (অব.) মখছুরুল হক, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল তোফায়েল মোস্তফা সারোয়ার ও কর্নেল কে এম আজাদ।
মানবতাবিরোধী অপরাধের তিন মামলায় শুনানি শেষে আজ বুধবার ১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন আদালত। এরপর একই মামলায় ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ ১৭ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
শুনানি শেষে আসামিদের আইনজীবী এম সরোয়ার হোসেন সাংবাদিকদের বলেন, ‘তাঁরা এই অপরাধ সংঘটিত করেন নাই। একজন আইজিপি এখানে অ্যাপ্রুভার (রাজসাক্ষী)। তিনি বলেছেন, যা কিছু হয়েছে তা সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এবং শেখ হাসিনার নির্দেশে হয়েছে। এখানে কারও কোনো নিয়ন্ত্রণ ছিল না। তাঁদের এই ঘটনার ওপর কোনো নিয়ন্ত্রণ ছিল না।’
তাঁদের কোন কারাগারে পাঠানো হয়েছে— প্রশ্নের জবাবে সরোয়ার হোসেন বলেন, ‘যে সাবজেল ঘোষণা করা হয়েছে ঢাকা ক্যান্টনমেন্টে, সেখানে নেওয়া হবে বলে আমরা জেনেছি।’
বিগত আওয়ামী লীগের সরকারের আমলে টিএফআই-জেআইসি সেলে গুম-খুন এবং জুলাই-আগস্টে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের পৃথক তিনটি মামলায় সাবেক-বর্তমান ২৫ সেনা কর্মকর্তাসহ ৩২ আসামিকে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে হাজিরের দিন ধার্য ছিল আজ ২২ অক্টোবর।
এর আগে ২৫ জন সাবেক-বর্তমান সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে গত ৮ অক্টোবর গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন ট্রাইব্যুনাল। সেদিনই প্রসিকিউশন এই তিন মামলায় ট্রাইব্যুনালে ফরমাল চার্জ বা আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল করে।
এরপর ১১ অক্টোবর এক সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী জানায়, ১৫ জন কর্মকর্তাকে সেনা হেফাজতে নেওয়া হয়েছে।
অভিযুক্ত এই সেনা কর্মকর্তারা হলেন— ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম, মেজর জেনারেল মোস্তফা সরোয়ার, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. কামরুল হাসান, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. মাহাবুব আলম, লে. কর্নেল সারওয়ার বিন কাশেম, কর্নেল মশিউল রহমান জুয়েল, লে. কর্নেল সাইফুল ইসলাম সুমন, মেজর জেনারেল শেখ মো. সরওয়ার হোসেন, মেজর জেনারেল কবির আহম্মেদ, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. মাহবুবুর রহমান সিদ্দিকী, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আহমেদ তানভির মাজাহার সিদ্দিকী, কর্নেল আনোয়ার লতিফ খান, লে. কর্নেল (অব.) মখছুরুল হক, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল তোফায়েল মোস্তফা সারোয়ার ও কর্নেল কে এম আজাদ।
মিয়ানমারের রাখাইন থেকে দেশটির জান্তাবাহিনীর নির্যাতনে বাস্তুচ্যুত হয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নিতে আশ্রয়প্রার্থীর ঢল নামে। আজ থেকে ৮ বছর আগে এই ঢল শুরু হয়, যা এখনো চলছে থেমে থেমে। বাংলাদেশে রোহিঙ্গা আশ্রয়প্রার্থীদের প্রবেশের ৮ বছর হওয়া নিয়ে যৌথ বিবৃতি দিয়েছে পশ্চিমা বিশ্বের ৮ দেশ।
২৫ আগস্ট ২০২৫সেন্ট মার্টিন দ্বীপের অনন্য প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, দ্বীপের , পরিবেশ, প্রতিবেশ ও জীববৈচিত্র্য রক্ষায় ভ্রমণের ক্ষেত্রে সরকার নতুন নির্দেশনা জারি করেছে। আজ বুধবার পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের পরিবেশ-২ শাখা হতে ১২টি নির্দেশনাসংবলিত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেজামায়াত জানিয়েছে, প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাতের লক্ষ্যে দলের নায়েবে আমির সাবেক সংসদ সদস্য সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহেরের নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল যমুনায় গেছে।
১ ঘণ্টা আগেভূমি মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন মাঠ পর্যায়ের ভূমি অফিসগুলোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করার নির্দেশ দিয়েছে সরকার। গত সোমবার ভূমি মন্ত্রণালয়ের মাঠ প্রশাসন-২ শাখা থেকে সব জেলা প্রশাসকদের পাঠানো এক চিঠিতে এই নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সেন্ট মার্টিন দ্বীপের অনন্য প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, পরিবেশ, প্রতিবেশ ও জীববৈচিত্র্য রক্ষায় ভ্রমণের ক্ষেত্রে সরকার নতুন নির্দেশনা জারি করেছে। আজ বুধবার পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের পরিবেশ-২ শাখা হতে ১২টি নির্দেশনাসংবলিত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন ছাড়া বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ) সেন্ট মার্টিন দ্বীপে কোনো নৌযান চলাচলের অনুমতি দিতে পারবে না; পর্যটকদের অবশ্যই বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ডের স্বীকৃত ওয়েব পোর্টালের মাধ্যমে অনলাইনে টিকিট ক্রয় করতে হবে, যেখানে প্রতিটি টিকিটে ট্রাভেল পাস ও কিউআর কোড সংযুক্ত থাকবে। কিউআর কোড ছাড়া টিকিট নকল হিসেবে গণ্য হবে।
প্রজ্ঞাপনে আরও বলা হয়, নভেম্বর মাসে পর্যটকেরা শুধু দিনের বেলায় ভ্রমণ করতে পারবেন, রাত যাপন করা যাবে না; ডিসেম্বর ও জানুয়ারি মাসে রাত যাপন করতে পারবেন; প্রতিদিন গড়ে দুই হাজারের বেশি পর্যটক দ্বীপে ভ্রমণ করতে পারবেন না; ফেব্রুয়ারি মাসে দ্বীপে পর্যটক যাতায়াত সম্পূর্ণভাবে বন্ধ থাকবে; সেন্ট মার্টিনের প্রাকৃতিক পরিবেশ অক্ষুণ্ন রাখতে দ্বীপে রাতে সৈকতে আলো জ্বালানো, শব্দ সৃষ্টি বা বারবিকিউ পার্টি করা যাবে না।
আরও বলা হয়, কেয়া বনে প্রবেশ, কেয়া ফল সংগ্রহ বা ক্রয়-বিক্রয় করা যাবে না; কোনোভাবেই দ্বীপের জীববৈচিত্র্যের (সামুদ্রিক কাছিম, পাখি, প্রবাল, রাজকাঁকড়া, শামুক-ঝিনুক ও অন্যান্য জীববৈচিত্র্য) ক্ষতি করা যাবে না; সমুদ্রসৈকতে মোটরসাইকেল, সি-বাইকসহ যেকোনো মোটরচালিত যানবাহন চালানো যাবে না; নিষিদ্ধ পলিথিন বহন করা যাবে না এবং একবার ব্যবহার্য প্লাস্টিক যেমন চিপসের প্যাকেট, প্লাস্টিক চামচ, স্ট্র, সাবান ও শ্যাম্পুর মিনিপ্যাক, ৫০০ ও ১০০০ মিলিলিটারের প্লাস্টিক বোতল ইত্যাদি বহন নিরুৎসাহিত করা হয়েছে এবং প্লাস্টিকের পানির বোতলের পরিবর্তে পর্যটকদের নিজস্ব পানির ফ্লাস্ক সঙ্গে রাখার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে প্রজ্ঞাপনে।
সেন্ট মার্টিন দ্বীপের অনন্য প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, পরিবেশ, প্রতিবেশ ও জীববৈচিত্র্য রক্ষায় ভ্রমণের ক্ষেত্রে সরকার নতুন নির্দেশনা জারি করেছে। আজ বুধবার পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের পরিবেশ-২ শাখা হতে ১২টি নির্দেশনাসংবলিত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন ছাড়া বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ) সেন্ট মার্টিন দ্বীপে কোনো নৌযান চলাচলের অনুমতি দিতে পারবে না; পর্যটকদের অবশ্যই বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ডের স্বীকৃত ওয়েব পোর্টালের মাধ্যমে অনলাইনে টিকিট ক্রয় করতে হবে, যেখানে প্রতিটি টিকিটে ট্রাভেল পাস ও কিউআর কোড সংযুক্ত থাকবে। কিউআর কোড ছাড়া টিকিট নকল হিসেবে গণ্য হবে।
প্রজ্ঞাপনে আরও বলা হয়, নভেম্বর মাসে পর্যটকেরা শুধু দিনের বেলায় ভ্রমণ করতে পারবেন, রাত যাপন করা যাবে না; ডিসেম্বর ও জানুয়ারি মাসে রাত যাপন করতে পারবেন; প্রতিদিন গড়ে দুই হাজারের বেশি পর্যটক দ্বীপে ভ্রমণ করতে পারবেন না; ফেব্রুয়ারি মাসে দ্বীপে পর্যটক যাতায়াত সম্পূর্ণভাবে বন্ধ থাকবে; সেন্ট মার্টিনের প্রাকৃতিক পরিবেশ অক্ষুণ্ন রাখতে দ্বীপে রাতে সৈকতে আলো জ্বালানো, শব্দ সৃষ্টি বা বারবিকিউ পার্টি করা যাবে না।
আরও বলা হয়, কেয়া বনে প্রবেশ, কেয়া ফল সংগ্রহ বা ক্রয়-বিক্রয় করা যাবে না; কোনোভাবেই দ্বীপের জীববৈচিত্র্যের (সামুদ্রিক কাছিম, পাখি, প্রবাল, রাজকাঁকড়া, শামুক-ঝিনুক ও অন্যান্য জীববৈচিত্র্য) ক্ষতি করা যাবে না; সমুদ্রসৈকতে মোটরসাইকেল, সি-বাইকসহ যেকোনো মোটরচালিত যানবাহন চালানো যাবে না; নিষিদ্ধ পলিথিন বহন করা যাবে না এবং একবার ব্যবহার্য প্লাস্টিক যেমন চিপসের প্যাকেট, প্লাস্টিক চামচ, স্ট্র, সাবান ও শ্যাম্পুর মিনিপ্যাক, ৫০০ ও ১০০০ মিলিলিটারের প্লাস্টিক বোতল ইত্যাদি বহন নিরুৎসাহিত করা হয়েছে এবং প্লাস্টিকের পানির বোতলের পরিবর্তে পর্যটকদের নিজস্ব পানির ফ্লাস্ক সঙ্গে রাখার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে প্রজ্ঞাপনে।
মিয়ানমারের রাখাইন থেকে দেশটির জান্তাবাহিনীর নির্যাতনে বাস্তুচ্যুত হয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নিতে আশ্রয়প্রার্থীর ঢল নামে। আজ থেকে ৮ বছর আগে এই ঢল শুরু হয়, যা এখনো চলছে থেমে থেমে। বাংলাদেশে রোহিঙ্গা আশ্রয়প্রার্থীদের প্রবেশের ৮ বছর হওয়া নিয়ে যৌথ বিবৃতি দিয়েছে পশ্চিমা বিশ্বের ৮ দেশ।
২৫ আগস্ট ২০২৫মানবতাবিরোধী অপরাধের তিন মামলায় শুনানি শেষে আজ বুধবার ১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন আদালত। এরপর একই মামলায় ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ ১৭ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেজামায়াত জানিয়েছে, প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাতের লক্ষ্যে দলের নায়েবে আমির সাবেক সংসদ সদস্য সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহেরের নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল যমুনায় গেছে।
১ ঘণ্টা আগেভূমি মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন মাঠ পর্যায়ের ভূমি অফিসগুলোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করার নির্দেশ দিয়েছে সরকার। গত সোমবার ভূমি মন্ত্রণালয়ের মাঠ প্রশাসন-২ শাখা থেকে সব জেলা প্রশাসকদের পাঠানো এক চিঠিতে এই নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় পৌঁছেছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর প্রতিনিধিদল।
আজ বুধবার বিকেল ৫টা ৪০ মিনিটের দিকে দলটি যমুনায় পৌঁছায়।
জামায়াত জানিয়েছে, প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাতের লক্ষ্যে দলের নায়েবে আমির সাবেক সংসদ সদস্য সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহেরের নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল যমুনায় গেছে।
বৈঠকে সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহেরের সঙ্গে জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার, সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এ টি এম মাসুম, সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল রফিকুল ইসলাম খান, সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল হামিদুর রহমান আজাদ থাকবেন বলে দলের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় পৌঁছেছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর প্রতিনিধিদল।
আজ বুধবার বিকেল ৫টা ৪০ মিনিটের দিকে দলটি যমুনায় পৌঁছায়।
জামায়াত জানিয়েছে, প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাতের লক্ষ্যে দলের নায়েবে আমির সাবেক সংসদ সদস্য সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহেরের নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল যমুনায় গেছে।
বৈঠকে সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহেরের সঙ্গে জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার, সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এ টি এম মাসুম, সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল রফিকুল ইসলাম খান, সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল হামিদুর রহমান আজাদ থাকবেন বলে দলের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।
মিয়ানমারের রাখাইন থেকে দেশটির জান্তাবাহিনীর নির্যাতনে বাস্তুচ্যুত হয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নিতে আশ্রয়প্রার্থীর ঢল নামে। আজ থেকে ৮ বছর আগে এই ঢল শুরু হয়, যা এখনো চলছে থেমে থেমে। বাংলাদেশে রোহিঙ্গা আশ্রয়প্রার্থীদের প্রবেশের ৮ বছর হওয়া নিয়ে যৌথ বিবৃতি দিয়েছে পশ্চিমা বিশ্বের ৮ দেশ।
২৫ আগস্ট ২০২৫মানবতাবিরোধী অপরাধের তিন মামলায় শুনানি শেষে আজ বুধবার ১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন আদালত। এরপর একই মামলায় ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ ১৭ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেসেন্ট মার্টিন দ্বীপের অনন্য প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, দ্বীপের , পরিবেশ, প্রতিবেশ ও জীববৈচিত্র্য রক্ষায় ভ্রমণের ক্ষেত্রে সরকার নতুন নির্দেশনা জারি করেছে। আজ বুধবার পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের পরিবেশ-২ শাখা হতে ১২টি নির্দেশনাসংবলিত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেভূমি মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন মাঠ পর্যায়ের ভূমি অফিসগুলোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করার নির্দেশ দিয়েছে সরকার। গত সোমবার ভূমি মন্ত্রণালয়ের মাঠ প্রশাসন-২ শাখা থেকে সব জেলা প্রশাসকদের পাঠানো এক চিঠিতে এই নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেবিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা
ভূমি মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন মাঠ পর্যায়ের ভূমি অফিসগুলোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করার নির্দেশ দিয়েছে সরকার। গত সোমবার ভূমি মন্ত্রণালয়ের মাঠ প্রশাসন-২ শাখা থেকে সব জেলা প্রশাসকদের পাঠানো এক চিঠিতে এই নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
চিঠিতে বলা হয়েছে, সম্প্রতি লক্ষ্য করা যাচ্ছে, দেশের বিভিন্ন স্থানে আকস্মিক অগ্নি দুর্ঘটনা সংঘটিত হচ্ছে। এমন পরিস্থিতিতে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের রেকর্ডরুমে সিসিটিভি ক্যামেরা স্থাপনসহ ভূমি মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন মাঠ পর্যায়ের সব উপজেলা ভূমি অফিস, রাজস্ব সার্কেল, ইউনিয়ন ভূমি অফিসে এ ধরনের আকস্মিক দুর্ঘটনা এড়াতে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদারসহ যাবতীয় সতর্কতামূলক পদক্ষেপ গ্রহণ করা জরুরি।
চিঠিতে সব জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের রেকর্ডরুমে সিসিটিভি ক্যামেরা স্থাপনসহ উপজেলা ভূমি অফিস, রাজস্ব সার্কেল, ইউনিয়ন ভূমি অফিসগুলোতে আকস্মিক অগ্নি দুর্ঘটনা, যে কোনো ক্ষয়ক্ষতি বা বিপর্যয় এড়াতে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদারসহ যাবতীয় সতর্কতামূলক পদক্ষেপ নিতে অনুরোধ করা হয়েছে।
সব বিভাগীয় কমিশনার, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) এবং সহকারী কমিশনারদের (ভূমি) চিঠির অনুলিপি দেওয়া হয়েছে।
ভূমি মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন মাঠ পর্যায়ের ভূমি অফিসগুলোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করার নির্দেশ দিয়েছে সরকার। গত সোমবার ভূমি মন্ত্রণালয়ের মাঠ প্রশাসন-২ শাখা থেকে সব জেলা প্রশাসকদের পাঠানো এক চিঠিতে এই নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
চিঠিতে বলা হয়েছে, সম্প্রতি লক্ষ্য করা যাচ্ছে, দেশের বিভিন্ন স্থানে আকস্মিক অগ্নি দুর্ঘটনা সংঘটিত হচ্ছে। এমন পরিস্থিতিতে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের রেকর্ডরুমে সিসিটিভি ক্যামেরা স্থাপনসহ ভূমি মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন মাঠ পর্যায়ের সব উপজেলা ভূমি অফিস, রাজস্ব সার্কেল, ইউনিয়ন ভূমি অফিসে এ ধরনের আকস্মিক দুর্ঘটনা এড়াতে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদারসহ যাবতীয় সতর্কতামূলক পদক্ষেপ গ্রহণ করা জরুরি।
চিঠিতে সব জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের রেকর্ডরুমে সিসিটিভি ক্যামেরা স্থাপনসহ উপজেলা ভূমি অফিস, রাজস্ব সার্কেল, ইউনিয়ন ভূমি অফিসগুলোতে আকস্মিক অগ্নি দুর্ঘটনা, যে কোনো ক্ষয়ক্ষতি বা বিপর্যয় এড়াতে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদারসহ যাবতীয় সতর্কতামূলক পদক্ষেপ নিতে অনুরোধ করা হয়েছে।
সব বিভাগীয় কমিশনার, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) এবং সহকারী কমিশনারদের (ভূমি) চিঠির অনুলিপি দেওয়া হয়েছে।
মিয়ানমারের রাখাইন থেকে দেশটির জান্তাবাহিনীর নির্যাতনে বাস্তুচ্যুত হয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নিতে আশ্রয়প্রার্থীর ঢল নামে। আজ থেকে ৮ বছর আগে এই ঢল শুরু হয়, যা এখনো চলছে থেমে থেমে। বাংলাদেশে রোহিঙ্গা আশ্রয়প্রার্থীদের প্রবেশের ৮ বছর হওয়া নিয়ে যৌথ বিবৃতি দিয়েছে পশ্চিমা বিশ্বের ৮ দেশ।
২৫ আগস্ট ২০২৫মানবতাবিরোধী অপরাধের তিন মামলায় শুনানি শেষে আজ বুধবার ১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন আদালত। এরপর একই মামলায় ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ ১৭ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেসেন্ট মার্টিন দ্বীপের অনন্য প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, দ্বীপের , পরিবেশ, প্রতিবেশ ও জীববৈচিত্র্য রক্ষায় ভ্রমণের ক্ষেত্রে সরকার নতুন নির্দেশনা জারি করেছে। আজ বুধবার পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের পরিবেশ-২ শাখা হতে ১২টি নির্দেশনাসংবলিত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেজামায়াত জানিয়েছে, প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাতের লক্ষ্যে দলের নায়েবে আমির সাবেক সংসদ সদস্য সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহেরের নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল যমুনায় গেছে।
১ ঘণ্টা আগে