নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে বর্তমান বিচারিক কার্যক্রম স্থগিতের আহ্বান জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বরাবর ১০০ নোবেল বিজয়ীসহ ১৬০ জন বিদেশি বিশিষ্টজনের খোলাচিঠির প্রতিবাদ জানিয়েছেন দেশের ১৭১ বিশিষ্টজন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক নিসার হোসেন স্বাক্ষরিত বিবৃতিতে বাংলাদেশের বিচারপ্রক্রিয়ার ওপর অযাচিত হস্তক্ষেপের বিষয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন বিশিষ্টজনেরা। বিশিষ্ট নাগরিক, বুদ্ধিজীবী ও পেশাজীবীদের পক্ষে থেকে আজ শুক্রবার গণমাধ্যমে এ বিবৃতি পাঠানো হয়।
নোবেল পুরস্কারজয়ী, রাজনীতিবিদ, ব্যবসায়ী ও সুশীল সমাজের সদস্যদের লেখা খোলাচিঠির বক্তব্য বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব এবং স্বাধীন বিচার বিভাগের ওপর স্পষ্ট হুমকি হিসেবে মনে করেন এই বিশিষ্টজনেরা। ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে আদালতে দায়ের করা চলমান মামলাগুলোর বিচারপ্রক্রিয়া বন্ধের আহ্বান বিচারপ্রক্রিয়ার ওপর অযাচিত হস্তক্ষেপ অভিহিত করে এ নিয়ে গভীর উদ্বেগ জানিয়েছেন তাঁরা।
এই খোলাচিঠিতে ‘নিরপেক্ষ’ বিচারকের মাধ্যমে ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ বিচারের যে আহ্বান জানানো হয়েছে, তা বাংলাদেশের বিচারব্যবস্থাকে হেয়প্রতিপন্ন করার শামিল বলে মনে করেন তাঁরা।
ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিচারপ্রক্রিয়া স্থগিতের দাবির প্রতিবাদে বিবৃতি দেওয়া দেশের ১৭১ জন বিশিষ্ট নাগরিক, বুদ্ধিজীবী ও পেশাজীবীর মধ্যে রয়েছেন: নগর-পরিকল্পনাবিদ অধ্যাপক নজরুল ইসলাম, সমাজবিজ্ঞানী অধ্যাপক অনুপম সেন, বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. আতিউর রহমান, শিল্পী হাশেম খান, কার্টুনিস্ট রফিকুন নবী, আবুল বারক আলভী, লেখক বুলবন ওসমান, অধ্যাপক মাহফুজা খানম, শিল্পী সাহাবুদ্দিন আহমেদ, অধ্যাপক আবুল বারকাত, আব্দুল বায়েস, সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব হাসান ইমাম, নাসির উদ্দীন ইউসুফ, তারানা হালিম, ফাল্গুনী হামিদ, নাট্যব্যক্তিত্ব রামেন্দু মজুমদার, মামুনুর রশীদ, সুবর্ণা মুস্তাফা, পীযূষ বন্দ্যোপাধ্যায়, কবি নির্মলেন্দু গুণ, অসীম সাহা, সাবেক বিচারপতি মমতাজউদ্দীন আহমেদ, আইনজীবী ইউসুফ হোসেন হুমায়ুন, মুক্তিযোদ্ধা সাজ্জাদ আলী জহির, প্রকৌশলী অধ্যাপক শামীম বাসুনিয়া, কথাশিল্পী সেলিনা হোসেন, অভিনেত্রী লাকী ইনাম, কার্টুনিস্ট শিশির ভট্টাচার্য্য, নৃত্যশিল্পী লায়লা হাসান, মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের ট্রাস্টি মফিদুল হক, সাংবাদিক মঞ্জুরুল আহসান বুলবুল, অধ্যাপক মেজবাহ কামাল, ডা. কামরুল হাসান খান, মানবাধিকার কমিশনের সাবেক চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান, মঞ্চসারথী আতাউর রহমান প্রমুখ।
এর আগে একই ধরনের বিবৃতি দেয় ১৩টি সাংস্কৃতিক সংগঠন। সাংস্কৃতিক সংগঠনগুলোর যৌথ বিবৃতিতে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের বিচারব্যবস্থা সম্পর্কে বিদেশিদের বিবৃতি অগ্রহণযোগ্য।
যৌথ বিবৃতি দেওয়া ১৩টি জাতীয়ভিত্তিক সাংস্কৃতিক ফেডারেশনের মধ্যে রয়েছে: সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোট, বাংলাদেশ গ্রুপ থিয়েটার ফেডারেশন, জাতীয় কবিতা পরিষদ, বাংলাদেশ আবৃত্তি সমন্বয় পরিষদ, বাংলাদেশ পথনাটক পরিষদ, বাংলাদেশ চারুশিল্পী সংসদ, বাংলাদেশ নৃত্যশিল্পী সংস্থা, বাংলাদেশ গণসংগীত সমন্বয় পরিষদ, বাংলাদেশ যাত্রা শিল্প উন্নয়ন পরিষদ, অভিনয় শিল্পী সংঘ, বাংলাদেশ সংগীত সংগঠন সমন্বয় পরিষদ, বাংলাদেশ গ্রাম থিয়েটার, বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোট। এ ছাড়া পৃথকভাবে একই রকম বিবৃতি পাঠিয়েছে বঙ্গবন্ধু পরিষদ।
গত সোমবার (২৮ আগস্ট) নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে বর্তমান বিচারিক কার্যক্রম স্থগিতের আহ্বান জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বরাবর খোলাচিঠি পাঠিয়েছেন ১৬০ জন বিদেশি বিশিষ্টজন। ওই চিঠিতে ১০০ জনের বেশি নোবেল বিজয়ীসহ রাজনীতি, কূটনীতিক, ব্যবসা, শিল্পকলা ও শিক্ষাক্ষেত্রের ব্যক্তিরা রয়েছেন। তাঁরা লিখেছেন, সম্প্রতি বাংলাদেশে গণতন্ত্র ও মানবাধিকারের প্রতি যে হুমকি দেখেছি, তাতে আমরা গভীরভাবে উদ্বিগ্ন।
আমরা বিশ্বাস করি, আসন্ন জাতীয় নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু হওয়া এবং নির্বাচনে প্রশাসন দেশের সব বড় দলের কাছে গ্রহণযোগ্য হওয়াটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আগের দুটি জাতীয় নির্বাচনে বৈধতার অভাব ছিল। বর্তমান প্রেক্ষাপটে মানবাধিকারের প্রতি যে হুমকি আমাদের উদ্বিগ্ন করে, তা হলো নোবেল শান্তি পুরস্কার বিজয়ী অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের মামলা। আমরা উদ্বিগ্ন যে সম্প্রতি তাঁকে টার্গেট করা হয়েছে। এটা ক্রমাগত বিচারিক হয়রানি বলেই আমাদের বিশ্বাস। আমরা বিনীতভাবে অনুরোধ করছি যে, আপনি অবিলম্বে অধ্যাপক ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে বর্তমান বিচারিক কার্যক্রম স্থগিত করুন।
এর আগে যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা এবং সাবেক মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটন ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে ‘হয়রানি বন্ধের’ আহ্বান জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছেন।
শুক্রবার বিবৃতিদাতা ১৭১ বিশিষ্টজন:
জ্যেষ্ঠতার ভিত্তিতে নয়:
১. অধ্যাপক নজরুল ইসলাম, নগর-পরিকল্পনাবিদ ও সাবেক চেয়ারম্যান, বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন
২. অধ্যাপক ড. অনুপম সেন, সমাজবিজ্ঞানী
৩. অধ্যাপক ড. সৎ কুমার সাহা, অর্থনীতিবিদ
৪. অধ্যাপক ড. আতিউর রহমান, ইমেরিটাস অধ্যাপক ও সাবেক গভর্নর, বাংলাদেশ ব্যাংক
৫. শিল্পী হাশেম খান, ইমেরিটাস অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
৬. অধ্যাপক বুলবন ওসমান, সমাজবিজ্ঞানী ও লেখক
৭. শিল্পী রফিকুন নবী, ইমেরিটাস অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
৮. অধ্যাপক ড. হারুন অর রশিদ, রাষ্ট্রবিজ্ঞানী ও সাবেক উপাচার্য, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়
৯. অধ্যাপক মাহফুজা খানম, সাবেক সভাপতি, এশিয়াটিক সোসাইটি ও সভাপতি, বিশ্ব শিক্ষক পরিষদ
১০. অধ্যাপক ড. সৈয়দ আনোয়ার হোসেন, ইতিহাসবিদ, বঙ্গবন্ধু চেয়ার, বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালস
১১. শাহাবুদ্দিন আহমেদ, শিল্পী ও বীর মুক্তিযোদ্ধা
১২. ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, সভাপতি, বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশন
১৩. অধ্যাপক ড. আবুল বারকাত, সভাপতি, অর্থনীতি সমিতি
১৪. হাসান ইমাম, সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব
১৫. রামেন্দু মজুমদার, নাট্যব্যক্তিত্ব
১৬. কবি নির্মলেন্দু গুণ
১৭. অধ্যাপক ড. বজলুল হক খন্দকার, প্রেসিডেন্ট, এশিয়াটিক সোসাইটি
১৮. নাসির উদ্দীন ইউসুফ, সাবেক সভাপতি, সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোট
১৯. অধ্যাপক আব্দুল বায়েস, অর্থনীতিবিদ ও সাবেক উপাচার্য
২০. মমতাজউদ্দীন আহমেদ, সাবেক বিচারপতি
২১. অ্যাডভোকেট ইউসুফ হোসেন হুমায়ুন
২২. অধ্যাপক মুনতাসীর মামুন, ইতিহাসবিদ
২৩. বীর মুক্তিযোদ্ধা সাজ্জাদ আলী জহির
২৪. অধ্যাপক ড. এ কে এম মনোয়ার উদ্দিন আহমদ, অর্থনীতিবিদ
২৫. মামুনুর রশীদ, নাট্যব্যক্তিত্ব
২৬. আরমা দত্ত, মানবাধিকারকর্মী
২৭. রোকেয়া কবীর, নারীনেত্রী
২৮. আবেদ খান, সাংবাদিক
২৯. নূহ-উল-আলম লেনিন, কবি ও লেখক
৩০. হারুন হাবীব, সাংবাদিক
৩১. প্রকৌশলী অধ্যাপক ড. শামীম বসুনিয়া
৩২. কথাশিল্পী সেলিনা হোসেন
৩৩. অভিনেত্রী লাকী ইনাম
৩৪. কার্টুনিস্ট শিশির ভট্টাচার্য্য
৩৫. মানজারে হাসিন মুরাদ, চলচ্চিত্রকার
৩৬. লায়লা হাসান, নৃত্যশিল্পী
৩৭. ম. হামিদ, নাট্যজন
৩৮. মফিদুল হক, ট্রাস্টি, মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর
৩৯. শ্যামলী নাসরিন চৌধুরী, শহীদজায়া
৪০. মঞ্জুরুল আহসান বুলবুল, সাংবাদিক, সাধারণ সম্পাদক, বিএফইউজে
৪১. নাঈমুল ইসলাম খান, সাংবাদিক
৪২. মমতাজ উদ্দীন ফকির, সভাপতি, সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি
৪৩. মেজর জেনারেল (অব.) আব্দুর রশীদ
৪৪. মেজর জেনারেল (অব.) মোহাম্মদ আলী শিকদার
৪৫. মেজর জেনারেল (অব.) নাসির উদ্দিন
৪৬. অজয় দাশগুপ্ত, সাংবাদিক
৪৭. সুবর্ণা মুস্তাফা, নাট্যব্যক্তিত্ব
৪৮. শাহরিয়ার কবির, লেখক
৪৯. কবি তারিক সুজাত
৫০. কবি অসীম সাহা
৫১. পীযূষ বন্দ্যোপাধ্যায়, নাট্যজন
৫২. হারিছুল হক, কবি ও চিকিৎসক
৫৩. রোকেয়া কবির, নারী নেত্রী
৫৪. গোলাম কুদ্দুস, নাট্যব্যক্তিত্ব এবং সভাপতি, সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোট
৫৫. অধ্যাপক ড. খালেদ হোসাইন, বিশিষ্ট কবি ও ছড়াকার
৫৬. লুৎফর রহমান রিটন, ছড়াকার
৫৭. অধ্যাপক সুফি মোস্তাফিজুর রহমান, প্রত্নতত্ত্ববিদ
৫৮. অধ্যাপক ড. এ কে এম শাহনেওয়াজ, প্রত্নতত্ত্ববিদ ও কলামিস্ট
৫৯. অধ্যাপক মেজবাহ কামাল, ইতিহাসবিদ
৬০. অধ্যাপক ড. প্রাণ গোপাল দত্ত, সাবেক উপাচার্য, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়
৬১. অধ্যাপক ডা. কামরুল হাসান খান, সাবেক উপাচার্য, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়
৬২. অধ্যাপক ড. মো. মাহবুবার রহমান, সাবেক উপচার্য, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
৬৩. অধ্যাপক ড. মো. আব্দুল মান্নান আকন্দ, সাবেক উপাচার্য, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
৬৪. অধ্যাপক ড. শরিফ এনামুল কবীর, সাবেক উপাচার্য, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
৬৫. অধ্যাপক ড. আবদুল খালেক, সাবেক উপাচার্য, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
৬৬. অধ্যাপক ড. মো. হারুন অর রশীদ, সাবেক উপাচার্য, পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
৬৭. অধ্যাপক ড. মো. আফজাল হোসেন, সাবেক উপাচার্য, হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
৬৮. অধ্যাপক ড. মো. মতিয়ার রহমান হাওলাদার, সাবেক উপাচার্য, সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
৬৯. অধ্যাপক ড. ইফতেখার উদ্দিন, সাবেক উপাচার্য, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
৭০. অধ্যাপক ড. হারুন-উর-রশীদ আশকারী, সাবেক উপাচার্য, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়
৭১. অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ ফায়েক উজ্জামান, সাবেক উপাচার্য, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়
৭২. অধ্যাপক মুনাজ আহমেদ নূর, সাবেক উপাচার্য, বঙ্গবন্ধু ডিজিটাল ইউনিভার্সিটি
৭৩. অধ্যাপক ড. মো. আলী আকবর, সাবেক উপাচার্য, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ময়মনসিংহ
৭৪. অধ্যাপক ড. কামাল উদ্দিন আহমেদ, সাবেক উপাচার্য, শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
৭৫. অধ্যাপক ড. আলাউদ্দিন, সাবেক উপাচার্য, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়
৭৬. অধ্যাপক ড. আবদুস সাত্তার, সাবেক উপাচার্য, যশোর বিশ্ববিদ্যালয়
৭৭. অধ্যাপক ড. মো. আলাউদ্দিন, সাবেক উপাচার্য, মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
৭৮. অধ্যাপক ড. তোফায়েল আহমেদ, সাবেক উপ-উপাচার্য, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়
৭৯. অধ্যাপক এম এ মতিন, সাবেক উপ-উপাচার্য, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
৮০. অধ্যাপক ড. শহীদুল্লাহ্ সিকদার, সাবেক উপ-উপাচার্য, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়
৮১. অধ্যাপক মো. নুরুল্লা, সাবেক উপ-উপাচার্য, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
৮২. অধ্যাপক ড. আব্দুল মান্নান চৌধুরী, উপাচার্য, ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ
৮৩. অধ্যাপক ড. নাসরীন আহমাদ, সাবেক উপ-উপাচার্য, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
৮৪. অধ্যাপক ড. মো. সেকান্দর আলী, সাবেক উপ-উপাচার্য, শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
৮৫. অধ্যাপক ড. সহিদ আকতার হুসাইন, সাবেক উপ-উপাচার্য, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
৮৬. প্রফেসর আনন্দ কুমার সাহা, সাবেক উপ-উপাচার্য, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
৮৭. অধ্যাপক আমির হোসেন, অর্থনীতিবিদ ও সাবেক উপ-উপাচার্য, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
৮৮. অধ্যাপক ড. মো. সেকান্দর আলী, সাবেক উপ-উপাচার্য, শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
৮৯. অধ্যাপক ড. আবুল কাশেম, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, বিশিষ্ট ইতিহাসবিদ ও সভাপতি, বাংলাদেশ ইতিহাস
সমিতি
৯০. শ্যামল দত্ত, সাংবাদিক
৯১. মোজাম্মেল বাবু, সাংবাদিক
৯২. অধ্যাপক ড. বিধান চন্দ্র দাশ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় এবং বিশিষ্ট প্রাণিবিজ্ঞানী ও বিজ্ঞানবিষয়ক লেখক
৯৩. প্রকৌশলী আব্দুস সবুর খান
৯৪. প্রকৌশলী নূরুল হুদা
৯৫. প্রকৌশলী মঞ্ছুরুল হক মঞ্ছুর
৯৬. অধ্যাপক ড. অজিত কুমার মজুমদার, বিশিষ্ট পরিসংখ্যানবিদ
৯৭. অধ্যাপক ড. এ এ মামুন, বিশিষ্ট পদার্থবিজ্ঞানী
৯৮. ডাক্তার নুজহাত চৌধুরী, সিনেট সদস্য, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
৯৯. ডাক্তার মামুন আল মাহতাব, সদস্যসচিব, সম্প্রীতির বাংলাদেশ
১০০. শিল্পী আবুল বারক আলভী, মুক্তিযোদ্ধা
১০১. অধ্যাপক মিজানুর রহমান, সাবেক চেয়ারম্যান, মানবাধিকার কমিশন
১০২. চঞ্চল চৌধুরী, নাট্য অভিনেতা
১০৩. তারানা হালিম, অভিনেত্রী ও সাংস্কৃতিক কর্মী
১০৪. আতাউর রহমান, মঞ্চসারথী
১০৫. নাট্যজন মামুনুর রশীদ
১০৬. ভাস্কর হামিদুজ্জামান খান
১০৭. অধ্যাপক ডা. কাজী শহীদুল আলম, সাবেক মহাসচিব, বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশন
১০৮. ডা. এহতেশামুল হক চৌধুরী, সাবেক মহাসচিব, বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশন
১০৯. ডা. জামাল উদ্দীন চৌধুরী, সভাপতি, স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদ
১১০. অধ্যাপক ডা. কামরুল হাসান মিলন, মহাসচিব, স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদ
১১১. অধ্যাপক ড. এম. কামীম জেড বসুনিয়া, পিইঞ্ছ
১১২. প্রকৌশলী মো. নুরুল হুদা
১১৩. প্রকৌশলী মো. আবদুস সবুর
১১৪. অধ্যাপক ড. প্রকৌশলী মুনাজ আহমেদ নূর, সাবেক উপাচার্য, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়
১১৫. প্রকৌশলী এস এম মনজুরুল হক মঞ্ছু, সাবেক উপাচার্য, বঙ্গবন্ধু ডিজিটাল বিশ্ববিদ্যালয়
১১৬. আসিফ মুনীর, সভাপতি, প্রজন্ম ’৭১
১১৭. কাজী সাইফুদ্দীন আব্বাস, সাধারণ সম্পাদক, প্রজন্ম ’৭১
১১৮. অধ্যাপক ড. আব্দুল বাছির, ডিন, কলা অনুষদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
১১৯. অধ্যাপক ড. মো. আব্দুস ছামাদ, ডিন, বিজ্ঞান অনুষদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
১২০. অধ্যাপক ড. সীমা জামান, ডিন, আইন অনুষদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
১২১. অধ্যাপক ড. মুহাম্মাদ আব্দুল মঈন, ডিন, বিজনেস স্টাডিজ অনুষদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
১২২. অধ্যাপক ড. জিয়া রহমান, ডিন, সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
১২৩. অধ্যাপক ড. এ কে এম মাহবুব হাসান, ডিন, জীববিজ্ঞান অনুষদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
১২৪. অধ্যাপক ড. সীতেশ চন্দ্র বাছার, ডিন, ফার্মেসি অনুষদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
১২৫. অধ্যাপক ড. মো. জিল্লুর রহমান, ডিন, আর্থ অ্যান্ড এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্সেস অনুষদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
১২৬. অধ্যাপক ড. হাফিজ মুহম্মদ হাসান বাবু, ডিন, ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজি অনুষদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
১২৭. অধ্যাপক ড. সাদেকা হালিম, সাবেক ডিন, সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
১২৮. অধ্যাপক ড. এ জে এম শফিউল আলম ভূইয়া, সাবেক ডিন, সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
১২৯. অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন আহমেদ, সাবেক ডিন, সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
১৩০. ডা. শাহরিয়ার নবী, ডিন, চিকিৎসা অনুষদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
১৩১. আহসান হাবিব নাসিম, সভাপতি, অভিনয় শিল্পী সংঘ
১৩২. অধ্যাপক ড. রাশেদ তালুকদার, সাবেক সভাপতি, শিক্ষক সমিতি ও সাবেক ডিন, বিজ্ঞান অনুষদ, শাহজালাল
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
১৩৩. অধ্যাপক ড. আক্তারুল ইসলাম, সাবেক সভাপতি, শিক্ষক সমিতি ও বর্তমান সভাপতি, বাংলাদেশ
বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি ফেডারেশন, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
১৩৪. অধ্যাপক ড. মোশতাক আহমেদ, সাবেক ডিন, ইঞ্জিনিয়ারিং অনুষদ, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
১৩৫. অধ্যাপক ড. এস এম সাইফুল ইসলাম, সাবেক সভাপতি, শিক্ষক সমিতি, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
বিশ্ববিদ্যালয়
১৩৬. অধ্যাপক ড. আব্দুল গনি, সাবেক ডিন, সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
১৩৭. রঞ্ছন কর্মকার, সাবেক মহাসচিব, ঢাকা ইউনিভার্সিটি অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন
১৩৮. অধ্যাপক জামাল উদ্দিন আহমেদ, সভাপতি, বাংলাদেশ চারুশিল্পী সংসদ
১৩৯. শিল্পী শেখ আফজাল হোসেন
১৪০. শিল্পী অধ্যাপক ফরিদা জামান
১৪১. সুভাষ সিংহ রায়, সাংবাদিক ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক
১৪২. অধ্যাপক লায়েক সাজ্জাদ এন্দেল্লাহ, সাবেক সভাপতি, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
১৪৩. অধ্যাপক ফরিদ আহমদ, সভাপতি, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
১৪৪. অধ্যাপক শামীম কায়সার, সম্পাদক, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
১৪৫. অধ্যাপক আহমেদ রেজা, সদস্য, শিক্ষক সমিতি, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
১৪৬. অধ্যাপক ড. মো. সেকান্দার চৌধুরী, সভাপতি এবং সাবেক সাধারণ সম্পাদক, শিক্ষক সমিতি, চট্টগ্রাম
বিশ্ববিদ্যালয়
১৪৭. অধ্যাপক ড. মুস্তাফিজুর রহমান সিদ্দিকী, সভাপতি, শিক্ষক সমিতি, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
১৪৮. অধ্যাপক আবদুল হক, সাধারণ সম্পাদক, শিক্ষক সমিতি, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
১৪৯. ড. আহমদ সালাউদ্দিন, সাবেক সভাপতি, শিক্ষক সমিতি, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
১৫০. অধ্যাপক ড. মো. মাহবুবুর রহমান, সাবেক ডিন, জীববিজ্ঞান অনুষদ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
১৫১. ড. সুকান্ত ভট্টাচার্য, সাবেক সাধারণ সম্পাদক, শিক্ষক সমিতি, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
১৫২. অধ্যাপক মো. জসীম উদ্দিন, চিত্রশিল্পী ও সাবেক পরিচালক, চারুকলা ইনস্টিটিউট, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
১৫৩. অধ্যাপক মনজুর আলম, সাবেক সাধারণ সম্পাদক, শিক্ষক সমিতি, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
১৫৪. অধ্যাপক অসীম দাশ, নাট্য নির্দেশক, নাট্যকলা বিভাগ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
১৫৫. অধ্যাপক এ বি এম আবু নোমান, সাবেক ডিন, আইন অনুষদ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
১৫৬. অধ্যাপক স্বরোচিষ সরকার, ভাষা গবেষক
১৫৭. সঙ্গীতা ইমাম, সংস্কৃতিকর্মী
১৫৮. মসিহউদ্দিন শাকের, চলচ্চিত্র নির্মাতা
১৫৯. ড. ইসরাফিল শাহিন, নাট্যব্যক্তিত্ব
১৬০. শিমুল ইউসুফ, নৃত্যশিল্পী
১৬১. অধ্যাপক ড. নিজামুল হক ভূইয়া, সভাপতি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি
১৬২. অধ্যাপক ড. জিনাত হুদা, সাধারণ সম্পাদক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি
১৬৩. সংগীতশিল্পী শামা রহমান
১৬৪. বীর মুক্তিযোদ্ধা কাজী সাজ্জাদ আলী জহির
১৬৫. মো. মঞ্ছুরুল ইসলাম, সাংবাদিক ও প্রধান সম্পাদক, ডিবিসি টেলিভিশন
১৬৬. আবৃত্তিকার আহকাম উল্ল্যাহ
১৬৭. ফাল্গুনী হামিদ, সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব
১৬৮. অধ্যাপক ডা. বরেন চক্রবর্তী, চিকিৎসক ও কবি
১৬৯. কবি রুবী রহমান
১৭০. আফসানা মিমি, সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব
১৭১. শিল্পী অধ্যাপক নিসার হোসেন

নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে বর্তমান বিচারিক কার্যক্রম স্থগিতের আহ্বান জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বরাবর ১০০ নোবেল বিজয়ীসহ ১৬০ জন বিদেশি বিশিষ্টজনের খোলাচিঠির প্রতিবাদ জানিয়েছেন দেশের ১৭১ বিশিষ্টজন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক নিসার হোসেন স্বাক্ষরিত বিবৃতিতে বাংলাদেশের বিচারপ্রক্রিয়ার ওপর অযাচিত হস্তক্ষেপের বিষয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন বিশিষ্টজনেরা। বিশিষ্ট নাগরিক, বুদ্ধিজীবী ও পেশাজীবীদের পক্ষে থেকে আজ শুক্রবার গণমাধ্যমে এ বিবৃতি পাঠানো হয়।
নোবেল পুরস্কারজয়ী, রাজনীতিবিদ, ব্যবসায়ী ও সুশীল সমাজের সদস্যদের লেখা খোলাচিঠির বক্তব্য বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব এবং স্বাধীন বিচার বিভাগের ওপর স্পষ্ট হুমকি হিসেবে মনে করেন এই বিশিষ্টজনেরা। ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে আদালতে দায়ের করা চলমান মামলাগুলোর বিচারপ্রক্রিয়া বন্ধের আহ্বান বিচারপ্রক্রিয়ার ওপর অযাচিত হস্তক্ষেপ অভিহিত করে এ নিয়ে গভীর উদ্বেগ জানিয়েছেন তাঁরা।
এই খোলাচিঠিতে ‘নিরপেক্ষ’ বিচারকের মাধ্যমে ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ বিচারের যে আহ্বান জানানো হয়েছে, তা বাংলাদেশের বিচারব্যবস্থাকে হেয়প্রতিপন্ন করার শামিল বলে মনে করেন তাঁরা।
ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিচারপ্রক্রিয়া স্থগিতের দাবির প্রতিবাদে বিবৃতি দেওয়া দেশের ১৭১ জন বিশিষ্ট নাগরিক, বুদ্ধিজীবী ও পেশাজীবীর মধ্যে রয়েছেন: নগর-পরিকল্পনাবিদ অধ্যাপক নজরুল ইসলাম, সমাজবিজ্ঞানী অধ্যাপক অনুপম সেন, বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. আতিউর রহমান, শিল্পী হাশেম খান, কার্টুনিস্ট রফিকুন নবী, আবুল বারক আলভী, লেখক বুলবন ওসমান, অধ্যাপক মাহফুজা খানম, শিল্পী সাহাবুদ্দিন আহমেদ, অধ্যাপক আবুল বারকাত, আব্দুল বায়েস, সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব হাসান ইমাম, নাসির উদ্দীন ইউসুফ, তারানা হালিম, ফাল্গুনী হামিদ, নাট্যব্যক্তিত্ব রামেন্দু মজুমদার, মামুনুর রশীদ, সুবর্ণা মুস্তাফা, পীযূষ বন্দ্যোপাধ্যায়, কবি নির্মলেন্দু গুণ, অসীম সাহা, সাবেক বিচারপতি মমতাজউদ্দীন আহমেদ, আইনজীবী ইউসুফ হোসেন হুমায়ুন, মুক্তিযোদ্ধা সাজ্জাদ আলী জহির, প্রকৌশলী অধ্যাপক শামীম বাসুনিয়া, কথাশিল্পী সেলিনা হোসেন, অভিনেত্রী লাকী ইনাম, কার্টুনিস্ট শিশির ভট্টাচার্য্য, নৃত্যশিল্পী লায়লা হাসান, মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের ট্রাস্টি মফিদুল হক, সাংবাদিক মঞ্জুরুল আহসান বুলবুল, অধ্যাপক মেজবাহ কামাল, ডা. কামরুল হাসান খান, মানবাধিকার কমিশনের সাবেক চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান, মঞ্চসারথী আতাউর রহমান প্রমুখ।
এর আগে একই ধরনের বিবৃতি দেয় ১৩টি সাংস্কৃতিক সংগঠন। সাংস্কৃতিক সংগঠনগুলোর যৌথ বিবৃতিতে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের বিচারব্যবস্থা সম্পর্কে বিদেশিদের বিবৃতি অগ্রহণযোগ্য।
যৌথ বিবৃতি দেওয়া ১৩টি জাতীয়ভিত্তিক সাংস্কৃতিক ফেডারেশনের মধ্যে রয়েছে: সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোট, বাংলাদেশ গ্রুপ থিয়েটার ফেডারেশন, জাতীয় কবিতা পরিষদ, বাংলাদেশ আবৃত্তি সমন্বয় পরিষদ, বাংলাদেশ পথনাটক পরিষদ, বাংলাদেশ চারুশিল্পী সংসদ, বাংলাদেশ নৃত্যশিল্পী সংস্থা, বাংলাদেশ গণসংগীত সমন্বয় পরিষদ, বাংলাদেশ যাত্রা শিল্প উন্নয়ন পরিষদ, অভিনয় শিল্পী সংঘ, বাংলাদেশ সংগীত সংগঠন সমন্বয় পরিষদ, বাংলাদেশ গ্রাম থিয়েটার, বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোট। এ ছাড়া পৃথকভাবে একই রকম বিবৃতি পাঠিয়েছে বঙ্গবন্ধু পরিষদ।
গত সোমবার (২৮ আগস্ট) নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে বর্তমান বিচারিক কার্যক্রম স্থগিতের আহ্বান জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বরাবর খোলাচিঠি পাঠিয়েছেন ১৬০ জন বিদেশি বিশিষ্টজন। ওই চিঠিতে ১০০ জনের বেশি নোবেল বিজয়ীসহ রাজনীতি, কূটনীতিক, ব্যবসা, শিল্পকলা ও শিক্ষাক্ষেত্রের ব্যক্তিরা রয়েছেন। তাঁরা লিখেছেন, সম্প্রতি বাংলাদেশে গণতন্ত্র ও মানবাধিকারের প্রতি যে হুমকি দেখেছি, তাতে আমরা গভীরভাবে উদ্বিগ্ন।
আমরা বিশ্বাস করি, আসন্ন জাতীয় নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু হওয়া এবং নির্বাচনে প্রশাসন দেশের সব বড় দলের কাছে গ্রহণযোগ্য হওয়াটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আগের দুটি জাতীয় নির্বাচনে বৈধতার অভাব ছিল। বর্তমান প্রেক্ষাপটে মানবাধিকারের প্রতি যে হুমকি আমাদের উদ্বিগ্ন করে, তা হলো নোবেল শান্তি পুরস্কার বিজয়ী অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের মামলা। আমরা উদ্বিগ্ন যে সম্প্রতি তাঁকে টার্গেট করা হয়েছে। এটা ক্রমাগত বিচারিক হয়রানি বলেই আমাদের বিশ্বাস। আমরা বিনীতভাবে অনুরোধ করছি যে, আপনি অবিলম্বে অধ্যাপক ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে বর্তমান বিচারিক কার্যক্রম স্থগিত করুন।
এর আগে যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা এবং সাবেক মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটন ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে ‘হয়রানি বন্ধের’ আহ্বান জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছেন।
শুক্রবার বিবৃতিদাতা ১৭১ বিশিষ্টজন:
জ্যেষ্ঠতার ভিত্তিতে নয়:
১. অধ্যাপক নজরুল ইসলাম, নগর-পরিকল্পনাবিদ ও সাবেক চেয়ারম্যান, বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন
২. অধ্যাপক ড. অনুপম সেন, সমাজবিজ্ঞানী
৩. অধ্যাপক ড. সৎ কুমার সাহা, অর্থনীতিবিদ
৪. অধ্যাপক ড. আতিউর রহমান, ইমেরিটাস অধ্যাপক ও সাবেক গভর্নর, বাংলাদেশ ব্যাংক
৫. শিল্পী হাশেম খান, ইমেরিটাস অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
৬. অধ্যাপক বুলবন ওসমান, সমাজবিজ্ঞানী ও লেখক
৭. শিল্পী রফিকুন নবী, ইমেরিটাস অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
৮. অধ্যাপক ড. হারুন অর রশিদ, রাষ্ট্রবিজ্ঞানী ও সাবেক উপাচার্য, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়
৯. অধ্যাপক মাহফুজা খানম, সাবেক সভাপতি, এশিয়াটিক সোসাইটি ও সভাপতি, বিশ্ব শিক্ষক পরিষদ
১০. অধ্যাপক ড. সৈয়দ আনোয়ার হোসেন, ইতিহাসবিদ, বঙ্গবন্ধু চেয়ার, বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালস
১১. শাহাবুদ্দিন আহমেদ, শিল্পী ও বীর মুক্তিযোদ্ধা
১২. ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, সভাপতি, বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশন
১৩. অধ্যাপক ড. আবুল বারকাত, সভাপতি, অর্থনীতি সমিতি
১৪. হাসান ইমাম, সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব
১৫. রামেন্দু মজুমদার, নাট্যব্যক্তিত্ব
১৬. কবি নির্মলেন্দু গুণ
১৭. অধ্যাপক ড. বজলুল হক খন্দকার, প্রেসিডেন্ট, এশিয়াটিক সোসাইটি
১৮. নাসির উদ্দীন ইউসুফ, সাবেক সভাপতি, সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোট
১৯. অধ্যাপক আব্দুল বায়েস, অর্থনীতিবিদ ও সাবেক উপাচার্য
২০. মমতাজউদ্দীন আহমেদ, সাবেক বিচারপতি
২১. অ্যাডভোকেট ইউসুফ হোসেন হুমায়ুন
২২. অধ্যাপক মুনতাসীর মামুন, ইতিহাসবিদ
২৩. বীর মুক্তিযোদ্ধা সাজ্জাদ আলী জহির
২৪. অধ্যাপক ড. এ কে এম মনোয়ার উদ্দিন আহমদ, অর্থনীতিবিদ
২৫. মামুনুর রশীদ, নাট্যব্যক্তিত্ব
২৬. আরমা দত্ত, মানবাধিকারকর্মী
২৭. রোকেয়া কবীর, নারীনেত্রী
২৮. আবেদ খান, সাংবাদিক
২৯. নূহ-উল-আলম লেনিন, কবি ও লেখক
৩০. হারুন হাবীব, সাংবাদিক
৩১. প্রকৌশলী অধ্যাপক ড. শামীম বসুনিয়া
৩২. কথাশিল্পী সেলিনা হোসেন
৩৩. অভিনেত্রী লাকী ইনাম
৩৪. কার্টুনিস্ট শিশির ভট্টাচার্য্য
৩৫. মানজারে হাসিন মুরাদ, চলচ্চিত্রকার
৩৬. লায়লা হাসান, নৃত্যশিল্পী
৩৭. ম. হামিদ, নাট্যজন
৩৮. মফিদুল হক, ট্রাস্টি, মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর
৩৯. শ্যামলী নাসরিন চৌধুরী, শহীদজায়া
৪০. মঞ্জুরুল আহসান বুলবুল, সাংবাদিক, সাধারণ সম্পাদক, বিএফইউজে
৪১. নাঈমুল ইসলাম খান, সাংবাদিক
৪২. মমতাজ উদ্দীন ফকির, সভাপতি, সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি
৪৩. মেজর জেনারেল (অব.) আব্দুর রশীদ
৪৪. মেজর জেনারেল (অব.) মোহাম্মদ আলী শিকদার
৪৫. মেজর জেনারেল (অব.) নাসির উদ্দিন
৪৬. অজয় দাশগুপ্ত, সাংবাদিক
৪৭. সুবর্ণা মুস্তাফা, নাট্যব্যক্তিত্ব
৪৮. শাহরিয়ার কবির, লেখক
৪৯. কবি তারিক সুজাত
৫০. কবি অসীম সাহা
৫১. পীযূষ বন্দ্যোপাধ্যায়, নাট্যজন
৫২. হারিছুল হক, কবি ও চিকিৎসক
৫৩. রোকেয়া কবির, নারী নেত্রী
৫৪. গোলাম কুদ্দুস, নাট্যব্যক্তিত্ব এবং সভাপতি, সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোট
৫৫. অধ্যাপক ড. খালেদ হোসাইন, বিশিষ্ট কবি ও ছড়াকার
৫৬. লুৎফর রহমান রিটন, ছড়াকার
৫৭. অধ্যাপক সুফি মোস্তাফিজুর রহমান, প্রত্নতত্ত্ববিদ
৫৮. অধ্যাপক ড. এ কে এম শাহনেওয়াজ, প্রত্নতত্ত্ববিদ ও কলামিস্ট
৫৯. অধ্যাপক মেজবাহ কামাল, ইতিহাসবিদ
৬০. অধ্যাপক ড. প্রাণ গোপাল দত্ত, সাবেক উপাচার্য, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়
৬১. অধ্যাপক ডা. কামরুল হাসান খান, সাবেক উপাচার্য, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়
৬২. অধ্যাপক ড. মো. মাহবুবার রহমান, সাবেক উপচার্য, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
৬৩. অধ্যাপক ড. মো. আব্দুল মান্নান আকন্দ, সাবেক উপাচার্য, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
৬৪. অধ্যাপক ড. শরিফ এনামুল কবীর, সাবেক উপাচার্য, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
৬৫. অধ্যাপক ড. আবদুল খালেক, সাবেক উপাচার্য, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
৬৬. অধ্যাপক ড. মো. হারুন অর রশীদ, সাবেক উপাচার্য, পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
৬৭. অধ্যাপক ড. মো. আফজাল হোসেন, সাবেক উপাচার্য, হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
৬৮. অধ্যাপক ড. মো. মতিয়ার রহমান হাওলাদার, সাবেক উপাচার্য, সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
৬৯. অধ্যাপক ড. ইফতেখার উদ্দিন, সাবেক উপাচার্য, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
৭০. অধ্যাপক ড. হারুন-উর-রশীদ আশকারী, সাবেক উপাচার্য, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়
৭১. অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ ফায়েক উজ্জামান, সাবেক উপাচার্য, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়
৭২. অধ্যাপক মুনাজ আহমেদ নূর, সাবেক উপাচার্য, বঙ্গবন্ধু ডিজিটাল ইউনিভার্সিটি
৭৩. অধ্যাপক ড. মো. আলী আকবর, সাবেক উপাচার্য, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ময়মনসিংহ
৭৪. অধ্যাপক ড. কামাল উদ্দিন আহমেদ, সাবেক উপাচার্য, শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
৭৫. অধ্যাপক ড. আলাউদ্দিন, সাবেক উপাচার্য, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়
৭৬. অধ্যাপক ড. আবদুস সাত্তার, সাবেক উপাচার্য, যশোর বিশ্ববিদ্যালয়
৭৭. অধ্যাপক ড. মো. আলাউদ্দিন, সাবেক উপাচার্য, মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
৭৮. অধ্যাপক ড. তোফায়েল আহমেদ, সাবেক উপ-উপাচার্য, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়
৭৯. অধ্যাপক এম এ মতিন, সাবেক উপ-উপাচার্য, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
৮০. অধ্যাপক ড. শহীদুল্লাহ্ সিকদার, সাবেক উপ-উপাচার্য, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়
৮১. অধ্যাপক মো. নুরুল্লা, সাবেক উপ-উপাচার্য, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
৮২. অধ্যাপক ড. আব্দুল মান্নান চৌধুরী, উপাচার্য, ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ
৮৩. অধ্যাপক ড. নাসরীন আহমাদ, সাবেক উপ-উপাচার্য, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
৮৪. অধ্যাপক ড. মো. সেকান্দর আলী, সাবেক উপ-উপাচার্য, শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
৮৫. অধ্যাপক ড. সহিদ আকতার হুসাইন, সাবেক উপ-উপাচার্য, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
৮৬. প্রফেসর আনন্দ কুমার সাহা, সাবেক উপ-উপাচার্য, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
৮৭. অধ্যাপক আমির হোসেন, অর্থনীতিবিদ ও সাবেক উপ-উপাচার্য, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
৮৮. অধ্যাপক ড. মো. সেকান্দর আলী, সাবেক উপ-উপাচার্য, শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
৮৯. অধ্যাপক ড. আবুল কাশেম, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, বিশিষ্ট ইতিহাসবিদ ও সভাপতি, বাংলাদেশ ইতিহাস
সমিতি
৯০. শ্যামল দত্ত, সাংবাদিক
৯১. মোজাম্মেল বাবু, সাংবাদিক
৯২. অধ্যাপক ড. বিধান চন্দ্র দাশ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় এবং বিশিষ্ট প্রাণিবিজ্ঞানী ও বিজ্ঞানবিষয়ক লেখক
৯৩. প্রকৌশলী আব্দুস সবুর খান
৯৪. প্রকৌশলী নূরুল হুদা
৯৫. প্রকৌশলী মঞ্ছুরুল হক মঞ্ছুর
৯৬. অধ্যাপক ড. অজিত কুমার মজুমদার, বিশিষ্ট পরিসংখ্যানবিদ
৯৭. অধ্যাপক ড. এ এ মামুন, বিশিষ্ট পদার্থবিজ্ঞানী
৯৮. ডাক্তার নুজহাত চৌধুরী, সিনেট সদস্য, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
৯৯. ডাক্তার মামুন আল মাহতাব, সদস্যসচিব, সম্প্রীতির বাংলাদেশ
১০০. শিল্পী আবুল বারক আলভী, মুক্তিযোদ্ধা
১০১. অধ্যাপক মিজানুর রহমান, সাবেক চেয়ারম্যান, মানবাধিকার কমিশন
১০২. চঞ্চল চৌধুরী, নাট্য অভিনেতা
১০৩. তারানা হালিম, অভিনেত্রী ও সাংস্কৃতিক কর্মী
১০৪. আতাউর রহমান, মঞ্চসারথী
১০৫. নাট্যজন মামুনুর রশীদ
১০৬. ভাস্কর হামিদুজ্জামান খান
১০৭. অধ্যাপক ডা. কাজী শহীদুল আলম, সাবেক মহাসচিব, বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশন
১০৮. ডা. এহতেশামুল হক চৌধুরী, সাবেক মহাসচিব, বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশন
১০৯. ডা. জামাল উদ্দীন চৌধুরী, সভাপতি, স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদ
১১০. অধ্যাপক ডা. কামরুল হাসান মিলন, মহাসচিব, স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদ
১১১. অধ্যাপক ড. এম. কামীম জেড বসুনিয়া, পিইঞ্ছ
১১২. প্রকৌশলী মো. নুরুল হুদা
১১৩. প্রকৌশলী মো. আবদুস সবুর
১১৪. অধ্যাপক ড. প্রকৌশলী মুনাজ আহমেদ নূর, সাবেক উপাচার্য, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়
১১৫. প্রকৌশলী এস এম মনজুরুল হক মঞ্ছু, সাবেক উপাচার্য, বঙ্গবন্ধু ডিজিটাল বিশ্ববিদ্যালয়
১১৬. আসিফ মুনীর, সভাপতি, প্রজন্ম ’৭১
১১৭. কাজী সাইফুদ্দীন আব্বাস, সাধারণ সম্পাদক, প্রজন্ম ’৭১
১১৮. অধ্যাপক ড. আব্দুল বাছির, ডিন, কলা অনুষদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
১১৯. অধ্যাপক ড. মো. আব্দুস ছামাদ, ডিন, বিজ্ঞান অনুষদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
১২০. অধ্যাপক ড. সীমা জামান, ডিন, আইন অনুষদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
১২১. অধ্যাপক ড. মুহাম্মাদ আব্দুল মঈন, ডিন, বিজনেস স্টাডিজ অনুষদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
১২২. অধ্যাপক ড. জিয়া রহমান, ডিন, সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
১২৩. অধ্যাপক ড. এ কে এম মাহবুব হাসান, ডিন, জীববিজ্ঞান অনুষদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
১২৪. অধ্যাপক ড. সীতেশ চন্দ্র বাছার, ডিন, ফার্মেসি অনুষদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
১২৫. অধ্যাপক ড. মো. জিল্লুর রহমান, ডিন, আর্থ অ্যান্ড এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্সেস অনুষদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
১২৬. অধ্যাপক ড. হাফিজ মুহম্মদ হাসান বাবু, ডিন, ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজি অনুষদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
১২৭. অধ্যাপক ড. সাদেকা হালিম, সাবেক ডিন, সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
১২৮. অধ্যাপক ড. এ জে এম শফিউল আলম ভূইয়া, সাবেক ডিন, সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
১২৯. অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন আহমেদ, সাবেক ডিন, সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
১৩০. ডা. শাহরিয়ার নবী, ডিন, চিকিৎসা অনুষদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
১৩১. আহসান হাবিব নাসিম, সভাপতি, অভিনয় শিল্পী সংঘ
১৩২. অধ্যাপক ড. রাশেদ তালুকদার, সাবেক সভাপতি, শিক্ষক সমিতি ও সাবেক ডিন, বিজ্ঞান অনুষদ, শাহজালাল
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
১৩৩. অধ্যাপক ড. আক্তারুল ইসলাম, সাবেক সভাপতি, শিক্ষক সমিতি ও বর্তমান সভাপতি, বাংলাদেশ
বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি ফেডারেশন, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
১৩৪. অধ্যাপক ড. মোশতাক আহমেদ, সাবেক ডিন, ইঞ্জিনিয়ারিং অনুষদ, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
১৩৫. অধ্যাপক ড. এস এম সাইফুল ইসলাম, সাবেক সভাপতি, শিক্ষক সমিতি, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
বিশ্ববিদ্যালয়
১৩৬. অধ্যাপক ড. আব্দুল গনি, সাবেক ডিন, সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
১৩৭. রঞ্ছন কর্মকার, সাবেক মহাসচিব, ঢাকা ইউনিভার্সিটি অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন
১৩৮. অধ্যাপক জামাল উদ্দিন আহমেদ, সভাপতি, বাংলাদেশ চারুশিল্পী সংসদ
১৩৯. শিল্পী শেখ আফজাল হোসেন
১৪০. শিল্পী অধ্যাপক ফরিদা জামান
১৪১. সুভাষ সিংহ রায়, সাংবাদিক ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক
১৪২. অধ্যাপক লায়েক সাজ্জাদ এন্দেল্লাহ, সাবেক সভাপতি, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
১৪৩. অধ্যাপক ফরিদ আহমদ, সভাপতি, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
১৪৪. অধ্যাপক শামীম কায়সার, সম্পাদক, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
১৪৫. অধ্যাপক আহমেদ রেজা, সদস্য, শিক্ষক সমিতি, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
১৪৬. অধ্যাপক ড. মো. সেকান্দার চৌধুরী, সভাপতি এবং সাবেক সাধারণ সম্পাদক, শিক্ষক সমিতি, চট্টগ্রাম
বিশ্ববিদ্যালয়
১৪৭. অধ্যাপক ড. মুস্তাফিজুর রহমান সিদ্দিকী, সভাপতি, শিক্ষক সমিতি, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
১৪৮. অধ্যাপক আবদুল হক, সাধারণ সম্পাদক, শিক্ষক সমিতি, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
১৪৯. ড. আহমদ সালাউদ্দিন, সাবেক সভাপতি, শিক্ষক সমিতি, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
১৫০. অধ্যাপক ড. মো. মাহবুবুর রহমান, সাবেক ডিন, জীববিজ্ঞান অনুষদ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
১৫১. ড. সুকান্ত ভট্টাচার্য, সাবেক সাধারণ সম্পাদক, শিক্ষক সমিতি, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
১৫২. অধ্যাপক মো. জসীম উদ্দিন, চিত্রশিল্পী ও সাবেক পরিচালক, চারুকলা ইনস্টিটিউট, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
১৫৩. অধ্যাপক মনজুর আলম, সাবেক সাধারণ সম্পাদক, শিক্ষক সমিতি, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
১৫৪. অধ্যাপক অসীম দাশ, নাট্য নির্দেশক, নাট্যকলা বিভাগ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
১৫৫. অধ্যাপক এ বি এম আবু নোমান, সাবেক ডিন, আইন অনুষদ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
১৫৬. অধ্যাপক স্বরোচিষ সরকার, ভাষা গবেষক
১৫৭. সঙ্গীতা ইমাম, সংস্কৃতিকর্মী
১৫৮. মসিহউদ্দিন শাকের, চলচ্চিত্র নির্মাতা
১৫৯. ড. ইসরাফিল শাহিন, নাট্যব্যক্তিত্ব
১৬০. শিমুল ইউসুফ, নৃত্যশিল্পী
১৬১. অধ্যাপক ড. নিজামুল হক ভূইয়া, সভাপতি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি
১৬২. অধ্যাপক ড. জিনাত হুদা, সাধারণ সম্পাদক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি
১৬৩. সংগীতশিল্পী শামা রহমান
১৬৪. বীর মুক্তিযোদ্ধা কাজী সাজ্জাদ আলী জহির
১৬৫. মো. মঞ্ছুরুল ইসলাম, সাংবাদিক ও প্রধান সম্পাদক, ডিবিসি টেলিভিশন
১৬৬. আবৃত্তিকার আহকাম উল্ল্যাহ
১৬৭. ফাল্গুনী হামিদ, সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব
১৬৮. অধ্যাপক ডা. বরেন চক্রবর্তী, চিকিৎসক ও কবি
১৬৯. কবি রুবী রহমান
১৭০. আফসানা মিমি, সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব
১৭১. শিল্পী অধ্যাপক নিসার হোসেন
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে বর্তমান বিচারিক কার্যক্রম স্থগিতের আহ্বান জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বরাবর ১০০ নোবেল বিজয়ীসহ ১৬০ জন বিদেশি বিশিষ্টজনের খোলাচিঠির প্রতিবাদ জানিয়েছেন দেশের ১৭১ বিশিষ্টজন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক নিসার হোসেন স্বাক্ষরিত বিবৃতিতে বাংলাদেশের বিচারপ্রক্রিয়ার ওপর অযাচিত হস্তক্ষেপের বিষয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন বিশিষ্টজনেরা। বিশিষ্ট নাগরিক, বুদ্ধিজীবী ও পেশাজীবীদের পক্ষে থেকে আজ শুক্রবার গণমাধ্যমে এ বিবৃতি পাঠানো হয়।
নোবেল পুরস্কারজয়ী, রাজনীতিবিদ, ব্যবসায়ী ও সুশীল সমাজের সদস্যদের লেখা খোলাচিঠির বক্তব্য বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব এবং স্বাধীন বিচার বিভাগের ওপর স্পষ্ট হুমকি হিসেবে মনে করেন এই বিশিষ্টজনেরা। ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে আদালতে দায়ের করা চলমান মামলাগুলোর বিচারপ্রক্রিয়া বন্ধের আহ্বান বিচারপ্রক্রিয়ার ওপর অযাচিত হস্তক্ষেপ অভিহিত করে এ নিয়ে গভীর উদ্বেগ জানিয়েছেন তাঁরা।
এই খোলাচিঠিতে ‘নিরপেক্ষ’ বিচারকের মাধ্যমে ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ বিচারের যে আহ্বান জানানো হয়েছে, তা বাংলাদেশের বিচারব্যবস্থাকে হেয়প্রতিপন্ন করার শামিল বলে মনে করেন তাঁরা।
ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিচারপ্রক্রিয়া স্থগিতের দাবির প্রতিবাদে বিবৃতি দেওয়া দেশের ১৭১ জন বিশিষ্ট নাগরিক, বুদ্ধিজীবী ও পেশাজীবীর মধ্যে রয়েছেন: নগর-পরিকল্পনাবিদ অধ্যাপক নজরুল ইসলাম, সমাজবিজ্ঞানী অধ্যাপক অনুপম সেন, বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. আতিউর রহমান, শিল্পী হাশেম খান, কার্টুনিস্ট রফিকুন নবী, আবুল বারক আলভী, লেখক বুলবন ওসমান, অধ্যাপক মাহফুজা খানম, শিল্পী সাহাবুদ্দিন আহমেদ, অধ্যাপক আবুল বারকাত, আব্দুল বায়েস, সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব হাসান ইমাম, নাসির উদ্দীন ইউসুফ, তারানা হালিম, ফাল্গুনী হামিদ, নাট্যব্যক্তিত্ব রামেন্দু মজুমদার, মামুনুর রশীদ, সুবর্ণা মুস্তাফা, পীযূষ বন্দ্যোপাধ্যায়, কবি নির্মলেন্দু গুণ, অসীম সাহা, সাবেক বিচারপতি মমতাজউদ্দীন আহমেদ, আইনজীবী ইউসুফ হোসেন হুমায়ুন, মুক্তিযোদ্ধা সাজ্জাদ আলী জহির, প্রকৌশলী অধ্যাপক শামীম বাসুনিয়া, কথাশিল্পী সেলিনা হোসেন, অভিনেত্রী লাকী ইনাম, কার্টুনিস্ট শিশির ভট্টাচার্য্য, নৃত্যশিল্পী লায়লা হাসান, মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের ট্রাস্টি মফিদুল হক, সাংবাদিক মঞ্জুরুল আহসান বুলবুল, অধ্যাপক মেজবাহ কামাল, ডা. কামরুল হাসান খান, মানবাধিকার কমিশনের সাবেক চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান, মঞ্চসারথী আতাউর রহমান প্রমুখ।
এর আগে একই ধরনের বিবৃতি দেয় ১৩টি সাংস্কৃতিক সংগঠন। সাংস্কৃতিক সংগঠনগুলোর যৌথ বিবৃতিতে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের বিচারব্যবস্থা সম্পর্কে বিদেশিদের বিবৃতি অগ্রহণযোগ্য।
যৌথ বিবৃতি দেওয়া ১৩টি জাতীয়ভিত্তিক সাংস্কৃতিক ফেডারেশনের মধ্যে রয়েছে: সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোট, বাংলাদেশ গ্রুপ থিয়েটার ফেডারেশন, জাতীয় কবিতা পরিষদ, বাংলাদেশ আবৃত্তি সমন্বয় পরিষদ, বাংলাদেশ পথনাটক পরিষদ, বাংলাদেশ চারুশিল্পী সংসদ, বাংলাদেশ নৃত্যশিল্পী সংস্থা, বাংলাদেশ গণসংগীত সমন্বয় পরিষদ, বাংলাদেশ যাত্রা শিল্প উন্নয়ন পরিষদ, অভিনয় শিল্পী সংঘ, বাংলাদেশ সংগীত সংগঠন সমন্বয় পরিষদ, বাংলাদেশ গ্রাম থিয়েটার, বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোট। এ ছাড়া পৃথকভাবে একই রকম বিবৃতি পাঠিয়েছে বঙ্গবন্ধু পরিষদ।
গত সোমবার (২৮ আগস্ট) নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে বর্তমান বিচারিক কার্যক্রম স্থগিতের আহ্বান জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বরাবর খোলাচিঠি পাঠিয়েছেন ১৬০ জন বিদেশি বিশিষ্টজন। ওই চিঠিতে ১০০ জনের বেশি নোবেল বিজয়ীসহ রাজনীতি, কূটনীতিক, ব্যবসা, শিল্পকলা ও শিক্ষাক্ষেত্রের ব্যক্তিরা রয়েছেন। তাঁরা লিখেছেন, সম্প্রতি বাংলাদেশে গণতন্ত্র ও মানবাধিকারের প্রতি যে হুমকি দেখেছি, তাতে আমরা গভীরভাবে উদ্বিগ্ন।
আমরা বিশ্বাস করি, আসন্ন জাতীয় নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু হওয়া এবং নির্বাচনে প্রশাসন দেশের সব বড় দলের কাছে গ্রহণযোগ্য হওয়াটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আগের দুটি জাতীয় নির্বাচনে বৈধতার অভাব ছিল। বর্তমান প্রেক্ষাপটে মানবাধিকারের প্রতি যে হুমকি আমাদের উদ্বিগ্ন করে, তা হলো নোবেল শান্তি পুরস্কার বিজয়ী অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের মামলা। আমরা উদ্বিগ্ন যে সম্প্রতি তাঁকে টার্গেট করা হয়েছে। এটা ক্রমাগত বিচারিক হয়রানি বলেই আমাদের বিশ্বাস। আমরা বিনীতভাবে অনুরোধ করছি যে, আপনি অবিলম্বে অধ্যাপক ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে বর্তমান বিচারিক কার্যক্রম স্থগিত করুন।
এর আগে যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা এবং সাবেক মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটন ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে ‘হয়রানি বন্ধের’ আহ্বান জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছেন।
শুক্রবার বিবৃতিদাতা ১৭১ বিশিষ্টজন:
জ্যেষ্ঠতার ভিত্তিতে নয়:
১. অধ্যাপক নজরুল ইসলাম, নগর-পরিকল্পনাবিদ ও সাবেক চেয়ারম্যান, বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন
২. অধ্যাপক ড. অনুপম সেন, সমাজবিজ্ঞানী
৩. অধ্যাপক ড. সৎ কুমার সাহা, অর্থনীতিবিদ
৪. অধ্যাপক ড. আতিউর রহমান, ইমেরিটাস অধ্যাপক ও সাবেক গভর্নর, বাংলাদেশ ব্যাংক
৫. শিল্পী হাশেম খান, ইমেরিটাস অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
৬. অধ্যাপক বুলবন ওসমান, সমাজবিজ্ঞানী ও লেখক
৭. শিল্পী রফিকুন নবী, ইমেরিটাস অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
৮. অধ্যাপক ড. হারুন অর রশিদ, রাষ্ট্রবিজ্ঞানী ও সাবেক উপাচার্য, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়
৯. অধ্যাপক মাহফুজা খানম, সাবেক সভাপতি, এশিয়াটিক সোসাইটি ও সভাপতি, বিশ্ব শিক্ষক পরিষদ
১০. অধ্যাপক ড. সৈয়দ আনোয়ার হোসেন, ইতিহাসবিদ, বঙ্গবন্ধু চেয়ার, বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালস
১১. শাহাবুদ্দিন আহমেদ, শিল্পী ও বীর মুক্তিযোদ্ধা
১২. ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, সভাপতি, বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশন
১৩. অধ্যাপক ড. আবুল বারকাত, সভাপতি, অর্থনীতি সমিতি
১৪. হাসান ইমাম, সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব
১৫. রামেন্দু মজুমদার, নাট্যব্যক্তিত্ব
১৬. কবি নির্মলেন্দু গুণ
১৭. অধ্যাপক ড. বজলুল হক খন্দকার, প্রেসিডেন্ট, এশিয়াটিক সোসাইটি
১৮. নাসির উদ্দীন ইউসুফ, সাবেক সভাপতি, সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোট
১৯. অধ্যাপক আব্দুল বায়েস, অর্থনীতিবিদ ও সাবেক উপাচার্য
২০. মমতাজউদ্দীন আহমেদ, সাবেক বিচারপতি
২১. অ্যাডভোকেট ইউসুফ হোসেন হুমায়ুন
২২. অধ্যাপক মুনতাসীর মামুন, ইতিহাসবিদ
২৩. বীর মুক্তিযোদ্ধা সাজ্জাদ আলী জহির
২৪. অধ্যাপক ড. এ কে এম মনোয়ার উদ্দিন আহমদ, অর্থনীতিবিদ
২৫. মামুনুর রশীদ, নাট্যব্যক্তিত্ব
২৬. আরমা দত্ত, মানবাধিকারকর্মী
২৭. রোকেয়া কবীর, নারীনেত্রী
২৮. আবেদ খান, সাংবাদিক
২৯. নূহ-উল-আলম লেনিন, কবি ও লেখক
৩০. হারুন হাবীব, সাংবাদিক
৩১. প্রকৌশলী অধ্যাপক ড. শামীম বসুনিয়া
৩২. কথাশিল্পী সেলিনা হোসেন
৩৩. অভিনেত্রী লাকী ইনাম
৩৪. কার্টুনিস্ট শিশির ভট্টাচার্য্য
৩৫. মানজারে হাসিন মুরাদ, চলচ্চিত্রকার
৩৬. লায়লা হাসান, নৃত্যশিল্পী
৩৭. ম. হামিদ, নাট্যজন
৩৮. মফিদুল হক, ট্রাস্টি, মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর
৩৯. শ্যামলী নাসরিন চৌধুরী, শহীদজায়া
৪০. মঞ্জুরুল আহসান বুলবুল, সাংবাদিক, সাধারণ সম্পাদক, বিএফইউজে
৪১. নাঈমুল ইসলাম খান, সাংবাদিক
৪২. মমতাজ উদ্দীন ফকির, সভাপতি, সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি
৪৩. মেজর জেনারেল (অব.) আব্দুর রশীদ
৪৪. মেজর জেনারেল (অব.) মোহাম্মদ আলী শিকদার
৪৫. মেজর জেনারেল (অব.) নাসির উদ্দিন
৪৬. অজয় দাশগুপ্ত, সাংবাদিক
৪৭. সুবর্ণা মুস্তাফা, নাট্যব্যক্তিত্ব
৪৮. শাহরিয়ার কবির, লেখক
৪৯. কবি তারিক সুজাত
৫০. কবি অসীম সাহা
৫১. পীযূষ বন্দ্যোপাধ্যায়, নাট্যজন
৫২. হারিছুল হক, কবি ও চিকিৎসক
৫৩. রোকেয়া কবির, নারী নেত্রী
৫৪. গোলাম কুদ্দুস, নাট্যব্যক্তিত্ব এবং সভাপতি, সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোট
৫৫. অধ্যাপক ড. খালেদ হোসাইন, বিশিষ্ট কবি ও ছড়াকার
৫৬. লুৎফর রহমান রিটন, ছড়াকার
৫৭. অধ্যাপক সুফি মোস্তাফিজুর রহমান, প্রত্নতত্ত্ববিদ
৫৮. অধ্যাপক ড. এ কে এম শাহনেওয়াজ, প্রত্নতত্ত্ববিদ ও কলামিস্ট
৫৯. অধ্যাপক মেজবাহ কামাল, ইতিহাসবিদ
৬০. অধ্যাপক ড. প্রাণ গোপাল দত্ত, সাবেক উপাচার্য, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়
৬১. অধ্যাপক ডা. কামরুল হাসান খান, সাবেক উপাচার্য, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়
৬২. অধ্যাপক ড. মো. মাহবুবার রহমান, সাবেক উপচার্য, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
৬৩. অধ্যাপক ড. মো. আব্দুল মান্নান আকন্দ, সাবেক উপাচার্য, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
৬৪. অধ্যাপক ড. শরিফ এনামুল কবীর, সাবেক উপাচার্য, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
৬৫. অধ্যাপক ড. আবদুল খালেক, সাবেক উপাচার্য, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
৬৬. অধ্যাপক ড. মো. হারুন অর রশীদ, সাবেক উপাচার্য, পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
৬৭. অধ্যাপক ড. মো. আফজাল হোসেন, সাবেক উপাচার্য, হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
৬৮. অধ্যাপক ড. মো. মতিয়ার রহমান হাওলাদার, সাবেক উপাচার্য, সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
৬৯. অধ্যাপক ড. ইফতেখার উদ্দিন, সাবেক উপাচার্য, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
৭০. অধ্যাপক ড. হারুন-উর-রশীদ আশকারী, সাবেক উপাচার্য, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়
৭১. অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ ফায়েক উজ্জামান, সাবেক উপাচার্য, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়
৭২. অধ্যাপক মুনাজ আহমেদ নূর, সাবেক উপাচার্য, বঙ্গবন্ধু ডিজিটাল ইউনিভার্সিটি
৭৩. অধ্যাপক ড. মো. আলী আকবর, সাবেক উপাচার্য, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ময়মনসিংহ
৭৪. অধ্যাপক ড. কামাল উদ্দিন আহমেদ, সাবেক উপাচার্য, শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
৭৫. অধ্যাপক ড. আলাউদ্দিন, সাবেক উপাচার্য, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়
৭৬. অধ্যাপক ড. আবদুস সাত্তার, সাবেক উপাচার্য, যশোর বিশ্ববিদ্যালয়
৭৭. অধ্যাপক ড. মো. আলাউদ্দিন, সাবেক উপাচার্য, মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
৭৮. অধ্যাপক ড. তোফায়েল আহমেদ, সাবেক উপ-উপাচার্য, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়
৭৯. অধ্যাপক এম এ মতিন, সাবেক উপ-উপাচার্য, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
৮০. অধ্যাপক ড. শহীদুল্লাহ্ সিকদার, সাবেক উপ-উপাচার্য, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়
৮১. অধ্যাপক মো. নুরুল্লা, সাবেক উপ-উপাচার্য, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
৮২. অধ্যাপক ড. আব্দুল মান্নান চৌধুরী, উপাচার্য, ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ
৮৩. অধ্যাপক ড. নাসরীন আহমাদ, সাবেক উপ-উপাচার্য, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
৮৪. অধ্যাপক ড. মো. সেকান্দর আলী, সাবেক উপ-উপাচার্য, শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
৮৫. অধ্যাপক ড. সহিদ আকতার হুসাইন, সাবেক উপ-উপাচার্য, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
৮৬. প্রফেসর আনন্দ কুমার সাহা, সাবেক উপ-উপাচার্য, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
৮৭. অধ্যাপক আমির হোসেন, অর্থনীতিবিদ ও সাবেক উপ-উপাচার্য, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
৮৮. অধ্যাপক ড. মো. সেকান্দর আলী, সাবেক উপ-উপাচার্য, শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
৮৯. অধ্যাপক ড. আবুল কাশেম, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, বিশিষ্ট ইতিহাসবিদ ও সভাপতি, বাংলাদেশ ইতিহাস
সমিতি
৯০. শ্যামল দত্ত, সাংবাদিক
৯১. মোজাম্মেল বাবু, সাংবাদিক
৯২. অধ্যাপক ড. বিধান চন্দ্র দাশ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় এবং বিশিষ্ট প্রাণিবিজ্ঞানী ও বিজ্ঞানবিষয়ক লেখক
৯৩. প্রকৌশলী আব্দুস সবুর খান
৯৪. প্রকৌশলী নূরুল হুদা
৯৫. প্রকৌশলী মঞ্ছুরুল হক মঞ্ছুর
৯৬. অধ্যাপক ড. অজিত কুমার মজুমদার, বিশিষ্ট পরিসংখ্যানবিদ
৯৭. অধ্যাপক ড. এ এ মামুন, বিশিষ্ট পদার্থবিজ্ঞানী
৯৮. ডাক্তার নুজহাত চৌধুরী, সিনেট সদস্য, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
৯৯. ডাক্তার মামুন আল মাহতাব, সদস্যসচিব, সম্প্রীতির বাংলাদেশ
১০০. শিল্পী আবুল বারক আলভী, মুক্তিযোদ্ধা
১০১. অধ্যাপক মিজানুর রহমান, সাবেক চেয়ারম্যান, মানবাধিকার কমিশন
১০২. চঞ্চল চৌধুরী, নাট্য অভিনেতা
১০৩. তারানা হালিম, অভিনেত্রী ও সাংস্কৃতিক কর্মী
১০৪. আতাউর রহমান, মঞ্চসারথী
১০৫. নাট্যজন মামুনুর রশীদ
১০৬. ভাস্কর হামিদুজ্জামান খান
১০৭. অধ্যাপক ডা. কাজী শহীদুল আলম, সাবেক মহাসচিব, বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশন
১০৮. ডা. এহতেশামুল হক চৌধুরী, সাবেক মহাসচিব, বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশন
১০৯. ডা. জামাল উদ্দীন চৌধুরী, সভাপতি, স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদ
১১০. অধ্যাপক ডা. কামরুল হাসান মিলন, মহাসচিব, স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদ
১১১. অধ্যাপক ড. এম. কামীম জেড বসুনিয়া, পিইঞ্ছ
১১২. প্রকৌশলী মো. নুরুল হুদা
১১৩. প্রকৌশলী মো. আবদুস সবুর
১১৪. অধ্যাপক ড. প্রকৌশলী মুনাজ আহমেদ নূর, সাবেক উপাচার্য, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়
১১৫. প্রকৌশলী এস এম মনজুরুল হক মঞ্ছু, সাবেক উপাচার্য, বঙ্গবন্ধু ডিজিটাল বিশ্ববিদ্যালয়
১১৬. আসিফ মুনীর, সভাপতি, প্রজন্ম ’৭১
১১৭. কাজী সাইফুদ্দীন আব্বাস, সাধারণ সম্পাদক, প্রজন্ম ’৭১
১১৮. অধ্যাপক ড. আব্দুল বাছির, ডিন, কলা অনুষদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
১১৯. অধ্যাপক ড. মো. আব্দুস ছামাদ, ডিন, বিজ্ঞান অনুষদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
১২০. অধ্যাপক ড. সীমা জামান, ডিন, আইন অনুষদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
১২১. অধ্যাপক ড. মুহাম্মাদ আব্দুল মঈন, ডিন, বিজনেস স্টাডিজ অনুষদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
১২২. অধ্যাপক ড. জিয়া রহমান, ডিন, সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
১২৩. অধ্যাপক ড. এ কে এম মাহবুব হাসান, ডিন, জীববিজ্ঞান অনুষদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
১২৪. অধ্যাপক ড. সীতেশ চন্দ্র বাছার, ডিন, ফার্মেসি অনুষদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
১২৫. অধ্যাপক ড. মো. জিল্লুর রহমান, ডিন, আর্থ অ্যান্ড এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্সেস অনুষদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
১২৬. অধ্যাপক ড. হাফিজ মুহম্মদ হাসান বাবু, ডিন, ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজি অনুষদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
১২৭. অধ্যাপক ড. সাদেকা হালিম, সাবেক ডিন, সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
১২৮. অধ্যাপক ড. এ জে এম শফিউল আলম ভূইয়া, সাবেক ডিন, সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
১২৯. অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন আহমেদ, সাবেক ডিন, সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
১৩০. ডা. শাহরিয়ার নবী, ডিন, চিকিৎসা অনুষদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
১৩১. আহসান হাবিব নাসিম, সভাপতি, অভিনয় শিল্পী সংঘ
১৩২. অধ্যাপক ড. রাশেদ তালুকদার, সাবেক সভাপতি, শিক্ষক সমিতি ও সাবেক ডিন, বিজ্ঞান অনুষদ, শাহজালাল
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
১৩৩. অধ্যাপক ড. আক্তারুল ইসলাম, সাবেক সভাপতি, শিক্ষক সমিতি ও বর্তমান সভাপতি, বাংলাদেশ
বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি ফেডারেশন, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
১৩৪. অধ্যাপক ড. মোশতাক আহমেদ, সাবেক ডিন, ইঞ্জিনিয়ারিং অনুষদ, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
১৩৫. অধ্যাপক ড. এস এম সাইফুল ইসলাম, সাবেক সভাপতি, শিক্ষক সমিতি, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
বিশ্ববিদ্যালয়
১৩৬. অধ্যাপক ড. আব্দুল গনি, সাবেক ডিন, সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
১৩৭. রঞ্ছন কর্মকার, সাবেক মহাসচিব, ঢাকা ইউনিভার্সিটি অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন
১৩৮. অধ্যাপক জামাল উদ্দিন আহমেদ, সভাপতি, বাংলাদেশ চারুশিল্পী সংসদ
১৩৯. শিল্পী শেখ আফজাল হোসেন
১৪০. শিল্পী অধ্যাপক ফরিদা জামান
১৪১. সুভাষ সিংহ রায়, সাংবাদিক ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক
১৪২. অধ্যাপক লায়েক সাজ্জাদ এন্দেল্লাহ, সাবেক সভাপতি, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
১৪৩. অধ্যাপক ফরিদ আহমদ, সভাপতি, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
১৪৪. অধ্যাপক শামীম কায়সার, সম্পাদক, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
১৪৫. অধ্যাপক আহমেদ রেজা, সদস্য, শিক্ষক সমিতি, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
১৪৬. অধ্যাপক ড. মো. সেকান্দার চৌধুরী, সভাপতি এবং সাবেক সাধারণ সম্পাদক, শিক্ষক সমিতি, চট্টগ্রাম
বিশ্ববিদ্যালয়
১৪৭. অধ্যাপক ড. মুস্তাফিজুর রহমান সিদ্দিকী, সভাপতি, শিক্ষক সমিতি, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
১৪৮. অধ্যাপক আবদুল হক, সাধারণ সম্পাদক, শিক্ষক সমিতি, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
১৪৯. ড. আহমদ সালাউদ্দিন, সাবেক সভাপতি, শিক্ষক সমিতি, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
১৫০. অধ্যাপক ড. মো. মাহবুবুর রহমান, সাবেক ডিন, জীববিজ্ঞান অনুষদ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
১৫১. ড. সুকান্ত ভট্টাচার্য, সাবেক সাধারণ সম্পাদক, শিক্ষক সমিতি, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
১৫২. অধ্যাপক মো. জসীম উদ্দিন, চিত্রশিল্পী ও সাবেক পরিচালক, চারুকলা ইনস্টিটিউট, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
১৫৩. অধ্যাপক মনজুর আলম, সাবেক সাধারণ সম্পাদক, শিক্ষক সমিতি, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
১৫৪. অধ্যাপক অসীম দাশ, নাট্য নির্দেশক, নাট্যকলা বিভাগ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
১৫৫. অধ্যাপক এ বি এম আবু নোমান, সাবেক ডিন, আইন অনুষদ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
১৫৬. অধ্যাপক স্বরোচিষ সরকার, ভাষা গবেষক
১৫৭. সঙ্গীতা ইমাম, সংস্কৃতিকর্মী
১৫৮. মসিহউদ্দিন শাকের, চলচ্চিত্র নির্মাতা
১৫৯. ড. ইসরাফিল শাহিন, নাট্যব্যক্তিত্ব
১৬০. শিমুল ইউসুফ, নৃত্যশিল্পী
১৬১. অধ্যাপক ড. নিজামুল হক ভূইয়া, সভাপতি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি
১৬২. অধ্যাপক ড. জিনাত হুদা, সাধারণ সম্পাদক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি
১৬৩. সংগীতশিল্পী শামা রহমান
১৬৪. বীর মুক্তিযোদ্ধা কাজী সাজ্জাদ আলী জহির
১৬৫. মো. মঞ্ছুরুল ইসলাম, সাংবাদিক ও প্রধান সম্পাদক, ডিবিসি টেলিভিশন
১৬৬. আবৃত্তিকার আহকাম উল্ল্যাহ
১৬৭. ফাল্গুনী হামিদ, সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব
১৬৮. অধ্যাপক ডা. বরেন চক্রবর্তী, চিকিৎসক ও কবি
১৬৯. কবি রুবী রহমান
১৭০. আফসানা মিমি, সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব
১৭১. শিল্পী অধ্যাপক নিসার হোসেন

নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে বর্তমান বিচারিক কার্যক্রম স্থগিতের আহ্বান জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বরাবর ১০০ নোবেল বিজয়ীসহ ১৬০ জন বিদেশি বিশিষ্টজনের খোলাচিঠির প্রতিবাদ জানিয়েছেন দেশের ১৭১ বিশিষ্টজন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক নিসার হোসেন স্বাক্ষরিত বিবৃতিতে বাংলাদেশের বিচারপ্রক্রিয়ার ওপর অযাচিত হস্তক্ষেপের বিষয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন বিশিষ্টজনেরা। বিশিষ্ট নাগরিক, বুদ্ধিজীবী ও পেশাজীবীদের পক্ষে থেকে আজ শুক্রবার গণমাধ্যমে এ বিবৃতি পাঠানো হয়।
নোবেল পুরস্কারজয়ী, রাজনীতিবিদ, ব্যবসায়ী ও সুশীল সমাজের সদস্যদের লেখা খোলাচিঠির বক্তব্য বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব এবং স্বাধীন বিচার বিভাগের ওপর স্পষ্ট হুমকি হিসেবে মনে করেন এই বিশিষ্টজনেরা। ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে আদালতে দায়ের করা চলমান মামলাগুলোর বিচারপ্রক্রিয়া বন্ধের আহ্বান বিচারপ্রক্রিয়ার ওপর অযাচিত হস্তক্ষেপ অভিহিত করে এ নিয়ে গভীর উদ্বেগ জানিয়েছেন তাঁরা।
এই খোলাচিঠিতে ‘নিরপেক্ষ’ বিচারকের মাধ্যমে ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ বিচারের যে আহ্বান জানানো হয়েছে, তা বাংলাদেশের বিচারব্যবস্থাকে হেয়প্রতিপন্ন করার শামিল বলে মনে করেন তাঁরা।
ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিচারপ্রক্রিয়া স্থগিতের দাবির প্রতিবাদে বিবৃতি দেওয়া দেশের ১৭১ জন বিশিষ্ট নাগরিক, বুদ্ধিজীবী ও পেশাজীবীর মধ্যে রয়েছেন: নগর-পরিকল্পনাবিদ অধ্যাপক নজরুল ইসলাম, সমাজবিজ্ঞানী অধ্যাপক অনুপম সেন, বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. আতিউর রহমান, শিল্পী হাশেম খান, কার্টুনিস্ট রফিকুন নবী, আবুল বারক আলভী, লেখক বুলবন ওসমান, অধ্যাপক মাহফুজা খানম, শিল্পী সাহাবুদ্দিন আহমেদ, অধ্যাপক আবুল বারকাত, আব্দুল বায়েস, সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব হাসান ইমাম, নাসির উদ্দীন ইউসুফ, তারানা হালিম, ফাল্গুনী হামিদ, নাট্যব্যক্তিত্ব রামেন্দু মজুমদার, মামুনুর রশীদ, সুবর্ণা মুস্তাফা, পীযূষ বন্দ্যোপাধ্যায়, কবি নির্মলেন্দু গুণ, অসীম সাহা, সাবেক বিচারপতি মমতাজউদ্দীন আহমেদ, আইনজীবী ইউসুফ হোসেন হুমায়ুন, মুক্তিযোদ্ধা সাজ্জাদ আলী জহির, প্রকৌশলী অধ্যাপক শামীম বাসুনিয়া, কথাশিল্পী সেলিনা হোসেন, অভিনেত্রী লাকী ইনাম, কার্টুনিস্ট শিশির ভট্টাচার্য্য, নৃত্যশিল্পী লায়লা হাসান, মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের ট্রাস্টি মফিদুল হক, সাংবাদিক মঞ্জুরুল আহসান বুলবুল, অধ্যাপক মেজবাহ কামাল, ডা. কামরুল হাসান খান, মানবাধিকার কমিশনের সাবেক চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান, মঞ্চসারথী আতাউর রহমান প্রমুখ।
এর আগে একই ধরনের বিবৃতি দেয় ১৩টি সাংস্কৃতিক সংগঠন। সাংস্কৃতিক সংগঠনগুলোর যৌথ বিবৃতিতে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের বিচারব্যবস্থা সম্পর্কে বিদেশিদের বিবৃতি অগ্রহণযোগ্য।
যৌথ বিবৃতি দেওয়া ১৩টি জাতীয়ভিত্তিক সাংস্কৃতিক ফেডারেশনের মধ্যে রয়েছে: সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোট, বাংলাদেশ গ্রুপ থিয়েটার ফেডারেশন, জাতীয় কবিতা পরিষদ, বাংলাদেশ আবৃত্তি সমন্বয় পরিষদ, বাংলাদেশ পথনাটক পরিষদ, বাংলাদেশ চারুশিল্পী সংসদ, বাংলাদেশ নৃত্যশিল্পী সংস্থা, বাংলাদেশ গণসংগীত সমন্বয় পরিষদ, বাংলাদেশ যাত্রা শিল্প উন্নয়ন পরিষদ, অভিনয় শিল্পী সংঘ, বাংলাদেশ সংগীত সংগঠন সমন্বয় পরিষদ, বাংলাদেশ গ্রাম থিয়েটার, বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোট। এ ছাড়া পৃথকভাবে একই রকম বিবৃতি পাঠিয়েছে বঙ্গবন্ধু পরিষদ।
গত সোমবার (২৮ আগস্ট) নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে বর্তমান বিচারিক কার্যক্রম স্থগিতের আহ্বান জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বরাবর খোলাচিঠি পাঠিয়েছেন ১৬০ জন বিদেশি বিশিষ্টজন। ওই চিঠিতে ১০০ জনের বেশি নোবেল বিজয়ীসহ রাজনীতি, কূটনীতিক, ব্যবসা, শিল্পকলা ও শিক্ষাক্ষেত্রের ব্যক্তিরা রয়েছেন। তাঁরা লিখেছেন, সম্প্রতি বাংলাদেশে গণতন্ত্র ও মানবাধিকারের প্রতি যে হুমকি দেখেছি, তাতে আমরা গভীরভাবে উদ্বিগ্ন।
আমরা বিশ্বাস করি, আসন্ন জাতীয় নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু হওয়া এবং নির্বাচনে প্রশাসন দেশের সব বড় দলের কাছে গ্রহণযোগ্য হওয়াটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আগের দুটি জাতীয় নির্বাচনে বৈধতার অভাব ছিল। বর্তমান প্রেক্ষাপটে মানবাধিকারের প্রতি যে হুমকি আমাদের উদ্বিগ্ন করে, তা হলো নোবেল শান্তি পুরস্কার বিজয়ী অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের মামলা। আমরা উদ্বিগ্ন যে সম্প্রতি তাঁকে টার্গেট করা হয়েছে। এটা ক্রমাগত বিচারিক হয়রানি বলেই আমাদের বিশ্বাস। আমরা বিনীতভাবে অনুরোধ করছি যে, আপনি অবিলম্বে অধ্যাপক ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে বর্তমান বিচারিক কার্যক্রম স্থগিত করুন।
এর আগে যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা এবং সাবেক মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটন ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে ‘হয়রানি বন্ধের’ আহ্বান জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছেন।
শুক্রবার বিবৃতিদাতা ১৭১ বিশিষ্টজন:
জ্যেষ্ঠতার ভিত্তিতে নয়:
১. অধ্যাপক নজরুল ইসলাম, নগর-পরিকল্পনাবিদ ও সাবেক চেয়ারম্যান, বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন
২. অধ্যাপক ড. অনুপম সেন, সমাজবিজ্ঞানী
৩. অধ্যাপক ড. সৎ কুমার সাহা, অর্থনীতিবিদ
৪. অধ্যাপক ড. আতিউর রহমান, ইমেরিটাস অধ্যাপক ও সাবেক গভর্নর, বাংলাদেশ ব্যাংক
৫. শিল্পী হাশেম খান, ইমেরিটাস অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
৬. অধ্যাপক বুলবন ওসমান, সমাজবিজ্ঞানী ও লেখক
৭. শিল্পী রফিকুন নবী, ইমেরিটাস অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
৮. অধ্যাপক ড. হারুন অর রশিদ, রাষ্ট্রবিজ্ঞানী ও সাবেক উপাচার্য, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়
৯. অধ্যাপক মাহফুজা খানম, সাবেক সভাপতি, এশিয়াটিক সোসাইটি ও সভাপতি, বিশ্ব শিক্ষক পরিষদ
১০. অধ্যাপক ড. সৈয়দ আনোয়ার হোসেন, ইতিহাসবিদ, বঙ্গবন্ধু চেয়ার, বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালস
১১. শাহাবুদ্দিন আহমেদ, শিল্পী ও বীর মুক্তিযোদ্ধা
১২. ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, সভাপতি, বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশন
১৩. অধ্যাপক ড. আবুল বারকাত, সভাপতি, অর্থনীতি সমিতি
১৪. হাসান ইমাম, সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব
১৫. রামেন্দু মজুমদার, নাট্যব্যক্তিত্ব
১৬. কবি নির্মলেন্দু গুণ
১৭. অধ্যাপক ড. বজলুল হক খন্দকার, প্রেসিডেন্ট, এশিয়াটিক সোসাইটি
১৮. নাসির উদ্দীন ইউসুফ, সাবেক সভাপতি, সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোট
১৯. অধ্যাপক আব্দুল বায়েস, অর্থনীতিবিদ ও সাবেক উপাচার্য
২০. মমতাজউদ্দীন আহমেদ, সাবেক বিচারপতি
২১. অ্যাডভোকেট ইউসুফ হোসেন হুমায়ুন
২২. অধ্যাপক মুনতাসীর মামুন, ইতিহাসবিদ
২৩. বীর মুক্তিযোদ্ধা সাজ্জাদ আলী জহির
২৪. অধ্যাপক ড. এ কে এম মনোয়ার উদ্দিন আহমদ, অর্থনীতিবিদ
২৫. মামুনুর রশীদ, নাট্যব্যক্তিত্ব
২৬. আরমা দত্ত, মানবাধিকারকর্মী
২৭. রোকেয়া কবীর, নারীনেত্রী
২৮. আবেদ খান, সাংবাদিক
২৯. নূহ-উল-আলম লেনিন, কবি ও লেখক
৩০. হারুন হাবীব, সাংবাদিক
৩১. প্রকৌশলী অধ্যাপক ড. শামীম বসুনিয়া
৩২. কথাশিল্পী সেলিনা হোসেন
৩৩. অভিনেত্রী লাকী ইনাম
৩৪. কার্টুনিস্ট শিশির ভট্টাচার্য্য
৩৫. মানজারে হাসিন মুরাদ, চলচ্চিত্রকার
৩৬. লায়লা হাসান, নৃত্যশিল্পী
৩৭. ম. হামিদ, নাট্যজন
৩৮. মফিদুল হক, ট্রাস্টি, মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর
৩৯. শ্যামলী নাসরিন চৌধুরী, শহীদজায়া
৪০. মঞ্জুরুল আহসান বুলবুল, সাংবাদিক, সাধারণ সম্পাদক, বিএফইউজে
৪১. নাঈমুল ইসলাম খান, সাংবাদিক
৪২. মমতাজ উদ্দীন ফকির, সভাপতি, সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি
৪৩. মেজর জেনারেল (অব.) আব্দুর রশীদ
৪৪. মেজর জেনারেল (অব.) মোহাম্মদ আলী শিকদার
৪৫. মেজর জেনারেল (অব.) নাসির উদ্দিন
৪৬. অজয় দাশগুপ্ত, সাংবাদিক
৪৭. সুবর্ণা মুস্তাফা, নাট্যব্যক্তিত্ব
৪৮. শাহরিয়ার কবির, লেখক
৪৯. কবি তারিক সুজাত
৫০. কবি অসীম সাহা
৫১. পীযূষ বন্দ্যোপাধ্যায়, নাট্যজন
৫২. হারিছুল হক, কবি ও চিকিৎসক
৫৩. রোকেয়া কবির, নারী নেত্রী
৫৪. গোলাম কুদ্দুস, নাট্যব্যক্তিত্ব এবং সভাপতি, সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোট
৫৫. অধ্যাপক ড. খালেদ হোসাইন, বিশিষ্ট কবি ও ছড়াকার
৫৬. লুৎফর রহমান রিটন, ছড়াকার
৫৭. অধ্যাপক সুফি মোস্তাফিজুর রহমান, প্রত্নতত্ত্ববিদ
৫৮. অধ্যাপক ড. এ কে এম শাহনেওয়াজ, প্রত্নতত্ত্ববিদ ও কলামিস্ট
৫৯. অধ্যাপক মেজবাহ কামাল, ইতিহাসবিদ
৬০. অধ্যাপক ড. প্রাণ গোপাল দত্ত, সাবেক উপাচার্য, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়
৬১. অধ্যাপক ডা. কামরুল হাসান খান, সাবেক উপাচার্য, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়
৬২. অধ্যাপক ড. মো. মাহবুবার রহমান, সাবেক উপচার্য, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
৬৩. অধ্যাপক ড. মো. আব্দুল মান্নান আকন্দ, সাবেক উপাচার্য, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
৬৪. অধ্যাপক ড. শরিফ এনামুল কবীর, সাবেক উপাচার্য, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
৬৫. অধ্যাপক ড. আবদুল খালেক, সাবেক উপাচার্য, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
৬৬. অধ্যাপক ড. মো. হারুন অর রশীদ, সাবেক উপাচার্য, পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
৬৭. অধ্যাপক ড. মো. আফজাল হোসেন, সাবেক উপাচার্য, হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
৬৮. অধ্যাপক ড. মো. মতিয়ার রহমান হাওলাদার, সাবেক উপাচার্য, সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
৬৯. অধ্যাপক ড. ইফতেখার উদ্দিন, সাবেক উপাচার্য, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
৭০. অধ্যাপক ড. হারুন-উর-রশীদ আশকারী, সাবেক উপাচার্য, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়
৭১. অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ ফায়েক উজ্জামান, সাবেক উপাচার্য, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়
৭২. অধ্যাপক মুনাজ আহমেদ নূর, সাবেক উপাচার্য, বঙ্গবন্ধু ডিজিটাল ইউনিভার্সিটি
৭৩. অধ্যাপক ড. মো. আলী আকবর, সাবেক উপাচার্য, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ময়মনসিংহ
৭৪. অধ্যাপক ড. কামাল উদ্দিন আহমেদ, সাবেক উপাচার্য, শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
৭৫. অধ্যাপক ড. আলাউদ্দিন, সাবেক উপাচার্য, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়
৭৬. অধ্যাপক ড. আবদুস সাত্তার, সাবেক উপাচার্য, যশোর বিশ্ববিদ্যালয়
৭৭. অধ্যাপক ড. মো. আলাউদ্দিন, সাবেক উপাচার্য, মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
৭৮. অধ্যাপক ড. তোফায়েল আহমেদ, সাবেক উপ-উপাচার্য, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়
৭৯. অধ্যাপক এম এ মতিন, সাবেক উপ-উপাচার্য, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
৮০. অধ্যাপক ড. শহীদুল্লাহ্ সিকদার, সাবেক উপ-উপাচার্য, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়
৮১. অধ্যাপক মো. নুরুল্লা, সাবেক উপ-উপাচার্য, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
৮২. অধ্যাপক ড. আব্দুল মান্নান চৌধুরী, উপাচার্য, ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ
৮৩. অধ্যাপক ড. নাসরীন আহমাদ, সাবেক উপ-উপাচার্য, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
৮৪. অধ্যাপক ড. মো. সেকান্দর আলী, সাবেক উপ-উপাচার্য, শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
৮৫. অধ্যাপক ড. সহিদ আকতার হুসাইন, সাবেক উপ-উপাচার্য, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
৮৬. প্রফেসর আনন্দ কুমার সাহা, সাবেক উপ-উপাচার্য, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
৮৭. অধ্যাপক আমির হোসেন, অর্থনীতিবিদ ও সাবেক উপ-উপাচার্য, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
৮৮. অধ্যাপক ড. মো. সেকান্দর আলী, সাবেক উপ-উপাচার্য, শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
৮৯. অধ্যাপক ড. আবুল কাশেম, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, বিশিষ্ট ইতিহাসবিদ ও সভাপতি, বাংলাদেশ ইতিহাস
সমিতি
৯০. শ্যামল দত্ত, সাংবাদিক
৯১. মোজাম্মেল বাবু, সাংবাদিক
৯২. অধ্যাপক ড. বিধান চন্দ্র দাশ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় এবং বিশিষ্ট প্রাণিবিজ্ঞানী ও বিজ্ঞানবিষয়ক লেখক
৯৩. প্রকৌশলী আব্দুস সবুর খান
৯৪. প্রকৌশলী নূরুল হুদা
৯৫. প্রকৌশলী মঞ্ছুরুল হক মঞ্ছুর
৯৬. অধ্যাপক ড. অজিত কুমার মজুমদার, বিশিষ্ট পরিসংখ্যানবিদ
৯৭. অধ্যাপক ড. এ এ মামুন, বিশিষ্ট পদার্থবিজ্ঞানী
৯৮. ডাক্তার নুজহাত চৌধুরী, সিনেট সদস্য, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
৯৯. ডাক্তার মামুন আল মাহতাব, সদস্যসচিব, সম্প্রীতির বাংলাদেশ
১০০. শিল্পী আবুল বারক আলভী, মুক্তিযোদ্ধা
১০১. অধ্যাপক মিজানুর রহমান, সাবেক চেয়ারম্যান, মানবাধিকার কমিশন
১০২. চঞ্চল চৌধুরী, নাট্য অভিনেতা
১০৩. তারানা হালিম, অভিনেত্রী ও সাংস্কৃতিক কর্মী
১০৪. আতাউর রহমান, মঞ্চসারথী
১০৫. নাট্যজন মামুনুর রশীদ
১০৬. ভাস্কর হামিদুজ্জামান খান
১০৭. অধ্যাপক ডা. কাজী শহীদুল আলম, সাবেক মহাসচিব, বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশন
১০৮. ডা. এহতেশামুল হক চৌধুরী, সাবেক মহাসচিব, বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশন
১০৯. ডা. জামাল উদ্দীন চৌধুরী, সভাপতি, স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদ
১১০. অধ্যাপক ডা. কামরুল হাসান মিলন, মহাসচিব, স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদ
১১১. অধ্যাপক ড. এম. কামীম জেড বসুনিয়া, পিইঞ্ছ
১১২. প্রকৌশলী মো. নুরুল হুদা
১১৩. প্রকৌশলী মো. আবদুস সবুর
১১৪. অধ্যাপক ড. প্রকৌশলী মুনাজ আহমেদ নূর, সাবেক উপাচার্য, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়
১১৫. প্রকৌশলী এস এম মনজুরুল হক মঞ্ছু, সাবেক উপাচার্য, বঙ্গবন্ধু ডিজিটাল বিশ্ববিদ্যালয়
১১৬. আসিফ মুনীর, সভাপতি, প্রজন্ম ’৭১
১১৭. কাজী সাইফুদ্দীন আব্বাস, সাধারণ সম্পাদক, প্রজন্ম ’৭১
১১৮. অধ্যাপক ড. আব্দুল বাছির, ডিন, কলা অনুষদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
১১৯. অধ্যাপক ড. মো. আব্দুস ছামাদ, ডিন, বিজ্ঞান অনুষদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
১২০. অধ্যাপক ড. সীমা জামান, ডিন, আইন অনুষদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
১২১. অধ্যাপক ড. মুহাম্মাদ আব্দুল মঈন, ডিন, বিজনেস স্টাডিজ অনুষদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
১২২. অধ্যাপক ড. জিয়া রহমান, ডিন, সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
১২৩. অধ্যাপক ড. এ কে এম মাহবুব হাসান, ডিন, জীববিজ্ঞান অনুষদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
১২৪. অধ্যাপক ড. সীতেশ চন্দ্র বাছার, ডিন, ফার্মেসি অনুষদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
১২৫. অধ্যাপক ড. মো. জিল্লুর রহমান, ডিন, আর্থ অ্যান্ড এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্সেস অনুষদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
১২৬. অধ্যাপক ড. হাফিজ মুহম্মদ হাসান বাবু, ডিন, ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজি অনুষদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
১২৭. অধ্যাপক ড. সাদেকা হালিম, সাবেক ডিন, সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
১২৮. অধ্যাপক ড. এ জে এম শফিউল আলম ভূইয়া, সাবেক ডিন, সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
১২৯. অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন আহমেদ, সাবেক ডিন, সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
১৩০. ডা. শাহরিয়ার নবী, ডিন, চিকিৎসা অনুষদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
১৩১. আহসান হাবিব নাসিম, সভাপতি, অভিনয় শিল্পী সংঘ
১৩২. অধ্যাপক ড. রাশেদ তালুকদার, সাবেক সভাপতি, শিক্ষক সমিতি ও সাবেক ডিন, বিজ্ঞান অনুষদ, শাহজালাল
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
১৩৩. অধ্যাপক ড. আক্তারুল ইসলাম, সাবেক সভাপতি, শিক্ষক সমিতি ও বর্তমান সভাপতি, বাংলাদেশ
বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি ফেডারেশন, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
১৩৪. অধ্যাপক ড. মোশতাক আহমেদ, সাবেক ডিন, ইঞ্জিনিয়ারিং অনুষদ, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
১৩৫. অধ্যাপক ড. এস এম সাইফুল ইসলাম, সাবেক সভাপতি, শিক্ষক সমিতি, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
বিশ্ববিদ্যালয়
১৩৬. অধ্যাপক ড. আব্দুল গনি, সাবেক ডিন, সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
১৩৭. রঞ্ছন কর্মকার, সাবেক মহাসচিব, ঢাকা ইউনিভার্সিটি অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন
১৩৮. অধ্যাপক জামাল উদ্দিন আহমেদ, সভাপতি, বাংলাদেশ চারুশিল্পী সংসদ
১৩৯. শিল্পী শেখ আফজাল হোসেন
১৪০. শিল্পী অধ্যাপক ফরিদা জামান
১৪১. সুভাষ সিংহ রায়, সাংবাদিক ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক
১৪২. অধ্যাপক লায়েক সাজ্জাদ এন্দেল্লাহ, সাবেক সভাপতি, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
১৪৩. অধ্যাপক ফরিদ আহমদ, সভাপতি, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
১৪৪. অধ্যাপক শামীম কায়সার, সম্পাদক, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
১৪৫. অধ্যাপক আহমেদ রেজা, সদস্য, শিক্ষক সমিতি, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
১৪৬. অধ্যাপক ড. মো. সেকান্দার চৌধুরী, সভাপতি এবং সাবেক সাধারণ সম্পাদক, শিক্ষক সমিতি, চট্টগ্রাম
বিশ্ববিদ্যালয়
১৪৭. অধ্যাপক ড. মুস্তাফিজুর রহমান সিদ্দিকী, সভাপতি, শিক্ষক সমিতি, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
১৪৮. অধ্যাপক আবদুল হক, সাধারণ সম্পাদক, শিক্ষক সমিতি, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
১৪৯. ড. আহমদ সালাউদ্দিন, সাবেক সভাপতি, শিক্ষক সমিতি, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
১৫০. অধ্যাপক ড. মো. মাহবুবুর রহমান, সাবেক ডিন, জীববিজ্ঞান অনুষদ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
১৫১. ড. সুকান্ত ভট্টাচার্য, সাবেক সাধারণ সম্পাদক, শিক্ষক সমিতি, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
১৫২. অধ্যাপক মো. জসীম উদ্দিন, চিত্রশিল্পী ও সাবেক পরিচালক, চারুকলা ইনস্টিটিউট, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
১৫৩. অধ্যাপক মনজুর আলম, সাবেক সাধারণ সম্পাদক, শিক্ষক সমিতি, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
১৫৪. অধ্যাপক অসীম দাশ, নাট্য নির্দেশক, নাট্যকলা বিভাগ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
১৫৫. অধ্যাপক এ বি এম আবু নোমান, সাবেক ডিন, আইন অনুষদ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
১৫৬. অধ্যাপক স্বরোচিষ সরকার, ভাষা গবেষক
১৫৭. সঙ্গীতা ইমাম, সংস্কৃতিকর্মী
১৫৮. মসিহউদ্দিন শাকের, চলচ্চিত্র নির্মাতা
১৫৯. ড. ইসরাফিল শাহিন, নাট্যব্যক্তিত্ব
১৬০. শিমুল ইউসুফ, নৃত্যশিল্পী
১৬১. অধ্যাপক ড. নিজামুল হক ভূইয়া, সভাপতি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি
১৬২. অধ্যাপক ড. জিনাত হুদা, সাধারণ সম্পাদক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি
১৬৩. সংগীতশিল্পী শামা রহমান
১৬৪. বীর মুক্তিযোদ্ধা কাজী সাজ্জাদ আলী জহির
১৬৫. মো. মঞ্ছুরুল ইসলাম, সাংবাদিক ও প্রধান সম্পাদক, ডিবিসি টেলিভিশন
১৬৬. আবৃত্তিকার আহকাম উল্ল্যাহ
১৬৭. ফাল্গুনী হামিদ, সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব
১৬৮. অধ্যাপক ডা. বরেন চক্রবর্তী, চিকিৎসক ও কবি
১৬৯. কবি রুবী রহমান
১৭০. আফসানা মিমি, সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব
১৭১. শিল্পী অধ্যাপক নিসার হোসেন

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও স্বতন্ত্র প্রার্থীদের ঘাড়ে থাকছে ১ শতাংশ ভোটারের স্বাক্ষর সংগ্রহের বোঝা। বিভিন্ন মহলের দাবি ও নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের সুপারিশের পরও স্বতন্ত্র প্রার্থীদের নির্বাচনে লড়ার শর্ত সহজ করার উদ্যোগ নেয়নি এএমএম নাসির উদ্দিন কমিশন (ইসি)।
১৬ মিনিট আগে
জুলাই জাতীয় সনদের সংবিধান-সম্পর্কিত সুপারিশগুলোর বাস্তবায়ন টেকসই করতে আগামী জাতীয় সংসদকে দ্বৈত ভূমিকা দেওয়ার সুপারিশ করবে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। আগামী নির্বাচনের মধ্য দিয়ে গঠিত সংসদ নিয়মিত আইনসভার পাশাপাশি ২৭০ দিন (৯ মাস) সংবিধান সংস্কার পরিষদের দায়িত্ব পালন করবে।
১ ঘণ্টা আগে
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করতে নির্বাচন কমিশনকে তফসিল ঘোষণার আগে-পরে করণীয় ৩৬টি প্রস্তাব দিয়েছে বিএনপি। এর মধ্যে তফসিল ঘোষণার আগেই আওয়ামী লীগ আমলে হওয়া ‘মিথ্যা ও গায়েবি মামলা’ প্রত্যাহার এবং মাঠপ্রশাসনকে ঢেলে সাজানোর দাবি জানিয়েছে দলটি।
১ ঘণ্টা আগে
অধস্তন আদালতের বিচারকদের বদলি, পদোন্নতি, পদায়ন ও শৃঙ্খলাবিষয়ক সব ক্ষমতা আইন মন্ত্রণালয় থেকে সুপ্রিম কোর্টের কাছে ন্যস্ত করা হচ্ছে। এ লক্ষ্যে সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয় প্রতিষ্ঠার জন্য অধ্যাদেশের খসড়ার নীতিগত অনুমোদন দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ। এখন চূড়ান্ত অনুমোদনের অপেক্ষা।
৬ ঘণ্টা আগেমো. হুমায়ূন কবীর, ঢাকা

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও স্বতন্ত্র প্রার্থীদের ঘাড়ে থাকছে ১ শতাংশ ভোটারের স্বাক্ষর সংগ্রহের বোঝা। বিভিন্ন মহলের দাবি ও নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের সুপারিশের পরও স্বতন্ত্র প্রার্থীদের নির্বাচনে লড়ার শর্ত সহজ করার উদ্যোগ নেয়নি এএমএম নাসির উদ্দিন কমিশন (ইসি)। সংশোধিত গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশে (আরপিও) স্বতন্ত্র প্রার্থীর মনোনয়নের সঙ্গে ১ শতাংশ ভোটারের স্বাক্ষরসংবলিত তালিকা জমা দেওয়ার বিধান বহাল রাখা হয়েছে।
আইন মন্ত্রণালয়ের ভেটিংয়ের পর গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ (আরপিও) সংশোধন, ২০২৫-এর খসড়া গতকাল বৃহস্পতিবারের বৈঠকে নীতিগত ও চূড়ান্ত অনুমোদন করেছে উপদেষ্টা পরিষদ। ১ শতাংশের শর্ত বহাল রাখার ক্ষেত্রে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) যুক্তি, এটি বাতিল করা হলে অনেক বেশি প্রার্থীর কারণে ব্যালটের আকার বেশি লম্বা হয়ে যাবে।
বর্তমান আরপিও অনুযায়ী, কোনো নির্বাচনী এলাকা থেকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হতে হলে প্রার্থীকে সেই আসনের মোট ভোটারের ১ শতাংশের সমর্থনের তালিকা মনোনয়নপত্রের সঙ্গে জমা দিতে হয়। যাঁরা স্বতন্ত্র প্রার্থীকে সমর্থন করবেন, তালিকায় তাঁদের স্বাক্ষর বা টিপসই থাকতে হবে। তালিকাটি সঠিক কি না তা দেখতে দৈবচয়নের মাধ্যমে সেখান থেকে ১০ জনের তথ্য যাচাই করে কমিশন। ১০ জনের মধ্যে কোনো ভোটার যদি স্বাক্ষর করার কথা অস্বীকার করেন, তাহলে ওই প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করা হবে। তবে ইতিপূর্বে সংসদ সদস্য হিসেবে নির্বাচিত হয়ে থাকলে বা দলীয় প্রার্থী হলে কাউকে এ শর্ত পূরণ করতে হয় না।
সংশোধিত আরপিওতে স্বতন্ত্র প্রার্থীদের ১ শতাংশ ভোটারের স্বাক্ষরসংবলিত তালিকা জমা দেওয়ার বিধান বহাল রয়েছে কি না, জানতে চাইলে ইসির অতিরিক্ত সচিব কে এম আলী নেওয়াজ ইতিবাচক জবাব দেন।
অন্তর্বর্তী সরকারের গঠিত নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের সুপারিশে স্বতন্ত্র প্রার্থীর শর্ত সহজ করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছিল। সুপারিশে বলা হয়েছিল, ১ শতাংশ ভোটারের স্বাক্ষরের পরিবর্তে ৫০০ ভোটারের সম্মতি এবং হলফনামার বিধান করা।
নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের সুপারিশের বিষয়টি উল্লেখ করলে ইসির অতিরিক্ত সচিব বলেন, ‘এ বিষয়ে কমিশন সিদ্ধান্ত দিয়েছে। আমাদের এ বিষয়ে বলার কিছু নেই।’
নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের সদস্য ও নির্বাচন বিশেষজ্ঞ ড. মো. আব্দুল আলীম বলেন, ‘১ শতাংশ ভোটারের স্বাক্ষরের শর্ত থাকায় অনেক ভালো লোক নির্বাচনে অংশ নিতে পারেন না। আমরা অনলাইনে বিভিন্ন অংশীজনের মতামত নিয়েছি। ঢাকা ও বিভিন্ন জেলায় গিয়ে বৈঠক করেছি। অনেকেই এতে স্বতন্ত্র প্রার্থীদের শর্ত সহজ করতে মত দিয়েছেন। অনেকে এ শর্ত পুরোপুরি বাদ দেওয়ারও পরামর্শ দিয়েছেন।’
ড. আব্দুল আলীম আরও বলেন, ৫ থেকে ৭ লাখ ভোটার এমন আসনে ৫ থেকে ৭ হাজার মানুষের স্বাক্ষর লাগে। এটি জোগাড় করা একজন স্বতন্ত্র প্রার্থীর জন্য কষ্টসাধ্য কাজ। আর যাচাই করার জন্য ইসি দৈবচয়নের মাধ্যমে ভোটার বাছাই করে। প্রশাসন থেকে এজন্য ফোন করা হলে ঝামেলার আশঙ্কায় অনেকেই বলে দেন, তিনি স্বাক্ষর করেননি। তা ছাড়া ভোটারদের নিরাপত্তার বিষয়টি তো রয়েছেই। তাই এ শর্তটি সহজ করা উচিত।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক নির্বাচন কমিশনার বলেন, ‘স্বতন্ত্র প্রার্থীদের ১ শতাংশের শর্ত বাদ দিতে পারলে ভালো হতো। তবে এই শর্ত বাদ দিলে যে কেউ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে চাইবেন। সে ক্ষেত্রে ব্যালট পেপারে অনেক প্রতীক রাখতে হবে। এ বিবেচনায় এটি করা হয়েছে।’
৭ অক্টোবর নির্বাচন বিশেষজ্ঞদের নিয়ে ইসির সংলাপে সাবেক বরিশাল আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা মীর মো. শাহজাহান বলেন, ‘স্বতন্ত্র প্রার্থীর ক্ষেত্রে ১ শতাংশ ভোটারের স্বাক্ষরসংবলিত যে তালিকা দিতে হয়, তা অগণতান্ত্রিক। এর ফলে ভোটারের পরিচিতি জনসমক্ষে প্রকাশ হয়ে যায় এবং তাঁর নিরাপত্তা ঝুঁকিতে পড়ে। এটি করলে গোপন ব্যালটের মাধ্যমে ভোটদানের পদ্ধতি প্রশ্নবিদ্ধ হয়। এটি একেবারেই বাতিল করতে হবে।’
২০০৮ সালের আগে এ শর্ত ছিল না উল্লেখ করে ইসির এই সাবেক কর্মকর্তা বলেন, যতই কষ্ট হোক, ব্যালট পেপার যতই লম্বা হোক, ভোটারদের গোপনীয়তা থেকে বঞ্চিত করা যায় না। প্রার্থীর সংখ্যা অতিরিক্ত বেড়ে যাওয়া ঠেকাতে জামানত বৃদ্ধি করলেও চলে।
জুলাই অভ্যুত্থানের পর বিদায় নেওয়া কাজী হাবিবুল আউয়াল কমিশন উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হওয়ার পথ সহজ করেছিল। ২০১৬ সাল থেকে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে দলীয় প্রতীকে প্রার্থী হওয়ার বিধান যুক্ত করা হয়। সেই বিধান অনুযায়ী, উপজেলা পরিষদে স্বতন্ত্র প্রার্থী হতে হলে ২৫০ জন ভোটারের সমর্থনসূচক স্বাক্ষর জমা দিতে হতো। ২০২৪ সালের বিতর্কিত সংসদ নির্বাচনের পর স্থানীয় সরকার নির্বাচনে প্রার্থীর সংখ্যা বাড়াতে আওয়ামী লীগ দলীয় প্রতীকে প্রার্থী না দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। এমন প্রেক্ষাপটে উপজেলা নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হতে সংশ্লিষ্ট নির্বাচনী এলাকার ২৫০ জন ভোটারের সমর্থনসূচক স্বাক্ষর জমা দেওয়ার বিধান বাতিল করা হয়। তবে অহেতুক প্রার্থী হওয়া ঠেকাতে কড়াকড়ি আরোপ করা হয়। বিধান হয় নির্বাচনে যত ভোট পড়বে, তার ১৫ শতাংশ না পেলে প্রার্থীর জামানত বাজেয়াপ্ত হবে। আগে প্রদত্ত ভোটের ১২.৫ শতাংশের কম ভোট পেলে জামানত বাজেয়াপ্ত হওয়ার বিধান ছিল। এ ছাড়া উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে জামানতের অঙ্ক ১০ হাজার থেকে বাড়িয়ে ১ লাখ এবং ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৫ হাজার থেকে বাড়িয়ে ৭৫ হাজার টাকা নির্ধারণ করা হয়।
গত বছরের ১০ জুন বিদায়ী সিইসি কাজী হাবিবুল আউয়াল সাংবাদিকদের বলেছিলেন, ‘১ শতাংশ সমর্থন তালিকার যে জটিল বিষয়টি ছিল, সেটা স্থানীয় সরকার নির্বাচন থেকে তুলে নিয়েছি। আগামীতে হয়তো জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও তুলে নেওয়ার প্রস্তাব সরকারের কাছে করব।’
জানা যায়, সর্বশেষ দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে মনোনয়নপত্র বাছাইয়ে বাদ পড়া ৭৩১ জনের মধ্যে ৪২৩ জনই স্বতন্ত্র প্রার্থী ছিলেন। স্বতন্ত্র প্রার্থীদের মধ্যে বেশির ভাগই বাদ পড়েন ১ শতাংশ ভোটারের স্বাক্ষরযুক্ত সমর্থন তালিকায় গরমিলের কারণে।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও স্বতন্ত্র প্রার্থীদের ঘাড়ে থাকছে ১ শতাংশ ভোটারের স্বাক্ষর সংগ্রহের বোঝা। বিভিন্ন মহলের দাবি ও নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের সুপারিশের পরও স্বতন্ত্র প্রার্থীদের নির্বাচনে লড়ার শর্ত সহজ করার উদ্যোগ নেয়নি এএমএম নাসির উদ্দিন কমিশন (ইসি)। সংশোধিত গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশে (আরপিও) স্বতন্ত্র প্রার্থীর মনোনয়নের সঙ্গে ১ শতাংশ ভোটারের স্বাক্ষরসংবলিত তালিকা জমা দেওয়ার বিধান বহাল রাখা হয়েছে।
আইন মন্ত্রণালয়ের ভেটিংয়ের পর গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ (আরপিও) সংশোধন, ২০২৫-এর খসড়া গতকাল বৃহস্পতিবারের বৈঠকে নীতিগত ও চূড়ান্ত অনুমোদন করেছে উপদেষ্টা পরিষদ। ১ শতাংশের শর্ত বহাল রাখার ক্ষেত্রে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) যুক্তি, এটি বাতিল করা হলে অনেক বেশি প্রার্থীর কারণে ব্যালটের আকার বেশি লম্বা হয়ে যাবে।
বর্তমান আরপিও অনুযায়ী, কোনো নির্বাচনী এলাকা থেকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হতে হলে প্রার্থীকে সেই আসনের মোট ভোটারের ১ শতাংশের সমর্থনের তালিকা মনোনয়নপত্রের সঙ্গে জমা দিতে হয়। যাঁরা স্বতন্ত্র প্রার্থীকে সমর্থন করবেন, তালিকায় তাঁদের স্বাক্ষর বা টিপসই থাকতে হবে। তালিকাটি সঠিক কি না তা দেখতে দৈবচয়নের মাধ্যমে সেখান থেকে ১০ জনের তথ্য যাচাই করে কমিশন। ১০ জনের মধ্যে কোনো ভোটার যদি স্বাক্ষর করার কথা অস্বীকার করেন, তাহলে ওই প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করা হবে। তবে ইতিপূর্বে সংসদ সদস্য হিসেবে নির্বাচিত হয়ে থাকলে বা দলীয় প্রার্থী হলে কাউকে এ শর্ত পূরণ করতে হয় না।
সংশোধিত আরপিওতে স্বতন্ত্র প্রার্থীদের ১ শতাংশ ভোটারের স্বাক্ষরসংবলিত তালিকা জমা দেওয়ার বিধান বহাল রয়েছে কি না, জানতে চাইলে ইসির অতিরিক্ত সচিব কে এম আলী নেওয়াজ ইতিবাচক জবাব দেন।
অন্তর্বর্তী সরকারের গঠিত নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের সুপারিশে স্বতন্ত্র প্রার্থীর শর্ত সহজ করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছিল। সুপারিশে বলা হয়েছিল, ১ শতাংশ ভোটারের স্বাক্ষরের পরিবর্তে ৫০০ ভোটারের সম্মতি এবং হলফনামার বিধান করা।
নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের সুপারিশের বিষয়টি উল্লেখ করলে ইসির অতিরিক্ত সচিব বলেন, ‘এ বিষয়ে কমিশন সিদ্ধান্ত দিয়েছে। আমাদের এ বিষয়ে বলার কিছু নেই।’
নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের সদস্য ও নির্বাচন বিশেষজ্ঞ ড. মো. আব্দুল আলীম বলেন, ‘১ শতাংশ ভোটারের স্বাক্ষরের শর্ত থাকায় অনেক ভালো লোক নির্বাচনে অংশ নিতে পারেন না। আমরা অনলাইনে বিভিন্ন অংশীজনের মতামত নিয়েছি। ঢাকা ও বিভিন্ন জেলায় গিয়ে বৈঠক করেছি। অনেকেই এতে স্বতন্ত্র প্রার্থীদের শর্ত সহজ করতে মত দিয়েছেন। অনেকে এ শর্ত পুরোপুরি বাদ দেওয়ারও পরামর্শ দিয়েছেন।’
ড. আব্দুল আলীম আরও বলেন, ৫ থেকে ৭ লাখ ভোটার এমন আসনে ৫ থেকে ৭ হাজার মানুষের স্বাক্ষর লাগে। এটি জোগাড় করা একজন স্বতন্ত্র প্রার্থীর জন্য কষ্টসাধ্য কাজ। আর যাচাই করার জন্য ইসি দৈবচয়নের মাধ্যমে ভোটার বাছাই করে। প্রশাসন থেকে এজন্য ফোন করা হলে ঝামেলার আশঙ্কায় অনেকেই বলে দেন, তিনি স্বাক্ষর করেননি। তা ছাড়া ভোটারদের নিরাপত্তার বিষয়টি তো রয়েছেই। তাই এ শর্তটি সহজ করা উচিত।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক নির্বাচন কমিশনার বলেন, ‘স্বতন্ত্র প্রার্থীদের ১ শতাংশের শর্ত বাদ দিতে পারলে ভালো হতো। তবে এই শর্ত বাদ দিলে যে কেউ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে চাইবেন। সে ক্ষেত্রে ব্যালট পেপারে অনেক প্রতীক রাখতে হবে। এ বিবেচনায় এটি করা হয়েছে।’
৭ অক্টোবর নির্বাচন বিশেষজ্ঞদের নিয়ে ইসির সংলাপে সাবেক বরিশাল আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা মীর মো. শাহজাহান বলেন, ‘স্বতন্ত্র প্রার্থীর ক্ষেত্রে ১ শতাংশ ভোটারের স্বাক্ষরসংবলিত যে তালিকা দিতে হয়, তা অগণতান্ত্রিক। এর ফলে ভোটারের পরিচিতি জনসমক্ষে প্রকাশ হয়ে যায় এবং তাঁর নিরাপত্তা ঝুঁকিতে পড়ে। এটি করলে গোপন ব্যালটের মাধ্যমে ভোটদানের পদ্ধতি প্রশ্নবিদ্ধ হয়। এটি একেবারেই বাতিল করতে হবে।’
২০০৮ সালের আগে এ শর্ত ছিল না উল্লেখ করে ইসির এই সাবেক কর্মকর্তা বলেন, যতই কষ্ট হোক, ব্যালট পেপার যতই লম্বা হোক, ভোটারদের গোপনীয়তা থেকে বঞ্চিত করা যায় না। প্রার্থীর সংখ্যা অতিরিক্ত বেড়ে যাওয়া ঠেকাতে জামানত বৃদ্ধি করলেও চলে।
জুলাই অভ্যুত্থানের পর বিদায় নেওয়া কাজী হাবিবুল আউয়াল কমিশন উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হওয়ার পথ সহজ করেছিল। ২০১৬ সাল থেকে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে দলীয় প্রতীকে প্রার্থী হওয়ার বিধান যুক্ত করা হয়। সেই বিধান অনুযায়ী, উপজেলা পরিষদে স্বতন্ত্র প্রার্থী হতে হলে ২৫০ জন ভোটারের সমর্থনসূচক স্বাক্ষর জমা দিতে হতো। ২০২৪ সালের বিতর্কিত সংসদ নির্বাচনের পর স্থানীয় সরকার নির্বাচনে প্রার্থীর সংখ্যা বাড়াতে আওয়ামী লীগ দলীয় প্রতীকে প্রার্থী না দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। এমন প্রেক্ষাপটে উপজেলা নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হতে সংশ্লিষ্ট নির্বাচনী এলাকার ২৫০ জন ভোটারের সমর্থনসূচক স্বাক্ষর জমা দেওয়ার বিধান বাতিল করা হয়। তবে অহেতুক প্রার্থী হওয়া ঠেকাতে কড়াকড়ি আরোপ করা হয়। বিধান হয় নির্বাচনে যত ভোট পড়বে, তার ১৫ শতাংশ না পেলে প্রার্থীর জামানত বাজেয়াপ্ত হবে। আগে প্রদত্ত ভোটের ১২.৫ শতাংশের কম ভোট পেলে জামানত বাজেয়াপ্ত হওয়ার বিধান ছিল। এ ছাড়া উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে জামানতের অঙ্ক ১০ হাজার থেকে বাড়িয়ে ১ লাখ এবং ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৫ হাজার থেকে বাড়িয়ে ৭৫ হাজার টাকা নির্ধারণ করা হয়।
গত বছরের ১০ জুন বিদায়ী সিইসি কাজী হাবিবুল আউয়াল সাংবাদিকদের বলেছিলেন, ‘১ শতাংশ সমর্থন তালিকার যে জটিল বিষয়টি ছিল, সেটা স্থানীয় সরকার নির্বাচন থেকে তুলে নিয়েছি। আগামীতে হয়তো জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও তুলে নেওয়ার প্রস্তাব সরকারের কাছে করব।’
জানা যায়, সর্বশেষ দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে মনোনয়নপত্র বাছাইয়ে বাদ পড়া ৭৩১ জনের মধ্যে ৪২৩ জনই স্বতন্ত্র প্রার্থী ছিলেন। স্বতন্ত্র প্রার্থীদের মধ্যে বেশির ভাগই বাদ পড়েন ১ শতাংশ ভোটারের স্বাক্ষরযুক্ত সমর্থন তালিকায় গরমিলের কারণে।

নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে বর্তমান বিচারিক কার্যক্রম স্থগিতের আহ্বান জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বরাবর ১০০ নোবেল বিজয়ীসহ ১৬০ জন বিদেশি বিশিষ্টজনের খোলাচিঠির প্রতিবাদ জানিয়েছেন দেশের ১৭১ বিশিষ্টজন।
০১ সেপ্টেম্বর ২০২৩
জুলাই জাতীয় সনদের সংবিধান-সম্পর্কিত সুপারিশগুলোর বাস্তবায়ন টেকসই করতে আগামী জাতীয় সংসদকে দ্বৈত ভূমিকা দেওয়ার সুপারিশ করবে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। আগামী নির্বাচনের মধ্য দিয়ে গঠিত সংসদ নিয়মিত আইনসভার পাশাপাশি ২৭০ দিন (৯ মাস) সংবিধান সংস্কার পরিষদের দায়িত্ব পালন করবে।
১ ঘণ্টা আগে
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করতে নির্বাচন কমিশনকে তফসিল ঘোষণার আগে-পরে করণীয় ৩৬টি প্রস্তাব দিয়েছে বিএনপি। এর মধ্যে তফসিল ঘোষণার আগেই আওয়ামী লীগ আমলে হওয়া ‘মিথ্যা ও গায়েবি মামলা’ প্রত্যাহার এবং মাঠপ্রশাসনকে ঢেলে সাজানোর দাবি জানিয়েছে দলটি।
১ ঘণ্টা আগে
অধস্তন আদালতের বিচারকদের বদলি, পদোন্নতি, পদায়ন ও শৃঙ্খলাবিষয়ক সব ক্ষমতা আইন মন্ত্রণালয় থেকে সুপ্রিম কোর্টের কাছে ন্যস্ত করা হচ্ছে। এ লক্ষ্যে সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয় প্রতিষ্ঠার জন্য অধ্যাদেশের খসড়ার নীতিগত অনুমোদন দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ। এখন চূড়ান্ত অনুমোদনের অপেক্ষা।
৬ ঘণ্টা আগেতানিম আহমেদ, ঢাকা

জুলাই জাতীয় সনদের সংবিধান-সম্পর্কিত সুপারিশগুলোর বাস্তবায়ন টেকসই করতে আগামী জাতীয় সংসদকে দ্বৈত ভূমিকা দেওয়ার সুপারিশ করবে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। আগামী নির্বাচনের মধ্য দিয়ে গঠিত সংসদ নিয়মিত আইনসভার পাশাপাশি ২৭০ দিন (৯ মাস) সংবিধান সংস্কার পরিষদের দায়িত্ব পালন করবে। এ সময়ের মধ্যে সনদ বাস্তবায়নে সংসদকে বাধ্য করার উপায় খুঁজছে কমিশন।
জুলাই সনদ বাস্তবায়নের সুপারিশ চূড়ান্ত করতে পরপর দুদিন বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে বৈঠক করেছে ঐকমত্য কমিশন। গতকাল বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে ঐকমত্য কমিশনের কার্যালয়ে বেলা ২টা থেকে শুরু হওয়া বৈঠক শেষ হয় রাত সাড়ে ৮টার পরে। কিন্তু এ বৈঠকেও চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া সম্ভব হয়নি। কাল শনিবার দুপুর সাড়ে ১২টা থেকে আবারও বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে বৈঠক করবে কমিশন। ওই দিন সনদ বাস্তবায়নের সুপারিশ চূড়ান্ত করে রোববার সরকারের কাছে জমা দেওয়ার লক্ষ্য রয়েছে তাদের।
বৈঠকের বিষয়ে কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেন, ‘বৃহস্পতিবারের আলোচনায় বড় অগ্রগতি হয়েছে। আমরা আশা করছি, দ্রুতই জুলাই সনদ বাস্তবায়নের উপায়ের সুপারিশ সরকারের কাছে দিতে পারব।’
জানা গেছে, গত দুই দিনের বৈঠকে সনদ বাস্তবায়নের আদেশের ভিত্তি ও নাম চূড়ান্ত করা হয়েছে। বাস্তবায়ন আদেশের ভূমিকায় থাকবে ‘জুলাই গণ-অভ্যুত্থানই হচ্ছে জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ জারির ক্ষমতার উৎস।’ এটির নাম হতে পারে ‘জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ’। সেটার অধীনে গণভোট নিয়ে একটি অধ্যাদেশ করা হবে। এর ভিত্তিতে হবে গণভোট। সংস্কার বাস্তবায়নের জন্য আগামী সংসদ দ্বৈত ভূমিকা পালন করবে। সে ক্ষেত্রে সংসদ সংবিধান সংস্কার পরিষদ হিসেবে কাজ করবে, পাশাপাশি নিয়মিত সংসদের কাজও পরিচালনা করবে। সংবিধান-সম্পর্কিত প্রস্তাবগুলো বাস্তবায়নে আগামী সংসদকে একটি নির্দিষ্ট সময় বেঁধে দেওয়া হবে। সেটি হতে পারে সর্বোচ্চ ৯ মাস। এই সময়ে সংসদ সংবিধান সংস্কার পরিষদ হিসেবে কাজ করবে।
সূত্র জানায়, আগামী সংসদকে সনদ বাস্তবায়নে কীভাবে বাধ্য করা হবে, তা নিয়ে সিদ্ধান্তে আসতে পারেনি কমিশন। কিন্তু তারা চায় এটি নিশ্চিত করতে। এটি নিয়ে দুটি মত আছে। একটি হলো নির্ধারিত সময়ে সংস্কার বাস্তবায়ন করা না হলে সংসদ বিলুপ্ত হয়ে যাবে; আরেকটি হলো সংসদ যদি নির্ধারিত সময়ে সনদ বাস্তবায়ন না করে, তাহলে তা বাস্তবায়িত বলে গণ্য হবে। এটি নিয়ে আরও আলোচনা হবে। বিশেষজ্ঞ কমিটি খসড়া আরও পর্যালোচনা করবে।
বৈঠকে উপস্থিত এক বিশেষজ্ঞ বলেন, ‘পরবর্তী সংসদ যদি নির্ধারিত ২৭০ দিনের মধ্যে বাস্তবায়ন না করে, তাহলে সনদের কী হবে, তা নিয়ে আমরা আলোচনা করছি। সমাধান নিয়ে আমরা আরও ভাবছি। কারণ, উদাহরণ আমরা কোথাও পাচ্ছি না। আমাদের মধ্যে কেউ কেউ বলছে, বাস্তবায়িত না হলে সংসদ বিলুপ্ত হয়ে যাবে; আবার কেউ কেউ বলছে, বিলুপ্ত করা ঠিক হবে না। আবার একাধিক মত হচ্ছে, ৯ মাসের মধ্যে বাস্তবায়িত না হলে অটোমেটিকভাবে সনদের বিষয়গুলো সংবিধানের অংশ হয়ে যাবে। তবে কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি।’
নোট অব ডিসেন্টের (আপত্তি) বিষয়ে এখন পর্যন্ত সিদ্ধান্ত হলো, জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশে কমিশনের প্রস্তাবগুলো থাকবে। সেখানে ভিন্নমতের বিষয় উল্লেখ থাকবে না। আদেশ অনুমোদন করেন কি না এবং সংস্কার প্রস্তাব বাস্তবায়ন চান কি না, এই প্রশ্ন করা হবে। আপত্তির বিষয়ে আরেক বিশেষজ্ঞ বলেন, বেশির ভাগ সদস্যই জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশে নোট অব ডিসেন্ট রাখার পক্ষে নয়। তবে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি।
গণভোট কবে হবে, বিষয়টি রাজনৈতিক বিবেচনা করে সরকারের হাতে ছেড়ে দেওয়ার পক্ষে বিশেষজ্ঞরা। একই প্রশ্নে গণভোট করার কথা থাকবে আদেশে। সেখানে প্রশ্ন থাকতে পারে, ‘জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ এবং আদেশে সন্নিবেশিত সংস্কার প্রস্তাবগুলো সমর্থন করেন কি না?’ সে বিষয়ে জনগণ হ্যাঁ/না ভোট দেবেন।
গত বুধবার প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠকে জামায়াত ও এনসিপির পক্ষ থেকে দাবি করা হয়, রাষ্ট্রপতি নয়, অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের আদেশ জারি করতে হবে। রাজনৈতিক বিতর্ক ওঠায় বিষয়টি সরকারের হাতেই ছেড়ে দেওয়ার সুপারিশ বিশেষজ্ঞদের। কমিশনও সে পথে হাঁটছে বলে জানা গেছে।
কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বিশেষজ্ঞদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি এম এ মতিন, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ড. শরিফ ভূইয়া, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন অনুষদের ডিন মোহাম্মদ ইকরামুল হক, ব্যারিস্টার ইমরান সিদ্দিক এবং ব্যারিস্টার তানিম হোসেইন শাওন। এ ছাড়া অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি মঈনুল ইসলাম চৌধুরী ভার্চুয়ালি এ সভায় অংশ নেন।
আলোচনায় কমিশনের পক্ষে অংশ নেন সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ, সদস্য ড. বদিউল আলম মজুমদার, বিচারপতি মো. এমদাদুল হক, ড. ইফতেখারুজ্জামান ও ড. মোহাম্মদ আইয়ুব মিয়া। এ ছাড়া জাতীয় ঐকমত্য গঠন প্রক্রিয়ায় যুক্ত প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দারও এ সময় উপস্থিত ছিলেন।

জুলাই জাতীয় সনদের সংবিধান-সম্পর্কিত সুপারিশগুলোর বাস্তবায়ন টেকসই করতে আগামী জাতীয় সংসদকে দ্বৈত ভূমিকা দেওয়ার সুপারিশ করবে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। আগামী নির্বাচনের মধ্য দিয়ে গঠিত সংসদ নিয়মিত আইনসভার পাশাপাশি ২৭০ দিন (৯ মাস) সংবিধান সংস্কার পরিষদের দায়িত্ব পালন করবে। এ সময়ের মধ্যে সনদ বাস্তবায়নে সংসদকে বাধ্য করার উপায় খুঁজছে কমিশন।
জুলাই সনদ বাস্তবায়নের সুপারিশ চূড়ান্ত করতে পরপর দুদিন বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে বৈঠক করেছে ঐকমত্য কমিশন। গতকাল বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে ঐকমত্য কমিশনের কার্যালয়ে বেলা ২টা থেকে শুরু হওয়া বৈঠক শেষ হয় রাত সাড়ে ৮টার পরে। কিন্তু এ বৈঠকেও চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া সম্ভব হয়নি। কাল শনিবার দুপুর সাড়ে ১২টা থেকে আবারও বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে বৈঠক করবে কমিশন। ওই দিন সনদ বাস্তবায়নের সুপারিশ চূড়ান্ত করে রোববার সরকারের কাছে জমা দেওয়ার লক্ষ্য রয়েছে তাদের।
বৈঠকের বিষয়ে কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেন, ‘বৃহস্পতিবারের আলোচনায় বড় অগ্রগতি হয়েছে। আমরা আশা করছি, দ্রুতই জুলাই সনদ বাস্তবায়নের উপায়ের সুপারিশ সরকারের কাছে দিতে পারব।’
জানা গেছে, গত দুই দিনের বৈঠকে সনদ বাস্তবায়নের আদেশের ভিত্তি ও নাম চূড়ান্ত করা হয়েছে। বাস্তবায়ন আদেশের ভূমিকায় থাকবে ‘জুলাই গণ-অভ্যুত্থানই হচ্ছে জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ জারির ক্ষমতার উৎস।’ এটির নাম হতে পারে ‘জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ’। সেটার অধীনে গণভোট নিয়ে একটি অধ্যাদেশ করা হবে। এর ভিত্তিতে হবে গণভোট। সংস্কার বাস্তবায়নের জন্য আগামী সংসদ দ্বৈত ভূমিকা পালন করবে। সে ক্ষেত্রে সংসদ সংবিধান সংস্কার পরিষদ হিসেবে কাজ করবে, পাশাপাশি নিয়মিত সংসদের কাজও পরিচালনা করবে। সংবিধান-সম্পর্কিত প্রস্তাবগুলো বাস্তবায়নে আগামী সংসদকে একটি নির্দিষ্ট সময় বেঁধে দেওয়া হবে। সেটি হতে পারে সর্বোচ্চ ৯ মাস। এই সময়ে সংসদ সংবিধান সংস্কার পরিষদ হিসেবে কাজ করবে।
সূত্র জানায়, আগামী সংসদকে সনদ বাস্তবায়নে কীভাবে বাধ্য করা হবে, তা নিয়ে সিদ্ধান্তে আসতে পারেনি কমিশন। কিন্তু তারা চায় এটি নিশ্চিত করতে। এটি নিয়ে দুটি মত আছে। একটি হলো নির্ধারিত সময়ে সংস্কার বাস্তবায়ন করা না হলে সংসদ বিলুপ্ত হয়ে যাবে; আরেকটি হলো সংসদ যদি নির্ধারিত সময়ে সনদ বাস্তবায়ন না করে, তাহলে তা বাস্তবায়িত বলে গণ্য হবে। এটি নিয়ে আরও আলোচনা হবে। বিশেষজ্ঞ কমিটি খসড়া আরও পর্যালোচনা করবে।
বৈঠকে উপস্থিত এক বিশেষজ্ঞ বলেন, ‘পরবর্তী সংসদ যদি নির্ধারিত ২৭০ দিনের মধ্যে বাস্তবায়ন না করে, তাহলে সনদের কী হবে, তা নিয়ে আমরা আলোচনা করছি। সমাধান নিয়ে আমরা আরও ভাবছি। কারণ, উদাহরণ আমরা কোথাও পাচ্ছি না। আমাদের মধ্যে কেউ কেউ বলছে, বাস্তবায়িত না হলে সংসদ বিলুপ্ত হয়ে যাবে; আবার কেউ কেউ বলছে, বিলুপ্ত করা ঠিক হবে না। আবার একাধিক মত হচ্ছে, ৯ মাসের মধ্যে বাস্তবায়িত না হলে অটোমেটিকভাবে সনদের বিষয়গুলো সংবিধানের অংশ হয়ে যাবে। তবে কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি।’
নোট অব ডিসেন্টের (আপত্তি) বিষয়ে এখন পর্যন্ত সিদ্ধান্ত হলো, জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশে কমিশনের প্রস্তাবগুলো থাকবে। সেখানে ভিন্নমতের বিষয় উল্লেখ থাকবে না। আদেশ অনুমোদন করেন কি না এবং সংস্কার প্রস্তাব বাস্তবায়ন চান কি না, এই প্রশ্ন করা হবে। আপত্তির বিষয়ে আরেক বিশেষজ্ঞ বলেন, বেশির ভাগ সদস্যই জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশে নোট অব ডিসেন্ট রাখার পক্ষে নয়। তবে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি।
গণভোট কবে হবে, বিষয়টি রাজনৈতিক বিবেচনা করে সরকারের হাতে ছেড়ে দেওয়ার পক্ষে বিশেষজ্ঞরা। একই প্রশ্নে গণভোট করার কথা থাকবে আদেশে। সেখানে প্রশ্ন থাকতে পারে, ‘জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ এবং আদেশে সন্নিবেশিত সংস্কার প্রস্তাবগুলো সমর্থন করেন কি না?’ সে বিষয়ে জনগণ হ্যাঁ/না ভোট দেবেন।
গত বুধবার প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠকে জামায়াত ও এনসিপির পক্ষ থেকে দাবি করা হয়, রাষ্ট্রপতি নয়, অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের আদেশ জারি করতে হবে। রাজনৈতিক বিতর্ক ওঠায় বিষয়টি সরকারের হাতেই ছেড়ে দেওয়ার সুপারিশ বিশেষজ্ঞদের। কমিশনও সে পথে হাঁটছে বলে জানা গেছে।
কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বিশেষজ্ঞদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি এম এ মতিন, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ড. শরিফ ভূইয়া, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন অনুষদের ডিন মোহাম্মদ ইকরামুল হক, ব্যারিস্টার ইমরান সিদ্দিক এবং ব্যারিস্টার তানিম হোসেইন শাওন। এ ছাড়া অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি মঈনুল ইসলাম চৌধুরী ভার্চুয়ালি এ সভায় অংশ নেন।
আলোচনায় কমিশনের পক্ষে অংশ নেন সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ, সদস্য ড. বদিউল আলম মজুমদার, বিচারপতি মো. এমদাদুল হক, ড. ইফতেখারুজ্জামান ও ড. মোহাম্মদ আইয়ুব মিয়া। এ ছাড়া জাতীয় ঐকমত্য গঠন প্রক্রিয়ায় যুক্ত প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দারও এ সময় উপস্থিত ছিলেন।

নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে বর্তমান বিচারিক কার্যক্রম স্থগিতের আহ্বান জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বরাবর ১০০ নোবেল বিজয়ীসহ ১৬০ জন বিদেশি বিশিষ্টজনের খোলাচিঠির প্রতিবাদ জানিয়েছেন দেশের ১৭১ বিশিষ্টজন।
০১ সেপ্টেম্বর ২০২৩
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও স্বতন্ত্র প্রার্থীদের ঘাড়ে থাকছে ১ শতাংশ ভোটারের স্বাক্ষর সংগ্রহের বোঝা। বিভিন্ন মহলের দাবি ও নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের সুপারিশের পরও স্বতন্ত্র প্রার্থীদের নির্বাচনে লড়ার শর্ত সহজ করার উদ্যোগ নেয়নি এএমএম নাসির উদ্দিন কমিশন (ইসি)।
১৬ মিনিট আগে
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করতে নির্বাচন কমিশনকে তফসিল ঘোষণার আগে-পরে করণীয় ৩৬টি প্রস্তাব দিয়েছে বিএনপি। এর মধ্যে তফসিল ঘোষণার আগেই আওয়ামী লীগ আমলে হওয়া ‘মিথ্যা ও গায়েবি মামলা’ প্রত্যাহার এবং মাঠপ্রশাসনকে ঢেলে সাজানোর দাবি জানিয়েছে দলটি।
১ ঘণ্টা আগে
অধস্তন আদালতের বিচারকদের বদলি, পদোন্নতি, পদায়ন ও শৃঙ্খলাবিষয়ক সব ক্ষমতা আইন মন্ত্রণালয় থেকে সুপ্রিম কোর্টের কাছে ন্যস্ত করা হচ্ছে। এ লক্ষ্যে সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয় প্রতিষ্ঠার জন্য অধ্যাদেশের খসড়ার নীতিগত অনুমোদন দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ। এখন চূড়ান্ত অনুমোদনের অপেক্ষা।
৬ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করতে নির্বাচন কমিশনকে তফসিল ঘোষণার আগে-পরে করণীয় ৩৬টি প্রস্তাব দিয়েছে বিএনপি। এর মধ্যে তফসিল ঘোষণার আগেই আওয়ামী লীগ আমলে হওয়া ‘মিথ্যা ও গায়েবি মামলা’ প্রত্যাহার এবং মাঠপ্রশাসনকে ঢেলে সাজানোর দাবি জানিয়েছে দলটি। আর ভোটের কমপক্ষে এক সপ্তাহ আগে থেকে ভোটকেন্দ্রে সেনাবাহিনীসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য মোতায়েন করতে হবে।
এ ছাড়া বিগত তিন নির্বাচনে দায়িত্ব পালন করা বিতর্কিত ব্যক্তিদের আগামী নির্বাচনে ভোটের প্রক্রিয়ায় না রাখা এবং দলীয় প্রতিষ্ঠান হিসেবে চিহ্নিত কোনো প্রতিষ্ঠান থেকে ভোট গ্রহণ কর্মকর্তা নিয়োগ না দেওয়ার কথাও কমিশনকে বলেছে বিএনপি।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খানের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধিদল গতকাল বৃহস্পতিবার প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে বৈঠক তাদের প্রস্তাবগুলো উপস্থাপন করেছে। দলটির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ইসমাইল জবিউল্লাহ এবং সাবেক সচিব মোহাম্মদ জকরিয়া এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে ইসমাইল জবিউল্লাহ বলেন, ‘আমরা কোনো প্রস্তাব জমা দেইনি। আলোচনার টকিং পয়েন্ট হিসেবে বেশ কিছু বিষয় উপস্থাপন করা হয়েছে।’ যদিও বিএনপির একটি সূত্র জানায়, লিখিতভাবে ৩৬ দফা প্রস্তাব সামনে রেখে সিইসির সঙ্গে বৈঠক করেছে বিএনপির প্রতিনিধিদল।
সূত্র জানায়, সিইসির সঙ্গে বৈঠকে তফসিল ঘোষণার আগে স্বৈরাচারী সরকারের আমলে হওয়া মিথ্যা, বানোয়াট ও গায়েবি মামলা প্রত্যাহার এবং মাঠপ্রশাসনকে ঢেলে সাজানোর দাবি জানিয়েছে বিএনপি। দলটি বলেছে, ২০১৪, ২০১৮ ও ২০২৪ সালের নির্বাচনে দায়িত্ব পালন করা বিতর্কিত ব্যক্তিদের এবারের ভোটের প্রক্রিয়ায় রাখা যাবে না। এ ছাড়া নির্বাচনের কমপক্ষে এক সপ্তাহ আগে থেকে ভোটকেন্দ্রে সেনাবাহিনী, বিজিবি, র্যাব, পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অবস্থান নিশ্চিত করতে হবে।
আর ইসলামী ব্যাংক, আল-আরাফাহ ব্যাংক, ইসলামী ব্যাংক হাসপাতাল, ইবনে সিনাসহ দলীয় প্রতিষ্ঠান হিসেবে চিহ্নিত প্রতিষ্ঠান থেকে যেন ভোট গ্রহণ কর্মকর্তা নিয়োগ না দেওয়া হয়।
ভোটে অন্তর্বর্তী সরকার, নির্বাচন কমিশন ও প্রশাসনের শতভাগ নিরপেক্ষতা নিশ্চিত করতে এখনই নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আদলে এই সরকারের ও ইসির দৃঢ় ভূমিকা চেয়েছে বিএনপি। এ ছাড়া, রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে প্রশাসনের কর্মকর্তাদের পাশাপাশি সম্ভাব্য ক্ষেত্রে ইসির কর্মকর্তাদের নিয়োগ; নির্বাচনকালীন সব প্রক্রিয়ায় জড়িত বেসামরিক প্রশাসন ও সামরিক বাহিনীসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সব কর্মকর্তার বদলি, পদায়ন, অবস্থান, দায়িত্ব ও তাঁদের কর্মকাণ্ড নিয়ন্ত্রণ ইসির এখতিয়ারে নেওয়া; নির্বাচনী আচরণবিধি প্রতিপালন এবং নির্বাচনকে জনগণের কাছে দৃশ্যমান বিশ্বাসযোগ্য করতে বিচার বিভাগীয় ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটদের পাশাপাশি ইসি কর্মকর্তাদেরও ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা দেওয়া; ভোটকেন্দ্রের গোপন কক্ষের কার্যক্রম ছাড়া ভোটকেন্দ্রের অন্যান্য অভ্যন্তরীণ দৃশ্য বাইরে থেকে পর্যবেক্ষণের সুযোগ রাখতে সিসি ক্যামেরা রাখা; প্রতি জেলা, উপজেলা, থানা নির্বাচন অফিসে অভিযোগ নিরসন কেন্দ্র চালুর দাবি জানিয়েছে বিএনপি।
নির্বাচনসংশ্লিষ্ট অভিযোগ পাওয়ার ১২ ঘণ্টার মধ্যে বা যত দ্রুত সম্ভব নিষ্পত্তি করে অভিযোগকারীকে লিখিতভাবে জানানো; শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ১ নভেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের মাধ্যমে ম্যানেজিং কমিটি বা গভর্নিং বডি গঠনের নির্দেশনা স্থগিত করা; গণ-অভ্যুত্থান ও গণতান্ত্রিক আন্দোলনে অংশগ্রহণকারী রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মীদের নামে বিগত স্বৈরাচারী সরকারের আমলে করা মিথ্যা, বানোয়াট ও গায়েবি মামলা তফসিল ঘোষণার আগেই প্রত্যাহারের ব্যবস্থা গ্রহণ করা এবং তফসিল ঘোষণার আগে ফ্যাসিস্ট সরকারের আমলে দলীয় বিবেচনায় দেওয়া সব অস্ত্র সরকারের কাছে জমা দেওয়া নিশ্চিত করার দাবি জানিয়েছে বিএনপি।
এ ছাড়া নির্বাচনে ধর্মীয় ও সাম্প্রদায়িকতার বিষবাষ্প ছড়ায়—এমন অপপ্রচার রোধ; ভোটারদের প্রভাবিত করে এমন ধর্মীয় প্রলোভন বা ধর্মীয় দণ্ড দেওয়ার ভীতি প্রদর্শন রোধ; যতদূর সম্ভব কমসংখ্যক ভোটার নিয়ে ভোটকেন্দ্র নির্ধারণ; নির্বাচনী আইন ও বিধি পালনে গাফিলতি করলে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাকে তাৎক্ষণিক প্রত্যাহার করে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার কথা বলেছে বিএনপি।
সিইসির সঙ্গে বৈঠক শেষে বিএনপির নেতা আবদুল মঈন খান সাংবাদিকদের বলেন, বিগত তিনটি নির্বাচন হয়েছিল প্রহসনের নির্বাচন। কাদের দ্বারা হয়েছিল? যারা সরকারি কর্মকর্তা হয়েও নির্বাচন কমিশনের পক্ষে নির্বাচন পরিচালনা করেছিল, তাদের কারণে হয়েছিল।
১৫ বছর যাদের চরিত্র হনন করেছিল আওয়ামী লীগ স্বৈরাচারী, তারা ১৫ মাসে শোধিত হয়ে যাবে এতটা আশা করা বাস্তবতা নয়—এ মন্তব্য করে মঈন খান আরও বলেন, ‘কাজেই নির্বাচন কমিশনকে সতর্ক থাকতে হবে। বিতর্কিত, প্রশ্নবিদ্ধরা যেন আগামী নির্বাচনপ্রক্রিয়ায় কোনোভাবে অংশগ্রহণ করতে না পারে, কোনো প্রভাব ফেলতে না পারে। এটা ছিল আমাদের আলোচনার একটি মূল বিষয়।’
বিএনপির প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠকের পর এ বিষয়ে কোনো কথা বলেননি নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তারা। তবে বিএনপির দাবির বিষয়গুলো নিয়ে কমিশন সভায় আলোচনা হতে পারে বলে একজন কর্মকর্তা জানিয়েছেন।

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করতে নির্বাচন কমিশনকে তফসিল ঘোষণার আগে-পরে করণীয় ৩৬টি প্রস্তাব দিয়েছে বিএনপি। এর মধ্যে তফসিল ঘোষণার আগেই আওয়ামী লীগ আমলে হওয়া ‘মিথ্যা ও গায়েবি মামলা’ প্রত্যাহার এবং মাঠপ্রশাসনকে ঢেলে সাজানোর দাবি জানিয়েছে দলটি। আর ভোটের কমপক্ষে এক সপ্তাহ আগে থেকে ভোটকেন্দ্রে সেনাবাহিনীসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য মোতায়েন করতে হবে।
এ ছাড়া বিগত তিন নির্বাচনে দায়িত্ব পালন করা বিতর্কিত ব্যক্তিদের আগামী নির্বাচনে ভোটের প্রক্রিয়ায় না রাখা এবং দলীয় প্রতিষ্ঠান হিসেবে চিহ্নিত কোনো প্রতিষ্ঠান থেকে ভোট গ্রহণ কর্মকর্তা নিয়োগ না দেওয়ার কথাও কমিশনকে বলেছে বিএনপি।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খানের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধিদল গতকাল বৃহস্পতিবার প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে বৈঠক তাদের প্রস্তাবগুলো উপস্থাপন করেছে। দলটির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ইসমাইল জবিউল্লাহ এবং সাবেক সচিব মোহাম্মদ জকরিয়া এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে ইসমাইল জবিউল্লাহ বলেন, ‘আমরা কোনো প্রস্তাব জমা দেইনি। আলোচনার টকিং পয়েন্ট হিসেবে বেশ কিছু বিষয় উপস্থাপন করা হয়েছে।’ যদিও বিএনপির একটি সূত্র জানায়, লিখিতভাবে ৩৬ দফা প্রস্তাব সামনে রেখে সিইসির সঙ্গে বৈঠক করেছে বিএনপির প্রতিনিধিদল।
সূত্র জানায়, সিইসির সঙ্গে বৈঠকে তফসিল ঘোষণার আগে স্বৈরাচারী সরকারের আমলে হওয়া মিথ্যা, বানোয়াট ও গায়েবি মামলা প্রত্যাহার এবং মাঠপ্রশাসনকে ঢেলে সাজানোর দাবি জানিয়েছে বিএনপি। দলটি বলেছে, ২০১৪, ২০১৮ ও ২০২৪ সালের নির্বাচনে দায়িত্ব পালন করা বিতর্কিত ব্যক্তিদের এবারের ভোটের প্রক্রিয়ায় রাখা যাবে না। এ ছাড়া নির্বাচনের কমপক্ষে এক সপ্তাহ আগে থেকে ভোটকেন্দ্রে সেনাবাহিনী, বিজিবি, র্যাব, পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অবস্থান নিশ্চিত করতে হবে।
আর ইসলামী ব্যাংক, আল-আরাফাহ ব্যাংক, ইসলামী ব্যাংক হাসপাতাল, ইবনে সিনাসহ দলীয় প্রতিষ্ঠান হিসেবে চিহ্নিত প্রতিষ্ঠান থেকে যেন ভোট গ্রহণ কর্মকর্তা নিয়োগ না দেওয়া হয়।
ভোটে অন্তর্বর্তী সরকার, নির্বাচন কমিশন ও প্রশাসনের শতভাগ নিরপেক্ষতা নিশ্চিত করতে এখনই নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আদলে এই সরকারের ও ইসির দৃঢ় ভূমিকা চেয়েছে বিএনপি। এ ছাড়া, রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে প্রশাসনের কর্মকর্তাদের পাশাপাশি সম্ভাব্য ক্ষেত্রে ইসির কর্মকর্তাদের নিয়োগ; নির্বাচনকালীন সব প্রক্রিয়ায় জড়িত বেসামরিক প্রশাসন ও সামরিক বাহিনীসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সব কর্মকর্তার বদলি, পদায়ন, অবস্থান, দায়িত্ব ও তাঁদের কর্মকাণ্ড নিয়ন্ত্রণ ইসির এখতিয়ারে নেওয়া; নির্বাচনী আচরণবিধি প্রতিপালন এবং নির্বাচনকে জনগণের কাছে দৃশ্যমান বিশ্বাসযোগ্য করতে বিচার বিভাগীয় ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটদের পাশাপাশি ইসি কর্মকর্তাদেরও ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা দেওয়া; ভোটকেন্দ্রের গোপন কক্ষের কার্যক্রম ছাড়া ভোটকেন্দ্রের অন্যান্য অভ্যন্তরীণ দৃশ্য বাইরে থেকে পর্যবেক্ষণের সুযোগ রাখতে সিসি ক্যামেরা রাখা; প্রতি জেলা, উপজেলা, থানা নির্বাচন অফিসে অভিযোগ নিরসন কেন্দ্র চালুর দাবি জানিয়েছে বিএনপি।
নির্বাচনসংশ্লিষ্ট অভিযোগ পাওয়ার ১২ ঘণ্টার মধ্যে বা যত দ্রুত সম্ভব নিষ্পত্তি করে অভিযোগকারীকে লিখিতভাবে জানানো; শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ১ নভেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের মাধ্যমে ম্যানেজিং কমিটি বা গভর্নিং বডি গঠনের নির্দেশনা স্থগিত করা; গণ-অভ্যুত্থান ও গণতান্ত্রিক আন্দোলনে অংশগ্রহণকারী রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মীদের নামে বিগত স্বৈরাচারী সরকারের আমলে করা মিথ্যা, বানোয়াট ও গায়েবি মামলা তফসিল ঘোষণার আগেই প্রত্যাহারের ব্যবস্থা গ্রহণ করা এবং তফসিল ঘোষণার আগে ফ্যাসিস্ট সরকারের আমলে দলীয় বিবেচনায় দেওয়া সব অস্ত্র সরকারের কাছে জমা দেওয়া নিশ্চিত করার দাবি জানিয়েছে বিএনপি।
এ ছাড়া নির্বাচনে ধর্মীয় ও সাম্প্রদায়িকতার বিষবাষ্প ছড়ায়—এমন অপপ্রচার রোধ; ভোটারদের প্রভাবিত করে এমন ধর্মীয় প্রলোভন বা ধর্মীয় দণ্ড দেওয়ার ভীতি প্রদর্শন রোধ; যতদূর সম্ভব কমসংখ্যক ভোটার নিয়ে ভোটকেন্দ্র নির্ধারণ; নির্বাচনী আইন ও বিধি পালনে গাফিলতি করলে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাকে তাৎক্ষণিক প্রত্যাহার করে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার কথা বলেছে বিএনপি।
সিইসির সঙ্গে বৈঠক শেষে বিএনপির নেতা আবদুল মঈন খান সাংবাদিকদের বলেন, বিগত তিনটি নির্বাচন হয়েছিল প্রহসনের নির্বাচন। কাদের দ্বারা হয়েছিল? যারা সরকারি কর্মকর্তা হয়েও নির্বাচন কমিশনের পক্ষে নির্বাচন পরিচালনা করেছিল, তাদের কারণে হয়েছিল।
১৫ বছর যাদের চরিত্র হনন করেছিল আওয়ামী লীগ স্বৈরাচারী, তারা ১৫ মাসে শোধিত হয়ে যাবে এতটা আশা করা বাস্তবতা নয়—এ মন্তব্য করে মঈন খান আরও বলেন, ‘কাজেই নির্বাচন কমিশনকে সতর্ক থাকতে হবে। বিতর্কিত, প্রশ্নবিদ্ধরা যেন আগামী নির্বাচনপ্রক্রিয়ায় কোনোভাবে অংশগ্রহণ করতে না পারে, কোনো প্রভাব ফেলতে না পারে। এটা ছিল আমাদের আলোচনার একটি মূল বিষয়।’
বিএনপির প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠকের পর এ বিষয়ে কোনো কথা বলেননি নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তারা। তবে বিএনপির দাবির বিষয়গুলো নিয়ে কমিশন সভায় আলোচনা হতে পারে বলে একজন কর্মকর্তা জানিয়েছেন।

নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে বর্তমান বিচারিক কার্যক্রম স্থগিতের আহ্বান জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বরাবর ১০০ নোবেল বিজয়ীসহ ১৬০ জন বিদেশি বিশিষ্টজনের খোলাচিঠির প্রতিবাদ জানিয়েছেন দেশের ১৭১ বিশিষ্টজন।
০১ সেপ্টেম্বর ২০২৩
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও স্বতন্ত্র প্রার্থীদের ঘাড়ে থাকছে ১ শতাংশ ভোটারের স্বাক্ষর সংগ্রহের বোঝা। বিভিন্ন মহলের দাবি ও নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের সুপারিশের পরও স্বতন্ত্র প্রার্থীদের নির্বাচনে লড়ার শর্ত সহজ করার উদ্যোগ নেয়নি এএমএম নাসির উদ্দিন কমিশন (ইসি)।
১৬ মিনিট আগে
জুলাই জাতীয় সনদের সংবিধান-সম্পর্কিত সুপারিশগুলোর বাস্তবায়ন টেকসই করতে আগামী জাতীয় সংসদকে দ্বৈত ভূমিকা দেওয়ার সুপারিশ করবে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। আগামী নির্বাচনের মধ্য দিয়ে গঠিত সংসদ নিয়মিত আইনসভার পাশাপাশি ২৭০ দিন (৯ মাস) সংবিধান সংস্কার পরিষদের দায়িত্ব পালন করবে।
১ ঘণ্টা আগে
অধস্তন আদালতের বিচারকদের বদলি, পদোন্নতি, পদায়ন ও শৃঙ্খলাবিষয়ক সব ক্ষমতা আইন মন্ত্রণালয় থেকে সুপ্রিম কোর্টের কাছে ন্যস্ত করা হচ্ছে। এ লক্ষ্যে সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয় প্রতিষ্ঠার জন্য অধ্যাদেশের খসড়ার নীতিগত অনুমোদন দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ। এখন চূড়ান্ত অনুমোদনের অপেক্ষা।
৬ ঘণ্টা আগেসুপ্রিম কোর্ট সচিবালয় অধ্যাদেশ
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

অধস্তন আদালতের বিচারকদের বদলি, পদোন্নতি, পদায়ন ও শৃঙ্খলাবিষয়ক সব ক্ষমতা আইন মন্ত্রণালয় থেকে সুপ্রিম কোর্টের কাছে ন্যস্ত করা হচ্ছে। এ লক্ষ্যে সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয় প্রতিষ্ঠার জন্য অধ্যাদেশের খসড়ার নীতিগত অনুমোদন দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ। এখন চূড়ান্ত অনুমোদনের অপেক্ষা।
আজ বৃহস্পতিবার (২৩ অক্টোবর) প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে তাঁর কার্যালয়ে উপদেষ্টা পরিষদের সভা হয়। পরে ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে ব্রিফিংয়ে উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকের সিদ্ধান্ত জানান আইন উপদেষ্টা অধ্যাপক আসিফ নজরুল।
আসিফ নজরুল বলেন, সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয় অধ্যাদেশ-২০২৫ নীতিগত অনুমোদন হয়েছে। অধ্যাদেশটি যখন চূড়ান্ত অনুমোদন হয়ে যাবে, তখন অধস্তন আদালতের বিচারকদের বদলি, পদায়ন, পদোন্নতি ও শৃঙ্খলাবিষয়ক সবকিছু সুপ্রিম কোর্টের নিয়ন্ত্রণে চলে যাবে। পাশাপাশি সুপ্রিম কোর্টের নিজস্ব বাজেট ও আর্থিক ব্যবস্থাপনা থাকবে; আর্থিক স্বাধীনতা থাকবে।
প্রস্তাবিত অধ্যাদেশটি নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের সভায় দীর্ঘ আলোচনা হয়েছে জানিয়ে আইন উপদেষ্টা বলেন, তাঁদের কাছে মনে হয়েছে, কিছু বিষয়ে আরও আলোচনার প্রয়োজন রয়েছে। যেহেতু আর্থিক সংশ্লেষ রয়েছে, তাই অর্থ উপদেষ্টার মতামতের প্রয়োজন রয়েছে। এ ছাড়া জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে পরামর্শ করার প্রয়োজন রয়েছে। সেই আলোচনার পর আইনটি চূড়ান্ত অনুমোদনের জন্য আবার উপদেষ্টা পরিষদে তোলা হবে।
উপদেষ্টা পরিষদ দুর্নীতি দমন কমিশন (সংশোধন) অধ্যাদেশের খসড়াও অনুমোদন দিয়েছে জানিয়ে আসিফ নজরুল বলেন, এটি হলে বাংলাদেশে যাঁরা থাকবেন, তাঁরা বিদেশি হোন আর দেশি হোন, বাংলাদেশে অবস্থানকালে ভিন্ন দেশে দুর্নীতি করলেও এর তদন্ত দুদকের মাধ্যমে করা যাবে। সংশোধনীতে ‘জ্ঞাত আয়’ বলতে ‘বৈধ আয়’ হিসেবে সংজ্ঞায়িত করা হয়েছে।
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে গণভবনে জাদুঘর নির্মাণের জন্য জুলাই গণ-অভ্যুত্থান স্মৃতি জাদুঘর অধ্যাদেশের খসড়ার অনুমোদন হয়েছে।
এ ছাড়া যুক্তরাষ্ট্রের মিশিগান অঙ্গরাজ্যের ডেট্রয়েট শহরে বাংলাদেশের নতুন কনস্যুলেট জেনারেল অফিস করার সিদ্ধান্ত হয়েছে।

অধস্তন আদালতের বিচারকদের বদলি, পদোন্নতি, পদায়ন ও শৃঙ্খলাবিষয়ক সব ক্ষমতা আইন মন্ত্রণালয় থেকে সুপ্রিম কোর্টের কাছে ন্যস্ত করা হচ্ছে। এ লক্ষ্যে সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয় প্রতিষ্ঠার জন্য অধ্যাদেশের খসড়ার নীতিগত অনুমোদন দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ। এখন চূড়ান্ত অনুমোদনের অপেক্ষা।
আজ বৃহস্পতিবার (২৩ অক্টোবর) প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে তাঁর কার্যালয়ে উপদেষ্টা পরিষদের সভা হয়। পরে ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে ব্রিফিংয়ে উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকের সিদ্ধান্ত জানান আইন উপদেষ্টা অধ্যাপক আসিফ নজরুল।
আসিফ নজরুল বলেন, সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয় অধ্যাদেশ-২০২৫ নীতিগত অনুমোদন হয়েছে। অধ্যাদেশটি যখন চূড়ান্ত অনুমোদন হয়ে যাবে, তখন অধস্তন আদালতের বিচারকদের বদলি, পদায়ন, পদোন্নতি ও শৃঙ্খলাবিষয়ক সবকিছু সুপ্রিম কোর্টের নিয়ন্ত্রণে চলে যাবে। পাশাপাশি সুপ্রিম কোর্টের নিজস্ব বাজেট ও আর্থিক ব্যবস্থাপনা থাকবে; আর্থিক স্বাধীনতা থাকবে।
প্রস্তাবিত অধ্যাদেশটি নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের সভায় দীর্ঘ আলোচনা হয়েছে জানিয়ে আইন উপদেষ্টা বলেন, তাঁদের কাছে মনে হয়েছে, কিছু বিষয়ে আরও আলোচনার প্রয়োজন রয়েছে। যেহেতু আর্থিক সংশ্লেষ রয়েছে, তাই অর্থ উপদেষ্টার মতামতের প্রয়োজন রয়েছে। এ ছাড়া জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে পরামর্শ করার প্রয়োজন রয়েছে। সেই আলোচনার পর আইনটি চূড়ান্ত অনুমোদনের জন্য আবার উপদেষ্টা পরিষদে তোলা হবে।
উপদেষ্টা পরিষদ দুর্নীতি দমন কমিশন (সংশোধন) অধ্যাদেশের খসড়াও অনুমোদন দিয়েছে জানিয়ে আসিফ নজরুল বলেন, এটি হলে বাংলাদেশে যাঁরা থাকবেন, তাঁরা বিদেশি হোন আর দেশি হোন, বাংলাদেশে অবস্থানকালে ভিন্ন দেশে দুর্নীতি করলেও এর তদন্ত দুদকের মাধ্যমে করা যাবে। সংশোধনীতে ‘জ্ঞাত আয়’ বলতে ‘বৈধ আয়’ হিসেবে সংজ্ঞায়িত করা হয়েছে।
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে গণভবনে জাদুঘর নির্মাণের জন্য জুলাই গণ-অভ্যুত্থান স্মৃতি জাদুঘর অধ্যাদেশের খসড়ার অনুমোদন হয়েছে।
এ ছাড়া যুক্তরাষ্ট্রের মিশিগান অঙ্গরাজ্যের ডেট্রয়েট শহরে বাংলাদেশের নতুন কনস্যুলেট জেনারেল অফিস করার সিদ্ধান্ত হয়েছে।

নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে বর্তমান বিচারিক কার্যক্রম স্থগিতের আহ্বান জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বরাবর ১০০ নোবেল বিজয়ীসহ ১৬০ জন বিদেশি বিশিষ্টজনের খোলাচিঠির প্রতিবাদ জানিয়েছেন দেশের ১৭১ বিশিষ্টজন।
০১ সেপ্টেম্বর ২০২৩
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও স্বতন্ত্র প্রার্থীদের ঘাড়ে থাকছে ১ শতাংশ ভোটারের স্বাক্ষর সংগ্রহের বোঝা। বিভিন্ন মহলের দাবি ও নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের সুপারিশের পরও স্বতন্ত্র প্রার্থীদের নির্বাচনে লড়ার শর্ত সহজ করার উদ্যোগ নেয়নি এএমএম নাসির উদ্দিন কমিশন (ইসি)।
১৬ মিনিট আগে
জুলাই জাতীয় সনদের সংবিধান-সম্পর্কিত সুপারিশগুলোর বাস্তবায়ন টেকসই করতে আগামী জাতীয় সংসদকে দ্বৈত ভূমিকা দেওয়ার সুপারিশ করবে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। আগামী নির্বাচনের মধ্য দিয়ে গঠিত সংসদ নিয়মিত আইনসভার পাশাপাশি ২৭০ দিন (৯ মাস) সংবিধান সংস্কার পরিষদের দায়িত্ব পালন করবে।
১ ঘণ্টা আগে
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করতে নির্বাচন কমিশনকে তফসিল ঘোষণার আগে-পরে করণীয় ৩৬টি প্রস্তাব দিয়েছে বিএনপি। এর মধ্যে তফসিল ঘোষণার আগেই আওয়ামী লীগ আমলে হওয়া ‘মিথ্যা ও গায়েবি মামলা’ প্রত্যাহার এবং মাঠপ্রশাসনকে ঢেলে সাজানোর দাবি জানিয়েছে দলটি।
১ ঘণ্টা আগে