নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

প্রার্থীরা যেন নিরাপত্তা ঘাটতিতে না ভোগেন—মাঠপর্যায়ে এমন নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনের (ইসি) অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার দেবনাথ। আজ শনিবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
স্বতন্ত্র প্রার্থীর নিরাপত্তা বিষয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘স্বতন্ত্র প্রার্থীদের নিরাপত্তা নিশ্চিতের জন্য আমরা ইতিমধ্যে মাঠপর্যায়ে ম্যাসেজ দিয়েছি। এটা পুলিশের ঊর্ধ্বতনদের ও আমাদের রিটার্নিং অফিসারদের বলেছি। জননিরাপত্তা বিভাগের সচিব এসেছিলেন, সব বিষয়ে তাঁদের ম্যাসেজ দেওয়া হয়েছে। কেউ যেন নিরাপত্তার কোনো ঘাটতিতে না ভোগেন। এরপরও যদি কারও গাফিলতিতে কিছু হয়, তাঁর বিরুদ্ধে ইসি স্ট্রং ব্যবস্থা নেবে।’
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কতগুলো দল অংশ নিচ্ছে—এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘আমাদের নিবন্ধিত যে ৪৪টি রাজনৈতিক দল আছে, তার মধ্যে ২৯টি দল নির্বাচনে অংশ নিয়েছে। ২ হাজার ৭১২ জন প্রার্থীর মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন।’
সাংবাদিকদের আরেক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘আমাদের কাছে যে তথ্য আছে, আওয়ামী লীগ ২৯৮ আসনে ৩০৪ জন মনোনয়ন ফরম জমা দিয়েছে।’
ওসি ও ইউএনওদের রদবদলের বিষয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশনাররা এক সপ্তাহ ধরে দেশের বিভিন্ন জেলায় এবং অঞ্চল পর্যায়ে সফর করেছেন, তাঁদের যে ফাইন্ডিংস, তার ভিত্তিতে কমিশন বসে গত ৩০ নভেম্বর এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
কেন এই সিদ্ধান্ত—জানতে চাইলে অশোক কুমার দেবনাথ বলেন, নির্বাচন কমিশনারদের কাছে মাঠপর্যায় থেকে যে তথ্য, তার ভিত্তিতেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। কমিশন অনুভব করেছে, এ বদলি দরকার।
কী ধরনের তথ্য—এমন প্রশ্নের জবাবে অশোক কুমার দেবনাথ বলেন, ‘সব তথ্য তো ওপেনলি বলা হয় না। নির্বাচন কমিশনাররা মাঠপর্যায় থেকে যেসব তথ্য পেয়েছেন, বিভিন্ন প্রার্থী কিংবা বিভিন্ন কোয়ার্টার থেকে যে তথ্য এসেছে, এর ভিত্তিতেই এই সিদ্ধান্ত। তাঁরা মনে করেছেন যে বদলি করা প্রয়োজন।’
কোনো এক নির্বাচন কমিশনার বলেছিলেন, বড় আকারে রদবদল করা হলে পুলিশ-প্রশাসনে একটা বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি হতে পারে, এর দায়ভার ইসি কেন নেবে? আর একটা কথা বলেছিলেন, ১০০ কোটি টাকা ব্যয় হবে—এ বিষয়ে জানতে চাইলে অশোক কুমার দেবনাথ বলেন, ‘১০০ কোটি টাকা কেন ব্যয় হবে? তাহলে ওই কমিশনারের কাছে জানতে চাইতে হবে। এটা তাঁর ব্যক্তিগত মতামত। কমিশনে যেসব সিদ্ধান্ত হয়, সেগুলো আমি বলতে পারব।’
ডিসি-এসপিদের বদলির কোনো সিদ্ধান্ত হয়েছে কি না—এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘এখন পর্যন্ত কোনো সিদ্ধান্ত আমার জানা নেই। পরবর্তীকালে যদি কোনো সিদ্ধান্ত হয়, তখন বলতে পারব। যদি নির্বাচন কমিশন বসে কোনো সিদ্ধান্ত নেয়, সে ক্ষেত্রে এটা হতে পারে। এটা অস্বাভাবিক কিছু না।’
রদবদলের ক্ষেত্রে কোনো বিশৃঙ্খলা তৈরির সুযোগ আছে কি না, এমন প্রশ্নে অশোক কুমার দেবনাথ বলেন, ‘আমি মনে করি নেই। একজন কর্মচারী যে উপজেলা বা জেলায় দায়িত্ব পালন করুক না কেন, তিনি সুষ্ঠুভাবেই দায়িত্ব পালন করবেন।’

প্রার্থীরা যেন নিরাপত্তা ঘাটতিতে না ভোগেন—মাঠপর্যায়ে এমন নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনের (ইসি) অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার দেবনাথ। আজ শনিবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
স্বতন্ত্র প্রার্থীর নিরাপত্তা বিষয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘স্বতন্ত্র প্রার্থীদের নিরাপত্তা নিশ্চিতের জন্য আমরা ইতিমধ্যে মাঠপর্যায়ে ম্যাসেজ দিয়েছি। এটা পুলিশের ঊর্ধ্বতনদের ও আমাদের রিটার্নিং অফিসারদের বলেছি। জননিরাপত্তা বিভাগের সচিব এসেছিলেন, সব বিষয়ে তাঁদের ম্যাসেজ দেওয়া হয়েছে। কেউ যেন নিরাপত্তার কোনো ঘাটতিতে না ভোগেন। এরপরও যদি কারও গাফিলতিতে কিছু হয়, তাঁর বিরুদ্ধে ইসি স্ট্রং ব্যবস্থা নেবে।’
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কতগুলো দল অংশ নিচ্ছে—এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘আমাদের নিবন্ধিত যে ৪৪টি রাজনৈতিক দল আছে, তার মধ্যে ২৯টি দল নির্বাচনে অংশ নিয়েছে। ২ হাজার ৭১২ জন প্রার্থীর মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন।’
সাংবাদিকদের আরেক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘আমাদের কাছে যে তথ্য আছে, আওয়ামী লীগ ২৯৮ আসনে ৩০৪ জন মনোনয়ন ফরম জমা দিয়েছে।’
ওসি ও ইউএনওদের রদবদলের বিষয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশনাররা এক সপ্তাহ ধরে দেশের বিভিন্ন জেলায় এবং অঞ্চল পর্যায়ে সফর করেছেন, তাঁদের যে ফাইন্ডিংস, তার ভিত্তিতে কমিশন বসে গত ৩০ নভেম্বর এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
কেন এই সিদ্ধান্ত—জানতে চাইলে অশোক কুমার দেবনাথ বলেন, নির্বাচন কমিশনারদের কাছে মাঠপর্যায় থেকে যে তথ্য, তার ভিত্তিতেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। কমিশন অনুভব করেছে, এ বদলি দরকার।
কী ধরনের তথ্য—এমন প্রশ্নের জবাবে অশোক কুমার দেবনাথ বলেন, ‘সব তথ্য তো ওপেনলি বলা হয় না। নির্বাচন কমিশনাররা মাঠপর্যায় থেকে যেসব তথ্য পেয়েছেন, বিভিন্ন প্রার্থী কিংবা বিভিন্ন কোয়ার্টার থেকে যে তথ্য এসেছে, এর ভিত্তিতেই এই সিদ্ধান্ত। তাঁরা মনে করেছেন যে বদলি করা প্রয়োজন।’
কোনো এক নির্বাচন কমিশনার বলেছিলেন, বড় আকারে রদবদল করা হলে পুলিশ-প্রশাসনে একটা বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি হতে পারে, এর দায়ভার ইসি কেন নেবে? আর একটা কথা বলেছিলেন, ১০০ কোটি টাকা ব্যয় হবে—এ বিষয়ে জানতে চাইলে অশোক কুমার দেবনাথ বলেন, ‘১০০ কোটি টাকা কেন ব্যয় হবে? তাহলে ওই কমিশনারের কাছে জানতে চাইতে হবে। এটা তাঁর ব্যক্তিগত মতামত। কমিশনে যেসব সিদ্ধান্ত হয়, সেগুলো আমি বলতে পারব।’
ডিসি-এসপিদের বদলির কোনো সিদ্ধান্ত হয়েছে কি না—এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘এখন পর্যন্ত কোনো সিদ্ধান্ত আমার জানা নেই। পরবর্তীকালে যদি কোনো সিদ্ধান্ত হয়, তখন বলতে পারব। যদি নির্বাচন কমিশন বসে কোনো সিদ্ধান্ত নেয়, সে ক্ষেত্রে এটা হতে পারে। এটা অস্বাভাবিক কিছু না।’
রদবদলের ক্ষেত্রে কোনো বিশৃঙ্খলা তৈরির সুযোগ আছে কি না, এমন প্রশ্নে অশোক কুমার দেবনাথ বলেন, ‘আমি মনে করি নেই। একজন কর্মচারী যে উপজেলা বা জেলায় দায়িত্ব পালন করুক না কেন, তিনি সুষ্ঠুভাবেই দায়িত্ব পালন করবেন।’

নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

প্রার্থীরা যেন নিরাপত্তা ঘাটতিতে না ভোগেন—মাঠপর্যায়ে এমন নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনের (ইসি) অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার দেবনাথ। আজ শনিবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
স্বতন্ত্র প্রার্থীর নিরাপত্তা বিষয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘স্বতন্ত্র প্রার্থীদের নিরাপত্তা নিশ্চিতের জন্য আমরা ইতিমধ্যে মাঠপর্যায়ে ম্যাসেজ দিয়েছি। এটা পুলিশের ঊর্ধ্বতনদের ও আমাদের রিটার্নিং অফিসারদের বলেছি। জননিরাপত্তা বিভাগের সচিব এসেছিলেন, সব বিষয়ে তাঁদের ম্যাসেজ দেওয়া হয়েছে। কেউ যেন নিরাপত্তার কোনো ঘাটতিতে না ভোগেন। এরপরও যদি কারও গাফিলতিতে কিছু হয়, তাঁর বিরুদ্ধে ইসি স্ট্রং ব্যবস্থা নেবে।’
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কতগুলো দল অংশ নিচ্ছে—এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘আমাদের নিবন্ধিত যে ৪৪টি রাজনৈতিক দল আছে, তার মধ্যে ২৯টি দল নির্বাচনে অংশ নিয়েছে। ২ হাজার ৭১২ জন প্রার্থীর মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন।’
সাংবাদিকদের আরেক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘আমাদের কাছে যে তথ্য আছে, আওয়ামী লীগ ২৯৮ আসনে ৩০৪ জন মনোনয়ন ফরম জমা দিয়েছে।’
ওসি ও ইউএনওদের রদবদলের বিষয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশনাররা এক সপ্তাহ ধরে দেশের বিভিন্ন জেলায় এবং অঞ্চল পর্যায়ে সফর করেছেন, তাঁদের যে ফাইন্ডিংস, তার ভিত্তিতে কমিশন বসে গত ৩০ নভেম্বর এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
কেন এই সিদ্ধান্ত—জানতে চাইলে অশোক কুমার দেবনাথ বলেন, নির্বাচন কমিশনারদের কাছে মাঠপর্যায় থেকে যে তথ্য, তার ভিত্তিতেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। কমিশন অনুভব করেছে, এ বদলি দরকার।
কী ধরনের তথ্য—এমন প্রশ্নের জবাবে অশোক কুমার দেবনাথ বলেন, ‘সব তথ্য তো ওপেনলি বলা হয় না। নির্বাচন কমিশনাররা মাঠপর্যায় থেকে যেসব তথ্য পেয়েছেন, বিভিন্ন প্রার্থী কিংবা বিভিন্ন কোয়ার্টার থেকে যে তথ্য এসেছে, এর ভিত্তিতেই এই সিদ্ধান্ত। তাঁরা মনে করেছেন যে বদলি করা প্রয়োজন।’
কোনো এক নির্বাচন কমিশনার বলেছিলেন, বড় আকারে রদবদল করা হলে পুলিশ-প্রশাসনে একটা বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি হতে পারে, এর দায়ভার ইসি কেন নেবে? আর একটা কথা বলেছিলেন, ১০০ কোটি টাকা ব্যয় হবে—এ বিষয়ে জানতে চাইলে অশোক কুমার দেবনাথ বলেন, ‘১০০ কোটি টাকা কেন ব্যয় হবে? তাহলে ওই কমিশনারের কাছে জানতে চাইতে হবে। এটা তাঁর ব্যক্তিগত মতামত। কমিশনে যেসব সিদ্ধান্ত হয়, সেগুলো আমি বলতে পারব।’
ডিসি-এসপিদের বদলির কোনো সিদ্ধান্ত হয়েছে কি না—এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘এখন পর্যন্ত কোনো সিদ্ধান্ত আমার জানা নেই। পরবর্তীকালে যদি কোনো সিদ্ধান্ত হয়, তখন বলতে পারব। যদি নির্বাচন কমিশন বসে কোনো সিদ্ধান্ত নেয়, সে ক্ষেত্রে এটা হতে পারে। এটা অস্বাভাবিক কিছু না।’
রদবদলের ক্ষেত্রে কোনো বিশৃঙ্খলা তৈরির সুযোগ আছে কি না, এমন প্রশ্নে অশোক কুমার দেবনাথ বলেন, ‘আমি মনে করি নেই। একজন কর্মচারী যে উপজেলা বা জেলায় দায়িত্ব পালন করুক না কেন, তিনি সুষ্ঠুভাবেই দায়িত্ব পালন করবেন।’

প্রার্থীরা যেন নিরাপত্তা ঘাটতিতে না ভোগেন—মাঠপর্যায়ে এমন নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনের (ইসি) অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার দেবনাথ। আজ শনিবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
স্বতন্ত্র প্রার্থীর নিরাপত্তা বিষয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘স্বতন্ত্র প্রার্থীদের নিরাপত্তা নিশ্চিতের জন্য আমরা ইতিমধ্যে মাঠপর্যায়ে ম্যাসেজ দিয়েছি। এটা পুলিশের ঊর্ধ্বতনদের ও আমাদের রিটার্নিং অফিসারদের বলেছি। জননিরাপত্তা বিভাগের সচিব এসেছিলেন, সব বিষয়ে তাঁদের ম্যাসেজ দেওয়া হয়েছে। কেউ যেন নিরাপত্তার কোনো ঘাটতিতে না ভোগেন। এরপরও যদি কারও গাফিলতিতে কিছু হয়, তাঁর বিরুদ্ধে ইসি স্ট্রং ব্যবস্থা নেবে।’
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কতগুলো দল অংশ নিচ্ছে—এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘আমাদের নিবন্ধিত যে ৪৪টি রাজনৈতিক দল আছে, তার মধ্যে ২৯টি দল নির্বাচনে অংশ নিয়েছে। ২ হাজার ৭১২ জন প্রার্থীর মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন।’
সাংবাদিকদের আরেক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘আমাদের কাছে যে তথ্য আছে, আওয়ামী লীগ ২৯৮ আসনে ৩০৪ জন মনোনয়ন ফরম জমা দিয়েছে।’
ওসি ও ইউএনওদের রদবদলের বিষয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশনাররা এক সপ্তাহ ধরে দেশের বিভিন্ন জেলায় এবং অঞ্চল পর্যায়ে সফর করেছেন, তাঁদের যে ফাইন্ডিংস, তার ভিত্তিতে কমিশন বসে গত ৩০ নভেম্বর এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
কেন এই সিদ্ধান্ত—জানতে চাইলে অশোক কুমার দেবনাথ বলেন, নির্বাচন কমিশনারদের কাছে মাঠপর্যায় থেকে যে তথ্য, তার ভিত্তিতেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। কমিশন অনুভব করেছে, এ বদলি দরকার।
কী ধরনের তথ্য—এমন প্রশ্নের জবাবে অশোক কুমার দেবনাথ বলেন, ‘সব তথ্য তো ওপেনলি বলা হয় না। নির্বাচন কমিশনাররা মাঠপর্যায় থেকে যেসব তথ্য পেয়েছেন, বিভিন্ন প্রার্থী কিংবা বিভিন্ন কোয়ার্টার থেকে যে তথ্য এসেছে, এর ভিত্তিতেই এই সিদ্ধান্ত। তাঁরা মনে করেছেন যে বদলি করা প্রয়োজন।’
কোনো এক নির্বাচন কমিশনার বলেছিলেন, বড় আকারে রদবদল করা হলে পুলিশ-প্রশাসনে একটা বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি হতে পারে, এর দায়ভার ইসি কেন নেবে? আর একটা কথা বলেছিলেন, ১০০ কোটি টাকা ব্যয় হবে—এ বিষয়ে জানতে চাইলে অশোক কুমার দেবনাথ বলেন, ‘১০০ কোটি টাকা কেন ব্যয় হবে? তাহলে ওই কমিশনারের কাছে জানতে চাইতে হবে। এটা তাঁর ব্যক্তিগত মতামত। কমিশনে যেসব সিদ্ধান্ত হয়, সেগুলো আমি বলতে পারব।’
ডিসি-এসপিদের বদলির কোনো সিদ্ধান্ত হয়েছে কি না—এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘এখন পর্যন্ত কোনো সিদ্ধান্ত আমার জানা নেই। পরবর্তীকালে যদি কোনো সিদ্ধান্ত হয়, তখন বলতে পারব। যদি নির্বাচন কমিশন বসে কোনো সিদ্ধান্ত নেয়, সে ক্ষেত্রে এটা হতে পারে। এটা অস্বাভাবিক কিছু না।’
রদবদলের ক্ষেত্রে কোনো বিশৃঙ্খলা তৈরির সুযোগ আছে কি না, এমন প্রশ্নে অশোক কুমার দেবনাথ বলেন, ‘আমি মনে করি নেই। একজন কর্মচারী যে উপজেলা বা জেলায় দায়িত্ব পালন করুক না কেন, তিনি সুষ্ঠুভাবেই দায়িত্ব পালন করবেন।’


নারী ও শিশু নির্যাতন, রাজনৈতিক সহিংসতা, সীমান্তে হত্যাকাণ্ড এবং কারা হেফাজতে মৃত্যু বেড়ে যাওয়ায় সার্বিক মানবাধিকার পরিস্থিতি এখনো ‘উদ্বেগজনক ও অস্থির’ জানিয়ে এমএসএফের প্রতিবেদনে বলা হয়, সেপ্টেম্বরে রাজনৈতিক সহিংসতার ৩৮টি ঘটনায় হতাহত হয়েছিল ২৯৬ জন। অক্টোবরে রাজনৈতিক সহিংসতার ৪৯টি ঘটনায় হতাহতের সংখ্যা
৩ ঘণ্টা আগে
ফের আন্দোলন শুরুর কারণ সম্পর্কে বাংলাদেশ প্রাথমিক বিদ্যালয় সহকারী শিক্ষক সমিতির সভাপতি মোহাম্মদ শামছুদ্দীন মাসুদ বলেন, ‘শিক্ষকনেতারা ১৬ অক্টোবর শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে গেলে বলা হয়েছিল, তাদের দাবি পে কমিশনে আছে। পরে পে কমিশনের সভায় গেলে জানিয়ে দিয়েছে, এটি তাদের এখতিয়ারভুক্ত নয়।
৪ ঘণ্টা আগে
অধ্যাপক আলী রীয়াজের নতুন বই ‘অ্যা ফ্র্যাকচারড পাথ: চ্যালেঞ্জেস অব ডেমোক্রেটিক ট্রানজিশন ইন বাংলাদেশ’ প্রকাশিত হয়েছে। বইটি প্রকাশ করেছে দ্য ইউনিভার্সিটি প্রেস লিমিটেড (ইউপিএল)। ইউপিএলের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এতে বইটির বিষয়বস্তুও উল্লেখ করা হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগে
আদেশে বলা হয়, হাইকোর্ট বিভাগে করা রিট পিটিশনের পরিপ্রেক্ষিতে ২১ অক্টোবরের আদেশে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের ৮ সেপ্টেম্বরের জারি করা পরিপত্রটি তিন মাসের জন্য স্থগিত করা হয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত এই পরিপত্রের আলোকে নতুন কোনো কার্যক্রম গ্রহণ না করার
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

অক্টোবরে দেশে অজ্ঞাতনামা লাশ উদ্ধারের ঘটনা এবং কারা হেফাজতে মৃত্যু সেপ্টেম্বরের চেয়ে বেশ খানিকটা বেড়েছে। সেপ্টেম্বরে অজ্ঞাতনামা লাশ উদ্ধার হয়েছিল ৫২টি। অক্টোবরে উদ্ধার হয়েছে ৬৬টি। অক্টোবরে কারা হেফাজতে ১৩ জন বন্দীর মৃত্যু হয়। গত মাসে এর সংখ্যা ছিল ৮। এ মাসে ছয়জন কয়েদি ও সাতজন হাজতির মৃত্যু হয়েছে।
তবে অক্টোবরে সংখ্যালঘু নির্যাতন, ধর্মীয় সহিংসতা ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ‘ক্রসফায়ারের’ ঘটনা কমেছে।
আজ শুক্রবার মানবাধিকার সংস্কৃতি ফাউন্ডেশনের (এমএসএফ) অক্টোবর মাসের প্রতিবেদনে এসব তথ্য তুলে ধরা হয়।
নারী ও শিশু নির্যাতন, রাজনৈতিক সহিংসতা, সীমান্তে হত্যাকাণ্ড এবং কারা হেফাজতে মৃত্যু বেড়ে যাওয়ায় সার্বিক মানবাধিকার পরিস্থিতি এখনো ‘উদ্বেগজনক ও অস্থির’ জানিয়ে এমএসএফের প্রতিবেদনে বলা হয়, সেপ্টেম্বরে রাজনৈতিক সহিংসতার ৩৮টি ঘটনায় হতাহত হয়েছিল ২৯৬ জন। অক্টোবরে রাজনৈতিক সহিংসতার ৪৯টি ঘটনায় হতাহতের সংখ্যা ৫৪৯ জন।
প্রতিবেদনে বলা হয়, নিবর্তনমূলক সাইবার নিরাপত্তা আইন বাতিলের উদ্দেশ্যে অন্তর্বর্তী সরকার কার্যকর কিছু পদক্ষেপ নিলেও আইনটি এখন পর্যন্ত বাতিল হয়নি; বরং এই আইনের যথেচ্ছ ব্যবহার অব্যাহত রয়েছে। ফলে এ আইনে করা মামলার সংখ্যা বাড়ছে। গ্রেপ্তারের সংখ্যাও বাড়ছে।
এমএসএফের তথ্য অনুযায়ী, অক্টোবরে ৩৬৮টি নারী ও শিশু নির্যাতনের ঘটনা সংঘটিত হয়েছে, যা গত মাসের চেয়ে ৭টি বেশি। এ মাসে ধর্ষণের অভিযোগের ঘটনা ৭২টি, দলবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগের ঘটনা ১৪টি এবং ধর্ষণের পর হত্যার অভিযোগের ঘটনা ৭। এর মধ্যে ৫ জন প্রতিবন্ধী কিশোরী ও নারী ধর্ষণের অভিযোগ তোলেন।

অক্টোবরে দেশে অজ্ঞাতনামা লাশ উদ্ধারের ঘটনা এবং কারা হেফাজতে মৃত্যু সেপ্টেম্বরের চেয়ে বেশ খানিকটা বেড়েছে। সেপ্টেম্বরে অজ্ঞাতনামা লাশ উদ্ধার হয়েছিল ৫২টি। অক্টোবরে উদ্ধার হয়েছে ৬৬টি। অক্টোবরে কারা হেফাজতে ১৩ জন বন্দীর মৃত্যু হয়। গত মাসে এর সংখ্যা ছিল ৮। এ মাসে ছয়জন কয়েদি ও সাতজন হাজতির মৃত্যু হয়েছে।
তবে অক্টোবরে সংখ্যালঘু নির্যাতন, ধর্মীয় সহিংসতা ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ‘ক্রসফায়ারের’ ঘটনা কমেছে।
আজ শুক্রবার মানবাধিকার সংস্কৃতি ফাউন্ডেশনের (এমএসএফ) অক্টোবর মাসের প্রতিবেদনে এসব তথ্য তুলে ধরা হয়।
নারী ও শিশু নির্যাতন, রাজনৈতিক সহিংসতা, সীমান্তে হত্যাকাণ্ড এবং কারা হেফাজতে মৃত্যু বেড়ে যাওয়ায় সার্বিক মানবাধিকার পরিস্থিতি এখনো ‘উদ্বেগজনক ও অস্থির’ জানিয়ে এমএসএফের প্রতিবেদনে বলা হয়, সেপ্টেম্বরে রাজনৈতিক সহিংসতার ৩৮টি ঘটনায় হতাহত হয়েছিল ২৯৬ জন। অক্টোবরে রাজনৈতিক সহিংসতার ৪৯টি ঘটনায় হতাহতের সংখ্যা ৫৪৯ জন।
প্রতিবেদনে বলা হয়, নিবর্তনমূলক সাইবার নিরাপত্তা আইন বাতিলের উদ্দেশ্যে অন্তর্বর্তী সরকার কার্যকর কিছু পদক্ষেপ নিলেও আইনটি এখন পর্যন্ত বাতিল হয়নি; বরং এই আইনের যথেচ্ছ ব্যবহার অব্যাহত রয়েছে। ফলে এ আইনে করা মামলার সংখ্যা বাড়ছে। গ্রেপ্তারের সংখ্যাও বাড়ছে।
এমএসএফের তথ্য অনুযায়ী, অক্টোবরে ৩৬৮টি নারী ও শিশু নির্যাতনের ঘটনা সংঘটিত হয়েছে, যা গত মাসের চেয়ে ৭টি বেশি। এ মাসে ধর্ষণের অভিযোগের ঘটনা ৭২টি, দলবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগের ঘটনা ১৪টি এবং ধর্ষণের পর হত্যার অভিযোগের ঘটনা ৭। এর মধ্যে ৫ জন প্রতিবন্ধী কিশোরী ও নারী ধর্ষণের অভিযোগ তোলেন।


প্রার্থীরা যেন নিরাপত্তা ঘাটতিতে না ভোগেন—মাঠপর্যায়ে এমন নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনের (ইসি) অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার দেবনাথ। আজ শনিবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
০২ ডিসেম্বর ২০২৩
ফের আন্দোলন শুরুর কারণ সম্পর্কে বাংলাদেশ প্রাথমিক বিদ্যালয় সহকারী শিক্ষক সমিতির সভাপতি মোহাম্মদ শামছুদ্দীন মাসুদ বলেন, ‘শিক্ষকনেতারা ১৬ অক্টোবর শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে গেলে বলা হয়েছিল, তাদের দাবি পে কমিশনে আছে। পরে পে কমিশনের সভায় গেলে জানিয়ে দিয়েছে, এটি তাদের এখতিয়ারভুক্ত নয়।
৪ ঘণ্টা আগে
অধ্যাপক আলী রীয়াজের নতুন বই ‘অ্যা ফ্র্যাকচারড পাথ: চ্যালেঞ্জেস অব ডেমোক্রেটিক ট্রানজিশন ইন বাংলাদেশ’ প্রকাশিত হয়েছে। বইটি প্রকাশ করেছে দ্য ইউনিভার্সিটি প্রেস লিমিটেড (ইউপিএল)। ইউপিএলের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এতে বইটির বিষয়বস্তুও উল্লেখ করা হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগে
আদেশে বলা হয়, হাইকোর্ট বিভাগে করা রিট পিটিশনের পরিপ্রেক্ষিতে ২১ অক্টোবরের আদেশে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের ৮ সেপ্টেম্বরের জারি করা পরিপত্রটি তিন মাসের জন্য স্থগিত করা হয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত এই পরিপত্রের আলোকে নতুন কোনো কার্যক্রম গ্রহণ না করার
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

তিন দফা দাবি আদায়ে ফের আন্দোলনে নামার ঘোষণা দিয়েছেন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকেরা। আগামী ৮ নভেম্বর সকাল ১০টা থেকে রাজধানীর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে অবস্থান কর্মসূচি পালন করতে যাচ্ছেন তাঁরা।
ফের আন্দোলন শুরুর কারণ সম্পর্কে বাংলাদেশ প্রাথমিক বিদ্যালয় সহকারী শিক্ষক সমিতির সভাপতি মোহাম্মদ শামছুদ্দীন মাসুদ বলেন, ‘শিক্ষকনেতারা ১৬ অক্টোবর শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে গেলে বলা হয়েছিল, তাদের দাবি পে কমিশনে আছে। পরে পে কমিশনের সভায় গেলে জানিয়ে দিয়েছে, এটি তাদের এখতিয়ারভুক্ত নয়। এ জন্য আমরা আবার কর্মসূচি পালনের সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’
তিনি বলেন, ‘আগামী ৮ নভেম্বর সকাল ১০টা থেকে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে আমাদের অবস্থান কর্মসূচি শুরু হবে।’
সহকারী শিক্ষকদের দাবির মধ্যে রয়েছে দশম গ্রেডে বেতন প্রদান, ১০ বছর ও ১৬ বছর পূর্তিতে উচ্চতর গ্রেড জটিলতা নিরসন ও শতভাগ বিভাগীয় পদোন্নতির নিশ্চয়তা।
এ তিন দাবি আদায়ে গত ৩০ আগস্ট কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে মহাসমাবেশ করেন শিক্ষকেরা। সমাবেশে সারা দেশের শিক্ষকেরা অংশ নেন। পরে ১৬ অক্টোবর আমরণ অনশন কর্মসূচির ডাক দেওয়া হলে সরকারের আশ্বাসে তা স্থগিত করা হয়।

তিন দফা দাবি আদায়ে ফের আন্দোলনে নামার ঘোষণা দিয়েছেন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকেরা। আগামী ৮ নভেম্বর সকাল ১০টা থেকে রাজধানীর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে অবস্থান কর্মসূচি পালন করতে যাচ্ছেন তাঁরা।
ফের আন্দোলন শুরুর কারণ সম্পর্কে বাংলাদেশ প্রাথমিক বিদ্যালয় সহকারী শিক্ষক সমিতির সভাপতি মোহাম্মদ শামছুদ্দীন মাসুদ বলেন, ‘শিক্ষকনেতারা ১৬ অক্টোবর শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে গেলে বলা হয়েছিল, তাদের দাবি পে কমিশনে আছে। পরে পে কমিশনের সভায় গেলে জানিয়ে দিয়েছে, এটি তাদের এখতিয়ারভুক্ত নয়। এ জন্য আমরা আবার কর্মসূচি পালনের সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’
তিনি বলেন, ‘আগামী ৮ নভেম্বর সকাল ১০টা থেকে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে আমাদের অবস্থান কর্মসূচি শুরু হবে।’
সহকারী শিক্ষকদের দাবির মধ্যে রয়েছে দশম গ্রেডে বেতন প্রদান, ১০ বছর ও ১৬ বছর পূর্তিতে উচ্চতর গ্রেড জটিলতা নিরসন ও শতভাগ বিভাগীয় পদোন্নতির নিশ্চয়তা।
এ তিন দাবি আদায়ে গত ৩০ আগস্ট কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে মহাসমাবেশ করেন শিক্ষকেরা। সমাবেশে সারা দেশের শিক্ষকেরা অংশ নেন। পরে ১৬ অক্টোবর আমরণ অনশন কর্মসূচির ডাক দেওয়া হলে সরকারের আশ্বাসে তা স্থগিত করা হয়।


প্রার্থীরা যেন নিরাপত্তা ঘাটতিতে না ভোগেন—মাঠপর্যায়ে এমন নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনের (ইসি) অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার দেবনাথ। আজ শনিবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
০২ ডিসেম্বর ২০২৩
নারী ও শিশু নির্যাতন, রাজনৈতিক সহিংসতা, সীমান্তে হত্যাকাণ্ড এবং কারা হেফাজতে মৃত্যু বেড়ে যাওয়ায় সার্বিক মানবাধিকার পরিস্থিতি এখনো ‘উদ্বেগজনক ও অস্থির’ জানিয়ে এমএসএফের প্রতিবেদনে বলা হয়, সেপ্টেম্বরে রাজনৈতিক সহিংসতার ৩৮টি ঘটনায় হতাহত হয়েছিল ২৯৬ জন। অক্টোবরে রাজনৈতিক সহিংসতার ৪৯টি ঘটনায় হতাহতের সংখ্যা
৩ ঘণ্টা আগে
অধ্যাপক আলী রীয়াজের নতুন বই ‘অ্যা ফ্র্যাকচারড পাথ: চ্যালেঞ্জেস অব ডেমোক্রেটিক ট্রানজিশন ইন বাংলাদেশ’ প্রকাশিত হয়েছে। বইটি প্রকাশ করেছে দ্য ইউনিভার্সিটি প্রেস লিমিটেড (ইউপিএল)। ইউপিএলের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এতে বইটির বিষয়বস্তুও উল্লেখ করা হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগে
আদেশে বলা হয়, হাইকোর্ট বিভাগে করা রিট পিটিশনের পরিপ্রেক্ষিতে ২১ অক্টোবরের আদেশে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের ৮ সেপ্টেম্বরের জারি করা পরিপত্রটি তিন মাসের জন্য স্থগিত করা হয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত এই পরিপত্রের আলোকে নতুন কোনো কার্যক্রম গ্রহণ না করার
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

অধ্যাপক আলী রীয়াজের নতুন বই ‘অ্যা ফ্র্যাকচারড পাথ: চ্যালেঞ্জেস অব ডেমোক্রেটিক ট্রানজিশন ইন বাংলাদেশ’ প্রকাশিত হয়েছে। বইটি প্রকাশ করেছে দ্য ইউনিভার্সিটি প্রেস লিমিটেড (ইউপিএল)। ইউপিএলের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এতে বইটির বিষয়বস্তুও উল্লেখ করা হয়েছে।
গণ-অভ্যুত্থানের পর বাংলাদেশ কোন পথে যাবে, দেশে গণতন্ত্র আর জবাবদিহি প্রতিষ্ঠিত হবে নাকি দীর্ঘমেয়াদি নৈরাজ্য গ্রাস করবে? পৃথিবীর আরও যেসব রাষ্ট্র নানা সময়ে এমন সংকটের মুখে পড়েছে, তারা কীভাবে উত্তরণ করেছে? কোন কোন রাষ্ট্র উত্তরণে আদৌ সক্ষম হয়নি? বইটিতে লেখক অধ্যাপক আলী রীয়াজ এই প্রশ্নগুলোর উত্তর খোঁজার চেষ্টা করেছেন।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত অর্ধশতকে যে দেশগুলো এই রূপান্তরে সফল বা ব্যর্থ হয়েছে, তাদের অভিজ্ঞতা লেখক এই বইটিতে বিশ্লেষণ করেছেন। অন্যদিকে চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থানের পর সংবিধান সংস্কার কমিশন এবং জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের প্রধানের দায়িত্ব পালনের সুবাদে অধ্যাপক আলী রীয়াজ বাংলাদেশের রাজনীতির সংকটময় মুহূর্তে অন্যতম কেন্দ্রীয় ভূমিকায় থেকে বাংলাদেশের বিশেষ বাস্তবতাকেও অত্যন্ত ঘনিষ্ঠভাবে দেখার সুযোগ পেয়েছেন।
এই বইটিতে লেখক একদিকে বৈশ্বিক অভিজ্ঞতার সারসংক্ষেপ তুলে ধরেছেন। আরেক দিকে বাংলাদেশের বিশেষ বাস্তবতার উপলব্ধি তুলে ধরেছেন।
অধ্যাপক আলী রীয়াজ যুক্তরাষ্ট্রের ইলিনয় স্টেট ইউনিভার্সিটির রাজনৈতিক বিজ্ঞানের অধ্যাপক, আটলান্টিক কাউন্সিলের নন-রেসিডেন্ট সিনিয়র ফেলো এবং আমেরিকান ইনস্টিটিউট অব বাংলাদেশ স্টাডিজের (এআইবিএস) প্রেসিডেন্ট। তিনি বাংলাদেশের সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন এবং বর্তমানে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।

অধ্যাপক আলী রীয়াজের নতুন বই ‘অ্যা ফ্র্যাকচারড পাথ: চ্যালেঞ্জেস অব ডেমোক্রেটিক ট্রানজিশন ইন বাংলাদেশ’ প্রকাশিত হয়েছে। বইটি প্রকাশ করেছে দ্য ইউনিভার্সিটি প্রেস লিমিটেড (ইউপিএল)। ইউপিএলের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এতে বইটির বিষয়বস্তুও উল্লেখ করা হয়েছে।
গণ-অভ্যুত্থানের পর বাংলাদেশ কোন পথে যাবে, দেশে গণতন্ত্র আর জবাবদিহি প্রতিষ্ঠিত হবে নাকি দীর্ঘমেয়াদি নৈরাজ্য গ্রাস করবে? পৃথিবীর আরও যেসব রাষ্ট্র নানা সময়ে এমন সংকটের মুখে পড়েছে, তারা কীভাবে উত্তরণ করেছে? কোন কোন রাষ্ট্র উত্তরণে আদৌ সক্ষম হয়নি? বইটিতে লেখক অধ্যাপক আলী রীয়াজ এই প্রশ্নগুলোর উত্তর খোঁজার চেষ্টা করেছেন।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত অর্ধশতকে যে দেশগুলো এই রূপান্তরে সফল বা ব্যর্থ হয়েছে, তাদের অভিজ্ঞতা লেখক এই বইটিতে বিশ্লেষণ করেছেন। অন্যদিকে চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থানের পর সংবিধান সংস্কার কমিশন এবং জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের প্রধানের দায়িত্ব পালনের সুবাদে অধ্যাপক আলী রীয়াজ বাংলাদেশের রাজনীতির সংকটময় মুহূর্তে অন্যতম কেন্দ্রীয় ভূমিকায় থেকে বাংলাদেশের বিশেষ বাস্তবতাকেও অত্যন্ত ঘনিষ্ঠভাবে দেখার সুযোগ পেয়েছেন।
এই বইটিতে লেখক একদিকে বৈশ্বিক অভিজ্ঞতার সারসংক্ষেপ তুলে ধরেছেন। আরেক দিকে বাংলাদেশের বিশেষ বাস্তবতার উপলব্ধি তুলে ধরেছেন।
অধ্যাপক আলী রীয়াজ যুক্তরাষ্ট্রের ইলিনয় স্টেট ইউনিভার্সিটির রাজনৈতিক বিজ্ঞানের অধ্যাপক, আটলান্টিক কাউন্সিলের নন-রেসিডেন্ট সিনিয়র ফেলো এবং আমেরিকান ইনস্টিটিউট অব বাংলাদেশ স্টাডিজের (এআইবিএস) প্রেসিডেন্ট। তিনি বাংলাদেশের সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন এবং বর্তমানে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।


প্রার্থীরা যেন নিরাপত্তা ঘাটতিতে না ভোগেন—মাঠপর্যায়ে এমন নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনের (ইসি) অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার দেবনাথ। আজ শনিবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
০২ ডিসেম্বর ২০২৩
নারী ও শিশু নির্যাতন, রাজনৈতিক সহিংসতা, সীমান্তে হত্যাকাণ্ড এবং কারা হেফাজতে মৃত্যু বেড়ে যাওয়ায় সার্বিক মানবাধিকার পরিস্থিতি এখনো ‘উদ্বেগজনক ও অস্থির’ জানিয়ে এমএসএফের প্রতিবেদনে বলা হয়, সেপ্টেম্বরে রাজনৈতিক সহিংসতার ৩৮টি ঘটনায় হতাহত হয়েছিল ২৯৬ জন। অক্টোবরে রাজনৈতিক সহিংসতার ৪৯টি ঘটনায় হতাহতের সংখ্যা
৩ ঘণ্টা আগে
ফের আন্দোলন শুরুর কারণ সম্পর্কে বাংলাদেশ প্রাথমিক বিদ্যালয় সহকারী শিক্ষক সমিতির সভাপতি মোহাম্মদ শামছুদ্দীন মাসুদ বলেন, ‘শিক্ষকনেতারা ১৬ অক্টোবর শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে গেলে বলা হয়েছিল, তাদের দাবি পে কমিশনে আছে। পরে পে কমিশনের সভায় গেলে জানিয়ে দিয়েছে, এটি তাদের এখতিয়ারভুক্ত নয়।
৪ ঘণ্টা আগে
আদেশে বলা হয়, হাইকোর্ট বিভাগে করা রিট পিটিশনের পরিপ্রেক্ষিতে ২১ অক্টোবরের আদেশে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের ৮ সেপ্টেম্বরের জারি করা পরিপত্রটি তিন মাসের জন্য স্থগিত করা হয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত এই পরিপত্রের আলোকে নতুন কোনো কার্যক্রম গ্রহণ না করার
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে (মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক) পরিচালনা কমিটি গঠনের কার্যক্রম বন্ধের নির্দেশনা দিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।
গতকাল বৃহস্পতিবার মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের উপসচিব (বেসরকারি মাধ্যমিক-১) সাইয়েদ এ জেড মোরশেদ আলীর সই করা অফিস আদেশ থেকে এ তথ্য জানা যায়।
আদেশে বলা হয়, হাইকোর্ট বিভাগে করা রিট পিটিশনের পরিপ্রেক্ষিতে ২১ অক্টোবরের আদেশে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের ৮ সেপ্টেম্বরের জারি করা পরিপত্রটি তিন মাসের জন্য স্থগিত করা হয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত এই পরিপত্রের আলোকে নতুন কোনো কার্যক্রম গ্রহণ না করার নির্দেশ দেওয়া হলো।
এর আগে ২১ অক্টোবর বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে চলতি বছরের ৩০ নভেম্বরের মধ্যে ব্যবস্থাপনা কমিটি গঠন এবং সব অ্যাডহক কমিটি আগামী ১ ডিসেম্বর বিলুপ্ত হবে—মন্ত্রণালয়ের এমন পরিপত্রের কার্যক্রম স্থগিত করেন হাইকোর্ট।

এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে (মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক) পরিচালনা কমিটি গঠনের কার্যক্রম বন্ধের নির্দেশনা দিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।
গতকাল বৃহস্পতিবার মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের উপসচিব (বেসরকারি মাধ্যমিক-১) সাইয়েদ এ জেড মোরশেদ আলীর সই করা অফিস আদেশ থেকে এ তথ্য জানা যায়।
আদেশে বলা হয়, হাইকোর্ট বিভাগে করা রিট পিটিশনের পরিপ্রেক্ষিতে ২১ অক্টোবরের আদেশে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের ৮ সেপ্টেম্বরের জারি করা পরিপত্রটি তিন মাসের জন্য স্থগিত করা হয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত এই পরিপত্রের আলোকে নতুন কোনো কার্যক্রম গ্রহণ না করার নির্দেশ দেওয়া হলো।
এর আগে ২১ অক্টোবর বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে চলতি বছরের ৩০ নভেম্বরের মধ্যে ব্যবস্থাপনা কমিটি গঠন এবং সব অ্যাডহক কমিটি আগামী ১ ডিসেম্বর বিলুপ্ত হবে—মন্ত্রণালয়ের এমন পরিপত্রের কার্যক্রম স্থগিত করেন হাইকোর্ট।


প্রার্থীরা যেন নিরাপত্তা ঘাটতিতে না ভোগেন—মাঠপর্যায়ে এমন নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনের (ইসি) অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার দেবনাথ। আজ শনিবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
০২ ডিসেম্বর ২০২৩
নারী ও শিশু নির্যাতন, রাজনৈতিক সহিংসতা, সীমান্তে হত্যাকাণ্ড এবং কারা হেফাজতে মৃত্যু বেড়ে যাওয়ায় সার্বিক মানবাধিকার পরিস্থিতি এখনো ‘উদ্বেগজনক ও অস্থির’ জানিয়ে এমএসএফের প্রতিবেদনে বলা হয়, সেপ্টেম্বরে রাজনৈতিক সহিংসতার ৩৮টি ঘটনায় হতাহত হয়েছিল ২৯৬ জন। অক্টোবরে রাজনৈতিক সহিংসতার ৪৯টি ঘটনায় হতাহতের সংখ্যা
৩ ঘণ্টা আগে
ফের আন্দোলন শুরুর কারণ সম্পর্কে বাংলাদেশ প্রাথমিক বিদ্যালয় সহকারী শিক্ষক সমিতির সভাপতি মোহাম্মদ শামছুদ্দীন মাসুদ বলেন, ‘শিক্ষকনেতারা ১৬ অক্টোবর শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে গেলে বলা হয়েছিল, তাদের দাবি পে কমিশনে আছে। পরে পে কমিশনের সভায় গেলে জানিয়ে দিয়েছে, এটি তাদের এখতিয়ারভুক্ত নয়।
৪ ঘণ্টা আগে
অধ্যাপক আলী রীয়াজের নতুন বই ‘অ্যা ফ্র্যাকচারড পাথ: চ্যালেঞ্জেস অব ডেমোক্রেটিক ট্রানজিশন ইন বাংলাদেশ’ প্রকাশিত হয়েছে। বইটি প্রকাশ করেছে দ্য ইউনিভার্সিটি প্রেস লিমিটেড (ইউপিএল)। ইউপিএলের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এতে বইটির বিষয়বস্তুও উল্লেখ করা হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগে