নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পদ্মা সেতুর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিশ্বব্যাংককেও দাওয়াত দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী এবং বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। আজ শনিবার দুপুরে মহাখালীর ব্র্যাক সেন্টারে ব্র্যাকের উদ্যোগে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত নারী চালকদের সনদপত্র বিতরণ অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা জানান।
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘পদ্মা সেতু তৈরির আগে অনেকেই বিরোধিতা করেছিলেন। আমার পাশেই বিশ্বব্যাংকের প্রতিনিধি আছেন। আমরা তাঁদেরও পদ্মা সেতুর উদ্বোধনে দাওয়াত দেব।’
পদ্মা সেতুর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে দাওয়াত দেওয়া হবে কি না, জানতে চাইলে কাদের বলেন, ‘কাউকে দাওয়াত দেব না, এটা বলিনি। খালেদা জিয়া নিয়মের মধ্যে পড়লে অবশ্যই দেব। কারণ তিনি দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি, আবার বিএনপির চেয়ারপারসনও। নিয়মটি জেনে আমরা দাওয়াত দেব। তবে বিএনপির নেতারা অবশ্যই দাওয়াত পাবেন। তাঁদের শরিক দল বাম-ডান সবাই দাওয়াত পাবেন।’
কাদের বলেন, ‘বিএনপি একটি বড় রাজনৈতিক দল। ক্ষমতার পরিবর্তন চাইলে নির্বাচনে তাদের অংশগ্রহণ করতে হবে। আপনারা যদি মনে করেন নির্বাচনে অংশ না নিয়ে হত্যা-সন্ত্রাসের পথে হাঁটবেন, যদি মনে করেন শেখ হাসিনাকে হত্যার হুমকি দিয়ে ষড়যন্ত্রের চোরাগলি দিয়ে ক্ষমতার মসনদে বসবেন, তাহলে এই রঙিন খোয়াব দুঃস্বপ্নে পরিণত হবে।’
সেতুমন্ত্রী বলেন, ‘বিএনপি আন্দোলনের নামে রাস্তার ভাষায় কথা বলছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যার হুমকি দিচ্ছে। “পঁচাত্তরের হাতিয়ার গর্জে উঠুক আরেকবার’ দেশে-বিদেশে ১৫ আগস্টের পুনরাবৃত্তি করবে। এ ধরনের স্লোগান তারা দিচ্ছে। আমি মির্জা ফখরুল সাহেবকে বলব, আপনার দলের এই তরুণ তুর্কিদের সামলান। এ ধরনের স্লোগান দিলে হত্যা ও সন্ত্রাসের রাজনীতির পরিণাম হবে আরও ভয়াবহ।’
এক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, ফখরুল সাহেব এবং বিএনপির কিছু নেতা আবোলতাবোল বলছেন। তাদের আসলে মাথা খারাপ হয়ে গেছে। পদ্মা সেতুকে সহ্য করতে পারছে না। মেট্রোরেল, বাস, র্যাপিড ট্রানজিট কোনো কিছুই সহ্য করতে পারছে না। এগুলো তারা জীবনে কখনো দেখেনি। শেখ হাসিনা এগুলো করতে পেরেছেন, তাই বিএনপির বুকের ব্যথা। বাস্তবে এসব কথার কোনো মূল্য নেই, তারা হিংসায় জ্বলছে। উদ্ভট কথাবার্তা বলছে।’
এদিকে সড়ক দুর্ঘটনার বিষয়ে দুঃখ প্রকাশ করে মন্ত্রী বলেন, ‘সড়ক দুর্ঘটনা অবশ্যই আমাদের নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসতে হবে। তবে অন্য দেশের সঙ্গে তুলনা করা যাবে না যে ওই দেশে কম, আমার দেশে বেশি। সাধারণ মানুষ ঢাকা সিটিতে ট্রাফিক আইন মেনে চলে। কিন্তু কিছু তরুণ আছে, যারা আইন মানতে চায় না। আর এখন সড়ক দুর্ঘটনায় নতুন উপাদান মোটরসাইকেল। রাস্তায় বের হলে ঝাঁকে ঝাঁকে মোটরসাইকেল দেখা যায়।’
পদ্মা সেতু সম্পর্কিত আরও পড়ুন:
পদ্মা সেতুর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিশ্বব্যাংককেও দাওয়াত দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী এবং বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। আজ শনিবার দুপুরে মহাখালীর ব্র্যাক সেন্টারে ব্র্যাকের উদ্যোগে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত নারী চালকদের সনদপত্র বিতরণ অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা জানান।
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘পদ্মা সেতু তৈরির আগে অনেকেই বিরোধিতা করেছিলেন। আমার পাশেই বিশ্বব্যাংকের প্রতিনিধি আছেন। আমরা তাঁদেরও পদ্মা সেতুর উদ্বোধনে দাওয়াত দেব।’
পদ্মা সেতুর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে দাওয়াত দেওয়া হবে কি না, জানতে চাইলে কাদের বলেন, ‘কাউকে দাওয়াত দেব না, এটা বলিনি। খালেদা জিয়া নিয়মের মধ্যে পড়লে অবশ্যই দেব। কারণ তিনি দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি, আবার বিএনপির চেয়ারপারসনও। নিয়মটি জেনে আমরা দাওয়াত দেব। তবে বিএনপির নেতারা অবশ্যই দাওয়াত পাবেন। তাঁদের শরিক দল বাম-ডান সবাই দাওয়াত পাবেন।’
কাদের বলেন, ‘বিএনপি একটি বড় রাজনৈতিক দল। ক্ষমতার পরিবর্তন চাইলে নির্বাচনে তাদের অংশগ্রহণ করতে হবে। আপনারা যদি মনে করেন নির্বাচনে অংশ না নিয়ে হত্যা-সন্ত্রাসের পথে হাঁটবেন, যদি মনে করেন শেখ হাসিনাকে হত্যার হুমকি দিয়ে ষড়যন্ত্রের চোরাগলি দিয়ে ক্ষমতার মসনদে বসবেন, তাহলে এই রঙিন খোয়াব দুঃস্বপ্নে পরিণত হবে।’
সেতুমন্ত্রী বলেন, ‘বিএনপি আন্দোলনের নামে রাস্তার ভাষায় কথা বলছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যার হুমকি দিচ্ছে। “পঁচাত্তরের হাতিয়ার গর্জে উঠুক আরেকবার’ দেশে-বিদেশে ১৫ আগস্টের পুনরাবৃত্তি করবে। এ ধরনের স্লোগান তারা দিচ্ছে। আমি মির্জা ফখরুল সাহেবকে বলব, আপনার দলের এই তরুণ তুর্কিদের সামলান। এ ধরনের স্লোগান দিলে হত্যা ও সন্ত্রাসের রাজনীতির পরিণাম হবে আরও ভয়াবহ।’
এক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, ফখরুল সাহেব এবং বিএনপির কিছু নেতা আবোলতাবোল বলছেন। তাদের আসলে মাথা খারাপ হয়ে গেছে। পদ্মা সেতুকে সহ্য করতে পারছে না। মেট্রোরেল, বাস, র্যাপিড ট্রানজিট কোনো কিছুই সহ্য করতে পারছে না। এগুলো তারা জীবনে কখনো দেখেনি। শেখ হাসিনা এগুলো করতে পেরেছেন, তাই বিএনপির বুকের ব্যথা। বাস্তবে এসব কথার কোনো মূল্য নেই, তারা হিংসায় জ্বলছে। উদ্ভট কথাবার্তা বলছে।’
এদিকে সড়ক দুর্ঘটনার বিষয়ে দুঃখ প্রকাশ করে মন্ত্রী বলেন, ‘সড়ক দুর্ঘটনা অবশ্যই আমাদের নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসতে হবে। তবে অন্য দেশের সঙ্গে তুলনা করা যাবে না যে ওই দেশে কম, আমার দেশে বেশি। সাধারণ মানুষ ঢাকা সিটিতে ট্রাফিক আইন মেনে চলে। কিন্তু কিছু তরুণ আছে, যারা আইন মানতে চায় না। আর এখন সড়ক দুর্ঘটনায় নতুন উপাদান মোটরসাইকেল। রাস্তায় বের হলে ঝাঁকে ঝাঁকে মোটরসাইকেল দেখা যায়।’
পদ্মা সেতু সম্পর্কিত আরও পড়ুন:
গত জুনে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস লন্ডন সফরে যান। সেখানে ১৩ জুন তাঁর সঙ্গে বৈঠক করেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। বৈঠকের পর যৌথ বিবৃতিতে বলা হয়, আগামী বছরের এপ্রিলের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
৩ মিনিট আগেজুলাই গণ-অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি আজ। রক্তক্ষয়ী গণবিক্ষোভের মুখে গত বছরের এই দিনে পদত্যাগ করে ভারতে গিয়ে আশ্রয় নিতে বাধ্য হন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এরপর গঠিত হয় অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। এই সরকারের অন্যতম কর্তব্যের একটি ছিল ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ ও ‘জুলাই জাতীয় সনদ’ ঘোষণা। পূর্ব ঘোষণা অনুযায়ী,
১ ঘণ্টা আগেপরপর তিনটি নির্বাচনে ভোটের অধিকার থেকে বঞ্চিত হয়েছে মানুষ। দেড় দশকের কর্তৃত্ববাদী শাসন, চাকরিতে বৈষম্য, সীমাহীন দুর্নীতি, ব্যাংক খাতে লুটপাট, বিরোধী মত দমনে গুম, খুন ও নির্যাতনে ক্ষুব্ধ ছিল জনগণ। সেই ক্ষোভের বিস্ফোরণ ঘটে জুলাইয়ে ছাত্র- জনতার আন্দোলনে।
৯ ঘণ্টা আগেটানা তিনটি জাতীয় নির্বাচনে জনগণকে ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত করে এবং দমনপীড়নের নির্লজ্জ রূপ প্রদর্শন করে ১৫ বছর ৭ মাস প্রধানমন্ত্রিত্ব ধরে রাখার মাধ্যমে শেখ হাসিনা বিশ্বের অন্যতম নিকৃষ্ট স্বৈরাচারী শাসকদের কাতারে নিজের অবস্থান পাকা করেছিলেন।
৯ ঘণ্টা আগে