নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী বলেছেন, আগামী দিনের বিচার ব্যবস্থায় তথ্যপ্রযুক্তির অবাধ ব্যবহার নিশ্চিত করার লক্ষ্যে সুপ্রিম কোর্ট অব্যাহত প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। আমাদের লক্ষ্য একটাই। তা হলো স্বল্প সময়, স্বল্প খরচে বিচার প্রার্থী জনগণের ন্যায় বিচার নিশ্চিত করা। এই ডিসেম্বর মাসে আমাদের মহান সংবিধান প্রবর্তিত হওয়ার এবং সুপ্রিম কোর্টের যুগপৎ সুবর্ণজয়ন্তীর বর্ণিল আয়োজনে আমরা উপনীত। এই মাহেন্দ্রক্ষণে একটি যুগোপযোগী এবং গতিশীল বিচারব্যবস্থা প্রতিষ্ঠায় আমাদের এখনই সংকল্পবদ্ধ হতে হবে।
সুপ্রিম কোর্টের তৈরি করা ছয়টি সফটওয়্যার উদ্বোধনের সময় আজ মঙ্গলবার এসব কথা বলেন প্রধান বিচারপতি। এ সময় সুপ্রিম কোর্টের উভয় বিভাগের বিচারপতি, অ্যাটর্নি জেনারেল, বারের সভাপতি, কর্মকর্তা–কর্মচারী উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেল মো. গোলাম রব্বানী।
প্রধান বিচারপতি বলেন, অধস্তন আদালতে চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে মার্চ পর্যন্ত মামলা নিষ্পত্তির হার ছিল ৮৫ ভাগ। এপ্রিল থেকে জুন পর্যন্ত তা বৃদ্ধি পেয়ে হয়েছিল ১০১ ভাগ। আর জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত তা বৃদ্ধি পেয়ে দাঁড়িয়েছে ১০৫ ভাগে। মামলা নিষ্পত্তির হার সবচেয়ে বেশি গাজীপুরে ১৬৫ ভাগ। চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত অধস্তন আদালতে ২ লাখ ৬৮ হাজার ৯৩৫টি দেওয়ানী মামলা দায়ের হয়েছে এবং নিষ্পত্তি হয়েছে ২ লাখ ৭৪ হাজার ৪৯৯টি। একই সময়ে ফৌজদারি মামলা দায়ের হয়েছে ৮ লাখ ৪০ হাজার ৬০৪টি এবং নিষ্পত্তি হয়েছে ৭ লাখ ৯৭ হাজার ৭৪৯টি। এ ছাড়া ২২ বছরের অধিক পুরাতন ১ হাজার ৫৮১টি মামলা নিষ্পত্তি হয়েছে বলেও জানান তিনি।
উচ্চ আদালতের প্রসঙ্গে প্রধান বিচারপতি বলেন, এ বছর গ্রীষ্মকালীন অবকাশেও ১৩৮টি মৃত্যুদণ্ডের মামলা নিষ্পত্তি করেছে হাইকোর্ট। আর হাইকোর্ট বিভাগে চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত দায়ের হয়েছে ৬৪ হাজার ৬৪১টি মামলা এবং নিষ্পত্তি হয়েছে ৫০ হাজার ৯১০টি। হাইকোর্ট বিভাগে মামলা নিষ্পত্তির হার ৭৯ ভাগ। আদালতে নকল স্ট্যাম্প ও কোর্ট ফি শনাক্ত করণে ১ হাজার ২০০টি ডিভাইস সরবরাহ করা হয়েছে। জুলাই মাসে স্ট্যাম্প ও কোর্ট ফি’র চাহিদা ছিল ১১ কোটি টাকা। আর আগস্টে এই চাহিদা দাঁড়ায় ১৬ কোটি টাকায়। এ ছাড়া সুপ্রিম কোর্টের নথি সংরক্ষণের জন্য ১৪ তলা রেকর্ড ভবন নির্মাণের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে বলেও জানান প্রধান বিচারপতি।
সফটওয়্যার ছয়টি হলো
বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট অ্যাপস: এতে সুপ্রিম কোর্টের ওয়েব সাইটে থাকা সব তথ্য অতি সহজে পাওয়া যাবে। গুগল প্লে স্টোরে এই অ্যাপ উন্মুক্ত করা হবে।
অনলাইন রিপোর্টিং টুলস: এটি অধস্তন আদালত থেকে মামলার পরিসংখ্যান পাঠানোর প্রক্রিয়াকে সহজ করবে। যেখানে প্রতি মাসে মামলার তথ্য পাঠাবেন সংশ্লিষ্ট আদালতের বিচারকেরা।
আপিল বিভাগের ডিজিটাল অনুলিপি শাখা: এর মাধ্যমে বিচারপ্রার্থীরা আপিল বিভাগে প্রবেশ করবে তাদের তথ্যগুলো জানতে পারবে। সহজেই নকল তুলতে পারবেন।
আপিল বিভাগে প্রবেশ পাস: এর মাধ্যমে আপিল বিভাগের এজলাস সংশ্লিষ্ট এলাকায় জনচলাচল নিয়ন্ত্রণ করা যাবে। বিচারপ্রার্থী আপিল বিভাগে প্রবেশ করবে তাদের তথ্যগুলো জানতে পারবে। এতে আদালত প্রাঙ্গণের নিরাপত্তা নিশ্চিত হবে।
অনলাইনে রায় ও আদেশ প্রকাশ: অধস্তন আদালতের বিচারকেরা সহজেই তাদের দেওয়া রায় ও আদেশ প্রস্তুতকৃত অ্যাপসে আপলোড করতে পারবেন। যা বিচারপ্রার্থী জনগণ সহজেই দেখতে পারবেন।
শিশু আদালতের রিপোর্ট এন্ট্রি প্ল্যাটফর্ম: এখানে শিশু আদালতের মামলার পরিসংখ্যান থাকবে। এটি শিশু বান্ধব বিচার ব্যবস্থা বিনির্মাণে ভূমিকা রাখবে।

প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী বলেছেন, আগামী দিনের বিচার ব্যবস্থায় তথ্যপ্রযুক্তির অবাধ ব্যবহার নিশ্চিত করার লক্ষ্যে সুপ্রিম কোর্ট অব্যাহত প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। আমাদের লক্ষ্য একটাই। তা হলো স্বল্প সময়, স্বল্প খরচে বিচার প্রার্থী জনগণের ন্যায় বিচার নিশ্চিত করা। এই ডিসেম্বর মাসে আমাদের মহান সংবিধান প্রবর্তিত হওয়ার এবং সুপ্রিম কোর্টের যুগপৎ সুবর্ণজয়ন্তীর বর্ণিল আয়োজনে আমরা উপনীত। এই মাহেন্দ্রক্ষণে একটি যুগোপযোগী এবং গতিশীল বিচারব্যবস্থা প্রতিষ্ঠায় আমাদের এখনই সংকল্পবদ্ধ হতে হবে।
সুপ্রিম কোর্টের তৈরি করা ছয়টি সফটওয়্যার উদ্বোধনের সময় আজ মঙ্গলবার এসব কথা বলেন প্রধান বিচারপতি। এ সময় সুপ্রিম কোর্টের উভয় বিভাগের বিচারপতি, অ্যাটর্নি জেনারেল, বারের সভাপতি, কর্মকর্তা–কর্মচারী উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেল মো. গোলাম রব্বানী।
প্রধান বিচারপতি বলেন, অধস্তন আদালতে চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে মার্চ পর্যন্ত মামলা নিষ্পত্তির হার ছিল ৮৫ ভাগ। এপ্রিল থেকে জুন পর্যন্ত তা বৃদ্ধি পেয়ে হয়েছিল ১০১ ভাগ। আর জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত তা বৃদ্ধি পেয়ে দাঁড়িয়েছে ১০৫ ভাগে। মামলা নিষ্পত্তির হার সবচেয়ে বেশি গাজীপুরে ১৬৫ ভাগ। চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত অধস্তন আদালতে ২ লাখ ৬৮ হাজার ৯৩৫টি দেওয়ানী মামলা দায়ের হয়েছে এবং নিষ্পত্তি হয়েছে ২ লাখ ৭৪ হাজার ৪৯৯টি। একই সময়ে ফৌজদারি মামলা দায়ের হয়েছে ৮ লাখ ৪০ হাজার ৬০৪টি এবং নিষ্পত্তি হয়েছে ৭ লাখ ৯৭ হাজার ৭৪৯টি। এ ছাড়া ২২ বছরের অধিক পুরাতন ১ হাজার ৫৮১টি মামলা নিষ্পত্তি হয়েছে বলেও জানান তিনি।
উচ্চ আদালতের প্রসঙ্গে প্রধান বিচারপতি বলেন, এ বছর গ্রীষ্মকালীন অবকাশেও ১৩৮টি মৃত্যুদণ্ডের মামলা নিষ্পত্তি করেছে হাইকোর্ট। আর হাইকোর্ট বিভাগে চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত দায়ের হয়েছে ৬৪ হাজার ৬৪১টি মামলা এবং নিষ্পত্তি হয়েছে ৫০ হাজার ৯১০টি। হাইকোর্ট বিভাগে মামলা নিষ্পত্তির হার ৭৯ ভাগ। আদালতে নকল স্ট্যাম্প ও কোর্ট ফি শনাক্ত করণে ১ হাজার ২০০টি ডিভাইস সরবরাহ করা হয়েছে। জুলাই মাসে স্ট্যাম্প ও কোর্ট ফি’র চাহিদা ছিল ১১ কোটি টাকা। আর আগস্টে এই চাহিদা দাঁড়ায় ১৬ কোটি টাকায়। এ ছাড়া সুপ্রিম কোর্টের নথি সংরক্ষণের জন্য ১৪ তলা রেকর্ড ভবন নির্মাণের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে বলেও জানান প্রধান বিচারপতি।
সফটওয়্যার ছয়টি হলো
বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট অ্যাপস: এতে সুপ্রিম কোর্টের ওয়েব সাইটে থাকা সব তথ্য অতি সহজে পাওয়া যাবে। গুগল প্লে স্টোরে এই অ্যাপ উন্মুক্ত করা হবে।
অনলাইন রিপোর্টিং টুলস: এটি অধস্তন আদালত থেকে মামলার পরিসংখ্যান পাঠানোর প্রক্রিয়াকে সহজ করবে। যেখানে প্রতি মাসে মামলার তথ্য পাঠাবেন সংশ্লিষ্ট আদালতের বিচারকেরা।
আপিল বিভাগের ডিজিটাল অনুলিপি শাখা: এর মাধ্যমে বিচারপ্রার্থীরা আপিল বিভাগে প্রবেশ করবে তাদের তথ্যগুলো জানতে পারবে। সহজেই নকল তুলতে পারবেন।
আপিল বিভাগে প্রবেশ পাস: এর মাধ্যমে আপিল বিভাগের এজলাস সংশ্লিষ্ট এলাকায় জনচলাচল নিয়ন্ত্রণ করা যাবে। বিচারপ্রার্থী আপিল বিভাগে প্রবেশ করবে তাদের তথ্যগুলো জানতে পারবে। এতে আদালত প্রাঙ্গণের নিরাপত্তা নিশ্চিত হবে।
অনলাইনে রায় ও আদেশ প্রকাশ: অধস্তন আদালতের বিচারকেরা সহজেই তাদের দেওয়া রায় ও আদেশ প্রস্তুতকৃত অ্যাপসে আপলোড করতে পারবেন। যা বিচারপ্রার্থী জনগণ সহজেই দেখতে পারবেন।
শিশু আদালতের রিপোর্ট এন্ট্রি প্ল্যাটফর্ম: এখানে শিশু আদালতের মামলার পরিসংখ্যান থাকবে। এটি শিশু বান্ধব বিচার ব্যবস্থা বিনির্মাণে ভূমিকা রাখবে।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী বলেছেন, আগামী দিনের বিচার ব্যবস্থায় তথ্যপ্রযুক্তির অবাধ ব্যবহার নিশ্চিত করার লক্ষ্যে সুপ্রিম কোর্ট অব্যাহত প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। আমাদের লক্ষ্য একটাই। তা হলো স্বল্প সময়, স্বল্প খরচে বিচার প্রার্থী জনগণের ন্যায় বিচার নিশ্চিত করা। এই ডিসেম্বর মাসে আমাদের মহান সংবিধান প্রবর্তিত হওয়ার এবং সুপ্রিম কোর্টের যুগপৎ সুবর্ণজয়ন্তীর বর্ণিল আয়োজনে আমরা উপনীত। এই মাহেন্দ্রক্ষণে একটি যুগোপযোগী এবং গতিশীল বিচারব্যবস্থা প্রতিষ্ঠায় আমাদের এখনই সংকল্পবদ্ধ হতে হবে।
সুপ্রিম কোর্টের তৈরি করা ছয়টি সফটওয়্যার উদ্বোধনের সময় আজ মঙ্গলবার এসব কথা বলেন প্রধান বিচারপতি। এ সময় সুপ্রিম কোর্টের উভয় বিভাগের বিচারপতি, অ্যাটর্নি জেনারেল, বারের সভাপতি, কর্মকর্তা–কর্মচারী উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেল মো. গোলাম রব্বানী।
প্রধান বিচারপতি বলেন, অধস্তন আদালতে চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে মার্চ পর্যন্ত মামলা নিষ্পত্তির হার ছিল ৮৫ ভাগ। এপ্রিল থেকে জুন পর্যন্ত তা বৃদ্ধি পেয়ে হয়েছিল ১০১ ভাগ। আর জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত তা বৃদ্ধি পেয়ে দাঁড়িয়েছে ১০৫ ভাগে। মামলা নিষ্পত্তির হার সবচেয়ে বেশি গাজীপুরে ১৬৫ ভাগ। চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত অধস্তন আদালতে ২ লাখ ৬৮ হাজার ৯৩৫টি দেওয়ানী মামলা দায়ের হয়েছে এবং নিষ্পত্তি হয়েছে ২ লাখ ৭৪ হাজার ৪৯৯টি। একই সময়ে ফৌজদারি মামলা দায়ের হয়েছে ৮ লাখ ৪০ হাজার ৬০৪টি এবং নিষ্পত্তি হয়েছে ৭ লাখ ৯৭ হাজার ৭৪৯টি। এ ছাড়া ২২ বছরের অধিক পুরাতন ১ হাজার ৫৮১টি মামলা নিষ্পত্তি হয়েছে বলেও জানান তিনি।
উচ্চ আদালতের প্রসঙ্গে প্রধান বিচারপতি বলেন, এ বছর গ্রীষ্মকালীন অবকাশেও ১৩৮টি মৃত্যুদণ্ডের মামলা নিষ্পত্তি করেছে হাইকোর্ট। আর হাইকোর্ট বিভাগে চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত দায়ের হয়েছে ৬৪ হাজার ৬৪১টি মামলা এবং নিষ্পত্তি হয়েছে ৫০ হাজার ৯১০টি। হাইকোর্ট বিভাগে মামলা নিষ্পত্তির হার ৭৯ ভাগ। আদালতে নকল স্ট্যাম্প ও কোর্ট ফি শনাক্ত করণে ১ হাজার ২০০টি ডিভাইস সরবরাহ করা হয়েছে। জুলাই মাসে স্ট্যাম্প ও কোর্ট ফি’র চাহিদা ছিল ১১ কোটি টাকা। আর আগস্টে এই চাহিদা দাঁড়ায় ১৬ কোটি টাকায়। এ ছাড়া সুপ্রিম কোর্টের নথি সংরক্ষণের জন্য ১৪ তলা রেকর্ড ভবন নির্মাণের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে বলেও জানান প্রধান বিচারপতি।
সফটওয়্যার ছয়টি হলো
বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট অ্যাপস: এতে সুপ্রিম কোর্টের ওয়েব সাইটে থাকা সব তথ্য অতি সহজে পাওয়া যাবে। গুগল প্লে স্টোরে এই অ্যাপ উন্মুক্ত করা হবে।
অনলাইন রিপোর্টিং টুলস: এটি অধস্তন আদালত থেকে মামলার পরিসংখ্যান পাঠানোর প্রক্রিয়াকে সহজ করবে। যেখানে প্রতি মাসে মামলার তথ্য পাঠাবেন সংশ্লিষ্ট আদালতের বিচারকেরা।
আপিল বিভাগের ডিজিটাল অনুলিপি শাখা: এর মাধ্যমে বিচারপ্রার্থীরা আপিল বিভাগে প্রবেশ করবে তাদের তথ্যগুলো জানতে পারবে। সহজেই নকল তুলতে পারবেন।
আপিল বিভাগে প্রবেশ পাস: এর মাধ্যমে আপিল বিভাগের এজলাস সংশ্লিষ্ট এলাকায় জনচলাচল নিয়ন্ত্রণ করা যাবে। বিচারপ্রার্থী আপিল বিভাগে প্রবেশ করবে তাদের তথ্যগুলো জানতে পারবে। এতে আদালত প্রাঙ্গণের নিরাপত্তা নিশ্চিত হবে।
অনলাইনে রায় ও আদেশ প্রকাশ: অধস্তন আদালতের বিচারকেরা সহজেই তাদের দেওয়া রায় ও আদেশ প্রস্তুতকৃত অ্যাপসে আপলোড করতে পারবেন। যা বিচারপ্রার্থী জনগণ সহজেই দেখতে পারবেন।
শিশু আদালতের রিপোর্ট এন্ট্রি প্ল্যাটফর্ম: এখানে শিশু আদালতের মামলার পরিসংখ্যান থাকবে। এটি শিশু বান্ধব বিচার ব্যবস্থা বিনির্মাণে ভূমিকা রাখবে।

প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী বলেছেন, আগামী দিনের বিচার ব্যবস্থায় তথ্যপ্রযুক্তির অবাধ ব্যবহার নিশ্চিত করার লক্ষ্যে সুপ্রিম কোর্ট অব্যাহত প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। আমাদের লক্ষ্য একটাই। তা হলো স্বল্প সময়, স্বল্প খরচে বিচার প্রার্থী জনগণের ন্যায় বিচার নিশ্চিত করা। এই ডিসেম্বর মাসে আমাদের মহান সংবিধান প্রবর্তিত হওয়ার এবং সুপ্রিম কোর্টের যুগপৎ সুবর্ণজয়ন্তীর বর্ণিল আয়োজনে আমরা উপনীত। এই মাহেন্দ্রক্ষণে একটি যুগোপযোগী এবং গতিশীল বিচারব্যবস্থা প্রতিষ্ঠায় আমাদের এখনই সংকল্পবদ্ধ হতে হবে।
সুপ্রিম কোর্টের তৈরি করা ছয়টি সফটওয়্যার উদ্বোধনের সময় আজ মঙ্গলবার এসব কথা বলেন প্রধান বিচারপতি। এ সময় সুপ্রিম কোর্টের উভয় বিভাগের বিচারপতি, অ্যাটর্নি জেনারেল, বারের সভাপতি, কর্মকর্তা–কর্মচারী উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেল মো. গোলাম রব্বানী।
প্রধান বিচারপতি বলেন, অধস্তন আদালতে চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে মার্চ পর্যন্ত মামলা নিষ্পত্তির হার ছিল ৮৫ ভাগ। এপ্রিল থেকে জুন পর্যন্ত তা বৃদ্ধি পেয়ে হয়েছিল ১০১ ভাগ। আর জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত তা বৃদ্ধি পেয়ে দাঁড়িয়েছে ১০৫ ভাগে। মামলা নিষ্পত্তির হার সবচেয়ে বেশি গাজীপুরে ১৬৫ ভাগ। চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত অধস্তন আদালতে ২ লাখ ৬৮ হাজার ৯৩৫টি দেওয়ানী মামলা দায়ের হয়েছে এবং নিষ্পত্তি হয়েছে ২ লাখ ৭৪ হাজার ৪৯৯টি। একই সময়ে ফৌজদারি মামলা দায়ের হয়েছে ৮ লাখ ৪০ হাজার ৬০৪টি এবং নিষ্পত্তি হয়েছে ৭ লাখ ৯৭ হাজার ৭৪৯টি। এ ছাড়া ২২ বছরের অধিক পুরাতন ১ হাজার ৫৮১টি মামলা নিষ্পত্তি হয়েছে বলেও জানান তিনি।
উচ্চ আদালতের প্রসঙ্গে প্রধান বিচারপতি বলেন, এ বছর গ্রীষ্মকালীন অবকাশেও ১৩৮টি মৃত্যুদণ্ডের মামলা নিষ্পত্তি করেছে হাইকোর্ট। আর হাইকোর্ট বিভাগে চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত দায়ের হয়েছে ৬৪ হাজার ৬৪১টি মামলা এবং নিষ্পত্তি হয়েছে ৫০ হাজার ৯১০টি। হাইকোর্ট বিভাগে মামলা নিষ্পত্তির হার ৭৯ ভাগ। আদালতে নকল স্ট্যাম্প ও কোর্ট ফি শনাক্ত করণে ১ হাজার ২০০টি ডিভাইস সরবরাহ করা হয়েছে। জুলাই মাসে স্ট্যাম্প ও কোর্ট ফি’র চাহিদা ছিল ১১ কোটি টাকা। আর আগস্টে এই চাহিদা দাঁড়ায় ১৬ কোটি টাকায়। এ ছাড়া সুপ্রিম কোর্টের নথি সংরক্ষণের জন্য ১৪ তলা রেকর্ড ভবন নির্মাণের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে বলেও জানান প্রধান বিচারপতি।
সফটওয়্যার ছয়টি হলো
বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট অ্যাপস: এতে সুপ্রিম কোর্টের ওয়েব সাইটে থাকা সব তথ্য অতি সহজে পাওয়া যাবে। গুগল প্লে স্টোরে এই অ্যাপ উন্মুক্ত করা হবে।
অনলাইন রিপোর্টিং টুলস: এটি অধস্তন আদালত থেকে মামলার পরিসংখ্যান পাঠানোর প্রক্রিয়াকে সহজ করবে। যেখানে প্রতি মাসে মামলার তথ্য পাঠাবেন সংশ্লিষ্ট আদালতের বিচারকেরা।
আপিল বিভাগের ডিজিটাল অনুলিপি শাখা: এর মাধ্যমে বিচারপ্রার্থীরা আপিল বিভাগে প্রবেশ করবে তাদের তথ্যগুলো জানতে পারবে। সহজেই নকল তুলতে পারবেন।
আপিল বিভাগে প্রবেশ পাস: এর মাধ্যমে আপিল বিভাগের এজলাস সংশ্লিষ্ট এলাকায় জনচলাচল নিয়ন্ত্রণ করা যাবে। বিচারপ্রার্থী আপিল বিভাগে প্রবেশ করবে তাদের তথ্যগুলো জানতে পারবে। এতে আদালত প্রাঙ্গণের নিরাপত্তা নিশ্চিত হবে।
অনলাইনে রায় ও আদেশ প্রকাশ: অধস্তন আদালতের বিচারকেরা সহজেই তাদের দেওয়া রায় ও আদেশ প্রস্তুতকৃত অ্যাপসে আপলোড করতে পারবেন। যা বিচারপ্রার্থী জনগণ সহজেই দেখতে পারবেন।
শিশু আদালতের রিপোর্ট এন্ট্রি প্ল্যাটফর্ম: এখানে শিশু আদালতের মামলার পরিসংখ্যান থাকবে। এটি শিশু বান্ধব বিচার ব্যবস্থা বিনির্মাণে ভূমিকা রাখবে।

আজ মঙ্গলবার দুপুর ১২টার পরে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় কমিশনের সদস্যরা প্রধান উপদেষ্টার কাছে এই সুপারিশ হস্তান্তর করেন। এসময় উপস্থিত ছিলেন কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ, সদস্য ড. বদিউল আলম মজুমদার, সফর রাজ হোসেন, বিচারপতি মো. এমদাদুল হক, ড. ইফতেখারুজ্জামান, ড. আইয়ুব মিয়া এবং প্রধান উপদেষ্টার
৯ মিনিট আগে
আসন্ন জাতীয় ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর সদস্যরা সবচেয়ে বেশি নিয়োজিত থাকবে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
১ ঘণ্টা আগে
চিঠিতে বলা হয়, গত ২৫ অক্টোবর (শনিবার) রাত ১১টা ১০ মিনিটের দিকে কিছু দুষ্কৃতকারী নির্বাচন ভবনের সামনের ভাস্কর্যের সামনে ‘ককটেল’ বিস্ফোরণ ঘটায়। এ ঘটনায় ভবনটির নিরাপত্তা ঝুঁকি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে নির্বাচন কমিশন।
১ ঘণ্টা আগে
সরকার থেকে সরকার (জিটুজি) পদ্ধতিতে যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম আমদানির ক্ষেত্রে কোনো ধরনের অনিয়ম, অতিরিক্ত মূল্য বা বিশেষ সুবিধা দেওয়া হয়নি বলে জানিয়েছে খাদ্য মন্ত্রণালয়। সম্প্রতি একটি জাতীয় দৈনিকের প্রকাশিত প্রতিবেদনে এই প্রক্রিয়া নিয়ে ‘বিভ্রান্তিকর’ তথ্য উপস্থাপিত হয়েছে উল্লেখ করে আজ মঙ্গলবার...
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের উপায় নিয়ে করা সুপারিশ অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে জমা দিয়েছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন।
আজ মঙ্গলবার দুপুর ১২টার পরে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় কমিশনের সদস্যরা প্রধান উপদেষ্টার কাছে এই সুপারিশ হস্তান্তর করেন।
এসময় উপস্থিত ছিলেন কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ, সদস্য ড. বদিউল আলম মজুমদার, সফর রাজ হোসেন, বিচারপতি মো. এমদাদুল হক, ড. ইফতেখারুজ্জামান, ড. আইয়ুব মিয়া এবং প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী (জাতীয় ঐকমত্য) মনির হায়দার।
জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের সুপারিশ জমা দেওয়ার পরে বেলা ২টার দিকে ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে সংবাদ সম্মেলন করে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন।
সেখানে আলী রীয়াজ বলেন, ‘সুপারিশের তিনটি ভাগ আছে। অধ্যাদেশ ও নির্বাহী আদেশের বাস্তবায়ন দ্রুততার সঙ্গে করা সম্ভব। সংবিধান সংশ্লিষ্ট প্রস্তাবগুলো বাস্তবায়নের জন্য সরকারকে দুটো বিকল্প প্রস্তাব আমরা দিয়েছি। প্রস্তাবগুলো হচ্ছে- সরকার যেন অবিলম্বে একটি আদেশ জারি করে। এ আদেশের বিষয় হবে জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ। আদেশের অধীনে একটি গণভোট হবে।’
তিনি বলেন, আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ একই সঙ্গে সংবিধান সংস্কার পরিষদের দায়িত্ব পালন করবে। তারা ২৭০ দিন এমন দায়িত্ব পালন করবে।

জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের উপায় নিয়ে করা সুপারিশ অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে জমা দিয়েছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন।
আজ মঙ্গলবার দুপুর ১২টার পরে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় কমিশনের সদস্যরা প্রধান উপদেষ্টার কাছে এই সুপারিশ হস্তান্তর করেন।
এসময় উপস্থিত ছিলেন কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ, সদস্য ড. বদিউল আলম মজুমদার, সফর রাজ হোসেন, বিচারপতি মো. এমদাদুল হক, ড. ইফতেখারুজ্জামান, ড. আইয়ুব মিয়া এবং প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী (জাতীয় ঐকমত্য) মনির হায়দার।
জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের সুপারিশ জমা দেওয়ার পরে বেলা ২টার দিকে ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে সংবাদ সম্মেলন করে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন।
সেখানে আলী রীয়াজ বলেন, ‘সুপারিশের তিনটি ভাগ আছে। অধ্যাদেশ ও নির্বাহী আদেশের বাস্তবায়ন দ্রুততার সঙ্গে করা সম্ভব। সংবিধান সংশ্লিষ্ট প্রস্তাবগুলো বাস্তবায়নের জন্য সরকারকে দুটো বিকল্প প্রস্তাব আমরা দিয়েছি। প্রস্তাবগুলো হচ্ছে- সরকার যেন অবিলম্বে একটি আদেশ জারি করে। এ আদেশের বিষয় হবে জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ। আদেশের অধীনে একটি গণভোট হবে।’
তিনি বলেন, আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ একই সঙ্গে সংবিধান সংস্কার পরিষদের দায়িত্ব পালন করবে। তারা ২৭০ দিন এমন দায়িত্ব পালন করবে।

প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী বলেছেন, আগামী দিনের বিচার ব্যবস্থায় তথ্যপ্রযুক্তির অবাধ ব্যবহার নিশ্চিত করার লক্ষ্যে সুপ্রিম কোর্ট অব্যাহত প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। আমাদের লক্ষ্য একটাই। তা হলো স্বল্প সময়, স্বল্প খরচে বিচার প্রার্থী জনগণের ন্যায় বিচার নিশ্চিত করা
১৫ নভেম্বর ২০২২
আসন্ন জাতীয় ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর সদস্যরা সবচেয়ে বেশি নিয়োজিত থাকবে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
১ ঘণ্টা আগে
চিঠিতে বলা হয়, গত ২৫ অক্টোবর (শনিবার) রাত ১১টা ১০ মিনিটের দিকে কিছু দুষ্কৃতকারী নির্বাচন ভবনের সামনের ভাস্কর্যের সামনে ‘ককটেল’ বিস্ফোরণ ঘটায়। এ ঘটনায় ভবনটির নিরাপত্তা ঝুঁকি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে নির্বাচন কমিশন।
১ ঘণ্টা আগে
সরকার থেকে সরকার (জিটুজি) পদ্ধতিতে যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম আমদানির ক্ষেত্রে কোনো ধরনের অনিয়ম, অতিরিক্ত মূল্য বা বিশেষ সুবিধা দেওয়া হয়নি বলে জানিয়েছে খাদ্য মন্ত্রণালয়। সম্প্রতি একটি জাতীয় দৈনিকের প্রকাশিত প্রতিবেদনে এই প্রক্রিয়া নিয়ে ‘বিভ্রান্তিকর’ তথ্য উপস্থাপিত হয়েছে উল্লেখ করে আজ মঙ্গলবার...
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আসন্ন জাতীয় ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর সদস্যরা সবচেয়ে বেশি নিয়োজিত থাকবে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
আজ মঙ্গলবার সকালে রাজধানীর খিলগাঁওয়ে বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর সদর দপ্তরে আনসার ওয়েলফেয়ার ট্রাস্টের ট্রান্সপোর্ট সার্ভিসের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন তিনি।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, নির্বাচনে আনসারদের অবদান সবচেয়ে বেশি। প্রতিটি ভোটকেন্দ্রে মোট ১৩ জন আনসার সদস্য নিয়োজিত থাকবে। এই ১৩ জনের মধ্যে তিনজন থাকবে অস্ত্রসহ আর বাকি ১০ জন থাকবে অস্ত্র ছাড়া। অস্ত্রবিহীন ১০ জনের মধ্যে ৬ জন থাকবে পুরুষ আর ৪ জন থাকবে নারী। তা ছাড়া এবারই প্রথম প্রিসাইডিং অফিসারের সঙ্গে অস্ত্রসহ একজন আনসার সদস্য থাকবে।
তিনি বলেন, ‘নির্বাচনে মোট ৯ দিন আনসার সদস্যরা নিয়োজিত থাকবে। আগামী নির্বাচনে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে আনসার সদস্যরা।’
উপদেষ্টা আরও বলেন, বাংলাদেশ আনসার ও ভিডিপি বাহিনী দেশের নিরাপত্তা, শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষা এবং জাতীয় উন্নয়নের প্রতিটি পর্বে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে। নিজেদের জীবন ও স্বার্থের পরোয়া না করে তারা নিষ্ঠা, দায়িত্ববোধ ও দেশপ্রেমের সঙ্গে জাতির সেবায় নিয়োজিত থাকে। তাই বাহিনীর প্রতিটি সদস্যের কর্মজীবনের মানোন্নয়ন ও কল্যাণ নিশ্চিত করা আমাদের সকলের নৈতিক দায়িত্ব এবং রাষ্ট্রীয় অঙ্গীকারের অংশ। এরই অংশ হিসেবে বাংলাদেশ আনসার ওয়েলফেয়ার ট্রাস্টের নিজস্ব অর্থায়নে মোট ৩১টি যানবাহন কেনা হয়েছে। যার মধ্যে রয়েছে ৯টি ট্রুপস ক্যারিয়ার, ১৪টি কাভার্ড ভ্যান, ৪২ আসনবিশিষ্ট ৪টি বড় বাস, ২৪ আসনবিশিষ্ট ২টি মিনিবাস এবং ২টি অ্যাম্বুলেন্স।
দেশের সর্ববৃহৎ এ বাহিনীর সদস্যদের ছুটি, বিনোদন ভ্রমণ এবং অন্যান্য বিভিন্ন প্রয়োজনে প্রায়ই নানা ধরনের যাতায়াতজনিত সমস্যার সম্মুখীন হতে হয় উল্লেখ করে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, তাঁদের এই ভোগান্তি লাঘব ও সুবিধা বৃদ্ধির লক্ষ্যেই আজকের এই ট্রান্সপোর্ট সার্ভিস চালু করা হয়েছে।
উপদেষ্টা এ সময় ট্রান্সপোর্ট সার্ভিসটি সর্বোচ্চ পেশাদারি ও দক্ষতার সঙ্গে পরিচালিত হবে এবং বাহিনীর বৈধ পরিচয়পত্রধারী সব সদস্যের জন্য নির্ভরযোগ্য ও নিরাপদ পরিবহন সুবিধা নিশ্চিত করবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
বাইরে থাকা অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারের বিষয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে উপদেষ্টা বলেন, প্রতিদিনই অস্ত্র উদ্ধার হচ্ছে। এটা চলমান প্রক্রিয়া। গত পরশুদিনও আটটি অস্ত্র উদ্ধার হয়েছে। তিনি বলেন, এ রকম উদ্ধার হতেই থাকবে এবং নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসবে অস্ত্র উদ্ধার আরও বাড়তে থাকবে এবং একসময় দেখবেন যে বাইরে আর কোনো অস্ত্র বা হাতিয়ার নেই।
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর মহাপরিচালক মেজর জেনারেল আবদুল মোতালেব সাজ্জাদ মাহমুদসহ বাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

আসন্ন জাতীয় ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর সদস্যরা সবচেয়ে বেশি নিয়োজিত থাকবে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
আজ মঙ্গলবার সকালে রাজধানীর খিলগাঁওয়ে বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর সদর দপ্তরে আনসার ওয়েলফেয়ার ট্রাস্টের ট্রান্সপোর্ট সার্ভিসের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন তিনি।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, নির্বাচনে আনসারদের অবদান সবচেয়ে বেশি। প্রতিটি ভোটকেন্দ্রে মোট ১৩ জন আনসার সদস্য নিয়োজিত থাকবে। এই ১৩ জনের মধ্যে তিনজন থাকবে অস্ত্রসহ আর বাকি ১০ জন থাকবে অস্ত্র ছাড়া। অস্ত্রবিহীন ১০ জনের মধ্যে ৬ জন থাকবে পুরুষ আর ৪ জন থাকবে নারী। তা ছাড়া এবারই প্রথম প্রিসাইডিং অফিসারের সঙ্গে অস্ত্রসহ একজন আনসার সদস্য থাকবে।
তিনি বলেন, ‘নির্বাচনে মোট ৯ দিন আনসার সদস্যরা নিয়োজিত থাকবে। আগামী নির্বাচনে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে আনসার সদস্যরা।’
উপদেষ্টা আরও বলেন, বাংলাদেশ আনসার ও ভিডিপি বাহিনী দেশের নিরাপত্তা, শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষা এবং জাতীয় উন্নয়নের প্রতিটি পর্বে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে। নিজেদের জীবন ও স্বার্থের পরোয়া না করে তারা নিষ্ঠা, দায়িত্ববোধ ও দেশপ্রেমের সঙ্গে জাতির সেবায় নিয়োজিত থাকে। তাই বাহিনীর প্রতিটি সদস্যের কর্মজীবনের মানোন্নয়ন ও কল্যাণ নিশ্চিত করা আমাদের সকলের নৈতিক দায়িত্ব এবং রাষ্ট্রীয় অঙ্গীকারের অংশ। এরই অংশ হিসেবে বাংলাদেশ আনসার ওয়েলফেয়ার ট্রাস্টের নিজস্ব অর্থায়নে মোট ৩১টি যানবাহন কেনা হয়েছে। যার মধ্যে রয়েছে ৯টি ট্রুপস ক্যারিয়ার, ১৪টি কাভার্ড ভ্যান, ৪২ আসনবিশিষ্ট ৪টি বড় বাস, ২৪ আসনবিশিষ্ট ২টি মিনিবাস এবং ২টি অ্যাম্বুলেন্স।
দেশের সর্ববৃহৎ এ বাহিনীর সদস্যদের ছুটি, বিনোদন ভ্রমণ এবং অন্যান্য বিভিন্ন প্রয়োজনে প্রায়ই নানা ধরনের যাতায়াতজনিত সমস্যার সম্মুখীন হতে হয় উল্লেখ করে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, তাঁদের এই ভোগান্তি লাঘব ও সুবিধা বৃদ্ধির লক্ষ্যেই আজকের এই ট্রান্সপোর্ট সার্ভিস চালু করা হয়েছে।
উপদেষ্টা এ সময় ট্রান্সপোর্ট সার্ভিসটি সর্বোচ্চ পেশাদারি ও দক্ষতার সঙ্গে পরিচালিত হবে এবং বাহিনীর বৈধ পরিচয়পত্রধারী সব সদস্যের জন্য নির্ভরযোগ্য ও নিরাপদ পরিবহন সুবিধা নিশ্চিত করবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
বাইরে থাকা অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারের বিষয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে উপদেষ্টা বলেন, প্রতিদিনই অস্ত্র উদ্ধার হচ্ছে। এটা চলমান প্রক্রিয়া। গত পরশুদিনও আটটি অস্ত্র উদ্ধার হয়েছে। তিনি বলেন, এ রকম উদ্ধার হতেই থাকবে এবং নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসবে অস্ত্র উদ্ধার আরও বাড়তে থাকবে এবং একসময় দেখবেন যে বাইরে আর কোনো অস্ত্র বা হাতিয়ার নেই।
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর মহাপরিচালক মেজর জেনারেল আবদুল মোতালেব সাজ্জাদ মাহমুদসহ বাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী বলেছেন, আগামী দিনের বিচার ব্যবস্থায় তথ্যপ্রযুক্তির অবাধ ব্যবহার নিশ্চিত করার লক্ষ্যে সুপ্রিম কোর্ট অব্যাহত প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। আমাদের লক্ষ্য একটাই। তা হলো স্বল্প সময়, স্বল্প খরচে বিচার প্রার্থী জনগণের ন্যায় বিচার নিশ্চিত করা
১৫ নভেম্বর ২০২২
আজ মঙ্গলবার দুপুর ১২টার পরে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় কমিশনের সদস্যরা প্রধান উপদেষ্টার কাছে এই সুপারিশ হস্তান্তর করেন। এসময় উপস্থিত ছিলেন কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ, সদস্য ড. বদিউল আলম মজুমদার, সফর রাজ হোসেন, বিচারপতি মো. এমদাদুল হক, ড. ইফতেখারুজ্জামান, ড. আইয়ুব মিয়া এবং প্রধান উপদেষ্টার
৯ মিনিট আগে
চিঠিতে বলা হয়, গত ২৫ অক্টোবর (শনিবার) রাত ১১টা ১০ মিনিটের দিকে কিছু দুষ্কৃতকারী নির্বাচন ভবনের সামনের ভাস্কর্যের সামনে ‘ককটেল’ বিস্ফোরণ ঘটায়। এ ঘটনায় ভবনটির নিরাপত্তা ঝুঁকি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে নির্বাচন কমিশন।
১ ঘণ্টা আগে
সরকার থেকে সরকার (জিটুজি) পদ্ধতিতে যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম আমদানির ক্ষেত্রে কোনো ধরনের অনিয়ম, অতিরিক্ত মূল্য বা বিশেষ সুবিধা দেওয়া হয়নি বলে জানিয়েছে খাদ্য মন্ত্রণালয়। সম্প্রতি একটি জাতীয় দৈনিকের প্রকাশিত প্রতিবেদনে এই প্রক্রিয়া নিয়ে ‘বিভ্রান্তিকর’ তথ্য উপস্থাপিত হয়েছে উল্লেখ করে আজ মঙ্গলবার...
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ককটেল বিস্ফোরণের পর আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন ভবন ঘিরে সার্বক্ষণিক নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।
আজ মঙ্গলবার প্রধান নিরাপত্তা কর্মকর্তা সহিদ আব্দুস ছালাম স্বাক্ষরিত এ সংক্রান্ত নির্দেশের এক চিঠি ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনারকে পাঠানো হয়।
চিঠিতে বলা হয়, গত ২৫ অক্টোবর (শনিবার) রাত ১১টা ১০ মিনিটের দিকে কিছু দুষ্কৃতকারী নির্বাচন ভবনের সামনের ভাস্কর্যের সামনে ‘ককটেল’ বিস্ফোরণ ঘটায়। এ ঘটনায় ভবনটির নিরাপত্তা ঝুঁকি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে নির্বাচন কমিশন।
নির্বাচন ভবনের চারপাশে অফিস সময়ের পর ও ছুটির দিনগুলোতে বিভিন্ন ব্যবসায়িক কার্যক্রম চলমান থাকায় নিরাপত্তা হুমকি আরও বাড়ছে বলে কমিশনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।

এ অবস্থায় ভবনের আশপাশের ব্যবসায়িক কার্যক্রম সন্ধ্যা থেকে মধ্যরাত পর্যন্ত বন্ধ রাখা এবং নির্বাচন ভবনের সামনে ও আশপাশে পুলিশের টহল বাড়ানোর প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
চিঠিতে বলা হয়, আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে অগ্রাধিকার বিবেচনায় নিয়ে জরুরি ভিত্তিতে পর্যাপ্ত পুলিশ সদস্য মোতায়েন করে সার্বক্ষণিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে অনুরোধ করা হয়েছে।

ককটেল বিস্ফোরণের পর আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন ভবন ঘিরে সার্বক্ষণিক নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।
আজ মঙ্গলবার প্রধান নিরাপত্তা কর্মকর্তা সহিদ আব্দুস ছালাম স্বাক্ষরিত এ সংক্রান্ত নির্দেশের এক চিঠি ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনারকে পাঠানো হয়।
চিঠিতে বলা হয়, গত ২৫ অক্টোবর (শনিবার) রাত ১১টা ১০ মিনিটের দিকে কিছু দুষ্কৃতকারী নির্বাচন ভবনের সামনের ভাস্কর্যের সামনে ‘ককটেল’ বিস্ফোরণ ঘটায়। এ ঘটনায় ভবনটির নিরাপত্তা ঝুঁকি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে নির্বাচন কমিশন।
নির্বাচন ভবনের চারপাশে অফিস সময়ের পর ও ছুটির দিনগুলোতে বিভিন্ন ব্যবসায়িক কার্যক্রম চলমান থাকায় নিরাপত্তা হুমকি আরও বাড়ছে বলে কমিশনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।

এ অবস্থায় ভবনের আশপাশের ব্যবসায়িক কার্যক্রম সন্ধ্যা থেকে মধ্যরাত পর্যন্ত বন্ধ রাখা এবং নির্বাচন ভবনের সামনে ও আশপাশে পুলিশের টহল বাড়ানোর প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
চিঠিতে বলা হয়, আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে অগ্রাধিকার বিবেচনায় নিয়ে জরুরি ভিত্তিতে পর্যাপ্ত পুলিশ সদস্য মোতায়েন করে সার্বক্ষণিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে অনুরোধ করা হয়েছে।

প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী বলেছেন, আগামী দিনের বিচার ব্যবস্থায় তথ্যপ্রযুক্তির অবাধ ব্যবহার নিশ্চিত করার লক্ষ্যে সুপ্রিম কোর্ট অব্যাহত প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। আমাদের লক্ষ্য একটাই। তা হলো স্বল্প সময়, স্বল্প খরচে বিচার প্রার্থী জনগণের ন্যায় বিচার নিশ্চিত করা
১৫ নভেম্বর ২০২২
আজ মঙ্গলবার দুপুর ১২টার পরে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় কমিশনের সদস্যরা প্রধান উপদেষ্টার কাছে এই সুপারিশ হস্তান্তর করেন। এসময় উপস্থিত ছিলেন কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ, সদস্য ড. বদিউল আলম মজুমদার, সফর রাজ হোসেন, বিচারপতি মো. এমদাদুল হক, ড. ইফতেখারুজ্জামান, ড. আইয়ুব মিয়া এবং প্রধান উপদেষ্টার
৯ মিনিট আগে
আসন্ন জাতীয় ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর সদস্যরা সবচেয়ে বেশি নিয়োজিত থাকবে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
১ ঘণ্টা আগে
সরকার থেকে সরকার (জিটুজি) পদ্ধতিতে যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম আমদানির ক্ষেত্রে কোনো ধরনের অনিয়ম, অতিরিক্ত মূল্য বা বিশেষ সুবিধা দেওয়া হয়নি বলে জানিয়েছে খাদ্য মন্ত্রণালয়। সম্প্রতি একটি জাতীয় দৈনিকের প্রকাশিত প্রতিবেদনে এই প্রক্রিয়া নিয়ে ‘বিভ্রান্তিকর’ তথ্য উপস্থাপিত হয়েছে উল্লেখ করে আজ মঙ্গলবার...
৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

সরকার থেকে সরকার (জিটুজি) পদ্ধতিতে যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম আমদানির ক্ষেত্রে কোনো ধরনের অনিয়ম, অতিরিক্ত মূল্য বা বিশেষ সুবিধা দেওয়া হয়নি বলে জানিয়েছে খাদ্য মন্ত্রণালয়। সম্প্রতি একটি জাতীয় দৈনিকের প্রকাশিত প্রতিবেদনে এই প্রক্রিয়া নিয়ে ‘বিভ্রান্তিকর’ তথ্য উপস্থাপিত হয়েছে উল্লেখ করে আজ মঙ্গলবার এক বিজ্ঞপ্তিতে মন্ত্রণালয় প্রতিবাদ জানিয়েছে।
মন্ত্রণালয় জানায়, বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্র সরকারের মধ্যে স্বাক্ষরিত সমঝোতা স্মারকের অধীনে জিটুজি পদ্ধতিতে এই আমদানি কার্যক্রম চলছে। প্রথম পর্যায়ে ২ লাখ ২০ হাজার টন গম প্রতি টন ৩০২ দশমিক ৭৫ মার্কিন ডলারে এবং দ্বিতীয় ধাপে একই পরিমাণ গম প্রতি টন ৩০৮ ডলারে ক্রয়ের চুক্তি সম্পন্ন হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ওই সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদনে যুক্তরাষ্ট্রের গমের মূল্যের সঙ্গে রাশিয়ার গমের মূল্যের তুলনা করা হয়েছে, যা সম্পূর্ণ ত্রুটিপূর্ণ। খাদ্য মন্ত্রণালয় ব্যাখ্যায় বলেছে, যুক্তরাষ্ট্রের গমের দামে চট্টগ্রাম ও মোংলা খাদ্য অধিদপ্তরের সাইলো পর্যন্ত পরিবহন ব্যয়, বিমা, আনলোডিং ও বন্দরভিত্তিকসহ সব খরচ অন্তর্ভুক্ত থাকে। অন্যদিকে রাশিয়ার গমের মূল্যে শুধু দেশটির বন্দর পর্যন্ত (এফওবি) খরচ হিসাব করা হয়।
মন্ত্রণালয় জানায়, বর্তমানে আন্তর্জাতিক বাজারে রাশিয়ার গমের মূল্য প্রতি টন প্রায় ২৩০ ডলার এবং যুক্তরাষ্ট্রের গমের দাম প্রায় ২৩২ ডলার। অর্থাৎ পার্থক্য মাত্র ২ ডলার।
এ ছাড়া বর্তমানে প্রতি টন রাশিয়ার গমের দাম ২ লাখ ৯৫ হাজার ৩০০ ডলার এবং যুক্তরাষ্ট্রের গমের দাম ৩ লাখ ৮ হাজার ৩১০ ডলার (সম্ভাব্য চূড়ান্ত মূল্য) বলে উল্লেখ করা হয়েছে।
খাদ্য মন্ত্রণালয় আরও উল্লেখ করেছে, মানের দিক থেকে যুক্তরাষ্ট্রের গম বেশি উন্নত। রাশিয়ার গমে গড়ে ১১ শতাংশ প্রোটিন (আমিষ) থাকলেও যুক্তরাষ্ট্রের গমে প্রোটিনের পরিমাণ ১৩.৫ শতাংশ, যা পুষ্টিগুণ ও মানের দিক থেকে উন্নত। এই উন্নত মান, উচ্চমাত্রার প্রোটিন এবং আন্তর্জাতিক পরিবহন ব্যয় বিবেচনায় যুক্তরাষ্ট্রের গমের দাম সামান্য বেশি হওয়া যুক্তিসংগত এবং বাজারসম্মত।
মন্ত্রণালয় স্পষ্টভাবে নিশ্চিত করেছে, যুক্তরাষ্ট্র থেকে জিটুজি পদ্ধতিতে গম আমদানির পুরো প্রক্রিয়া স্বচ্ছতা বজায় রেখে, প্রতিযোগিতামূলক উপায়ে এবং সরকার অনুমোদিত আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুসারে সম্পন্ন হয়েছে।

সরকার থেকে সরকার (জিটুজি) পদ্ধতিতে যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম আমদানির ক্ষেত্রে কোনো ধরনের অনিয়ম, অতিরিক্ত মূল্য বা বিশেষ সুবিধা দেওয়া হয়নি বলে জানিয়েছে খাদ্য মন্ত্রণালয়। সম্প্রতি একটি জাতীয় দৈনিকের প্রকাশিত প্রতিবেদনে এই প্রক্রিয়া নিয়ে ‘বিভ্রান্তিকর’ তথ্য উপস্থাপিত হয়েছে উল্লেখ করে আজ মঙ্গলবার এক বিজ্ঞপ্তিতে মন্ত্রণালয় প্রতিবাদ জানিয়েছে।
মন্ত্রণালয় জানায়, বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্র সরকারের মধ্যে স্বাক্ষরিত সমঝোতা স্মারকের অধীনে জিটুজি পদ্ধতিতে এই আমদানি কার্যক্রম চলছে। প্রথম পর্যায়ে ২ লাখ ২০ হাজার টন গম প্রতি টন ৩০২ দশমিক ৭৫ মার্কিন ডলারে এবং দ্বিতীয় ধাপে একই পরিমাণ গম প্রতি টন ৩০৮ ডলারে ক্রয়ের চুক্তি সম্পন্ন হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ওই সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদনে যুক্তরাষ্ট্রের গমের মূল্যের সঙ্গে রাশিয়ার গমের মূল্যের তুলনা করা হয়েছে, যা সম্পূর্ণ ত্রুটিপূর্ণ। খাদ্য মন্ত্রণালয় ব্যাখ্যায় বলেছে, যুক্তরাষ্ট্রের গমের দামে চট্টগ্রাম ও মোংলা খাদ্য অধিদপ্তরের সাইলো পর্যন্ত পরিবহন ব্যয়, বিমা, আনলোডিং ও বন্দরভিত্তিকসহ সব খরচ অন্তর্ভুক্ত থাকে। অন্যদিকে রাশিয়ার গমের মূল্যে শুধু দেশটির বন্দর পর্যন্ত (এফওবি) খরচ হিসাব করা হয়।
মন্ত্রণালয় জানায়, বর্তমানে আন্তর্জাতিক বাজারে রাশিয়ার গমের মূল্য প্রতি টন প্রায় ২৩০ ডলার এবং যুক্তরাষ্ট্রের গমের দাম প্রায় ২৩২ ডলার। অর্থাৎ পার্থক্য মাত্র ২ ডলার।
এ ছাড়া বর্তমানে প্রতি টন রাশিয়ার গমের দাম ২ লাখ ৯৫ হাজার ৩০০ ডলার এবং যুক্তরাষ্ট্রের গমের দাম ৩ লাখ ৮ হাজার ৩১০ ডলার (সম্ভাব্য চূড়ান্ত মূল্য) বলে উল্লেখ করা হয়েছে।
খাদ্য মন্ত্রণালয় আরও উল্লেখ করেছে, মানের দিক থেকে যুক্তরাষ্ট্রের গম বেশি উন্নত। রাশিয়ার গমে গড়ে ১১ শতাংশ প্রোটিন (আমিষ) থাকলেও যুক্তরাষ্ট্রের গমে প্রোটিনের পরিমাণ ১৩.৫ শতাংশ, যা পুষ্টিগুণ ও মানের দিক থেকে উন্নত। এই উন্নত মান, উচ্চমাত্রার প্রোটিন এবং আন্তর্জাতিক পরিবহন ব্যয় বিবেচনায় যুক্তরাষ্ট্রের গমের দাম সামান্য বেশি হওয়া যুক্তিসংগত এবং বাজারসম্মত।
মন্ত্রণালয় স্পষ্টভাবে নিশ্চিত করেছে, যুক্তরাষ্ট্র থেকে জিটুজি পদ্ধতিতে গম আমদানির পুরো প্রক্রিয়া স্বচ্ছতা বজায় রেখে, প্রতিযোগিতামূলক উপায়ে এবং সরকার অনুমোদিত আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুসারে সম্পন্ন হয়েছে।

প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী বলেছেন, আগামী দিনের বিচার ব্যবস্থায় তথ্যপ্রযুক্তির অবাধ ব্যবহার নিশ্চিত করার লক্ষ্যে সুপ্রিম কোর্ট অব্যাহত প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। আমাদের লক্ষ্য একটাই। তা হলো স্বল্প সময়, স্বল্প খরচে বিচার প্রার্থী জনগণের ন্যায় বিচার নিশ্চিত করা
১৫ নভেম্বর ২০২২
আজ মঙ্গলবার দুপুর ১২টার পরে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় কমিশনের সদস্যরা প্রধান উপদেষ্টার কাছে এই সুপারিশ হস্তান্তর করেন। এসময় উপস্থিত ছিলেন কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ, সদস্য ড. বদিউল আলম মজুমদার, সফর রাজ হোসেন, বিচারপতি মো. এমদাদুল হক, ড. ইফতেখারুজ্জামান, ড. আইয়ুব মিয়া এবং প্রধান উপদেষ্টার
৯ মিনিট আগে
আসন্ন জাতীয় ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর সদস্যরা সবচেয়ে বেশি নিয়োজিত থাকবে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
১ ঘণ্টা আগে
চিঠিতে বলা হয়, গত ২৫ অক্টোবর (শনিবার) রাত ১১টা ১০ মিনিটের দিকে কিছু দুষ্কৃতকারী নির্বাচন ভবনের সামনের ভাস্কর্যের সামনে ‘ককটেল’ বিস্ফোরণ ঘটায়। এ ঘটনায় ভবনটির নিরাপত্তা ঝুঁকি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে নির্বাচন কমিশন।
১ ঘণ্টা আগে