আজাদুল আদনান, ঢাকা

মহামারি করোনা ঠেকাতে দৈনিক ৩ লাখ ৬০ হাজার মানুষকে টিকা দেওয়ার লক্ষ্যমাত্রার কথা আগেই জানিয়েছিল স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। সম্প্রতি স্বাস্থ্যমন্ত্রী জানিয়েছেন মাসে এক কোটি মানুষকে টিকা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে সরকারের। তবে টিকাদান শুরুর পর এখন পর্যন্ত গড়ে প্রতিদিন প্রায় ৮৮ হাজার ডোজ টিকা দিতে পেরেছে সরকার। বর্তমানে বেশ কিছু টিকা হাতে থাকলেও ধীরগতিতে চলছে প্রয়োগ।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ১ কোটি নয়, ২ কোটি টিকা দেওয়ার মতো সক্ষমতা রয়েছে সরকারের। তবে প্রধান চ্যালেঞ্জ টিকার সরবরাহ, মানুষের সম্পৃক্ততা এবং টিকাদান ব্যবস্থাপনা। এ জন্য সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা ও সমন্বিত প্রচেষ্টার বিকল্প নেই।
এক দিনে টিকা দেওয়ার ক্ষেত্রে বিশ্বে এখন পর্যন্ত এগিয়ে প্রতিবেশী ভারত। দেশটিতে এক দিনে ৮০ লাখ ডোজ টিকা দেওয়ার রেকর্ড রয়েছে। এ ছাড়া যুক্তরাষ্ট্র দিয়েছিল ৩০ লাখ ডোজ টিকা।
দীর্ঘ কঠোর বিধিনিষেধেও সংক্রমণ ও মৃত্যু বাড়ায় বর্তমানে দেশে টিকার নিতে মরিয়া হয়ে উঠছে সাধারণ মানুষ। টিকাপ্রাপ্তির আশা বাড়ায় ৭ জুলাই থেকে দ্বিতীয় দফায় নিবন্ধন শুরু হয়। গত মঙ্গলবার পর্যন্ত ২০ দিনে টিকা পেতে নিবন্ধন করেছেন ৫১ লাখ ৩৯ হাজার ১০৩ জন। বর্তমানে গড়ে প্রতিদিন নিবন্ধন করছেন ৩ লাখের মতো মানুষ। তবে টিকা নিতে পারছেন ২ লাখের কিছু বেশি। গত মঙ্গলবার প্রায় আড়াই লাখ মানুষকে টিকা দেওয়া হয়েছে। বর্তমানে আটটি বিভাগীয় শহর, জেলা এবং উপজেলায় চার ধরনের টিকা দেওয়া হচ্ছে।
প্রান্তিক পর্যায়ে টিকা দিতে আগামী ৭ আগস্ট থেকে ইউনিয়ন পর্যায়ে জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) দিয়েই টিকা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। যাদের এনআইডি কার্ড নেই বিশেষ ব্যবস্থায় তাঁরা টিকা নিতে পারবেন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যমতে, কেনা ও বিভিন্ন মাধ্যমে উপহার মিলে এখন পর্যন্ত ২ কোটি ১২ লাখ ৪৫ হাজার ৬২০ ডোজ টিকা পেয়েছে বাংলাদেশ। আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে ৫ কোটি মানুষের টিকা প্রাপ্তি নিশ্চিত করতে চায় সরকার। আগামী বছরের শুরুতে ২১ কোটি টিকার ব্যবস্থার কথা জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক। টিকা পাওয়ার এমন আশ্বাসে মাসে ১ কোটি দেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে সরকার। সে অনুযায়ী দৈনিক গড়ে ৩ লাখ ৩৩ হাজারের বেশি মানুষকে টিকা দিতে হবে।
কিন্তু এত টিকার জোগান ও ব্যবস্থাপনা নিয়ে রয়েছে নানা জটিলতা ও শঙ্কা। স্থানীয় পর্যায়ে টিকা দিতে কমিটি ঘোষণা হলেও সেটি এখনো খাতা-কলমে রয়ে গেছে। সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা না থাকায় প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর টিকা নিশ্চিতে জটিলতার শঙ্কা করছেন বিশেষজ্ঞরা।
আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন চিকিৎসাবিজ্ঞানী অধ্যাপক ডা. লিয়াকত আলী মনে করেন, উপজেলা, কমিউনিটি ক্লিনিক, ইউনিয়ন ও ওয়ার্ড পর্যন্ত যে নেটওয়ার্ক রয়েছে, টিকার সরবরাহ ঠিক থাকলে এখনকার চেয়ে তিন গুণ টিকা দেওয়া সম্ভব। এ জন্য দরকার সমন্বিত প্রচেষ্টা। তিনি বলেন, সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ জনগণের টিকা গ্রহণের ইচ্ছা। যে হারে টিকা আসছে, এখনো নিবন্ধন সেভাবে হচ্ছে না। সমন্বিতকরণের জন্য শুধু সরকারি প্রচেষ্টা যথেষ্ট নয়, সমাজকর্মী, এনজিও ও অন্যান্য সংগঠনকে কাজে লাগাতে হবে। নিবন্ধন প্রক্রিয়া সহজ, জনসম্পৃক্ততা করা না গেল কোনো প্রচেষ্টাই সফল হবে না।
লিয়াকত আলী বলেন, এক বছর ধরে বলার পর মাসখানেক আগে স্থানীয় পর্যায়ে কমিটি গঠনের প্রজ্ঞাপন জারি হয়েছে। কিন্তু তাদের কর্মপরিধি, পরিকল্পনা ও বাজেট কোনো কিছুই নেই। এই কমিটিতে কারা কারা থাকবেন, সেটাও এখনো স্পষ্ট নয়।
অন্যদিকে সরবরাহ বাড়লে ১ কোটি নয়, ২ কোটি টিকা দেওয়ার মতো সক্ষমতা আছে বলে মনে করেন রোগতত্ত্ব, রোগনিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানের (আইইডিসিআর) উপদেষ্টা ড. মুশতাক হোসেন। তিনি বলেন, ‘আমরা যদি পরিবারকল্যাণ, রেড ক্রিসেন্ট স্বেচ্ছাসেবকদের কাজে লাগাতে পারি এবং মানুষকে আগ্রহী করে তুলতে পারি, তাহলেই এটি সম্ভব হবে। কারণ, ফাইজার-মডার্না ছাড়া অন্যান্য টিকা সংরক্ষণে জটিলতা নেই।’

মহামারি করোনা ঠেকাতে দৈনিক ৩ লাখ ৬০ হাজার মানুষকে টিকা দেওয়ার লক্ষ্যমাত্রার কথা আগেই জানিয়েছিল স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। সম্প্রতি স্বাস্থ্যমন্ত্রী জানিয়েছেন মাসে এক কোটি মানুষকে টিকা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে সরকারের। তবে টিকাদান শুরুর পর এখন পর্যন্ত গড়ে প্রতিদিন প্রায় ৮৮ হাজার ডোজ টিকা দিতে পেরেছে সরকার। বর্তমানে বেশ কিছু টিকা হাতে থাকলেও ধীরগতিতে চলছে প্রয়োগ।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ১ কোটি নয়, ২ কোটি টিকা দেওয়ার মতো সক্ষমতা রয়েছে সরকারের। তবে প্রধান চ্যালেঞ্জ টিকার সরবরাহ, মানুষের সম্পৃক্ততা এবং টিকাদান ব্যবস্থাপনা। এ জন্য সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা ও সমন্বিত প্রচেষ্টার বিকল্প নেই।
এক দিনে টিকা দেওয়ার ক্ষেত্রে বিশ্বে এখন পর্যন্ত এগিয়ে প্রতিবেশী ভারত। দেশটিতে এক দিনে ৮০ লাখ ডোজ টিকা দেওয়ার রেকর্ড রয়েছে। এ ছাড়া যুক্তরাষ্ট্র দিয়েছিল ৩০ লাখ ডোজ টিকা।
দীর্ঘ কঠোর বিধিনিষেধেও সংক্রমণ ও মৃত্যু বাড়ায় বর্তমানে দেশে টিকার নিতে মরিয়া হয়ে উঠছে সাধারণ মানুষ। টিকাপ্রাপ্তির আশা বাড়ায় ৭ জুলাই থেকে দ্বিতীয় দফায় নিবন্ধন শুরু হয়। গত মঙ্গলবার পর্যন্ত ২০ দিনে টিকা পেতে নিবন্ধন করেছেন ৫১ লাখ ৩৯ হাজার ১০৩ জন। বর্তমানে গড়ে প্রতিদিন নিবন্ধন করছেন ৩ লাখের মতো মানুষ। তবে টিকা নিতে পারছেন ২ লাখের কিছু বেশি। গত মঙ্গলবার প্রায় আড়াই লাখ মানুষকে টিকা দেওয়া হয়েছে। বর্তমানে আটটি বিভাগীয় শহর, জেলা এবং উপজেলায় চার ধরনের টিকা দেওয়া হচ্ছে।
প্রান্তিক পর্যায়ে টিকা দিতে আগামী ৭ আগস্ট থেকে ইউনিয়ন পর্যায়ে জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) দিয়েই টিকা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। যাদের এনআইডি কার্ড নেই বিশেষ ব্যবস্থায় তাঁরা টিকা নিতে পারবেন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যমতে, কেনা ও বিভিন্ন মাধ্যমে উপহার মিলে এখন পর্যন্ত ২ কোটি ১২ লাখ ৪৫ হাজার ৬২০ ডোজ টিকা পেয়েছে বাংলাদেশ। আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে ৫ কোটি মানুষের টিকা প্রাপ্তি নিশ্চিত করতে চায় সরকার। আগামী বছরের শুরুতে ২১ কোটি টিকার ব্যবস্থার কথা জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক। টিকা পাওয়ার এমন আশ্বাসে মাসে ১ কোটি দেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে সরকার। সে অনুযায়ী দৈনিক গড়ে ৩ লাখ ৩৩ হাজারের বেশি মানুষকে টিকা দিতে হবে।
কিন্তু এত টিকার জোগান ও ব্যবস্থাপনা নিয়ে রয়েছে নানা জটিলতা ও শঙ্কা। স্থানীয় পর্যায়ে টিকা দিতে কমিটি ঘোষণা হলেও সেটি এখনো খাতা-কলমে রয়ে গেছে। সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা না থাকায় প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর টিকা নিশ্চিতে জটিলতার শঙ্কা করছেন বিশেষজ্ঞরা।
আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন চিকিৎসাবিজ্ঞানী অধ্যাপক ডা. লিয়াকত আলী মনে করেন, উপজেলা, কমিউনিটি ক্লিনিক, ইউনিয়ন ও ওয়ার্ড পর্যন্ত যে নেটওয়ার্ক রয়েছে, টিকার সরবরাহ ঠিক থাকলে এখনকার চেয়ে তিন গুণ টিকা দেওয়া সম্ভব। এ জন্য দরকার সমন্বিত প্রচেষ্টা। তিনি বলেন, সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ জনগণের টিকা গ্রহণের ইচ্ছা। যে হারে টিকা আসছে, এখনো নিবন্ধন সেভাবে হচ্ছে না। সমন্বিতকরণের জন্য শুধু সরকারি প্রচেষ্টা যথেষ্ট নয়, সমাজকর্মী, এনজিও ও অন্যান্য সংগঠনকে কাজে লাগাতে হবে। নিবন্ধন প্রক্রিয়া সহজ, জনসম্পৃক্ততা করা না গেল কোনো প্রচেষ্টাই সফল হবে না।
লিয়াকত আলী বলেন, এক বছর ধরে বলার পর মাসখানেক আগে স্থানীয় পর্যায়ে কমিটি গঠনের প্রজ্ঞাপন জারি হয়েছে। কিন্তু তাদের কর্মপরিধি, পরিকল্পনা ও বাজেট কোনো কিছুই নেই। এই কমিটিতে কারা কারা থাকবেন, সেটাও এখনো স্পষ্ট নয়।
অন্যদিকে সরবরাহ বাড়লে ১ কোটি নয়, ২ কোটি টিকা দেওয়ার মতো সক্ষমতা আছে বলে মনে করেন রোগতত্ত্ব, রোগনিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানের (আইইডিসিআর) উপদেষ্টা ড. মুশতাক হোসেন। তিনি বলেন, ‘আমরা যদি পরিবারকল্যাণ, রেড ক্রিসেন্ট স্বেচ্ছাসেবকদের কাজে লাগাতে পারি এবং মানুষকে আগ্রহী করে তুলতে পারি, তাহলেই এটি সম্ভব হবে। কারণ, ফাইজার-মডার্না ছাড়া অন্যান্য টিকা সংরক্ষণে জটিলতা নেই।’
আজাদুল আদনান, ঢাকা

মহামারি করোনা ঠেকাতে দৈনিক ৩ লাখ ৬০ হাজার মানুষকে টিকা দেওয়ার লক্ষ্যমাত্রার কথা আগেই জানিয়েছিল স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। সম্প্রতি স্বাস্থ্যমন্ত্রী জানিয়েছেন মাসে এক কোটি মানুষকে টিকা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে সরকারের। তবে টিকাদান শুরুর পর এখন পর্যন্ত গড়ে প্রতিদিন প্রায় ৮৮ হাজার ডোজ টিকা দিতে পেরেছে সরকার। বর্তমানে বেশ কিছু টিকা হাতে থাকলেও ধীরগতিতে চলছে প্রয়োগ।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ১ কোটি নয়, ২ কোটি টিকা দেওয়ার মতো সক্ষমতা রয়েছে সরকারের। তবে প্রধান চ্যালেঞ্জ টিকার সরবরাহ, মানুষের সম্পৃক্ততা এবং টিকাদান ব্যবস্থাপনা। এ জন্য সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা ও সমন্বিত প্রচেষ্টার বিকল্প নেই।
এক দিনে টিকা দেওয়ার ক্ষেত্রে বিশ্বে এখন পর্যন্ত এগিয়ে প্রতিবেশী ভারত। দেশটিতে এক দিনে ৮০ লাখ ডোজ টিকা দেওয়ার রেকর্ড রয়েছে। এ ছাড়া যুক্তরাষ্ট্র দিয়েছিল ৩০ লাখ ডোজ টিকা।
দীর্ঘ কঠোর বিধিনিষেধেও সংক্রমণ ও মৃত্যু বাড়ায় বর্তমানে দেশে টিকার নিতে মরিয়া হয়ে উঠছে সাধারণ মানুষ। টিকাপ্রাপ্তির আশা বাড়ায় ৭ জুলাই থেকে দ্বিতীয় দফায় নিবন্ধন শুরু হয়। গত মঙ্গলবার পর্যন্ত ২০ দিনে টিকা পেতে নিবন্ধন করেছেন ৫১ লাখ ৩৯ হাজার ১০৩ জন। বর্তমানে গড়ে প্রতিদিন নিবন্ধন করছেন ৩ লাখের মতো মানুষ। তবে টিকা নিতে পারছেন ২ লাখের কিছু বেশি। গত মঙ্গলবার প্রায় আড়াই লাখ মানুষকে টিকা দেওয়া হয়েছে। বর্তমানে আটটি বিভাগীয় শহর, জেলা এবং উপজেলায় চার ধরনের টিকা দেওয়া হচ্ছে।
প্রান্তিক পর্যায়ে টিকা দিতে আগামী ৭ আগস্ট থেকে ইউনিয়ন পর্যায়ে জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) দিয়েই টিকা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। যাদের এনআইডি কার্ড নেই বিশেষ ব্যবস্থায় তাঁরা টিকা নিতে পারবেন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যমতে, কেনা ও বিভিন্ন মাধ্যমে উপহার মিলে এখন পর্যন্ত ২ কোটি ১২ লাখ ৪৫ হাজার ৬২০ ডোজ টিকা পেয়েছে বাংলাদেশ। আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে ৫ কোটি মানুষের টিকা প্রাপ্তি নিশ্চিত করতে চায় সরকার। আগামী বছরের শুরুতে ২১ কোটি টিকার ব্যবস্থার কথা জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক। টিকা পাওয়ার এমন আশ্বাসে মাসে ১ কোটি দেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে সরকার। সে অনুযায়ী দৈনিক গড়ে ৩ লাখ ৩৩ হাজারের বেশি মানুষকে টিকা দিতে হবে।
কিন্তু এত টিকার জোগান ও ব্যবস্থাপনা নিয়ে রয়েছে নানা জটিলতা ও শঙ্কা। স্থানীয় পর্যায়ে টিকা দিতে কমিটি ঘোষণা হলেও সেটি এখনো খাতা-কলমে রয়ে গেছে। সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা না থাকায় প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর টিকা নিশ্চিতে জটিলতার শঙ্কা করছেন বিশেষজ্ঞরা।
আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন চিকিৎসাবিজ্ঞানী অধ্যাপক ডা. লিয়াকত আলী মনে করেন, উপজেলা, কমিউনিটি ক্লিনিক, ইউনিয়ন ও ওয়ার্ড পর্যন্ত যে নেটওয়ার্ক রয়েছে, টিকার সরবরাহ ঠিক থাকলে এখনকার চেয়ে তিন গুণ টিকা দেওয়া সম্ভব। এ জন্য দরকার সমন্বিত প্রচেষ্টা। তিনি বলেন, সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ জনগণের টিকা গ্রহণের ইচ্ছা। যে হারে টিকা আসছে, এখনো নিবন্ধন সেভাবে হচ্ছে না। সমন্বিতকরণের জন্য শুধু সরকারি প্রচেষ্টা যথেষ্ট নয়, সমাজকর্মী, এনজিও ও অন্যান্য সংগঠনকে কাজে লাগাতে হবে। নিবন্ধন প্রক্রিয়া সহজ, জনসম্পৃক্ততা করা না গেল কোনো প্রচেষ্টাই সফল হবে না।
লিয়াকত আলী বলেন, এক বছর ধরে বলার পর মাসখানেক আগে স্থানীয় পর্যায়ে কমিটি গঠনের প্রজ্ঞাপন জারি হয়েছে। কিন্তু তাদের কর্মপরিধি, পরিকল্পনা ও বাজেট কোনো কিছুই নেই। এই কমিটিতে কারা কারা থাকবেন, সেটাও এখনো স্পষ্ট নয়।
অন্যদিকে সরবরাহ বাড়লে ১ কোটি নয়, ২ কোটি টিকা দেওয়ার মতো সক্ষমতা আছে বলে মনে করেন রোগতত্ত্ব, রোগনিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানের (আইইডিসিআর) উপদেষ্টা ড. মুশতাক হোসেন। তিনি বলেন, ‘আমরা যদি পরিবারকল্যাণ, রেড ক্রিসেন্ট স্বেচ্ছাসেবকদের কাজে লাগাতে পারি এবং মানুষকে আগ্রহী করে তুলতে পারি, তাহলেই এটি সম্ভব হবে। কারণ, ফাইজার-মডার্না ছাড়া অন্যান্য টিকা সংরক্ষণে জটিলতা নেই।’

মহামারি করোনা ঠেকাতে দৈনিক ৩ লাখ ৬০ হাজার মানুষকে টিকা দেওয়ার লক্ষ্যমাত্রার কথা আগেই জানিয়েছিল স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। সম্প্রতি স্বাস্থ্যমন্ত্রী জানিয়েছেন মাসে এক কোটি মানুষকে টিকা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে সরকারের। তবে টিকাদান শুরুর পর এখন পর্যন্ত গড়ে প্রতিদিন প্রায় ৮৮ হাজার ডোজ টিকা দিতে পেরেছে সরকার। বর্তমানে বেশ কিছু টিকা হাতে থাকলেও ধীরগতিতে চলছে প্রয়োগ।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ১ কোটি নয়, ২ কোটি টিকা দেওয়ার মতো সক্ষমতা রয়েছে সরকারের। তবে প্রধান চ্যালেঞ্জ টিকার সরবরাহ, মানুষের সম্পৃক্ততা এবং টিকাদান ব্যবস্থাপনা। এ জন্য সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা ও সমন্বিত প্রচেষ্টার বিকল্প নেই।
এক দিনে টিকা দেওয়ার ক্ষেত্রে বিশ্বে এখন পর্যন্ত এগিয়ে প্রতিবেশী ভারত। দেশটিতে এক দিনে ৮০ লাখ ডোজ টিকা দেওয়ার রেকর্ড রয়েছে। এ ছাড়া যুক্তরাষ্ট্র দিয়েছিল ৩০ লাখ ডোজ টিকা।
দীর্ঘ কঠোর বিধিনিষেধেও সংক্রমণ ও মৃত্যু বাড়ায় বর্তমানে দেশে টিকার নিতে মরিয়া হয়ে উঠছে সাধারণ মানুষ। টিকাপ্রাপ্তির আশা বাড়ায় ৭ জুলাই থেকে দ্বিতীয় দফায় নিবন্ধন শুরু হয়। গত মঙ্গলবার পর্যন্ত ২০ দিনে টিকা পেতে নিবন্ধন করেছেন ৫১ লাখ ৩৯ হাজার ১০৩ জন। বর্তমানে গড়ে প্রতিদিন নিবন্ধন করছেন ৩ লাখের মতো মানুষ। তবে টিকা নিতে পারছেন ২ লাখের কিছু বেশি। গত মঙ্গলবার প্রায় আড়াই লাখ মানুষকে টিকা দেওয়া হয়েছে। বর্তমানে আটটি বিভাগীয় শহর, জেলা এবং উপজেলায় চার ধরনের টিকা দেওয়া হচ্ছে।
প্রান্তিক পর্যায়ে টিকা দিতে আগামী ৭ আগস্ট থেকে ইউনিয়ন পর্যায়ে জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) দিয়েই টিকা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। যাদের এনআইডি কার্ড নেই বিশেষ ব্যবস্থায় তাঁরা টিকা নিতে পারবেন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যমতে, কেনা ও বিভিন্ন মাধ্যমে উপহার মিলে এখন পর্যন্ত ২ কোটি ১২ লাখ ৪৫ হাজার ৬২০ ডোজ টিকা পেয়েছে বাংলাদেশ। আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে ৫ কোটি মানুষের টিকা প্রাপ্তি নিশ্চিত করতে চায় সরকার। আগামী বছরের শুরুতে ২১ কোটি টিকার ব্যবস্থার কথা জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক। টিকা পাওয়ার এমন আশ্বাসে মাসে ১ কোটি দেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে সরকার। সে অনুযায়ী দৈনিক গড়ে ৩ লাখ ৩৩ হাজারের বেশি মানুষকে টিকা দিতে হবে।
কিন্তু এত টিকার জোগান ও ব্যবস্থাপনা নিয়ে রয়েছে নানা জটিলতা ও শঙ্কা। স্থানীয় পর্যায়ে টিকা দিতে কমিটি ঘোষণা হলেও সেটি এখনো খাতা-কলমে রয়ে গেছে। সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা না থাকায় প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর টিকা নিশ্চিতে জটিলতার শঙ্কা করছেন বিশেষজ্ঞরা।
আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন চিকিৎসাবিজ্ঞানী অধ্যাপক ডা. লিয়াকত আলী মনে করেন, উপজেলা, কমিউনিটি ক্লিনিক, ইউনিয়ন ও ওয়ার্ড পর্যন্ত যে নেটওয়ার্ক রয়েছে, টিকার সরবরাহ ঠিক থাকলে এখনকার চেয়ে তিন গুণ টিকা দেওয়া সম্ভব। এ জন্য দরকার সমন্বিত প্রচেষ্টা। তিনি বলেন, সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ জনগণের টিকা গ্রহণের ইচ্ছা। যে হারে টিকা আসছে, এখনো নিবন্ধন সেভাবে হচ্ছে না। সমন্বিতকরণের জন্য শুধু সরকারি প্রচেষ্টা যথেষ্ট নয়, সমাজকর্মী, এনজিও ও অন্যান্য সংগঠনকে কাজে লাগাতে হবে। নিবন্ধন প্রক্রিয়া সহজ, জনসম্পৃক্ততা করা না গেল কোনো প্রচেষ্টাই সফল হবে না।
লিয়াকত আলী বলেন, এক বছর ধরে বলার পর মাসখানেক আগে স্থানীয় পর্যায়ে কমিটি গঠনের প্রজ্ঞাপন জারি হয়েছে। কিন্তু তাদের কর্মপরিধি, পরিকল্পনা ও বাজেট কোনো কিছুই নেই। এই কমিটিতে কারা কারা থাকবেন, সেটাও এখনো স্পষ্ট নয়।
অন্যদিকে সরবরাহ বাড়লে ১ কোটি নয়, ২ কোটি টিকা দেওয়ার মতো সক্ষমতা আছে বলে মনে করেন রোগতত্ত্ব, রোগনিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানের (আইইডিসিআর) উপদেষ্টা ড. মুশতাক হোসেন। তিনি বলেন, ‘আমরা যদি পরিবারকল্যাণ, রেড ক্রিসেন্ট স্বেচ্ছাসেবকদের কাজে লাগাতে পারি এবং মানুষকে আগ্রহী করে তুলতে পারি, তাহলেই এটি সম্ভব হবে। কারণ, ফাইজার-মডার্না ছাড়া অন্যান্য টিকা সংরক্ষণে জটিলতা নেই।’

তিনি বলেন, ‘পরশু দিন (১৩ নভেম্বর) থেকে সংলাপ শুরু হবে। কাদের ডাকব, এখন পর্যন্ত তা ঠিক করিনি। আলোচনা করে আমরা এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেব।’
৭ মিনিট আগে
অপরাধমূলক বিশ্বাসভঙ্গের মাধ্যমে এসব ভুয়া তথ্য ব্যবহার করে অস্তিত্বহীন প্রতিষ্ঠানের নামে ব্যাংক হিসাব খুলে ঋণ অনুমোদন করানো হয়। পরবর্তীতে অনুমোদিত ঋণের ৩১ কোটি ৬৯ লাখ ২৫ হাজার টাকা হস্তান্তর, স্থানান্তর ও রূপান্তরের মাধ্যমে আত্মসাৎ করা হয়।
২ ঘণ্টা আগে
নাশকতামূলক ঘটনা ও অঘটন ঠেকাতে রাস্তার পাশে জ্বালানি তেল বিক্রি সাময়িকভাবে বন্ধ রাখার ঘোষণা দিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। তিনি জানান, আসন্ন ১৩ নভেম্বরকে সামনে রেখে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ‘শক্ত অবস্থানে’ রয়েছে এবং কোনো ধরনের সন্ত্রাসীকে...
২ ঘণ্টা আগে
একুশ শতকের কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় অত্যাধুনিক ও যুগোপযোগী প্রশিক্ষণের মাধ্যমে সক্ষমতা অর্জনের জন্য আর্মি সার্ভিস কোরের (এএসসি) সদস্যের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আগামী বৃহস্পতিবার থেকে সংলাপে বসছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।
রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে আজ মঙ্গলবার বিকেলে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান ইসির জ্যেষ্ঠ সচিব আখতার আহমেদ।
তিনি বলেন, ‘পরশু দিন (১৩ নভেম্বর) থেকে সংলাপ শুরু হবে। কাদের ডাকব, এখন পর্যন্ত তা ঠিক করিনি। আলোচনা করে আমরা এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেব।’
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ অনলাইনে আগামী বৃহস্পতিবার ঢাকায় লকডাউন কর্মসূচির ডাক দিয়েছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ইসি সচিব বলেন, ‘সংলাপ আয়োজন ভিন্ন। ১৩ তারিখে আমরা আমাদের ব্যবস্থা রাখব। ১৩ তারিখে আমরা নিশ্চয়ই সেটা (সংলাপ) করব।’
নির্বাচন কমিশনের প্রতি রাজনৈতিক দলগুলোর আস্থা বেড়েছে কি না, এ প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘আমরা আশা করি, সব দল পজিটিভ রেসপন্স করবে।’
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপের বিষয়বস্তু নিয়ে আখতার আহমেদ বলেন, ‘আরপিও ও আচরণবিধিতে যেসব পরিবর্তন আনা হয়েছে এবং একটা সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য তাদের সহযোগিতা—এই বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করব। তাদের নিজস্ব কোনো বক্তব্য থাকলে সেগুলোও শুনব।’
গতকাল রাতে প্রকাশিত সংশোধিত আচরণবিধির বিষয়ে তিনি বলেন, মৌলিক পরিবর্তন যেটা হয়েছে, সেটা হচ্ছে পোস্টার নিষিদ্ধ করা। এবার প্লাস্টিক জাতীয় কোনো জিনিস ব্যবহার করা যাবে না। ফেস্টুন করা যাবে। লিফলেট করা যাবে। ইলেকট্রনিক ডিজিটাল ডিসপ্লে বোর্ড ব্যবহার করা যাবে। চলাচলে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টিকারী কোনো স্থাপনা তৈরি করা যাবে না।
গণভোটের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘গণভোট সম্পর্কে নির্বাচন কমিশন বা সচিবালয় পর্যায়ে আমরা এখন পর্যন্ত কোনো নির্দেশনা পাইনি। কাজেই এ ব্যাপারে আমাদের অবস্থান আগেও যা ছিল, এখনো তা-ই আছে।’

রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আগামী বৃহস্পতিবার থেকে সংলাপে বসছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।
রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে আজ মঙ্গলবার বিকেলে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান ইসির জ্যেষ্ঠ সচিব আখতার আহমেদ।
তিনি বলেন, ‘পরশু দিন (১৩ নভেম্বর) থেকে সংলাপ শুরু হবে। কাদের ডাকব, এখন পর্যন্ত তা ঠিক করিনি। আলোচনা করে আমরা এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেব।’
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ অনলাইনে আগামী বৃহস্পতিবার ঢাকায় লকডাউন কর্মসূচির ডাক দিয়েছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ইসি সচিব বলেন, ‘সংলাপ আয়োজন ভিন্ন। ১৩ তারিখে আমরা আমাদের ব্যবস্থা রাখব। ১৩ তারিখে আমরা নিশ্চয়ই সেটা (সংলাপ) করব।’
নির্বাচন কমিশনের প্রতি রাজনৈতিক দলগুলোর আস্থা বেড়েছে কি না, এ প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘আমরা আশা করি, সব দল পজিটিভ রেসপন্স করবে।’
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপের বিষয়বস্তু নিয়ে আখতার আহমেদ বলেন, ‘আরপিও ও আচরণবিধিতে যেসব পরিবর্তন আনা হয়েছে এবং একটা সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য তাদের সহযোগিতা—এই বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করব। তাদের নিজস্ব কোনো বক্তব্য থাকলে সেগুলোও শুনব।’
গতকাল রাতে প্রকাশিত সংশোধিত আচরণবিধির বিষয়ে তিনি বলেন, মৌলিক পরিবর্তন যেটা হয়েছে, সেটা হচ্ছে পোস্টার নিষিদ্ধ করা। এবার প্লাস্টিক জাতীয় কোনো জিনিস ব্যবহার করা যাবে না। ফেস্টুন করা যাবে। লিফলেট করা যাবে। ইলেকট্রনিক ডিজিটাল ডিসপ্লে বোর্ড ব্যবহার করা যাবে। চলাচলে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টিকারী কোনো স্থাপনা তৈরি করা যাবে না।
গণভোটের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘গণভোট সম্পর্কে নির্বাচন কমিশন বা সচিবালয় পর্যায়ে আমরা এখন পর্যন্ত কোনো নির্দেশনা পাইনি। কাজেই এ ব্যাপারে আমাদের অবস্থান আগেও যা ছিল, এখনো তা-ই আছে।’

মহামারি করোনা ঠেকাতে দৈনিক ৩ লাখ ৬০ হাজার মানুষকে টিকা দেওয়ার লক্ষ্যমাত্রার কথা আগেই জানিয়েছিল স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। সম্প্রতি স্বাস্থ্যমন্ত্রী জানিয়েছেন মাসে এক কোটি মানুষকে টিকা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে সরকারের। তবে টিকাদান শুরুর পর এখন পর্যন্ত গড়ে প্রতিদিন প্রায় ৮৮ হাজার ডোজ টিকা দিতে পেরেছে সরকার।
২৯ জুলাই ২০২১
অপরাধমূলক বিশ্বাসভঙ্গের মাধ্যমে এসব ভুয়া তথ্য ব্যবহার করে অস্তিত্বহীন প্রতিষ্ঠানের নামে ব্যাংক হিসাব খুলে ঋণ অনুমোদন করানো হয়। পরবর্তীতে অনুমোদিত ঋণের ৩১ কোটি ৬৯ লাখ ২৫ হাজার টাকা হস্তান্তর, স্থানান্তর ও রূপান্তরের মাধ্যমে আত্মসাৎ করা হয়।
২ ঘণ্টা আগে
নাশকতামূলক ঘটনা ও অঘটন ঠেকাতে রাস্তার পাশে জ্বালানি তেল বিক্রি সাময়িকভাবে বন্ধ রাখার ঘোষণা দিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। তিনি জানান, আসন্ন ১৩ নভেম্বরকে সামনে রেখে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ‘শক্ত অবস্থানে’ রয়েছে এবং কোনো ধরনের সন্ত্রাসীকে...
২ ঘণ্টা আগে
একুশ শতকের কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় অত্যাধুনিক ও যুগোপযোগী প্রশিক্ষণের মাধ্যমে সক্ষমতা অর্জনের জন্য আর্মি সার্ভিস কোরের (এএসসি) সদস্যের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ভুয়া ও অস্তিত্বহীন প্রতিষ্ঠানের নামে ব্যাংক ঋণ অনুমোদন করে ৩১ কোটি ৬৯ লাখ ২৫ হাজার টাকা আত্মসাতের অভিযোগে সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী, তাঁর স্ত্রী ইউসিবি ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান রুকমিলা জামানসহ ১৯ জনের বিরুদ্ধে চারটি মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
আজ মঙ্গলবার দুদকের চট্টগ্রাম কার্যালয়ে মামলাগুলো করা হয়েছে। দুদকের উপপরিচালক মশিউর রহমান এ তথ্য জানিয়েছেন।
দুদকের মামলায় বলা হয়েছে, আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে প্রতারণা ও জালিয়াতির মাধ্যমে বশির আহমেদের প্রতিষ্ঠান বি অ্যান্ড বি ইলেকট্রনিকসের কর্মচারী মোস্তাফিজুর রহমান ও সিন্ডিকেট সদস্য মো. আবুল কালামের সহায়তায় কৌশলে গ্রামের সহজ-সরল কৃষক ও খণ্ডকালীন শ্রমিক নুরুল বশর, মোহাম্মদ আয়ুব, মো. ইউনুছ ও মো. ফরিদুল আলমের ব্যক্তিগত তথ্য (এনআইডি, ছবি ইত্যাদি) সংগ্রহ করে ব্যাংক কর্মকর্তাদের মাধ্যমে ক্ষমতার অপব্যবহার করেন।
অভিযোগে বলা হয়েছে, অপরাধমূলক বিশ্বাসভঙ্গের মাধ্যমে এসব ভুয়া তথ্য ব্যবহার করে অস্তিত্বহীন প্রতিষ্ঠানের নামে ব্যাংক হিসাব খুলে ঋণ অনুমোদন করানো হয়। পরবর্তীতে অনুমোদিত ঋণের ৩১ কোটি ৬৯ লাখ ২৫ হাজার টাকা হস্তান্তর, স্থানান্তর ও রূপান্তরের মাধ্যমে আত্মসাৎ করা হয়।
দুদক বলেছে, এই কার্যক্রমের মাধ্যমে আসামিরা দণ্ডবিধি ১৮৬০-এর ৪০৬ / ৪০৯ / ৪২০ / ৪৬৭ / ৪৬৮ / ৪৭১ / ১০৯ ধারাসহ দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন ১৯৪৭-এর ৫ (২) ধারা ও মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন ২০১২-এর ৪ (২) (৩) ধারায় শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছেন।
দুদকের মামলায় ইউসিবিএল ও ইউসিবি পিএলসি’র এক্সিকিউটিভ কমিটির সদস্য এবং সাবেক পরিচালক বশির আহমেদ, একই প্রতিষ্ঠানের এক্সিকিউটিভ কমিটির চেয়ারম্যান ও সাবেক পরিচালক আনিসুজ্জামান চৌধুরী, সাইফুজ্জামান চৌধুরীর স্ত্রী ও ইউসিবি পিএলসি’র সাবেক চেয়ারম্যান রুকমিলা জামান,
ইউসিবিএল পোর্ট শাখার (চট্টগ্রাম) এভিপি ও অপারেশন ম্যানেজার মো. আব্দুল আউয়াল, এক্সিকিউটিভ অফিসার মো. আবু বকর খান, সিনিয়র এক্সিকিউটিভ অফিসার জামাল উদ্দিন, এভিপি জিয়াউল করিম খান এবং একই শাখার ভিপি ও শাখা প্রধান মো. জাহিদ হায়দারকে মামলায় আসামি করা হয়েছে।
এ ছাড়া আরামিট পিএলসি সংশ্লিষ্ট দুই ব্যবসায়ী—মডেল ট্রেডিংয়ের স্বত্বাধিকারী মোহাম্মদ মিছাবাহুল আলম এবং ক্ল্যাসিক ট্রেডিংয়ের স্বত্বাধিকারী ও এজিএম মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলমের নাম রয়েছে মামলায়।
আলোক ইন্টারন্যাশনালের স্বত্বাধিকারী প্রদীপ কুমার বিশ্বাস, বি অ্যান্ড বি ইলেকট্রনিকসের কর্মচারী মোহাম্মদ মোস্তাফিজুর রহমান এবং দিদারুল আলমকেও অভিযুক্ত করা হয়েছে।
একই সঙ্গে ইউসিবি পিএলসি’র এক্সিকিউটিভ কমিটির আরও কয়েকজন সাবেক পরিচালক বজল আহমেদ বাবুল (সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান), এম এ সবুর, ইউনুছ আহমদ, নুরুল ইসলাম চৌধুরী ও আসিফুজ্জামান চৌধুরীর নামও মামলার আসামির তালিকায় অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।

ভুয়া ও অস্তিত্বহীন প্রতিষ্ঠানের নামে ব্যাংক ঋণ অনুমোদন করে ৩১ কোটি ৬৯ লাখ ২৫ হাজার টাকা আত্মসাতের অভিযোগে সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী, তাঁর স্ত্রী ইউসিবি ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান রুকমিলা জামানসহ ১৯ জনের বিরুদ্ধে চারটি মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
আজ মঙ্গলবার দুদকের চট্টগ্রাম কার্যালয়ে মামলাগুলো করা হয়েছে। দুদকের উপপরিচালক মশিউর রহমান এ তথ্য জানিয়েছেন।
দুদকের মামলায় বলা হয়েছে, আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে প্রতারণা ও জালিয়াতির মাধ্যমে বশির আহমেদের প্রতিষ্ঠান বি অ্যান্ড বি ইলেকট্রনিকসের কর্মচারী মোস্তাফিজুর রহমান ও সিন্ডিকেট সদস্য মো. আবুল কালামের সহায়তায় কৌশলে গ্রামের সহজ-সরল কৃষক ও খণ্ডকালীন শ্রমিক নুরুল বশর, মোহাম্মদ আয়ুব, মো. ইউনুছ ও মো. ফরিদুল আলমের ব্যক্তিগত তথ্য (এনআইডি, ছবি ইত্যাদি) সংগ্রহ করে ব্যাংক কর্মকর্তাদের মাধ্যমে ক্ষমতার অপব্যবহার করেন।
অভিযোগে বলা হয়েছে, অপরাধমূলক বিশ্বাসভঙ্গের মাধ্যমে এসব ভুয়া তথ্য ব্যবহার করে অস্তিত্বহীন প্রতিষ্ঠানের নামে ব্যাংক হিসাব খুলে ঋণ অনুমোদন করানো হয়। পরবর্তীতে অনুমোদিত ঋণের ৩১ কোটি ৬৯ লাখ ২৫ হাজার টাকা হস্তান্তর, স্থানান্তর ও রূপান্তরের মাধ্যমে আত্মসাৎ করা হয়।
দুদক বলেছে, এই কার্যক্রমের মাধ্যমে আসামিরা দণ্ডবিধি ১৮৬০-এর ৪০৬ / ৪০৯ / ৪২০ / ৪৬৭ / ৪৬৮ / ৪৭১ / ১০৯ ধারাসহ দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন ১৯৪৭-এর ৫ (২) ধারা ও মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন ২০১২-এর ৪ (২) (৩) ধারায় শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছেন।
দুদকের মামলায় ইউসিবিএল ও ইউসিবি পিএলসি’র এক্সিকিউটিভ কমিটির সদস্য এবং সাবেক পরিচালক বশির আহমেদ, একই প্রতিষ্ঠানের এক্সিকিউটিভ কমিটির চেয়ারম্যান ও সাবেক পরিচালক আনিসুজ্জামান চৌধুরী, সাইফুজ্জামান চৌধুরীর স্ত্রী ও ইউসিবি পিএলসি’র সাবেক চেয়ারম্যান রুকমিলা জামান,
ইউসিবিএল পোর্ট শাখার (চট্টগ্রাম) এভিপি ও অপারেশন ম্যানেজার মো. আব্দুল আউয়াল, এক্সিকিউটিভ অফিসার মো. আবু বকর খান, সিনিয়র এক্সিকিউটিভ অফিসার জামাল উদ্দিন, এভিপি জিয়াউল করিম খান এবং একই শাখার ভিপি ও শাখা প্রধান মো. জাহিদ হায়দারকে মামলায় আসামি করা হয়েছে।
এ ছাড়া আরামিট পিএলসি সংশ্লিষ্ট দুই ব্যবসায়ী—মডেল ট্রেডিংয়ের স্বত্বাধিকারী মোহাম্মদ মিছাবাহুল আলম এবং ক্ল্যাসিক ট্রেডিংয়ের স্বত্বাধিকারী ও এজিএম মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলমের নাম রয়েছে মামলায়।
আলোক ইন্টারন্যাশনালের স্বত্বাধিকারী প্রদীপ কুমার বিশ্বাস, বি অ্যান্ড বি ইলেকট্রনিকসের কর্মচারী মোহাম্মদ মোস্তাফিজুর রহমান এবং দিদারুল আলমকেও অভিযুক্ত করা হয়েছে।
একই সঙ্গে ইউসিবি পিএলসি’র এক্সিকিউটিভ কমিটির আরও কয়েকজন সাবেক পরিচালক বজল আহমেদ বাবুল (সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান), এম এ সবুর, ইউনুছ আহমদ, নুরুল ইসলাম চৌধুরী ও আসিফুজ্জামান চৌধুরীর নামও মামলার আসামির তালিকায় অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।

মহামারি করোনা ঠেকাতে দৈনিক ৩ লাখ ৬০ হাজার মানুষকে টিকা দেওয়ার লক্ষ্যমাত্রার কথা আগেই জানিয়েছিল স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। সম্প্রতি স্বাস্থ্যমন্ত্রী জানিয়েছেন মাসে এক কোটি মানুষকে টিকা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে সরকারের। তবে টিকাদান শুরুর পর এখন পর্যন্ত গড়ে প্রতিদিন প্রায় ৮৮ হাজার ডোজ টিকা দিতে পেরেছে সরকার।
২৯ জুলাই ২০২১
তিনি বলেন, ‘পরশু দিন (১৩ নভেম্বর) থেকে সংলাপ শুরু হবে। কাদের ডাকব, এখন পর্যন্ত তা ঠিক করিনি। আলোচনা করে আমরা এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেব।’
৭ মিনিট আগে
নাশকতামূলক ঘটনা ও অঘটন ঠেকাতে রাস্তার পাশে জ্বালানি তেল বিক্রি সাময়িকভাবে বন্ধ রাখার ঘোষণা দিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। তিনি জানান, আসন্ন ১৩ নভেম্বরকে সামনে রেখে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ‘শক্ত অবস্থানে’ রয়েছে এবং কোনো ধরনের সন্ত্রাসীকে...
২ ঘণ্টা আগে
একুশ শতকের কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় অত্যাধুনিক ও যুগোপযোগী প্রশিক্ষণের মাধ্যমে সক্ষমতা অর্জনের জন্য আর্মি সার্ভিস কোরের (এএসসি) সদস্যের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান।
২ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

নাশকতামূলক ঘটনা ও অঘটন ঠেকাতে রাস্তার পাশে জ্বালানি তেল বিক্রি সাময়িকভাবে বন্ধ রাখার ঘোষণা দিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। তিনি জানান, আসন্ন ১৩ নভেম্বরকে সামনে রেখে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ‘শক্ত অবস্থানে’ রয়েছে এবং কোনো ধরনের সন্ত্রাসীকে ছাড় দেওয়া হবে না।
আজ মঙ্গলবার সচিবালয়ে এক ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের এই তথ্য জানান স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা।
সম্প্রতি দেশের বিভিন্ন স্থানে যানবাহনে আগুন দেওয়ার ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা রাস্তার পাশে জ্বালানি তেল বিক্রি বন্ধের সিদ্ধান্তের কথা জানান। তিনি বলেন, ‘রাস্তার পাশে তেল বিক্রি কিছুদিনের জন্য বন্ধ থাকবে। এই তেল দিয়ে অনেক সময় বিভিন্ন ধরনের অঘটন ঘটিয়ে ফেলে।’ তিনি ইঙ্গিত দেন, এই তেল ব্যবহার করেই নাশকতামূলক অগ্নিকাণ্ড ঘটানো হচ্ছে।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জানান, সাম্প্রতিক অগ্নিসংযোগ ও ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনায় গোয়েন্দাদের কোনো ব্যর্থতা নেই। তাঁর মন্তব্য, ‘বড় ধরনের কোনো মিছিল হচ্ছে না। বাসে আগুন ও কয়েকটা জায়গায় ককটেল বিস্ফোরণ হয়েছে। এগুলো যাতে আর ঘটাতে না পারে, সে বিষয়ে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।’
এ সময় গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা ও জনবহুল স্থানগুলোতে নিরাপত্তা জোরদার করার কথা উল্লেখ করেন তিনি। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল, মেট্রোরেল ও রেলওয়ে এবং অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় নিরাপত্তা জোরদারের কথা জানান উপদেষ্টা।
১৩ নভেম্বর আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে অভিযুক্ত ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণার তারিখ জানাবেন। এ উপলক্ষে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ ওই দিন ‘ঢাকা লকডাউন’ কর্মসূচি ঘোষণা করেছে।
এ প্রসঙ্গে সাংবাদিকদের প্রশ্নে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘১৩ নভেম্বরের ব্যাপারে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী শক্ত অবস্থান নিয়েছে। তারা শক্ত অবস্থানে থাকবে। পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে। কোনো আশঙ্কা এখানে নেই।’
তিনি জনগণের প্রতি সন্দেহভাজন কাউকে দেখলে সঙ্গে সঙ্গে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে জানানোর অনুরোধ করেন। উপদেষ্টা স্পষ্টভাবে বলেন, ‘সন্ত্রাসীদের কোনো ধরনের ছাড় দেওয়া হবে না।’
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা আরও জানান, সন্ত্রাসীরা যেন সহজে জামিন না পায়, সে বিষয়ে সরকার পদক্ষেপ নিচ্ছে। তিনি জামিন প্রদানকারীদের প্রতি অনুরোধ জানিয়ে বলেন, ‘সহজে যাতে জামিন না পায়, এ জন্য আমরা তাদেরও অনুরোধ করব, যারা জামিন দেয়, তারা যাতে সন্ত্রাসীদের জামিন না দেয়।’
অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারে অভিযান বেগবান করা হবে উল্লেখ করে উপদেষ্টা বলেন, ‘কিছু কিছু (অস্ত্র) রয়ে গেছে বাইরে। এগুলো যেন তাড়াতাড়ি উদ্ধার করা যায়, সে চেষ্টা চলছে।’
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা আসন্ন নির্বাচনের প্রস্তুতিকে সন্তোষজনক বলে উল্লেখ করেন। তিনি নির্বাচনের দিন মোতায়েন হতে যাওয়া বাহিনীর একটি হিসাব দেন: এর মধ্যে আনসার সদস্য সাড়ে ৫ লাখ, পুলিশ দেড় লাখ, সেনাসদস্য ১ লাখ, বিজিবি ৩৫ হাজার, কোস্ট গার্ডের ৪ হাজারের মতো সদস্য মোতায়েন করা হবে।
মিয়ানমার থেকে মাদক আসা কিছুটা কমলেও তা আশাব্যঞ্জক নয় বলে মন্তব্য করে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা উদ্বেগ প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, ‘গ্রামগঞ্জে মাদক ছড়িয়ে পড়েছে। মাদক নির্মূলে সবার দায়িত্ব নিতে হবে।’
এ ছাড়া রাজধানীতে প্রকাশ্যে গুলি করে হত্যার দুটি ঘটনার বিষয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, এই দুটি ঘটনা সন্ত্রাসী বাহিনীর নিজেদের মধ্যে হয়েছে। জড়িত কয়েকজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। সীমান্ত রক্ষা বাহিনীকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে, যাতে কোনো সন্ত্রাসী বাইরে থেকে দেশে ঢুকতে না পারে।

নাশকতামূলক ঘটনা ও অঘটন ঠেকাতে রাস্তার পাশে জ্বালানি তেল বিক্রি সাময়িকভাবে বন্ধ রাখার ঘোষণা দিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। তিনি জানান, আসন্ন ১৩ নভেম্বরকে সামনে রেখে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ‘শক্ত অবস্থানে’ রয়েছে এবং কোনো ধরনের সন্ত্রাসীকে ছাড় দেওয়া হবে না।
আজ মঙ্গলবার সচিবালয়ে এক ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের এই তথ্য জানান স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা।
সম্প্রতি দেশের বিভিন্ন স্থানে যানবাহনে আগুন দেওয়ার ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা রাস্তার পাশে জ্বালানি তেল বিক্রি বন্ধের সিদ্ধান্তের কথা জানান। তিনি বলেন, ‘রাস্তার পাশে তেল বিক্রি কিছুদিনের জন্য বন্ধ থাকবে। এই তেল দিয়ে অনেক সময় বিভিন্ন ধরনের অঘটন ঘটিয়ে ফেলে।’ তিনি ইঙ্গিত দেন, এই তেল ব্যবহার করেই নাশকতামূলক অগ্নিকাণ্ড ঘটানো হচ্ছে।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জানান, সাম্প্রতিক অগ্নিসংযোগ ও ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনায় গোয়েন্দাদের কোনো ব্যর্থতা নেই। তাঁর মন্তব্য, ‘বড় ধরনের কোনো মিছিল হচ্ছে না। বাসে আগুন ও কয়েকটা জায়গায় ককটেল বিস্ফোরণ হয়েছে। এগুলো যাতে আর ঘটাতে না পারে, সে বিষয়ে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।’
এ সময় গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা ও জনবহুল স্থানগুলোতে নিরাপত্তা জোরদার করার কথা উল্লেখ করেন তিনি। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল, মেট্রোরেল ও রেলওয়ে এবং অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় নিরাপত্তা জোরদারের কথা জানান উপদেষ্টা।
১৩ নভেম্বর আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে অভিযুক্ত ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণার তারিখ জানাবেন। এ উপলক্ষে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ ওই দিন ‘ঢাকা লকডাউন’ কর্মসূচি ঘোষণা করেছে।
এ প্রসঙ্গে সাংবাদিকদের প্রশ্নে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘১৩ নভেম্বরের ব্যাপারে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী শক্ত অবস্থান নিয়েছে। তারা শক্ত অবস্থানে থাকবে। পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে। কোনো আশঙ্কা এখানে নেই।’
তিনি জনগণের প্রতি সন্দেহভাজন কাউকে দেখলে সঙ্গে সঙ্গে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে জানানোর অনুরোধ করেন। উপদেষ্টা স্পষ্টভাবে বলেন, ‘সন্ত্রাসীদের কোনো ধরনের ছাড় দেওয়া হবে না।’
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা আরও জানান, সন্ত্রাসীরা যেন সহজে জামিন না পায়, সে বিষয়ে সরকার পদক্ষেপ নিচ্ছে। তিনি জামিন প্রদানকারীদের প্রতি অনুরোধ জানিয়ে বলেন, ‘সহজে যাতে জামিন না পায়, এ জন্য আমরা তাদেরও অনুরোধ করব, যারা জামিন দেয়, তারা যাতে সন্ত্রাসীদের জামিন না দেয়।’
অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারে অভিযান বেগবান করা হবে উল্লেখ করে উপদেষ্টা বলেন, ‘কিছু কিছু (অস্ত্র) রয়ে গেছে বাইরে। এগুলো যেন তাড়াতাড়ি উদ্ধার করা যায়, সে চেষ্টা চলছে।’
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা আসন্ন নির্বাচনের প্রস্তুতিকে সন্তোষজনক বলে উল্লেখ করেন। তিনি নির্বাচনের দিন মোতায়েন হতে যাওয়া বাহিনীর একটি হিসাব দেন: এর মধ্যে আনসার সদস্য সাড়ে ৫ লাখ, পুলিশ দেড় লাখ, সেনাসদস্য ১ লাখ, বিজিবি ৩৫ হাজার, কোস্ট গার্ডের ৪ হাজারের মতো সদস্য মোতায়েন করা হবে।
মিয়ানমার থেকে মাদক আসা কিছুটা কমলেও তা আশাব্যঞ্জক নয় বলে মন্তব্য করে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা উদ্বেগ প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, ‘গ্রামগঞ্জে মাদক ছড়িয়ে পড়েছে। মাদক নির্মূলে সবার দায়িত্ব নিতে হবে।’
এ ছাড়া রাজধানীতে প্রকাশ্যে গুলি করে হত্যার দুটি ঘটনার বিষয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, এই দুটি ঘটনা সন্ত্রাসী বাহিনীর নিজেদের মধ্যে হয়েছে। জড়িত কয়েকজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। সীমান্ত রক্ষা বাহিনীকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে, যাতে কোনো সন্ত্রাসী বাইরে থেকে দেশে ঢুকতে না পারে।

মহামারি করোনা ঠেকাতে দৈনিক ৩ লাখ ৬০ হাজার মানুষকে টিকা দেওয়ার লক্ষ্যমাত্রার কথা আগেই জানিয়েছিল স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। সম্প্রতি স্বাস্থ্যমন্ত্রী জানিয়েছেন মাসে এক কোটি মানুষকে টিকা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে সরকারের। তবে টিকাদান শুরুর পর এখন পর্যন্ত গড়ে প্রতিদিন প্রায় ৮৮ হাজার ডোজ টিকা দিতে পেরেছে সরকার।
২৯ জুলাই ২০২১
তিনি বলেন, ‘পরশু দিন (১৩ নভেম্বর) থেকে সংলাপ শুরু হবে। কাদের ডাকব, এখন পর্যন্ত তা ঠিক করিনি। আলোচনা করে আমরা এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেব।’
৭ মিনিট আগে
অপরাধমূলক বিশ্বাসভঙ্গের মাধ্যমে এসব ভুয়া তথ্য ব্যবহার করে অস্তিত্বহীন প্রতিষ্ঠানের নামে ব্যাংক হিসাব খুলে ঋণ অনুমোদন করানো হয়। পরবর্তীতে অনুমোদিত ঋণের ৩১ কোটি ৬৯ লাখ ২৫ হাজার টাকা হস্তান্তর, স্থানান্তর ও রূপান্তরের মাধ্যমে আত্মসাৎ করা হয়।
২ ঘণ্টা আগে
একুশ শতকের কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় অত্যাধুনিক ও যুগোপযোগী প্রশিক্ষণের মাধ্যমে সক্ষমতা অর্জনের জন্য আর্মি সার্ভিস কোরের (এএসসি) সদস্যের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

একুশ শতকের কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় অত্যাধুনিক ও যুগোপযোগী প্রশিক্ষণের মাধ্যমে সক্ষমতা অর্জনের জন্য আর্মি সার্ভিস কোরের (এএসসি) সদস্যের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান।
আজ মঙ্গলবার খুলনা জেলার জাহানাবাদ সেনানিবাসস্থ আর্মি সার্ভিস কোর সেন্টার অ্যান্ড স্কুল (এএসসিসিঅ্যান্ডএস)-এ অনুষ্ঠিত কোরের ৪৪ তম বাৎসরিক অধিনায়ক সম্মেলন-২০২৫-এ প্রধান অতিথির বক্তব্যে সেনাপ্রধান এই বার্তা দেন।
সম্মেলনে উপস্থিত এএসসির সব ইউনিট অধিনায়কদের উদ্দেশে দেওয়া বক্তৃতায় সেনাপ্রধান কোরের গৌরবোজ্জ্বল ঐতিহ্য এবং দেশমাতৃকার সেবায় তাদের অনবদ্য অবদানের কথা গভীর শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করেন। তিনি জোর দিয়ে বলেন, আধুনিক যুদ্ধক্ষেত্র এবং লজিস্টিকসের পরিবর্তিত প্রেক্ষাপটে এএসসির ভূমিকার গুরুত্ব অপরিসীম।
জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান কোরের সদস্যদের নিজেদের পেশাগত দক্ষতা বৃদ্ধির ওপর সর্বাধিক গুরুত্ব দিতে বলেন। তিনি স্পষ্ট জানিয়ে দেন, কেবল প্রচলিত সামরিক প্রশিক্ষণ নয়, বরং প্রযুক্তিগত জ্ঞান এবং গবেষণায় বিনিয়োগের মাধ্যমেই এএসসি কোরের সামগ্রিক সক্ষমতা বৃদ্ধি সম্ভব।

এএসসিসিঅ্যান্ডএস-এর সম্মেলনস্থলে আগত কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে সেনাপ্রধান কোরের প্রযুক্তিগত উন্নয়ন, গবেষণা, পেশাগত দক্ষতা বৃদ্ধি এবং ভবিষ্যৎ পরিকল্পনাসহ বিভিন্ন বিষয়ে বিশদভাবে আলোকপাত করেন।
সেনাবাহিনী প্রধান এএসসিসিঅ্যান্ডএস-এ পৌঁছালে তাঁকে উষ্ণ অভ্যর্থনা জানান জিওসি, আর্মি ট্রেনিং অ্যান্ড ডকট্রিন কমান্ড (আর্টডক) ; জিওসি, ৫৫ পদাতিক ডিভিশন ও এরিয়া কমান্ডার, যশোর এরিয়া এবং কমান্ড্যান্ট, এএসসিসিঅ্যান্ডএস।
সম্মেলনে উচ্চপদস্থ সামরিক ও বেসামরিক কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। উপস্থিত ছিলেন জিওসি, আর্টডক; মহাপরিচালক, বিএমটিএফ; জিওসি ৫৫ পদাতিক ডিভিশন ও এরিয়া কমান্ডার, যশোর এরিয়া; চেয়ারম্যান, সেনা কল্যাণ সংস্থা; সেনাসদরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ; কমান্ড্যান্ট, এএসসিসিএন্ডএস; বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর আর্মি সার্ভিস কোরের সব ইউনিটের অধিনায়ক এবং বিভিন্ন গণমাধ্যম ব্যক্তি।

একুশ শতকের কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় অত্যাধুনিক ও যুগোপযোগী প্রশিক্ষণের মাধ্যমে সক্ষমতা অর্জনের জন্য আর্মি সার্ভিস কোরের (এএসসি) সদস্যের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান।
আজ মঙ্গলবার খুলনা জেলার জাহানাবাদ সেনানিবাসস্থ আর্মি সার্ভিস কোর সেন্টার অ্যান্ড স্কুল (এএসসিসিঅ্যান্ডএস)-এ অনুষ্ঠিত কোরের ৪৪ তম বাৎসরিক অধিনায়ক সম্মেলন-২০২৫-এ প্রধান অতিথির বক্তব্যে সেনাপ্রধান এই বার্তা দেন।
সম্মেলনে উপস্থিত এএসসির সব ইউনিট অধিনায়কদের উদ্দেশে দেওয়া বক্তৃতায় সেনাপ্রধান কোরের গৌরবোজ্জ্বল ঐতিহ্য এবং দেশমাতৃকার সেবায় তাদের অনবদ্য অবদানের কথা গভীর শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করেন। তিনি জোর দিয়ে বলেন, আধুনিক যুদ্ধক্ষেত্র এবং লজিস্টিকসের পরিবর্তিত প্রেক্ষাপটে এএসসির ভূমিকার গুরুত্ব অপরিসীম।
জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান কোরের সদস্যদের নিজেদের পেশাগত দক্ষতা বৃদ্ধির ওপর সর্বাধিক গুরুত্ব দিতে বলেন। তিনি স্পষ্ট জানিয়ে দেন, কেবল প্রচলিত সামরিক প্রশিক্ষণ নয়, বরং প্রযুক্তিগত জ্ঞান এবং গবেষণায় বিনিয়োগের মাধ্যমেই এএসসি কোরের সামগ্রিক সক্ষমতা বৃদ্ধি সম্ভব।

এএসসিসিঅ্যান্ডএস-এর সম্মেলনস্থলে আগত কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে সেনাপ্রধান কোরের প্রযুক্তিগত উন্নয়ন, গবেষণা, পেশাগত দক্ষতা বৃদ্ধি এবং ভবিষ্যৎ পরিকল্পনাসহ বিভিন্ন বিষয়ে বিশদভাবে আলোকপাত করেন।
সেনাবাহিনী প্রধান এএসসিসিঅ্যান্ডএস-এ পৌঁছালে তাঁকে উষ্ণ অভ্যর্থনা জানান জিওসি, আর্মি ট্রেনিং অ্যান্ড ডকট্রিন কমান্ড (আর্টডক) ; জিওসি, ৫৫ পদাতিক ডিভিশন ও এরিয়া কমান্ডার, যশোর এরিয়া এবং কমান্ড্যান্ট, এএসসিসিঅ্যান্ডএস।
সম্মেলনে উচ্চপদস্থ সামরিক ও বেসামরিক কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। উপস্থিত ছিলেন জিওসি, আর্টডক; মহাপরিচালক, বিএমটিএফ; জিওসি ৫৫ পদাতিক ডিভিশন ও এরিয়া কমান্ডার, যশোর এরিয়া; চেয়ারম্যান, সেনা কল্যাণ সংস্থা; সেনাসদরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ; কমান্ড্যান্ট, এএসসিসিএন্ডএস; বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর আর্মি সার্ভিস কোরের সব ইউনিটের অধিনায়ক এবং বিভিন্ন গণমাধ্যম ব্যক্তি।

মহামারি করোনা ঠেকাতে দৈনিক ৩ লাখ ৬০ হাজার মানুষকে টিকা দেওয়ার লক্ষ্যমাত্রার কথা আগেই জানিয়েছিল স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। সম্প্রতি স্বাস্থ্যমন্ত্রী জানিয়েছেন মাসে এক কোটি মানুষকে টিকা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে সরকারের। তবে টিকাদান শুরুর পর এখন পর্যন্ত গড়ে প্রতিদিন প্রায় ৮৮ হাজার ডোজ টিকা দিতে পেরেছে সরকার।
২৯ জুলাই ২০২১
তিনি বলেন, ‘পরশু দিন (১৩ নভেম্বর) থেকে সংলাপ শুরু হবে। কাদের ডাকব, এখন পর্যন্ত তা ঠিক করিনি। আলোচনা করে আমরা এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেব।’
৭ মিনিট আগে
অপরাধমূলক বিশ্বাসভঙ্গের মাধ্যমে এসব ভুয়া তথ্য ব্যবহার করে অস্তিত্বহীন প্রতিষ্ঠানের নামে ব্যাংক হিসাব খুলে ঋণ অনুমোদন করানো হয়। পরবর্তীতে অনুমোদিত ঋণের ৩১ কোটি ৬৯ লাখ ২৫ হাজার টাকা হস্তান্তর, স্থানান্তর ও রূপান্তরের মাধ্যমে আত্মসাৎ করা হয়।
২ ঘণ্টা আগে
নাশকতামূলক ঘটনা ও অঘটন ঠেকাতে রাস্তার পাশে জ্বালানি তেল বিক্রি সাময়িকভাবে বন্ধ রাখার ঘোষণা দিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। তিনি জানান, আসন্ন ১৩ নভেম্বরকে সামনে রেখে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ‘শক্ত অবস্থানে’ রয়েছে এবং কোনো ধরনের সন্ত্রাসীকে...
২ ঘণ্টা আগে