নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশের ছয়টি নির্বাচনী অঞ্চলের ৩৪৪টি উপজেলার নির্বাচন কখন হবে তা জানাল নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এ ক্ষেত্রে চারটি ধাপে কোন জেলার কোন উপজেলার ভোট কবে হবে, আজ বুধবার সন্ধ্যার দিকে ওয়েবসাইটে তার সম্ভাব্য তালিকা প্রকাশ করেছে সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানটি।
সম্প্রতি ইসি সচিব মো. জাহাংগীর আলম জানিয়েছেন, প্রথম ধাপে ৪ মে, দ্বিতীয় ধাপে ১১ মে, তৃতীয় ধাপে ১৮ মে এবং চতুর্থ ধাপে ২৫ মে ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।
ইসি ঘোষিত তালিকা অনুযায়ী রাজশাহী, রংপুর, খুলনা, বরিশাল, ঢাকা ও ময়মনসিংহ অঞ্চলে প্রথম ধাপে ১০৮টি, দ্বিতীয় ধাপে ১২১, তৃতীয় ধাপে ৭৭ ও চতুর্থ ধাপে ৩৮টি উপজেলায় ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। আর সিলেট ও চট্টগ্রাম অঞ্চলের উপজেলাগুলোর তালিকা পরবর্তীকালে প্রকাশ করা হবে। দেশে বর্তমানে ৪৯৫টি উপজেলা রয়েছে।
প্রথম ধাপে যে ১০৮ উপজেলায় ভোট: জয়পুরহাটের ক্ষেতলাল, কালাই ও আক্কেলপুর; বগুড়ার সারিয়াকান্দা, সোনাতলা ও গাবতলী; চাঁপাইনবাবগঞ্জের নাচোল, গোমস্তাপুর ও ভোলাহাট; নওগাঁর ধামইরহাট, পত্নীতলা, মহাদেবপুর ও বদলগাছী; রাজশাহীর গোদাগাড়ী ও তানোর; নাটোরের নাটোর সদর, নলডাঙ্গা ও সিংড়া; সিরাজগঞ্জের সিরাজগঞ্জ সদর, কাজীপুর ও বেলকুচি; পাবনার সাঁথিয়া, সুজানগর ও বেড়া; পঞ্চগড়ের পঞ্চগড় সদর, তেঁতুলিয়া ও আটোরিয়া; ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গী ও হরিপুর; নীলফামারীর ডোমার ও ডিমলা; দিনাজপুরের ঘোড়াঘাট, হাকিমপুর ও বিরামপুর; লালমনিরহাটের পাটগ্রাম ও হাতীবান্ধা; রংপুরের কাউনিয়া ও পীরগাছা; কুড়িগ্রামের রৌমারী, চর রাজীবপুর ও চিলমারী; গাইবান্ধার সাঘাটা ও ফুলছড়ি; মেহেরপুরের মেহেরপুর সদর ও মুজিবনগর; কুষ্টিয়ার খোকসা, কুষ্টিয়া সদর ও কুমারখালী; চুয়াডাঙ্গার জীবননগর ও দামুড়হুদা; ঝিনাইদহের ঝিনাইদহ সদর ও কালীগঞ্জ; যশোরের মনিরামপুর ও কেশবপুর; মাগুরার মাগুরা সদর ও শ্রীপুর; নড়াইলের কালিয়া; বাগেরহাটের বাগেরহাট সদর, রামপাল ও কচুয়া; সাতক্ষীরার কালীগঞ্জ ও শ্যামনগর; বরিশালের বরিশাল সদর ও বাকেরগঞ্জ; পিরোজপুরের মঠবাড়িয়া ও ভান্ডারিয়া; ঢাকার দোহার, নবাবগঞ্জ ও কেরানীগঞ্জ; গোপালগঞ্জের গোপালগঞ্জ সদর, কোটালীপাড়া ও টুঙ্গিপাড়া; নারায়ণগঞ্জের নারায়ণগঞ্জ সদর ও বন্দর; গাজীপুরের গাজীপুর সদর, কালীগঞ্জ ও কাপাসিয়া; রাজবাড়ীর কালুখালী ও পাংশা; মানিকগঞ্জের সিংগাইর ও হরিরামপুর; ফরিদপুরের চরভদ্রাসন, মধুখালী ও ফরিদপুর সদর; মাদারীপুরের মাদারীপুর সদর, শিবচর ও রাজৈর; শরীয়তপুরের নড়িয়া ও ভেদরগঞ্জ; নরসিংদীর নরসিংদী সদর ও পলাশ; টাঙ্গাইলের ধনবাড়ী, মধুপুর ও গোপালপুর; মুন্সিগঞ্জের মুন্সিগঞ্জ সদর ও গজারিয়া; কিশোরগঞ্জের কিশোরগঞ্জ সদর, হোসেনপুর ও পাকুন্দিয়া; ময়মনসিংহের হালুয়াঘাট, ধোবাউড়া ও ফুলপুর; জামালপুরের জামালপুর সদর ও সরিষাবাড়ী; শেরপুরের ঝিনাইগাতী ও শ্রীবরদী; নেত্রকোনার দুর্গাপুর ও কলমাকান্দা।
দ্বিতীয় ধাপে যে ১২১ উপজেলায় ভোট: জয়পুরহাটের জয়পুরহাট সদর ও পাঁচবিবি; বগুড়ার দুপচাঁচিয়া, আদমদীঘি ও কাহালু; চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ; নওগাঁর সাপাহার, পোরশা ও নিয়ামতপুর; রাজশাহীর পুঠিয়া, বাগমারা ও দুর্গাপুর; নাটোরের লালপুর ও বাগাতিপাড়া; সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়া ও তাড়াশ; পাবনার চাটমোহর, ভাঙ্গুড়া ও ফরিদপুর; পঞ্চগড়ের বোদা ও দেবীগঞ্জ; ঠাকুরগাঁওয়ের ঠাকুরগাঁও সদর ও রাণীশংকৈল; নীলফামারীর সৈয়দপুর, কিশোরগঞ্জ ও জলঢাকা; দিনাজপুরের বিরল, কাহারোল, বীরগঞ্জ ও বোচাগঞ্জ; লালমনিরহাটের কালীগঞ্জ ও আদিতমারী; রংপুরের মিঠাপুকুর ও পীরগঞ্জ; কুড়িগ্রামের রাজারহাট, উলিপুর ও কুড়িগ্রাম সদর; গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জ, পলাশবাড়ী ও গাইবান্ধা সদর; মেহেরপুরের গাংনী; কুষ্টিয়ার ভেড়ামারা, মিরপুর ও দৌলতপুর; চুয়াডাঙ্গার চুয়াডাঙ্গা সদর ও আলমডাঙ্গা; ঝিনাইদহের হরিণাকুন্ড ও শৈলকুপা; যশোরের চৌগাছা, ঝিকরগাছা ও শার্শা; মাগুরার শালিখা ও মহম্মদপুর; নড়াইলের নড়াইল সদর ও লোহাগড়া; বাগেরহাটের ফকিরহাট, মোল্লাহাট ও চিতলমারী; খুলনার তেরখাদা, দিঘলিয়া ও ফুলতলা; সাতক্ষীরার তালা, দেবহাটা ও আশাশুনি; বরিশালের বাবুগঞ্জ, উজিরপুর ও বানারিপাড়া; পটুয়াখালীর দশমিনা, গলাচিপা ও বাউফল; পিরোজপুরের কাউখালী ও নেছারাবাদ; ভোলার বোরহানউদ্দিন, ভোলা সদর ও দৌলতখান; ঝালকাঠির ঝালকাঠি সদর ও নলছিটি; বরগুনার বেতাগী ও বরগুনা সদর; ঢাকার সাভার ও ধামরাই; গোপালগঞ্জের কাশিয়ানী ও মুকসুদপুর; নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁও, রূপগঞ্জ ও আড়াইহাজার; গাজীপুরের কালিয়াকৈর ও শ্রীপুর; রাজবাড়ীর রাজবাড়ী সদর, গোয়ালন্দ ও বালিয়াকান্দি; মানিকগঞ্জের শিবালয়, ঘিওর ও দৌলতপুর; ফরিদপুরের নগরবান্দা ও সালথা; মাদারীপুরের কালকিনি ও ডাসার; শরীয়তপুরের শরীয়তপুর সদর ও জাজিরা; নরসিংদীর বেলাব ও মনোহরদী; টাঙ্গাইলের ভূঞাপুর, কালীহাতি ও ঘাটাইল; মুন্সিগঞ্জের লৌহজং ও টঙ্গিবাড়ী; কিশোরগঞ্জের কটিয়াদী, নিকলী ও অষ্টগ্রাম; ময়মনসিংহের ময়মনসিংহ সদর, মুক্তাগাছা ও গৌরীপুর; জামালপুরের বকশীগঞ্জ, দেওয়ানগঞ্জ ও ইসলামপুর; শেরপুরের নালিতাবাড়ী ও নকলা; নেত্রকোনার নেত্রকোনা সদর, পূর্বধলা ও বারহাট্টা।
তৃতীয় ধাপে যে ৭৭ উপজেলায় ভোট : বগুড়ার বগুড়া সদর, শাজাহানপুর, শিবগঞ্জ; নওগাঁর আত্রাই ও রাণীনগর; রাজশাহীর পবা ও মোহনপুর; নাটোরের গুরুদাসপুর ও বড়াইগ্রাম; সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুর ও চৌহালী; পাবনার পাবনা সদর, আটঘরিয়া ও ঈশ্বরদী; ঠাকুরগাঁওয়ের পীরগঞ্জ; নীলফামারীর নীলফামারী সদর, দিনাজপুরের দিনাজপুর সদর, খানসামা, চিরিরবন্দর; লালমনিরহাটের লালমনিরহাট সদর; রংপুরের রংপুর সদর ও গঙ্গাচড়া; কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ী, ভূরুঙ্গামারী ও নাগেশ্বরী; গাইবান্ধার সাদুল্লাপুর ও সুন্দরগঞ্জ; যশোরের যশোর সদর, অভয়নগর ও বাঘারপাড়া; বাগেরহাটের শরণখোলা, মোরেলগঞ্জ ও মোংলা; খুলনার কয়রা, পাইকগাছা ও ডুমুরিয়া; সাতক্ষীরার কলারোয়া ও সাতক্ষীরা সদর; বরিশালের গৌরনদী ও আগৈলঝাড়া; পটুয়াখালীর পটুয়াখালী সদর, মির্জাগঞ্জ ও দুমকি; পিরোজপুরের পিরোজপুর সদর, নাজিরপুর ও ইন্দুরকানি; ভোলার তজুমদ্দিন ও লালমোহন; ঝালকাঠির রাজাপুর ও কাঠালিয়া; বরগুনার বামনা ও পাথরঘাটা; মানিকগঞ্জের মানিকগঞ্জ সদর ও সাটুরিয়া; ফরিদপুরের ভাঙ্গা ও সদরপুর, শরীয়তপুরের ডামুড্যা ও গোসাইরহাট; নরসিংদীর শিবপুর ও রায়পুরা; টাঙ্গাইলের টাঙ্গাইল সদর, দেলদুয়ার ও নাগরপুর; মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখান ও শ্রীনগর; কিশোরগঞ্জের ইটনা, তাড়াইল, করিমগঞ্জ ও মিঠামইন; ময়মনসিংহের ফুলবাড়িয়া, ঈশ্বরগঞ্জ ও ত্রিশাল; জামালপুরের মেলান্দহ ও মাদারগঞ্জ; নেত্রকোনার মোহনগঞ্জ, মদন ও খালিয়াজুরী।
চতুর্থ ধাপে যে ৩৮টি উপজেলায় ভোট: বগুড়ার নন্দীগ্রাম, শেরপুর ও ধুনট; নওগাঁর নওগাঁ সদর ও মান্দা; রাজশাহীর চারঘাট ও বাঘা; সিরাজগঞ্জের কামারখন্দ ও রায়গঞ্জ; দিনাজপুরের ফুলবাড়িয়া, পার্বতীপুর ও নবাবগঞ্জ; রংপুরের তারাগঞ্জ ও বদরগঞ্জ; খুলনার রূপসা, দাকোপ ও বটিয়াঘাটা; বরিশালের মুলাদী ও হিজলা; পটুয়াখালীর কলাপাড়া ও রাঙ্গাবালী; ভোলার মনপুরা ও চরফ্যাশন; বরগুনার আমতলী ও তালতলী; ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গা ও বোয়ালমারী; টাঙ্গাইলের মির্জাপুর, বাসাইল ও সখীপুর; কিশোরগঞ্জের বাজিতপুর, কুলিয়ারচর ও ভৈরব; ময়মনসিংহের ভালুকা, গফরগাঁও ও নান্দাইল এবং নেত্রকোনার কেন্দুয়া ও আটপাড়া উপজেলা।

দেশের ছয়টি নির্বাচনী অঞ্চলের ৩৪৪টি উপজেলার নির্বাচন কখন হবে তা জানাল নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এ ক্ষেত্রে চারটি ধাপে কোন জেলার কোন উপজেলার ভোট কবে হবে, আজ বুধবার সন্ধ্যার দিকে ওয়েবসাইটে তার সম্ভাব্য তালিকা প্রকাশ করেছে সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানটি।
সম্প্রতি ইসি সচিব মো. জাহাংগীর আলম জানিয়েছেন, প্রথম ধাপে ৪ মে, দ্বিতীয় ধাপে ১১ মে, তৃতীয় ধাপে ১৮ মে এবং চতুর্থ ধাপে ২৫ মে ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।
ইসি ঘোষিত তালিকা অনুযায়ী রাজশাহী, রংপুর, খুলনা, বরিশাল, ঢাকা ও ময়মনসিংহ অঞ্চলে প্রথম ধাপে ১০৮টি, দ্বিতীয় ধাপে ১২১, তৃতীয় ধাপে ৭৭ ও চতুর্থ ধাপে ৩৮টি উপজেলায় ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। আর সিলেট ও চট্টগ্রাম অঞ্চলের উপজেলাগুলোর তালিকা পরবর্তীকালে প্রকাশ করা হবে। দেশে বর্তমানে ৪৯৫টি উপজেলা রয়েছে।
প্রথম ধাপে যে ১০৮ উপজেলায় ভোট: জয়পুরহাটের ক্ষেতলাল, কালাই ও আক্কেলপুর; বগুড়ার সারিয়াকান্দা, সোনাতলা ও গাবতলী; চাঁপাইনবাবগঞ্জের নাচোল, গোমস্তাপুর ও ভোলাহাট; নওগাঁর ধামইরহাট, পত্নীতলা, মহাদেবপুর ও বদলগাছী; রাজশাহীর গোদাগাড়ী ও তানোর; নাটোরের নাটোর সদর, নলডাঙ্গা ও সিংড়া; সিরাজগঞ্জের সিরাজগঞ্জ সদর, কাজীপুর ও বেলকুচি; পাবনার সাঁথিয়া, সুজানগর ও বেড়া; পঞ্চগড়ের পঞ্চগড় সদর, তেঁতুলিয়া ও আটোরিয়া; ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গী ও হরিপুর; নীলফামারীর ডোমার ও ডিমলা; দিনাজপুরের ঘোড়াঘাট, হাকিমপুর ও বিরামপুর; লালমনিরহাটের পাটগ্রাম ও হাতীবান্ধা; রংপুরের কাউনিয়া ও পীরগাছা; কুড়িগ্রামের রৌমারী, চর রাজীবপুর ও চিলমারী; গাইবান্ধার সাঘাটা ও ফুলছড়ি; মেহেরপুরের মেহেরপুর সদর ও মুজিবনগর; কুষ্টিয়ার খোকসা, কুষ্টিয়া সদর ও কুমারখালী; চুয়াডাঙ্গার জীবননগর ও দামুড়হুদা; ঝিনাইদহের ঝিনাইদহ সদর ও কালীগঞ্জ; যশোরের মনিরামপুর ও কেশবপুর; মাগুরার মাগুরা সদর ও শ্রীপুর; নড়াইলের কালিয়া; বাগেরহাটের বাগেরহাট সদর, রামপাল ও কচুয়া; সাতক্ষীরার কালীগঞ্জ ও শ্যামনগর; বরিশালের বরিশাল সদর ও বাকেরগঞ্জ; পিরোজপুরের মঠবাড়িয়া ও ভান্ডারিয়া; ঢাকার দোহার, নবাবগঞ্জ ও কেরানীগঞ্জ; গোপালগঞ্জের গোপালগঞ্জ সদর, কোটালীপাড়া ও টুঙ্গিপাড়া; নারায়ণগঞ্জের নারায়ণগঞ্জ সদর ও বন্দর; গাজীপুরের গাজীপুর সদর, কালীগঞ্জ ও কাপাসিয়া; রাজবাড়ীর কালুখালী ও পাংশা; মানিকগঞ্জের সিংগাইর ও হরিরামপুর; ফরিদপুরের চরভদ্রাসন, মধুখালী ও ফরিদপুর সদর; মাদারীপুরের মাদারীপুর সদর, শিবচর ও রাজৈর; শরীয়তপুরের নড়িয়া ও ভেদরগঞ্জ; নরসিংদীর নরসিংদী সদর ও পলাশ; টাঙ্গাইলের ধনবাড়ী, মধুপুর ও গোপালপুর; মুন্সিগঞ্জের মুন্সিগঞ্জ সদর ও গজারিয়া; কিশোরগঞ্জের কিশোরগঞ্জ সদর, হোসেনপুর ও পাকুন্দিয়া; ময়মনসিংহের হালুয়াঘাট, ধোবাউড়া ও ফুলপুর; জামালপুরের জামালপুর সদর ও সরিষাবাড়ী; শেরপুরের ঝিনাইগাতী ও শ্রীবরদী; নেত্রকোনার দুর্গাপুর ও কলমাকান্দা।
দ্বিতীয় ধাপে যে ১২১ উপজেলায় ভোট: জয়পুরহাটের জয়পুরহাট সদর ও পাঁচবিবি; বগুড়ার দুপচাঁচিয়া, আদমদীঘি ও কাহালু; চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ; নওগাঁর সাপাহার, পোরশা ও নিয়ামতপুর; রাজশাহীর পুঠিয়া, বাগমারা ও দুর্গাপুর; নাটোরের লালপুর ও বাগাতিপাড়া; সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়া ও তাড়াশ; পাবনার চাটমোহর, ভাঙ্গুড়া ও ফরিদপুর; পঞ্চগড়ের বোদা ও দেবীগঞ্জ; ঠাকুরগাঁওয়ের ঠাকুরগাঁও সদর ও রাণীশংকৈল; নীলফামারীর সৈয়দপুর, কিশোরগঞ্জ ও জলঢাকা; দিনাজপুরের বিরল, কাহারোল, বীরগঞ্জ ও বোচাগঞ্জ; লালমনিরহাটের কালীগঞ্জ ও আদিতমারী; রংপুরের মিঠাপুকুর ও পীরগঞ্জ; কুড়িগ্রামের রাজারহাট, উলিপুর ও কুড়িগ্রাম সদর; গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জ, পলাশবাড়ী ও গাইবান্ধা সদর; মেহেরপুরের গাংনী; কুষ্টিয়ার ভেড়ামারা, মিরপুর ও দৌলতপুর; চুয়াডাঙ্গার চুয়াডাঙ্গা সদর ও আলমডাঙ্গা; ঝিনাইদহের হরিণাকুন্ড ও শৈলকুপা; যশোরের চৌগাছা, ঝিকরগাছা ও শার্শা; মাগুরার শালিখা ও মহম্মদপুর; নড়াইলের নড়াইল সদর ও লোহাগড়া; বাগেরহাটের ফকিরহাট, মোল্লাহাট ও চিতলমারী; খুলনার তেরখাদা, দিঘলিয়া ও ফুলতলা; সাতক্ষীরার তালা, দেবহাটা ও আশাশুনি; বরিশালের বাবুগঞ্জ, উজিরপুর ও বানারিপাড়া; পটুয়াখালীর দশমিনা, গলাচিপা ও বাউফল; পিরোজপুরের কাউখালী ও নেছারাবাদ; ভোলার বোরহানউদ্দিন, ভোলা সদর ও দৌলতখান; ঝালকাঠির ঝালকাঠি সদর ও নলছিটি; বরগুনার বেতাগী ও বরগুনা সদর; ঢাকার সাভার ও ধামরাই; গোপালগঞ্জের কাশিয়ানী ও মুকসুদপুর; নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁও, রূপগঞ্জ ও আড়াইহাজার; গাজীপুরের কালিয়াকৈর ও শ্রীপুর; রাজবাড়ীর রাজবাড়ী সদর, গোয়ালন্দ ও বালিয়াকান্দি; মানিকগঞ্জের শিবালয়, ঘিওর ও দৌলতপুর; ফরিদপুরের নগরবান্দা ও সালথা; মাদারীপুরের কালকিনি ও ডাসার; শরীয়তপুরের শরীয়তপুর সদর ও জাজিরা; নরসিংদীর বেলাব ও মনোহরদী; টাঙ্গাইলের ভূঞাপুর, কালীহাতি ও ঘাটাইল; মুন্সিগঞ্জের লৌহজং ও টঙ্গিবাড়ী; কিশোরগঞ্জের কটিয়াদী, নিকলী ও অষ্টগ্রাম; ময়মনসিংহের ময়মনসিংহ সদর, মুক্তাগাছা ও গৌরীপুর; জামালপুরের বকশীগঞ্জ, দেওয়ানগঞ্জ ও ইসলামপুর; শেরপুরের নালিতাবাড়ী ও নকলা; নেত্রকোনার নেত্রকোনা সদর, পূর্বধলা ও বারহাট্টা।
তৃতীয় ধাপে যে ৭৭ উপজেলায় ভোট : বগুড়ার বগুড়া সদর, শাজাহানপুর, শিবগঞ্জ; নওগাঁর আত্রাই ও রাণীনগর; রাজশাহীর পবা ও মোহনপুর; নাটোরের গুরুদাসপুর ও বড়াইগ্রাম; সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুর ও চৌহালী; পাবনার পাবনা সদর, আটঘরিয়া ও ঈশ্বরদী; ঠাকুরগাঁওয়ের পীরগঞ্জ; নীলফামারীর নীলফামারী সদর, দিনাজপুরের দিনাজপুর সদর, খানসামা, চিরিরবন্দর; লালমনিরহাটের লালমনিরহাট সদর; রংপুরের রংপুর সদর ও গঙ্গাচড়া; কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ী, ভূরুঙ্গামারী ও নাগেশ্বরী; গাইবান্ধার সাদুল্লাপুর ও সুন্দরগঞ্জ; যশোরের যশোর সদর, অভয়নগর ও বাঘারপাড়া; বাগেরহাটের শরণখোলা, মোরেলগঞ্জ ও মোংলা; খুলনার কয়রা, পাইকগাছা ও ডুমুরিয়া; সাতক্ষীরার কলারোয়া ও সাতক্ষীরা সদর; বরিশালের গৌরনদী ও আগৈলঝাড়া; পটুয়াখালীর পটুয়াখালী সদর, মির্জাগঞ্জ ও দুমকি; পিরোজপুরের পিরোজপুর সদর, নাজিরপুর ও ইন্দুরকানি; ভোলার তজুমদ্দিন ও লালমোহন; ঝালকাঠির রাজাপুর ও কাঠালিয়া; বরগুনার বামনা ও পাথরঘাটা; মানিকগঞ্জের মানিকগঞ্জ সদর ও সাটুরিয়া; ফরিদপুরের ভাঙ্গা ও সদরপুর, শরীয়তপুরের ডামুড্যা ও গোসাইরহাট; নরসিংদীর শিবপুর ও রায়পুরা; টাঙ্গাইলের টাঙ্গাইল সদর, দেলদুয়ার ও নাগরপুর; মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখান ও শ্রীনগর; কিশোরগঞ্জের ইটনা, তাড়াইল, করিমগঞ্জ ও মিঠামইন; ময়মনসিংহের ফুলবাড়িয়া, ঈশ্বরগঞ্জ ও ত্রিশাল; জামালপুরের মেলান্দহ ও মাদারগঞ্জ; নেত্রকোনার মোহনগঞ্জ, মদন ও খালিয়াজুরী।
চতুর্থ ধাপে যে ৩৮টি উপজেলায় ভোট: বগুড়ার নন্দীগ্রাম, শেরপুর ও ধুনট; নওগাঁর নওগাঁ সদর ও মান্দা; রাজশাহীর চারঘাট ও বাঘা; সিরাজগঞ্জের কামারখন্দ ও রায়গঞ্জ; দিনাজপুরের ফুলবাড়িয়া, পার্বতীপুর ও নবাবগঞ্জ; রংপুরের তারাগঞ্জ ও বদরগঞ্জ; খুলনার রূপসা, দাকোপ ও বটিয়াঘাটা; বরিশালের মুলাদী ও হিজলা; পটুয়াখালীর কলাপাড়া ও রাঙ্গাবালী; ভোলার মনপুরা ও চরফ্যাশন; বরগুনার আমতলী ও তালতলী; ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গা ও বোয়ালমারী; টাঙ্গাইলের মির্জাপুর, বাসাইল ও সখীপুর; কিশোরগঞ্জের বাজিতপুর, কুলিয়ারচর ও ভৈরব; ময়মনসিংহের ভালুকা, গফরগাঁও ও নান্দাইল এবং নেত্রকোনার কেন্দুয়া ও আটপাড়া উপজেলা।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশের ছয়টি নির্বাচনী অঞ্চলের ৩৪৪টি উপজেলার নির্বাচন কখন হবে তা জানাল নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এ ক্ষেত্রে চারটি ধাপে কোন জেলার কোন উপজেলার ভোট কবে হবে, আজ বুধবার সন্ধ্যার দিকে ওয়েবসাইটে তার সম্ভাব্য তালিকা প্রকাশ করেছে সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানটি।
সম্প্রতি ইসি সচিব মো. জাহাংগীর আলম জানিয়েছেন, প্রথম ধাপে ৪ মে, দ্বিতীয় ধাপে ১১ মে, তৃতীয় ধাপে ১৮ মে এবং চতুর্থ ধাপে ২৫ মে ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।
ইসি ঘোষিত তালিকা অনুযায়ী রাজশাহী, রংপুর, খুলনা, বরিশাল, ঢাকা ও ময়মনসিংহ অঞ্চলে প্রথম ধাপে ১০৮টি, দ্বিতীয় ধাপে ১২১, তৃতীয় ধাপে ৭৭ ও চতুর্থ ধাপে ৩৮টি উপজেলায় ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। আর সিলেট ও চট্টগ্রাম অঞ্চলের উপজেলাগুলোর তালিকা পরবর্তীকালে প্রকাশ করা হবে। দেশে বর্তমানে ৪৯৫টি উপজেলা রয়েছে।
প্রথম ধাপে যে ১০৮ উপজেলায় ভোট: জয়পুরহাটের ক্ষেতলাল, কালাই ও আক্কেলপুর; বগুড়ার সারিয়াকান্দা, সোনাতলা ও গাবতলী; চাঁপাইনবাবগঞ্জের নাচোল, গোমস্তাপুর ও ভোলাহাট; নওগাঁর ধামইরহাট, পত্নীতলা, মহাদেবপুর ও বদলগাছী; রাজশাহীর গোদাগাড়ী ও তানোর; নাটোরের নাটোর সদর, নলডাঙ্গা ও সিংড়া; সিরাজগঞ্জের সিরাজগঞ্জ সদর, কাজীপুর ও বেলকুচি; পাবনার সাঁথিয়া, সুজানগর ও বেড়া; পঞ্চগড়ের পঞ্চগড় সদর, তেঁতুলিয়া ও আটোরিয়া; ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গী ও হরিপুর; নীলফামারীর ডোমার ও ডিমলা; দিনাজপুরের ঘোড়াঘাট, হাকিমপুর ও বিরামপুর; লালমনিরহাটের পাটগ্রাম ও হাতীবান্ধা; রংপুরের কাউনিয়া ও পীরগাছা; কুড়িগ্রামের রৌমারী, চর রাজীবপুর ও চিলমারী; গাইবান্ধার সাঘাটা ও ফুলছড়ি; মেহেরপুরের মেহেরপুর সদর ও মুজিবনগর; কুষ্টিয়ার খোকসা, কুষ্টিয়া সদর ও কুমারখালী; চুয়াডাঙ্গার জীবননগর ও দামুড়হুদা; ঝিনাইদহের ঝিনাইদহ সদর ও কালীগঞ্জ; যশোরের মনিরামপুর ও কেশবপুর; মাগুরার মাগুরা সদর ও শ্রীপুর; নড়াইলের কালিয়া; বাগেরহাটের বাগেরহাট সদর, রামপাল ও কচুয়া; সাতক্ষীরার কালীগঞ্জ ও শ্যামনগর; বরিশালের বরিশাল সদর ও বাকেরগঞ্জ; পিরোজপুরের মঠবাড়িয়া ও ভান্ডারিয়া; ঢাকার দোহার, নবাবগঞ্জ ও কেরানীগঞ্জ; গোপালগঞ্জের গোপালগঞ্জ সদর, কোটালীপাড়া ও টুঙ্গিপাড়া; নারায়ণগঞ্জের নারায়ণগঞ্জ সদর ও বন্দর; গাজীপুরের গাজীপুর সদর, কালীগঞ্জ ও কাপাসিয়া; রাজবাড়ীর কালুখালী ও পাংশা; মানিকগঞ্জের সিংগাইর ও হরিরামপুর; ফরিদপুরের চরভদ্রাসন, মধুখালী ও ফরিদপুর সদর; মাদারীপুরের মাদারীপুর সদর, শিবচর ও রাজৈর; শরীয়তপুরের নড়িয়া ও ভেদরগঞ্জ; নরসিংদীর নরসিংদী সদর ও পলাশ; টাঙ্গাইলের ধনবাড়ী, মধুপুর ও গোপালপুর; মুন্সিগঞ্জের মুন্সিগঞ্জ সদর ও গজারিয়া; কিশোরগঞ্জের কিশোরগঞ্জ সদর, হোসেনপুর ও পাকুন্দিয়া; ময়মনসিংহের হালুয়াঘাট, ধোবাউড়া ও ফুলপুর; জামালপুরের জামালপুর সদর ও সরিষাবাড়ী; শেরপুরের ঝিনাইগাতী ও শ্রীবরদী; নেত্রকোনার দুর্গাপুর ও কলমাকান্দা।
দ্বিতীয় ধাপে যে ১২১ উপজেলায় ভোট: জয়পুরহাটের জয়পুরহাট সদর ও পাঁচবিবি; বগুড়ার দুপচাঁচিয়া, আদমদীঘি ও কাহালু; চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ; নওগাঁর সাপাহার, পোরশা ও নিয়ামতপুর; রাজশাহীর পুঠিয়া, বাগমারা ও দুর্গাপুর; নাটোরের লালপুর ও বাগাতিপাড়া; সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়া ও তাড়াশ; পাবনার চাটমোহর, ভাঙ্গুড়া ও ফরিদপুর; পঞ্চগড়ের বোদা ও দেবীগঞ্জ; ঠাকুরগাঁওয়ের ঠাকুরগাঁও সদর ও রাণীশংকৈল; নীলফামারীর সৈয়দপুর, কিশোরগঞ্জ ও জলঢাকা; দিনাজপুরের বিরল, কাহারোল, বীরগঞ্জ ও বোচাগঞ্জ; লালমনিরহাটের কালীগঞ্জ ও আদিতমারী; রংপুরের মিঠাপুকুর ও পীরগঞ্জ; কুড়িগ্রামের রাজারহাট, উলিপুর ও কুড়িগ্রাম সদর; গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জ, পলাশবাড়ী ও গাইবান্ধা সদর; মেহেরপুরের গাংনী; কুষ্টিয়ার ভেড়ামারা, মিরপুর ও দৌলতপুর; চুয়াডাঙ্গার চুয়াডাঙ্গা সদর ও আলমডাঙ্গা; ঝিনাইদহের হরিণাকুন্ড ও শৈলকুপা; যশোরের চৌগাছা, ঝিকরগাছা ও শার্শা; মাগুরার শালিখা ও মহম্মদপুর; নড়াইলের নড়াইল সদর ও লোহাগড়া; বাগেরহাটের ফকিরহাট, মোল্লাহাট ও চিতলমারী; খুলনার তেরখাদা, দিঘলিয়া ও ফুলতলা; সাতক্ষীরার তালা, দেবহাটা ও আশাশুনি; বরিশালের বাবুগঞ্জ, উজিরপুর ও বানারিপাড়া; পটুয়াখালীর দশমিনা, গলাচিপা ও বাউফল; পিরোজপুরের কাউখালী ও নেছারাবাদ; ভোলার বোরহানউদ্দিন, ভোলা সদর ও দৌলতখান; ঝালকাঠির ঝালকাঠি সদর ও নলছিটি; বরগুনার বেতাগী ও বরগুনা সদর; ঢাকার সাভার ও ধামরাই; গোপালগঞ্জের কাশিয়ানী ও মুকসুদপুর; নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁও, রূপগঞ্জ ও আড়াইহাজার; গাজীপুরের কালিয়াকৈর ও শ্রীপুর; রাজবাড়ীর রাজবাড়ী সদর, গোয়ালন্দ ও বালিয়াকান্দি; মানিকগঞ্জের শিবালয়, ঘিওর ও দৌলতপুর; ফরিদপুরের নগরবান্দা ও সালথা; মাদারীপুরের কালকিনি ও ডাসার; শরীয়তপুরের শরীয়তপুর সদর ও জাজিরা; নরসিংদীর বেলাব ও মনোহরদী; টাঙ্গাইলের ভূঞাপুর, কালীহাতি ও ঘাটাইল; মুন্সিগঞ্জের লৌহজং ও টঙ্গিবাড়ী; কিশোরগঞ্জের কটিয়াদী, নিকলী ও অষ্টগ্রাম; ময়মনসিংহের ময়মনসিংহ সদর, মুক্তাগাছা ও গৌরীপুর; জামালপুরের বকশীগঞ্জ, দেওয়ানগঞ্জ ও ইসলামপুর; শেরপুরের নালিতাবাড়ী ও নকলা; নেত্রকোনার নেত্রকোনা সদর, পূর্বধলা ও বারহাট্টা।
তৃতীয় ধাপে যে ৭৭ উপজেলায় ভোট : বগুড়ার বগুড়া সদর, শাজাহানপুর, শিবগঞ্জ; নওগাঁর আত্রাই ও রাণীনগর; রাজশাহীর পবা ও মোহনপুর; নাটোরের গুরুদাসপুর ও বড়াইগ্রাম; সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুর ও চৌহালী; পাবনার পাবনা সদর, আটঘরিয়া ও ঈশ্বরদী; ঠাকুরগাঁওয়ের পীরগঞ্জ; নীলফামারীর নীলফামারী সদর, দিনাজপুরের দিনাজপুর সদর, খানসামা, চিরিরবন্দর; লালমনিরহাটের লালমনিরহাট সদর; রংপুরের রংপুর সদর ও গঙ্গাচড়া; কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ী, ভূরুঙ্গামারী ও নাগেশ্বরী; গাইবান্ধার সাদুল্লাপুর ও সুন্দরগঞ্জ; যশোরের যশোর সদর, অভয়নগর ও বাঘারপাড়া; বাগেরহাটের শরণখোলা, মোরেলগঞ্জ ও মোংলা; খুলনার কয়রা, পাইকগাছা ও ডুমুরিয়া; সাতক্ষীরার কলারোয়া ও সাতক্ষীরা সদর; বরিশালের গৌরনদী ও আগৈলঝাড়া; পটুয়াখালীর পটুয়াখালী সদর, মির্জাগঞ্জ ও দুমকি; পিরোজপুরের পিরোজপুর সদর, নাজিরপুর ও ইন্দুরকানি; ভোলার তজুমদ্দিন ও লালমোহন; ঝালকাঠির রাজাপুর ও কাঠালিয়া; বরগুনার বামনা ও পাথরঘাটা; মানিকগঞ্জের মানিকগঞ্জ সদর ও সাটুরিয়া; ফরিদপুরের ভাঙ্গা ও সদরপুর, শরীয়তপুরের ডামুড্যা ও গোসাইরহাট; নরসিংদীর শিবপুর ও রায়পুরা; টাঙ্গাইলের টাঙ্গাইল সদর, দেলদুয়ার ও নাগরপুর; মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখান ও শ্রীনগর; কিশোরগঞ্জের ইটনা, তাড়াইল, করিমগঞ্জ ও মিঠামইন; ময়মনসিংহের ফুলবাড়িয়া, ঈশ্বরগঞ্জ ও ত্রিশাল; জামালপুরের মেলান্দহ ও মাদারগঞ্জ; নেত্রকোনার মোহনগঞ্জ, মদন ও খালিয়াজুরী।
চতুর্থ ধাপে যে ৩৮টি উপজেলায় ভোট: বগুড়ার নন্দীগ্রাম, শেরপুর ও ধুনট; নওগাঁর নওগাঁ সদর ও মান্দা; রাজশাহীর চারঘাট ও বাঘা; সিরাজগঞ্জের কামারখন্দ ও রায়গঞ্জ; দিনাজপুরের ফুলবাড়িয়া, পার্বতীপুর ও নবাবগঞ্জ; রংপুরের তারাগঞ্জ ও বদরগঞ্জ; খুলনার রূপসা, দাকোপ ও বটিয়াঘাটা; বরিশালের মুলাদী ও হিজলা; পটুয়াখালীর কলাপাড়া ও রাঙ্গাবালী; ভোলার মনপুরা ও চরফ্যাশন; বরগুনার আমতলী ও তালতলী; ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গা ও বোয়ালমারী; টাঙ্গাইলের মির্জাপুর, বাসাইল ও সখীপুর; কিশোরগঞ্জের বাজিতপুর, কুলিয়ারচর ও ভৈরব; ময়মনসিংহের ভালুকা, গফরগাঁও ও নান্দাইল এবং নেত্রকোনার কেন্দুয়া ও আটপাড়া উপজেলা।

দেশের ছয়টি নির্বাচনী অঞ্চলের ৩৪৪টি উপজেলার নির্বাচন কখন হবে তা জানাল নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এ ক্ষেত্রে চারটি ধাপে কোন জেলার কোন উপজেলার ভোট কবে হবে, আজ বুধবার সন্ধ্যার দিকে ওয়েবসাইটে তার সম্ভাব্য তালিকা প্রকাশ করেছে সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানটি।
সম্প্রতি ইসি সচিব মো. জাহাংগীর আলম জানিয়েছেন, প্রথম ধাপে ৪ মে, দ্বিতীয় ধাপে ১১ মে, তৃতীয় ধাপে ১৮ মে এবং চতুর্থ ধাপে ২৫ মে ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।
ইসি ঘোষিত তালিকা অনুযায়ী রাজশাহী, রংপুর, খুলনা, বরিশাল, ঢাকা ও ময়মনসিংহ অঞ্চলে প্রথম ধাপে ১০৮টি, দ্বিতীয় ধাপে ১২১, তৃতীয় ধাপে ৭৭ ও চতুর্থ ধাপে ৩৮টি উপজেলায় ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। আর সিলেট ও চট্টগ্রাম অঞ্চলের উপজেলাগুলোর তালিকা পরবর্তীকালে প্রকাশ করা হবে। দেশে বর্তমানে ৪৯৫টি উপজেলা রয়েছে।
প্রথম ধাপে যে ১০৮ উপজেলায় ভোট: জয়পুরহাটের ক্ষেতলাল, কালাই ও আক্কেলপুর; বগুড়ার সারিয়াকান্দা, সোনাতলা ও গাবতলী; চাঁপাইনবাবগঞ্জের নাচোল, গোমস্তাপুর ও ভোলাহাট; নওগাঁর ধামইরহাট, পত্নীতলা, মহাদেবপুর ও বদলগাছী; রাজশাহীর গোদাগাড়ী ও তানোর; নাটোরের নাটোর সদর, নলডাঙ্গা ও সিংড়া; সিরাজগঞ্জের সিরাজগঞ্জ সদর, কাজীপুর ও বেলকুচি; পাবনার সাঁথিয়া, সুজানগর ও বেড়া; পঞ্চগড়ের পঞ্চগড় সদর, তেঁতুলিয়া ও আটোরিয়া; ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গী ও হরিপুর; নীলফামারীর ডোমার ও ডিমলা; দিনাজপুরের ঘোড়াঘাট, হাকিমপুর ও বিরামপুর; লালমনিরহাটের পাটগ্রাম ও হাতীবান্ধা; রংপুরের কাউনিয়া ও পীরগাছা; কুড়িগ্রামের রৌমারী, চর রাজীবপুর ও চিলমারী; গাইবান্ধার সাঘাটা ও ফুলছড়ি; মেহেরপুরের মেহেরপুর সদর ও মুজিবনগর; কুষ্টিয়ার খোকসা, কুষ্টিয়া সদর ও কুমারখালী; চুয়াডাঙ্গার জীবননগর ও দামুড়হুদা; ঝিনাইদহের ঝিনাইদহ সদর ও কালীগঞ্জ; যশোরের মনিরামপুর ও কেশবপুর; মাগুরার মাগুরা সদর ও শ্রীপুর; নড়াইলের কালিয়া; বাগেরহাটের বাগেরহাট সদর, রামপাল ও কচুয়া; সাতক্ষীরার কালীগঞ্জ ও শ্যামনগর; বরিশালের বরিশাল সদর ও বাকেরগঞ্জ; পিরোজপুরের মঠবাড়িয়া ও ভান্ডারিয়া; ঢাকার দোহার, নবাবগঞ্জ ও কেরানীগঞ্জ; গোপালগঞ্জের গোপালগঞ্জ সদর, কোটালীপাড়া ও টুঙ্গিপাড়া; নারায়ণগঞ্জের নারায়ণগঞ্জ সদর ও বন্দর; গাজীপুরের গাজীপুর সদর, কালীগঞ্জ ও কাপাসিয়া; রাজবাড়ীর কালুখালী ও পাংশা; মানিকগঞ্জের সিংগাইর ও হরিরামপুর; ফরিদপুরের চরভদ্রাসন, মধুখালী ও ফরিদপুর সদর; মাদারীপুরের মাদারীপুর সদর, শিবচর ও রাজৈর; শরীয়তপুরের নড়িয়া ও ভেদরগঞ্জ; নরসিংদীর নরসিংদী সদর ও পলাশ; টাঙ্গাইলের ধনবাড়ী, মধুপুর ও গোপালপুর; মুন্সিগঞ্জের মুন্সিগঞ্জ সদর ও গজারিয়া; কিশোরগঞ্জের কিশোরগঞ্জ সদর, হোসেনপুর ও পাকুন্দিয়া; ময়মনসিংহের হালুয়াঘাট, ধোবাউড়া ও ফুলপুর; জামালপুরের জামালপুর সদর ও সরিষাবাড়ী; শেরপুরের ঝিনাইগাতী ও শ্রীবরদী; নেত্রকোনার দুর্গাপুর ও কলমাকান্দা।
দ্বিতীয় ধাপে যে ১২১ উপজেলায় ভোট: জয়পুরহাটের জয়পুরহাট সদর ও পাঁচবিবি; বগুড়ার দুপচাঁচিয়া, আদমদীঘি ও কাহালু; চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ; নওগাঁর সাপাহার, পোরশা ও নিয়ামতপুর; রাজশাহীর পুঠিয়া, বাগমারা ও দুর্গাপুর; নাটোরের লালপুর ও বাগাতিপাড়া; সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়া ও তাড়াশ; পাবনার চাটমোহর, ভাঙ্গুড়া ও ফরিদপুর; পঞ্চগড়ের বোদা ও দেবীগঞ্জ; ঠাকুরগাঁওয়ের ঠাকুরগাঁও সদর ও রাণীশংকৈল; নীলফামারীর সৈয়দপুর, কিশোরগঞ্জ ও জলঢাকা; দিনাজপুরের বিরল, কাহারোল, বীরগঞ্জ ও বোচাগঞ্জ; লালমনিরহাটের কালীগঞ্জ ও আদিতমারী; রংপুরের মিঠাপুকুর ও পীরগঞ্জ; কুড়িগ্রামের রাজারহাট, উলিপুর ও কুড়িগ্রাম সদর; গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জ, পলাশবাড়ী ও গাইবান্ধা সদর; মেহেরপুরের গাংনী; কুষ্টিয়ার ভেড়ামারা, মিরপুর ও দৌলতপুর; চুয়াডাঙ্গার চুয়াডাঙ্গা সদর ও আলমডাঙ্গা; ঝিনাইদহের হরিণাকুন্ড ও শৈলকুপা; যশোরের চৌগাছা, ঝিকরগাছা ও শার্শা; মাগুরার শালিখা ও মহম্মদপুর; নড়াইলের নড়াইল সদর ও লোহাগড়া; বাগেরহাটের ফকিরহাট, মোল্লাহাট ও চিতলমারী; খুলনার তেরখাদা, দিঘলিয়া ও ফুলতলা; সাতক্ষীরার তালা, দেবহাটা ও আশাশুনি; বরিশালের বাবুগঞ্জ, উজিরপুর ও বানারিপাড়া; পটুয়াখালীর দশমিনা, গলাচিপা ও বাউফল; পিরোজপুরের কাউখালী ও নেছারাবাদ; ভোলার বোরহানউদ্দিন, ভোলা সদর ও দৌলতখান; ঝালকাঠির ঝালকাঠি সদর ও নলছিটি; বরগুনার বেতাগী ও বরগুনা সদর; ঢাকার সাভার ও ধামরাই; গোপালগঞ্জের কাশিয়ানী ও মুকসুদপুর; নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁও, রূপগঞ্জ ও আড়াইহাজার; গাজীপুরের কালিয়াকৈর ও শ্রীপুর; রাজবাড়ীর রাজবাড়ী সদর, গোয়ালন্দ ও বালিয়াকান্দি; মানিকগঞ্জের শিবালয়, ঘিওর ও দৌলতপুর; ফরিদপুরের নগরবান্দা ও সালথা; মাদারীপুরের কালকিনি ও ডাসার; শরীয়তপুরের শরীয়তপুর সদর ও জাজিরা; নরসিংদীর বেলাব ও মনোহরদী; টাঙ্গাইলের ভূঞাপুর, কালীহাতি ও ঘাটাইল; মুন্সিগঞ্জের লৌহজং ও টঙ্গিবাড়ী; কিশোরগঞ্জের কটিয়াদী, নিকলী ও অষ্টগ্রাম; ময়মনসিংহের ময়মনসিংহ সদর, মুক্তাগাছা ও গৌরীপুর; জামালপুরের বকশীগঞ্জ, দেওয়ানগঞ্জ ও ইসলামপুর; শেরপুরের নালিতাবাড়ী ও নকলা; নেত্রকোনার নেত্রকোনা সদর, পূর্বধলা ও বারহাট্টা।
তৃতীয় ধাপে যে ৭৭ উপজেলায় ভোট : বগুড়ার বগুড়া সদর, শাজাহানপুর, শিবগঞ্জ; নওগাঁর আত্রাই ও রাণীনগর; রাজশাহীর পবা ও মোহনপুর; নাটোরের গুরুদাসপুর ও বড়াইগ্রাম; সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুর ও চৌহালী; পাবনার পাবনা সদর, আটঘরিয়া ও ঈশ্বরদী; ঠাকুরগাঁওয়ের পীরগঞ্জ; নীলফামারীর নীলফামারী সদর, দিনাজপুরের দিনাজপুর সদর, খানসামা, চিরিরবন্দর; লালমনিরহাটের লালমনিরহাট সদর; রংপুরের রংপুর সদর ও গঙ্গাচড়া; কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ী, ভূরুঙ্গামারী ও নাগেশ্বরী; গাইবান্ধার সাদুল্লাপুর ও সুন্দরগঞ্জ; যশোরের যশোর সদর, অভয়নগর ও বাঘারপাড়া; বাগেরহাটের শরণখোলা, মোরেলগঞ্জ ও মোংলা; খুলনার কয়রা, পাইকগাছা ও ডুমুরিয়া; সাতক্ষীরার কলারোয়া ও সাতক্ষীরা সদর; বরিশালের গৌরনদী ও আগৈলঝাড়া; পটুয়াখালীর পটুয়াখালী সদর, মির্জাগঞ্জ ও দুমকি; পিরোজপুরের পিরোজপুর সদর, নাজিরপুর ও ইন্দুরকানি; ভোলার তজুমদ্দিন ও লালমোহন; ঝালকাঠির রাজাপুর ও কাঠালিয়া; বরগুনার বামনা ও পাথরঘাটা; মানিকগঞ্জের মানিকগঞ্জ সদর ও সাটুরিয়া; ফরিদপুরের ভাঙ্গা ও সদরপুর, শরীয়তপুরের ডামুড্যা ও গোসাইরহাট; নরসিংদীর শিবপুর ও রায়পুরা; টাঙ্গাইলের টাঙ্গাইল সদর, দেলদুয়ার ও নাগরপুর; মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখান ও শ্রীনগর; কিশোরগঞ্জের ইটনা, তাড়াইল, করিমগঞ্জ ও মিঠামইন; ময়মনসিংহের ফুলবাড়িয়া, ঈশ্বরগঞ্জ ও ত্রিশাল; জামালপুরের মেলান্দহ ও মাদারগঞ্জ; নেত্রকোনার মোহনগঞ্জ, মদন ও খালিয়াজুরী।
চতুর্থ ধাপে যে ৩৮টি উপজেলায় ভোট: বগুড়ার নন্দীগ্রাম, শেরপুর ও ধুনট; নওগাঁর নওগাঁ সদর ও মান্দা; রাজশাহীর চারঘাট ও বাঘা; সিরাজগঞ্জের কামারখন্দ ও রায়গঞ্জ; দিনাজপুরের ফুলবাড়িয়া, পার্বতীপুর ও নবাবগঞ্জ; রংপুরের তারাগঞ্জ ও বদরগঞ্জ; খুলনার রূপসা, দাকোপ ও বটিয়াঘাটা; বরিশালের মুলাদী ও হিজলা; পটুয়াখালীর কলাপাড়া ও রাঙ্গাবালী; ভোলার মনপুরা ও চরফ্যাশন; বরগুনার আমতলী ও তালতলী; ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গা ও বোয়ালমারী; টাঙ্গাইলের মির্জাপুর, বাসাইল ও সখীপুর; কিশোরগঞ্জের বাজিতপুর, কুলিয়ারচর ও ভৈরব; ময়মনসিংহের ভালুকা, গফরগাঁও ও নান্দাইল এবং নেত্রকোনার কেন্দুয়া ও আটপাড়া উপজেলা।

প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন। প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং এই তথ্য জানিয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে
উপদেষ্টা বলেন, বাংলাদেশের নারীরা ঘরে ও সমাজে প্রতিদিন জলবায়ু সহনশীলতার লড়াই চালিয়ে যাচ্ছেন। দুর্যোগে, দারিদ্র্যে কিংবা অনিশ্চয়তায় তাঁরা কখনো হার মানেননি। এই নারীদের সক্ষমতা বৃদ্ধির মাধ্যমে জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় টেকসই পরিবর্তন আনা সম্ভব।
২ ঘণ্টা আগে
অতীতে মালয়েশিয়া সরকার অন্যান্য দেশের তুলনায় বাংলাদেশের কমসংখ্যক এজেন্সিকে সুযোগ দিত। তবে সাম্প্রতিক ঢাকায় অনুষ্ঠিত তৃতীয় যৌথ ওয়ার্কিং গ্রুপের বৈঠকে বাংলাদেশ পক্ষ এ বিষয়ে সমান সুযোগের দাবি জানায়। বৈঠকের পর মালয়েশিয়া তাদের রিক্রুটিং এজেন্ট নির্বাচনের মানদণ্ড পাঠায়, যা বাংলাদেশ সরকারকে জানানো হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে মৈত্রী, বন্ধন এবং মিতালী এক্সপ্রেস ট্রেন গত ১৫ মাস বন্ধ রয়েছে। ফলে দুই দেশের মধ্যে যাতায়াতে মানুষের ব্যাপক ভোগান্তি হচ্ছে। ট্রেন তিনটি পুনরায় চালানোর জন্য বাংলাদেশ রেলওয়ের তরফ থেকে এ পর্যন্ত দুই দফা ভারতকে চিঠি দেওয়া হলেও কোনো উত্তর মেলেনি।
১৫ ঘণ্টা আগেবাসস, ঢাকা

নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে আজ বুধবার ঢাকায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় এক উচ্চপর্যায়ের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে।
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন বলে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং জানিয়েছে।

নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে আজ বুধবার ঢাকায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় এক উচ্চপর্যায়ের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে।
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন বলে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং জানিয়েছে।

দেশের ছয়টি নির্বাচনী অঞ্চলের ৩৪৪টি উপজেলার নির্বাচন কখন হবে, তা জানাল নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এ ক্ষেত্রে চারটি ধাপে কোন জেলার কোন উপজেলার ভোট কবে হবে, আজ বুধবার সন্ধ্যার দিকে ওয়েবসাইটে তার সম্ভাব্য তালিকা প্রকাশ করেছে সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানটি।
১৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
উপদেষ্টা বলেন, বাংলাদেশের নারীরা ঘরে ও সমাজে প্রতিদিন জলবায়ু সহনশীলতার লড়াই চালিয়ে যাচ্ছেন। দুর্যোগে, দারিদ্র্যে কিংবা অনিশ্চয়তায় তাঁরা কখনো হার মানেননি। এই নারীদের সক্ষমতা বৃদ্ধির মাধ্যমে জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় টেকসই পরিবর্তন আনা সম্ভব।
২ ঘণ্টা আগে
অতীতে মালয়েশিয়া সরকার অন্যান্য দেশের তুলনায় বাংলাদেশের কমসংখ্যক এজেন্সিকে সুযোগ দিত। তবে সাম্প্রতিক ঢাকায় অনুষ্ঠিত তৃতীয় যৌথ ওয়ার্কিং গ্রুপের বৈঠকে বাংলাদেশ পক্ষ এ বিষয়ে সমান সুযোগের দাবি জানায়। বৈঠকের পর মালয়েশিয়া তাদের রিক্রুটিং এজেন্ট নির্বাচনের মানদণ্ড পাঠায়, যা বাংলাদেশ সরকারকে জানানো হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে মৈত্রী, বন্ধন এবং মিতালী এক্সপ্রেস ট্রেন গত ১৫ মাস বন্ধ রয়েছে। ফলে দুই দেশের মধ্যে যাতায়াতে মানুষের ব্যাপক ভোগান্তি হচ্ছে। ট্রেন তিনটি পুনরায় চালানোর জন্য বাংলাদেশ রেলওয়ের তরফ থেকে এ পর্যন্ত দুই দফা ভারতকে চিঠি দেওয়া হলেও কোনো উত্তর মেলেনি।
১৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় এবং পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, ‘পরিবর্তন আমাদের নিয়ন্ত্রণে না থাকলেও টিকে থাকার লড়াই আমাদের হাতেই। আর এই টিকে থাকার অনুপ্রেরণা পরিবারে সবচেয়ে বেশি দেন নারীরা। নারীদের অদম্য সাহসেই গড়ে উঠবে জলবায়ু সহনশীল বাংলাদেশ।’
আজ বুধবার রাজধানীর গুলশানে আলোকি কনভেনশন সেন্টারে অ্যানুয়াল কমিউনিটি অব প্র্যাকটিসেস (সিওপি) নেটওয়ার্ক কনভেনশন-২০২৫ অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
উপদেষ্টা বলেন, বাংলাদেশের নারীরা ঘরে ও সমাজে প্রতিদিন জলবায়ু সহনশীলতার লড়াই চালিয়ে যাচ্ছেন। দুর্যোগে, দারিদ্র্যে কিংবা অনিশ্চয়তায় তাঁরা কখনো হার মানেননি। এই নারীদের সক্ষমতা বৃদ্ধির মাধ্যমে জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় টেকসই পরিবর্তন আনা সম্ভব।
উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘আমাদের উন্নয়নের দর্শন বদলাতে হবে। বড় মেগা প্রকল্পে বিপুল অর্থ ব্যয়ের পাশাপাশি নদীভাঙন ও দুর্যোগপ্রবণ এলাকার মানুষদের সুরক্ষায় বিনিয়োগ বাড়াতে হবে। প্রকৃত অর্থে টেকসই উন্নয়ন তখনই সম্ভব, যখন প্রতিটি দুর্বল ও প্রান্তিক মানুষ জলবায়ু পরিবর্তনের অভিঘাত থেকে সুরক্ষিত থাকবে।’
সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেন, সরকারি ও বেসরকারি উদ্যোগে ক্ষুদ্র অভিযোজন প্রকল্পগুলোকে বড় আকারে সম্প্রসারণ করতে হবে। স্থানীয় নারী উদ্যোক্তাদের উদ্ভাবনী প্রচেষ্টাগুলোকে জাতীয় উন্নয়নের পরিধিতে অন্তর্ভুক্ত করা সময়ের দাবি।
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন সুইডেনের রাষ্ট্রদূত নিকোলাস উইকস, সুইজারল্যান্ড দূতাবাসের সহযোগিতা প্রধান ডিপাক এলমার, জাতিসংঘ নারী সংস্থার বাংলাদেশ প্রতিনিধি গীতাঞ্জলি সিং ও মানুষের জন্য ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক শাহিন আনাম। অনুষ্ঠানে দেশের বিভিন্ন জলবায়ু ঝুঁকিপূর্ণ জেলার নারীদের জন্য কাজ করা ১০ অদম্য নারীকে পুরস্কার দেওয়া হয়।

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় এবং পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, ‘পরিবর্তন আমাদের নিয়ন্ত্রণে না থাকলেও টিকে থাকার লড়াই আমাদের হাতেই। আর এই টিকে থাকার অনুপ্রেরণা পরিবারে সবচেয়ে বেশি দেন নারীরা। নারীদের অদম্য সাহসেই গড়ে উঠবে জলবায়ু সহনশীল বাংলাদেশ।’
আজ বুধবার রাজধানীর গুলশানে আলোকি কনভেনশন সেন্টারে অ্যানুয়াল কমিউনিটি অব প্র্যাকটিসেস (সিওপি) নেটওয়ার্ক কনভেনশন-২০২৫ অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
উপদেষ্টা বলেন, বাংলাদেশের নারীরা ঘরে ও সমাজে প্রতিদিন জলবায়ু সহনশীলতার লড়াই চালিয়ে যাচ্ছেন। দুর্যোগে, দারিদ্র্যে কিংবা অনিশ্চয়তায় তাঁরা কখনো হার মানেননি। এই নারীদের সক্ষমতা বৃদ্ধির মাধ্যমে জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় টেকসই পরিবর্তন আনা সম্ভব।
উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘আমাদের উন্নয়নের দর্শন বদলাতে হবে। বড় মেগা প্রকল্পে বিপুল অর্থ ব্যয়ের পাশাপাশি নদীভাঙন ও দুর্যোগপ্রবণ এলাকার মানুষদের সুরক্ষায় বিনিয়োগ বাড়াতে হবে। প্রকৃত অর্থে টেকসই উন্নয়ন তখনই সম্ভব, যখন প্রতিটি দুর্বল ও প্রান্তিক মানুষ জলবায়ু পরিবর্তনের অভিঘাত থেকে সুরক্ষিত থাকবে।’
সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেন, সরকারি ও বেসরকারি উদ্যোগে ক্ষুদ্র অভিযোজন প্রকল্পগুলোকে বড় আকারে সম্প্রসারণ করতে হবে। স্থানীয় নারী উদ্যোক্তাদের উদ্ভাবনী প্রচেষ্টাগুলোকে জাতীয় উন্নয়নের পরিধিতে অন্তর্ভুক্ত করা সময়ের দাবি।
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন সুইডেনের রাষ্ট্রদূত নিকোলাস উইকস, সুইজারল্যান্ড দূতাবাসের সহযোগিতা প্রধান ডিপাক এলমার, জাতিসংঘ নারী সংস্থার বাংলাদেশ প্রতিনিধি গীতাঞ্জলি সিং ও মানুষের জন্য ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক শাহিন আনাম। অনুষ্ঠানে দেশের বিভিন্ন জলবায়ু ঝুঁকিপূর্ণ জেলার নারীদের জন্য কাজ করা ১০ অদম্য নারীকে পুরস্কার দেওয়া হয়।

দেশের ছয়টি নির্বাচনী অঞ্চলের ৩৪৪টি উপজেলার নির্বাচন কখন হবে, তা জানাল নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এ ক্ষেত্রে চারটি ধাপে কোন জেলার কোন উপজেলার ভোট কবে হবে, আজ বুধবার সন্ধ্যার দিকে ওয়েবসাইটে তার সম্ভাব্য তালিকা প্রকাশ করেছে সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানটি।
১৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন। প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং এই তথ্য জানিয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে
অতীতে মালয়েশিয়া সরকার অন্যান্য দেশের তুলনায় বাংলাদেশের কমসংখ্যক এজেন্সিকে সুযোগ দিত। তবে সাম্প্রতিক ঢাকায় অনুষ্ঠিত তৃতীয় যৌথ ওয়ার্কিং গ্রুপের বৈঠকে বাংলাদেশ পক্ষ এ বিষয়ে সমান সুযোগের দাবি জানায়। বৈঠকের পর মালয়েশিয়া তাদের রিক্রুটিং এজেন্ট নির্বাচনের মানদণ্ড পাঠায়, যা বাংলাদেশ সরকারকে জানানো হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে মৈত্রী, বন্ধন এবং মিতালী এক্সপ্রেস ট্রেন গত ১৫ মাস বন্ধ রয়েছে। ফলে দুই দেশের মধ্যে যাতায়াতে মানুষের ব্যাপক ভোগান্তি হচ্ছে। ট্রেন তিনটি পুনরায় চালানোর জন্য বাংলাদেশ রেলওয়ের তরফ থেকে এ পর্যন্ত দুই দফা ভারতকে চিঠি দেওয়া হলেও কোনো উত্তর মেলেনি।
১৫ ঘণ্টা আগেবিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা

মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠানোর ক্ষেত্রে নতুন করে কঠোর মানদণ্ড নির্ধারণ করেছে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়। এখন থেকে শুধু নির্দিষ্ট শর্ত পূরণে সক্ষম রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোকেই কর্মী পাঠানোর তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা হবে।
আজ বুধবার মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে পাঠানো এক তথ্য বিবরণীতে জানানো হয়, বাংলাদেশসহ ভারত, নেপাল, পাকিস্তান ও মিয়ানমারের রিক্রুটিং এজেন্ট নির্বাচন করা হবে অভিন্ন মানদণ্ডের ভিত্তিতে। এর ফলে মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠানোর সুযোগ পেতে এজেন্সিগুলোকে ১০টি নির্দিষ্ট শর্ত পূরণ করতে হবে।
তথ্য অনুযায়ী, অতীতে মালয়েশিয়া সরকার অন্যান্য দেশের তুলনায় বাংলাদেশের কমসংখ্যক এজেন্সিকে সুযোগ দিত। তবে সম্প্রতি ঢাকায় অনুষ্ঠিত তৃতীয় যৌথ ওয়ার্কিং গ্রুপের বৈঠকে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে এ বিষয়ে সমান সুযোগের দাবি জানানো হয়। বৈঠকের পর মালয়েশিয়া তাদের রিক্রুটিং এজেন্ট নির্বাচনের মানদণ্ড পাঠায়, যা বাংলাদেশ সরকারকে জানানো হয়েছে।
রিক্রুটিং এজেন্সির জন্য নির্ধারিত ১০ শর্ত হলো:
১. লাইসেন্স পাওয়ার পর অন্তত ৫ বছর সন্তোষজনকভাবে কার্যক্রম পরিচালনার অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
২. গত ৫ বছরে কমপক্ষে ৩ হাজার কর্মী বিদেশে পাঠানোর প্রমাণ থাকতে হবে।
৩. অন্তত ৩টি ভিন্ন দেশে কর্মী পাঠানোর অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
৪. প্রশিক্ষণ, মূল্যায়ন ও নিয়োগ সংক্রান্ত বৈধ লাইসেন্স থাকতে হবে।
৫. সংশ্লিষ্ট দেশের কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে সদাচরণের সনদ (Certificate of Good Conduct) থাকতে হবে।
৬. জোরপূর্বক শ্রম, মানবপাচার, অর্থপাচার বা অন্য কোনো অপরাধে জড়িত থাকার রেকর্ড থাকা যাবে না।
৭. নিজস্ব প্রশিক্ষণ ও মূল্যায়ন কেন্দ্র থাকতে হবে—যেখানে আবাসন, কারিগরি প্রশিক্ষণ ও দিকনির্দেশনা মডিউল থাকবে।
৮. অন্তত ৫ জন আন্তর্জাতিক নিয়োগকর্তার কাছ থেকে ইতিবাচক প্রশংসাপত্র থাকতে হবে।
৯. কমপক্ষে ১০ হাজার বর্গফুট আয়তনের নিজস্ব স্থায়ী অফিস থাকতে হবে, যেখানে কর্মী বাছাই ও নিয়োগ কার্যক্রম পরিচালনা করা যায়।
১০. পূর্বে মালয়েশিয়া বা অন্য গন্তব্য দেশে কর্মী পাঠানোর ক্ষেত্রে আইনসম্মত প্রক্রিয়া অনুসরণের প্রমাণ থাকতে হবে।
প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয় জানায়, এসব শর্ত পূরণে সক্ষম সব বৈধ রিক্রুটিং এজেন্সিকে মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠানোর তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করার জন্য বাংলাদেশ সরকার মালয়েশিয়া সরকারের কাছে সুপারিশ করবে।
এ জন্য যোগ্য এজেন্সিগুলোকে আগামী ৭ নভেম্বরের মধ্যে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ে প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ আবেদন জমা দেওয়ার আহ্বান জানানো হয়েছে।

মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠানোর ক্ষেত্রে নতুন করে কঠোর মানদণ্ড নির্ধারণ করেছে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়। এখন থেকে শুধু নির্দিষ্ট শর্ত পূরণে সক্ষম রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোকেই কর্মী পাঠানোর তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা হবে।
আজ বুধবার মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে পাঠানো এক তথ্য বিবরণীতে জানানো হয়, বাংলাদেশসহ ভারত, নেপাল, পাকিস্তান ও মিয়ানমারের রিক্রুটিং এজেন্ট নির্বাচন করা হবে অভিন্ন মানদণ্ডের ভিত্তিতে। এর ফলে মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠানোর সুযোগ পেতে এজেন্সিগুলোকে ১০টি নির্দিষ্ট শর্ত পূরণ করতে হবে।
তথ্য অনুযায়ী, অতীতে মালয়েশিয়া সরকার অন্যান্য দেশের তুলনায় বাংলাদেশের কমসংখ্যক এজেন্সিকে সুযোগ দিত। তবে সম্প্রতি ঢাকায় অনুষ্ঠিত তৃতীয় যৌথ ওয়ার্কিং গ্রুপের বৈঠকে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে এ বিষয়ে সমান সুযোগের দাবি জানানো হয়। বৈঠকের পর মালয়েশিয়া তাদের রিক্রুটিং এজেন্ট নির্বাচনের মানদণ্ড পাঠায়, যা বাংলাদেশ সরকারকে জানানো হয়েছে।
রিক্রুটিং এজেন্সির জন্য নির্ধারিত ১০ শর্ত হলো:
১. লাইসেন্স পাওয়ার পর অন্তত ৫ বছর সন্তোষজনকভাবে কার্যক্রম পরিচালনার অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
২. গত ৫ বছরে কমপক্ষে ৩ হাজার কর্মী বিদেশে পাঠানোর প্রমাণ থাকতে হবে।
৩. অন্তত ৩টি ভিন্ন দেশে কর্মী পাঠানোর অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
৪. প্রশিক্ষণ, মূল্যায়ন ও নিয়োগ সংক্রান্ত বৈধ লাইসেন্স থাকতে হবে।
৫. সংশ্লিষ্ট দেশের কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে সদাচরণের সনদ (Certificate of Good Conduct) থাকতে হবে।
৬. জোরপূর্বক শ্রম, মানবপাচার, অর্থপাচার বা অন্য কোনো অপরাধে জড়িত থাকার রেকর্ড থাকা যাবে না।
৭. নিজস্ব প্রশিক্ষণ ও মূল্যায়ন কেন্দ্র থাকতে হবে—যেখানে আবাসন, কারিগরি প্রশিক্ষণ ও দিকনির্দেশনা মডিউল থাকবে।
৮. অন্তত ৫ জন আন্তর্জাতিক নিয়োগকর্তার কাছ থেকে ইতিবাচক প্রশংসাপত্র থাকতে হবে।
৯. কমপক্ষে ১০ হাজার বর্গফুট আয়তনের নিজস্ব স্থায়ী অফিস থাকতে হবে, যেখানে কর্মী বাছাই ও নিয়োগ কার্যক্রম পরিচালনা করা যায়।
১০. পূর্বে মালয়েশিয়া বা অন্য গন্তব্য দেশে কর্মী পাঠানোর ক্ষেত্রে আইনসম্মত প্রক্রিয়া অনুসরণের প্রমাণ থাকতে হবে।
প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয় জানায়, এসব শর্ত পূরণে সক্ষম সব বৈধ রিক্রুটিং এজেন্সিকে মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠানোর তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করার জন্য বাংলাদেশ সরকার মালয়েশিয়া সরকারের কাছে সুপারিশ করবে।
এ জন্য যোগ্য এজেন্সিগুলোকে আগামী ৭ নভেম্বরের মধ্যে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ে প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ আবেদন জমা দেওয়ার আহ্বান জানানো হয়েছে।

দেশের ছয়টি নির্বাচনী অঞ্চলের ৩৪৪টি উপজেলার নির্বাচন কখন হবে, তা জানাল নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এ ক্ষেত্রে চারটি ধাপে কোন জেলার কোন উপজেলার ভোট কবে হবে, আজ বুধবার সন্ধ্যার দিকে ওয়েবসাইটে তার সম্ভাব্য তালিকা প্রকাশ করেছে সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানটি।
১৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন। প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং এই তথ্য জানিয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে
উপদেষ্টা বলেন, বাংলাদেশের নারীরা ঘরে ও সমাজে প্রতিদিন জলবায়ু সহনশীলতার লড়াই চালিয়ে যাচ্ছেন। দুর্যোগে, দারিদ্র্যে কিংবা অনিশ্চয়তায় তাঁরা কখনো হার মানেননি। এই নারীদের সক্ষমতা বৃদ্ধির মাধ্যমে জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় টেকসই পরিবর্তন আনা সম্ভব।
২ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে মৈত্রী, বন্ধন এবং মিতালী এক্সপ্রেস ট্রেন গত ১৫ মাস বন্ধ রয়েছে। ফলে দুই দেশের মধ্যে যাতায়াতে মানুষের ব্যাপক ভোগান্তি হচ্ছে। ট্রেন তিনটি পুনরায় চালানোর জন্য বাংলাদেশ রেলওয়ের তরফ থেকে এ পর্যন্ত দুই দফা ভারতকে চিঠি দেওয়া হলেও কোনো উত্তর মেলেনি।
১৫ ঘণ্টা আগেতৌফিকুল ইসলাম, ঢাকা

বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে মৈত্রী, বন্ধন এবং মিতালী এক্সপ্রেস ট্রেন গত ১৫ মাস বন্ধ রয়েছে। ফলে দুই দেশের মধ্যে যাতায়াতে মানুষের ব্যাপক ভোগান্তি হচ্ছে। ট্রেন তিনটি পুনরায় চালানোর জন্য বাংলাদেশ রেলওয়ের তরফ থেকে এ পর্যন্ত দুই দফা ভারতকে চিঠি দেওয়া হলেও কোনো উত্তর মেলেনি। এ অবস্থায় আবারও চিঠি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ রেলওয়ে।
ঢাকা-নিউ জলপাইগুঁড়ি পথে মিতালী এক্সপ্রেস, ঢাকা-কলকাতা মৈত্রী এক্সপ্রেস এবং খুলনা-কলকাতা পথে বন্ধন এক্সপ্রেস চলাচল করত। রাজনৈতিক অস্থিতিশীল পরিস্থিতির কারণে ২০২৪ সালের ১৯ জুলাই থেকে এসব ট্রেন চলাচল বন্ধ রাখা হয়।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় রেল যোগাযোগ ব্যবস্থাসংক্রান্ত বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু নিয়ে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া ৩৮তম আন্তসরকার রেলওয়ে সভার (আইজিআরএম) প্রস্তুতিমূলক সভায় ভারতকে পুনরায় চিঠি পাঠানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। রেল মন্ত্রণালয়ে ৬ অক্টোবর ওই সভা হয়। বাংলাদেশ রেলওয়ে থেকে চিঠি প্রস্তুত করে রেলপথ মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হবে। রেলপথ মন্ত্রণালয় থেকে সেই চিঠি পাঠানো হবে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে। এ মন্ত্রণালয় চিঠিটি ভারতকে পাঠাবে বলে রেল মন্ত্রণালয় সূত্র জানিয়েছে।
বাংলাদেশ রেলওয়ে ও ভারতীয় রেলওয়ে বোর্ড প্রতিবছর আইজিআরএম করে। ৩৮তম আইজিআরএম ২০২৬ সালের মার্চে ঢাকায় হওয়ার কথা। তবে সেটি হবে কি না এখনো চূড়ান্ত নয়।
জানতে চাইলে রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. ফাহিমুল ইসলাম মঙ্গলবার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এর আগেও কয়েকবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে চিঠি দেওয়া হয়েছে ভারতকে। আন্তদেশীয় ট্রেন চালু করতে, আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে ভারতকে আবারও চিঠি লিখব। আমাদের দিক থেকে আগ্রহের যে কমতি নেই, সেটা আমরা প্রমাণ করতে চাই। এ ছাড়া আরও অনেক বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে আইজিআরএমের প্রস্তুতিমূলক সভায়।’
প্রস্তুতিমূলক সভার কার্যবিবরণী সূত্রে জানা গেছে, এ সভায় সিদ্ধান্ত হয়েছে, দুই দেশের মধ্যে আন্তদেশীয় যাত্রীবাহী মৈত্রী এক্সপ্রেস ট্রেন পদ্মা সেতু দিয়ে পরিচালনার বিষয়ে দ্রুততম সময়ে বাংলাদেশ রেলওয়ে ভারতীয় রেলওয়েকে আনুষ্ঠানিক প্রস্তাব পাঠাবে। এ প্রস্তাবে রাতের বেলা ট্রেন পরিচালনার বিষয়টিও উল্লেখ করা হবে। এ ছাড়া আন্তদেশীয় যাত্রীবাহী ট্রেনের সঙ্গে যাত্রীদের অতিরিক্ত মালামাল পরিবহনের জন্য লাগেজ ভ্যান সংযুক্ত করার বিষয়ে বাংলাদেশ রেলওয়ে থেকে ভারতীয় রেলওয়েকে দ্রুততম সময়ের মধ্যে আনুষ্ঠানিক প্রস্তাব পাঠানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় ওই সভায়।
একসঙ্গে রাজশাহী-কলকাতা ট্রেন পরিচালনার বিষয়ে বাংলাদেশ সরকারের অনুমোদনের জন্য একটি প্রস্তাব বাংলাদেশ রেলওয়েকে রেলপথ মন্ত্রণালয়ে পাঠাতে বলা হয়েছে প্রস্তুতিমূলক আইজিআরএম সভা থেকে।
বন্ধন এক্সপ্রেস ট্রেনের এন্ড টু এন্ড কাস্টম ও ইমিগ্রেশন কার্যক্রম শেষ করার জন্য খুলনা স্টেশনে প্রয়োজনীয় অবকাঠামো নির্মাণসহ অন্যান্য কার্যক্রম গ্রহণের সিদ্ধান্ত হয়েছে। এ ছাড়া রেলপথে যাতায়াতের জন্য আলাদা ভিসা দেওয়ার জন্য পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে ভারত সরকারকে চিঠি পাঠাবে রেল মন্ত্রণালয়।
সভায় আরও সিদ্ধান্ত হয়, উভয় দেশের পণ্য পরিবহনে রেলপথ ব্যবহারে ব্যবসায়ীদের উদ্বুদ্ধ এবং পণ্যবাহী ট্রেন বৃদ্ধির প্রয়োজনীয় কার্যক্রম গ্রহণ করা হবে। দর্শনা-গেদে, পেট্রাপোল-বেনাপোল এবং রোহনপুর-সিঙ্গাবাদ সীমান্ত দিয়ে ২৪ ঘণ্টা পণ্যবাহী ট্রেন পরিচালনার বিষয়ে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের মতামতের জন্য রেলপথ মন্ত্রণালয় চিঠি পাঠানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
আইজিআরএমের প্রস্তুতিমূলক সভার কার্যবিবরণী সূত্রে জানা যায়, সভায় প্রায় ২৯টি বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়েছে। এর মধ্যে যাত্রী ও পণ্যবাহী ট্রেন চলাচল, আন্তসীমান্ত যোগাযোগ এবং যৌথ প্রকল্পসহ বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা হয়।
রেলের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, আন্তদেশীয় ট্রেন চালানোর জন্য এর আগেও ভারতকে দুই দফায় চিঠি দেওয়া হয়েছে। তবে ভারত সেভাবে আগ্রহ দেখায়নি। এমনকি চিঠির উত্তর পর্যন্ত দেয়নি। নিরাপত্তাসংক্রান্ত ইস্যুতে ট্রেন চালাতে চায় না তারা। বর্তমানে পণ্যবাহী ট্রেন চলছে। তবে তা আগের তুলনায় কম। ভারতের পর্যটন ভিসা বন্ধ রয়েছে। ফলে এ সরকারের আমলে পুনরায় এসব ট্রেন চালু হবে কি না, সেটা অনিশ্চিত।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, চিকিৎসা বা অন্য জরুরি ভিসা দেওয়াকে অগ্রাধিকার দিচ্ছে দিল্লি।
যোগাযোগ বিশেষজ্ঞ ও বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) পুরকৌশল বিভাগের অধ্যাপক মো. হাদিউজ্জামান বলেন, ‘রাজনৈতিক কারণে উভয় দেশের মধ্যে ট্রেন চলাচল বন্ধ রয়েছে। তবে বাংলাদেশ ট্রেন চলাচলের প্রস্তাব দিলে ভারতের সেটা বিবেচনায় নিয়ে চালানো উচিত। ভূরাজনীতির বাইরেও বাংলাদেশ-ভারত প্রতিবেশী দেশ। মানুষের এই ট্রেনগুলো প্রয়োজন। ফলে যাত্রীবাহী আন্তদেশীয় ট্রেনগুলো চালু হলে উভয় দেশের জনগণের জন্য ভালো হবে। এটা যত দ্রুত সম্ভব চালু করা উচিত।’

বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে মৈত্রী, বন্ধন এবং মিতালী এক্সপ্রেস ট্রেন গত ১৫ মাস বন্ধ রয়েছে। ফলে দুই দেশের মধ্যে যাতায়াতে মানুষের ব্যাপক ভোগান্তি হচ্ছে। ট্রেন তিনটি পুনরায় চালানোর জন্য বাংলাদেশ রেলওয়ের তরফ থেকে এ পর্যন্ত দুই দফা ভারতকে চিঠি দেওয়া হলেও কোনো উত্তর মেলেনি। এ অবস্থায় আবারও চিঠি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ রেলওয়ে।
ঢাকা-নিউ জলপাইগুঁড়ি পথে মিতালী এক্সপ্রেস, ঢাকা-কলকাতা মৈত্রী এক্সপ্রেস এবং খুলনা-কলকাতা পথে বন্ধন এক্সপ্রেস চলাচল করত। রাজনৈতিক অস্থিতিশীল পরিস্থিতির কারণে ২০২৪ সালের ১৯ জুলাই থেকে এসব ট্রেন চলাচল বন্ধ রাখা হয়।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় রেল যোগাযোগ ব্যবস্থাসংক্রান্ত বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু নিয়ে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া ৩৮তম আন্তসরকার রেলওয়ে সভার (আইজিআরএম) প্রস্তুতিমূলক সভায় ভারতকে পুনরায় চিঠি পাঠানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। রেল মন্ত্রণালয়ে ৬ অক্টোবর ওই সভা হয়। বাংলাদেশ রেলওয়ে থেকে চিঠি প্রস্তুত করে রেলপথ মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হবে। রেলপথ মন্ত্রণালয় থেকে সেই চিঠি পাঠানো হবে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে। এ মন্ত্রণালয় চিঠিটি ভারতকে পাঠাবে বলে রেল মন্ত্রণালয় সূত্র জানিয়েছে।
বাংলাদেশ রেলওয়ে ও ভারতীয় রেলওয়ে বোর্ড প্রতিবছর আইজিআরএম করে। ৩৮তম আইজিআরএম ২০২৬ সালের মার্চে ঢাকায় হওয়ার কথা। তবে সেটি হবে কি না এখনো চূড়ান্ত নয়।
জানতে চাইলে রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. ফাহিমুল ইসলাম মঙ্গলবার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এর আগেও কয়েকবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে চিঠি দেওয়া হয়েছে ভারতকে। আন্তদেশীয় ট্রেন চালু করতে, আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে ভারতকে আবারও চিঠি লিখব। আমাদের দিক থেকে আগ্রহের যে কমতি নেই, সেটা আমরা প্রমাণ করতে চাই। এ ছাড়া আরও অনেক বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে আইজিআরএমের প্রস্তুতিমূলক সভায়।’
প্রস্তুতিমূলক সভার কার্যবিবরণী সূত্রে জানা গেছে, এ সভায় সিদ্ধান্ত হয়েছে, দুই দেশের মধ্যে আন্তদেশীয় যাত্রীবাহী মৈত্রী এক্সপ্রেস ট্রেন পদ্মা সেতু দিয়ে পরিচালনার বিষয়ে দ্রুততম সময়ে বাংলাদেশ রেলওয়ে ভারতীয় রেলওয়েকে আনুষ্ঠানিক প্রস্তাব পাঠাবে। এ প্রস্তাবে রাতের বেলা ট্রেন পরিচালনার বিষয়টিও উল্লেখ করা হবে। এ ছাড়া আন্তদেশীয় যাত্রীবাহী ট্রেনের সঙ্গে যাত্রীদের অতিরিক্ত মালামাল পরিবহনের জন্য লাগেজ ভ্যান সংযুক্ত করার বিষয়ে বাংলাদেশ রেলওয়ে থেকে ভারতীয় রেলওয়েকে দ্রুততম সময়ের মধ্যে আনুষ্ঠানিক প্রস্তাব পাঠানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় ওই সভায়।
একসঙ্গে রাজশাহী-কলকাতা ট্রেন পরিচালনার বিষয়ে বাংলাদেশ সরকারের অনুমোদনের জন্য একটি প্রস্তাব বাংলাদেশ রেলওয়েকে রেলপথ মন্ত্রণালয়ে পাঠাতে বলা হয়েছে প্রস্তুতিমূলক আইজিআরএম সভা থেকে।
বন্ধন এক্সপ্রেস ট্রেনের এন্ড টু এন্ড কাস্টম ও ইমিগ্রেশন কার্যক্রম শেষ করার জন্য খুলনা স্টেশনে প্রয়োজনীয় অবকাঠামো নির্মাণসহ অন্যান্য কার্যক্রম গ্রহণের সিদ্ধান্ত হয়েছে। এ ছাড়া রেলপথে যাতায়াতের জন্য আলাদা ভিসা দেওয়ার জন্য পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে ভারত সরকারকে চিঠি পাঠাবে রেল মন্ত্রণালয়।
সভায় আরও সিদ্ধান্ত হয়, উভয় দেশের পণ্য পরিবহনে রেলপথ ব্যবহারে ব্যবসায়ীদের উদ্বুদ্ধ এবং পণ্যবাহী ট্রেন বৃদ্ধির প্রয়োজনীয় কার্যক্রম গ্রহণ করা হবে। দর্শনা-গেদে, পেট্রাপোল-বেনাপোল এবং রোহনপুর-সিঙ্গাবাদ সীমান্ত দিয়ে ২৪ ঘণ্টা পণ্যবাহী ট্রেন পরিচালনার বিষয়ে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের মতামতের জন্য রেলপথ মন্ত্রণালয় চিঠি পাঠানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
আইজিআরএমের প্রস্তুতিমূলক সভার কার্যবিবরণী সূত্রে জানা যায়, সভায় প্রায় ২৯টি বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়েছে। এর মধ্যে যাত্রী ও পণ্যবাহী ট্রেন চলাচল, আন্তসীমান্ত যোগাযোগ এবং যৌথ প্রকল্পসহ বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা হয়।
রেলের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, আন্তদেশীয় ট্রেন চালানোর জন্য এর আগেও ভারতকে দুই দফায় চিঠি দেওয়া হয়েছে। তবে ভারত সেভাবে আগ্রহ দেখায়নি। এমনকি চিঠির উত্তর পর্যন্ত দেয়নি। নিরাপত্তাসংক্রান্ত ইস্যুতে ট্রেন চালাতে চায় না তারা। বর্তমানে পণ্যবাহী ট্রেন চলছে। তবে তা আগের তুলনায় কম। ভারতের পর্যটন ভিসা বন্ধ রয়েছে। ফলে এ সরকারের আমলে পুনরায় এসব ট্রেন চালু হবে কি না, সেটা অনিশ্চিত।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, চিকিৎসা বা অন্য জরুরি ভিসা দেওয়াকে অগ্রাধিকার দিচ্ছে দিল্লি।
যোগাযোগ বিশেষজ্ঞ ও বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) পুরকৌশল বিভাগের অধ্যাপক মো. হাদিউজ্জামান বলেন, ‘রাজনৈতিক কারণে উভয় দেশের মধ্যে ট্রেন চলাচল বন্ধ রয়েছে। তবে বাংলাদেশ ট্রেন চলাচলের প্রস্তাব দিলে ভারতের সেটা বিবেচনায় নিয়ে চালানো উচিত। ভূরাজনীতির বাইরেও বাংলাদেশ-ভারত প্রতিবেশী দেশ। মানুষের এই ট্রেনগুলো প্রয়োজন। ফলে যাত্রীবাহী আন্তদেশীয় ট্রেনগুলো চালু হলে উভয় দেশের জনগণের জন্য ভালো হবে। এটা যত দ্রুত সম্ভব চালু করা উচিত।’

দেশের ছয়টি নির্বাচনী অঞ্চলের ৩৪৪টি উপজেলার নির্বাচন কখন হবে, তা জানাল নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এ ক্ষেত্রে চারটি ধাপে কোন জেলার কোন উপজেলার ভোট কবে হবে, আজ বুধবার সন্ধ্যার দিকে ওয়েবসাইটে তার সম্ভাব্য তালিকা প্রকাশ করেছে সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানটি।
১৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন। প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং এই তথ্য জানিয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে
উপদেষ্টা বলেন, বাংলাদেশের নারীরা ঘরে ও সমাজে প্রতিদিন জলবায়ু সহনশীলতার লড়াই চালিয়ে যাচ্ছেন। দুর্যোগে, দারিদ্র্যে কিংবা অনিশ্চয়তায় তাঁরা কখনো হার মানেননি। এই নারীদের সক্ষমতা বৃদ্ধির মাধ্যমে জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় টেকসই পরিবর্তন আনা সম্ভব।
২ ঘণ্টা আগে
অতীতে মালয়েশিয়া সরকার অন্যান্য দেশের তুলনায় বাংলাদেশের কমসংখ্যক এজেন্সিকে সুযোগ দিত। তবে সাম্প্রতিক ঢাকায় অনুষ্ঠিত তৃতীয় যৌথ ওয়ার্কিং গ্রুপের বৈঠকে বাংলাদেশ পক্ষ এ বিষয়ে সমান সুযোগের দাবি জানায়। বৈঠকের পর মালয়েশিয়া তাদের রিক্রুটিং এজেন্ট নির্বাচনের মানদণ্ড পাঠায়, যা বাংলাদেশ সরকারকে জানানো হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগে