মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তর তথা স্টেট ডিপার্টমেন্টের নিয়মিত প্রেস ব্রিফিংয়ে আলোচিত হয়েছে বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক। বিশেষ করে, ভারতে অবস্থানরত বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে নিয়েও কথা হয়েছে। আলোচিত হয়েছে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা, গণতন্ত্র, নিরাপত্তা এবং রোহিঙ্গা শরণার্থী ইস্যু বিবেচনায় ঢাকা-ওয়াশিংটন সম্পর্কও।
স্থানীয় সময় গতকাল মঙ্গলবার সংবাদ সম্মেলনে স্টেট ম্যাথিউ মিলারের কাছে জানতে চাওয়া হয়, গণহত্যা ও নৃশংসতার পর একনায়ক হাসিনা ভারতে পালিয়ে যাওয়ার পর অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান নোবেল বিজয়ী অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে। পররাষ্ট্রমন্ত্রী (অ্যান্টনি) ব্লিঙ্কেন অধ্যাপক ইউনূসের সঙ্গে একটি ফলপ্রসূ বৈঠক করেছেন এবং প্রেসিডেন্ট বাইডেনও জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের বৈঠকের ফাঁকে ড. ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন। অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা, গণতন্ত্র, নিরাপত্তা ও রোহিঙ্গা শরণার্থী ইস্যুতে দেশটির চ্যালেঞ্জ বিবেচনা করে বাইডেন প্রশাসন কীভাবে বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক এগিয়ে নিচ্ছে?
জবাবে ম্যাথিউ মিলার বলেন, ‘আমরা এসব ইস্যুতে বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে কাজ চালিয়ে যাচ্ছি। পররাষ্ট্রমন্ত্রী অন্তর্বর্তী সরকারের (প্রধান) উপদেষ্টার সঙ্গে একটি ফলপ্রসূ বৈঠক করেছেন এবং এসব বিষয়ে যে অগ্রগতি হবে সেগুলো আমরা অবশ্যই সবার সামনে তুলে ধরতে উন্মুখ।’
অপর এক প্রশ্নে ভারতীয় পররাষ্ট্রমন্ত্রী সুব্রহ্মণম জয়শঙ্করের ওয়াশিংটন সফরে বাংলাদেশ ইস্যু আলোচিত হয়েছে কি না, তা জানতে চাওয়া হয়। প্রশ্নকারী মিলারের কাছে জানতে চান, ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী গত সপ্তাহে এখানে (মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরে) ছিলেন। পররাষ্ট্রমন্ত্রী ব্লিঙ্কেনের সঙ্গে তাঁর সাক্ষাতের সময় বাংলাদেশ ইস্যুতে কোনো আলোচনা করা হয়েছিল কি? বিশেষ করে যখন বাংলাদেশের সাবেক স্বৈরশাসক হাসিনা ভারতে অবস্থান করছেন এবং সেখানে থেকে দেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করছেন বলে অভিযোগ আছে।
এই প্রশ্নের জবাবে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র বলেন, ‘আমি আপনাকে বলতে পারি যে, বাংলাদেশসহ আঞ্চলিক প্রায় সব সমস্যা প্রায়শই ভারত সরকারের সঙ্গে আমাদের বৈঠকে ওঠে আসে। তবে সে বিষয়ে এখন আপনাদের সামনে কিছু উপস্থাপন করার নির্দিষ্ট কোনো তথ্য নেই আমার কাছে।’
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তর তথা স্টেট ডিপার্টমেন্টের নিয়মিত প্রেস ব্রিফিংয়ে আলোচিত হয়েছে বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক। বিশেষ করে, ভারতে অবস্থানরত বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে নিয়েও কথা হয়েছে। আলোচিত হয়েছে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা, গণতন্ত্র, নিরাপত্তা এবং রোহিঙ্গা শরণার্থী ইস্যু বিবেচনায় ঢাকা-ওয়াশিংটন সম্পর্কও।
স্থানীয় সময় গতকাল মঙ্গলবার সংবাদ সম্মেলনে স্টেট ম্যাথিউ মিলারের কাছে জানতে চাওয়া হয়, গণহত্যা ও নৃশংসতার পর একনায়ক হাসিনা ভারতে পালিয়ে যাওয়ার পর অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান নোবেল বিজয়ী অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে। পররাষ্ট্রমন্ত্রী (অ্যান্টনি) ব্লিঙ্কেন অধ্যাপক ইউনূসের সঙ্গে একটি ফলপ্রসূ বৈঠক করেছেন এবং প্রেসিডেন্ট বাইডেনও জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের বৈঠকের ফাঁকে ড. ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন। অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা, গণতন্ত্র, নিরাপত্তা ও রোহিঙ্গা শরণার্থী ইস্যুতে দেশটির চ্যালেঞ্জ বিবেচনা করে বাইডেন প্রশাসন কীভাবে বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক এগিয়ে নিচ্ছে?
জবাবে ম্যাথিউ মিলার বলেন, ‘আমরা এসব ইস্যুতে বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে কাজ চালিয়ে যাচ্ছি। পররাষ্ট্রমন্ত্রী অন্তর্বর্তী সরকারের (প্রধান) উপদেষ্টার সঙ্গে একটি ফলপ্রসূ বৈঠক করেছেন এবং এসব বিষয়ে যে অগ্রগতি হবে সেগুলো আমরা অবশ্যই সবার সামনে তুলে ধরতে উন্মুখ।’
অপর এক প্রশ্নে ভারতীয় পররাষ্ট্রমন্ত্রী সুব্রহ্মণম জয়শঙ্করের ওয়াশিংটন সফরে বাংলাদেশ ইস্যু আলোচিত হয়েছে কি না, তা জানতে চাওয়া হয়। প্রশ্নকারী মিলারের কাছে জানতে চান, ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী গত সপ্তাহে এখানে (মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরে) ছিলেন। পররাষ্ট্রমন্ত্রী ব্লিঙ্কেনের সঙ্গে তাঁর সাক্ষাতের সময় বাংলাদেশ ইস্যুতে কোনো আলোচনা করা হয়েছিল কি? বিশেষ করে যখন বাংলাদেশের সাবেক স্বৈরশাসক হাসিনা ভারতে অবস্থান করছেন এবং সেখানে থেকে দেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করছেন বলে অভিযোগ আছে।
এই প্রশ্নের জবাবে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র বলেন, ‘আমি আপনাকে বলতে পারি যে, বাংলাদেশসহ আঞ্চলিক প্রায় সব সমস্যা প্রায়শই ভারত সরকারের সঙ্গে আমাদের বৈঠকে ওঠে আসে। তবে সে বিষয়ে এখন আপনাদের সামনে কিছু উপস্থাপন করার নির্দিষ্ট কোনো তথ্য নেই আমার কাছে।’
শুধু পাঠদান নয়, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা যেন অনেক কাজের কাজি। ভোট গ্রহণ, ভোটার তালিকা, শুমারি, জরিপ, টিকাদান, কৃমিনাশক ওষুধ ও ভিটামিন ক্যাপসুল খাওয়ানো, টিসিবির চাল বিতরণ, বিভিন্ন অনুষ্ঠানসহ বারোয়ারি অন্তত ২০ ধরনের কাজ করতে হচ্ছে তাঁদের। সরকারি এসব কাজে বছরে ব্যস্ত থাকছেন কমপক্ষে...
৯ ঘণ্টা আগেদেশের সব আসামির মামলা-সংক্রান্ত তথ্য-উপাত্ত থাকা পুলিশের ক্রিমিনাল ডেটা ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (সিডিএমএস) সফটওয়্যারে মাদক কর্মকর্তাদের প্রবেশাধিকার দিচ্ছে না সরকার। পুলিশ সদর দপ্তরের সহযোগিতা নিয়ে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর নিজস্ব সিডিএমএস তৈরি করবে।
১০ ঘণ্টা আগে২০১৮ সালের ২৯ জুলাই রাজধানীর বিমানবন্দর সড়কে জাবালে নূর পরিবহনের দুই বাসের বেপরোয়া প্রতিযোগিতায় প্রাণ হারিয়েছিলেন দুই কলেজশিক্ষার্থী। সেই ঘটনার পর শুরু হয়েছিল নিরাপদ সড়ক আন্দোলন। ধরন ও মাত্রার দিক থেকে তা ছিল দেশের ইতিহাসে নজিরবিহীন। ঢাকার হাজারো শিক্ষার্থী রাস্তায় নেমে আসে।
১০ ঘণ্টা আগেপুলিশের বিশেষ শাখার (এসবি) আশঙ্কা, ২৯ জুলাই থেকে ৮ আগস্ট পর্যন্ত সময়কে কেন্দ্র করে অনলাইন ও অফলাইনে সংঘবদ্ধ প্রচারণার মাধ্যমে নৈরাজ্য সৃষ্টির চেষ্টা করা হতে পারে। দলটির কিছু নেতা-কর্মী এ সময় সরকারি-বেসরকারি স্থাপনায় হামলা, বিশৃঙ্খলা কিংবা ভাঙচুর চালাতে পারে বলেও ধারণা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর।
১০ ঘণ্টা আগে