নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন নতুন মন্ত্রিসভার সদস্যরা। আজ শুক্রবার সকাল ১০টার দিকে ধানমন্ডির ৩২-নম্বর সড়কে বঙ্গবন্ধু ভবনের সামনে স্থাপিত জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে এ শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়।
প্রথমে নতুন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা একা শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। পরে মন্ত্রিসভার সদস্যদের তিনি আবারও শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। এরপর বেলা ১১টার দিকে সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা জানাবেন মন্ত্রী ও প্রতিমন্ত্রীরা। গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় বঙ্গভবনে টানা চতুর্থবার দেশের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেন আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।
রাষ্ট্র পরিচালনায় এবার শেখ হাসিনার সঙ্গী হয়েছেন ২৫ মন্ত্রী ও ১১ জন প্রতিমন্ত্রী। একই অনুষ্ঠানে বঙ্গভবনে শপথ নিয়েছেন তারা। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং মন্ত্রিসভার অন্যান্য সদস্যদের শপথ বাক্য পাঠ করান রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।
নতুন মন্ত্রিসভার শপথ শেষে মন্ত্রী ও প্রতিমন্ত্রীদের মধ্যে দপ্তর বণ্টন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৭টায় বঙ্গভবনের শপথ গ্রহণ শেষে মন্ত্রিপরিষদ সচিব মাহবুব হোসেন এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছেন। টানা চতুর্থ মেয়াদে সরকার গঠনের পর রাষ্ট্র পরিচালনায় এবার শেখ হাসিনার সঙ্গী হচ্ছেন ২৫ জন মন্ত্রী এবং ১১ জন প্রতিমন্ত্রী। তাদের মধ্যে ১৭ জন নতুন মুখ।
দায়িত্ব বণ্টনে শেখ হাসিনা তার নিজের হাতে রেখেছেন ৬টি মন্ত্রণালয়। এগুলো হলো—মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ; প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়; সশস্ত্র বাহিনী বিভাগ; বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়; সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়; শ্রম ও কর্ম কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়।
সদ্যবিদায়ী সরকারের ৮ মন্ত্রীকে আগের দায়িত্বে রেখেছেন শেখ হাসিনা। তাঁরা হলে—মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ে আ ক ম মোজাম্মেল হক, সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ে ওবায়দুল কাদের, আইন মন্ত্রণালয়ে আনিসুল হক, শিল্প মন্ত্রণালয়ে নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে আসাদুজ্জামান খান কামাল, স্থানীয় সরকার, পল্লি উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ে রয়েছে গেছেন মো. তাজুল ইসলাম, খাদ্য মন্ত্রণালয় রয়েছে সাধন চন্দ্র মজুমদারের হাতে এবং ইয়াফেস ওসমান (টেকনোক্র্যাট) ধরে রেখেছেন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়।
বিগত কোনো সরকারে মন্ত্রিসভায় থাকা ৫ জনকে ফিরিয়ে এনেছেন শেখ হাসিনা। তাদের মধ্যে আবুল হাসান মাহমুদ আলী পেয়েছেন অর্থ মন্ত্রণালয়, মুহাম্মদ ফারুক খান বেসামরিক বিমান ও পর্যটন মন্ত্রণালয়, নারায়ণ চন্দ্র চন্দ ভূমি মন্ত্রণালয়, জাহাঙ্গীর কবির নানক বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয় এবং সাবের হোসেন চৌধুরী পরিবেশ বন ও জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক মন্ত্রণালয় পেয়েছে।
একেবারে নতুন মুখ হিসেবে ৭ জনকে মন্ত্রী হিসেবে সরকারে নিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তাদের মধ্যে—আব্দুস সালাম পেয়েছেন পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়, র, আ, ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী পেয়েছেন গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়, মো. আব্দুর রহমান পেয়েছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়; আব্দুস শহীদ পেয়েছেন কৃষি মন্ত্রণালয়, সামন্ত লাল সেন (টেকনোক্র্যাট) পেয়েছেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়, জিল্লুল হাকিম পেয়েছেন রেলপথ মন্ত্রণালয় এবং নাজমুল হাসান পাপন পেয়েছেন যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়।
সদ্যবিদায়ী সরকারে প্রতিমন্ত্রী ও উপমন্ত্রী থেকে পদোন্নতি পেয়ে এবার মন্ত্রী হয়েছেন ৩ জন। তাদের মধ্যে—মো. ফরিদুল হক খান ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ে, ফরহাদ হোসেন জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে এবং মহিবুল হাসান চৌধুরী শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে দায়িত্ব পেয়েছেন। সদ্যবিদায়ী সরকারে দুজন মন্ত্রীর দপ্তর বদল হয়েছে। তাদের মধ্যে—পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে দায়িত্ব পেয়েছেন মোহাম্মদ হাছান মাহমুদ এবং সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ে ডা. দীপু মনি।
পুরোনো দপ্তরে থাকছেন চারজন প্রতিমন্ত্রী। তাদের মধ্যে খালিদ মাহমুদ চৌধুরী থাকছেন নৌ পরিবহন মন্ত্রণালয়ে, জুনাইদ আহমেদ পলক ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ে, জাহিদ ফারুক পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ে এবং নসরুল হামিদ বিদ্যুৎ বিভাগে (এবার জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের দায়িত্ব নেই)।
প্রতিমন্ত্রীদের মধ্যে বাকি সাতজনই নতুন। তাদের মধ্যে সিমিন হোসেন রিমি মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে, কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে, মহিবুর রহমান দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে, মোহাম্মদ আলী আরাফাত তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে, শফিকুর রহমান চৌধুরী প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ে, বেগম রুমানা আলী প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে এবং আহসানুল ইসলাম টিটু বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে।

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন নতুন মন্ত্রিসভার সদস্যরা। আজ শুক্রবার সকাল ১০টার দিকে ধানমন্ডির ৩২-নম্বর সড়কে বঙ্গবন্ধু ভবনের সামনে স্থাপিত জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে এ শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়।
প্রথমে নতুন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা একা শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। পরে মন্ত্রিসভার সদস্যদের তিনি আবারও শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। এরপর বেলা ১১টার দিকে সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা জানাবেন মন্ত্রী ও প্রতিমন্ত্রীরা। গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় বঙ্গভবনে টানা চতুর্থবার দেশের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেন আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।
রাষ্ট্র পরিচালনায় এবার শেখ হাসিনার সঙ্গী হয়েছেন ২৫ মন্ত্রী ও ১১ জন প্রতিমন্ত্রী। একই অনুষ্ঠানে বঙ্গভবনে শপথ নিয়েছেন তারা। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং মন্ত্রিসভার অন্যান্য সদস্যদের শপথ বাক্য পাঠ করান রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।
নতুন মন্ত্রিসভার শপথ শেষে মন্ত্রী ও প্রতিমন্ত্রীদের মধ্যে দপ্তর বণ্টন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৭টায় বঙ্গভবনের শপথ গ্রহণ শেষে মন্ত্রিপরিষদ সচিব মাহবুব হোসেন এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছেন। টানা চতুর্থ মেয়াদে সরকার গঠনের পর রাষ্ট্র পরিচালনায় এবার শেখ হাসিনার সঙ্গী হচ্ছেন ২৫ জন মন্ত্রী এবং ১১ জন প্রতিমন্ত্রী। তাদের মধ্যে ১৭ জন নতুন মুখ।
দায়িত্ব বণ্টনে শেখ হাসিনা তার নিজের হাতে রেখেছেন ৬টি মন্ত্রণালয়। এগুলো হলো—মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ; প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়; সশস্ত্র বাহিনী বিভাগ; বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়; সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়; শ্রম ও কর্ম কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়।
সদ্যবিদায়ী সরকারের ৮ মন্ত্রীকে আগের দায়িত্বে রেখেছেন শেখ হাসিনা। তাঁরা হলে—মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ে আ ক ম মোজাম্মেল হক, সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ে ওবায়দুল কাদের, আইন মন্ত্রণালয়ে আনিসুল হক, শিল্প মন্ত্রণালয়ে নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে আসাদুজ্জামান খান কামাল, স্থানীয় সরকার, পল্লি উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ে রয়েছে গেছেন মো. তাজুল ইসলাম, খাদ্য মন্ত্রণালয় রয়েছে সাধন চন্দ্র মজুমদারের হাতে এবং ইয়াফেস ওসমান (টেকনোক্র্যাট) ধরে রেখেছেন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়।
বিগত কোনো সরকারে মন্ত্রিসভায় থাকা ৫ জনকে ফিরিয়ে এনেছেন শেখ হাসিনা। তাদের মধ্যে আবুল হাসান মাহমুদ আলী পেয়েছেন অর্থ মন্ত্রণালয়, মুহাম্মদ ফারুক খান বেসামরিক বিমান ও পর্যটন মন্ত্রণালয়, নারায়ণ চন্দ্র চন্দ ভূমি মন্ত্রণালয়, জাহাঙ্গীর কবির নানক বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয় এবং সাবের হোসেন চৌধুরী পরিবেশ বন ও জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক মন্ত্রণালয় পেয়েছে।
একেবারে নতুন মুখ হিসেবে ৭ জনকে মন্ত্রী হিসেবে সরকারে নিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তাদের মধ্যে—আব্দুস সালাম পেয়েছেন পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়, র, আ, ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী পেয়েছেন গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়, মো. আব্দুর রহমান পেয়েছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়; আব্দুস শহীদ পেয়েছেন কৃষি মন্ত্রণালয়, সামন্ত লাল সেন (টেকনোক্র্যাট) পেয়েছেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়, জিল্লুল হাকিম পেয়েছেন রেলপথ মন্ত্রণালয় এবং নাজমুল হাসান পাপন পেয়েছেন যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়।
সদ্যবিদায়ী সরকারে প্রতিমন্ত্রী ও উপমন্ত্রী থেকে পদোন্নতি পেয়ে এবার মন্ত্রী হয়েছেন ৩ জন। তাদের মধ্যে—মো. ফরিদুল হক খান ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ে, ফরহাদ হোসেন জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে এবং মহিবুল হাসান চৌধুরী শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে দায়িত্ব পেয়েছেন। সদ্যবিদায়ী সরকারে দুজন মন্ত্রীর দপ্তর বদল হয়েছে। তাদের মধ্যে—পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে দায়িত্ব পেয়েছেন মোহাম্মদ হাছান মাহমুদ এবং সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ে ডা. দীপু মনি।
পুরোনো দপ্তরে থাকছেন চারজন প্রতিমন্ত্রী। তাদের মধ্যে খালিদ মাহমুদ চৌধুরী থাকছেন নৌ পরিবহন মন্ত্রণালয়ে, জুনাইদ আহমেদ পলক ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ে, জাহিদ ফারুক পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ে এবং নসরুল হামিদ বিদ্যুৎ বিভাগে (এবার জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের দায়িত্ব নেই)।
প্রতিমন্ত্রীদের মধ্যে বাকি সাতজনই নতুন। তাদের মধ্যে সিমিন হোসেন রিমি মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে, কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে, মহিবুর রহমান দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে, মোহাম্মদ আলী আরাফাত তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে, শফিকুর রহমান চৌধুরী প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ে, বেগম রুমানা আলী প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে এবং আহসানুল ইসলাম টিটু বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন নতুন মন্ত্রিসভার সদস্যরা। আজ শুক্রবার সকাল ১০টার দিকে ধানমন্ডির ৩২-নম্বর সড়কে বঙ্গবন্ধু ভবনের সামনে স্থাপিত জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে এ শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়।
প্রথমে নতুন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা একা শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। পরে মন্ত্রিসভার সদস্যদের তিনি আবারও শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। এরপর বেলা ১১টার দিকে সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা জানাবেন মন্ত্রী ও প্রতিমন্ত্রীরা। গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় বঙ্গভবনে টানা চতুর্থবার দেশের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেন আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।
রাষ্ট্র পরিচালনায় এবার শেখ হাসিনার সঙ্গী হয়েছেন ২৫ মন্ত্রী ও ১১ জন প্রতিমন্ত্রী। একই অনুষ্ঠানে বঙ্গভবনে শপথ নিয়েছেন তারা। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং মন্ত্রিসভার অন্যান্য সদস্যদের শপথ বাক্য পাঠ করান রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।
নতুন মন্ত্রিসভার শপথ শেষে মন্ত্রী ও প্রতিমন্ত্রীদের মধ্যে দপ্তর বণ্টন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৭টায় বঙ্গভবনের শপথ গ্রহণ শেষে মন্ত্রিপরিষদ সচিব মাহবুব হোসেন এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছেন। টানা চতুর্থ মেয়াদে সরকার গঠনের পর রাষ্ট্র পরিচালনায় এবার শেখ হাসিনার সঙ্গী হচ্ছেন ২৫ জন মন্ত্রী এবং ১১ জন প্রতিমন্ত্রী। তাদের মধ্যে ১৭ জন নতুন মুখ।
দায়িত্ব বণ্টনে শেখ হাসিনা তার নিজের হাতে রেখেছেন ৬টি মন্ত্রণালয়। এগুলো হলো—মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ; প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়; সশস্ত্র বাহিনী বিভাগ; বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়; সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়; শ্রম ও কর্ম কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়।
সদ্যবিদায়ী সরকারের ৮ মন্ত্রীকে আগের দায়িত্বে রেখেছেন শেখ হাসিনা। তাঁরা হলে—মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ে আ ক ম মোজাম্মেল হক, সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ে ওবায়দুল কাদের, আইন মন্ত্রণালয়ে আনিসুল হক, শিল্প মন্ত্রণালয়ে নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে আসাদুজ্জামান খান কামাল, স্থানীয় সরকার, পল্লি উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ে রয়েছে গেছেন মো. তাজুল ইসলাম, খাদ্য মন্ত্রণালয় রয়েছে সাধন চন্দ্র মজুমদারের হাতে এবং ইয়াফেস ওসমান (টেকনোক্র্যাট) ধরে রেখেছেন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়।
বিগত কোনো সরকারে মন্ত্রিসভায় থাকা ৫ জনকে ফিরিয়ে এনেছেন শেখ হাসিনা। তাদের মধ্যে আবুল হাসান মাহমুদ আলী পেয়েছেন অর্থ মন্ত্রণালয়, মুহাম্মদ ফারুক খান বেসামরিক বিমান ও পর্যটন মন্ত্রণালয়, নারায়ণ চন্দ্র চন্দ ভূমি মন্ত্রণালয়, জাহাঙ্গীর কবির নানক বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয় এবং সাবের হোসেন চৌধুরী পরিবেশ বন ও জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক মন্ত্রণালয় পেয়েছে।
একেবারে নতুন মুখ হিসেবে ৭ জনকে মন্ত্রী হিসেবে সরকারে নিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তাদের মধ্যে—আব্দুস সালাম পেয়েছেন পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়, র, আ, ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী পেয়েছেন গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়, মো. আব্দুর রহমান পেয়েছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়; আব্দুস শহীদ পেয়েছেন কৃষি মন্ত্রণালয়, সামন্ত লাল সেন (টেকনোক্র্যাট) পেয়েছেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়, জিল্লুল হাকিম পেয়েছেন রেলপথ মন্ত্রণালয় এবং নাজমুল হাসান পাপন পেয়েছেন যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়।
সদ্যবিদায়ী সরকারে প্রতিমন্ত্রী ও উপমন্ত্রী থেকে পদোন্নতি পেয়ে এবার মন্ত্রী হয়েছেন ৩ জন। তাদের মধ্যে—মো. ফরিদুল হক খান ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ে, ফরহাদ হোসেন জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে এবং মহিবুল হাসান চৌধুরী শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে দায়িত্ব পেয়েছেন। সদ্যবিদায়ী সরকারে দুজন মন্ত্রীর দপ্তর বদল হয়েছে। তাদের মধ্যে—পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে দায়িত্ব পেয়েছেন মোহাম্মদ হাছান মাহমুদ এবং সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ে ডা. দীপু মনি।
পুরোনো দপ্তরে থাকছেন চারজন প্রতিমন্ত্রী। তাদের মধ্যে খালিদ মাহমুদ চৌধুরী থাকছেন নৌ পরিবহন মন্ত্রণালয়ে, জুনাইদ আহমেদ পলক ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ে, জাহিদ ফারুক পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ে এবং নসরুল হামিদ বিদ্যুৎ বিভাগে (এবার জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের দায়িত্ব নেই)।
প্রতিমন্ত্রীদের মধ্যে বাকি সাতজনই নতুন। তাদের মধ্যে সিমিন হোসেন রিমি মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে, কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে, মহিবুর রহমান দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে, মোহাম্মদ আলী আরাফাত তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে, শফিকুর রহমান চৌধুরী প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ে, বেগম রুমানা আলী প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে এবং আহসানুল ইসলাম টিটু বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে।

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন নতুন মন্ত্রিসভার সদস্যরা। আজ শুক্রবার সকাল ১০টার দিকে ধানমন্ডির ৩২-নম্বর সড়কে বঙ্গবন্ধু ভবনের সামনে স্থাপিত জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে এ শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়।
প্রথমে নতুন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা একা শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। পরে মন্ত্রিসভার সদস্যদের তিনি আবারও শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। এরপর বেলা ১১টার দিকে সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা জানাবেন মন্ত্রী ও প্রতিমন্ত্রীরা। গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় বঙ্গভবনে টানা চতুর্থবার দেশের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেন আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।
রাষ্ট্র পরিচালনায় এবার শেখ হাসিনার সঙ্গী হয়েছেন ২৫ মন্ত্রী ও ১১ জন প্রতিমন্ত্রী। একই অনুষ্ঠানে বঙ্গভবনে শপথ নিয়েছেন তারা। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং মন্ত্রিসভার অন্যান্য সদস্যদের শপথ বাক্য পাঠ করান রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।
নতুন মন্ত্রিসভার শপথ শেষে মন্ত্রী ও প্রতিমন্ত্রীদের মধ্যে দপ্তর বণ্টন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৭টায় বঙ্গভবনের শপথ গ্রহণ শেষে মন্ত্রিপরিষদ সচিব মাহবুব হোসেন এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছেন। টানা চতুর্থ মেয়াদে সরকার গঠনের পর রাষ্ট্র পরিচালনায় এবার শেখ হাসিনার সঙ্গী হচ্ছেন ২৫ জন মন্ত্রী এবং ১১ জন প্রতিমন্ত্রী। তাদের মধ্যে ১৭ জন নতুন মুখ।
দায়িত্ব বণ্টনে শেখ হাসিনা তার নিজের হাতে রেখেছেন ৬টি মন্ত্রণালয়। এগুলো হলো—মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ; প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়; সশস্ত্র বাহিনী বিভাগ; বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়; সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়; শ্রম ও কর্ম কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়।
সদ্যবিদায়ী সরকারের ৮ মন্ত্রীকে আগের দায়িত্বে রেখেছেন শেখ হাসিনা। তাঁরা হলে—মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ে আ ক ম মোজাম্মেল হক, সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ে ওবায়দুল কাদের, আইন মন্ত্রণালয়ে আনিসুল হক, শিল্প মন্ত্রণালয়ে নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে আসাদুজ্জামান খান কামাল, স্থানীয় সরকার, পল্লি উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ে রয়েছে গেছেন মো. তাজুল ইসলাম, খাদ্য মন্ত্রণালয় রয়েছে সাধন চন্দ্র মজুমদারের হাতে এবং ইয়াফেস ওসমান (টেকনোক্র্যাট) ধরে রেখেছেন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়।
বিগত কোনো সরকারে মন্ত্রিসভায় থাকা ৫ জনকে ফিরিয়ে এনেছেন শেখ হাসিনা। তাদের মধ্যে আবুল হাসান মাহমুদ আলী পেয়েছেন অর্থ মন্ত্রণালয়, মুহাম্মদ ফারুক খান বেসামরিক বিমান ও পর্যটন মন্ত্রণালয়, নারায়ণ চন্দ্র চন্দ ভূমি মন্ত্রণালয়, জাহাঙ্গীর কবির নানক বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয় এবং সাবের হোসেন চৌধুরী পরিবেশ বন ও জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক মন্ত্রণালয় পেয়েছে।
একেবারে নতুন মুখ হিসেবে ৭ জনকে মন্ত্রী হিসেবে সরকারে নিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তাদের মধ্যে—আব্দুস সালাম পেয়েছেন পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়, র, আ, ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী পেয়েছেন গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়, মো. আব্দুর রহমান পেয়েছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়; আব্দুস শহীদ পেয়েছেন কৃষি মন্ত্রণালয়, সামন্ত লাল সেন (টেকনোক্র্যাট) পেয়েছেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়, জিল্লুল হাকিম পেয়েছেন রেলপথ মন্ত্রণালয় এবং নাজমুল হাসান পাপন পেয়েছেন যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়।
সদ্যবিদায়ী সরকারে প্রতিমন্ত্রী ও উপমন্ত্রী থেকে পদোন্নতি পেয়ে এবার মন্ত্রী হয়েছেন ৩ জন। তাদের মধ্যে—মো. ফরিদুল হক খান ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ে, ফরহাদ হোসেন জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে এবং মহিবুল হাসান চৌধুরী শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে দায়িত্ব পেয়েছেন। সদ্যবিদায়ী সরকারে দুজন মন্ত্রীর দপ্তর বদল হয়েছে। তাদের মধ্যে—পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে দায়িত্ব পেয়েছেন মোহাম্মদ হাছান মাহমুদ এবং সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ে ডা. দীপু মনি।
পুরোনো দপ্তরে থাকছেন চারজন প্রতিমন্ত্রী। তাদের মধ্যে খালিদ মাহমুদ চৌধুরী থাকছেন নৌ পরিবহন মন্ত্রণালয়ে, জুনাইদ আহমেদ পলক ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ে, জাহিদ ফারুক পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ে এবং নসরুল হামিদ বিদ্যুৎ বিভাগে (এবার জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের দায়িত্ব নেই)।
প্রতিমন্ত্রীদের মধ্যে বাকি সাতজনই নতুন। তাদের মধ্যে সিমিন হোসেন রিমি মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে, কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে, মহিবুর রহমান দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে, মোহাম্মদ আলী আরাফাত তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে, শফিকুর রহমান চৌধুরী প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ে, বেগম রুমানা আলী প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে এবং আহসানুল ইসলাম টিটু বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে।

বাংলাদেশ থেকে পাট ও কৃষিপণ্য আমদানি বাড়াতে আগ্রহ প্রকাশ করেছে পাকিস্তান। দুই দেশের মধ্যে প্রায় দুই দশক পর অনুষ্ঠিত হলো বাংলাদেশ-পাকিস্তান যৌথ অর্থনৈতিক কমিশনের নবম (জেইসি) বৈঠক। আজ সোমবার রাজধানীর শেরেবাংলা নগরের এনইসি সম্মেলনকক্ষে আয়োজিত এ বৈঠকে বাণিজ্য, বিনিয়োগ ও অর্থনৈতিক সহযোগিতা জোরদারে একাধিক
৮ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) রাষ্ট্রদূত মাইকেল মিলার। আজ সোমবার বিকেলে নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহর সঙ্গে প্রায় দেড় ঘণ্টাব্যাপী এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
২৩ মিনিট আগে
অসদাচরণ ও পলায়নের অভিযোগে পাসপোর্ট অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক মো. শাহিনুর রহমানকে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে। তবে চাকরিচ্যুতির আগেই তিনি চাকরি থেকে অব্যাহতি চেয়েছিলেন। আজ সোমবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব নাসিমুল গনি স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়।
১ ঘণ্টা আগে
সরকারের কাছে জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের উপায়-সম্পর্কিত সুপারিশ দিতে যাচ্ছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। আগামীকাল মঙ্গলবার দুপুর ১২টায় উপদেষ্টা পরিষদের সদস্যদের উপস্থিতিতে আনুষ্ঠানিকভাবে এ সুপারিশ পেশ করা হবে।
২ ঘণ্টা আগেদুই দশক পর জেইসি বৈঠক
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাংলাদেশ থেকে পাট ও কৃষিপণ্য আমদানি বাড়াতে আগ্রহ প্রকাশ করেছে পাকিস্তান। দুই দেশের মধ্যে প্রায় দুই দশক পর অনুষ্ঠিত হলো বাংলাদেশ-পাকিস্তান যৌথ অর্থনৈতিক কমিশনের নবম (জেইসি) বৈঠক। আজ সোমবার রাজধানীর শেরেবাংলা নগরের এনইসি সম্মেলনকক্ষে আয়োজিত এ বৈঠকে বাণিজ্য, বিনিয়োগ ও অর্থনৈতিক সহযোগিতা জোরদারে একাধিক সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।
বৈঠকে বাংলাদেশের পক্ষে নেতৃত্ব দেন অর্থ, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ আর পাকিস্তানের পক্ষে ছিলেন দেশটির জ্বালানি (পেট্রোলিয়াম বিভাগ) মন্ত্রী আলী পারভেজ মালিক। বৈঠক শেষে দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য ও পারস্পরিক সহযোগিতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে একটি সমঝোতা স্মারক সই হয়।
২০০৫ সালের ১২ সেপ্টেম্বর ঢাকায় সর্বশেষ জেইসি বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছিল। দীর্ঘ দুই দশক পর আবার বৈঠক বসল, যা দুই দেশের সম্পর্কের ক্ষেত্রে নতুন গতি এনেছে। বিশেষ করে গত বছর ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর থেকে দুই দেশের মধ্যে কূটনৈতিক যোগাযোগ উষ্ণ হতে শুরু করেছে।
সভা শেষে সাংবাদিকদের পাকিস্তানের পেট্রোলিয়ামমন্ত্রী বলেন, ‘দুই দেশের বাণিজ্যের পরিমাণ এখনো ১ বিলিয়ন ডলারের নিচে, এর পরিমাণ বাড়ানো উচিত। আমরা বাংলাদেশ থেকে পাটসহ কৃষিপণ্য আমদানি বাড়াতে চাই। ২০ বছর পর এই জেইসি বৈঠক হলো। একটি ইতিবাচক আলোচনার ধারা সৃষ্টি হয়েছে। দুই দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য ও যোগাযোগ সম্প্রসারণে কোথায় সম্ভাবনা আছে, তা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে। ভবিষ্যতে আরও আলোচনা হবে।’
অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন, আকাশ ও নৌপথে সরাসরি যোগাযোগ আবার চালু, খাদ্য প্রক্রিয়াজাতকরণ এবং তথ্যপ্রযুক্তি খাতে সহযোগিতা বৃদ্ধির বিষয়েও বৈঠকে আলোচনা হয়েছে। তিনি বৈঠকটিকে ‘অত্যন্ত সফল’ বলে উল্লেখ করেন।
বাণিজ্য, বিনিয়োগ, কৃষি, জ্বালানি, উচ্চশিক্ষা, ব্যাংকিং, পর্যটন, ক্রীড়া ও জলবায়ু পরিবর্তনসহ বিভিন্ন খাতে সহযোগিতা বাড়ানোর বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়। উভয় দেশই বন্দর ও লজিস্টিক সুবিধা ব্যবহারের মাধ্যমে পরিবহন ব্যয় হ্রাস ও আঞ্চলিক বাণিজ্য সম্প্রসারণে আগ্রহ প্রকাশ করে।
একই বৈঠকে বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস অ্যান্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউশন (বিএসটিআই) এবং পাকিস্তান হালাল অথরিটির (পিএইচএ) মধ্যে ‘হালাল বাণিজ্য সহযোগিতা’ বিষয়ে একটি সমঝোতা স্মারক সই হয়। এতে বাংলাদেশের পক্ষে স্বাক্ষর করেন শিল্প মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মাকসুরা নূর এবং পাকিস্তানের পক্ষে ঢাকায় হাইকমিশনার ইমরান হায়দার।
বৈঠক শেষে উভয় দেশই দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক জোরদার ও অর্থনৈতিক অংশীদারত্বকে নতুন উচ্চতায় নেওয়ার প্রত্যাশা ব্যক্ত করে। সিদ্ধান্ত হয়, পরবর্তী (দশম) জেইসি বৈঠক পারস্পরিক সুবিধাজনক সময়ে ইসলামাবাদে অনুষ্ঠিত হবে।

বাংলাদেশ থেকে পাট ও কৃষিপণ্য আমদানি বাড়াতে আগ্রহ প্রকাশ করেছে পাকিস্তান। দুই দেশের মধ্যে প্রায় দুই দশক পর অনুষ্ঠিত হলো বাংলাদেশ-পাকিস্তান যৌথ অর্থনৈতিক কমিশনের নবম (জেইসি) বৈঠক। আজ সোমবার রাজধানীর শেরেবাংলা নগরের এনইসি সম্মেলনকক্ষে আয়োজিত এ বৈঠকে বাণিজ্য, বিনিয়োগ ও অর্থনৈতিক সহযোগিতা জোরদারে একাধিক সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।
বৈঠকে বাংলাদেশের পক্ষে নেতৃত্ব দেন অর্থ, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ আর পাকিস্তানের পক্ষে ছিলেন দেশটির জ্বালানি (পেট্রোলিয়াম বিভাগ) মন্ত্রী আলী পারভেজ মালিক। বৈঠক শেষে দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য ও পারস্পরিক সহযোগিতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে একটি সমঝোতা স্মারক সই হয়।
২০০৫ সালের ১২ সেপ্টেম্বর ঢাকায় সর্বশেষ জেইসি বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছিল। দীর্ঘ দুই দশক পর আবার বৈঠক বসল, যা দুই দেশের সম্পর্কের ক্ষেত্রে নতুন গতি এনেছে। বিশেষ করে গত বছর ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর থেকে দুই দেশের মধ্যে কূটনৈতিক যোগাযোগ উষ্ণ হতে শুরু করেছে।
সভা শেষে সাংবাদিকদের পাকিস্তানের পেট্রোলিয়ামমন্ত্রী বলেন, ‘দুই দেশের বাণিজ্যের পরিমাণ এখনো ১ বিলিয়ন ডলারের নিচে, এর পরিমাণ বাড়ানো উচিত। আমরা বাংলাদেশ থেকে পাটসহ কৃষিপণ্য আমদানি বাড়াতে চাই। ২০ বছর পর এই জেইসি বৈঠক হলো। একটি ইতিবাচক আলোচনার ধারা সৃষ্টি হয়েছে। দুই দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য ও যোগাযোগ সম্প্রসারণে কোথায় সম্ভাবনা আছে, তা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে। ভবিষ্যতে আরও আলোচনা হবে।’
অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন, আকাশ ও নৌপথে সরাসরি যোগাযোগ আবার চালু, খাদ্য প্রক্রিয়াজাতকরণ এবং তথ্যপ্রযুক্তি খাতে সহযোগিতা বৃদ্ধির বিষয়েও বৈঠকে আলোচনা হয়েছে। তিনি বৈঠকটিকে ‘অত্যন্ত সফল’ বলে উল্লেখ করেন।
বাণিজ্য, বিনিয়োগ, কৃষি, জ্বালানি, উচ্চশিক্ষা, ব্যাংকিং, পর্যটন, ক্রীড়া ও জলবায়ু পরিবর্তনসহ বিভিন্ন খাতে সহযোগিতা বাড়ানোর বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়। উভয় দেশই বন্দর ও লজিস্টিক সুবিধা ব্যবহারের মাধ্যমে পরিবহন ব্যয় হ্রাস ও আঞ্চলিক বাণিজ্য সম্প্রসারণে আগ্রহ প্রকাশ করে।
একই বৈঠকে বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস অ্যান্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউশন (বিএসটিআই) এবং পাকিস্তান হালাল অথরিটির (পিএইচএ) মধ্যে ‘হালাল বাণিজ্য সহযোগিতা’ বিষয়ে একটি সমঝোতা স্মারক সই হয়। এতে বাংলাদেশের পক্ষে স্বাক্ষর করেন শিল্প মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মাকসুরা নূর এবং পাকিস্তানের পক্ষে ঢাকায় হাইকমিশনার ইমরান হায়দার।
বৈঠক শেষে উভয় দেশই দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক জোরদার ও অর্থনৈতিক অংশীদারত্বকে নতুন উচ্চতায় নেওয়ার প্রত্যাশা ব্যক্ত করে। সিদ্ধান্ত হয়, পরবর্তী (দশম) জেইসি বৈঠক পারস্পরিক সুবিধাজনক সময়ে ইসলামাবাদে অনুষ্ঠিত হবে।

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন নতুন মন্ত্রিসভার সদস্যরা। আজ শুক্রবার সকাল ১০টার দিকে ধানমন্ডির ৩২-নম্বর সড়কে বঙ্গবন্ধু ভবনের সামনে স্থাপিত জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে এ শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়।
১২ জানুয়ারি ২০২৪
ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) রাষ্ট্রদূত মাইকেল মিলার। আজ সোমবার বিকেলে নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহর সঙ্গে প্রায় দেড় ঘণ্টাব্যাপী এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
২৩ মিনিট আগে
অসদাচরণ ও পলায়নের অভিযোগে পাসপোর্ট অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক মো. শাহিনুর রহমানকে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে। তবে চাকরিচ্যুতির আগেই তিনি চাকরি থেকে অব্যাহতি চেয়েছিলেন। আজ সোমবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব নাসিমুল গনি স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়।
১ ঘণ্টা আগে
সরকারের কাছে জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের উপায়-সম্পর্কিত সুপারিশ দিতে যাচ্ছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। আগামীকাল মঙ্গলবার দুপুর ১২টায় উপদেষ্টা পরিষদের সদস্যদের উপস্থিতিতে আনুষ্ঠানিকভাবে এ সুপারিশ পেশ করা হবে।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) রাষ্ট্রদূত মাইকেল মিলার। আজ সোমবার বিকেলে নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহর সঙ্গে প্রায় দেড় ঘণ্টাব্যাপী এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
বৈঠকে ইসি সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদও উপস্থিত ছিলেন। তবে বৈঠক শেষে গণমাধ্যমে কথা বলেননি ইইউ রাষ্ট্রদূত।
বৈঠকের বিষয়ে জানতে চাইলে ইসি সচিব বলেন, ‘ইইউ আমাদের নির্বাচনী প্রস্তুতি সম্পর্কে জানতে চেয়েছে। এ ছাড়া তারা আগামী সংসদ নির্বাচনে পর্যবেক্ষক পাঠাবে। এ জন্য তারা একটি প্রাক-নির্বাচনী মূল্যায়ন দল পাঠাবে।’
এর আগে গত ২৯ সেপ্টেম্বর ইইউর সাত সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল ইসির সঙ্গে বৈঠক করে। বৈঠক শেষে ইসি সচিব জানান, নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করতে ইইউর একটি বড় দল বাংলাদেশে আসবে। প্রায় ১৫০ সদস্যের এই পর্যবেক্ষক দল নির্বাচনী তফসিল ঘোষণার পর থেকে ধাপে ধাপে বাংলাদেশে আসবে।
ইসি সচিব আরও জানান, ইউরোপীয় ইউনিয়ন, বাংলাদেশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও নির্বাচন কমিশনের মধ্যে একটি ত্রিপক্ষীয় সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরের মাধ্যমে পর্যবেক্ষক মিশন বাস্তবায়ন করা হবে। পুরো নির্বাচনী প্রক্রিয়া শেষে গেজেট প্রকাশ পর্যন্ত তারা পর্যবেক্ষণ কার্যক্রম চালাবে।

ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) রাষ্ট্রদূত মাইকেল মিলার। আজ সোমবার বিকেলে নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহর সঙ্গে প্রায় দেড় ঘণ্টাব্যাপী এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
বৈঠকে ইসি সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদও উপস্থিত ছিলেন। তবে বৈঠক শেষে গণমাধ্যমে কথা বলেননি ইইউ রাষ্ট্রদূত।
বৈঠকের বিষয়ে জানতে চাইলে ইসি সচিব বলেন, ‘ইইউ আমাদের নির্বাচনী প্রস্তুতি সম্পর্কে জানতে চেয়েছে। এ ছাড়া তারা আগামী সংসদ নির্বাচনে পর্যবেক্ষক পাঠাবে। এ জন্য তারা একটি প্রাক-নির্বাচনী মূল্যায়ন দল পাঠাবে।’
এর আগে গত ২৯ সেপ্টেম্বর ইইউর সাত সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল ইসির সঙ্গে বৈঠক করে। বৈঠক শেষে ইসি সচিব জানান, নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করতে ইইউর একটি বড় দল বাংলাদেশে আসবে। প্রায় ১৫০ সদস্যের এই পর্যবেক্ষক দল নির্বাচনী তফসিল ঘোষণার পর থেকে ধাপে ধাপে বাংলাদেশে আসবে।
ইসি সচিব আরও জানান, ইউরোপীয় ইউনিয়ন, বাংলাদেশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও নির্বাচন কমিশনের মধ্যে একটি ত্রিপক্ষীয় সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরের মাধ্যমে পর্যবেক্ষক মিশন বাস্তবায়ন করা হবে। পুরো নির্বাচনী প্রক্রিয়া শেষে গেজেট প্রকাশ পর্যন্ত তারা পর্যবেক্ষণ কার্যক্রম চালাবে।

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন নতুন মন্ত্রিসভার সদস্যরা। আজ শুক্রবার সকাল ১০টার দিকে ধানমন্ডির ৩২-নম্বর সড়কে বঙ্গবন্ধু ভবনের সামনে স্থাপিত জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে এ শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়।
১২ জানুয়ারি ২০২৪
বাংলাদেশ থেকে পাট ও কৃষিপণ্য আমদানি বাড়াতে আগ্রহ প্রকাশ করেছে পাকিস্তান। দুই দেশের মধ্যে প্রায় দুই দশক পর অনুষ্ঠিত হলো বাংলাদেশ-পাকিস্তান যৌথ অর্থনৈতিক কমিশনের নবম (জেইসি) বৈঠক। আজ সোমবার রাজধানীর শেরেবাংলা নগরের এনইসি সম্মেলনকক্ষে আয়োজিত এ বৈঠকে বাণিজ্য, বিনিয়োগ ও অর্থনৈতিক সহযোগিতা জোরদারে একাধিক
৮ মিনিট আগে
অসদাচরণ ও পলায়নের অভিযোগে পাসপোর্ট অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক মো. শাহিনুর রহমানকে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে। তবে চাকরিচ্যুতির আগেই তিনি চাকরি থেকে অব্যাহতি চেয়েছিলেন। আজ সোমবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব নাসিমুল গনি স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়।
১ ঘণ্টা আগে
সরকারের কাছে জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের উপায়-সম্পর্কিত সুপারিশ দিতে যাচ্ছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। আগামীকাল মঙ্গলবার দুপুর ১২টায় উপদেষ্টা পরিষদের সদস্যদের উপস্থিতিতে আনুষ্ঠানিকভাবে এ সুপারিশ পেশ করা হবে।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

অসদাচরণ ও পলায়নের অভিযোগে পাসপোর্ট অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক মো. শাহিনুর রহমানকে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে। তবে চাকরিচ্যুতির আগেই তিনি চাকরি থেকে অব্যাহতি চেয়েছিলেন। আজ সোমবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব নাসিমুল গনি স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, আগারগাঁও বিভাগীয় অফিসের সহকারী পরিচালক শাহিনুর রহমানকে গত বছরের ৩০ মে গোপালগঞ্জের আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসে বদলি করা হয়। বদলি আদেশের পর কর্মস্থলে যোগদানের জন্য গত বছরের ৮ জুলাই আগের কর্মস্থল থেকে রিলিজ লেটার বা ছাড়পত্র দেওয়া হয়। কিন্তু তিনি বদলি করা কর্মস্থলে যোগদান করেননি।
পরে তিনি ৯ জুলাই চাকরি থেকে অব্যাহতি চেয়ে আবেদন করেন। আবেদন মঞ্জুর হওয়ার আগেই কর্মস্থলে অনুপস্থিত থাকেন। এ জন্য ইমিগ্রেশন ও পাসপোর্ট অধিদপ্তর হতে গত বছরের ৩ আগস্ট কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়। কিন্তু তিনি নোটিশের জবাব দেননি। এরপর কর্তৃপক্ষের বিনা অনুমতিতে ১৪১ দিন কর্মস্থলে অনুপস্থিত থাকেন।
প্রজ্ঞাপনে আরও বলা হয়, শাহিনুর রহমান বিভাগীয় পাসপোর্ট ও ভিসা অফিসে কর্মরত থাকাকালে নিজ পেশা ‘সরকারি চাকরি’ গোপন করে ‘শিক্ষক’ পেশা উল্লেখ করে নিজেই নিজের পাসপোর্টের আবেদন করেন। পরে তা নিজেই গ্রহণ করেন। তাঁর এই আচরণ ২০১৮ সালের সরকারি কর্মচারী (শৃঙ্খলা ও আপিল) বিধিমালা ৩(খ) বিধি মোতাবেক ‘অসদাচরণ’ এবং ৩(গ) বিধি মোতাবেক ‘পলায়ন’-এর শামিল। এ কারণে তাঁর বিরুদ্ধে বিভাগীয় মামলা করা হয়। চলতি বছরের ১ জানুয়ারি অভিযোগনামা দেওয়া হয়। তিনি অভিযোগনামার জবাব দেননি এবং ব্যক্তিগত শুনানির জন্য আবেদন করেননি।
গত ২৭ এপ্রিল তদন্তকারী কর্মকর্তা নিয়োগ করা হয়। তদন্ত প্রতিবেদনে তাঁর বিরুদ্ধে সরকারি কর্মচারী (শৃঙ্খলা ও আপিল) বিধিমালা সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হয়। তাঁর বিরুদ্ধে আনীত ‘অসদাচরণ’ ও ‘পলায়ন’-এর অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় বিধিমালার ৪(৩)(ঘ) অনুযায়ী ‘চাকরি হতে বরখাস্তকরণ’-এর প্রাথমিক সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
বিষয়টি বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশনে পাঠানো হলে সেখান থেকে তাঁকে ‘বরখাস্তকরণ’-এর বিষয়ে একমত পোষণ করে গুরুদণ্ডের পরামর্শ দেওয়া হয়।

অসদাচরণ ও পলায়নের অভিযোগে পাসপোর্ট অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক মো. শাহিনুর রহমানকে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে। তবে চাকরিচ্যুতির আগেই তিনি চাকরি থেকে অব্যাহতি চেয়েছিলেন। আজ সোমবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব নাসিমুল গনি স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, আগারগাঁও বিভাগীয় অফিসের সহকারী পরিচালক শাহিনুর রহমানকে গত বছরের ৩০ মে গোপালগঞ্জের আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসে বদলি করা হয়। বদলি আদেশের পর কর্মস্থলে যোগদানের জন্য গত বছরের ৮ জুলাই আগের কর্মস্থল থেকে রিলিজ লেটার বা ছাড়পত্র দেওয়া হয়। কিন্তু তিনি বদলি করা কর্মস্থলে যোগদান করেননি।
পরে তিনি ৯ জুলাই চাকরি থেকে অব্যাহতি চেয়ে আবেদন করেন। আবেদন মঞ্জুর হওয়ার আগেই কর্মস্থলে অনুপস্থিত থাকেন। এ জন্য ইমিগ্রেশন ও পাসপোর্ট অধিদপ্তর হতে গত বছরের ৩ আগস্ট কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়। কিন্তু তিনি নোটিশের জবাব দেননি। এরপর কর্তৃপক্ষের বিনা অনুমতিতে ১৪১ দিন কর্মস্থলে অনুপস্থিত থাকেন।
প্রজ্ঞাপনে আরও বলা হয়, শাহিনুর রহমান বিভাগীয় পাসপোর্ট ও ভিসা অফিসে কর্মরত থাকাকালে নিজ পেশা ‘সরকারি চাকরি’ গোপন করে ‘শিক্ষক’ পেশা উল্লেখ করে নিজেই নিজের পাসপোর্টের আবেদন করেন। পরে তা নিজেই গ্রহণ করেন। তাঁর এই আচরণ ২০১৮ সালের সরকারি কর্মচারী (শৃঙ্খলা ও আপিল) বিধিমালা ৩(খ) বিধি মোতাবেক ‘অসদাচরণ’ এবং ৩(গ) বিধি মোতাবেক ‘পলায়ন’-এর শামিল। এ কারণে তাঁর বিরুদ্ধে বিভাগীয় মামলা করা হয়। চলতি বছরের ১ জানুয়ারি অভিযোগনামা দেওয়া হয়। তিনি অভিযোগনামার জবাব দেননি এবং ব্যক্তিগত শুনানির জন্য আবেদন করেননি।
গত ২৭ এপ্রিল তদন্তকারী কর্মকর্তা নিয়োগ করা হয়। তদন্ত প্রতিবেদনে তাঁর বিরুদ্ধে সরকারি কর্মচারী (শৃঙ্খলা ও আপিল) বিধিমালা সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হয়। তাঁর বিরুদ্ধে আনীত ‘অসদাচরণ’ ও ‘পলায়ন’-এর অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় বিধিমালার ৪(৩)(ঘ) অনুযায়ী ‘চাকরি হতে বরখাস্তকরণ’-এর প্রাথমিক সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
বিষয়টি বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশনে পাঠানো হলে সেখান থেকে তাঁকে ‘বরখাস্তকরণ’-এর বিষয়ে একমত পোষণ করে গুরুদণ্ডের পরামর্শ দেওয়া হয়।

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন নতুন মন্ত্রিসভার সদস্যরা। আজ শুক্রবার সকাল ১০টার দিকে ধানমন্ডির ৩২-নম্বর সড়কে বঙ্গবন্ধু ভবনের সামনে স্থাপিত জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে এ শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়।
১২ জানুয়ারি ২০২৪
বাংলাদেশ থেকে পাট ও কৃষিপণ্য আমদানি বাড়াতে আগ্রহ প্রকাশ করেছে পাকিস্তান। দুই দেশের মধ্যে প্রায় দুই দশক পর অনুষ্ঠিত হলো বাংলাদেশ-পাকিস্তান যৌথ অর্থনৈতিক কমিশনের নবম (জেইসি) বৈঠক। আজ সোমবার রাজধানীর শেরেবাংলা নগরের এনইসি সম্মেলনকক্ষে আয়োজিত এ বৈঠকে বাণিজ্য, বিনিয়োগ ও অর্থনৈতিক সহযোগিতা জোরদারে একাধিক
৮ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) রাষ্ট্রদূত মাইকেল মিলার। আজ সোমবার বিকেলে নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহর সঙ্গে প্রায় দেড় ঘণ্টাব্যাপী এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
২৩ মিনিট আগে
সরকারের কাছে জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের উপায়-সম্পর্কিত সুপারিশ দিতে যাচ্ছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। আগামীকাল মঙ্গলবার দুপুর ১২টায় উপদেষ্টা পরিষদের সদস্যদের উপস্থিতিতে আনুষ্ঠানিকভাবে এ সুপারিশ পেশ করা হবে।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সরকারের কাছে জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের উপায়-সম্পর্কিত সুপারিশ দিতে যাচ্ছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। আগামীকাল মঙ্গলবার দুপুর ১২টায় উপদেষ্টা পরিষদের সদস্যদের উপস্থিতিতে আনুষ্ঠানিকভাবে এ সুপারিশ পেশ করা হবে।
আজ সোমবার বিকেলে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে কমিশনের সমাপনী বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে উপস্থিত ছিলেন ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ, কমিশনের সদস্য বিচারপতি মো. এমদাদুল হক, ড. ইফতেখারুজ্জামান, ড. বদিউল আলম মজুমদার, ড. মো. আইয়ুব মিয়া এবং প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দার।
সমাপনী বৈঠকে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠনের পর থেকে চূড়ান্ত সুপারিশ প্রদান পর্যন্ত সব ডকুমেন্ট, আলোচনার ভিডিও, অডিও, ছবি সংরক্ষণের ওপর গুরুত্বারোপ করেছেন প্রধান উপদেষ্টা।
মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, ‘এগুলো মহামূল্যবান সম্পদ। জাতি হিসেবে আমরা কোন প্রেক্ষাপটে কী প্রক্রিয়ায় কোন সিদ্ধান্তে পৌঁছালাম, তা সবার জন্য দীর্ঘ মেয়াদে সংরক্ষণের ব্যবস্থা করা এবং উন্মুক্ত থাকা দরকার। যত বৈঠক হয়েছে, সেগুলোর ছবি ও ভিডিও, যত চিঠি চালাচালি হয়েছে—সব ডকুমেন্ট সংরক্ষণ করতে হবে এবং ক্যাটাগরি করে রাখতে হবে। টেলিভিশনে যেসব আলোচনা লাইভ প্রচার হয়েছে, সেগুলো খণ্ড খণ্ড আকারে সংরক্ষণ করতে হবে। কারণ, এগুলো হবে ইতিহাসের চিরজীবন্ত দলিল। যারা গবেষণা করতে চায় তারা যেন এগুলো দেখে কাজে লাগাতে পারে। প্রজন্মের পর প্রজন্মে এই ডকুমেন্ট থেকে যাবে। এ দলিলগুলোই ভবিষ্যতের রাজনৈতিক আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে থাকবে।’
এ সময় রাজনৈতিক দল, ঐকমত্য কমিশনের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা-কর্মচারী, গবেষক ও গণমাধ্যমকর্মীদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান প্রধান উপদেষ্টা।
সমাপনী বৈঠকে জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের রূপরেখা চূড়ান্ত করার পাশাপাশি অন্য সংস্কার কমিশনগুলোর সুপারিশ বাস্তবায়নেও সরকারকে পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন কমিশনের সদস্যরা।
‘জাতীয় ঐকমত্য কমিশন বাংলাদেশে একটি স্থায়ী জবাবদিহিমূলক রাষ্ট্রের ভিত্তি স্থাপনের জন্য কাজ করেছে’ উল্লেখ করে কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেন, ‘রাজনৈতিক দলের পাশাপাশি আইন বিশেষজ্ঞ, বিচারপতি, শিক্ষাবিদসহ নাগরিক সমাজের বিশিষ্টজনের সঙ্গে আলোচনার ভিত্তিতে জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের সুপারিশ চূড়ান্ত করা হয়েছে।’
কমিশনের সহসভাপতি আরও বলেন, ‘চব্বিশের জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে গঠিত অন্তর্বর্তী সরকারের তিনটি মূল দায়িত্বের (বিচার, সংস্কার, নির্বাচন) একটি কাঠামোগত সংস্কার। জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের প্রধান দায়িত্ব ছিল সংস্কারের একটি রূপরেখা তৈরি করা। মিল-অমিল সত্ত্বেও রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যেও সংস্কারের আকাঙ্ক্ষা দৃশ্যমান ছিল। তারা বরাবরই আমাদের সব ধরনের সহযোগিতা করেছেন। দিনের পর দিন অত্যন্ত ধৈর্য ও বিচক্ষণতার সঙ্গে সংলাপে অংশ নিয়েছেন।’
অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেন, ‘চব্বিশের ছাত্র-শ্রমিক-জনতার অভ্যুত্থান আমাদের যে সুযোগ দিয়েছে, সেটা যেন হারিয়ে না ফেলি। কমিশন সংস্কারকেই অগ্রাধিকার দিয়েছে, যাতে ভবিষ্যতে জনগণ কাঙ্ক্ষিত পরিবর্তন দেখতে পারে। কমিশন দায়িত্ব শেষ করল। কাল আনুষ্ঠানিকভাবে সুপারিশ হস্তান্তর করা হবে। কমিশনের মেয়াদ শেষ হবে ৩১ অক্টোবর। এরপরও সরকারের প্রয়োজন হলে এ দেশের নাগরিক হিসেবে আমরা ব্যক্তিগতভাবে সহযোগিতা প্রদানের চেষ্টা করব।’
নির্বাচন সংস্কার কমিশনের প্রধান ও কমিশন সদস্য বদিউল আলম মজুমদার বলেন, ‘জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নে সবাই সরকারের নিবিষ্টতা ও সাহসিকতা প্রত্যাশা করে। গণ-অভ্যুত্থানে এত তাজা প্রাণ ঝরে গেল, এত মানুষ আহত হলো—এটা স্মরণে রেখে প্রয়োজনীয় সংস্কার যাতে নিশ্চিত হয়। এ সুযোগ যেন না হারাই।’
কমিশনের সদস্য বিচারপতি এমদাদুল হক বলেন, ‘গণ-অভ্যুত্থানে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে যে ঐক্য ছিল একই রকম আন্তরিকতার প্রতিফলন ছিল কমিশনের বৈঠকগুলোতে। এটা খুবই ইতিবাচক দিক।’
পুলিশ সংস্কার কমিশনের প্রধান ও কমিশন সদস্য সফর রাজ বলেন, ‘প্রথমবারের মতো রাজনৈতিক দলগুলো বসে ধৈর্যের সঙ্গে আলোচনা করেছে। ভবিষ্যতেও যেন এ ধরনের সৌহার্দ্য থাকে, এটিই আমাদের প্রত্যাশা।’
দুর্নীতি দমন কমিশন সংস্কার কমিশনের প্রধান ও কমিশন সদস্য ড. ইফতেখারুজ্জামান জুলাই সনদ বাস্তবায়নের পাশাপাশি দুদক সংস্কারেও সরকারকে দৃঢ় পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানান।
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দার বলেন, ‘যতগুলো শহীদ পরিবারের সঙ্গে আমরা কথা বলেছি, তাঁরা প্রত্যেকে আমাদের জানিয়েছেন সংস্কার নিশ্চিত করা না হলে তাঁদের সন্তানদের জীবন উৎসর্গ করা বৃথা যাবে বলে তাঁরা মনে করেন। যারা জুলাইয়ে জীবন দিল তারাই এর মূল ভিত্তি।’
আগামীকাল দুপুর ১২টায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় আনুষ্ঠানিকভাবে অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের উপায়-সম্পর্কিত সুপারিশ হস্তান্তর করবে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন।

সরকারের কাছে জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের উপায়-সম্পর্কিত সুপারিশ দিতে যাচ্ছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। আগামীকাল মঙ্গলবার দুপুর ১২টায় উপদেষ্টা পরিষদের সদস্যদের উপস্থিতিতে আনুষ্ঠানিকভাবে এ সুপারিশ পেশ করা হবে।
আজ সোমবার বিকেলে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে কমিশনের সমাপনী বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে উপস্থিত ছিলেন ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ, কমিশনের সদস্য বিচারপতি মো. এমদাদুল হক, ড. ইফতেখারুজ্জামান, ড. বদিউল আলম মজুমদার, ড. মো. আইয়ুব মিয়া এবং প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দার।
সমাপনী বৈঠকে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠনের পর থেকে চূড়ান্ত সুপারিশ প্রদান পর্যন্ত সব ডকুমেন্ট, আলোচনার ভিডিও, অডিও, ছবি সংরক্ষণের ওপর গুরুত্বারোপ করেছেন প্রধান উপদেষ্টা।
মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, ‘এগুলো মহামূল্যবান সম্পদ। জাতি হিসেবে আমরা কোন প্রেক্ষাপটে কী প্রক্রিয়ায় কোন সিদ্ধান্তে পৌঁছালাম, তা সবার জন্য দীর্ঘ মেয়াদে সংরক্ষণের ব্যবস্থা করা এবং উন্মুক্ত থাকা দরকার। যত বৈঠক হয়েছে, সেগুলোর ছবি ও ভিডিও, যত চিঠি চালাচালি হয়েছে—সব ডকুমেন্ট সংরক্ষণ করতে হবে এবং ক্যাটাগরি করে রাখতে হবে। টেলিভিশনে যেসব আলোচনা লাইভ প্রচার হয়েছে, সেগুলো খণ্ড খণ্ড আকারে সংরক্ষণ করতে হবে। কারণ, এগুলো হবে ইতিহাসের চিরজীবন্ত দলিল। যারা গবেষণা করতে চায় তারা যেন এগুলো দেখে কাজে লাগাতে পারে। প্রজন্মের পর প্রজন্মে এই ডকুমেন্ট থেকে যাবে। এ দলিলগুলোই ভবিষ্যতের রাজনৈতিক আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে থাকবে।’
এ সময় রাজনৈতিক দল, ঐকমত্য কমিশনের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা-কর্মচারী, গবেষক ও গণমাধ্যমকর্মীদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান প্রধান উপদেষ্টা।
সমাপনী বৈঠকে জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের রূপরেখা চূড়ান্ত করার পাশাপাশি অন্য সংস্কার কমিশনগুলোর সুপারিশ বাস্তবায়নেও সরকারকে পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন কমিশনের সদস্যরা।
‘জাতীয় ঐকমত্য কমিশন বাংলাদেশে একটি স্থায়ী জবাবদিহিমূলক রাষ্ট্রের ভিত্তি স্থাপনের জন্য কাজ করেছে’ উল্লেখ করে কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেন, ‘রাজনৈতিক দলের পাশাপাশি আইন বিশেষজ্ঞ, বিচারপতি, শিক্ষাবিদসহ নাগরিক সমাজের বিশিষ্টজনের সঙ্গে আলোচনার ভিত্তিতে জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের সুপারিশ চূড়ান্ত করা হয়েছে।’
কমিশনের সহসভাপতি আরও বলেন, ‘চব্বিশের জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে গঠিত অন্তর্বর্তী সরকারের তিনটি মূল দায়িত্বের (বিচার, সংস্কার, নির্বাচন) একটি কাঠামোগত সংস্কার। জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের প্রধান দায়িত্ব ছিল সংস্কারের একটি রূপরেখা তৈরি করা। মিল-অমিল সত্ত্বেও রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যেও সংস্কারের আকাঙ্ক্ষা দৃশ্যমান ছিল। তারা বরাবরই আমাদের সব ধরনের সহযোগিতা করেছেন। দিনের পর দিন অত্যন্ত ধৈর্য ও বিচক্ষণতার সঙ্গে সংলাপে অংশ নিয়েছেন।’
অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেন, ‘চব্বিশের ছাত্র-শ্রমিক-জনতার অভ্যুত্থান আমাদের যে সুযোগ দিয়েছে, সেটা যেন হারিয়ে না ফেলি। কমিশন সংস্কারকেই অগ্রাধিকার দিয়েছে, যাতে ভবিষ্যতে জনগণ কাঙ্ক্ষিত পরিবর্তন দেখতে পারে। কমিশন দায়িত্ব শেষ করল। কাল আনুষ্ঠানিকভাবে সুপারিশ হস্তান্তর করা হবে। কমিশনের মেয়াদ শেষ হবে ৩১ অক্টোবর। এরপরও সরকারের প্রয়োজন হলে এ দেশের নাগরিক হিসেবে আমরা ব্যক্তিগতভাবে সহযোগিতা প্রদানের চেষ্টা করব।’
নির্বাচন সংস্কার কমিশনের প্রধান ও কমিশন সদস্য বদিউল আলম মজুমদার বলেন, ‘জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নে সবাই সরকারের নিবিষ্টতা ও সাহসিকতা প্রত্যাশা করে। গণ-অভ্যুত্থানে এত তাজা প্রাণ ঝরে গেল, এত মানুষ আহত হলো—এটা স্মরণে রেখে প্রয়োজনীয় সংস্কার যাতে নিশ্চিত হয়। এ সুযোগ যেন না হারাই।’
কমিশনের সদস্য বিচারপতি এমদাদুল হক বলেন, ‘গণ-অভ্যুত্থানে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে যে ঐক্য ছিল একই রকম আন্তরিকতার প্রতিফলন ছিল কমিশনের বৈঠকগুলোতে। এটা খুবই ইতিবাচক দিক।’
পুলিশ সংস্কার কমিশনের প্রধান ও কমিশন সদস্য সফর রাজ বলেন, ‘প্রথমবারের মতো রাজনৈতিক দলগুলো বসে ধৈর্যের সঙ্গে আলোচনা করেছে। ভবিষ্যতেও যেন এ ধরনের সৌহার্দ্য থাকে, এটিই আমাদের প্রত্যাশা।’
দুর্নীতি দমন কমিশন সংস্কার কমিশনের প্রধান ও কমিশন সদস্য ড. ইফতেখারুজ্জামান জুলাই সনদ বাস্তবায়নের পাশাপাশি দুদক সংস্কারেও সরকারকে দৃঢ় পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানান।
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দার বলেন, ‘যতগুলো শহীদ পরিবারের সঙ্গে আমরা কথা বলেছি, তাঁরা প্রত্যেকে আমাদের জানিয়েছেন সংস্কার নিশ্চিত করা না হলে তাঁদের সন্তানদের জীবন উৎসর্গ করা বৃথা যাবে বলে তাঁরা মনে করেন। যারা জুলাইয়ে জীবন দিল তারাই এর মূল ভিত্তি।’
আগামীকাল দুপুর ১২টায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় আনুষ্ঠানিকভাবে অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের উপায়-সম্পর্কিত সুপারিশ হস্তান্তর করবে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন।

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন নতুন মন্ত্রিসভার সদস্যরা। আজ শুক্রবার সকাল ১০টার দিকে ধানমন্ডির ৩২-নম্বর সড়কে বঙ্গবন্ধু ভবনের সামনে স্থাপিত জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে এ শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়।
১২ জানুয়ারি ২০২৪
বাংলাদেশ থেকে পাট ও কৃষিপণ্য আমদানি বাড়াতে আগ্রহ প্রকাশ করেছে পাকিস্তান। দুই দেশের মধ্যে প্রায় দুই দশক পর অনুষ্ঠিত হলো বাংলাদেশ-পাকিস্তান যৌথ অর্থনৈতিক কমিশনের নবম (জেইসি) বৈঠক। আজ সোমবার রাজধানীর শেরেবাংলা নগরের এনইসি সম্মেলনকক্ষে আয়োজিত এ বৈঠকে বাণিজ্য, বিনিয়োগ ও অর্থনৈতিক সহযোগিতা জোরদারে একাধিক
৮ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) রাষ্ট্রদূত মাইকেল মিলার। আজ সোমবার বিকেলে নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহর সঙ্গে প্রায় দেড় ঘণ্টাব্যাপী এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
২৩ মিনিট আগে
অসদাচরণ ও পলায়নের অভিযোগে পাসপোর্ট অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক মো. শাহিনুর রহমানকে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে। তবে চাকরিচ্যুতির আগেই তিনি চাকরি থেকে অব্যাহতি চেয়েছিলেন। আজ সোমবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব নাসিমুল গনি স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়।
১ ঘণ্টা আগে