নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আওয়ামী লীগ টানা ১৫ বছর ক্ষমতায় থাকায় বাংলাদেশের মানুষ এখন আরও উন্নত জীবনের স্বপ্ন দেখে। টানা চতুর্থ মেয়াদে সরকার গঠনের পর আজ মঙ্গলবার গণভবনে প্রবাসী আওয়ামী লীগ নেতাদের সঙ্গে এক অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘জনগণের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাই। জনগণ এবার স্বতঃস্ফূর্তভাবে ভোট দিয়েছে। একটা সুষ্ঠু নির্বাচন হয়েছে। জাতির জনকের কন্যা হিসেবে জনগণের সেবক হিসেবে কাজ করব। যেন জনগণের ভাগ্যের পরিবর্তন করতে পারি। অন্তত এটুকু বলতে পারি, গত ১৫ বছর আমরা সরকারে আছি বলেই আজকে খাদ্য, চিকিৎসাসেবা মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছে দিয়েছি, ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ দিয়েছি, ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ে তুলেছি। বাংলাদেশের মানুষ এখন আরও উন্নত জীবনের স্বপ্ন দেখে।’
আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, ‘৭ জানুয়ারি যে নির্বাচন, সেই নির্বাচনে জনগণের ভোটের অধিকার আমরা নিশ্চিত করেছি। আমি বলব, অধিকার শুধু না, এটা সাংবিধানিক অধিকার সেটা আমরা নিশ্চিত করেছি। আমরা তো নির্বাচন উন্মুক্ত করে দিয়েছিলাম। হ্যাঁ, নৌকা মার্কা দিয়েছি। সেই সঙ্গে বলেছি, যারা নির্বাচন করতে চায় করতে পারবে। উন্মুক্ত করে দিয়েছি, কাজেই সেখানে নির্বাচন অত্যন্ত প্রতিযোগিতামূলক হয়েছে।’
শেখ হাসিনা বলেন, ২০০৮-এর নির্বাচনে যেখানে অনেকে মনে করেছিল বিএনপি বোধ হয় সাংগঠনিকভাবে আওয়ামী লীগের সমান সমান, কিন্তু তারা যে সমান সমান না, সেটার প্রমাণ হলো ২০০৮-এর নির্বাচন। যে নির্বাচনে জনগণ আওয়ামী লীগকে ভোট দিল, এককভাবে আওয়ামী লীগ পেল ২৩৩টা আসন। আর বিএনপি ২০ দলীয় জোট নিয়ে পেয়েছিল মাত্র ৩০টা।
২০ দলীয় জোট নিয়ে ৩০টা সিট পাওয়ার পর থেকেই তারা নির্বাচন চায় না উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, তারা নির্বাচন নষ্ট করার জন্য অগ্নি-সন্ত্রাস, মানুষ হত্যা, রেলে আগুন দেওয়া—এ রকম অমানবিক কার্যক্রমই করে যাচ্ছে। যত বেশি তারা অগ্নি-সন্ত্রাস করবে, মানুষ তত বেশি তাদের প্রত্যাখ্যান করবে। কাজেই তারা জানে যে, তারা জনগণ দ্বারা প্রত্যাখ্যাত। সে জন্য নির্বাচন করতে চায় না। সে জন্য নির্বাচন নষ্ট করে দিয়ে কীভাবে অবৈধভাবে ক্ষমতায় যাওয়া যায়, সেই পথ তারা খুঁজে বেড়ায়।’
বিএনপির উদ্দেশে আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, ওদের একটাই দক্ষতা আছে—অগ্নিসন্ত্রাস করা, বাসে আগুন দেওয়া, লঞ্চে আগুন দেওয়া, রেলে আগুন দেওয়া, রেলের লাইন খুলে দিয়ে এবং রেলের পাত খুলে ফেলে মানুষ মারা। মানুষ মারা, মানুষ মারার ফাঁদ পাতায় ওরা ওস্তাদ। ওদের জনগণ শুধুই নির্বাচন না, বারবারই তারা প্রত্যাখ্যাত হয়েছে এবং হারার ভয়েই তারা নির্বাচন করেনি। কিন্তু জনগণ স্বতঃস্ফূর্তভাবে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেছে।’
নির্বাচনে আওয়ামী লীগের বিজয়, এটা বাংলাদেশের জনগণের বিজয় উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, ‘এই নির্বাচনে বিজয়, বাংলাদেশের জনগণের বিজয়। নির্বাচনে বিজয় গণতন্ত্রের ধারাবাহিকতা এবং উন্নয়নের ধারাবাহিকতার বিজয়। দোয়া করবেন, এখনো চক্রান্ত শেষ হয়নি, এখনো শুনি তারা আবার লাফালাফি করে। নির্বাচন বাতিল করতে হবে, এই করতে হবে সেই করতে হবে। যাই হোক, জনগণের ভোটে আমরা সরকারে এসেছি, জনগণের কল্যাণেই আমরা কাজ করে যাব।’
আওয়ামী লীগ টানা ১৫ বছর ক্ষমতায় থাকায় বাংলাদেশের মানুষ এখন আরও উন্নত জীবনের স্বপ্ন দেখে। টানা চতুর্থ মেয়াদে সরকার গঠনের পর আজ মঙ্গলবার গণভবনে প্রবাসী আওয়ামী লীগ নেতাদের সঙ্গে এক অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘জনগণের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাই। জনগণ এবার স্বতঃস্ফূর্তভাবে ভোট দিয়েছে। একটা সুষ্ঠু নির্বাচন হয়েছে। জাতির জনকের কন্যা হিসেবে জনগণের সেবক হিসেবে কাজ করব। যেন জনগণের ভাগ্যের পরিবর্তন করতে পারি। অন্তত এটুকু বলতে পারি, গত ১৫ বছর আমরা সরকারে আছি বলেই আজকে খাদ্য, চিকিৎসাসেবা মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছে দিয়েছি, ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ দিয়েছি, ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ে তুলেছি। বাংলাদেশের মানুষ এখন আরও উন্নত জীবনের স্বপ্ন দেখে।’
আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, ‘৭ জানুয়ারি যে নির্বাচন, সেই নির্বাচনে জনগণের ভোটের অধিকার আমরা নিশ্চিত করেছি। আমি বলব, অধিকার শুধু না, এটা সাংবিধানিক অধিকার সেটা আমরা নিশ্চিত করেছি। আমরা তো নির্বাচন উন্মুক্ত করে দিয়েছিলাম। হ্যাঁ, নৌকা মার্কা দিয়েছি। সেই সঙ্গে বলেছি, যারা নির্বাচন করতে চায় করতে পারবে। উন্মুক্ত করে দিয়েছি, কাজেই সেখানে নির্বাচন অত্যন্ত প্রতিযোগিতামূলক হয়েছে।’
শেখ হাসিনা বলেন, ২০০৮-এর নির্বাচনে যেখানে অনেকে মনে করেছিল বিএনপি বোধ হয় সাংগঠনিকভাবে আওয়ামী লীগের সমান সমান, কিন্তু তারা যে সমান সমান না, সেটার প্রমাণ হলো ২০০৮-এর নির্বাচন। যে নির্বাচনে জনগণ আওয়ামী লীগকে ভোট দিল, এককভাবে আওয়ামী লীগ পেল ২৩৩টা আসন। আর বিএনপি ২০ দলীয় জোট নিয়ে পেয়েছিল মাত্র ৩০টা।
২০ দলীয় জোট নিয়ে ৩০টা সিট পাওয়ার পর থেকেই তারা নির্বাচন চায় না উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, তারা নির্বাচন নষ্ট করার জন্য অগ্নি-সন্ত্রাস, মানুষ হত্যা, রেলে আগুন দেওয়া—এ রকম অমানবিক কার্যক্রমই করে যাচ্ছে। যত বেশি তারা অগ্নি-সন্ত্রাস করবে, মানুষ তত বেশি তাদের প্রত্যাখ্যান করবে। কাজেই তারা জানে যে, তারা জনগণ দ্বারা প্রত্যাখ্যাত। সে জন্য নির্বাচন করতে চায় না। সে জন্য নির্বাচন নষ্ট করে দিয়ে কীভাবে অবৈধভাবে ক্ষমতায় যাওয়া যায়, সেই পথ তারা খুঁজে বেড়ায়।’
বিএনপির উদ্দেশে আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, ওদের একটাই দক্ষতা আছে—অগ্নিসন্ত্রাস করা, বাসে আগুন দেওয়া, লঞ্চে আগুন দেওয়া, রেলে আগুন দেওয়া, রেলের লাইন খুলে দিয়ে এবং রেলের পাত খুলে ফেলে মানুষ মারা। মানুষ মারা, মানুষ মারার ফাঁদ পাতায় ওরা ওস্তাদ। ওদের জনগণ শুধুই নির্বাচন না, বারবারই তারা প্রত্যাখ্যাত হয়েছে এবং হারার ভয়েই তারা নির্বাচন করেনি। কিন্তু জনগণ স্বতঃস্ফূর্তভাবে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেছে।’
নির্বাচনে আওয়ামী লীগের বিজয়, এটা বাংলাদেশের জনগণের বিজয় উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, ‘এই নির্বাচনে বিজয়, বাংলাদেশের জনগণের বিজয়। নির্বাচনে বিজয় গণতন্ত্রের ধারাবাহিকতা এবং উন্নয়নের ধারাবাহিকতার বিজয়। দোয়া করবেন, এখনো চক্রান্ত শেষ হয়নি, এখনো শুনি তারা আবার লাফালাফি করে। নির্বাচন বাতিল করতে হবে, এই করতে হবে সেই করতে হবে। যাই হোক, জনগণের ভোটে আমরা সরকারে এসেছি, জনগণের কল্যাণেই আমরা কাজ করে যাব।’
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ আওয়ামী লীগের শীর্ষ কয়েকজন নেতার বিরুদ্ধে করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলার বিচারকাজ শেষে রায় ঘোষণা হতে পারে চলতি বছরের ডিসেম্বরের মধ্যেই। একই সময়ে আরও কয়েকটি মামলার বিচারকাজ শেষ হতে পারে।
৯ ঘণ্টা আগেচিকিৎসক নিয়োগে ৪৮ তম বিশেষ বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা (এমসিকিউ টাইপ) পরীক্ষার ফল প্রকাশ করা করেছে সরকারি কর্ম কমিশন (পিএসসি)। এতে উত্তীর্ণ হয়েছেন ৫ হাজার ২০৬ জন। এর মধ্যে সহকারী সার্জন ৪ হাজার ৬৯৫ জন, আর ডেন্টাল সার্জন ৫১১ জন। লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীরা ১০০ নম্বরের মৌখিক পরীক্ষায় অংশ নেওয়ার সুযো
১১ ঘণ্টা আগেনির্বাচনকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্টা বাছাইয়ে প্রধানমন্ত্রী, বিরোধীদলীয় নেতা, স্পিকার, ডেপুটি স্পিকার (বিরোধী দলের) এবং সংসদের তৃতীয় বৃহত্তম দলের একজন প্রতিনিধির সমন্বয়ে একটি বাছাই কমিটি করা হবে। ওই কমিটি একজনকে প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে চূড়ান্ত করবে এবং রাষ্ট্রপতি তাঁকেই প্রধান উপদেষ্টা
১২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর উদ্যোগে এবং মহাপরিচালকের নির্দেশনায় ঢাকা মহানগরের আওতাধীন চারটি জোনের নিম্ন আয়ের বসতি এলাকায় নগর প্রতিরক্ষা দল (টিডিপি) মৌলিক প্রশিক্ষণের প্রথম ধাপ উদ্বোধন করা হয়েছে। আজ রোববার আনুষ্ঠানিকভাবে এই প্রশিক্ষণের উদ্বোধন করা হয়।
১৩ ঘণ্টা আগে